শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

'৯/১১ ঘটায় ইসরায়েল, হামলাকারী ১৫ সৌদি সিআইএর চর'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'৯/১১ ঘটায় ইসরায়েল,  হামলাকারী ১৫ সৌদি সিআইএর চর'

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে কথিত ‘ছিনতাই-করা বিমান নিয়ে’ মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন ও বিশ্ব-বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ারে হামলায় জড়িত ১৫ জন সৌদি ছিনতাইকারী ছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র অনুচর। আর তারা ইহুদিবাদী ইসরাইল ও মার্কিন সরকারের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস এবং আমেরিকান সামরিক বাজেটকেও দ্বিগুণ করতে চেয়েছে ওই হামলার মাধ্যমে।

ইরানের প্রেস টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট মার্কিন শিক্ষাবিদ ও গবেষক ডক্টর কেভিন ব্যারেট। মার্কিন সংসদের কয়েকজন সাবেক সদস্য ১১ সেপ্টেম্বরের হামলায় সৌদি আরবের সম্ভাব্য ভূমিকা তুলে ধরার লক্ষ্যে ওই হামলার বিষয়ে তৈরি করা তদন্ত-প্রতিবেদনের গোপন অংশ প্রকাশের দাবি জানানোর পর ব্যারেট এইসব মন্তব্য করলেন।


ডক্টর ব্যারেট ২০০৩ সাল থেকে নয়-এগারোর ঘটনাগুলো নিয়ে গবেষণা করে আসছেন এবং তিনি ওই ঘটনা তদন্ত বিষয়ে একটি বৈজ্ঞানিক প্যানেলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।


মার্কিন কংগ্রেসের ওই সাবেক সদস্যরা বলছেন, নয়-এগারোর হামলার তদন্ত-রিপোর্টের অপ্রকাশিত ২৮ পৃষ্ঠার তথ্য থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে ওই হামলায় জড়িত সৌদি আরবের দু’জন নাগরিক রিয়াদ সরকারের সহায়তা পেয়েছে।


ডক্টর ব্যারেট বলেন, 'ওই গোপন ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশ করার আন্দোলন সফল হয়েছে বলে মনে হচ্ছে অথবা অন্তত তা সফলতার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। আমরা সোমবারে শুনেছি যে ওবামা এ সংক্রান্ত পুনর্বিবেচনার প্রক্রিয়া শেষ করার কথা ভাবছেন। আর দৃশ্যত এর অর্থ হল তিনি তার ক্ষমতার মেয়াদের শেষের দিকে ওই পৃষ্ঠাগুলো প্রকাশ করবেন। এই বুধবারে সাবেক কংগ্রেস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি ওই ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাই এসব খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে মনে হচ্ছে।... এটা করা হলে সৌদি-মার্কিন সম্পর্কে অবশ্যই নানা সমস্যা দেখা দেবে। কারণ বিমান ছিনতাইয়ে অভিযুক্ত ১৯ ব্যক্তির কেউ কেউ যে সৌদি শাসক-চক্রের সহায়তা পেয়েছে ওই ২৮ পৃষ্ঠায় সে বিষয়ে প্রাথমিক আলোকপাত করা হয়েছে। আসলে ওই লোকগুলোকে নয়-এগারোর অপরাধগুলোর জন্য দায়ী করা অন্যায়।’


তিনি আরও বলেন, এই পৃষ্ঠাগুলো প্রকাশ করা হলে পুরো ঘটনার চিত্র প্রকাশ পাবে কিনা সেটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর এ বিষয়টি সৌদি-মার্কিন সম্পর্কেও তেমন একটা ফাটল ধরাবে না বলে ব্যারেট মন্তব্য করেছেন।


নয়-এগারোর ঘটনাটির পুরো রহস্য উদঘাটনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, সৌদি শাসক-পরিবার যে নয়-এগারোর হামলা ও ষড়যন্ত্র পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করেছে- এমন ধারণা হাস্যকর; কারণ, সৌদি সরকার হচ্ছে মার্কিন সরকারের তল্পিবাহক।


ডক্টর ব্যারেট আরও বলেন, ‘কথিত বিমান-ছিনতাইয়ে জড়িত বলে যে ১৫ জন সৌদির কথা বলা হয় তারা আসলে ওই বিমানগুলোতেই ছিল না, ১৯ জন কথিত ছিনতাইকারীর কেউই কিংবা কোনো আরবই ওই চার বিমানে ছিল না; থাকলে বিমানের যাত্রীর তালিকায় তাদের নাম থাকত, কিন্তু তালিকায় তাদের কারো নামই ছিল না। তাই এই ১৫ জন সৌদি হল আসলে অভিনেতা বা ভাঁড় যাদের জড়ানো হয়েছে ওই হামলার দায় চাপানোর জন্য এবং তারা আসলে সিআইএ’র এজেন্ট। আমরা তা জানি এবং আমি সিআইএ’র একটি সূত্র থেকে সরাসরি নিশ্চিত হয়েছি যে ওই ১৫ জন সৌদি নাগরিক চাকরির ভিসা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বহুবার এসেছে; কিন্তু তাদের চাকরির ভিসায় একটি বিশেষ সংখ্যা ছিল যা কেবল সিআইএ’র বড় ধরনের সেবকদের দেয়া হয় বিশেষ পুরস্কার হিসেবে। সিআইএ এই সৌদিদেরকে অর্থ দিত সৌদিতে এই সংস্থার স্বার্থে তাদের সেবা গ্রহণের বিনিময় হিসেবে, আর তাদেরকে যে কথিত চাকরির ভিসা দেয়া হয়েছে তা পরিচয় গোপন রাখার জন্য এক বিশেষ ধরনের ভিসা মাত্র। তাই এই সৌদিরা যে সিআইএর গুপ্তচর ছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাদের কেউ কেউ ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন ঘরোয়া গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইএ’র লোকদের সঙ্গে বসবাস করত।  ফলে এটা স্পষ্ট যে এরা মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে নয় বরং মার্কিন সরকারের স্বার্থেই কাজ করত। এদের রাখা হয়েছে বা জড়ানো হয়েছে এ জন্য যাতে সৌদি সরকারের ওপর নয়-এগারোর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ চাপানো যায়। আর জন্যই এদেরকে নিয়োগ করা হয়েছে ইসরাইল ও তার মার্কিন সহযোগীদের পক্ষ থেকে।’


ডক্টর ব্যারেটের মতে সৌদি সরকার যাতে মার্কিন জোট ত্যাগ না করে তা নিশ্চিত করার জন্যই এসব করা হয়েছে। কারণ, তৎকালীন সৌদি রাজা ২০০১ সালে মার্কিন জোট ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। তার মতে পাকিস্তানের সঙ্গেও একই ধরনের কাজ করেছে মার্কিন সরকার। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’এর প্রধানকে ফাঁদে ফেলা হয় এবং তাকে দিয়ে মুহাম্মাদ আত্তার (কথিত বিমান ছিনতাইকারী, মিশরীয়) কাছে অর্থ পাঠানো হয়, আর এরপর এ খবর ফাঁস করা হয় ভারতের একটি দৈনিকে। কারণ, পাকিস্তান সরকারও মার্কিন জোট ত্যাগ করার হুমকি দিয়েছিল ২০০১ সালে।


ব্যারেট আরও বলেন, ‘এখন ইহুদিবাদী চক্রের হাতের মুঠোয় থাকা সাম্রাজ্যবাদী মাধ্যমগুলো এটা চায় না যে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী পাকিস্তান ও তেল-সমৃদ্ধ সৌদি আরব স্বাধীন দেশে পরিণত হোক। তাই ইহুদিবাদীরা নয়-এগারোর ঘটনাকে ব্যবহার করেছে যাতে পাক-সৌদি সরকারকে আবারও সাম্রাজ্যবাদী জোটের বলয়ে ফেরত আনা যায়। আর এটা হচ্ছে নয়-এগারোর ঘটনার অনেক লক্ষের মধ্যে অন্যতম।’  


তার মতে নয়-এগারোর ঘটনার সবচেয়ে বড় লক্ষ ছিল মার্কিন সেনাপতি জেনারেল ওয়েসলি ক্লার্কের কথিত সেই সাতটি দেশকে ৫ বছরের মধ্যে ধ্বংস করা যারা ইসরাইলের শত্রু বা ইসরাইলকে হুমকি দেয়। ‘এখন ওই ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশ করা হলে তাতে কি পূর্ণ সত্য বেরিয়ে আসবে?’-প্রশ্ন করেন ডক্টর ব্যারেট।


তার মতে নিউইয়র্কের সাত নম্বর ভবন ও টুইন টাওয়ার ধ্বংস করা হয়েছিল নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায়। কথিত ছিনতাই-হওয়া সেইসব বিমানে কোনো ছিনতাইকারীই ছিল না, এইসব বিমানে কোনো আরব আরোহীই ছিল না। তিনি বলেন, ওই বিমানগুলোতে আরব ছিনতাইকারী থাকার দাবির পক্ষে বিন্দুমাত্র সাক্ষ্য-প্রমাণও নেই।


ব্যারেট আরও বলেন, ‘এইসব বাস্তবতা বা সত্যগুলো বেরিয়ে আসলে বোঝা যাবে যে, আসলে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার ঘটনা ছিল ইসরাইল এবং তার মার্কিন সহযোগীদের একটি সাজানো ঘটনা যার সঙ্গে জড়িত ছিল বুশ, চেনি, রামসফেল্ড ও আরও অনেকে। এটা এক নতুন পার্ল হারবর-ষড়যন্ত্র যা সাজানো হয়েছিল ইসরাইলের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করার ও মার্কিন সামরিক বাজেটকে দ্বিগুণ করার লক্ষে। মার্কিন সাম্রাজ্যকে চাঙ্গা করাও ছিল এর লক্ষ্য। কিন্তু এর ফলে মার্কিন সাম্রাজ্য ধ্বংস হয়েছে, কেবল ইসরাইলই লাভবান হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে ইসরাইলের সব প্রতিবেশী। আমেরিকাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত নেতাই দরকার। ট্রাম্প টুইন টাওয়ার ধ্বংসে জড়িত লোকদের পরিচয় প্রকাশের যে ওয়াদা দিয়েছেন তা পালন করা জরুরি। আসলে ওই ধ্বংসযজ্ঞ ছিল ইহুদিবাদীদের কাজ।’


ব্যারেট মার্কিন ক্ষমতার-কাঠামোয় পরিবর্তন আনার ওপর জোর দেন যার নিয়ন্ত্রক হচ্ছে ইহুদিবাদীরা। আর এই ধনতান্ত্রিক বা কর্পোরেট কাঠামোর তিনটি অংশ হল-ব্যাংকিং, বিনিয়োগ শিল্প এবং গণমাধ্যম। খবর রেডিও তেহরানের

বিডি-প্রতিদিন/১৫ এপ্রিল ২০১৬/শরীফ

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার
তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০
দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
সর্বশেষ খবর
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

৪৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে