শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। পশ্চিমবঙ্গে সে কথা আবার প্রমাণিত হলো। তৃণমূলের একদা নম্বর টু, পরে দল এবং নেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানো মুকুল রায়ের ফের দলীয় সাংসদদের সঙ্গে দহরম-মহরমে নতুন করে জল ঘোলা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা বিশ্বস্ত সৈনিক মুকুল সারদা কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাওয়ার পরই দিদির সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছিলেন। সেই দূরত্ব অনেকটাই ঘুচে গিয়ে এখন আবার মমতা-মুকুল কাছাকাছি।

রাজ্যের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, মুকুলের ফের দলনেত্রীর কাছাকাছি আসার পেছনে বেশ কয়েকটা অঙ্ক কাজ করেছে। প্রথমত, আসন্ন বিধানসভা ভোটের আগে বিধায়ক কেনার কাজে তার চেয়ে দড় তৃণমূলে আর কেউ নেই। তাই এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরকার মুকুল রায়কে। এ ছাড়াও দলের জন্য নির্বাচনী তহবিল বাড়ানোর কাজেও মুকুল সিদ্ধহস্ত। তার নিজের কাছেও রয়েছে সারদার মালিক সুদীপ্ত সেনের কাছ থেকে নেওয়া বিপুল অঙ্কের টাকা। তৃণমূলের অন্দরের খবর এই টাকার বখরা নিয়েই দলনেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল মুকুলের। তৃণমূলের অন্দরেই তাই নিত্যনতুন করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি টাকার বখরা নিয়ে মিটমাট হয়ে গেল দুজনের? এতদিন সারদাসহ অন্যান্য চিট ফান্ড থেকে দলের তহবিল সংগ্রহ করতেন মুকুল। ভোটের আগে বিভিন্ন সন্দেহজনক সংগঠক থেকে টাকা তোলার দায়িত্ব কি ফের মুকুলের ওপরই দিতে চাইছেন বঙ্গেশ্বরী?

দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে মুকুল-মমতা ঘনিষ্ঠতা বাড়তে পারে তা হলো দলীয় সংগঠন। সম্প্রতি রাজ্যে চারটি জেলায় (উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ) দলের সংগঠন শক্তিশালী করার দায়িত্ব দলনেত্রী দিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। দলে বরাবর মমতাবিরোধী বলে পরিচিত শুভেন্দু অধিকারী এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন পুরোপুরিভাবে। এই চারটি জেলায় আস্তে আস্তে সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে নিজের পছন্দের লোকদের বসাতে শুরু করেছিলেন। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে দলের রাশ অধিকারী পরিবারের হাতে চলে যেতে বসেছে বুঝতে পেরেই সম্ভবত মুকুলকে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মমতা। তার নিজের ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জির আপত্তিও আপাতত দূরে সরিয়ে রাখছেন তিনি।

কিন্তু কে এই মুকুল? একদা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের ছায়াসঙ্গী উত্তর ২৪ পরগনার বীজপুরের মুকুল রায় নির্বিকার চিত্তে করতে পারেন না এমন কোনো কাজ নেই। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মমতার ছায়াসঙ্গী তিনি। দলটিকে চেনেন হাতের তালুর মতো। তাই গাত্রদাহ হলেও এখন মুকুলকে ঘরে না ফিরিয়ে উপায় নেই মমতার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এও মনে করছেন, মমতা-মুকুল বিরোধ পুরোটাই লোক দেখানোও হতে পারে। সারদা কাণ্ডে সিবিআই থেকে বাঁচতে যুদ্ধের নাটক করছিলেন দুজনে।

তৃণমূলের প্রাক্তন মহানায়ক মুকুল রায়ের কথাবার্তা ও গতিবিধি নিয়ে ধোঁয়াশা ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লিতে মুকুল জানিয়েছেন, নতুন দলের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি এখনো তৃণমূলের সাংসদ। পদত্যাগ করিনি। উনি (মমতা) তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী। দেখা হলে কথা হতেই পারে। কিন্তু মুখে এ কথা সত্ত্বেও তার অনুগামীদের কাছে মুকুল এখনো যে বার্তা পাঠিয়ে চলেছেন তার মর্মার্থ ভিন্ন। তা হলো যথাসময়ে তিনি তৃণমূলের সঙ্গে যাবতীয় অফিসিয়াল সম্পর্ক চুকিয়ে খোলাখুলিভাবে বেরিয়ে আসবেন, তারপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন তার পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে। সে নতুন দল গড়েই হোক বা অন্য কোনো দলে যোগদানের মাধ্যমেই হোক।

রায় সাহেবের গতিবিধি দেখে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে যে প্রশ্নটি, তা হলো— তৃণমূল নেত্রীর কাছাকাছি হতে চলেছেন কি তিনি? আবার কি তিনি তৃণমূলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে চলেছেন? এ ব্যাপারে তৃণমূল দলেরই বা কী ভাবনা? কী ভাবনা মুকুল অনুগামীদেরও? আর মুকুলের চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সব পক্ষেরই ধোঁয়াশা বাড়ছে। দিল্লিতে এক কথা, এ রাজ্যে এসে অন্য কথা। এক মুখে দুকথা বলার কারণ কী ভেবে পাচ্ছে না যেমন মুকুল অনুগামীরা, তেমনি তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশও। অতি সম্প্রতি সংসদ ভবনের সেন্ট্রাল হলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুকুল রায় বলেন, তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পিছনে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। আমি তার দলের সাংসদ। উনি নেত্রী। আমায় ডাকলে আবার যাব, এতে জল্পনার কী? মুকুল জানান, দল ভালো মনে করেছিল বলে আমাকে রেলমন্ত্রী করেছিল। খারাপ মনে করায় আবার ব্যাক বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছে। আজ বললেন সেন্ট্রাল হলে সবাই সৌজন্য বজায় রাখে। আমিও রেখেছিলাম।

মুকুল নতুন দল গঠনের ব্যাপারে অনেক এগিয়ে গিয়েছিলেন অনুগামীদের কথা মাথায় রেখে। মুকুল বলছেন তিনি তৃণমূলের সাংসদ এখনো।  দল ও পদত্যাগের কথা ঘুণাক্ষরেও বলছেন না। মুকুলের এক মুখে দুকথার বিষয়টি লঘু করতে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুকুল তো এখনো আমাদের সাংসদ। তার সঙ্গে সংসদ ভবনের নৈশভোজে গিয়ে আমরা অন্য কিছু ভাবব কেন? শুধু মুকুল কেন, মুকুলের পুত্র শুভ্রাংশুও বলেছেন, তৃণমূল দলের জন্য বাবা তার রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন। তিনি দলে ফিরলে তো ভালোই।

মুকুল তৃণমূলে যদি ফিরে আসেন তাহলে তার সাংগঠনিক ক্ষমতা কাজে লাগাবে তৃণমূল। গতবার বিধানসভা নির্বাচনে মুকুল তার সাংগঠনিক ক্ষমতার চূড়ান্ত রূপ দেখাতে পেরেছিলেন। তাতে খুশি ছিল তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার কৃতিত্ব ঠারে ঠুরে নেত্রী বুঝিয়েছিলেন তিনি ও মুকুল এই জয়লাভের প্রধান মুখ।

মুকুল যদি দলে ফিরে আসে তাহলে কি সেই সাংগঠনিক ক্ষমতা দেখাতে পারবেন? এতদিন তৃণমূল দলে থেকেও দলে ছিলেন না মুকুল। নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। নানাভাবে তার অনুগামীদের চাঙ্গা করার চেষ্টায় নানা পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন। নতুন দল গঠনের কথা ভেবেছিলেন। কথা উঠেছিল তৃণমূল দলেই মুকুলের জায়গায় কে আসবেন? অনেকের নাম উঠলেও স্থায়ী হয়ে দাঁড়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। মুকুল আবার ফিরে আসছে এই সংবাদের আভাসে আর কেউ না হোক মনে মনে ক্ষুব্ধ, বিরক্ত অভিষেক নিজেই। শুধু অভিষেক নয়, গুরুত্বপূর্ণ আরও তিন নেতা ক্ষুব্ধ। কিন্তু মুখ ফুটে তারা কিছু বলছেন না। দলের এক শীর্ষ নেতা ঘনিষ্ঠদের কাছে মন্তব্য করেছেন, নেত্রী ঠিক কী চাইছেন বুঝতে পারছি না। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি হয়তো ভেবেছেন মুকুলকে ফেরানো দরকার। সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে যে সংশয়, ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, মুকুল রায় নতুন দল গঠন নিয়ে যে ধোঁয়াশা কথাবার্তা বলছেন তাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দলের নিচুতলার কর্মীদের ওপর।

এ ছাড়া মুকুল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন বলে তাদের ভরসাও দিয়েছিলেন। কংগ্রেসে যোগ দেবেন বলে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তার কথাবার্তা পাকা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সারদা কেলেঙ্কারিতে মুকুলের নাম ওঠায় কংগ্রেস তাকে কাঠগড়ায় তুলেছিল। বিজেপিতেও মুকুল যেতে পারেন এরকম একটা শোরগোল উঠেছিল। সেখানেও ওই সারদা কলঙ্কের জন্য সবাই একমত হতে পারেননি মুকুলকে দলে নিতে। দুর্নীতির প্রশ্নে অভিযুক্ত মুকুলকে সমর্থন করার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে। অতএব, মুকুল চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন নতুন দল গড়তে।

প্রসঙ্গত, মুকুল যে নতুন দল গঠনের আবেদনপত্র দিয়ে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের অফিসে পাঠিয়েছিলেন দুই প্রতিনিধিকে সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন ২৩ ডিসেম্বর আরেকটি শুনানির জন্য ডেকেছেন। তাই মুকুল অনুগামীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। মুকুলের গড়া নতুন দলে যোগ দেবেন বলে প্রস্তুত ছিলেন প্রদীপ ঘোষ। এ ব্যাপারে মুকুলের সঙ্গে তার পাকা কথাও হয়ে গেছে। হঠাৎ এখন মুকুল যদি অবস্থান বদল করেন, অন্য অনুগামীদের মতো তার-ই বা কী হবে?

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ