শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিকালে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হয়। দেশটি এখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ছুঁই ছুঁই করছে। এই নাতিদীর্ঘ সময় বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এদেশের সর্বশেষ গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটিকে অভূতপূর্ব উন্নতির দিকে দ্রুত গতিতে নিয়ে যাচ্ছেন।  আমরা যেদিন স্বাধীন হই, সেদিনের স্মৃতিচারণ করে আজ সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে, সেদিন আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল, অভাব ছিল রাস্তাঘাটের, সুপেয় পানির, বিদ্যুতের, মাথা গোঁজার আবাসস্থলের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের বিদেশ সেক্রেটারি হেনরী কিসিন্জার আমাদের ভবিষ্যতের কোন আশার আলো দেখছিলেন না।  ৮ ই জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সকাল বেলা লন্ডনে পৌঁছেন। এখানেই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের সাথে তার ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে মিলিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় সম্মত করিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হন।  তারপর ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন করে, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের বৈধতাকে পাকাপোক্ত করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাতেই সারাবিশ্বের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রসমূহ মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।  দেশের সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে দেশকে বাঁচিয়ে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা আনার মধ্য দিয়ে জনজীবনে প্রাথমিক স্বস্তি নিয়ে আসেন। একদিকে দেশগড়ার কাজ, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকালে এই দেশের সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল এবং রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আমাদের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা, সম্পদ লুণ্ঠন, আবাসস্থল পুড়িয়ে ছারখার করা সহ, নানা রকমের অন্যায় অপরাধে নিয়োজিত ছিলো তাদের শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করেন।  আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। জাতিসংঘে গিয়ে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে এই ভাষাভাষী মানুষের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেন।  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর বাঙালি অকাতরে প্রাণ দিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিল তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।  এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রধান ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে দেশদ্রোহী ঘাতকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।  নানা ছলচাতুরী করে এরাই ২৯ বছর ধরে দেশটিকে লুটপাট করে, এই লুটে যারা সহযোগীতা করেছিল, যারা মদদ দিয়েছিল, যারা লুটের লর্থ ভাগাভাগি করে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিণত করেছিল তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু করা হয়।       

কিছু কিছু রাজাকার আলবদর শিরোমণিকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান ও এই শাস্তি কার্যকর করা হয়।  বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের যথাযোগ্য শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতাদের হত্যাকারীদের একটি প্রধান অংশ ৩৮ বছর পরে হলেও শাস্তি পেয়েছে এবং বিচার প্রক্রিয়ার হাত থেকে যারা আজও পালিয়ে আছে তাদের আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া সরকার চালু রেখেছে।  

পাকিস্তান আমলে মূলত ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের শুরু হওয়া থেকে বাংলাদেশে তারই এজেন্ট হিসেবে পরিচিত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কুখ্যাত মোনায়েম খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সমূলে বিনাশ করার একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়।  আইয়ুবের ১০ বছর বেশি সময় শাসন, শোষণ, অত্যাচার ও নিগ্রহ তার উত্তরসূরী ই্য়াহইয়া খানের মধ্যেমে অপ্রতিরোধ্যভাবে চলতে থাকে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মোনায়েমের আমলে ভিন্নমতের ছাত্রদের উপর যে অত্যাচার ও নীপিড়ন চালু হয়েছিল ৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয় আবারও মোনায়েমী প্রেতাত্মাদের দখলে চলে আসে।  মোস্তাক জিয়া ও এরশাদের হাত ধরে ঢাকা বিশ্বদ্যালয়কে ছাড়িয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এদের কুকর্ম চলতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এদেরই হাতে নতুন ছাত্রদের জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটা ও একটি নতুন ব্রিড দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজগঠনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে সিন্ডিকেট প্রথার মাধ্যমে হাজার হাজার ইলিয়াস আলী তৈরি করে তাদেরকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকায় এলাকায় বন্টন করে, সমস্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে দূষিত ও কলুষিত করা হয়।  এরই ফলে স্কুল গভর্নর হতে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি ধাপে, প্রত্যেকটি স্তরে জনপ্রতিনিধিদের অথবা স্থানীয় সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের লেবাস পরিয়ে লুটেরাদের স্থাপন করা হয়, যাতে এদের হাত গলে কোন সৎ, নিষ্ঠাবান, দেশপ্রেমিক মানুষ, কোনস্তরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ না পায়।  এই সিন্ডিকেটরাই অভাবী মানুষকে আরো অভাবী রেখে খাদ্যোর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে রেখে বিদেশ থেকে খাদ্য আমদাানি নিশ্চিত করতো। খাদ্যের অভাবে যখন মানুষ হাহাকার করছে তখন এই আমদানিকৃত খাদ্যের সরবরাহ কন্ট্রোল করে, আকাশচুম্বী দাম বাড়িয়ে জনগণকে আর্থিকভাবে সর্বশান্ত করত।  অভাবের তাড়নায় হাজার, হাজার মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত অবস্থায় জীবনযাপন করত ও মৃত্যুবরণ করত। সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে এই ধরনের কারসাজি ও কারচুপি করে নিরন্তন অভাবের মধ্যে দেশবাসীকে নিপতিত করত।  
                      
২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেন। ১০ বছরের মাথায় আজকে বাংলাদেশ উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য প্রতিবছর রপ্তানি করছে।  ফলে খাদ্যাভাবে আজকে দেশের মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয় না। অনাহারে মৃত্যু আজ আর বাংলাদেশে চিন্তা ও করা যায় না।  যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারদের ছনের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নিকট অতীতে ছিলো না, সেদেশের সকল মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়ে সরকার আজ কোন মানুষকে গৃহহীন রাখছে না।  আমাদের শিশুরা এখন অভাবী ঘরের হলে দু'বেলা অন্নের সংস্থান সরকারি উদ্যোগে পাচ্ছে।  বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মায়েরা খাদ্যাভাবে জীবনযাপন থেকে আজ মুক্ত, সরকারি অনুদানের ফলে।  শিশু শিক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে স্কুলে পড়াশোনার ব্যবস্থা আজ সরকারের উদ্যোগেই নিশ্চিত করা হচ্ছে।  এত কিছু করার পরও দেশের একটি শ্রেণি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে অকার্যকর করার জন্য তাদের বুদ্ধি, মেধা, আর্থিক সামর্থ্য, সামাজিক প্রতিপত্তি, বিদেশী সহযোগীদের সহায়তায় সারা বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এরা দেশ থেকে প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে।  অতিসম্প্রতি যে সমস্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে তার থেকে জানা যায় যে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর দুবাই, লন্ডন, কানাডা, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক হাজার লক্ষ কোটি টাকার উপরে পাচার করা বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ গচ্ছিত আছে।  এসবটাই বাংলাদেশের মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ। এই সব অপকর্মকারীদের হাত থেকে দেশের অর্থ পাচার করা বন্ধ না করতে পারলে বাংলাদেশ তার উন্নতির প্রত্যাশাকে এগিয়ে নিতে পারবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই অবস্থা থেকে বাংলার জনগণকে মুক্ত করার ওয়াদা নিয়ে এবার সারাদেশের গণমানুষের সমর্থনে, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৩ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। এতো অর্থ পাচার না হলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সামর্থ্য আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেত।  ২০০৬ সালে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার।  আমরা এখন রপ্তানি করে আয় করি ৪১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।  এই অর্থ আয়ের প্রধান কারিগর যাদেরকে অতীতে দরিদ্র মানুষ বলা হতো, যাদের সংখ্যা ছিলো ২০০৯ সালে শতকরা ৩৪ ভাগ, সেই দারিদ্রসীমা আজ নেমে এসেছে ২১ দশমিক ৮ ভাগের নীচে।  এরই মধ্যে আমরা অতিদরিদ্রের হার যা ২০০৯ সালে ছিল ১৯ দশমিক ০৩ তা কমিয়ে এনে এগারো দশমিক ০১ এ নামিয়ে এনেছি।  ২৫০০ গুচ্ছ গ্রাম তৈরি করে হাজার, হাজার ভূমিহীনের আবাসস্থল বৃদ্ধি করা হয়েছে।  গত কয়েক বছরে আমরা ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আবাসস্থলের আওতায় নিয়ে এসেছি।  কিন্তু তারপরও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ভূমিদস্যুর আক্রমণ, দুর্বৃত্তদের অপকর্মের শিকার হচ্ছে মানুষ।  ঘুষখোর, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমি, বাড়ি সহায় সম্পত্তি দখলকারী ও জুয়াড়িরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করে, বিপথগামী করে, নানা লোভ লালসা দেখিয়ে, মিথ্যা ফাঁদ তৈরি করে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করছে।  এটা হচ্ছে কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগীতায় আবার কখনও কখনও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জ্ঞাতে ও তাদের নির্লিপ্ততার সুযোগ নিয়ে।  এদের আক্রমণ থেকে নিস্তার না পেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতো এরা সমস্ত দেশটাকে ধ্বংস করে দিবে।    

দেশের অভাবগ্রস্থ গরীব, দু‍‍:খী মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে বংশপরস্পরায় নিগ্রহ ভোগ করেছে।  তাদেরকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে বিদেশী লুটেরাদের হাতে আমাদের সম্পদ চুরি হয়ে যেত।  তা থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য, জীবনের সকল স্বাদ আহ্লাদ ত্যাগ করে জাতির জনক বাংলার মানুষকে একাট্টা ও ঐক্যবদ্ধ করে মরনপণ সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন।  এদেশের সকল সম্পদের উপর আমাদের মানুষের শুধু অধিকারই নাই, এটাকে রক্ষাণাবেক্ষণ, বৃদ্ধি সাধন ও এর ফসল পরবর্তী বংশধরদের কাছে রেখে যাওয়ার পবিত্র দায়িত্ব বর্তমান বাংলার সকল মানুষের।  এই গুরুদায়িত্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, একজন সংবেদনশীল মানুষ ও সমর্থ রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে তিনি আমাদেরকে একটি নতুন পথ দেখিয়েছিন।  "এদেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে"।  

এই পথে চলতে গিয়ে যে বাধা বিপত্তি আসবে সেই সকল বাধা বিপত্তিকে দেশপ্রেমিক মানুষদের শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে মোকাবেলা করতে হবে।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদক্ষেপগুলো নিতে গিয়ে স্বপরিবারে জীবন দিয়ে বাঙালিকে শিখিয়ে গেছেন যে- অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার ও অসসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে জীবন ও সর্বস্ব হারিয়েও মিথ্যার কাছে সত্য কখনও পরাভূত হয় না।  সত্যের জয় হয়েছে বলেই রাষ্ট্রক্ষমতা আজ সত্যাশ্রয়ী শেখ হাসিনা ও তার অনুগত সমর্থনপুষ্ঠ বাংলার আপামর জনগণের করায়ত্ত।  এই অবস্থা ধরে রাখতে আইনের শাসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।  যে সমস্ত বিচারকরা এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে তারা সেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে তাদেরকে ঘা্ড় ধরে বের করে দিতে হবে। যে সমস্ত উকিলরা অপরাধী এবং তাদের গডফাদারদের রক্ষা করার জন্য আইনের ফাঁক-ফোকরকে দুরভীসন্ধিমূলকভাবে ব্যবহার করবে তাদেরকেও সমাজ থেকে একঘরে করতে হবে।  যে সমস্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকরা উপরি আয় ছাড়া চলতে পারবে না, তাদের সরকারি চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  সেচ্ছায় চলে গিয়ে এরচেয়ে ভালো ব্যবস্থা কোথাও থাকলে সেখানেই তাদের চলে যাওয়া উচিত।  দেশের শিক্ষিত সমাজের লোকদের মধ্যে চরিত্রহীন কুলাঙ্ঘারের সংখ্যা দীর্ঘকাল ধরে অসৎপথে জীবনযাপনের মাধ্যমে একটি সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এই ব্যাধি এখন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ হতে শুরু করে জীবনের সর্বস্তরের তথাকথিত শিক্ষিত মানুষদের একটি অংশের মধ্যে এমনভাবে স্থায়ী হয়ে গেছে এবং এমন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যে, এরা অপরাধ না করলে এদের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  এদেরকে ঝেটিয়ে সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  এটা করতে হলে যে গণজাগরণ প্রয়োজন সেখানে নেতৃত্ব আপনা আপনি তৈরি হবে, যেভাবে শাহবাগের "গণজাগরণ মঞ্চে" সব সৎ মানুষ, নিষ্ঠাবান মানুষের সহযোগীতায় অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে, আমরা বিচারপতেদের অভয় দিয়ে, একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।  সেই একই চিন্তা ভাবনা থেকে এখন সময় এসেছে সৎ, নিষ্ঠাবান জনগণকে শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে দুর্বৃত্তদের, চোর ডাকাত, বদমাশদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে তাদের শাস্তি বিধান নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে অন্যায়, অপরাধ মুক্ত করতে হবে।  আমাদের জনগণের জন্য এমন একটি দেশের খোঁজ দিয়ে এই লেখা শেষ করবো আপনারা জেনে নিশ্চিত হবেন ইউরোপের একটি দেশ ফিনল্যান্ডে কোন কারাগার নাই, কোন হাজতখানা নাই, কোন অপরাধী নাই।  বাংলাদেশের লোকসংখ্যা সে তুলনায় বেশি হলেও যে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ বিদেশে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠিয়ে তার দেশের মানুষকে স্বচ্ছল রাখছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি টাকার সিংহভাগ দেশের অভাবী মানুষের অনটন দূরীকরণের জন্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্রামাগার, সাইক্লোন শেল্টার ও বন্যাদূর্গত মানুষের প্রয়োজনে ব্যয় করছেন, সে দেশ ভাগ্যবান। এই ভাগ্যের বরকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখে, সমর্থন করে, সহযোগীতা করে, তার পাশে দাঁড়িয়ে, আসুন আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে সব রকমের দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার থেকে মুক্ত করি।  

লেখক : সুলতান মাহমুদ শরীফ
সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে