শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৭

চির নতুন প্রিয় নাট্যজন মমতাজ স্যার

আনোয়ার হক
অনলাইন ভার্সন
চির নতুন প্রিয় নাট্যজন মমতাজ স্যার

স্যারকে বলেছিলাম, আপনাকে খুব বেশি জানি না, আমরা যারা মধ্য প্রজন্মের। নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানে না বিস্তারিত। আপনাকে পুরোটা জানতে চাই। জানাতে চাই। সব প্রজন্মই জানবে, পুরোপুরি জানবে, একজন মমতাজউদদীন আহমদকে। সবদিক থেকেই। একজন প্রতিথযশা নাট্যকার, একজন অভিনেতা, একজন পরিচালক, একজন নির্দেশক, একজন শিক্ষক কিংবা লেখক হিসেবেই শুধু নয়। নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে পূর্ণাঙ্গভাবে। একজন পরিপূর্ণ মমতাজ স্যারকে। আমাদের প্রিয় নাট্যজনকে। নতুনদের জানতে হবে চির নতুন মমতাজউদদীনকে।
 
চুপ থাকলেন একটুখানি। হয়তো মুহূর্তেই ভাবনার রাজ্যে নিয়ে গেলেন নিজেকে। কিন্তু তা অতি স্বল্প সময়ের জন্য। মাথা ওপরে তুলে চিরচেনা স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বললেন, ঠিক আছে।

বললাম, পূর্ণাঙ্গ বায়োপিক তৈরি থেকে শুরু করে সব জায়গায় আপনার প্রকাশিত বই, অভিনীত নাটক-সিনেমা থাকার ব্যবস্থা জরুরি। এর কিছুটা দায়িত্ব নিতে চাই আমরা। কিছুটা দ্বিধা থাকলেও সম্মতি জানালেন শেষ পর্যন্ত। তবে সময় চেয়ে নিলেন কয়েকটা দিনের জন্য। আনন্দ ভাগাভাগির দারুণ একটা জ্বলন্ত উদাহরণ আমাদের শ্রদ্ধেয় মমতাজ স্যার। অনেক সিরিয়াস বিষয়কে এতোটা তরল করে দিতে পারেন। বিস্মিত হতে বাধ্য যে কেউই। এতো বড় মাপের মানুষ। অথচ এতো বিনয়, এতোটা বিনম্র। খুব কমই দেখেছি ক্ষুদ্র এ জীবনে।  
 
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার বজরাটেক গ্রামের কলিমউদদীন আহমদ ও সখিনা খাতুনের সুযোগ্য সন্তান মমতাজউদদীন আহমদ (MOMTAZUDDIN AHMED)। পড়াশুনা করেছেন রাজশাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম. এ (অনার্সসহ)। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের পিটস্বার্গে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যতত্ত্ব ও নাট্যকলা বিষয়ে শিক্ষা লাভ, জাপানে এশিয়ান ড্রামা ও পাপেট থিয়েটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

দীর্ঘ কর্মময় জীবনের উল্লেখযোগ্য হচ্ছে : অষ্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেমিনারে অংশগ্রহণ। ক্যানবেরাতে এশিয়ান সংস্কৃতি উৎসবে বাংলাদেশ সংস্কৃতি দলে সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ, সংস্কৃতি ও নৃত্য বিষয়ে অভিজ্ঞতা। ভারতে বাংলাদেশ নাট্যদলের নেতৃত্ব নিয়ে দিল্লি, জয়পুর, কলকাতায় মীর মশাররফের জমীদার দর্পণ নাটকের প্রদর্শন। বাংলাদেশ সাহিত্য সংস্কৃতি দলে সদস্য হিসেবে দিল্লি, ব্যাঙ্গালোর এবং কলকাতা ভ্রমণ এবং ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি দলের সঙ্গে মতবিনিময়। হজব্রত পালনের জন্য সৌদি আরব ভ্রমণ এবং মুসলিম ঐতিহ্য বিষয়ে উপলব্ধি, তার সঙ্গে মক্কা ও মদিনাশরীফের অপরূপ অভিজ্ঞতা।

অধ্যাপক মমতাজউদদীন রচিত নাটক ‘কী চাহ শঙ্খচিল’ এবং ‘বিবাহ’ নাটক দুটি পশ্চিমবাংলার রবীন্দ্রভারতী এবং নেতাজী সুভাষ বোস বিশ্বদ্যিালয়ে এম.এ শ্রেণিতে বাংলাদেশের সাহিত্য হিসেবে পাঠ্য তালিকাভুক্ত।

মঞ্চ বেতার এবং চলচ্চিত্রের জন্য শতাধিক নাট্য রচনা ও অভিনয় করেছেন। টেলিভিশনে শ্রেষ্ঠ নাট্যরচনা এবং চলচ্চিত্রে চিত্রনাট্যের এবং অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন পুরস্কার।

বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য নাটক; এবারের সংগ্রাম-স্বাধীনতার সংগ্রাম, স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা, বর্ণচোরা, কী চাহ শঙ্খচিল, বিবাহ, এখন মধু মাস, এই সেই কণ্ঠস্বর।

মঞ্চ নাটকের মধ্যে রয়েছে: দুইবোন, রাক্ষুসী, জমিদার দর্পণ, ক্ষতবিক্ষত, ওহে তঞ্চক, খামকাখামকা, বাদশাহী বন্টননামা, অর্ণবের মাতাপিতা, লাবণি আর তার ছেলে এবং সাতঘাটের কানাকড়ি।
 
অধ্যাপক মমতাজউদদীনের শিক্ষকতায় রয়েছে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা। কমার্স কলেজে লেকচারার-৪ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে সহকারি অধ্যাপক ৬ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে সহযোগী অধ্যাপক ৭ বছর, চট্রগ্রাম কলেজে প্রফেসর ২ বছর ও জগন্নাথ কলেজে ১২ বছর এবং খণ্ডকালিন শিক্ষক ৪ বছর (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্য বিভাগে)।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন কমিটি উচ্চতর বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে গবেষণা ও প্রকাশনা পরিচালক হিসেবে বিশেষ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
 
পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহে এবং নির্দেশে কারচারাল মিনিষ্টার হিসেবে নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ৪ বছর সুচারুভাবে ও প্রশংসার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক মমতাজ।

প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী এবং গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন তিনি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য : রাজশাহী কলেজের ছাত্র হিসেবে ভাষা আন্দোলন এবং স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের জন্য একাধিকবার কারাবরণ এবং আত্মগোপনে বাস। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী প্রচারণায় সরাসরি অংশগ্রহণ এবং দলীয় প্রার্থী নির্বাচনে সফল্য লাভ। ১৯৯৬ সালের গণতন্ত্র উদ্ধারের জন্য অগণতান্ত্রিক বিরোধী শক্তির উচ্ছেদের জন্য সর্বজন পরিচিত ‘জনতার মঞ্চ’ আন্দোলনের সৃজন ও সংগ্রামে অংশগ্রহণ। কারাবাস এড়িয়ে চলার জন্য আত্মগোপন। ফজলুল হক হলে বার্ষিকী সম্পাদক, ঢাকা হলের (ড. শহীদুল্লাহ হল), সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন। ১৯৭১ সালে চট্টগ্রামে স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক    হিসেবে সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন। তাছাড়া ১৫ ও ২৩ মার্চে এবারের সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার সংগ্রাম দুটি লোকনাট্য (যাত্রাপালা) রচনা ও পরিচালনা করে প্রায় ২ লাখ দর্শকের সামনে উপস্থাপন।  
নিয়মিত রাজনৈতিক প্রবন্ধ ও কলাম রচনা অব্যাহত রেখেছেন প্রথিতযশা লেখক অধ্যাপক মমতাজ। স্বৈরাচার বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্র রচনার জন্য প্রায় দশ বছর নিয়মিত কলাম ও প্রবন্ধ রচনা। তাছাড়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, সামরিক শাসনবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সাহিত্য বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা। নিউইয়র্কের জাতিসংঘে বাংলাদেশের অবস্থান ও পরিচয় বিষয়ে গ্রন্থ রচনা। মহান অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে একটি গ্রন্থ এবং বিশ্বসাহিত্য বিষয়ক আলোচনা গ্রন্থ-অমৃত সাহিত্য।

তাঁর স্বৈরাচারবিরোধী সাহসী নাটক সাতঘাটের কানাকড়ি সম্পর্কে বেগম সুফিয়া কামাল বলেছেন, থিয়েটার অভিনীত মমতাজউদদীনের সাতঘাটের কানাকড়ি নাটক দেখলাম। বাংলা মায়ের আর্তকান্না শুনলাম। আরো দেখলাম সমাজের পরগাছা, দেশ ও জাতির মূর্ত লোভী ভণ্ডের ভণ্ডামি। সে মুখোশ খুলে দিতে সাহসী সংগ্রামী সত্যনিষ্ঠ বাংলার সন্তানদের শপথ ভরা মুখ। থিয়েটারের এ নাট্যকর্ম মানুষ মনে রাখবে।

ড. নীলিমা ইব্রাহিম বলেছেন, যে এক বুক আশা নিয়ে মানবাধিকারের দায়িত্বে ৭১ এ বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে তা আজ হতাশায় নিমজ্জিত। সাতঘাটের কানাকড়ি আমাদের পূর্ব জীবনের পথে এগিয়ে যাবার প্রেরণা যুগিয়েছে। মমতাজউদদীন আহমদ ও     থিয়েটার কর্মীদের আলোর ইশারা জ্বলন্ত মশালে জাগরিত হোক, এই আমার কামনা এবং বিশ্বাস।

প্রফেসর শওকত ওসমান বলেছেন, সাতঘাটের কানাকড়ি যে মুদ্রামাণে পূর্ণ, তাতে অভিভূত হওয়া যায়। আমি আশা করব, মুদ্রাস্ফীতির যুগে এ কানাকড়ি বহুকাল এদেশে আপন মূল্যে বিকশিত হবে।

প্রফেসর আহমদ শরীফ বলেছেন, এ নাটক অনন্য, অসামান্য। জীবনের সঙ্গে বুদ্ধির, সাহসের সঙ্গে শক্তির, অঙ্গীকারের সঙ্গে উদ্যোগের ও আয়োজনের এমন সমাবেশ সমাজে রাজনীতি দুষ্টু, দুর্জন, দুর্বৃত্ত, দুষ্কৃতির এমন বাস্তব সামষ্টিক সামাজিক চালচিত্র একাধারে ও যুগপৎ আর কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। ধন্য নাট্যকার, ধন্য অভিনেতারা ও প্রযোজক। আমি মুগ্ধ ও কৃতজ্ঞ দেখে ও শুনে।

১৯৯৬ সালের গণআন্দোলনে জনতার মঞ্চের ভূমিকা সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত চরমপত্রের লেখক ও কথক এম.আর আখতার মুকুল লেখেন, বিরোধীদলীয় (সে সময়)নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ঢাকা পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ১৮ মার্চ (১৯৯৬) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় বিশাল জনতার মঞ্চ নির্মাণের ব্যবস্থা করলেন। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙ্গে দিল। ১৯ শে মার্চ পুনরায় নির্মিত সে মঞ্চে বিকালে ‘জনতার মঞ্চ’ থেকে অনুষ্ঠান পরিচালিত হলো। সার্বিক দায়িত্বে অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ। ২৮ মার্চ অপরাহ্ণে বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বক্তৃতায় এক পর্যায়ে বিএনপি নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পদত্যাগের আমন্ত্রণ জানালেন। ৩১ মার্চ কাকরাইলের রাস্তায় আয়োজিত জনসভায় বেগম জিয়া পদত্যাগ ঘোষণা করলেন। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে “জনতার মঞ্চের” অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে রইল। এই জনতার মঞ্চের প্রাণপুরুষ ছিলেন অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ। এটা ছিল তার জীবনের তৃতীয় পর্ব। এরপর দেখতে পেলাম অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ ঢাকার পত্রিকাগুলোতে চুটিয়ে ‘কলাম' লিখছেন। এ প্রতিবেদনগুলো হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক। তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার পর আর এ ধরনের ব্যঙ্গাত্মক কলাম রচিত হয়নি। প্রতিবেদনগুলোর মূল সুর হচ্ছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও বাঙ্গালি জাতির বন্দনা এবং মৌলিক আদর্শ হচ্ছে গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতা। মমতাজউদদীন আহমদের সুদৃঢ় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হলো, আদর্শের বিষয়ে তিনি কখনো কোনো আপোষ করতে রাজী নন।

নীতি-আদর্শে দৃঢ়চেতা, স্বাধীনচেতা, নির্লোভ-নিরহংকার, তারুণ্যভরা চির নতুন, আধুনিক সাহিত্য-সংস্কৃতির অগ্রপথিক এমন ব্যক্তিত্ববান সফল পুরুষ সম্পর্কে জানবার-জানাবার দায়িত্ব নিতে হবে আমাদেরই। খুব কঠিন সময়ের কঠিন কথাগুলো অতি সহজ করে হাস্যরস দিয়ে আনন্দবর্ণনায় সার্বজনীন উপস্থাপনের নিপুণ কারিগরের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা-গভীর ভালোবাসা।  


লেখক: সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মী


বিডি-প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে