শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫

মমতা যা বললো আমাকে

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
মমতা যা বললো আমাকে

আমার স্বামী ব্যবসা করে, আর আমি মতিঝিলের একটি ফার্মে প্রাইভেট সেক্রেটারির চাকরি। বেতন ভাল। আমি দেখতেও ভাল। লোকে বলে, তাছাড়া আয়নায় দেখি। এই চাকরিটি দিনে দু’বার ছেড়ে দেবার উপদেশ দেয় আনিস; আনিস আমার স্বামীর নাম। আমি কোনও যুক্তি খুঁজে পাই না, কেন আমি চাকরিটি ছাড়ব। আজকাল পনোরো হাজার টাকা কি চাইলে পাওয়া যায়? আনিস যে খুব বড়সড় কোনও ব্যবসা করে তাও নয়। তারও হঠাৎ হঠাৎ কপর্দকহীন বছর পেরোয়। তখন আমার টাকায় দিব্যি সংসার চলে। আনিসকে এ নিয়ে আমি কখনও অহংকার করে বলি না যে দেখ এই খাতে এত ঢালছি, ওই খাতে অত। আনিসের ব্যবসা মাঝে মাঝেই জমে ওঠে, ঘরে বেশ টাকা আসতে থাকে তখন, বুঝি। আনিস নতুন প্যান্ট-শার্ট বানায়, বড় বড় রুই মাছ থাকে বাজারের থলেয়, রাত করে বাড়ি ফেরে, মুখ থেকে ভুরভুর করে মদের গন্ধ বেরোয়। আর সেই মদ খাওয়া অবস্থায় সে আমাকে ডাকে-‘মমতা, এদিকে এসো।’

আমি যে হাতের কাজ সব সেরে তার কাছে যাব তা সে মানবে না। তক্ষুনি যেতে হবে। গেলে তার প্রথম কথাই হবে ‘তোমার ফার্মের এমডি একটা আস্ত বদমাশ সেটা তুমি জানো?’

এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দেওয়া যায় না। প্রথম প্রথম আমি এরকম উত্তর দিতাম যে সে লোক বদমাশ হলে আমার কী। তাতে সে আরও ক্ষেপে গিয়ে বলে ‘তুমি কি বলতে চাও সে লোক তোমাকে নিয়ে বিছানায় যায়নি?’

আমি যদি বলি- ‘না।’ আনিস আমার গালে শক্ত দুটো চড় দিয়ে বলবে- ‘মিথ্যে কথা।’ তার প্রশ্নের উত্তর না দিলেও সে বলবে- ‘এমডি আলমগীর তোমার সঙ্গে শুয়েছে।’ সে এত চিৎকার করে ‘বেশ্যা, ছেনাল, মাগী’ শব্দগুলো উচ্চারণ করে যে লজ্জায়-ঘৃণায় আমার মরে যেতে ইচ্ছে করে। আশেপাশের ফ্ল্যাট থেকে সকলেই আনিসের এই চিত্কার-চেঁচামেচি উপভোগ করে। উপভোগ করে এইজন্য বললাম, কারণ এই সব মারধর চিৎকার করবার পর পরদিন সকালে যখন প্রতিবেশীরা খবর নিতে আসে, জিজ্ঞেস করে কী হয়েছিল ভাই অথবা ভাবী, আগ বাড়িয়ে আনিসই তাদের শোনায় যে এই সংসার তার জন্য নরকের মত। এই সংসারে যে সে কীভাবে টিকে আছে তা সে-ই জানে। প্রতিবেশীরা আনিসের জন্য মায়ায় এবং মমতায় কাতর হয়ে ওঠে। আমাকে যাবার আগে ওরা উপদেশ দিয়ে যায়- ‘স্বামী যেভাবে চায় সেভাবে থাকো, অযথা গণ্ডগোল কর কেন?’

আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী সবাইকে আনিস এরকমই বুঝিয়েছে, এই সংসারটি আমার উদাসীনতার কারণেই এমন উচ্ছন্নে যাচ্ছে। ছেলেমেয়ের লেখাপড়া ভাল হচ্ছে না। ঘরের কাজে আমার মন নেই। মন পড়ে থাকে বাইরে। চাকরিটি ছেড়ে দিতে কিছুতেই রাজি নই। কারণ তার সঙ্গে তেরো বছর বিয়ে হয়েছে, তবু আমি নিশ্চিত নই তার সঙ্গে বাকি জীবন আমার থাকা সম্ভব কি না। হতেও তো পারে আমাকে একদিন সে ডিভোর্স করলো, হতেও তো পারে আমাকে সে চাপ দিয়ে রাজি করিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করলো।  আমি কোনও আশঙ্কাকে একেবারেই ঝেড়ে বিদেয় করি না।

চাকরিখানা তাই ছেড়ে দেবার আমি কোনও যুক্তি দেখি না। লোকে বলে, আনিসও বলে, পিএস মানেই এমডি’র পোষা মেয়েমানুষ। পিএস পদটি চাকরি হিসেবে সম্মানজনক নয়, একথা আমার মানতে ইচ্ছে করে না। আমার দশ বছরের চাকরি জীবনে আলমগীর সাহেব প্রয়োজনের বাইরে আমার সঙ্গে একটি কথাও বলেননি। আমার সঙ্গে অশালীন আচরণ তিনি কখনোই করেননি। অথচ আমার এক ডাক্তার বান্ধবীকে তার প্রায়বৃদ্ধ  প্রফেসর রোগী দেখবার নাম করে চেম্বারের দরজা বন্ধ করে উলঙ্গ করে ছাড়তেন। ডাক্তারি তো খুব সম্মানের পেশা লোকে বলে, তবে? আমার এমডির সঙ্গে আনিসের যে পরিচয় নেই তা নয়। আনিস প্রায়ই এসে তাঁর সঙ্গে রাজনীতি, অর্থনীতি, ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদি বিষয়ে কথাবার্তা বলে, লোকটি যে আপাদমস্তক ভদ্রলোক তা জেনেও আনিস বাড়িতে বসে এমডি এবং আমাকে নিয়ে অশোভন সম্পর্কের ইঙ্গিত করে।

আমাদের ছেলেমেয়ে বড় হচ্ছে। দীপ আর দোপাটি। ওরাও আনিসের মদ খাওয়া, আমার সঙ্গে রাত-বিরেতে চিত্কার করা, গালিগালাজ এসব সম্পর্কে সব জানে। একদিন দীপ আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল- ‘মা বেশ্যা মানে কি? তুমি কি বেশ্যা?’

-‘কেন একথা বলছ তুমি?’ দীপকে আমি স্কুলের টিফিন বক্সে টিফিন দিতে দিতে অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম।

 দীপ বলল- ‘বাবা যে তোমাকে বেশ্যা বলল সেদিন!’

পাঁচ বছর বয়সের ছেলে, ওরও শব্দের মানে জানবার কৌতূহল জাগে। আমি অনেকক্ষণ চুপ হয়ে রইলাম। কোনও উত্তর দিতে পারিনি দীপকে। কারণ একবাক্যে তার বাবার কথাটি উড়িয়ে দিলে তারও প্রশ্ন জাগবে বাবা কেন তবে মিথ্যে কথা বলে। আমি প্রসঙ্গ পাল্টে বলি- ‘তোমার স্কুল আজ তাড়াতাড়ি ছুটি জানো তো? আজ কিন্তু আমরা শিশু পার্কে যাবো।’ দোপাটির বয়স দশ। ও চুপচাপ মেয়ে। আমাকে কোনও প্রশ্ন করে না কোনও বিষয়ে। তবে আনিসের চেয়েও আমাকে বেশি পছন্দ করে বুঝি। আমি অফিস থেকে ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে আবার যখন রান্না ঘরে দৌড়োই, সে বলে- ‘এত কাজ করলে পরে তোমার জ্বর হবে।’

‘কাজ করলে বুঝি জ্বর হয়?’ আমি হেসে বলি।

আসলে এত কাজ করলে তোমার যে কষ্ট হবে এই কথাটির বদলে সে বলে জ্বর হবে। সম্ভবত কষ্টের চেয়ে জ্বরকে তার ভয়ঙ্কর মনে হয় বেশি। তাই ভয়ঙ্করের অধিক্য বুঝিয়ে সে আমাকে নিরস্ত করতে চায় কষ্ট থেকে। কিন্তু আমার কি বসে থাকলে চলে। আমার ভাত-তরকারি রাঁধতে হবে, সকলকে খাওয়াতে হবে। বাড়িতে কাজের মানুষ একেবারেই পাওয়া যায় না। তাই একা হাতেই সব সামলাতে হয়। আনিস আবার জুয়ো খেলার আসর বসায়। ড্রইংরুমে মধ্যরাত অবধি জুয়ো চলে আমি আনিস এবং তার বন্ধুদের জন্য রান্না চড়াই, সকলকে খাইয়ে-টাইয়ে ঘুমাতে যাই। আনিস জুয়োয় বেশির ভাগই হারে। ওর জুয়ো খেলায় আমি কখনও বাধা দিই না, বাধা কেন দেব, তাঁর নিজের যদি ইচ্ছে করে টাকা ওড়াবে, তবে আমার আপত্তি করা উচিত নয়, অন্যের সাধ-আহ্লাদকে নষ্ট করবার অধিকার আমার নেই। আজকাল জুয়ো অনেকেই খেলে, আমারও বেশ ভাল লাগে তাস খেলা। টাকা দিয়ে আমিও ক’দিন খেলেছি, কিন্তু এ এক বিচিত্র নেশা, খেললে কেবল খেলতেই ইচ্ছে করে। তাই একেবারেই দূরে থাকি জুয়োটুয়ো থেকে।

হঠাৎ করে আনিসের হাতে অনেক টাকা এসেছে। আমি জানি এই টাকার উৎস কী। তবে টাকা পেয়ে এবার সে অদ্ভুত একটি কাণ্ড করেছে, বলেছে সে বিয়ে করবে। বিয়ে করবার কারণ সে জানিয়েছে তার জন্য একটি ‘ঘরোয়া মেয়ে’ প্রয়োজন, যে মেয়ে ঘরে থাকবে, চাকরি-বাকরি করবে না, স্বামীর সেবাযত্ন করবে। 

মেয়ে নাকি ঠিকও হয়েছে একটি। শুনে আমি কোন আগ্রহ দেখাই না। যা হয় হবে। নিয়মিত অফিস করি, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করানো, রান্না করা, ঘর গোছানো সবই আমি নিঃশব্দে করে যাই। আনিস রাতে বাড়ি ফিরে আমাকে শুনিয়ে শুনিয়েই বলে- ‘বিয়ে করব না কেন, নিশ্চয় করব। বিয়ে করবার বয়স তো আমার আর চলে যায়নি।’

হ্যাঁ বিয়ে আনিস ঠিকই করে, তবে বিয়ের আগে আমাকে ডিভোর্স দেয়। ডিভোর্স লেটারে আমার দোষ উল্লেখ করে আমি দুশ্চরিত্র মেয়ে, অফিসের যার-তার সঙ্গে আমি শুই। আমাকে ঘরে রাখা ঠিক নয়।

চমৎকার একটি মেয়ে। একুশ বছর বয়স। মফস্বলের সরল মেয়ে। বোকা বোকা, দেখতে সুন্দর। মেয়েটিকে সত্যি সত্যি আনিস একদিন বিয়েই করে বসে আমার সঙ্গে তের বছরের সম্পর্ক ঘুচিয়ে। আমি মেয়েটিকে দোষ দিই না, আনিসকেও না।

ছোট একটি বাড়ি ভাড়া করি। বাড়িতে দীপ আর দোপাটিসহ উঠি। আর আগের বাড়িতে নতুন বউসহ আনিস থাকে। আমাকে অনেকেই বলেছিল বাপের বাড়ি, ভাইয়ের বাড়ি কারও বাড়ি ওঠ গিয়ে। আমি রাজি হইনি। রাজি হইনি কারণ আমি জানি ওরা সবাই আনিসের ঢং-এ কথা বলবে, বলবে ‘স্বামী যখন চায়নি চাকরিটা তুই কর, তখন ছেড়ে দিলেই পারতিস। এত কেন মোহ চাকরির প্রতি, তবে আনিস যা অভিযোগ করে, ঠিকই করে নিশ্চয়ই।’

আনিস সুখেই আছে খবর পাই। দীপ আর দোপাটিকে নিয়ে যাবার জন্য সে লোক পাঠায়। আমি ওদের দিই না। তাছাড়া ওরা যেতে চায় না। খবর পাঠিয়েছে সে কেইস করবে, কেইসে নিশ্চয় জিতবে কারণ সন্তানের ওপর মায়ের অধিকার তো দুধ খাওয়ানো পর্যন্ত। দুধ ছাড়লেই সন্তান পিতার সম্পদ। এত অমানবিক আইন দেশে বিরাজ করে ভাবতেই আমার গা শিউরে ওঠে। আর তাছাড়া ছেলেমেয়েদের ও নিতেই বা চায় কেন। ওর এখন নতুন ছেলেমেয়ে হবে। ওর এখন ঘরোয়া মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার। ওই সংসার আগের ঘরের ছেলেমেয়েরা ধুলো-পায়ে ঢুকবে- এ তো আনিসের পছন্দ হবার কথা নয়। সম্ভবত আমাকে কষ্ট দেওয়াই ওর আসল উদ্দেশ্য।

আমি চাকরিটি করেই যাচ্ছি। বেতনের পয়সায় বাড়িভাড়া এবং বাকি খরচ চলে যায়। দীপকে নিয়ে গেছে আনিস, দোপাটি আমার কাছে। দোপাটি যেহেতু মেয়ে, ওকে নেবার আগ্রহও কম ছিল আনিসের। দোপাটির লেখাপড়ার খরচ জোগাতে আমার কষ্ট হয় খুব। আমি চাচ্ছি না ওকে এখনকার স্কুল ছাড়িয়ে কোনও কম বেতনের স্কুলে ভর্তি করাতে। দোপাটি অবশ্য একদিন নিজেই বলে- ‘মা, আমরা না হয় প্রতিদিন মাছ মাংস না খেলাম, আমি কিন্তু আলু ভর্তা খুব পছন্দ করি।’

ও কেন এ কথা বলে, আমি বুঝি। আলু ভর্তা আর ডাল দিয়ে ভাত খেয়ে ও আমার টাকা বাঁচাতে চায়। আমাকে টাকা পয়সা নিয়ে কোনও দুশ্চিন্তা করতে দিতেও রাজি নয়। আমরা, আমি আর দোপাটি সলাপরামর্শ করে খরচ অনেকটা কমিয়ে আনলাম সংসারের। এমডি’কে একদিন জানালাম আমি যেহেতু একা থাকি এবং আমাকেই সব খরচ জোগাতে হয়, আমার বেতন আরও কিছু বাড়িয়ে দিলে আমার কিছু উপকার হয়।

এমডি চোখ কপালে তুলে বললেন- ‘কেন, একা থাকেন কেন? আনিস সাহেব কোথায়?’

-‘ও তো আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে।’

-‘কেন?’

-‘এর মধ্যে আরেকটি বিয়েও করেছে।’

-‘অ্যাবসার্ড। বলছেন কী আপনি! আর আপনি একা থাকবেন কী করে! একা একটি মেয়ে মানুষের পক্ষে কি বেঁচে থাকা সম্ভব?’

এমডি আমাকে অবাক করলেন। তিনি আমার স্বামীহীনতাকে মোটেও ভাল চোখে দেখছেন না। দিন দিন আমার সঙ্গে তাঁর সংঘাত বেড়ে যায়। চোখ কুঁচকে একদিন বললেন- ‘আপনাকে তো ভদ্র মেয়ে বলেই জানতাম। আনিস সাহেব কেন আপনাকে ডিভোর্স দিল? পুরুষ মানুষ কি আর সহজে কাউকে ডিভোর্স দেয়?’

সমাজে সবার মুখে এই একই ধরনের কথা। লাট সাহেব থেকে চাকর পর্যন্ত। আমি যাব কোথায়! অফিসের হেডক্লার্ক মাসুদ সাহেব, যে আমাকে সবসময় খুব সমীহ করে চলত, সে একদিন বলল- ‘আপা কোথায় বাসা নিয়েছেন, একদিন আপনার হাতের রান্না খেতে যাব।’ বলেই হা হা করে হাসতে লাগল। তারপর আমার মনে হল আমার একটু গা ঘেঁষেও যেন সে দাঁড়াল।

আমি নতুন চাকরি খুঁজতে লাগলাম। ভাল একটি চাকরি পেয়েও গেলাম গুলশানের এক বড় অফিসে। এক্সপেরিয়েন্সটা কাজে দিয়েছে। ভাবছি এখানেও যদি ওরকম হয় তবে আর অভিমান করে আবার নতুন চাকরি খুঁজব না। প্রতিবাদ করব। স্বামী ছাড়াও যে বেঁচে থাকা যায় এ কথা আমাকে প্রমাণ করতেই হবে। সঙ্গে স্বামী থাকাই যে ভাল এবং ভদ্রমেয়ের পরিচয় আর স্বামী না থাকা যে খারাপ মেয়ের লক্ষণ তা ঠিক নয়। আমাকে প্রতিবাদ করতে হবে। আর খারাপ ভালর যে বিচার— তাও আমার বড় অদ্ভুত লাগে।

নতুন চাকরিতে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি। বেতন ভাল। তাছাড়াও বিকেলে একটি হ্যান্ডিক্রাফটের দোকানে সেলসগার্লের কাজ নিয়েছি। দোপাটিকে দু’জন টিচারের কাছে পড়াতে পারছি। আলু ভর্তা সবসময় থাকছে না, মাছ মাংসও পাতে আসছে। মানুষের জীবন আসলে এক উত্তাল সমুদ্র, ঢেউ কোথাও থেমে থাকে না, গতিময় এবং প্রাণময় জীবন মানুষের। একটি যুবকের সঙ্গে এর মধ্যে পরিচয় হয়, নতুন অফিসে আমার সহকর্মী। বয়সে আমার চেয়ে দু’বছরের ছোট। সেই যুবকের সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে হতে আমার এমন হয় যে, তার সঙ্গ আমার খুব বেশি ভাল লাগে। বাড়িতেও সে আসে। একদিন সে আমার দু’কাঁধ ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে বলল- ‘কী মমতা, আমাকে ভালোবাসো?’

আমি চোখ বুজে উত্তর দিলাম ‘হাঁ।’

তারপর দু’জনই আমরা আমাদের মন আর শরীরের প্রয়োজনে বিছানায় যাই। এই সম্পর্কের জন্য আমার কোনও লজ্জা বা সঙ্কোচ হয় না। যুবকের নাম কায়েস। কায়েস আমাকে ভালোবাসে, আমিও কায়েসকে। কায়েসের বউ বাচ্চা আছে, ওদের প্রতি সে যথেষ্ট আন্তরিক। তার আন্তরিকতা আমাকেও মুগ্ধ করে। কায়েসের  সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে দোপাটিকে আমি বলেছি- ‘ও আমার বন্ধু। ওকে আমার স্বামী করব না কখনও। তবে বন্ধুত্বের সম্পর্কটি কতদূর যায় না যায়, সে একেবারেই আমার ব্যক্তিগত।’ দোপাটি মাথা নেড়ে হেসেছে। অর্থাৎ মা, তোমাকে আমি ভালবাসি। তুমি তোমার যা ভাল লাগে, কর।

দীপকে হোস্টেলে দিয়ে দিয়েছে আনিস। নতুন ঘরে তার বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে। দোপাটিও বড় হয়েছে। কলেজে পড়ে। আর আমি সব মিলিয়ে ভাল আছি। চাকরি থেকে ফিরে দোপাটির সঙ্গে গল্প করা, গান শোনা, পড়বার জন্য ওকে ভাল ভাল জ্ঞানবিজ্ঞানের বই কিনে দেওয়া এগুলো করি। কায়েস জার্মানি চলে গেছে চাকরি নিয়ে। কায়েস, আনিস ইত্যাদিরা আসে এবং যায়। এদের জন্য নিজের জীবন থামিয়ে রাখলে চলে না। আমার জীবন আমার ছাড়া আর কারওর নয়। জীবনের দীর্ঘ পথ পেরিয়ে এই কথাটি আমি খুব গভীর করে অনুভব করি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা


বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

এই মাত্র | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ