শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

ও আমার বাংলাদেশ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ও আমার বাংলাদেশ

আজ থেকে ঠিক ৪৪ বছর আগে অগ্রহায়ণ মাসে (১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) পৃথিবীর মানচিত্রে যে নতুন দেশটি যুক্ত হয়েছিল তার নাম বাংলাদেশ। তার আগে ন’মাসের যুদ্ধ প্রস্তুতির সময় একটি গান লেখা হয়েছিল— ‘ও আমার বাংলাদেশ’। গোটা দেশে মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছিল। এপার বাংলায় বসেও কোটি কোটি মানুষ সে গান গেয়েছিলেন। যে গান উজ্জীবিত করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে। কার্যত যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর। ১৩ দিনের যুদ্ধ শেষ হয় ১৬ ডিসেম্বর। সমর সংবাদদাতা হিসেবে আমার যুদ্ধ শুরু হয় সে বছর ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা ময়দান থেকে ঘোষণা করেছিলেন— ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম; এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।... জয় বাংলা।’ আমি দেখেছি রাজাকার, আলশামস, আলবদরের লোকরা দিনের পর দিন বাঙালিকে হত্যা করেছে। আমি দেখেছি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধুর ঢাকায় প্রত্যাবর্তন। ১৯৭৩-এর নির্বাচন। শেখ মুজিবের কলকাতা সফর, ইন্দিরা গান্ধীর ঢাকা সফর সবই আমি রিপোর্ট করেছি। পশ্চিমবঙ্গের মার্কসবাদী কম্যুনিস্ট পার্টির বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা এবং বাংলাদেশের কম্যুনিস্ট পার্টি ন্যাপের চীনপন্থি নেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কীভাবে সিপিএমকে দলে টানলেন সে কথা বলা যাক।

তখন মে মাস। অর্থাৎ কবির ভাষায় দারুণ চৈত্র মাস। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য প্রয়াত হরেকৃষ্ণ বোঙার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কড়া সমালোচনা করে বললেন, ‘ইন্দিরা শুধু পাকিস্তানকেই ভাঙছেন না। উপমহাদেশে এক অশান্তির সৃষ্টি করতে চাইছেন। বিস্মিত বাঙালি। মুক্তিযোদ্ধারা। তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে সরকার। ওপার বাংলা থেকে আসা লাখো মানুষ সেদিন সিপিএমকে ধিক্কার জানিয়েছিল। সে সময় কলকাতার রাস্তায় সিপিএমবিরোধী মিছিলে মিছিলে সয়লাব। আনন্দবাজারে একদিন একটা টেলিফোন এলো। বক্তা জানতে চাইলেন কলকাতায় সিপিএমের অফিসটা কোথায়? আরেকটা টেলিফোন এলো ভারত সরকারের বিএসএফ সদর দফতর থেকে। তাড়াতাড়ি একজন ফটোগ্রাফার নিয়ে তাদের অফিসে যাওয়ার অনুরোধ এলো। সেখানে যাওয়া মাত্রই প্রাক্তন জয়েন্ট সেক্রেটারি প্রয়াত শরদিন্দু চট্টোপাধ্যায় বললেন, গাড়িতে উঠুন। চলুন পার্ক স্ট্রিটের কোহিনুর বিল্ডিংয়ে। সেখানে ছিলেন ভাসানী। আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন বঙ্গবন্ধুকে সমর্থন করে আপনারা ঠিক কাজ করছেন। আমরাও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করছি। আর ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টির বক্তব্য আমরা বর্জন করছি। অপরদিকে বেজিং থেকে একটি বক্তব্য এলো হরেকৃষ্ণ বোঙারের বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে। ভারত সরকার থেকে বেজিংয়ের মন্তব্যের বিরোধিতা করা হয়েছিল। ব্যাপারটা সেখানেই তখনকার মতো শেষ হয়ে গেছিল।

তখন পুরোদমে চলছে যুদ্ধের প্রস্তুতি। কলকাতার সাংবাদিকদের পাশাপাশি শহরে তখন বিদেশি রিপোর্টারদের ভিড়ও বাড়ছে। কলকাতার বেশ কয়েকটা বড় হোটেলে সব ঘর বুক করে ফেলেছিলেন ওই রিপোর্টাররা। কলকাতার রিপোর্টাররা জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়েছেন। মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে আমরা ঘুরে বেড়াচ্ছি। কখনো সঙ্গী বিএসএফ জওয়ান। সে সময় তৈরি হলো মুজিব বাহিনী। বাহিনীর পর বাহিনী।

পশ্চিমবঙ্গে তখন রাষ্ট্রপতি শাসন। এমন কোনো জেলা নেই যেখানে শরণার্থী শিবির নেই বা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের শিবির নেই। বিদেশ থেকে দলে দলে রাষ্ট্রনায়করা শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেছেন। জাপান, জার্মানি, ব্রিটেন, কানাডা— সব দেশের রাষ্ট্রনায়করাই পাকিস্তানের অত্যাচার স্বচক্ষে দেখে গেছেন। দেশে ফিরে গিয়ে তারা ইয়াহিয়া খান আর জুলফিকার আলী ভুট্টোর সামরিক বাহিনীর তাণ্ডব দেখেছেন। আকাশবাণী ও স্বাধীন বাংলা রেডিও থেকে এই অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করা হতো। কলকাতার কাগজগুলোর মধ্যে তখন যুদ্ধ কভার করা নিয়ে চলছে তুমুল প্রতিযোগিতা, কখনো কখনো আমরা বিদেশি সাংবাদিকদের দোভাষীর কাজও করেছি। যেসব রিপোর্ট আমি করেছি তার পুরোটাই আনন্দবাজারের লাইব্রেরিতে রয়েছে। তারই কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করব মাত্র। সে সময় দিনাজপুর-রংপুর অঞ্চলে রিপোর্ট করার সময় খবর পেয়েছিলাম শিগগিরই স্বাধীন হতে চলেছে বাংলাদেশ। সরকারের রাজধানী আপাতত হবে বগুড়ায়। আওয়ামী লীগের নেতা মনসুর আলী হবেন এই সরকারের প্রধান। নতুন সরকার গঠিত হবে ২০ জন মন্ত্রীকে নিয়ে। এ ঘটনা অবশ্য ঘটেনি। স্মৃতি খুঁড়ে বের হচ্ছে— দিনাজপুরের চারদিকে তখন বারুদের গন্ধ, খোঁজা হচ্ছে মুজিবুর রহমানকে। বিদেশি সাংবাদিকদের তাজউদ্দীন বলছেন— মুজিব কোথায় বলব না, শরণার্থী শিবিরগুলোয় আশ্রয় নেওয়া মানুষদের অমানুষিক দুঃখের কাহিনী, বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের মনোভাব এবং তার রকমারি ব্যাখ্যা, পশ্চিমবঙ্গ সফরে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, এরই মধ্যে নতুন দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনের উদ্বোধন, ফারাক্কা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার ইয়াহিয়া খানের চক্রান্ত এবং ভারতীয় সেনারা কীভাবে তা ব্যর্থ করলেন তার আখ্যান, বাংলাদেশে জজিয়তির নিশ্চিন্ত পেশা ছেড়ে যুদ্ধে নেমে পড়লেন প্রথিতযশা বিচারপতিরা, চীনের চিঠি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর তীব্র ভর্ত্সনা, মুক্ত হলো গুরুত্বপূর্ণ রেলবহর পার্বতীপুর, পাশাপাশি উত্তরবঙ্গে হিলিতে চলছে প্রচণ্ড গোলাবর্ষণ, পেট্রাপোল সীমান্তে যশোর দুর্গ দখলের রোমহর্ষ কাহিনী, অবরুদ্ধ ঢাকা থেকে কীভাবে উদ্ধার করে আনা হলো ৪১৫ জন বিদেশি সাংবাদিককে, বেগম মুজিবের সঙ্গে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল শ্যাম মানেকশর সাক্ষাৎ। একের পর এক মুক্ত হচ্ছে চালনা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, ঝিকরগাছা, দর্শনা, বয়রা ইত্যাদি।

কখনো ট্রাকে, কখনো সামরিক বাহিনীর ট্যাঙ্কে, কখনো হেলিকপ্টারে, কখনো আবার ফোর্ট উইলিয়ামের সদর দফতর থেকে। ৭ মার্চ আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর দফতর থেকে মুজিবের বক্তৃতার কপি নিয়ে এসেছিলাম। তারপর লাগাতার রিপোর্ট করে গেছি মুক্তিযুদ্ধের। কিন্তু আমার ভাগ্য খারাপ ছিল। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের সময় আমি উপস্থিত থাকতে পারিনি। সে কথায় পরে আসছি।

১৩ দিনের এই যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর রাত ৮টায়। সেদিন সকাল থেকে ভারতের ওপর হামলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন কলকাতায়। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভা ছিল। দুপুরে তার বক্তব্য শুনতে প্রচুর মানুষ এসেছিলেন। তার বক্তৃতার মাঝখানে আমাদের এক দাদা বললেন, চলো উনি যাওয়ার আগেই রাজভবনে যাই। রাজভবনের গেটে হাতে একগুচ্ছ টেলেক্স নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তত্কালীন মুখ্য সচিব নির্মল সেনগুপ্ত। ইন্দিরাকে টেলেক্সগুলো পড়ে শোনালেন নির্মলবাবু। তাকে বলা হলো উত্তর ভারতের ২৭টি জায়গায় পাক বিমান বাহিনী হামলা করেছে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন। ভারত আক্রান্ত। ভারত কী জবাব দেবে? বললেন, আমাকে দিল্লি পৌঁছতে হবে। মন্ত্রিসভার বৈঠক করতে হবে। দিল্লি ফিরে গিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক করে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে তিনি বললেন, পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করেছে। আমরা এর সমুচিত জবাব দেব। সেই সঙ্গে গোটা দেশে ব্ল্যাকআউট করে যুদ্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হলো। সারা রাত ধরে চলল সেই যুদ্ধ।

তিন দিন পর থেকে একটার পর একটা জায়গা দখল করছে ভারতীয় বাহিনী। সে সময় কলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন করতে এসেছিলেন তত্কালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাবু জগজীবন রাম। তাকে প্রশ্ন করা হয়, পাকিস্তানকে সাহায্য করতে তো আমেরিকা সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছে। এবার কী হবে? স্বভাবরসিক বাবুজি বলেছিলেন, আমরা তো আটটা নৌবহরকে ভারত মহাসাগরে ডুবিয়ে দিয়েছি। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর তিনি বলেছিলেন, কি ঠিক বলেছিলাম কিনা? সে সময় আমেরিকায় তত্কালীন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার মন্তব্য করেছিলেন, আমেরিকার বিদেশনীতি একটা পরিবারের হাতে শেষ হয়ে গেল। আমরা ওই পরিবারটিকে ছাড়ব না। ঠিক তাই হয়েছিল। ইন্দিরা, সঞ্জয় আর রাজীব গান্ধীকে হত্যা করেছিল তারা। ৭-৮ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে জেনারেল মানেকশ ভারতের সমস্ত ভাষায় পাকিস্তান বাহিনীর উদ্দেশে বার্তা দিতে থাকেন, তোমরা কে কোথায় আছ তা আমরা জানি। ভারতীয় জওয়ানদের কাছে আত্মসমর্পণ কর। এরপরেই একটা নড়াচড়া পাক বাহিনীর মধ্যে। তলার স্তরের জওয়ানরা উপরতলার অফিসারদের চাপ দিতে থাকেন। এরপর পাক সেনাবাহিনীর প্রধান ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা করেন পূর্ব পাকিস্তানের দায়িত্বপ্রাপ্ত জেনারেল এ কে নিয়াজি। সে সময় তারা আত্মসমর্পণে রাজি হয়ে যান। ৯৩ হাজার সেনা নিয়ে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তান বাহিনী। সিমলা চুক্তি পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো সেনা সরাতে থাকলেন।

এবার বলি কেন আমি সে সময় উপস্থিত থাকতে পারিনি। ফোর্ট উইলিয়াম থেকে আমাদের জানানো হয়েছিল সকাল ৭টার মধ্যে আনন্দবাজারের আমি আর যুগান্তরের চিফ রিপোর্টার অনিল ভট্টাচার্য যেন ফোর্ট উইলিয়ামে চলে যাই। হেলিকপ্টারে করে আমাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। আমাদের বসিয়ে রাখা হলো সারা দিন। সারা দিন ধরে বিদেশি রিপোর্টারদের দফায় দফায় ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হলো। আমরা বারবার বলা সত্ত্বেও আমাদের নিয়ে যাওয়া হয়নি। বিকাল ৫টার সময় আমাদের বলা হলো সন্ধ্যে হয়ে গেছে এখন আর হেলিকপ্টার উড়বে না। হেঁটে হেঁটে অফিস পৌঁছলাম। সম্পাদক অশোক সরকার জিজ্ঞেস করলেন, কেমন দেখলেন? আমি পুরো ঘটনাটা তাকে বললাম। সম্পাদক অশোকবাবু আর জগজীবন রাম স্বাধীনতা আন্দোলনে একসঙ্গে জেল খেটেছিলেন। তিনি সোজা ফোন করলেন জগজীবন রামকে। দু’দিন পরে আমার যাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিল। সেই সময় থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান হত্যা ষড়যন্ত্র পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলাম।

এটাকেই বলে দুর্ভাগ্য। গোটা যুদ্ধ কভার করেও আত্মসমর্পণের দিন আমি যেতেই পারলাম না। তবে যুদ্ধ ফ্রন্টে থেকে কভার করার সুযোগ চেয়েছিলাম। সেটাই আমার কাছে সৌভাগ্যের ব্যাপার।

 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ