শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪১, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

প্রাচীন ইরানের অন্তর্গত আজারবাইজানে জন্মগ্রহণকারী একজন বিখ্যাত ব্যক্তি জরথুস্ত্র ছিলেন এ ধর্মের প্রবর্তক। তাঁর নামানুসারে এ ধর্মের নাম করা হয়। এটি মূলত একটি মাজুসি (অগ্নি পূজারি) ধর্ম। এ ধর্মের প্রবর্তককে জরথুস্ত্র, জরোয়েস্টার ইত্যাদি নামে ডাকা হতো।

এ শব্দগুলোর অর্থ হলো বৃদ্ধ উটওয়ালা। অবশ্য পারসিকরা তার নামের অর্থ করেছে স্বর্ণালি তারকা তথা দেদীপ্যমান নক্ষত্র। জরথুস্ত্রের পিতার নাম ছিল ইউরশাব, যিনি রাজা কোস্তাসাব বিন লাহারসাবের রাজত্বকালে আজারবাইজানে আবির্ভূত হন। তাঁর মাতার নাম ছিল জগদুয়া।

তিনি ছিলেন রাইয়ের অধিবাসিনী। (আল-শাহরাস্তানি, আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৬)

ঐতিহাসিক আল-মাসউদি জরথুস্ত্রের কুলজি বর্ণনায় লিখেছেন, তিনি হলেন জারাদাস্ত ইবন আসবিসান। তিনি ছিলেন অগ্নি-উপাসকদের নবী। [আল-মাসউদি, মুরুজুব জাহাব, ১ম খণ্ড, তাহকিক : মুহাম্মাদ মহিউদ্দিন আব্দুল হামিদ (বৈরুত : দারুল ফিকর, ১৯৭৩ খ্রি.) পৃষ্ঠা-২২৯]

প্রাচীন ঐতিহাসিক তথ্যাবলি থেকে অনুমান করা হয় যে তিনি ৬২৮ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে কোনো একসময়ে জন্মগ্রহণ করেন।

জরথুস্ত্র ২০ বছর বয়সে স্বীয় মাতাপিতা ও স্ত্রী হারান। ফলে তিনি সংসার ত্যাগ করে সয়লা নগরীতে ধ্যানমগ্ন হন। অতঃপর ৩০ বছর বয়সে ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে আবির্ভূত হন। তিনি নিজেকে দৈববাণীপ্রাপ্ত ব্যক্তি বলে দাবি করেন এবং সমকালীন ইরানের বহুদেববাদের সংস্কার করে নিজ ধর্ম প্রচার করতে থাকেন। ধর্মীয় আধ্যাত্মিক ও নৈতিক শিক্ষায় পরিপূর্ণ হওয়ায় তাঁর এই নতুন ধর্মমত বিকাশ লাভ করে।

এমনকি সাসানিরা একে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে। সাসানিরা যেহেতু ধর্মের ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিল, সেহেতু তারা জরথুস্ত্র ধর্মকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং এ ধর্মের পুরোহিতদের পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করে। সাসানিরা অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি সদাচরণ করত না; বরং কখনো কখনো তারা জরথুস্ত্র ধর্মযাজকদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম ত্যাগ করতে বাধ্য করত এবং বল প্রয়োগের মাধ্যমে জরথুস্ত্র ধর্মকে তাদের ওপর চাপিয়ে দিত। [শহীদ আয়াতুল্লাহ মুর্তাজা মুতাহহারি, ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান, অনুবাদ : এফ কে এম আনোয়ারুল কবির (ঢাকা : ইরানি কালচারাল সেন্টার, ২০০৪ খ্রি.), পৃষ্ঠা-৯৬-৯৭)]


ধর্মীয় বিশ্বাস

জরথুস্ত্র ধর্ম পারস্যে বহু দেবদেবীর অর্চনা ও প্রাণী উৎসর্গের যুগে আবির্ভূত হয়েও প্রাথমিক পর্যায়ে একত্ববাদের কথা বলত। পরবর্তীকালে এতে এক ঈশ্বরের স্বীকৃতি থাকলেও পরিণতিতে তা ছিল এক দ্বৈতবাদী নীতিতে বিশ্বাস। কেউ কেউ এ ধর্মের আকিদা-বিশ্বাস একেশ্বরবাদী বলে উল্লেখ করলেও স্বয়ং জরথুস্ত্র পৃথিবীতে দুজন খোদার কথা বলেছেন। একজন ইয়াজদান, অপরজন আহিরমান। ইয়াজদান কল্যাণের খোদা। তিনি হলেন আলোক দেবতা, সর্বজ্ঞানী, পবিত্র ও একক। তিনি মিথ্যাকে অপছন্দ করেন এবং অপবিত্রকে বিনাশ করেন। আর আহিরমান অমঙ্গল বা অন্ধকারের স্রষ্টা। এ প্রসঙ্গে জরথুস্ত্র আরো বলেন, ইয়াজদান ও আহিরমানের পারস্পরিক ক্রিয়া থেকেই এ জগতের সৃষ্টি হয়েছে। ইয়াজদান সব সময় শুভ ও কল্যাণকর জগৎ সৃষ্টির চেষ্টা করেন। আর আহিরমান প্রতি মুহূর্তে তার সে প্রচেষ্টাকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে পৃথিবীতে নিজের প্রভুত্ব বিস্তার করতে সচেষ্ট।


দ্বৈতবাদে বিশ্বাস

প্রাথমিক পর্যায়ে জরথুস্ত্র ধর্মের বিশ্বাস ছিল একেশ্বরবাদ। পরবর্তীকালে তাতে দ্বৈতবাদের উদ্ভব ঘটে। আল-শাহরাস্তানি এ ধর্মকে একেশ্বরবাদী ধর্ম হিসেবে উল্লেখ করলেও একেশ্বরবাদ বলতে যা বোঝায় সে দৃষ্টিকোণ থেকে একে কখনো একেশ্বরবাদী ধর্ম বলা যাবে না। কারণ জরথুস্ত্র আহুরামাজদাকে আহিরমানের সৃষ্টিকর্তা ও আহিরমানকে তার দ্বারা সৃষ্ট বলে মনে করেন।

জরথুস্ত্র ধর্মে আল্লাহর ধারণা সম্পর্কে অনুসৃত বিশ্বাস সাবিঈ ধর্মের মতোই। তাদের দৃষ্টিতে সৃষ্টিকর্তা কেবল কল্যাণ ও মঙ্গলকর কাজ সৃষ্টি করেন এবং তার থেকে কখনো অমঙ্গলজনক কোনো ক্রিয়াকলাপ প্রকাশিত হয় না। তারা আরো মনে করে যে আহুরামাজদা হলো আসমান ও জমিনের সৃষ্টিকর্তা। তিনিই আদি, তিনিই অন্ত। (ড. আসআদ আস-সাহমারাসি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৪৯-৫০)


পরকালে বিশ্বাস

এ ধর্মের লোকেরা পরকালের প্রতি বিশ্বাসী। তাদের মতে, এ পৃথিবী একদিন শেষ হয়ে যাবে। জরথুস্ত্রের বিশ্বাস অনুযায়ী, এ পৃথিবী ১২ হাজার বছর টিকে থাকবে। শেষ ৯০০০ বছর অতিক্রান্ত হলে জরথুস্ত্ররা আবার পৃথিবীতে আবির্ভূত হবে। শেষ বিচারের দিনে মানুষ পুনরুত্থিত হবে। পাপীরা স্বল্পকালের জন্য নরকবাসী হবে। অতঃপর সবাই স্বর্গে বসবাস করবে। উল্লেখ্য যে জরথুস্ত্রবাদীরা পরকালে দৈহিক পুনরুত্থানে বিশ্বাস করে। তারা মনে করে, পরকালে মানুষ তার কর্মফল লাভের জন্য দেহ ধারণ করে মহান স্রষ্টার সামনে বিচারের সম্মুখীন হবে। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৫)


আগুন ও পানির পবিত্রতায় বিশ্বাস

এ ধর্মে আগুন ও পানিকে পবিত্র বস্তু বলে মনে করা হয়। সুতরাং আগুন ও পানিকে অপবিত্র করা জঘন্য অপরাধ। এ জন্য তারা আগুনকে উপাসনার প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করে শিখা অনির্বাণ মতবাদের প্রতিষ্ঠা করে। ঘরের মধ্যখানে অগ্নি প্রজ্বলিত করে আগুনের সামনে তারা সৃষ্টিকর্তার সমীপে প্রার্থনা নিবেদন করে। এ প্রার্থনা নিবেদনের সময় তারা গোটা শরীর ধৌতকরণের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করে একের পর এক ঘরে প্রবেশ করে অগ্নিপূজা করে। তারা অগ্নিপূজায় এমন সতর্কতা অবলম্বন করে যে, যাতে করে কোনোভাবে অগ্নি নাপাক না হয়। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৬)


প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা প্লাবন

জরথুস্ত্রবাদীরা বিশ্বাস করে তারা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহাপ্লাবন দ্বারা আক্রান্ত হবে না, যা নুহ (আ.)-এর যুগে হয়েছিল। কেননা তাদের মধ্যে এ বিশ্বাস বদ্ধমূল যে তারা জিউমারছের বংশোদ্ভূত। যদি কোনো কারণে তারা এ রকম প্লাবনে আক্রান্ত হয় তাহলে ওই জিউমারছ তাদের প্লাবন থেকে মুক্ত করবে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক ইবনুল আছির লিখেছেন, জরথুস্ত্রবাদীদের তথা অগ্নি পূজকদের প্লাবন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। তারা বলে, জিউমারছ তথা আদম (আ.)-এর যুগ থেকে চিরদিন তাদের রাজত্ব অপরিবর্তিত থাকবে। যদি এরূপ না হয় তাহলে মানব বংশক্রমে ব্যত্যয় ঘটবে এবং তাদের রাজত্ব বিশৃঙ্খল হয়ে পড়বে। তাদের মধ্যে আবার কিছু কিছু লোক ব্যাবিলনে প্লাবনের অস্তিত্বকে স্বীকার করে। আর পূর্ব দিকে জিউমারছের (আদমের) বিশেষ সন্তানদের আবাস ভূমি হওয়ায় সেখানে কোনো ধরনের প্লাবন আসবে না। এটি তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে।

(আল কামিল ফিত তারিখ, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃষ্ঠা-৭৩)


ইমামের আবির্ভাব

জরথুস্ত্রবাদীরা আশীযরীকারের আবির্ভাবে বিশ্বাসী। তাদের ধর্মীয় পরিভাষায় আশীযরীকারের অর্থ হলো, একজন ন্যায়নিষ্ঠাবান ধর্মীয় ইমাম। তারা মনে করে, শেষ জামানায় একজন ইমামের আবির্ভাব ঘটবে, যিনি বিশ্বকে দ্বিন ও ন্যায়নিষ্ঠা দ্বারা সুশোভিত করবেন। তাঁর ২০ বছর রাজত্বকালে বিপর্যয় ও সংকট দেখা দিলে তাঁর অনুবর্তী হিসেবে আরেকজন ইমামের (আশীযরীকারের) আবির্ভাব ঘটবে। তিনি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবেন, মন্দ ও মিথ্যাচারিতার মূলোৎপাটন করবেন এবং পরিবর্তিত রীতি-নীতিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেবেন। রাজন্যবর্গ তাঁর আনুগত্য করবে এবং তাঁর সব কর্মকাণ্ড সহজভাবে পরিচালিত হবে। তিনি দ্বিন ও সত্যকে সাহায্য করবেন। তাঁর জামানায় সব ফিতনা-ফ্যাসাদ ও অরাজকতা অপসৃত হবে। (আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৯)


আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক

জরথুস্ত্রবাদীরা তাদের দ্বৈত বিশ্বাস অনুযায়ী মনে করে, আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক। সে হলো শয়তান। সে সব সময় অমঙ্গল ও মন্দ কাজ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এ জন্যই আহুরামাজদা এবং আহিরমানের মধ্যে চিরন্তন সংঘাত লেগে আছে, যা জরথুস্ত্রবাদীদের বিশ্বাসকে একত্ববাদের পরিবর্তে দ্বিত্ববাদের দিকে ধাবিত করে। মোটকথা তারা দুই খোদায় বিশ্বাসী। একজন হলো আলোর খোদা, অপরজন হলো অন্ধকারের খোদা। সৎ লোকেরা আলোর খোদার অনুসারী এবং অসাধু লোকেরা অন্ধকারের খোদার সমর্থক। এককথায় জরথুস্ত্রবাদীরা আহুরামাজদাকে ভালো কাজের স্রষ্টা এবং আহিরমানকে সব অপকর্মের স্রষ্টা হিসেবে বিশ্বাস করে। (ড. আসআদ আস-সাহারানি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৫০)

(লেখকের তুলনামূলক ধর্ম বই থেকে)


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা