শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। পশ্চিমবঙ্গে সে কথা আবার প্রমাণিত হলো। তৃণমূলের একদা নম্বর টু, পরে দল এবং নেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানো মুকুল রায়ের ফের দলীয় সাংসদদের সঙ্গে দহরম-মহরমে নতুন করে জল ঘোলা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা বিশ্বস্ত সৈনিক মুকুল সারদা কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাওয়ার পরই দিদির সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছিলেন। সেই দূরত্ব অনেকটাই ঘুচে গিয়ে এখন আবার মমতা-মুকুল কাছাকাছি।

রাজ্যের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, মুকুলের ফের দলনেত্রীর কাছাকাছি আসার পেছনে বেশ কয়েকটা অঙ্ক কাজ করেছে। প্রথমত, আসন্ন বিধানসভা ভোটের আগে বিধায়ক কেনার কাজে তার চেয়ে দড় তৃণমূলে আর কেউ নেই। তাই এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরকার মুকুল রায়কে। এ ছাড়াও দলের জন্য নির্বাচনী তহবিল বাড়ানোর কাজেও মুকুল সিদ্ধহস্ত। তার নিজের কাছেও রয়েছে সারদার মালিক সুদীপ্ত সেনের কাছ থেকে নেওয়া বিপুল অঙ্কের টাকা। তৃণমূলের অন্দরের খবর এই টাকার বখরা নিয়েই দলনেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল মুকুলের। তৃণমূলের অন্দরেই তাই নিত্যনতুন করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি টাকার বখরা নিয়ে মিটমাট হয়ে গেল দুজনের? এতদিন সারদাসহ অন্যান্য চিট ফান্ড থেকে দলের তহবিল সংগ্রহ করতেন মুকুল। ভোটের আগে বিভিন্ন সন্দেহজনক সংগঠক থেকে টাকা তোলার দায়িত্ব কি ফের মুকুলের ওপরই দিতে চাইছেন বঙ্গেশ্বরী?

দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে মুকুল-মমতা ঘনিষ্ঠতা বাড়তে পারে তা হলো দলীয় সংগঠন। সম্প্রতি রাজ্যে চারটি জেলায় (উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ) দলের সংগঠন শক্তিশালী করার দায়িত্ব দলনেত্রী দিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। দলে বরাবর মমতাবিরোধী বলে পরিচিত শুভেন্দু অধিকারী এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন পুরোপুরিভাবে। এই চারটি জেলায় আস্তে আস্তে সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে নিজের পছন্দের লোকদের বসাতে শুরু করেছিলেন। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে দলের রাশ অধিকারী পরিবারের হাতে চলে যেতে বসেছে বুঝতে পেরেই সম্ভবত মুকুলকে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মমতা। তার নিজের ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জির আপত্তিও আপাতত দূরে সরিয়ে রাখছেন তিনি।

কিন্তু কে এই মুকুল? একদা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের ছায়াসঙ্গী উত্তর ২৪ পরগনার বীজপুরের মুকুল রায় নির্বিকার চিত্তে করতে পারেন না এমন কোনো কাজ নেই। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মমতার ছায়াসঙ্গী তিনি। দলটিকে চেনেন হাতের তালুর মতো। তাই গাত্রদাহ হলেও এখন মুকুলকে ঘরে না ফিরিয়ে উপায় নেই মমতার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এও মনে করছেন, মমতা-মুকুল বিরোধ পুরোটাই লোক দেখানোও হতে পারে। সারদা কাণ্ডে সিবিআই থেকে বাঁচতে যুদ্ধের নাটক করছিলেন দুজনে।

তৃণমূলের প্রাক্তন মহানায়ক মুকুল রায়ের কথাবার্তা ও গতিবিধি নিয়ে ধোঁয়াশা ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লিতে মুকুল জানিয়েছেন, নতুন দলের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি এখনো তৃণমূলের সাংসদ। পদত্যাগ করিনি। উনি (মমতা) তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী। দেখা হলে কথা হতেই পারে। কিন্তু মুখে এ কথা সত্ত্বেও তার অনুগামীদের কাছে মুকুল এখনো যে বার্তা পাঠিয়ে চলেছেন তার মর্মার্থ ভিন্ন। তা হলো যথাসময়ে তিনি তৃণমূলের সঙ্গে যাবতীয় অফিসিয়াল সম্পর্ক চুকিয়ে খোলাখুলিভাবে বেরিয়ে আসবেন, তারপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন তার পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে। সে নতুন দল গড়েই হোক বা অন্য কোনো দলে যোগদানের মাধ্যমেই হোক।

রায় সাহেবের গতিবিধি দেখে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে যে প্রশ্নটি, তা হলো— তৃণমূল নেত্রীর কাছাকাছি হতে চলেছেন কি তিনি? আবার কি তিনি তৃণমূলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে চলেছেন? এ ব্যাপারে তৃণমূল দলেরই বা কী ভাবনা? কী ভাবনা মুকুল অনুগামীদেরও? আর মুকুলের চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সব পক্ষেরই ধোঁয়াশা বাড়ছে। দিল্লিতে এক কথা, এ রাজ্যে এসে অন্য কথা। এক মুখে দুকথা বলার কারণ কী ভেবে পাচ্ছে না যেমন মুকুল অনুগামীরা, তেমনি তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশও। অতি সম্প্রতি সংসদ ভবনের সেন্ট্রাল হলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুকুল রায় বলেন, তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পিছনে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। আমি তার দলের সাংসদ। উনি নেত্রী। আমায় ডাকলে আবার যাব, এতে জল্পনার কী? মুকুল জানান, দল ভালো মনে করেছিল বলে আমাকে রেলমন্ত্রী করেছিল। খারাপ মনে করায় আবার ব্যাক বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছে। আজ বললেন সেন্ট্রাল হলে সবাই সৌজন্য বজায় রাখে। আমিও রেখেছিলাম।

মুকুল নতুন দল গঠনের ব্যাপারে অনেক এগিয়ে গিয়েছিলেন অনুগামীদের কথা মাথায় রেখে। মুকুল বলছেন তিনি তৃণমূলের সাংসদ এখনো।  দল ও পদত্যাগের কথা ঘুণাক্ষরেও বলছেন না। মুকুলের এক মুখে দুকথার বিষয়টি লঘু করতে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুকুল তো এখনো আমাদের সাংসদ। তার সঙ্গে সংসদ ভবনের নৈশভোজে গিয়ে আমরা অন্য কিছু ভাবব কেন? শুধু মুকুল কেন, মুকুলের পুত্র শুভ্রাংশুও বলেছেন, তৃণমূল দলের জন্য বাবা তার রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন। তিনি দলে ফিরলে তো ভালোই।

মুকুল তৃণমূলে যদি ফিরে আসেন তাহলে তার সাংগঠনিক ক্ষমতা কাজে লাগাবে তৃণমূল। গতবার বিধানসভা নির্বাচনে মুকুল তার সাংগঠনিক ক্ষমতার চূড়ান্ত রূপ দেখাতে পেরেছিলেন। তাতে খুশি ছিল তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার কৃতিত্ব ঠারে ঠুরে নেত্রী বুঝিয়েছিলেন তিনি ও মুকুল এই জয়লাভের প্রধান মুখ।

মুকুল যদি দলে ফিরে আসে তাহলে কি সেই সাংগঠনিক ক্ষমতা দেখাতে পারবেন? এতদিন তৃণমূল দলে থেকেও দলে ছিলেন না মুকুল। নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। নানাভাবে তার অনুগামীদের চাঙ্গা করার চেষ্টায় নানা পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন। নতুন দল গঠনের কথা ভেবেছিলেন। কথা উঠেছিল তৃণমূল দলেই মুকুলের জায়গায় কে আসবেন? অনেকের নাম উঠলেও স্থায়ী হয়ে দাঁড়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। মুকুল আবার ফিরে আসছে এই সংবাদের আভাসে আর কেউ না হোক মনে মনে ক্ষুব্ধ, বিরক্ত অভিষেক নিজেই। শুধু অভিষেক নয়, গুরুত্বপূর্ণ আরও তিন নেতা ক্ষুব্ধ। কিন্তু মুখ ফুটে তারা কিছু বলছেন না। দলের এক শীর্ষ নেতা ঘনিষ্ঠদের কাছে মন্তব্য করেছেন, নেত্রী ঠিক কী চাইছেন বুঝতে পারছি না। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি হয়তো ভেবেছেন মুকুলকে ফেরানো দরকার। সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে যে সংশয়, ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, মুকুল রায় নতুন দল গঠন নিয়ে যে ধোঁয়াশা কথাবার্তা বলছেন তাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দলের নিচুতলার কর্মীদের ওপর।

এ ছাড়া মুকুল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন বলে তাদের ভরসাও দিয়েছিলেন। কংগ্রেসে যোগ দেবেন বলে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তার কথাবার্তা পাকা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সারদা কেলেঙ্কারিতে মুকুলের নাম ওঠায় কংগ্রেস তাকে কাঠগড়ায় তুলেছিল। বিজেপিতেও মুকুল যেতে পারেন এরকম একটা শোরগোল উঠেছিল। সেখানেও ওই সারদা কলঙ্কের জন্য সবাই একমত হতে পারেননি মুকুলকে দলে নিতে। দুর্নীতির প্রশ্নে অভিযুক্ত মুকুলকে সমর্থন করার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে। অতএব, মুকুল চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন নতুন দল গড়তে।

প্রসঙ্গত, মুকুল যে নতুন দল গঠনের আবেদনপত্র দিয়ে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের অফিসে পাঠিয়েছিলেন দুই প্রতিনিধিকে সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন ২৩ ডিসেম্বর আরেকটি শুনানির জন্য ডেকেছেন। তাই মুকুল অনুগামীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। মুকুলের গড়া নতুন দলে যোগ দেবেন বলে প্রস্তুত ছিলেন প্রদীপ ঘোষ। এ ব্যাপারে মুকুলের সঙ্গে তার পাকা কথাও হয়ে গেছে। হঠাৎ এখন মুকুল যদি অবস্থান বদল করেন, অন্য অনুগামীদের মতো তার-ই বা কী হবে?

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা