শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

সাহরি খাওয়া সুন্নত এবং এতে অফুরন্ত বরকত আছে। সাহরি খাওয়ার ফলে মানুষ শারীরিক শক্তি ও কর্মশক্তি লাভ করে, যা সারা দিনের রোজা পালনে সহায়ক হয়। সাহরির সর্বোত্তম সময় হলো ফজরের আজানের প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে। এই সময়ে সাহরি খাওয়ার অন্যতম বড় উপকারিতা হলো, এতে ফজরের নামাজ জামায়াতে আদায় করার সুযোগ সহজ হয়।

তবে মনে রাখতে হবে, সাহরি মানেই যে বাহারি খাবার কিংবা নানা আয়োজন থাকতে হবে, এমন নয়। বরং কারো যদি খাওয়ার ইচ্ছা না থাকে, তবু অন্তত একটি খেজুর বা কয়েক ঢোক পানি সাহরির নিয়তে গ্রহণ করলেও সাহরির বরকত লাভ করা সম্ভব।
কেননা রমজান মাসে রোজার সূচনা করতেন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) সাহরির মাধ্যমে। তিনি নিজে সাহরি করতেন এবং সাহাবাদেরও এর প্রতি বিশেষভাবে উৎসাহিত করতেন।


তিনি বলেন, সাহরি করো, কেননা সাহরির মধ্যে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ বরকত নিহিত রয়েছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯২৩, সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১০৯৫)
অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সাহরির খাবার তোমাদের দিনভর রোজা রাখার শক্তি ও সামর্থ্য এনে দেবে। (মুসতাদরিকে হাকিম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৩৫)

সাহরির প্রতি উৎসাহ জাগিয়ে তিনি কখনো এ কথাও বলতেন, আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাগণ সাহরি খাওয়াদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।

(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৩৪৬৭)

প্রিয় নবী (সা.) সাহরির খাবারকে বরকতময় আহার বলে অভিহিত করেছেন।


(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)
তিনি বিশেষ করে খেজুরকে সাহরির জন্য উত্তম খাদ্য হিসেবে পছন্দ করতেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৫)

রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিগত সাহরি ছিল একেবারে সহজ-সরল ও পরিমিত—অল্প কয়েকটি খেজুর ও এক গ্লাস পানি দিয়েই সাহরির সে আয়োজন সম্পন্ন হতো। তবে তিনি কখনো একা একা সাহরি করতেন না; বরং সাহাবাদেরও আহ্বান জানাতেন, যেন সবাই একসঙ্গে এই বরকতময় খাবারে অংশ নেয়। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩০৬; সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)

আর সময়ের হিসাবেও ছিল অপূর্ব দূরদর্শিতা। তিনি সাহরি করতেন রাতের একেবারে শেষ প্রহরে, যখন সুবহে সাদিকের আলো উদ্ভাসিত হওয়ার ঠিক দ্বারপ্রান্তে।


এভাবে সাহরির মাধ্যমে নবী (সা.) আমাদের শিখিয়ে গেছেন রোজার প্রস্তুতি কিভাবে করতে হয়, আর কিভাবে এই ছোট্ট আহারও আল্লাহর অফুরন্ত রহমত ও বরকতের মাধ্যম হতে পারে। হজরত জায়েদ বিন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমরা আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাহরি খেলাম। তারপর আমরা মসজিদে গেলাম, আর সেখানে গিয়ে দেখি—সঙ্গে সঙ্গেই নামাজের জামাত দাঁড়িয়ে গেল। (বর্ণনাকারী বলেন) আমি তখন জিজ্ঞাসা করলাম, সাহরি আর নামাজের মধ্যে কতটুকু বিরতি ছিল? তিনি (জায়েদ) জবাব দিলেন, এতটুকু সময়, যতটুকুতে একজন মানুষ ৫০টি আয়াত তিলাওয়াত করতে পারে।
(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২১৯১৮)

এই বর্ণনার মধ্যে ফুটে ওঠে নবীজির (সা.) সুন্নতি জীবনযাপন এবং সাহরির সময় নির্ধারণে তাঁর অনুপম প্রজ্ঞা। সাহরি শেষ করার পর নামাজের প্রস্তুতি নিতে খুব বেশি সময় নিতেন না, বরং সুবহে সাদিকের ঠিক আগে সাহরি শেষ করে মসজিদে গিয়ে জামাতে অংশ নিতেন।

সুবহে সাদিকের সেই আবহে, আকাশের কোলে ভোরের প্রথম আলো ঠিকরে পড়ার আগে, রাসুল (সা.)-এর সঙ্গী হয়ে সাহাবিরা শিখে নিতেন—সময়ের প্রতি যত্নশীলতা, ইবাদতের প্রতি আন্তরিকতা, আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আল্লাহর স্মরণে রাঙিয়ে তোলার শিক্ষা।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইফতার

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারের ব্যাপারে বিশেষ যত্নবান ছিলেন এবং সাহাবাদের এর প্রতি উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, সূর্যাস্তের পর দেরি না করে অবিলম্বে ইফতার করো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৫৭, সহিহ মুসলিম,

হাদিস : ১০৯৮)

তিনি (সা.) আরো বলতেন : যত দিন মানুষ দ্রুত ইফতার করতে থাকবে, তত দিন তারা কল্যাণের পথে থাকবে। আর ইফতারের সময় অযথা বিলম্ব করাকে তিনি ইহুদি-নাসারাদের অভ্যাস হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৩)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারে খেজুরকে অগ্রাধিকার দিতেন এবং বলতেন, এতে বরকত রয়েছে। আর যদি খেজুর না মেলে, তবে পানি দিয়ে ইফতার করাকে তিনি উত্তম মনে করতেন, কারণ পানি হলো পবিত্রতার প্রতীক।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৫, জামে তিরমিজি হাদিস : ৬৭৮)

ইফতারের সময় রাসুল (সা.) এই দোয়া পাঠ করতেন, ‘আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু।’ অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করছি।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮)

রাসুল (সা.) কখনো কখনো সাহাবিদের বাসায় গিয়ে ইফতার করতেন এবং তখন এই দোয়া পড়তেন, ‘আফতারা ইনদাকুমুস সায়িমুন ওয়া আকালা তাআমাকুমুল আবরার ওয়া নাজালাত আলাইকুমুল মালাইকাহ।’ অর্থ : তোমাদের ঘরে রোজাদাররা ইফতার করুক, তোমাদের খাবার যেন নেককার লোকেরা ভক্ষণ করে, আর তোমাদের ওপর ফেরেশতারা রহমত নিয়ে অবতরণ করুক। (সুনানে দারেমি, হাদিস : ১৭৭২)

রাসুল (সা.) অন্যদের ইফতার করানোর ব্যাপারেও বিশেষভাবে উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে ইফতার করায়, কিংবা কোনো মুজাহিদকে (আল্লাহর পথে যুদ্ধকারী) সাহায্য করে, তার জন্যও রোজা ও জিহাদের সমান সওয়াব লেখা হবে। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস: ৮০৭; সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ৩৩৩১)

এ কথা শুনে এক সাহাবি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের তো এত কিছু নেই, যাতে অন্যদের ইফতার করাতে পারি। তখন তিনি বলেন, এই সওয়াব তো সেই ব্যক্তিও পাবে, যে একজন রোজাদারকে এক ঢোক দুধ, একটি খেজুর বা এক ঢোক পানি দিয়েও ইফতার করায়। (শুআবুল ঈমান লিল বায়হাকি, হাদিস : ৩৬০৮)

ওলামায়ে কিরামের দৃষ্টিতে সাহরি ও ইফতার

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, সব আলেম একমত যে সাহরি করা সুন্নত। সাহরির মধ্যে যে বরকত রয়েছে, তা স্পষ্ট; কেননা সাহরি খেলে রোজা রাখা সহজ হয়, সারা দিন শরীর কর্মক্ষম থাকে। তদুপরি, সাহরির কল্যাণে রোজার কষ্ট অনুভূত হয় কম, যার ফলে আরো রোজা রাখার আগ্রহ জাগে। আর এটিই সাহরির বরকতের প্রকৃত অর্থ ও রহস্য। (শারহুল মুসলিম, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২০৬)

আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া গ্রন্থে বলা হয়েছে, রোজাদারের জন্য সাহরি করা সুন্নত। ইবনু মুনযির (রহ.) এ বিষয়ে ইজমা বা সর্বসম্মত মত উল্লেখ করেছেন।

(আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া, খণ্ড-২৪, পৃষ্ঠা-২৭০)

ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, সাহরির মধ্যে বহু দিক থেকে বরকত নিহিত রয়েছে। প্রথমত, এতে রয়েছে সুন্নতের অনুসরণ; দ্বিতীয়ত, এতে রয়েছে আহলে কিতাবের বিরোধিতা; তৃতীয়ত, ইবাদতের জন্য শক্তি ও প্রেরণা লাভ; চতুর্থত, সারা দিন রোজার মাধ্যমে উদ্যম ধরে রাখার সুযোগ; পঞ্চমত, ক্ষুধার কারণে যে খিটখিটে মেজাজ তৈরি হয় তা থেকে রক্ষা পাওয়া। এর পাশাপাশি, সাহরির সময়ে কেউ যদি খাবার চায় তবে তাকে খাবার দেওয়ার বা নিজের সঙ্গে বসিয়ে খাওয়ানোর সৌভাগ্য অর্জনের সুযোগ থাকে। এ ছাড়া রয়েছে এই সময়ে আল্লাহর জিকির ও দোয়ার সুযোগ, আর এই সময়টি এমনিতেই দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত। তদুপরি, রাতে কেউ যদি রোজার নিয়ত না করে থাকে, তবে সাহরির সময়ে সে সহজেই নিয়ত করার সুযোগ পায়।

(ফাতহুল বারি, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৪০)

তবে সাহরি করা ফরজ বা ওয়াজিব নয়; তাই কেউ যদি সাহরি না খেয়ে রোজা রাখে, তবু তার রোজা শুদ্ধ হয়ে যাবে। কেননা এটি মুস্তাহাব আমল। তবে কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া সাহরি ছেড়ে দেওয়া ঠিক নয়; বরং এই বরকতময় সুন্নতকে গুরুত্বের সঙ্গে পালন করাই উত্তম। (তুহফাতুল ফুকাহা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৬৫)

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
সর্বশেষ খবর
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন