শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিকালে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হয়। দেশটি এখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ছুঁই ছুঁই করছে। এই নাতিদীর্ঘ সময় বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এদেশের সর্বশেষ গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটিকে অভূতপূর্ব উন্নতির দিকে দ্রুত গতিতে নিয়ে যাচ্ছেন।  আমরা যেদিন স্বাধীন হই, সেদিনের স্মৃতিচারণ করে আজ সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে, সেদিন আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল, অভাব ছিল রাস্তাঘাটের, সুপেয় পানির, বিদ্যুতের, মাথা গোঁজার আবাসস্থলের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের বিদেশ সেক্রেটারি হেনরী কিসিন্জার আমাদের ভবিষ্যতের কোন আশার আলো দেখছিলেন না।  ৮ ই জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সকাল বেলা লন্ডনে পৌঁছেন। এখানেই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের সাথে তার ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে মিলিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় সম্মত করিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হন।  তারপর ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন করে, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের বৈধতাকে পাকাপোক্ত করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাতেই সারাবিশ্বের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রসমূহ মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।  দেশের সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে দেশকে বাঁচিয়ে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা আনার মধ্য দিয়ে জনজীবনে প্রাথমিক স্বস্তি নিয়ে আসেন। একদিকে দেশগড়ার কাজ, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকালে এই দেশের সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল এবং রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আমাদের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা, সম্পদ লুণ্ঠন, আবাসস্থল পুড়িয়ে ছারখার করা সহ, নানা রকমের অন্যায় অপরাধে নিয়োজিত ছিলো তাদের শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করেন।  আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। জাতিসংঘে গিয়ে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে এই ভাষাভাষী মানুষের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেন।  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর বাঙালি অকাতরে প্রাণ দিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিল তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।  এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রধান ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে দেশদ্রোহী ঘাতকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।  নানা ছলচাতুরী করে এরাই ২৯ বছর ধরে দেশটিকে লুটপাট করে, এই লুটে যারা সহযোগীতা করেছিল, যারা মদদ দিয়েছিল, যারা লুটের লর্থ ভাগাভাগি করে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিণত করেছিল তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু করা হয়।       

কিছু কিছু রাজাকার আলবদর শিরোমণিকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান ও এই শাস্তি কার্যকর করা হয়।  বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের যথাযোগ্য শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতাদের হত্যাকারীদের একটি প্রধান অংশ ৩৮ বছর পরে হলেও শাস্তি পেয়েছে এবং বিচার প্রক্রিয়ার হাত থেকে যারা আজও পালিয়ে আছে তাদের আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া সরকার চালু রেখেছে।  

পাকিস্তান আমলে মূলত ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের শুরু হওয়া থেকে বাংলাদেশে তারই এজেন্ট হিসেবে পরিচিত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কুখ্যাত মোনায়েম খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সমূলে বিনাশ করার একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়।  আইয়ুবের ১০ বছর বেশি সময় শাসন, শোষণ, অত্যাচার ও নিগ্রহ তার উত্তরসূরী ই্য়াহইয়া খানের মধ্যেমে অপ্রতিরোধ্যভাবে চলতে থাকে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মোনায়েমের আমলে ভিন্নমতের ছাত্রদের উপর যে অত্যাচার ও নীপিড়ন চালু হয়েছিল ৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয় আবারও মোনায়েমী প্রেতাত্মাদের দখলে চলে আসে।  মোস্তাক জিয়া ও এরশাদের হাত ধরে ঢাকা বিশ্বদ্যালয়কে ছাড়িয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এদের কুকর্ম চলতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এদেরই হাতে নতুন ছাত্রদের জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটা ও একটি নতুন ব্রিড দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজগঠনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে সিন্ডিকেট প্রথার মাধ্যমে হাজার হাজার ইলিয়াস আলী তৈরি করে তাদেরকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকায় এলাকায় বন্টন করে, সমস্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে দূষিত ও কলুষিত করা হয়।  এরই ফলে স্কুল গভর্নর হতে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি ধাপে, প্রত্যেকটি স্তরে জনপ্রতিনিধিদের অথবা স্থানীয় সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের লেবাস পরিয়ে লুটেরাদের স্থাপন করা হয়, যাতে এদের হাত গলে কোন সৎ, নিষ্ঠাবান, দেশপ্রেমিক মানুষ, কোনস্তরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ না পায়।  এই সিন্ডিকেটরাই অভাবী মানুষকে আরো অভাবী রেখে খাদ্যোর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে রেখে বিদেশ থেকে খাদ্য আমদাানি নিশ্চিত করতো। খাদ্যের অভাবে যখন মানুষ হাহাকার করছে তখন এই আমদানিকৃত খাদ্যের সরবরাহ কন্ট্রোল করে, আকাশচুম্বী দাম বাড়িয়ে জনগণকে আর্থিকভাবে সর্বশান্ত করত।  অভাবের তাড়নায় হাজার, হাজার মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত অবস্থায় জীবনযাপন করত ও মৃত্যুবরণ করত। সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে এই ধরনের কারসাজি ও কারচুপি করে নিরন্তন অভাবের মধ্যে দেশবাসীকে নিপতিত করত।  
                      
২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেন। ১০ বছরের মাথায় আজকে বাংলাদেশ উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য প্রতিবছর রপ্তানি করছে।  ফলে খাদ্যাভাবে আজকে দেশের মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয় না। অনাহারে মৃত্যু আজ আর বাংলাদেশে চিন্তা ও করা যায় না।  যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারদের ছনের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নিকট অতীতে ছিলো না, সেদেশের সকল মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়ে সরকার আজ কোন মানুষকে গৃহহীন রাখছে না।  আমাদের শিশুরা এখন অভাবী ঘরের হলে দু'বেলা অন্নের সংস্থান সরকারি উদ্যোগে পাচ্ছে।  বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মায়েরা খাদ্যাভাবে জীবনযাপন থেকে আজ মুক্ত, সরকারি অনুদানের ফলে।  শিশু শিক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে স্কুলে পড়াশোনার ব্যবস্থা আজ সরকারের উদ্যোগেই নিশ্চিত করা হচ্ছে।  এত কিছু করার পরও দেশের একটি শ্রেণি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে অকার্যকর করার জন্য তাদের বুদ্ধি, মেধা, আর্থিক সামর্থ্য, সামাজিক প্রতিপত্তি, বিদেশী সহযোগীদের সহায়তায় সারা বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এরা দেশ থেকে প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে।  অতিসম্প্রতি যে সমস্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে তার থেকে জানা যায় যে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর দুবাই, লন্ডন, কানাডা, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক হাজার লক্ষ কোটি টাকার উপরে পাচার করা বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ গচ্ছিত আছে।  এসবটাই বাংলাদেশের মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ। এই সব অপকর্মকারীদের হাত থেকে দেশের অর্থ পাচার করা বন্ধ না করতে পারলে বাংলাদেশ তার উন্নতির প্রত্যাশাকে এগিয়ে নিতে পারবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই অবস্থা থেকে বাংলার জনগণকে মুক্ত করার ওয়াদা নিয়ে এবার সারাদেশের গণমানুষের সমর্থনে, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৩ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। এতো অর্থ পাচার না হলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সামর্থ্য আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেত।  ২০০৬ সালে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার।  আমরা এখন রপ্তানি করে আয় করি ৪১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।  এই অর্থ আয়ের প্রধান কারিগর যাদেরকে অতীতে দরিদ্র মানুষ বলা হতো, যাদের সংখ্যা ছিলো ২০০৯ সালে শতকরা ৩৪ ভাগ, সেই দারিদ্রসীমা আজ নেমে এসেছে ২১ দশমিক ৮ ভাগের নীচে।  এরই মধ্যে আমরা অতিদরিদ্রের হার যা ২০০৯ সালে ছিল ১৯ দশমিক ০৩ তা কমিয়ে এনে এগারো দশমিক ০১ এ নামিয়ে এনেছি।  ২৫০০ গুচ্ছ গ্রাম তৈরি করে হাজার, হাজার ভূমিহীনের আবাসস্থল বৃদ্ধি করা হয়েছে।  গত কয়েক বছরে আমরা ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আবাসস্থলের আওতায় নিয়ে এসেছি।  কিন্তু তারপরও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ভূমিদস্যুর আক্রমণ, দুর্বৃত্তদের অপকর্মের শিকার হচ্ছে মানুষ।  ঘুষখোর, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমি, বাড়ি সহায় সম্পত্তি দখলকারী ও জুয়াড়িরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করে, বিপথগামী করে, নানা লোভ লালসা দেখিয়ে, মিথ্যা ফাঁদ তৈরি করে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করছে।  এটা হচ্ছে কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগীতায় আবার কখনও কখনও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জ্ঞাতে ও তাদের নির্লিপ্ততার সুযোগ নিয়ে।  এদের আক্রমণ থেকে নিস্তার না পেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতো এরা সমস্ত দেশটাকে ধ্বংস করে দিবে।    

দেশের অভাবগ্রস্থ গরীব, দু‍‍:খী মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে বংশপরস্পরায় নিগ্রহ ভোগ করেছে।  তাদেরকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে বিদেশী লুটেরাদের হাতে আমাদের সম্পদ চুরি হয়ে যেত।  তা থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য, জীবনের সকল স্বাদ আহ্লাদ ত্যাগ করে জাতির জনক বাংলার মানুষকে একাট্টা ও ঐক্যবদ্ধ করে মরনপণ সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন।  এদেশের সকল সম্পদের উপর আমাদের মানুষের শুধু অধিকারই নাই, এটাকে রক্ষাণাবেক্ষণ, বৃদ্ধি সাধন ও এর ফসল পরবর্তী বংশধরদের কাছে রেখে যাওয়ার পবিত্র দায়িত্ব বর্তমান বাংলার সকল মানুষের।  এই গুরুদায়িত্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, একজন সংবেদনশীল মানুষ ও সমর্থ রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে তিনি আমাদেরকে একটি নতুন পথ দেখিয়েছিন।  "এদেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে"।  

এই পথে চলতে গিয়ে যে বাধা বিপত্তি আসবে সেই সকল বাধা বিপত্তিকে দেশপ্রেমিক মানুষদের শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে মোকাবেলা করতে হবে।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদক্ষেপগুলো নিতে গিয়ে স্বপরিবারে জীবন দিয়ে বাঙালিকে শিখিয়ে গেছেন যে- অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার ও অসসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে জীবন ও সর্বস্ব হারিয়েও মিথ্যার কাছে সত্য কখনও পরাভূত হয় না।  সত্যের জয় হয়েছে বলেই রাষ্ট্রক্ষমতা আজ সত্যাশ্রয়ী শেখ হাসিনা ও তার অনুগত সমর্থনপুষ্ঠ বাংলার আপামর জনগণের করায়ত্ত।  এই অবস্থা ধরে রাখতে আইনের শাসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।  যে সমস্ত বিচারকরা এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে তারা সেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে তাদেরকে ঘা্ড় ধরে বের করে দিতে হবে। যে সমস্ত উকিলরা অপরাধী এবং তাদের গডফাদারদের রক্ষা করার জন্য আইনের ফাঁক-ফোকরকে দুরভীসন্ধিমূলকভাবে ব্যবহার করবে তাদেরকেও সমাজ থেকে একঘরে করতে হবে।  যে সমস্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকরা উপরি আয় ছাড়া চলতে পারবে না, তাদের সরকারি চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  সেচ্ছায় চলে গিয়ে এরচেয়ে ভালো ব্যবস্থা কোথাও থাকলে সেখানেই তাদের চলে যাওয়া উচিত।  দেশের শিক্ষিত সমাজের লোকদের মধ্যে চরিত্রহীন কুলাঙ্ঘারের সংখ্যা দীর্ঘকাল ধরে অসৎপথে জীবনযাপনের মাধ্যমে একটি সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এই ব্যাধি এখন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ হতে শুরু করে জীবনের সর্বস্তরের তথাকথিত শিক্ষিত মানুষদের একটি অংশের মধ্যে এমনভাবে স্থায়ী হয়ে গেছে এবং এমন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যে, এরা অপরাধ না করলে এদের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  এদেরকে ঝেটিয়ে সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  এটা করতে হলে যে গণজাগরণ প্রয়োজন সেখানে নেতৃত্ব আপনা আপনি তৈরি হবে, যেভাবে শাহবাগের "গণজাগরণ মঞ্চে" সব সৎ মানুষ, নিষ্ঠাবান মানুষের সহযোগীতায় অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে, আমরা বিচারপতেদের অভয় দিয়ে, একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।  সেই একই চিন্তা ভাবনা থেকে এখন সময় এসেছে সৎ, নিষ্ঠাবান জনগণকে শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে দুর্বৃত্তদের, চোর ডাকাত, বদমাশদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে তাদের শাস্তি বিধান নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে অন্যায়, অপরাধ মুক্ত করতে হবে।  আমাদের জনগণের জন্য এমন একটি দেশের খোঁজ দিয়ে এই লেখা শেষ করবো আপনারা জেনে নিশ্চিত হবেন ইউরোপের একটি দেশ ফিনল্যান্ডে কোন কারাগার নাই, কোন হাজতখানা নাই, কোন অপরাধী নাই।  বাংলাদেশের লোকসংখ্যা সে তুলনায় বেশি হলেও যে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ বিদেশে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠিয়ে তার দেশের মানুষকে স্বচ্ছল রাখছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি টাকার সিংহভাগ দেশের অভাবী মানুষের অনটন দূরীকরণের জন্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্রামাগার, সাইক্লোন শেল্টার ও বন্যাদূর্গত মানুষের প্রয়োজনে ব্যয় করছেন, সে দেশ ভাগ্যবান। এই ভাগ্যের বরকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখে, সমর্থন করে, সহযোগীতা করে, তার পাশে দাঁড়িয়ে, আসুন আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে সব রকমের দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার থেকে মুক্ত করি।  

লেখক : সুলতান মাহমুদ শরীফ
সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৫৭ মিনিট আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম