শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

'৯/১১ ঘটায় ইসরায়েল, হামলাকারী ১৫ সৌদি সিআইএর চর'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'৯/১১ ঘটায় ইসরায়েল,  হামলাকারী ১৫ সৌদি সিআইএর চর'

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে কথিত ‘ছিনতাই-করা বিমান নিয়ে’ মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন ও বিশ্ব-বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ারে হামলায় জড়িত ১৫ জন সৌদি ছিনতাইকারী ছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র অনুচর। আর তারা ইহুদিবাদী ইসরাইল ও মার্কিন সরকারের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস এবং আমেরিকান সামরিক বাজেটকেও দ্বিগুণ করতে চেয়েছে ওই হামলার মাধ্যমে।

ইরানের প্রেস টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট মার্কিন শিক্ষাবিদ ও গবেষক ডক্টর কেভিন ব্যারেট। মার্কিন সংসদের কয়েকজন সাবেক সদস্য ১১ সেপ্টেম্বরের হামলায় সৌদি আরবের সম্ভাব্য ভূমিকা তুলে ধরার লক্ষ্যে ওই হামলার বিষয়ে তৈরি করা তদন্ত-প্রতিবেদনের গোপন অংশ প্রকাশের দাবি জানানোর পর ব্যারেট এইসব মন্তব্য করলেন।


ডক্টর ব্যারেট ২০০৩ সাল থেকে নয়-এগারোর ঘটনাগুলো নিয়ে গবেষণা করে আসছেন এবং তিনি ওই ঘটনা তদন্ত বিষয়ে একটি বৈজ্ঞানিক প্যানেলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।


মার্কিন কংগ্রেসের ওই সাবেক সদস্যরা বলছেন, নয়-এগারোর হামলার তদন্ত-রিপোর্টের অপ্রকাশিত ২৮ পৃষ্ঠার তথ্য থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে ওই হামলায় জড়িত সৌদি আরবের দু’জন নাগরিক রিয়াদ সরকারের সহায়তা পেয়েছে।


ডক্টর ব্যারেট বলেন, 'ওই গোপন ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশ করার আন্দোলন সফল হয়েছে বলে মনে হচ্ছে অথবা অন্তত তা সফলতার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। আমরা সোমবারে শুনেছি যে ওবামা এ সংক্রান্ত পুনর্বিবেচনার প্রক্রিয়া শেষ করার কথা ভাবছেন। আর দৃশ্যত এর অর্থ হল তিনি তার ক্ষমতার মেয়াদের শেষের দিকে ওই পৃষ্ঠাগুলো প্রকাশ করবেন। এই বুধবারে সাবেক কংগ্রেস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি ওই ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাই এসব খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে মনে হচ্ছে।... এটা করা হলে সৌদি-মার্কিন সম্পর্কে অবশ্যই নানা সমস্যা দেখা দেবে। কারণ বিমান ছিনতাইয়ে অভিযুক্ত ১৯ ব্যক্তির কেউ কেউ যে সৌদি শাসক-চক্রের সহায়তা পেয়েছে ওই ২৮ পৃষ্ঠায় সে বিষয়ে প্রাথমিক আলোকপাত করা হয়েছে। আসলে ওই লোকগুলোকে নয়-এগারোর অপরাধগুলোর জন্য দায়ী করা অন্যায়।’


তিনি আরও বলেন, এই পৃষ্ঠাগুলো প্রকাশ করা হলে পুরো ঘটনার চিত্র প্রকাশ পাবে কিনা সেটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর এ বিষয়টি সৌদি-মার্কিন সম্পর্কেও তেমন একটা ফাটল ধরাবে না বলে ব্যারেট মন্তব্য করেছেন।


নয়-এগারোর ঘটনাটির পুরো রহস্য উদঘাটনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, সৌদি শাসক-পরিবার যে নয়-এগারোর হামলা ও ষড়যন্ত্র পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করেছে- এমন ধারণা হাস্যকর; কারণ, সৌদি সরকার হচ্ছে মার্কিন সরকারের তল্পিবাহক।


ডক্টর ব্যারেট আরও বলেন, ‘কথিত বিমান-ছিনতাইয়ে জড়িত বলে যে ১৫ জন সৌদির কথা বলা হয় তারা আসলে ওই বিমানগুলোতেই ছিল না, ১৯ জন কথিত ছিনতাইকারীর কেউই কিংবা কোনো আরবই ওই চার বিমানে ছিল না; থাকলে বিমানের যাত্রীর তালিকায় তাদের নাম থাকত, কিন্তু তালিকায় তাদের কারো নামই ছিল না। তাই এই ১৫ জন সৌদি হল আসলে অভিনেতা বা ভাঁড় যাদের জড়ানো হয়েছে ওই হামলার দায় চাপানোর জন্য এবং তারা আসলে সিআইএ’র এজেন্ট। আমরা তা জানি এবং আমি সিআইএ’র একটি সূত্র থেকে সরাসরি নিশ্চিত হয়েছি যে ওই ১৫ জন সৌদি নাগরিক চাকরির ভিসা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বহুবার এসেছে; কিন্তু তাদের চাকরির ভিসায় একটি বিশেষ সংখ্যা ছিল যা কেবল সিআইএ’র বড় ধরনের সেবকদের দেয়া হয় বিশেষ পুরস্কার হিসেবে। সিআইএ এই সৌদিদেরকে অর্থ দিত সৌদিতে এই সংস্থার স্বার্থে তাদের সেবা গ্রহণের বিনিময় হিসেবে, আর তাদেরকে যে কথিত চাকরির ভিসা দেয়া হয়েছে তা পরিচয় গোপন রাখার জন্য এক বিশেষ ধরনের ভিসা মাত্র। তাই এই সৌদিরা যে সিআইএর গুপ্তচর ছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাদের কেউ কেউ ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন ঘরোয়া গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইএ’র লোকদের সঙ্গে বসবাস করত।  ফলে এটা স্পষ্ট যে এরা মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে নয় বরং মার্কিন সরকারের স্বার্থেই কাজ করত। এদের রাখা হয়েছে বা জড়ানো হয়েছে এ জন্য যাতে সৌদি সরকারের ওপর নয়-এগারোর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ চাপানো যায়। আর জন্যই এদেরকে নিয়োগ করা হয়েছে ইসরাইল ও তার মার্কিন সহযোগীদের পক্ষ থেকে।’


ডক্টর ব্যারেটের মতে সৌদি সরকার যাতে মার্কিন জোট ত্যাগ না করে তা নিশ্চিত করার জন্যই এসব করা হয়েছে। কারণ, তৎকালীন সৌদি রাজা ২০০১ সালে মার্কিন জোট ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। তার মতে পাকিস্তানের সঙ্গেও একই ধরনের কাজ করেছে মার্কিন সরকার। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’এর প্রধানকে ফাঁদে ফেলা হয় এবং তাকে দিয়ে মুহাম্মাদ আত্তার (কথিত বিমান ছিনতাইকারী, মিশরীয়) কাছে অর্থ পাঠানো হয়, আর এরপর এ খবর ফাঁস করা হয় ভারতের একটি দৈনিকে। কারণ, পাকিস্তান সরকারও মার্কিন জোট ত্যাগ করার হুমকি দিয়েছিল ২০০১ সালে।


ব্যারেট আরও বলেন, ‘এখন ইহুদিবাদী চক্রের হাতের মুঠোয় থাকা সাম্রাজ্যবাদী মাধ্যমগুলো এটা চায় না যে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী পাকিস্তান ও তেল-সমৃদ্ধ সৌদি আরব স্বাধীন দেশে পরিণত হোক। তাই ইহুদিবাদীরা নয়-এগারোর ঘটনাকে ব্যবহার করেছে যাতে পাক-সৌদি সরকারকে আবারও সাম্রাজ্যবাদী জোটের বলয়ে ফেরত আনা যায়। আর এটা হচ্ছে নয়-এগারোর ঘটনার অনেক লক্ষের মধ্যে অন্যতম।’  


তার মতে নয়-এগারোর ঘটনার সবচেয়ে বড় লক্ষ ছিল মার্কিন সেনাপতি জেনারেল ওয়েসলি ক্লার্কের কথিত সেই সাতটি দেশকে ৫ বছরের মধ্যে ধ্বংস করা যারা ইসরাইলের শত্রু বা ইসরাইলকে হুমকি দেয়। ‘এখন ওই ২৮ পৃষ্ঠা প্রকাশ করা হলে তাতে কি পূর্ণ সত্য বেরিয়ে আসবে?’-প্রশ্ন করেন ডক্টর ব্যারেট।


তার মতে নিউইয়র্কের সাত নম্বর ভবন ও টুইন টাওয়ার ধ্বংস করা হয়েছিল নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায়। কথিত ছিনতাই-হওয়া সেইসব বিমানে কোনো ছিনতাইকারীই ছিল না, এইসব বিমানে কোনো আরব আরোহীই ছিল না। তিনি বলেন, ওই বিমানগুলোতে আরব ছিনতাইকারী থাকার দাবির পক্ষে বিন্দুমাত্র সাক্ষ্য-প্রমাণও নেই।


ব্যারেট আরও বলেন, ‘এইসব বাস্তবতা বা সত্যগুলো বেরিয়ে আসলে বোঝা যাবে যে, আসলে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার ঘটনা ছিল ইসরাইল এবং তার মার্কিন সহযোগীদের একটি সাজানো ঘটনা যার সঙ্গে জড়িত ছিল বুশ, চেনি, রামসফেল্ড ও আরও অনেকে। এটা এক নতুন পার্ল হারবর-ষড়যন্ত্র যা সাজানো হয়েছিল ইসরাইলের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করার ও মার্কিন সামরিক বাজেটকে দ্বিগুণ করার লক্ষে। মার্কিন সাম্রাজ্যকে চাঙ্গা করাও ছিল এর লক্ষ্য। কিন্তু এর ফলে মার্কিন সাম্রাজ্য ধ্বংস হয়েছে, কেবল ইসরাইলই লাভবান হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে ইসরাইলের সব প্রতিবেশী। আমেরিকাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত নেতাই দরকার। ট্রাম্প টুইন টাওয়ার ধ্বংসে জড়িত লোকদের পরিচয় প্রকাশের যে ওয়াদা দিয়েছেন তা পালন করা জরুরি। আসলে ওই ধ্বংসযজ্ঞ ছিল ইহুদিবাদীদের কাজ।’


ব্যারেট মার্কিন ক্ষমতার-কাঠামোয় পরিবর্তন আনার ওপর জোর দেন যার নিয়ন্ত্রক হচ্ছে ইহুদিবাদীরা। আর এই ধনতান্ত্রিক বা কর্পোরেট কাঠামোর তিনটি অংশ হল-ব্যাংকিং, বিনিয়োগ শিল্প এবং গণমাধ্যম। খবর রেডিও তেহরানের

বিডি-প্রতিদিন/১৫ এপ্রিল ২০১৬/শরীফ

এই বিভাগের আরও খবর
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক
শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার
১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!
পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক
চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি
শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব
দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি
দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে