শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত বাংলাদেশের সন্ধানে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিকালে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হয়। দেশটি এখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ছুঁই ছুঁই করছে। এই নাতিদীর্ঘ সময় বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এদেশের সর্বশেষ গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটিকে অভূতপূর্ব উন্নতির দিকে দ্রুত গতিতে নিয়ে যাচ্ছেন।  আমরা যেদিন স্বাধীন হই, সেদিনের স্মৃতিচারণ করে আজ সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে, সেদিন আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল, অভাব ছিল রাস্তাঘাটের, সুপেয় পানির, বিদ্যুতের, মাথা গোঁজার আবাসস্থলের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের বিদেশ সেক্রেটারি হেনরী কিসিন্জার আমাদের ভবিষ্যতের কোন আশার আলো দেখছিলেন না।  ৮ ই জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সকাল বেলা লন্ডনে পৌঁছেন। এখানেই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের সাথে তার ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে মিলিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় সম্মত করিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হন।  তারপর ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন করে, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের বৈধতাকে পাকাপোক্ত করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাতেই সারাবিশ্বের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রসমূহ মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।  দেশের সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে ধ্বংসস্তুপের মধ্য থেকে দেশকে বাঁচিয়ে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা আনার মধ্য দিয়ে জনজীবনে প্রাথমিক স্বস্তি নিয়ে আসেন। একদিকে দেশগড়ার কাজ, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকালে এই দেশের সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল এবং রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আমাদের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা, সম্পদ লুণ্ঠন, আবাসস্থল পুড়িয়ে ছারখার করা সহ, নানা রকমের অন্যায় অপরাধে নিয়োজিত ছিলো তাদের শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করেন।  আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। জাতিসংঘে গিয়ে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে এই ভাষাভাষী মানুষের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেন।  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর বাঙালি অকাতরে প্রাণ দিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিল তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।  এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রধান ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে দেশদ্রোহী ঘাতকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।  নানা ছলচাতুরী করে এরাই ২৯ বছর ধরে দেশটিকে লুটপাট করে, এই লুটে যারা সহযোগীতা করেছিল, যারা মদদ দিয়েছিল, যারা লুটের লর্থ ভাগাভাগি করে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিণত করেছিল তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু করা হয়।       

কিছু কিছু রাজাকার আলবদর শিরোমণিকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান ও এই শাস্তি কার্যকর করা হয়।  বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের যথাযোগ্য শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতাদের হত্যাকারীদের একটি প্রধান অংশ ৩৮ বছর পরে হলেও শাস্তি পেয়েছে এবং বিচার প্রক্রিয়ার হাত থেকে যারা আজও পালিয়ে আছে তাদের আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া সরকার চালু রেখেছে।  

পাকিস্তান আমলে মূলত ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের শুরু হওয়া থেকে বাংলাদেশে তারই এজেন্ট হিসেবে পরিচিত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কুখ্যাত মোনায়েম খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সমূলে বিনাশ করার একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়।  আইয়ুবের ১০ বছর বেশি সময় শাসন, শোষণ, অত্যাচার ও নিগ্রহ তার উত্তরসূরী ই্য়াহইয়া খানের মধ্যেমে অপ্রতিরোধ্যভাবে চলতে থাকে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মোনায়েমের আমলে ভিন্নমতের ছাত্রদের উপর যে অত্যাচার ও নীপিড়ন চালু হয়েছিল ৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয় আবারও মোনায়েমী প্রেতাত্মাদের দখলে চলে আসে।  মোস্তাক জিয়া ও এরশাদের হাত ধরে ঢাকা বিশ্বদ্যালয়কে ছাড়িয়ে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এদের কুকর্ম চলতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এদেরই হাতে নতুন ছাত্রদের জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটা ও একটি নতুন ব্রিড দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজগঠনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে সিন্ডিকেট প্রথার মাধ্যমে হাজার হাজার ইলিয়াস আলী তৈরি করে তাদেরকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকায় এলাকায় বন্টন করে, সমস্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে দূষিত ও কলুষিত করা হয়।  এরই ফলে স্কুল গভর্নর হতে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি ধাপে, প্রত্যেকটি স্তরে জনপ্রতিনিধিদের অথবা স্থানীয় সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের লেবাস পরিয়ে লুটেরাদের স্থাপন করা হয়, যাতে এদের হাত গলে কোন সৎ, নিষ্ঠাবান, দেশপ্রেমিক মানুষ, কোনস্তরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ না পায়।  এই সিন্ডিকেটরাই অভাবী মানুষকে আরো অভাবী রেখে খাদ্যোর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে রেখে বিদেশ থেকে খাদ্য আমদাানি নিশ্চিত করতো। খাদ্যের অভাবে যখন মানুষ হাহাকার করছে তখন এই আমদানিকৃত খাদ্যের সরবরাহ কন্ট্রোল করে, আকাশচুম্বী দাম বাড়িয়ে জনগণকে আর্থিকভাবে সর্বশান্ত করত।  অভাবের তাড়নায় হাজার, হাজার মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত অবস্থায় জীবনযাপন করত ও মৃত্যুবরণ করত। সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে এই ধরনের কারসাজি ও কারচুপি করে নিরন্তন অভাবের মধ্যে দেশবাসীকে নিপতিত করত।  
                      
২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেন। ১০ বছরের মাথায় আজকে বাংলাদেশ উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য প্রতিবছর রপ্তানি করছে।  ফলে খাদ্যাভাবে আজকে দেশের মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয় না। অনাহারে মৃত্যু আজ আর বাংলাদেশে চিন্তা ও করা যায় না।  যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিবারদের ছনের ঘরে থাকার ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নিকট অতীতে ছিলো না, সেদেশের সকল মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়ে সরকার আজ কোন মানুষকে গৃহহীন রাখছে না।  আমাদের শিশুরা এখন অভাবী ঘরের হলে দু'বেলা অন্নের সংস্থান সরকারি উদ্যোগে পাচ্ছে।  বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মায়েরা খাদ্যাভাবে জীবনযাপন থেকে আজ মুক্ত, সরকারি অনুদানের ফলে।  শিশু শিক্ষা ও তাদের বিনামূল্যে স্কুলে পড়াশোনার ব্যবস্থা আজ সরকারের উদ্যোগেই নিশ্চিত করা হচ্ছে।  এত কিছু করার পরও দেশের একটি শ্রেণি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে অকার্যকর করার জন্য তাদের বুদ্ধি, মেধা, আর্থিক সামর্থ্য, সামাজিক প্রতিপত্তি, বিদেশী সহযোগীদের সহায়তায় সারা বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এরা দেশ থেকে প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে।  অতিসম্প্রতি যে সমস্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে তার থেকে জানা যায় যে, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর দুবাই, লন্ডন, কানাডা, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কয়েক হাজার লক্ষ কোটি টাকার উপরে পাচার করা বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ গচ্ছিত আছে।  এসবটাই বাংলাদেশের মানুষের কষ্টে উপার্জিত অর্থ। এই সব অপকর্মকারীদের হাত থেকে দেশের অর্থ পাচার করা বন্ধ না করতে পারলে বাংলাদেশ তার উন্নতির প্রত্যাশাকে এগিয়ে নিতে পারবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই অবস্থা থেকে বাংলার জনগণকে মুক্ত করার ওয়াদা নিয়ে এবার সারাদেশের গণমানুষের সমর্থনে, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৩ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। এতো অর্থ পাচার না হলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সামর্থ্য আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেত।  ২০০৬ সালে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার।  আমরা এখন রপ্তানি করে আয় করি ৪১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।  এই অর্থ আয়ের প্রধান কারিগর যাদেরকে অতীতে দরিদ্র মানুষ বলা হতো, যাদের সংখ্যা ছিলো ২০০৯ সালে শতকরা ৩৪ ভাগ, সেই দারিদ্রসীমা আজ নেমে এসেছে ২১ দশমিক ৮ ভাগের নীচে।  এরই মধ্যে আমরা অতিদরিদ্রের হার যা ২০০৯ সালে ছিল ১৯ দশমিক ০৩ তা কমিয়ে এনে এগারো দশমিক ০১ এ নামিয়ে এনেছি।  ২৫০০ গুচ্ছ গ্রাম তৈরি করে হাজার, হাজার ভূমিহীনের আবাসস্থল বৃদ্ধি করা হয়েছে।  গত কয়েক বছরে আমরা ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আবাসস্থলের আওতায় নিয়ে এসেছি।  কিন্তু তারপরও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ভূমিদস্যুর আক্রমণ, দুর্বৃত্তদের অপকর্মের শিকার হচ্ছে মানুষ।  ঘুষখোর, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমি, বাড়ি সহায় সম্পত্তি দখলকারী ও জুয়াড়িরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করে, বিপথগামী করে, নানা লোভ লালসা দেখিয়ে, মিথ্যা ফাঁদ তৈরি করে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করছে।  এটা হচ্ছে কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগীতায় আবার কখনও কখনও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জ্ঞাতে ও তাদের নির্লিপ্ততার সুযোগ নিয়ে।  এদের আক্রমণ থেকে নিস্তার না পেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের মতো এরা সমস্ত দেশটাকে ধ্বংস করে দিবে।    

দেশের অভাবগ্রস্থ গরীব, দু‍‍:খী মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে বংশপরস্পরায় নিগ্রহ ভোগ করেছে।  তাদেরকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে বিদেশী লুটেরাদের হাতে আমাদের সম্পদ চুরি হয়ে যেত।  তা থেকে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য, জীবনের সকল স্বাদ আহ্লাদ ত্যাগ করে জাতির জনক বাংলার মানুষকে একাট্টা ও ঐক্যবদ্ধ করে মরনপণ সংগ্রামের মাধ্যমে এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন।  এদেশের সকল সম্পদের উপর আমাদের মানুষের শুধু অধিকারই নাই, এটাকে রক্ষাণাবেক্ষণ, বৃদ্ধি সাধন ও এর ফসল পরবর্তী বংশধরদের কাছে রেখে যাওয়ার পবিত্র দায়িত্ব বর্তমান বাংলার সকল মানুষের।  এই গুরুদায়িত্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, একজন সংবেদনশীল মানুষ ও সমর্থ রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে তিনি আমাদেরকে একটি নতুন পথ দেখিয়েছিন।  "এদেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে"।  

এই পথে চলতে গিয়ে যে বাধা বিপত্তি আসবে সেই সকল বাধা বিপত্তিকে দেশপ্রেমিক মানুষদের শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে মোকাবেলা করতে হবে।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদক্ষেপগুলো নিতে গিয়ে স্বপরিবারে জীবন দিয়ে বাঙালিকে শিখিয়ে গেছেন যে- অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার ও অসসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে জীবন ও সর্বস্ব হারিয়েও মিথ্যার কাছে সত্য কখনও পরাভূত হয় না।  সত্যের জয় হয়েছে বলেই রাষ্ট্রক্ষমতা আজ সত্যাশ্রয়ী শেখ হাসিনা ও তার অনুগত সমর্থনপুষ্ঠ বাংলার আপামর জনগণের করায়ত্ত।  এই অবস্থা ধরে রাখতে আইনের শাসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।  যে সমস্ত বিচারকরা এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে তারা সেচ্ছায় চলে যেতে না চাইলে তাদেরকে ঘা্ড় ধরে বের করে দিতে হবে। যে সমস্ত উকিলরা অপরাধী এবং তাদের গডফাদারদের রক্ষা করার জন্য আইনের ফাঁক-ফোকরকে দুরভীসন্ধিমূলকভাবে ব্যবহার করবে তাদেরকেও সমাজ থেকে একঘরে করতে হবে।  যে সমস্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকরা উপরি আয় ছাড়া চলতে পারবে না, তাদের সরকারি চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  সেচ্ছায় চলে গিয়ে এরচেয়ে ভালো ব্যবস্থা কোথাও থাকলে সেখানেই তাদের চলে যাওয়া উচিত।  দেশের শিক্ষিত সমাজের লোকদের মধ্যে চরিত্রহীন কুলাঙ্ঘারের সংখ্যা দীর্ঘকাল ধরে অসৎপথে জীবনযাপনের মাধ্যমে একটি সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এই ব্যাধি এখন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ হতে শুরু করে জীবনের সর্বস্তরের তথাকথিত শিক্ষিত মানুষদের একটি অংশের মধ্যে এমনভাবে স্থায়ী হয়ে গেছে এবং এমন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যে, এরা অপরাধ না করলে এদের রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  এদেরকে ঝেটিয়ে সমাজ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে।  এটা করতে হলে যে গণজাগরণ প্রয়োজন সেখানে নেতৃত্ব আপনা আপনি তৈরি হবে, যেভাবে শাহবাগের "গণজাগরণ মঞ্চে" সব সৎ মানুষ, নিষ্ঠাবান মানুষের সহযোগীতায় অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে, আমরা বিচারপতেদের অভয় দিয়ে, একাত্তরের রাজাকার আলবদরদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।  সেই একই চিন্তা ভাবনা থেকে এখন সময় এসেছে সৎ, নিষ্ঠাবান জনগণকে শেখ হাসিনার সাথে একত্রিত হয়ে দুর্বৃত্তদের, চোর ডাকাত, বদমাশদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে তাদের শাস্তি বিধান নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে অন্যায়, অপরাধ মুক্ত করতে হবে।  আমাদের জনগণের জন্য এমন একটি দেশের খোঁজ দিয়ে এই লেখা শেষ করবো আপনারা জেনে নিশ্চিত হবেন ইউরোপের একটি দেশ ফিনল্যান্ডে কোন কারাগার নাই, কোন হাজতখানা নাই, কোন অপরাধী নাই।  বাংলাদেশের লোকসংখ্যা সে তুলনায় বেশি হলেও যে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ বিদেশে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠিয়ে তার দেশের মানুষকে স্বচ্ছল রাখছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি টাকার সিংহভাগ দেশের অভাবী মানুষের অনটন দূরীকরণের জন্য স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্রামাগার, সাইক্লোন শেল্টার ও বন্যাদূর্গত মানুষের প্রয়োজনে ব্যয় করছেন, সে দেশ ভাগ্যবান। এই ভাগ্যের বরকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখে, সমর্থন করে, সহযোগীতা করে, তার পাশে দাঁড়িয়ে, আসুন আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে সব রকমের দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার থেকে মুক্ত করি।  

লেখক : সুলতান মাহমুদ শরীফ
সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে