শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিকালে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হয়। দেশটি এখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ছুঁই ছুঁই করছে। এই নাতিদীর্ঘ সময় বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এদেশের সর্বশেষ গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটিকে অভূতপূর্ব উন্নতির দিকে দ্রুত গতিতে নিয়ে যাচ্ছেন।  আমরা যেদিন স্বাধীন হই, সেদিনের স্মৃতিচারণ করে আজ সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে, সেদিন আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল, অভাব ছিল রাস্তাঘাটের, সুপেয় পানির, বিদ্যুতের, মাথা গোঁজার আবাসস্থলের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের বিদেশ সেক্রেটারি হেনরী কিসিন্জার আমাদের ভবিষ্যতের কোন আশার আলো দেখছিলেন না।  ৮ ই জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সকাল বেলা লন্ডনে পৌঁছেন। এখানেই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের সাথে তার ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে মিলিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় সম্মত করিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হন।  তারপর ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন করে, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের বৈধতাকে পাকাপোক্ত করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাতেই সারাবিশ্বের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রসমূহ মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।  দেশের সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে দেশকে বাঁচিয়ে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা আনার মধ্য দিয়ে জনজীবনে প্রাথমিক স্বস্তি নিয়ে আসেন। একদিকে দেশগড়ার কাজ, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকালে এই দেশের সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল এবং রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আমাদের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা, সম্পদ লুণ্ঠন, আবাসস্থল পুড়িয়ে ছারখার করা সহ, নানা রকমের অন্যায় অপরাধে নিয়োজিত ছিলো তাদের শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করেন।  আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। জাতিসংঘে গিয়ে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে এই ভাষাভাষী মানুষের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেন।  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর বাঙালি অকাতরে প্রাণ দিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিল তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।  এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রধান ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে দেশদ্রোহী ঘাতকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।  নানা ছলচাতুরী করে এরাই ২৯ বছর ধরে দেশটিকে লুটপাট করে, এই লুটে যারা সহযোগীতা করেছিল, যারা মদদ দিয়েছিল, যারা লুটের লর্থ ভাগাভাগি করে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিণত করেছিল তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু করা হয়।       

কিছু কিছু রাজাকার আলবদর শিরোমণিকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান ও এই শাস্তি কার্যকর করা হয়।  বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের যথাযোগ্য শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতাদের হত্যাকারীদের একটি প্রধান অংশ ৩৮ বছর পরে হলেও শাস্তি পেয়েছে এবং বিচার প্রক্রিয়ার হাত থেকে যারা আজও পালিয়ে আছে তাদের আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া সরকার চালু রেখেছে।  

পাকিস্তান আমলে মূলত ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের শুরু হওয়া থেকে বাংলাদেশে তারই এজেন্ট হিসেবে পরিচিত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কুখ্যাত মোনায়েম খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সমূলে বিনাশ করার একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়।  আইয়ুবের ১০ বছর বেশি সময় শাসন, শোষণ, অত্যাচার ও নিগ্রহ তার উত্তরসূরী ই্য়াহইয়া খানের মধ্যেমে অপ্রতিরোধ্যভাবে চলতে থাকে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মোনায়েমের আমলে ভিন্নমতের ছাত্রদের উপর যে অত্যাচার ও নীপিড়ন চালু হয়েছিল ৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয় আবারও মোনায়েমী প্রেতাত্মাদের দখলে চলে আসে।  মোস্তাক জিয়া ও এরশাদের হাত ধরে ঢাকা বিশ্বদ্যালয়কে ছাড়িয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এদের কুকর্ম চলতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এদেরই হাতে নতুন ছাত্রদের জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটা ও একটি নতুন ব্রিড দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজগঠনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে সিন্ডিকেট প্রথার মাধ্যমে হাজার হাজার ইলিয়াস আলী তৈরি করে তাদেরকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকায় এলাকায় বন্টন করে, সমস্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে দূষিত ও কলুষিত করা হয়।  এরই ফলে স্কুল গভর্নর হতে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি ধাপে, প্রত্যেকটি স্তরে জনপ্রতিনিধিদের অথবা স্থানীয় সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের লেবাস পরিয়ে লুটেরাদের স্থাপন করা হয়, যাতে এদের হাত গলে কোন সৎ, নিষ্ঠাবান, দেশপ্রেমিক মানুষ, কোনস্তরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ না পায়।  এই সিন্ডিকেটরাই অভাবী মানুষকে আরো অভাবী রেখে খাদ্যোর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে রেখে বিদেশ থেকে খাদ্য আমদাানি নিশ্চিত করতো। খাদ্যের অভাবে যখন মানুষ হাহাকার করছে তখন এই আমদানিকৃত খাদ্যের সরবরাহ কন্ট্রোল করে, আকাশচুম্বী দাম বাড়িয়ে জনগণকে আর্থিকভাবে সর্বশান্ত করত।  অভাবের তাড়নায় হাজার, হাজার মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত অবস্থায় জীবনযাপন করত ও মৃত্যুবরণ করত। সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে এই ধরনের কারসাজি ও কারচুপি করে নিরন্তন অভাবের মধ্যে দেশবাসীকে নিপতিত করত।  
                      
২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেন। ১০ বছরের মাথায় আজকে বাংলাদেশ উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য প্রতিবছর রপ্তানি করছে।  ফলে খাদ্যাভাবে আজকে দেশের মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয় না। অনাহারে মৃত্যু আজ আর বাংলাদেশে চিন্তা ও করা যায় না।  যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারদের ছনের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নিকট অতীতে ছিলো না, সেদেশের সকল মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়ে সরকার আজ কোন মানুষকে গৃহহীন রাখছে না।  আমাদের শিশুরা এখন অভাবী ঘরের হলে দু'বেলা অন্নের সংস্থান সরকারি উদ্যোগে পাচ্ছে।  বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মায়েরা খাদ্যাভাবে জীবনযাপন থেকে আজ মুক্ত, সরকারি অনুদানের ফলে।  শিশু শিক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে স্কুলে পড়াশোনার ব্যবস্থা আজ সরকারের উদ্যোগেই নিশ্চিত করা হচ্ছে।  এত কিছু করার পরও দেশের একটি শ্রেণি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে অকার্যকর করার জন্য তাদের বুদ্ধি, মেধা, আর্থিক সামর্থ্য, সামাজিক প্রতিপত্তি, বিদেশী সহযোগীদের সহায়তায় সারা বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এরা দেশ থেকে প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে।  অতিসম্প্রতি যে সমস্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে তার থেকে জানা যায় যে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর দুবাই, লন্ডন, কানাডা, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক হাজার লক্ষ কোটি টাকার উপরে পাচার করা বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ গচ্ছিত আছে।  এসবটাই বাংলাদেশের মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ। এই সব অপকর্মকারীদের হাত থেকে দেশের অর্থ পাচার করা বন্ধ না করতে পারলে বাংলাদেশ তার উন্নতির প্রত্যাশাকে এগিয়ে নিতে পারবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই অবস্থা থেকে বাংলার জনগণকে মুক্ত করার ওয়াদা নিয়ে এবার সারাদেশের গণমানুষের সমর্থনে, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৩ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। এতো অর্থ পাচার না হলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সামর্থ্য আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেত।  ২০০৬ সালে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার।  আমরা এখন রপ্তানি করে আয় করি ৪১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।  এই অর্থ আয়ের প্রধান কারিগর যাদেরকে অতীতে দরিদ্র মানুষ বলা হতো, যাদের সংখ্যা ছিলো ২০০৯ সালে শতকরা ৩৪ ভাগ, সেই দারিদ্রসীমা আজ নেমে এসেছে ২১ দশমিক ৮ ভাগের নীচে।  এরই মধ্যে আমরা অতিদরিদ্রের হার যা ২০০৯ সালে ছিল ১৯ দশমিক ০৩ তা কমিয়ে এনে এগারো দশমিক ০১ এ নামিয়ে এনেছি।  ২৫০০ গুচ্ছ গ্রাম তৈরি করে হাজার, হাজার ভূমিহীনের আবাসস্থল বৃদ্ধি করা হয়েছে।  গত কয়েক বছরে আমরা ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আবাসস্থলের আওতায় নিয়ে এসেছি।  কিন্তু তারপরও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ভূমিদস্যুর আক্রমণ, দুর্বৃত্তদের অপকর্মের শিকার হচ্ছে মানুষ।  ঘুষখোর, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমি, বাড়ি সহায় সম্পত্তি দখলকারী ও জুয়াড়িরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করে, বিপথগামী করে, নানা লোভ লালসা দেখিয়ে, মিথ্যা ফাঁদ তৈরি করে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করছে।  এটা হচ্ছে কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগীতায় আবার কখনও কখনও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জ্ঞাতে ও তাদের নির্লিপ্ততার সুযোগ নিয়ে।  এদের আক্রমণ থেকে নিস্তার না পেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতো এরা সমস্ত দেশটাকে ধ্বংস করে দিবে।    

দেশের অভাবগ্রস্থ গরীব, দু‍‍:খী মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে বংশপরস্পরায় নিগ্রহ ভোগ করেছে।  তাদেরকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে বিদেশী লুটেরাদের হাতে আমাদের সম্পদ চুরি হয়ে যেত।  তা থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য, জীবনের সকল স্বাদ আহ্লাদ ত্যাগ করে জাতির জনক বাংলার মানুষকে একাট্টা ও ঐক্যবদ্ধ করে মরনপণ সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন।  এদেশের সকল সম্পদের উপর আমাদের মানুষের শুধু অধিকারই নাই, এটাকে রক্ষাণাবেক্ষণ, বৃদ্ধি সাধন ও এর ফসল পরবর্তী বংশধরদের কাছে রেখে যাওয়ার পবিত্র দায়িত্ব বর্তমান বাংলার সকল মানুষের।  এই গুরুদায়িত্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, একজন সংবেদনশীল মানুষ ও সমর্থ রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে তিনি আমাদেরকে একটি নতুন পথ দেখিয়েছিন।  "এদেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে"।  

এই পথে চলতে গিয়ে যে বাধা বিপত্তি আসবে সেই সকল বাধা বিপত্তিকে দেশপ্রেমিক মানুষদের শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে মোকাবেলা করতে হবে।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদক্ষেপগুলো নিতে গিয়ে স্বপরিবারে জীবন দিয়ে বাঙালিকে শিখিয়ে গেছেন যে- অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার ও অসসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে জীবন ও সর্বস্ব হারিয়েও মিথ্যার কাছে সত্য কখনও পরাভূত হয় না।  সত্যের জয় হয়েছে বলেই রাষ্ট্রক্ষমতা আজ সত্যাশ্রয়ী শেখ হাসিনা ও তার অনুগত সমর্থনপুষ্ঠ বাংলার আপামর জনগণের করায়ত্ত।  এই অবস্থা ধরে রাখতে আইনের শাসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।  যে সমস্ত বিচারকরা এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে তারা সেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে তাদেরকে ঘা্ড় ধরে বের করে দিতে হবে। যে সমস্ত উকিলরা অপরাধী এবং তাদের গডফাদারদের রক্ষা করার জন্য আইনের ফাঁক-ফোকরকে দুরভীসন্ধিমূলকভাবে ব্যবহার করবে তাদেরকেও সমাজ থেকে একঘরে করতে হবে।  যে সমস্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকরা উপরি আয় ছাড়া চলতে পারবে না, তাদের সরকারি চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  সেচ্ছায় চলে গিয়ে এরচেয়ে ভালো ব্যবস্থা কোথাও থাকলে সেখানেই তাদের চলে যাওয়া উচিত।  দেশের শিক্ষিত সমাজের লোকদের মধ্যে চরিত্রহীন কুলাঙ্ঘারের সংখ্যা দীর্ঘকাল ধরে অসৎপথে জীবনযাপনের মাধ্যমে একটি সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এই ব্যাধি এখন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ হতে শুরু করে জীবনের সর্বস্তরের তথাকথিত শিক্ষিত মানুষদের একটি অংশের মধ্যে এমনভাবে স্থায়ী হয়ে গেছে এবং এমন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যে, এরা অপরাধ না করলে এদের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  এদেরকে ঝেটিয়ে সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  এটা করতে হলে যে গণজাগরণ প্রয়োজন সেখানে নেতৃত্ব আপনা আপনি তৈরি হবে, যেভাবে শাহবাগের "গণজাগরণ মঞ্চে" সব সৎ মানুষ, নিষ্ঠাবান মানুষের সহযোগীতায় অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে, আমরা বিচারপতেদের অভয় দিয়ে, একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।  সেই একই চিন্তা ভাবনা থেকে এখন সময় এসেছে সৎ, নিষ্ঠাবান জনগণকে শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে দুর্বৃত্তদের, চোর ডাকাত, বদমাশদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে তাদের শাস্তি বিধান নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে অন্যায়, অপরাধ মুক্ত করতে হবে।  আমাদের জনগণের জন্য এমন একটি দেশের খোঁজ দিয়ে এই লেখা শেষ করবো আপনারা জেনে নিশ্চিত হবেন ইউরোপের একটি দেশ ফিনল্যান্ডে কোন কারাগার নাই, কোন হাজতখানা নাই, কোন অপরাধী নাই।  বাংলাদেশের লোকসংখ্যা সে তুলনায় বেশি হলেও যে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ বিদেশে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠিয়ে তার দেশের মানুষকে স্বচ্ছল রাখছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি টাকার সিংহভাগ দেশের অভাবী মানুষের অনটন দূরীকরণের জন্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্রামাগার, সাইক্লোন শেল্টার ও বন্যাদূর্গত মানুষের প্রয়োজনে ব্যয় করছেন, সে দেশ ভাগ্যবান। এই ভাগ্যের বরকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখে, সমর্থন করে, সহযোগীতা করে, তার পাশে দাঁড়িয়ে, আসুন আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে সব রকমের দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার থেকে মুক্ত করি।  

লেখক : সুলতান মাহমুদ শরীফ
সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা