শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪১, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রাচীন ইরানের জরথুস্ত্র ধর্ম

প্রাচীন ইরানের অন্তর্গত আজারবাইজানে জন্মগ্রহণকারী একজন বিখ্যাত ব্যক্তি জরথুস্ত্র ছিলেন এ ধর্মের প্রবর্তক। তাঁর নামানুসারে এ ধর্মের নাম করা হয়। এটি মূলত একটি মাজুসি (অগ্নি পূজারি) ধর্ম। এ ধর্মের প্রবর্তককে জরথুস্ত্র, জরোয়েস্টার ইত্যাদি নামে ডাকা হতো।

এ শব্দগুলোর অর্থ হলো বৃদ্ধ উটওয়ালা। অবশ্য পারসিকরা তার নামের অর্থ করেছে স্বর্ণালি তারকা তথা দেদীপ্যমান নক্ষত্র। জরথুস্ত্রের পিতার নাম ছিল ইউরশাব, যিনি রাজা কোস্তাসাব বিন লাহারসাবের রাজত্বকালে আজারবাইজানে আবির্ভূত হন। তাঁর মাতার নাম ছিল জগদুয়া।

তিনি ছিলেন রাইয়ের অধিবাসিনী। (আল-শাহরাস্তানি, আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৬)

ঐতিহাসিক আল-মাসউদি জরথুস্ত্রের কুলজি বর্ণনায় লিখেছেন, তিনি হলেন জারাদাস্ত ইবন আসবিসান। তিনি ছিলেন অগ্নি-উপাসকদের নবী। [আল-মাসউদি, মুরুজুব জাহাব, ১ম খণ্ড, তাহকিক : মুহাম্মাদ মহিউদ্দিন আব্দুল হামিদ (বৈরুত : দারুল ফিকর, ১৯৭৩ খ্রি.) পৃষ্ঠা-২২৯]

প্রাচীন ঐতিহাসিক তথ্যাবলি থেকে অনুমান করা হয় যে তিনি ৬২৮ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে কোনো একসময়ে জন্মগ্রহণ করেন।

জরথুস্ত্র ২০ বছর বয়সে স্বীয় মাতাপিতা ও স্ত্রী হারান। ফলে তিনি সংসার ত্যাগ করে সয়লা নগরীতে ধ্যানমগ্ন হন। অতঃপর ৩০ বছর বয়সে ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে আবির্ভূত হন। তিনি নিজেকে দৈববাণীপ্রাপ্ত ব্যক্তি বলে দাবি করেন এবং সমকালীন ইরানের বহুদেববাদের সংস্কার করে নিজ ধর্ম প্রচার করতে থাকেন। ধর্মীয় আধ্যাত্মিক ও নৈতিক শিক্ষায় পরিপূর্ণ হওয়ায় তাঁর এই নতুন ধর্মমত বিকাশ লাভ করে।

এমনকি সাসানিরা একে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে। সাসানিরা যেহেতু ধর্মের ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিল, সেহেতু তারা জরথুস্ত্র ধর্মকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং এ ধর্মের পুরোহিতদের পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করে। সাসানিরা অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি সদাচরণ করত না; বরং কখনো কখনো তারা জরথুস্ত্র ধর্মযাজকদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম ত্যাগ করতে বাধ্য করত এবং বল প্রয়োগের মাধ্যমে জরথুস্ত্র ধর্মকে তাদের ওপর চাপিয়ে দিত। [শহীদ আয়াতুল্লাহ মুর্তাজা মুতাহহারি, ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান, অনুবাদ : এফ কে এম আনোয়ারুল কবির (ঢাকা : ইরানি কালচারাল সেন্টার, ২০০৪ খ্রি.), পৃষ্ঠা-৯৬-৯৭)]


ধর্মীয় বিশ্বাস

জরথুস্ত্র ধর্ম পারস্যে বহু দেবদেবীর অর্চনা ও প্রাণী উৎসর্গের যুগে আবির্ভূত হয়েও প্রাথমিক পর্যায়ে একত্ববাদের কথা বলত। পরবর্তীকালে এতে এক ঈশ্বরের স্বীকৃতি থাকলেও পরিণতিতে তা ছিল এক দ্বৈতবাদী নীতিতে বিশ্বাস। কেউ কেউ এ ধর্মের আকিদা-বিশ্বাস একেশ্বরবাদী বলে উল্লেখ করলেও স্বয়ং জরথুস্ত্র পৃথিবীতে দুজন খোদার কথা বলেছেন। একজন ইয়াজদান, অপরজন আহিরমান। ইয়াজদান কল্যাণের খোদা। তিনি হলেন আলোক দেবতা, সর্বজ্ঞানী, পবিত্র ও একক। তিনি মিথ্যাকে অপছন্দ করেন এবং অপবিত্রকে বিনাশ করেন। আর আহিরমান অমঙ্গল বা অন্ধকারের স্রষ্টা। এ প্রসঙ্গে জরথুস্ত্র আরো বলেন, ইয়াজদান ও আহিরমানের পারস্পরিক ক্রিয়া থেকেই এ জগতের সৃষ্টি হয়েছে। ইয়াজদান সব সময় শুভ ও কল্যাণকর জগৎ সৃষ্টির চেষ্টা করেন। আর আহিরমান প্রতি মুহূর্তে তার সে প্রচেষ্টাকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে পৃথিবীতে নিজের প্রভুত্ব বিস্তার করতে সচেষ্ট।


দ্বৈতবাদে বিশ্বাস

প্রাথমিক পর্যায়ে জরথুস্ত্র ধর্মের বিশ্বাস ছিল একেশ্বরবাদ। পরবর্তীকালে তাতে দ্বৈতবাদের উদ্ভব ঘটে। আল-শাহরাস্তানি এ ধর্মকে একেশ্বরবাদী ধর্ম হিসেবে উল্লেখ করলেও একেশ্বরবাদ বলতে যা বোঝায় সে দৃষ্টিকোণ থেকে একে কখনো একেশ্বরবাদী ধর্ম বলা যাবে না। কারণ জরথুস্ত্র আহুরামাজদাকে আহিরমানের সৃষ্টিকর্তা ও আহিরমানকে তার দ্বারা সৃষ্ট বলে মনে করেন।

জরথুস্ত্র ধর্মে আল্লাহর ধারণা সম্পর্কে অনুসৃত বিশ্বাস সাবিঈ ধর্মের মতোই। তাদের দৃষ্টিতে সৃষ্টিকর্তা কেবল কল্যাণ ও মঙ্গলকর কাজ সৃষ্টি করেন এবং তার থেকে কখনো অমঙ্গলজনক কোনো ক্রিয়াকলাপ প্রকাশিত হয় না। তারা আরো মনে করে যে আহুরামাজদা হলো আসমান ও জমিনের সৃষ্টিকর্তা। তিনিই আদি, তিনিই অন্ত। (ড. আসআদ আস-সাহমারাসি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৪৯-৫০)


পরকালে বিশ্বাস

এ ধর্মের লোকেরা পরকালের প্রতি বিশ্বাসী। তাদের মতে, এ পৃথিবী একদিন শেষ হয়ে যাবে। জরথুস্ত্রের বিশ্বাস অনুযায়ী, এ পৃথিবী ১২ হাজার বছর টিকে থাকবে। শেষ ৯০০০ বছর অতিক্রান্ত হলে জরথুস্ত্ররা আবার পৃথিবীতে আবির্ভূত হবে। শেষ বিচারের দিনে মানুষ পুনরুত্থিত হবে। পাপীরা স্বল্পকালের জন্য নরকবাসী হবে। অতঃপর সবাই স্বর্গে বসবাস করবে। উল্লেখ্য যে জরথুস্ত্রবাদীরা পরকালে দৈহিক পুনরুত্থানে বিশ্বাস করে। তারা মনে করে, পরকালে মানুষ তার কর্মফল লাভের জন্য দেহ ধারণ করে মহান স্রষ্টার সামনে বিচারের সম্মুখীন হবে। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৫)


আগুন ও পানির পবিত্রতায় বিশ্বাস

এ ধর্মে আগুন ও পানিকে পবিত্র বস্তু বলে মনে করা হয়। সুতরাং আগুন ও পানিকে অপবিত্র করা জঘন্য অপরাধ। এ জন্য তারা আগুনকে উপাসনার প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করে শিখা অনির্বাণ মতবাদের প্রতিষ্ঠা করে। ঘরের মধ্যখানে অগ্নি প্রজ্বলিত করে আগুনের সামনে তারা সৃষ্টিকর্তার সমীপে প্রার্থনা নিবেদন করে। এ প্রার্থনা নিবেদনের সময় তারা গোটা শরীর ধৌতকরণের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করে একের পর এক ঘরে প্রবেশ করে অগ্নিপূজা করে। তারা অগ্নিপূজায় এমন সতর্কতা অবলম্বন করে যে, যাতে করে কোনোভাবে অগ্নি নাপাক না হয়। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৬)


প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা প্লাবন

জরথুস্ত্রবাদীরা বিশ্বাস করে তারা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহাপ্লাবন দ্বারা আক্রান্ত হবে না, যা নুহ (আ.)-এর যুগে হয়েছিল। কেননা তাদের মধ্যে এ বিশ্বাস বদ্ধমূল যে তারা জিউমারছের বংশোদ্ভূত। যদি কোনো কারণে তারা এ রকম প্লাবনে আক্রান্ত হয় তাহলে ওই জিউমারছ তাদের প্লাবন থেকে মুক্ত করবে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক ইবনুল আছির লিখেছেন, জরথুস্ত্রবাদীদের তথা অগ্নি পূজকদের প্লাবন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। তারা বলে, জিউমারছ তথা আদম (আ.)-এর যুগ থেকে চিরদিন তাদের রাজত্ব অপরিবর্তিত থাকবে। যদি এরূপ না হয় তাহলে মানব বংশক্রমে ব্যত্যয় ঘটবে এবং তাদের রাজত্ব বিশৃঙ্খল হয়ে পড়বে। তাদের মধ্যে আবার কিছু কিছু লোক ব্যাবিলনে প্লাবনের অস্তিত্বকে স্বীকার করে। আর পূর্ব দিকে জিউমারছের (আদমের) বিশেষ সন্তানদের আবাস ভূমি হওয়ায় সেখানে কোনো ধরনের প্লাবন আসবে না। এটি তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে।

(আল কামিল ফিত তারিখ, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃষ্ঠা-৭৩)


ইমামের আবির্ভাব

জরথুস্ত্রবাদীরা আশীযরীকারের আবির্ভাবে বিশ্বাসী। তাদের ধর্মীয় পরিভাষায় আশীযরীকারের অর্থ হলো, একজন ন্যায়নিষ্ঠাবান ধর্মীয় ইমাম। তারা মনে করে, শেষ জামানায় একজন ইমামের আবির্ভাব ঘটবে, যিনি বিশ্বকে দ্বিন ও ন্যায়নিষ্ঠা দ্বারা সুশোভিত করবেন। তাঁর ২০ বছর রাজত্বকালে বিপর্যয় ও সংকট দেখা দিলে তাঁর অনুবর্তী হিসেবে আরেকজন ইমামের (আশীযরীকারের) আবির্ভাব ঘটবে। তিনি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবেন, মন্দ ও মিথ্যাচারিতার মূলোৎপাটন করবেন এবং পরিবর্তিত রীতি-নীতিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেবেন। রাজন্যবর্গ তাঁর আনুগত্য করবে এবং তাঁর সব কর্মকাণ্ড সহজভাবে পরিচালিত হবে। তিনি দ্বিন ও সত্যকে সাহায্য করবেন। তাঁর জামানায় সব ফিতনা-ফ্যাসাদ ও অরাজকতা অপসৃত হবে। (আল মিলাল ওয়ান নিহাল, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৩৯)


আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক

জরথুস্ত্রবাদীরা তাদের দ্বৈত বিশ্বাস অনুযায়ী মনে করে, আহিরমান অমঙ্গলের প্রতীক। সে হলো শয়তান। সে সব সময় অমঙ্গল ও মন্দ কাজ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এ জন্যই আহুরামাজদা এবং আহিরমানের মধ্যে চিরন্তন সংঘাত লেগে আছে, যা জরথুস্ত্রবাদীদের বিশ্বাসকে একত্ববাদের পরিবর্তে দ্বিত্ববাদের দিকে ধাবিত করে। মোটকথা তারা দুই খোদায় বিশ্বাসী। একজন হলো আলোর খোদা, অপরজন হলো অন্ধকারের খোদা। সৎ লোকেরা আলোর খোদার অনুসারী এবং অসাধু লোকেরা অন্ধকারের খোদার সমর্থক। এককথায় জরথুস্ত্রবাদীরা আহুরামাজদাকে ভালো কাজের স্রষ্টা এবং আহিরমানকে সব অপকর্মের স্রষ্টা হিসেবে বিশ্বাস করে। (ড. আসআদ আস-সাহারানি, আল জারাদিস্তাহ, পৃষ্ঠা-৫০)

(লেখকের তুলনামূলক ধর্ম বই থেকে)


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে