শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

সাহরি খাওয়া সুন্নত এবং এতে অফুরন্ত বরকত আছে। সাহরি খাওয়ার ফলে মানুষ শারীরিক শক্তি ও কর্মশক্তি লাভ করে, যা সারা দিনের রোজা পালনে সহায়ক হয়। সাহরির সর্বোত্তম সময় হলো ফজরের আজানের প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে। এই সময়ে সাহরি খাওয়ার অন্যতম বড় উপকারিতা হলো, এতে ফজরের নামাজ জামায়াতে আদায় করার সুযোগ সহজ হয়।

তবে মনে রাখতে হবে, সাহরি মানেই যে বাহারি খাবার কিংবা নানা আয়োজন থাকতে হবে, এমন নয়। বরং কারো যদি খাওয়ার ইচ্ছা না থাকে, তবু অন্তত একটি খেজুর বা কয়েক ঢোক পানি সাহরির নিয়তে গ্রহণ করলেও সাহরির বরকত লাভ করা সম্ভব।
কেননা রমজান মাসে রোজার সূচনা করতেন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) সাহরির মাধ্যমে। তিনি নিজে সাহরি করতেন এবং সাহাবাদেরও এর প্রতি বিশেষভাবে উৎসাহিত করতেন।


তিনি বলেন, সাহরি করো, কেননা সাহরির মধ্যে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ বরকত নিহিত রয়েছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯২৩, সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১০৯৫)
অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সাহরির খাবার তোমাদের দিনভর রোজা রাখার শক্তি ও সামর্থ্য এনে দেবে। (মুসতাদরিকে হাকিম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৩৫)

সাহরির প্রতি উৎসাহ জাগিয়ে তিনি কখনো এ কথাও বলতেন, আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাগণ সাহরি খাওয়াদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।

(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৩৪৬৭)

প্রিয় নবী (সা.) সাহরির খাবারকে বরকতময় আহার বলে অভিহিত করেছেন।


(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)
তিনি বিশেষ করে খেজুরকে সাহরির জন্য উত্তম খাদ্য হিসেবে পছন্দ করতেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৫)

রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিগত সাহরি ছিল একেবারে সহজ-সরল ও পরিমিত—অল্প কয়েকটি খেজুর ও এক গ্লাস পানি দিয়েই সাহরির সে আয়োজন সম্পন্ন হতো। তবে তিনি কখনো একা একা সাহরি করতেন না; বরং সাহাবাদেরও আহ্বান জানাতেন, যেন সবাই একসঙ্গে এই বরকতময় খাবারে অংশ নেয়। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩০৬; সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)

আর সময়ের হিসাবেও ছিল অপূর্ব দূরদর্শিতা। তিনি সাহরি করতেন রাতের একেবারে শেষ প্রহরে, যখন সুবহে সাদিকের আলো উদ্ভাসিত হওয়ার ঠিক দ্বারপ্রান্তে।


এভাবে সাহরির মাধ্যমে নবী (সা.) আমাদের শিখিয়ে গেছেন রোজার প্রস্তুতি কিভাবে করতে হয়, আর কিভাবে এই ছোট্ট আহারও আল্লাহর অফুরন্ত রহমত ও বরকতের মাধ্যম হতে পারে। হজরত জায়েদ বিন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমরা আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাহরি খেলাম। তারপর আমরা মসজিদে গেলাম, আর সেখানে গিয়ে দেখি—সঙ্গে সঙ্গেই নামাজের জামাত দাঁড়িয়ে গেল। (বর্ণনাকারী বলেন) আমি তখন জিজ্ঞাসা করলাম, সাহরি আর নামাজের মধ্যে কতটুকু বিরতি ছিল? তিনি (জায়েদ) জবাব দিলেন, এতটুকু সময়, যতটুকুতে একজন মানুষ ৫০টি আয়াত তিলাওয়াত করতে পারে।
(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২১৯১৮)

এই বর্ণনার মধ্যে ফুটে ওঠে নবীজির (সা.) সুন্নতি জীবনযাপন এবং সাহরির সময় নির্ধারণে তাঁর অনুপম প্রজ্ঞা। সাহরি শেষ করার পর নামাজের প্রস্তুতি নিতে খুব বেশি সময় নিতেন না, বরং সুবহে সাদিকের ঠিক আগে সাহরি শেষ করে মসজিদে গিয়ে জামাতে অংশ নিতেন।

সুবহে সাদিকের সেই আবহে, আকাশের কোলে ভোরের প্রথম আলো ঠিকরে পড়ার আগে, রাসুল (সা.)-এর সঙ্গী হয়ে সাহাবিরা শিখে নিতেন—সময়ের প্রতি যত্নশীলতা, ইবাদতের প্রতি আন্তরিকতা, আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আল্লাহর স্মরণে রাঙিয়ে তোলার শিক্ষা।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইফতার

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারের ব্যাপারে বিশেষ যত্নবান ছিলেন এবং সাহাবাদের এর প্রতি উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, সূর্যাস্তের পর দেরি না করে অবিলম্বে ইফতার করো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৫৭, সহিহ মুসলিম,

হাদিস : ১০৯৮)

তিনি (সা.) আরো বলতেন : যত দিন মানুষ দ্রুত ইফতার করতে থাকবে, তত দিন তারা কল্যাণের পথে থাকবে। আর ইফতারের সময় অযথা বিলম্ব করাকে তিনি ইহুদি-নাসারাদের অভ্যাস হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৩)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারে খেজুরকে অগ্রাধিকার দিতেন এবং বলতেন, এতে বরকত রয়েছে। আর যদি খেজুর না মেলে, তবে পানি দিয়ে ইফতার করাকে তিনি উত্তম মনে করতেন, কারণ পানি হলো পবিত্রতার প্রতীক।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৫, জামে তিরমিজি হাদিস : ৬৭৮)

ইফতারের সময় রাসুল (সা.) এই দোয়া পাঠ করতেন, ‘আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু।’ অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করছি।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮)

রাসুল (সা.) কখনো কখনো সাহাবিদের বাসায় গিয়ে ইফতার করতেন এবং তখন এই দোয়া পড়তেন, ‘আফতারা ইনদাকুমুস সায়িমুন ওয়া আকালা তাআমাকুমুল আবরার ওয়া নাজালাত আলাইকুমুল মালাইকাহ।’ অর্থ : তোমাদের ঘরে রোজাদাররা ইফতার করুক, তোমাদের খাবার যেন নেককার লোকেরা ভক্ষণ করে, আর তোমাদের ওপর ফেরেশতারা রহমত নিয়ে অবতরণ করুক। (সুনানে দারেমি, হাদিস : ১৭৭২)

রাসুল (সা.) অন্যদের ইফতার করানোর ব্যাপারেও বিশেষভাবে উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে ইফতার করায়, কিংবা কোনো মুজাহিদকে (আল্লাহর পথে যুদ্ধকারী) সাহায্য করে, তার জন্যও রোজা ও জিহাদের সমান সওয়াব লেখা হবে। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস: ৮০৭; সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ৩৩৩১)

এ কথা শুনে এক সাহাবি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের তো এত কিছু নেই, যাতে অন্যদের ইফতার করাতে পারি। তখন তিনি বলেন, এই সওয়াব তো সেই ব্যক্তিও পাবে, যে একজন রোজাদারকে এক ঢোক দুধ, একটি খেজুর বা এক ঢোক পানি দিয়েও ইফতার করায়। (শুআবুল ঈমান লিল বায়হাকি, হাদিস : ৩৬০৮)

ওলামায়ে কিরামের দৃষ্টিতে সাহরি ও ইফতার

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, সব আলেম একমত যে সাহরি করা সুন্নত। সাহরির মধ্যে যে বরকত রয়েছে, তা স্পষ্ট; কেননা সাহরি খেলে রোজা রাখা সহজ হয়, সারা দিন শরীর কর্মক্ষম থাকে। তদুপরি, সাহরির কল্যাণে রোজার কষ্ট অনুভূত হয় কম, যার ফলে আরো রোজা রাখার আগ্রহ জাগে। আর এটিই সাহরির বরকতের প্রকৃত অর্থ ও রহস্য। (শারহুল মুসলিম, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২০৬)

আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া গ্রন্থে বলা হয়েছে, রোজাদারের জন্য সাহরি করা সুন্নত। ইবনু মুনযির (রহ.) এ বিষয়ে ইজমা বা সর্বসম্মত মত উল্লেখ করেছেন।

(আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া, খণ্ড-২৪, পৃষ্ঠা-২৭০)

ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, সাহরির মধ্যে বহু দিক থেকে বরকত নিহিত রয়েছে। প্রথমত, এতে রয়েছে সুন্নতের অনুসরণ; দ্বিতীয়ত, এতে রয়েছে আহলে কিতাবের বিরোধিতা; তৃতীয়ত, ইবাদতের জন্য শক্তি ও প্রেরণা লাভ; চতুর্থত, সারা দিন রোজার মাধ্যমে উদ্যম ধরে রাখার সুযোগ; পঞ্চমত, ক্ষুধার কারণে যে খিটখিটে মেজাজ তৈরি হয় তা থেকে রক্ষা পাওয়া। এর পাশাপাশি, সাহরির সময়ে কেউ যদি খাবার চায় তবে তাকে খাবার দেওয়ার বা নিজের সঙ্গে বসিয়ে খাওয়ানোর সৌভাগ্য অর্জনের সুযোগ থাকে। এ ছাড়া রয়েছে এই সময়ে আল্লাহর জিকির ও দোয়ার সুযোগ, আর এই সময়টি এমনিতেই দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত। তদুপরি, রাতে কেউ যদি রোজার নিয়ত না করে থাকে, তবে সাহরির সময়ে সে সহজেই নিয়ত করার সুযোগ পায়।

(ফাতহুল বারি, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৪০)

তবে সাহরি করা ফরজ বা ওয়াজিব নয়; তাই কেউ যদি সাহরি না খেয়ে রোজা রাখে, তবু তার রোজা শুদ্ধ হয়ে যাবে। কেননা এটি মুস্তাহাব আমল। তবে কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া সাহরি ছেড়ে দেওয়া ঠিক নয়; বরং এই বরকতময় সুন্নতকে গুরুত্বের সঙ্গে পালন করাই উত্তম। (তুহফাতুল ফুকাহা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৬৫)

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে