শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিকালে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হয়। দেশটি এখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ছুঁই ছুঁই করছে। এই নাতিদীর্ঘ সময় বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এদেশের সর্বশেষ গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটিকে অভূতপূর্ব উন্নতির দিকে দ্রুত গতিতে নিয়ে যাচ্ছেন।  আমরা যেদিন স্বাধীন হই, সেদিনের স্মৃতিচারণ করে আজ সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে, সেদিন আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল, অভাব ছিল রাস্তাঘাটের, সুপেয় পানির, বিদ্যুতের, মাথা গোঁজার আবাসস্থলের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের বিদেশ সেক্রেটারি হেনরী কিসিন্জার আমাদের ভবিষ্যতের কোন আশার আলো দেখছিলেন না।  ৮ ই জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সকাল বেলা লন্ডনে পৌঁছেন। এখানেই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের সাথে তার ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে মিলিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় সম্মত করিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হন।  তারপর ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন করে, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের বৈধতাকে পাকাপোক্ত করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাতেই সারাবিশ্বের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রসমূহ মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।  দেশের সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে দেশকে বাঁচিয়ে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা আনার মধ্য দিয়ে জনজীবনে প্রাথমিক স্বস্তি নিয়ে আসেন। একদিকে দেশগড়ার কাজ, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকালে এই দেশের সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল এবং রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আমাদের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা, সম্পদ লুণ্ঠন, আবাসস্থল পুড়িয়ে ছারখার করা সহ, নানা রকমের অন্যায় অপরাধে নিয়োজিত ছিলো তাদের শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করেন।  আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। জাতিসংঘে গিয়ে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে এই ভাষাভাষী মানুষের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেন।  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর বাঙালি অকাতরে প্রাণ দিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিল তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।  এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রধান ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে দেশদ্রোহী ঘাতকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।  নানা ছলচাতুরী করে এরাই ২৯ বছর ধরে দেশটিকে লুটপাট করে, এই লুটে যারা সহযোগীতা করেছিল, যারা মদদ দিয়েছিল, যারা লুটের লর্থ ভাগাভাগি করে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিণত করেছিল তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু করা হয়।       

কিছু কিছু রাজাকার আলবদর শিরোমণিকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান ও এই শাস্তি কার্যকর করা হয়।  বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের যথাযোগ্য শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতাদের হত্যাকারীদের একটি প্রধান অংশ ৩৮ বছর পরে হলেও শাস্তি পেয়েছে এবং বিচার প্রক্রিয়ার হাত থেকে যারা আজও পালিয়ে আছে তাদের আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া সরকার চালু রেখেছে।  

পাকিস্তান আমলে মূলত ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের শুরু হওয়া থেকে বাংলাদেশে তারই এজেন্ট হিসেবে পরিচিত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কুখ্যাত মোনায়েম খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সমূলে বিনাশ করার একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়।  আইয়ুবের ১০ বছর বেশি সময় শাসন, শোষণ, অত্যাচার ও নিগ্রহ তার উত্তরসূরী ই্য়াহইয়া খানের মধ্যেমে অপ্রতিরোধ্যভাবে চলতে থাকে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মোনায়েমের আমলে ভিন্নমতের ছাত্রদের উপর যে অত্যাচার ও নীপিড়ন চালু হয়েছিল ৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয় আবারও মোনায়েমী প্রেতাত্মাদের দখলে চলে আসে।  মোস্তাক জিয়া ও এরশাদের হাত ধরে ঢাকা বিশ্বদ্যালয়কে ছাড়িয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এদের কুকর্ম চলতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এদেরই হাতে নতুন ছাত্রদের জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটা ও একটি নতুন ব্রিড দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজগঠনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে সিন্ডিকেট প্রথার মাধ্যমে হাজার হাজার ইলিয়াস আলী তৈরি করে তাদেরকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকায় এলাকায় বন্টন করে, সমস্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে দূষিত ও কলুষিত করা হয়।  এরই ফলে স্কুল গভর্নর হতে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি ধাপে, প্রত্যেকটি স্তরে জনপ্রতিনিধিদের অথবা স্থানীয় সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের লেবাস পরিয়ে লুটেরাদের স্থাপন করা হয়, যাতে এদের হাত গলে কোন সৎ, নিষ্ঠাবান, দেশপ্রেমিক মানুষ, কোনস্তরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ না পায়।  এই সিন্ডিকেটরাই অভাবী মানুষকে আরো অভাবী রেখে খাদ্যোর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে রেখে বিদেশ থেকে খাদ্য আমদাানি নিশ্চিত করতো। খাদ্যের অভাবে যখন মানুষ হাহাকার করছে তখন এই আমদানিকৃত খাদ্যের সরবরাহ কন্ট্রোল করে, আকাশচুম্বী দাম বাড়িয়ে জনগণকে আর্থিকভাবে সর্বশান্ত করত।  অভাবের তাড়নায় হাজার, হাজার মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত অবস্থায় জীবনযাপন করত ও মৃত্যুবরণ করত। সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে এই ধরনের কারসাজি ও কারচুপি করে নিরন্তন অভাবের মধ্যে দেশবাসীকে নিপতিত করত।  
                      
২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেন। ১০ বছরের মাথায় আজকে বাংলাদেশ উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য প্রতিবছর রপ্তানি করছে।  ফলে খাদ্যাভাবে আজকে দেশের মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয় না। অনাহারে মৃত্যু আজ আর বাংলাদেশে চিন্তা ও করা যায় না।  যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারদের ছনের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নিকট অতীতে ছিলো না, সেদেশের সকল মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়ে সরকার আজ কোন মানুষকে গৃহহীন রাখছে না।  আমাদের শিশুরা এখন অভাবী ঘরের হলে দু'বেলা অন্নের সংস্থান সরকারি উদ্যোগে পাচ্ছে।  বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মায়েরা খাদ্যাভাবে জীবনযাপন থেকে আজ মুক্ত, সরকারি অনুদানের ফলে।  শিশু শিক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে স্কুলে পড়াশোনার ব্যবস্থা আজ সরকারের উদ্যোগেই নিশ্চিত করা হচ্ছে।  এত কিছু করার পরও দেশের একটি শ্রেণি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে অকার্যকর করার জন্য তাদের বুদ্ধি, মেধা, আর্থিক সামর্থ্য, সামাজিক প্রতিপত্তি, বিদেশী সহযোগীদের সহায়তায় সারা বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এরা দেশ থেকে প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে।  অতিসম্প্রতি যে সমস্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে তার থেকে জানা যায় যে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর দুবাই, লন্ডন, কানাডা, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক হাজার লক্ষ কোটি টাকার উপরে পাচার করা বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ গচ্ছিত আছে।  এসবটাই বাংলাদেশের মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ। এই সব অপকর্মকারীদের হাত থেকে দেশের অর্থ পাচার করা বন্ধ না করতে পারলে বাংলাদেশ তার উন্নতির প্রত্যাশাকে এগিয়ে নিতে পারবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই অবস্থা থেকে বাংলার জনগণকে মুক্ত করার ওয়াদা নিয়ে এবার সারাদেশের গণমানুষের সমর্থনে, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৩ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। এতো অর্থ পাচার না হলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সামর্থ্য আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেত।  ২০০৬ সালে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার।  আমরা এখন রপ্তানি করে আয় করি ৪১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।  এই অর্থ আয়ের প্রধান কারিগর যাদেরকে অতীতে দরিদ্র মানুষ বলা হতো, যাদের সংখ্যা ছিলো ২০০৯ সালে শতকরা ৩৪ ভাগ, সেই দারিদ্রসীমা আজ নেমে এসেছে ২১ দশমিক ৮ ভাগের নীচে।  এরই মধ্যে আমরা অতিদরিদ্রের হার যা ২০০৯ সালে ছিল ১৯ দশমিক ০৩ তা কমিয়ে এনে এগারো দশমিক ০১ এ নামিয়ে এনেছি।  ২৫০০ গুচ্ছ গ্রাম তৈরি করে হাজার, হাজার ভূমিহীনের আবাসস্থল বৃদ্ধি করা হয়েছে।  গত কয়েক বছরে আমরা ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আবাসস্থলের আওতায় নিয়ে এসেছি।  কিন্তু তারপরও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ভূমিদস্যুর আক্রমণ, দুর্বৃত্তদের অপকর্মের শিকার হচ্ছে মানুষ।  ঘুষখোর, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমি, বাড়ি সহায় সম্পত্তি দখলকারী ও জুয়াড়িরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করে, বিপথগামী করে, নানা লোভ লালসা দেখিয়ে, মিথ্যা ফাঁদ তৈরি করে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করছে।  এটা হচ্ছে কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগীতায় আবার কখনও কখনও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জ্ঞাতে ও তাদের নির্লিপ্ততার সুযোগ নিয়ে।  এদের আক্রমণ থেকে নিস্তার না পেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতো এরা সমস্ত দেশটাকে ধ্বংস করে দিবে।    

দেশের অভাবগ্রস্থ গরীব, দু‍‍:খী মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে বংশপরস্পরায় নিগ্রহ ভোগ করেছে।  তাদেরকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে বিদেশী লুটেরাদের হাতে আমাদের সম্পদ চুরি হয়ে যেত।  তা থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য, জীবনের সকল স্বাদ আহ্লাদ ত্যাগ করে জাতির জনক বাংলার মানুষকে একাট্টা ও ঐক্যবদ্ধ করে মরনপণ সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন।  এদেশের সকল সম্পদের উপর আমাদের মানুষের শুধু অধিকারই নাই, এটাকে রক্ষাণাবেক্ষণ, বৃদ্ধি সাধন ও এর ফসল পরবর্তী বংশধরদের কাছে রেখে যাওয়ার পবিত্র দায়িত্ব বর্তমান বাংলার সকল মানুষের।  এই গুরুদায়িত্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, একজন সংবেদনশীল মানুষ ও সমর্থ রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে তিনি আমাদেরকে একটি নতুন পথ দেখিয়েছিন।  "এদেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে"।  

এই পথে চলতে গিয়ে যে বাধা বিপত্তি আসবে সেই সকল বাধা বিপত্তিকে দেশপ্রেমিক মানুষদের শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে মোকাবেলা করতে হবে।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদক্ষেপগুলো নিতে গিয়ে স্বপরিবারে জীবন দিয়ে বাঙালিকে শিখিয়ে গেছেন যে- অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার ও অসসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে জীবন ও সর্বস্ব হারিয়েও মিথ্যার কাছে সত্য কখনও পরাভূত হয় না।  সত্যের জয় হয়েছে বলেই রাষ্ট্রক্ষমতা আজ সত্যাশ্রয়ী শেখ হাসিনা ও তার অনুগত সমর্থনপুষ্ঠ বাংলার আপামর জনগণের করায়ত্ত।  এই অবস্থা ধরে রাখতে আইনের শাসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।  যে সমস্ত বিচারকরা এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে তারা সেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে তাদেরকে ঘা্ড় ধরে বের করে দিতে হবে। যে সমস্ত উকিলরা অপরাধী এবং তাদের গডফাদারদের রক্ষা করার জন্য আইনের ফাঁক-ফোকরকে দুরভীসন্ধিমূলকভাবে ব্যবহার করবে তাদেরকেও সমাজ থেকে একঘরে করতে হবে।  যে সমস্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকরা উপরি আয় ছাড়া চলতে পারবে না, তাদের সরকারি চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  সেচ্ছায় চলে গিয়ে এরচেয়ে ভালো ব্যবস্থা কোথাও থাকলে সেখানেই তাদের চলে যাওয়া উচিত।  দেশের শিক্ষিত সমাজের লোকদের মধ্যে চরিত্রহীন কুলাঙ্ঘারের সংখ্যা দীর্ঘকাল ধরে অসৎপথে জীবনযাপনের মাধ্যমে একটি সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এই ব্যাধি এখন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ হতে শুরু করে জীবনের সর্বস্তরের তথাকথিত শিক্ষিত মানুষদের একটি অংশের মধ্যে এমনভাবে স্থায়ী হয়ে গেছে এবং এমন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যে, এরা অপরাধ না করলে এদের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  এদেরকে ঝেটিয়ে সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  এটা করতে হলে যে গণজাগরণ প্রয়োজন সেখানে নেতৃত্ব আপনা আপনি তৈরি হবে, যেভাবে শাহবাগের "গণজাগরণ মঞ্চে" সব সৎ মানুষ, নিষ্ঠাবান মানুষের সহযোগীতায় অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে, আমরা বিচারপতেদের অভয় দিয়ে, একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।  সেই একই চিন্তা ভাবনা থেকে এখন সময় এসেছে সৎ, নিষ্ঠাবান জনগণকে শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে দুর্বৃত্তদের, চোর ডাকাত, বদমাশদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে তাদের শাস্তি বিধান নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে অন্যায়, অপরাধ মুক্ত করতে হবে।  আমাদের জনগণের জন্য এমন একটি দেশের খোঁজ দিয়ে এই লেখা শেষ করবো আপনারা জেনে নিশ্চিত হবেন ইউরোপের একটি দেশ ফিনল্যান্ডে কোন কারাগার নাই, কোন হাজতখানা নাই, কোন অপরাধী নাই।  বাংলাদেশের লোকসংখ্যা সে তুলনায় বেশি হলেও যে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ বিদেশে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠিয়ে তার দেশের মানুষকে স্বচ্ছল রাখছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি টাকার সিংহভাগ দেশের অভাবী মানুষের অনটন দূরীকরণের জন্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্রামাগার, সাইক্লোন শেল্টার ও বন্যাদূর্গত মানুষের প্রয়োজনে ব্যয় করছেন, সে দেশ ভাগ্যবান। এই ভাগ্যের বরকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখে, সমর্থন করে, সহযোগীতা করে, তার পাশে দাঁড়িয়ে, আসুন আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে সব রকমের দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার থেকে মুক্ত করি।  

লেখক : সুলতান মাহমুদ শরীফ
সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা