শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১

কুমিল্লার ঘটনা দুঃখজনক, বিচার হবে অপরাধীর : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কুমিল্লার ঘটনা দুঃখজনক, বিচার হবে অপরাধীর : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে সব ধর্মের মানুষ সম্মানের সঙ্গে যুগের পর যুগ বসবাস করছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধর্মের মানুষ রক্ত দিয়েছে। পবিত্র কোরআন অবমাননাকে কেন্দ্র করে কুমিল্লায় যে ঘটনা ঘটেছে তা খুবই দুঃখজনক। এ ঘটনায় অপরাধী যে-ই হোক না কেন তার বিচার করা হবে। গতকাল সকালে কুমিল্লা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের কার্যালয় উদ্বোধন করে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যেহেতু এটা কুমিল্লা শহরে, মহানগর অফিস বললে হবে না। এটা কুমিল্লা আওয়ামী লীগ অফিসই বলতে হবে।

কুমিল্লা প্রান্ত থেকে ভিডিও কনফারেন্সে গণভবনের সঙ্গে সংযুক্ত ছিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

শেখ হাসিনা বলেন, মানবধর্মকে সম্মান করা ইসলাম আমাদের শেখায়। নিজের ধর্ম পালনের অধিকার যেমন সবার আছে। অন্যের ধর্মকে কেউ হেয় করতে পারে না। নিজের ধর্মকে সম্মান করার সঙ্গে সঙ্গে অন্যের ধর্মকেও সম্মান করতে হয়। তিনি বলেন, অন্যের ধর্মকে হেয় করলে নিজের ধর্মকেই অসম্মান করা হয়। নিজের ধর্মের সম্মান নিজেকেই রক্ষা করতে হবে।

এলাকায় নজরদারি বাড়ান : সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিটি এলাকায় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। প্রত্যেকটা এলাকায় আমাদের নেতা-কর্মীদের নজরদারি বাড়াতে হবে। শান্তি-সম্মেলন, শান্তি-মিছিল, শান্তি-সভা করতে হবে। সম্প্রীতির ব্যবস্থা নিতে হবে, যেন কোনো রকমের সংঘাত দেখা না দেয়। তিনি বলেন, এই মাটিতে প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ সে মুসলমান হোক, খ্রিস্টান হোক, হিন্দু হোক, বৌদ্ধ হোক সবাই যেন ভালোভাবে বাঁচতে পারে। মানুষকে মানুষ হিসেবে আমি দেখি। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরও মানুষকে মানুষ হিসেবেই দেখতে হবে। আর সেভাবে মানুষের সেবা করতে হবে।  অপরাধীদের বিচার সরকার করবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইন কেউ হাতে তুলে নেবেন না। কেউ যদি অপরাধ করে, সে যেই হোক অপরাধীদের বিচার হবে। আমাদের সরকার সেই বিচার করবে। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের নবী বলেছেন ধর্ম নিয়ে কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। আমাদের সবারই সে কথাটা মেনে চলতে হবে। সে কথাটা স্মরণ করতে হবে। তাহলে আমরা ইসলামের সঠিক শিক্ষাটা পাব। প্রত্যেকটা ধর্মই শান্তির কথা বলে। সবাই শান্তি চায়।

ক্ষতিগ্রস্তদের ঘরবাড়ি তৈরি করে দেওয়া হবে : সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের ষড়যন্ত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কুমিল্লার ঘটনার পর পীরগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘটনা ঘটেছে। যাদের ঘরবাড়ি পুড়েছে, তাঁবু করে তাদের থাকার ব্যবস্থা, প্রথমে শুকনো খাবারের ব্যবস্থা, রান্না করা খাবার দেওয়া হচ্ছে। তাদের কাপড়চোপড় সব রকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে। চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, যাদের এভাবে ক্ষতি হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে আমরা ঘরবাড়ি তৈরি করে দেব এবং ইতিমধ্যে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। শেখ হাসিনা বলেন, যেখানেই এভাবে মানুষের ওপর নির্যাতন হয়, আওয়ামী লীগ মানুষের পাশে থাকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আওয়ামী লীগ মানুষের পাশে থাকে। বিএনপি-জামায়াত তাদের কাজই হলো ধ্বংস করা। তিনি বলেন, সার্বিকভাবে আমরা উন্নয়ন করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে দেশটা যখন উন্নত হচ্ছে, একটা শ্রেণি আছে, তারা এটা কখনো মানতে পারে না। বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে চলবে, সম্মান নিয়ে চলবে, এটা বোধ হয় এদের পছন্দই হয় না। আর বিশেষ করে বিএনপি-জামায়াত এদের তো হবেই না। কারণ খালেদা জিয়ার নিজেরেই অন্তরে সব সময় ছিল পেয়ারে পাকিস্তান। সে তো সব সময় পেয়ারে পাকিস্তান নিয়েই থাকত। এটা হলো বাস্তব কথা। আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে জাতির পিতার আদর্শ নিয়ে চলার নির্দেশ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, করোনা এমন একটা শিক্ষা দিল যতই সম্পদ হোক, এই সম্পদ কিছুই না। মানুষ জন্মালে মরতে হবে আর মরলে সবকিছু পড়ে থাকবে। শুধু এই সম্পদের জন্য কাড়াকাড়ি করে নিজের সম্মান, পরিবারের সম্মান নষ্ট করা। মানুষের জীবনটা সুন্দরভাবে চলার জন্য যেটুকু, সেটুকু থাকলেই যথেষ্ট।

মেঘনা নামে কুমিল্লা এবং পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ : কুমিল্লা বিভাগ করার দাবি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, মেঘনা নামে কুমিল্লা এবং পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ করা হবে। কু নাম দিয়ে আমি কোনো বিভাগ দেব না।  তিনি বলেন, বিভাগের ব্যাপারে আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি দুটো বিভাগ বানাব দুটো নদীর নামে। একটা পদ্মা, আরেকটা মেঘনা। এই দুই নামে দুটো বিভাগ করতে চাই। এ সময় কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার দাবি জানিয়ে বলেন, আপা কুমিল্লার নামে। সারা কুমিল্লার মানুষ কুমিল্লা নামে চায়। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ‘কু’ নাম দেব না আমি। আমি কুমিল্লা নামে দেব না। কারণ তোমার এই কুমিল্লা নামের সঙ্গে মোশতাকের নাম জড়িত। সে জন্য দেব না। না, আমি দেব না তো বললাম। তোমরা যদি রাজি থাকো ওই কুমিল্লা নাম নিলেই মোশতাকের কথা মনে আসে। এ সময় বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, আপা, পৃথিবীর কোনো কুলাঙ্গারের ওপর দেশের পরিচয় হয় না। বাংলাদেশের পরিচয় বঙ্গবন্ধুর ওপর। মোনায়েম খানের ওপর না। বঙ্গবন্ধুকেই চেনে বাংলাদেশ, সারা বিশ্ব। যখন বাংলাদেশ চিনত বলত শেখ মুজিবের দেশ। কুমিল্লা নামে অন্য জেলাগুলো আসতে চায় না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই নামে অন্য জেলাগুলো আসতে চায় না। আমরা চেষ্টা করেছি তো। নোয়াখালী আসবে না, ফেনী আসবে না, চাঁদপুর আসবে না, লক্ষ্মীপুর আসবে না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসবে না। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাম হোক, ফেনী চায় ফেনী নাম হোক, চাঁদপুর নাম তো আরও সুন্দর, চাঁদপুর চায় চাঁদপুর হোক। বাহাউদ্দিন বলেন, আপা আপনি দিলেই সবাই মানবে। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, তুমি (বাহাউদ্দিন) সবার কাছ থেকে লেখায় আনো। তোমাকে দায়িত্ব দিলাম সবার কাছ থেকে মানায় নিয়ে আসো। যাও। শেখ হাসিনা বলেন, যদি বিভাগ চাও আমি মেঘনা নামে করে দিতে পারি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ফরিদপুর বিভাগ করব পদ্মা নামে। ফরিদপুর নামও দিচ্ছি না। ফরিদপুর সেটা হবে পদ্মা আর কুমিল্লা হবে মেঘনা নামে। কারণ পদ্মা মেঘনা যমুনা তোমার আমার ঠিকানা। এই স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছে। তিনি বলেন, কুমিল্লার আসল নাম ছিল ত্রিপুরা। এটা ভুলে যেও না। এখনো পুরনো কাগজে ত্রিপুরা লেখা আছে। পুরনো দলিলে ত্রিপুরা লেখা আছে। বিভাগের নামকরণ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ঠিক আছে আমার প্রস্তাব রাখলাম, যদি পছন্দ হয় ভালো, না হলে হবে না। আমি কী করব। আমাদের দুইটা বড় নদী, নদীর নামটা আমি সম্মান দিয়ে রাখতে চাই। যে স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি, সেই স্লোগান দিচ্ছি।

ব্যবসায়ীরা বিদেশে বিনিয়োগ করবেন, সেই সুযোগটাও সৃষ্টি করব : এর আগে সকালে গণভবন থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পূর্বাচল প্রান্তে ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ব্যবসায়ীদের নতুন নতুন বাজার খোঁজার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেন আমরা বিনিয়োগ করতে পারি, সে বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের ব্যবসায়ীরা যেন বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন, ভবিষ্যতে সেই সুযোগটা সৃষ্টি করব। আমাদের দেশে যেমন বিনিয়োগ হবে, তেমনি আমরা অন্য দেশেও যেন বিনিয়োগ করতে পারি, সে জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। কারণ আমরা উন্নয়নশীল দেশ হয়ে গেছি। কাজেই আমাদের শিল্পোদ্যোক্তারা বিদেশে বিনিয়োগ করবে, সেই সুযোগটাও আমরা সৃষ্টি করতে চাই। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ানোর জন্য যেটা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন, সেটা হলো আমাদের পণ্য বহুমুখীকরণ করা। আমরা এখন একমুখী, একটা কিছুর ওপরেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। যেমন আমাদের পোশাকশিল্প।

 তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি টিকে রাখতে হলে নিজস্ব প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমি আমাদের ব্যবসায়ীদের বলব, যখন আপনারা পণ্য উৎপাদন করবেন সেটা সময়ের চাহিদার সঙ্গে মিলিয়ে উন্নত মানের পণ্য উৎপাদন করতে হবে। সেখানে কিন্তু কৃপণতা করলে চলবে না। সেটা যদি আপনারা করতে পারেন, তাহলে বাজারে টিকে থাকতে পারবেন। আর আমাদের যত শিল্প খাত আছে তাদের এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। সেই বিষয়ে আমি আপনাদের বলতে পারি, আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন, তা আপনারা পাবেন। কিন্তু আপনাদের নিজস্ব উদ্যোগটাও থাকতে হবে। আর আমাদের দেশের পণ্যের বৈচিত্র্যকরণটাও সম্ভব। যেমন এখন আমরা আইসিটি অর্থাৎ ডিজিটাল ডিভাইস প্রস্তুত করছি এবং এই ক্ষেত্রে বিনিয়োগও আসছে। আমি মনে করি এই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো হবে এক সময় সবচেয়ে বড় রপ্তানি পণ্য। কাজেই সেখানে আমাদের একটা বড় সুযোগ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের নতুন নতুন বাজার খোঁজার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের শুধু একমুখী হলে হবে না। কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি সেটাও ঠিক করতে হবে। তিনি বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য দিয়েই কিন্তু উন্নতি হয়। কাজেই সেই ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগটা সৃষ্টি করার জন্য আমরা এই সেন্টারটি তৈরি করেছি। ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার’ উদ্বোধনের মাধ্যমে একটা স্থায়ী জায়গা আপনাদের হলো। কাজেই সংশ্লিষ্ট সবাইকে আহ্বান জানাব, এ জায়গাটি যেন সুরক্ষিত থাকে এবং ভালো থাকে সেদিকে সবাই দৃষ্টি দেবেন। এটা এখন আমাদের নিজস্ব সম্পদ হলো। স্থায়ী সম্পদ হলো। কাজেই আপনারা একে যথাযথভাবে ব্যবহার করবেন এবং রক্ষা করবেন। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৫২ সালে জাতির পিতা প্রথম চীন ভ্রমণ করেন। তার নয়াচীন ভ্রমণ বইটা যদি আপনারা পড়েন তাহলে জানতে পারবেন চীন সম্পর্কে। তখনকার সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশটি কীভাবে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছিল, সেই বিষয়গুলো চমৎকারভাবে তিনি লিখে গেছেন। এরপর তিনি যখন মন্ত্রী ছিলেন ১৯৫৭ সালে, আবার চীন ভ্রমণ করেন। কাজেই চীনের সঙ্গে আমাদের সব সময় একটা ভালো সম্পর্ক রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়