শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

আমি এক বিচিত্র এবং অদ্ভুত দেশের পথে-প্রান্তরে মুসাফির হিসেবে ঘুরছি। দেশের লোকজন, পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ার এবং আবহাওয়া বড়ই অদ্ভুত প্রকৃতির। যতই দেখছি ততই আশ্চর্য হয়ে ভাবছি এও কি সম্ভব! এখানে এসে শুনলাম মহাবীর আলেকজান্ডারও নাকি এ অঞ্চলে এসেছিলেন। তিনি ছাড়াও চৈনিক পর্যটন ফা হিয়েন, হিউয়েন সাং এবং ইবনে বতুতা এদেশে এসে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলেন।  তারা কি কি বিষয় নিয়ে আশ্চর্য হয়েছিলেন তা আমি বলতে পারব না। তবে আমি এদেশের লোকজনের চেহারা সুরত, কথাবার্তা, খাদ্যাভ্যাস, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যতটা না আশ্চর্য হয়েছি তার চেয়েও বেশি মাত্রায় চমকিত হয়েছি তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাঁশের বহুবিধ ব্যবহার দেখে।

একদিন আমি গ্রামের মেঠোপথ ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দেখলাম পথের বাঁক থেকে ৩০/৪০ জনের একটি বালক দল বের হয়ে এলো। তাদের সবার বয়স ৭/৮ বছরের মতো হবে। পরনে নেংটি, বাকি শরীর উদোম। মাথা থেকে পা পর্যন্ত সর্বাঙ্গ তেল মাখানো। বালকদের সবার হাতে একটি করে লম্বা বাঁশের লাঠি। তারা আনন্দ করতে করতে এগোচ্ছে এবং সমস্বরে বলছে আমাদের বাঁশ করে টাস টাস। আমি বালকদের কাণ্ডকারখানা দেখে ভারি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম তারা লাঠি খেলার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য যাচ্ছে। আমিও বালকদের পিছু নিলাম এবং প্রতিযোগিতার মাঠে উপস্থিত হয়ে আরও আশ্চর্য হয়ে গেলাম। হাজার হাজার বিভিন্ন বয়সের মানুষ বালকদের লাঠিখেলা দেখার জন্য উপস্থিত হয়েছে। আমি অতীব আনন্দ ও কৌতূহল নিয়ে বালকদের বাঁশের লাঠির খেলাধুলা দেখতে থাকলাম এবং মনে মনে বাঁশ নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম।

দেশটির আনাচে-কানাচে অসংখ্য বৃহত্তর বাঁশবন রয়েছে। স্থানীয়রা এগুলোকে বাঁশঝাড় বলে। প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের ২/৩টি বাঁশঝাড় রয়েছে। তল্লা বাঁশ এবং বয়রা বাঁশ নামের দুই শ্রেণির বাঁশ দিয়ে দেশবাসী হাজারও কর্ম করে থাকে। তারা বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানায়। পুরুষরা নিখুঁতভাবে সেই বাঁশের বাঁশিতে সুর তুলে মানুষজনকে মোহিত করে। এক শ্রেণির পুরুষ তাদের প্রেমিকাকে পাওয়ার জন্য রাতবিরাতে বাঁশি বাজাতে থাকে। নারীরা বাঁশির সুরে পাগল হয়ে নাগরের সঙ্গে ছুটে আসার জন্য উথালপাতাল শুরু করে। প্রবাসী স্বামীর যুবতী স্ত্রীকে লক্ষ করে নাগরেরা বেশি বেশি বাঁশি বাজায়। যুবতী স্ত্রীর শাশুড়ি এবং ননদেরা তাকে পাহারা দিয়ে আটকে রাখে। এ অবস্থায় যুবতী বধূ একা একা গেয়ে ওঠে— অসময়ে বাঁশি বাজায় কে রে। পরান আমার বায়রাম বায়রাম করে।

দেশটির কিছু মানুষ বাঁশি বাজিয়ে কিছু প্রজাতির ফণাতোলা সাপকে নাচিয়ে আয় রোজগার করে। এমন দৃশ্য আমি পৃথিবীর কোথাও দেখিনি। এখানকার মানুষ যেমন অদ্ভুত তেমনি সাপগুলোও ভারি অদ্ভুত। বেশির ভাগ সাপই নির্বিষ। তারা বড় বড় ফণা তুলে ২/৩ ফুট উঁচু হয়ে দুলতে থাকে এবং ভয়ঙ্কর শব্দে ফোঁসফাঁস করতে থাকে। শত শত লোক দাঁড়িয়ে বাঁশির সুর এবং ফণাতোলা নির্বিষ সাপের ফোঁসফোঁসানি দেখে ভীষণ আনন্দ লাভ করে। কিন্তু একাকী কোনো ফণাতোলা সাপ দেখলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অনেকের নাকি ভয়ের চোটে কলিজা ফেটে যায়। দেশটিতে সাপের কামড়ে প্রচুর লোক মরে। আমি ভেবে পাই না নির্বিষ সাপের কামড়ে কীভাবে তারা মারা যায়। সম্ভবত সাপের ফোঁস শব্দ কিংবা ফণাতোলার দৃশ্য দেখে তাদের হাত-পা এবং দাঁতে কাঁপন ধরে। ক্রমে তারা অবশ হয়ে পড়ে এবং ঘটনাস্থলে চিত্পটাং হওয়ার আগে চোখ দুটিকে বন্ধ করে ফেলে। তারপর মনে করে ক্যাম শ্যাষ। এভাবে বেশির ভাগ লোকের কলিজা ফেটে যায়। আবার কেউ কেউ অবশ অথবা পাগল হয়ে যায়।

বাঁশ দিয়ে লোকজন ঘর বানায়। নিত্য ব্যবহার্য বেশির ভাগ জিনিস বাঁশ দিয়ে তৈরি করে। অন্যদিকে বাঁশ দিয়ে তারা নানান অপকর্মও করে থাকে। চোর, ডাকাত, গুণ্ডা বদমাশ প্রকৃতির লোকেরা বাঁশের লাঠিকে যেমন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে তেমনি শিক্ষকবৃন্দ তাদের অবাধ্য ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য বাঁশের কঞ্চিকে ব্যবহার করে থাকেন। গ্রামের মুসলমান সন্তানদের সুন্নতে খতনা করানোর জন্য একশ্রেণির লোক রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এদেরকে হাজাম বলা হয়। হাজামরা তাদের কর্ম করার জন্য ধাতব অস্ত্রের পরিবর্তে বাঁশের ছাল ব্যবহার করে থাকে। বালকেরা হাজামদের জমের মতো ভয় পায় এবং খতনার আগে সর্বশক্তি দিয়ে কান্না করতে করতে বলে— ইয়া আল্লাহ! তুমি আমারে মাইয়্যা বানাইলা না ক্যান! বালকদের এই কান্নার দৃশ্য দেখে তার সমবয়স্ক বালিকারা ভারি আনন্দ লাভ করে এবং বাঁশের তৈরি কুলার ওপর ধান-ধুবলা এবং সিঁদুর রেখে সেই কুলা নিয়ে কোমর দুলিয়ে নৃত্যগীত করে পরিবারের লোকজনকে আনন্দ দেয়।

বাঁশের পর যে বিষয়গুলো আমাকে চমকিত করেছে তা হলো দেশবাসীর চেহারা সুরুত, খাদ্যাভ্যাস, কথাবার্তা এবং মনমানসিকতা। দেশটিতে আরব দেশের লোকজনের মতো উজ্জ্বল এবং ফর্সা ত্বকবিশিষ্ট মানুষজন যেমন আছে তেমনি আফ্রিকার আবিসিনিয়ার অধিবাসীদের মতো কালো রঙের মানুষও রয়েছে অনেক। ফর্সা মানুষের গায়ের রঙের দশ-বারোটি প্রকারভেদ রয়েছে। কেউ দুধের মতো ফর্সা, কেউবা গোলাপের মতো। কারও ফর্সার মধ্যে হলুদ হলুদ ভাব রয়েছে আবার কারও রয়েছে তামাটে ভাব। অন্যদিকে কালো মানুষদের রয়েছে একশটিরও বেশি প্রকারভেদ। সবচেয়ে আকর্ষণীয় কালো বর্ণকে বলা হয় উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণ, মাঝারি কালাকে শ্যাম, শ্যামল বা শ্যামা বর্ণ। অন্যদিকে বেশি কালো রঙের মানুষকে বলা হয় কুচকুচে কালো— যাকে স্থানীয় ভাষায় অনেকে গুডি কাইল্যা, কালু, কালিয়া ইত্যাদি নামে সম্বোধন করে থাকে। কালো রং নিয়েই মানুষজনের আগ্রহ, নিগ্রহ এবং আদিখ্যেতা দেখা যায়। অনেক গল্প, কবিতা, উপন্যাস এবং লোকগানে বাহারি কালো রঙের নারী-পুরুষের বন্দনা করা হয়েছে।

সারা দেশের লোকজন একই ভাষায় কথা বলে। কিন্তু আঞ্চলিকতা ভেদে একই ভাষার বিভিন্ন শব্দ বিপরীত অর্থ ধারণ করে অনেক অনাসৃষ্টি ঘটিয়ে থাকে। যেমন শসাকে কোনো কোনো এলাকায় বলা হয় হুয়া। আবার হুয়া শব্দটি কোনো কোনো এলাকায় একটি নিকৃষ্ট গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। একইভাবে কম্বল শব্দটিকে এক এলাকায় মানুষ শীত নিবারণের ভারী বস্ত্র হিসেবে জানে— কিন্তু দেশের অন্য অংশের লোকজন কম্বল বলতে মানুষের নিতম্বকে বুঝে থাকে। হুয়া, কম্বল শব্দদ্বয়ের মতো আরো বেশ কয়েকটি শব্দ রয়েছে যা এক এলাকার বুলি কিন্তু অন্য এলাকায় গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। পোয়া, মোয়া, কোসা, গোমা, পুটুস, চুদুর-বুদুর ইত্যাদি শব্দমালা নিয়ে প্রায়ই লোকজনের মধ্যে ঝগড়াঝাটি, মারামারি এবং দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেধে যায়।

লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম, বিনোদন এবং নেশা করার মধ্যেও অবাক হওয়ার মতো বহু উপকরণ রয়েছে। তারা প্রচুর ঝালযুক্ত খাবার খায়। এ জন্য সারা দেশে প্রায় ২০/২৫ প্রজাতির মরিচের চাষ হয়। তারা মরিচকে শতাধিক উপায়ে ভক্ষণ করে। কেউ কেউ কাঁচামরিচ এবং পেঁয়াজ দিয়ে ভাত, মুড়ি ইত্যাদি খায়। অনেকে মরিচের বাহারি আচার, সালাদ এবং ভর্তা বানিয়ে খেতে খুবই পছন্দ করে। মরিচ পাকিয়ে তারপর রোদে শুকিয়ে তারা সেই মরিচের গুঁড়া বানিয়ে তরিতরকারিতে ব্যবহার করে। অতিরিক্ত মরিচ ভক্ষণের ফলে বেশির ভাগ লোকের পেট এবং মস্তিষ্কে সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত মরিচ খেয়ে অনেকের কলেরা পর্যন্ত হয়ে যায় কিন্তু তারপরও তারা মরিচ খাওয়া বন্ধ করে না। মরিচ খাওয়া-সংক্রান্ত মস্তিষ্ক রোগকে লোকজন ভদ্র ভাষায় মেজাজ গরম বলে থাকে। অনেকে আবার একে চান্দি গরমের ব্যারামও বলে থাকে। চান্দি গরমের রোগীরা প্রায়ই মাথায় পানি ঢালতে থাকে এবং সরিষার তেলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে তা চান্দিতে লাগিয়ে উপশম খোঁজার চেষ্টা করে।

নারী-পুরুষদের উল্লেখযোগ্য অংশ পান নামক এক ধরনের বৃক্ষপত্র ভক্ষণ করে। পানের সঙ্গে তামাক, তাম্বুল, খয়ের, সুপারি, চুন ইত্যাদি বহু মসলা যুক্ত করে তারা প্রতিদিন অনেক পান খায়। বাহারি মসলা যুক্ত করে যে খাদক বা খাদিকা তার মুখের লালাকে অধিক পরিমাণে লাল বানাতে পারবে সে-ই উত্তম পানাসেবী বলে বিবেচিত হবে। পান ছাড়াও তারা আরও একটি অদ্ভুত খাবার খায়। বিভিন্ন প্রজাতির মাছ তারা রোদে শুকিয়ে শুঁটকি বানায়। এসব শুঁটকি প্রচণ্ড দুর্গন্ধযুক্ত হয় আর সেই দুর্গন্ধযুক্ত শুঁটকি ভর্তা করে অথবা অন্য উপায়ে রন্ধন করে একশ্রেণির মানুষ তা গলাধকরণের মাধ্যমে মহাতৃপ্তি লাভ করে থাকে। অন্যদিকে আরেক শ্রেণির মানুষ শুঁটকি খাওয়া তো দূরের কথা গন্ধ শুকেই বমন করা শুরু করে দেয়। লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম-বিশ্রাম এবং বিনোদনের কোনো স্থান কাল পাত্র নেই— নেই কোনো সময়ের কাণ্ডজ্ঞান। ফলে একই পরিবারের বা একই সমাজে বাস করার পরও লোকজনের আচার-আচরণে সাম্যতার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলাই বেশি দেখা যায়।

দেশের মানুষজনের রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা বড়ই অদ্ভুত এবং জটিল প্রকৃতির। তারা শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম। তাদের মনমানসিকতা প্রচণ্ড সন্দেহপ্রবণ। তারা কাউকে বিশ্বাস করতে চায় না— কাউকে সহজে মানতে অস্বীকার করে এবং কথায় কথায় অবাধ্যতা এবং বেয়াদবি প্রদর্শন করে। তারা প্রায়ই অহংকার করে। অকারণে মিথ্যাচার করে এবং ভেলকিবাজিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে চায়। জ্ঞান অর্জন তাদের দুচোখের বিষ এবং বালখিল্যময় আচরণ তাদের অন্যতম হাতিয়ার। তারা ভয় দেখাতে যত না বেশি পছন্দ করে তার চেয়েও বেশি পছন্দ করে অকারণে ভয় পেয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হতে। তারা নিজেরা কাঁদতে যেমন ভালোবাসে তেমনি অপরকে কাঁদানোর মধ্যে অনুপম আনন্দ খুঁজে বেড়ায়। তারা জ্ঞানী-গুণী এবং বিদ্বানদের নিয়ে প্রায়ই ঠাট্টা-মশকরা করে এবং নিজেদের চেয়ে নিকৃষ্ট মানের এবং দুর্বল চরিত্রের লোকজনকে নেতা বানিয়ে গালে হাত দিয়ে আফসোস করতে থাকে।

দেশের মানুষজন শাসন করার চেয়ে শোষিত হতে বেশি ভালোবাসে। দেশের মাটি এবং মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে এমন সব লোক জাতিটিকে কোনো দিন শাসন করতে পারেনি। সব সময় বিদেশি শাসকরা হয়তো দূর দেশ থেকে দেশবাসীকে শাসন করেছে নতুবা এদেশে এসে নিজেদের শাসন পাকাপোক্ত করেছে। এশিয়া এবং আফ্রিকার প্রায় সব দেশের মানুষই দেশটিকে শাসন করেছে। পরবর্তীতে  ইউরোপীয়রা এসে দেশটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে শাসনের নামে সুদীর্ঘকাল শোষণ করেছে। দেশটির দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে এমন ঘটনাও ঘটেছে যে কিছু জলদস্যু বা ডাকাত এদেশে অপকর্ম করতে এসে দেশের রাজা বনে গিয়ে শত শত বছর শাসন করে গেছে। আফ্রিকার আবিসিনিয়া (বর্তমানের ইথিওপিয়া) থেকে কিছু কাফ্রি দাসকে আনা হয়েছিল বাংলার ইলিয়াস শাহী সুলতানের প্রাসাদের দারোয়ান হিসেবে। সেই দারোয়ানরা সুলতানকে এক রাতে খুন করে নিজেরাই সুলতান হয়ে বসল এবং সাতটি বছর ধরে বৃহত্তর বাংলাকে শাসনের নামে নারকীয় তাণ্ডব চালাল।

উপরোক্ত কারণসমূহের জন্য রাজনীতি, রাজনীতিবিদ এবং শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত লোকজন সম্পর্কে দেশের সাধারণ মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ভালো না। তারা রাজনীতিবিদদের বিশ্বাস করে না— শ্রদ্ধা কিংবা ভালোবাসা প্রদর্শন করে না। নিজেদের চিত্ত চাঞ্চল্য এবং দুর্বলতার জন্য ক্ষমতাসীনদের ভয় পায় মাত্র। জনগণের বহুবিধ আচরণ এবং বৈশিষ্ট্য যেমন আমাকে আশ্চর্য করেছে তেমনি এদেশীয় কুকুরের আচরণে আমি যারপরনাই অবাক হয়েছি। কুকুরগুলো সারাক্ষণ লেজ বাঁকা করে রাখে। অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। নিজেরা ঘুমায় না এবং অন্যকেও ঘুমাতে দেয় না। এগুলো নিকৃষ্ট এবং নোংরা খাবার খায় এবং প্রকাশ্যে যৌনক্রিয়া করে। তারা সব সময় নিজেরা নিজেরা মারামারি করে এবং নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও সামান্য ছাড় দেয় না।

সারা দেশে রক্তচোষা প্রাণী বা কীটপতঙ্গের সংখ্যা সীমাহীন। মশা, ডাঁশ, উরাস বা ছারপোকা ছাড়াও রয়েছে আডালি নামের ক্ষুদ্রকায় প্রাণী যারা মূলত গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়ার রক্ত চুষে খায়। এগুলো শুধু রক্ত চুষে খায় না, বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের জীবাণুও বহন করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মানুষ এগুলোকে ভয় পায় না। মানুষ ক্ষুদ্রকায় রক্তচোষা প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয় পায় জোঁককে। জোঁক মূলত নিরীহ প্রাণী। কোনো জীবাণু বহন করে না। অন্যদিকে জোঁক যদি কারও শরীরে মুখ লাগিয়ে রক্ত চুষে নেয় তবে আক্রান্ত ব্যক্তি ব্যথা-বেদনা তো দূরের কথা একটু টেরও পাবে না। ছোট আকৃতির জোঁকের সংখ্যাই বেশি। এগুলোকে বলা হয় চীনা জোঁক যা সর্বোচ্চ তিন/চার ফোঁটা রক্ত চুষে নিতে পারে। অথচ লোকজন এই চীনা জোঁককেই ভয় পায় বেশি। কত লোক যে চীনা জোঁক দেখে জ্ঞান হারিয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। অন্যদিকে একশ-দেড়শ তাগড়া যুবকের মধ্যে কারও পায়ে যদি একটি চীনা জোঁক লাগে এবং অন্যরা যদি সে খবর পায় তবে সেখানে শুরু হয়ে যায় অদ্ভুত এক নাচন এবং ভয়ার্ত ফিসফাস। আর যুবক না হয়ে যদি তারা যুবতী হন তবে তো কথাই নেই— তাদের চিৎকারে সেখানে রোজ কেয়ামত শুরু হয়ে যাবে।  আর এ জন্যই হয়তো মহামতি আলেকজান্ডার তার সেনাপতিকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন— সত্যিই সেলুকাস!  কি বিচিত্র এই দেশ, তাই না?

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা