শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪১, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

প্রাচীন ইরানের অন্তর্গত আজারবাইজানে জন্মগ্রহণকারী একজন বিখ্যাত ব্যক্তি জরথুস্ত্র ছিলেন এ ধর্মের প্রবর্তক। তাঁর নামানুসারে এ ধর্মের নাম করা হয়। এটি মূলত একটি মাজুসি (অগ্নি পূজারি) ধর্ম। এ ধর্মের প্রবর্তককে জরথুস্ত্র, জরোয়েস্টার ইত্যাদি নামে ডাকা হতো।

এ শব্দগুলোর অর্থ হলো বৃদ্ধ উটওয়ালা। অবশ্য পারসিকরা তার নামের অর্থ করেছে স্বর্ণালি তারকা তথা দেদীপ্যমান নক্ষত্র। জরথুস্ত্রের পিতার নাম ছিল ইউরশাব, যিনি রাজা কোস্তাসাব বিন লাহারসাবের রাজত্বকালে আজারবাইজানে আবির্ভূত হন। তাঁর মাতার নাম ছিল জগদুয়া।

তিনি ছিলেন রাইয়ের অধিবাসিনী। (আল-শাহরাস্তানি, আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৬)

ঐতিহাসিক আল-মাসউদি জরথুস্ত্রের কুলজি বর্ণনায় লিখেছেন, তিনি হলেন জারাদাস্ত ইবন আসবিসান। তিনি ছিলেন অগ্নি-উপাসকদের নবী। [আল-মাসউদি, মুরুজুব জাহাব, ১ম খণ্ড, তাহকিক : মুহাম্মাদ মহিউদ্দিন আব্দুল হামিদ (বৈরুত : দারুল ফিকর, ১৯৭৩ খ্রি.) পৃষ্ঠা-২২৯]

প্রাচীন ঐতিহাসিক তথ্যাবলি থেকে অনুমান করা হয় যে তিনি ৬২৮ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে কোনো একসময়ে জন্মগ্রহণ করেন।

জরথুস্ত্র ২০ বছর বয়সে স্বীয় মাতাপিতা ও স্ত্রী হারান। ফলে তিনি সংসার ত্যাগ করে সয়লা নগরীতে ধ্যানমগ্ন হন। অতঃপর ৩০ বছর বয়সে ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে আবির্ভূত হন। তিনি নিজেকে দৈববাণীপ্রাপ্ত ব্যক্তি বলে দাবি করেন এবং সমকালীন ইরানের বহুদেববাদের সংস্কার করে নিজ ধর্ম প্রচার করতে থাকেন। ধর্মীয় আধ্যাত্মিক ও নৈতিক শিক্ষায় পরিপূর্ণ হওয়ায় তাঁর এই নতুন ধর্মমত বিকাশ লাভ করে।

এমনকি সাসানিরা একে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে। সাসানিরা যেহেতু ধর্মের ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিল, সেহেতু তারা জরথুস্ত্র ধর্মকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং এ ধর্মের পুরোহিতদের পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করে। সাসানিরা অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি সদাচরণ করত না; বরং কখনো কখনো তারা জরথুস্ত্র ধর্মযাজকদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম ত্যাগ করতে বাধ্য করত এবং বল প্রয়োগের মাধ্যমে জরথুস্ত্র ধর্মকে তাদের ওপর চাপিয়ে দিত। [শহীদ আয়াতুল্লাহ মুর্তাজা মুতাহহারি, ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান, অনুবাদ : এফ কে এম আনোয়ারুল কবির (ঢাকা : ইরানি কালচারাল সেন্টার, ২০০৪ খ্রি.), পৃষ্ঠা-৯৬-৯৭)]


ধর্মীয় বিশ্বাস

জরথুস্ত্র ধর্ম পারস্যে বহু দেবদেবীর অর্চনা ও প্রাণী উৎসর্গের যুগে আবির্ভূত হয়েও প্রাথমিক পর্যায়ে একত্ববাদের কথা বলত। পরবর্তীকালে এতে এক ঈশ্বরের স্বীকৃতি থাকলেও পরিণতিতে তা ছিল এক দ্বৈতবাদী নীতিতে বিশ্বাস। কেউ কেউ এ ধর্মের আকিদা-বিশ্বাস একেশ্বরবাদী বলে উল্লেখ করলেও স্বয়ং জরথুস্ত্র পৃথিবীতে দুজন খোদার কথা বলেছেন। একজন ইয়াজদান, অপরজন আহিরমান। ইয়াজদান কল্যাণের খোদা। তিনি হলেন আলোক দেবতা, সর্বজ্ঞানী, পবিত্র ও একক। তিনি মিথ্যাকে অপছন্দ করেন এবং অপবিত্রকে বিনাশ করেন। আর আহিরমান অমঙ্গল বা অন্ধকারের স্রষ্টা। এ প্রসঙ্গে জরথুস্ত্র আরো বলেন, ইয়াজদান ও আহিরমানের পারস্পরিক ক্রিয়া থেকেই এ জগতের সৃষ্টি হয়েছে। ইয়াজদান সব সময় শুভ ও কল্যাণকর জগৎ সৃষ্টির চেষ্টা করেন। আর আহিরমান প্রতি মুহূর্তে তার সে প্রচেষ্টাকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে পৃথিবীতে নিজের প্রভুত্ব বিস্তার করতে সচেষ্ট।


দ্বৈতবাদে বিশ্বাস

প্রাথমিক পর্যায়ে জরথুস্ত্র ধর্মের বিশ্বাস ছিল একেশ্বরবাদ। পরবর্তীকালে তাতে দ্বৈতবাদের উদ্ভব ঘটে। আল-শাহরাস্তানি এ ধর্মকে একেশ্বরবাদী ধর্ম হিসেবে উল্লেখ করলেও একেশ্বরবাদ বলতে যা বোঝায় সে দৃষ্টিকোণ থেকে একে কখনো একেশ্বরবাদী ধর্ম বলা যাবে না। কারণ জরথুস্ত্র আহুরামাজদাকে আহিরমানের সৃষ্টিকর্তা ও আহিরমানকে তার দ্বারা সৃষ্ট বলে মনে করেন।

জরথুস্ত্র ধর্মে আল্লাহর ধারণা সম্পর্কে অনুসৃত বিশ্বাস সাবিঈ ধর্মের মতোই। তাদের দৃষ্টিতে সৃষ্টিকর্তা কেবল কল্যাণ ও মঙ্গলকর কাজ সৃষ্টি করেন এবং তার থেকে কখনো অমঙ্গলজনক কোনো ক্রিয়াকলাপ প্রকাশিত হয় না। তারা আরো মনে করে যে আহুরামাজদা হলো আসমান ও জমিনের সৃষ্টিকর্তা। তিনিই আদি, তিনিই অন্ত। (ড. আসআদ আস-সাহমারাসি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৪৯-৫০)


পরকালে বিশ্বাস

এ ধর্মের লোকেরা পরকালের প্রতি বিশ্বাসী। তাদের মতে, এ পৃথিবী একদিন শেষ হয়ে যাবে। জরথুস্ত্রের বিশ্বাস অনুযায়ী, এ পৃথিবী ১২ হাজার বছর টিকে থাকবে। শেষ ৯০০০ বছর অতিক্রান্ত হলে জরথুস্ত্ররা আবার পৃথিবীতে আবির্ভূত হবে। শেষ বিচারের দিনে মানুষ পুনরুত্থিত হবে। পাপীরা স্বল্পকালের জন্য নরকবাসী হবে। অতঃপর সবাই স্বর্গে বসবাস করবে। উল্লেখ্য যে জরথুস্ত্রবাদীরা পরকালে দৈহিক পুনরুত্থানে বিশ্বাস করে। তারা মনে করে, পরকালে মানুষ তার কর্মফল লাভের জন্য দেহ ধারণ করে মহান স্রষ্টার সামনে বিচারের সম্মুখীন হবে। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৫)


আগুন ও পানির পবিত্রতায় বিশ্বাস

এ ধর্মে আগুন ও পানিকে পবিত্র বস্তু বলে মনে করা হয়। সুতরাং আগুন ও পানিকে অপবিত্র করা জঘন্য অপরাধ। এ জন্য তারা আগুনকে উপাসনার প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করে শিখা অনির্বাণ মতবাদের প্রতিষ্ঠা করে। ঘরের মধ্যখানে অগ্নি প্রজ্বলিত করে আগুনের সামনে তারা সৃষ্টিকর্তার সমীপে প্রার্থনা নিবেদন করে। এ প্রার্থনা নিবেদনের সময় তারা গোটা শরীর ধৌতকরণের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করে একের পর এক ঘরে প্রবেশ করে অগ্নিপূজা করে। তারা অগ্নিপূজায় এমন সতর্কতা অবলম্বন করে যে, যাতে করে কোনোভাবে অগ্নি নাপাক না হয়। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৬)


প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা প্লাবন

জরথুস্ত্রবাদীরা বিশ্বাস করে তারা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহাপ্লাবন দ্বারা আক্রান্ত হবে না, যা নুহ (আ.)-এর যুগে হয়েছিল। কেননা তাদের মধ্যে এ বিশ্বাস বদ্ধমূল যে তারা জিউমারছের বংশোদ্ভূত। যদি কোনো কারণে তারা এ রকম প্লাবনে আক্রান্ত হয় তাহলে ওই জিউমারছ তাদের প্লাবন থেকে মুক্ত করবে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক ইবনুল আছির লিখেছেন, জরথুস্ত্রবাদীদের তথা অগ্নি পূজকদের প্লাবন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। তারা বলে, জিউমারছ তথা আদম (আ.)-এর যুগ থেকে চিরদিন তাদের রাজত্ব অপরিবর্তিত থাকবে। যদি এরূপ না হয় তাহলে মানব বংশক্রমে ব্যত্যয় ঘটবে এবং তাদের রাজত্ব বিশৃঙ্খল হয়ে পড়বে। তাদের মধ্যে আবার কিছু কিছু লোক ব্যাবিলনে প্লাবনের অস্তিত্বকে স্বীকার করে। আর পূর্ব দিকে জিউমারছের (আদমের) বিশেষ সন্তানদের আবাস ভূমি হওয়ায় সেখানে কোনো ধরনের প্লাবন আসবে না। এটি তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে।

(আল কামিল ফিত তারিখ, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃষ্ঠা-৭৩)


ইমামের আবির্ভাব

জরথুস্ত্রবাদীরা আশীযরীকারের আবির্ভাবে বিশ্বাসী। তাদের ধর্মীয় পরিভাষায় আশীযরীকারের অর্থ হলো, একজন ন্যায়নিষ্ঠাবান ধর্মীয় ইমাম। তারা মনে করে, শেষ জামানায় একজন ইমামের আবির্ভাব ঘটবে, যিনি বিশ্বকে দ্বিন ও ন্যায়নিষ্ঠা দ্বারা সুশোভিত করবেন। তাঁর ২০ বছর রাজত্বকালে বিপর্যয় ও সংকট দেখা দিলে তাঁর অনুবর্তী হিসেবে আরেকজন ইমামের (আশীযরীকারের) আবির্ভাব ঘটবে। তিনি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবেন, মন্দ ও মিথ্যাচারিতার মূলোৎপাটন করবেন এবং পরিবর্তিত রীতি-নীতিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেবেন। রাজন্যবর্গ তাঁর আনুগত্য করবে এবং তাঁর সব কর্মকাণ্ড সহজভাবে পরিচালিত হবে। তিনি দ্বিন ও সত্যকে সাহায্য করবেন। তাঁর জামানায় সব ফিতনা-ফ্যাসাদ ও অরাজকতা অপসৃত হবে। (আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৯)


আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক

জরথুস্ত্রবাদীরা তাদের দ্বৈত বিশ্বাস অনুযায়ী মনে করে, আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক। সে হলো শয়তান। সে সব সময় অমঙ্গল ও মন্দ কাজ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এ জন্যই আহুরামাজদা এবং আহিরমানের মধ্যে চিরন্তন সংঘাত লেগে আছে, যা জরথুস্ত্রবাদীদের বিশ্বাসকে একত্ববাদের পরিবর্তে দ্বিত্ববাদের দিকে ধাবিত করে। মোটকথা তারা দুই খোদায় বিশ্বাসী। একজন হলো আলোর খোদা, অপরজন হলো অন্ধকারের খোদা। সৎ লোকেরা আলোর খোদার অনুসারী এবং অসাধু লোকেরা অন্ধকারের খোদার সমর্থক। এককথায় জরথুস্ত্রবাদীরা আহুরামাজদাকে ভালো কাজের স্রষ্টা এবং আহিরমানকে সব অপকর্মের স্রষ্টা হিসেবে বিশ্বাস করে। (ড. আসআদ আস-সাহারানি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৫০)

(লেখকের তুলনামূলক ধর্ম বই থেকে)


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ
ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ

রকমারি লাইফ স্টাইল

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা