শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

হলি আর্টিজান: বিষাদের এক কালো অধ্যায়

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
হলি আর্টিজান: বিষাদের এক কালো অধ্যায়

২০১৬ সালের সালের ১ জুলাই। বাংলাদেশের ইতিহাসে এসেছিল এমন এক রাত। যে রাতটি ছিল বিভীষিকার, আতঙ্কের এবং ভয়ের। গুটিকয়েক জঙ্গি মতবাদে বিশ্বাসী সশস্ত্র তরুণের জঙ্গি আক্রমণের ফলে এক রাতেই বদলে দিয়েছিল গোটা বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক-রাজনৈতিক চিত্র। ভয়াবহ ও নিন্দনীয় জঙ্গি হামলার ঘটনাটি বাংলাদেশের এমন এক যায়গায় ঘটেছিল যে জায়গা পরিচিত ছিল অভিজাত কূটনীতিক পাড়া হিসেবে। সেই রাতে হলি আর্টিজান বেকারিতে জাপান, ইতালি ও ভারতের ১৭ জন নাগরিককে নারকীয়ভাবে হত্যা করা হয়েছিল। দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ বাংলাদেশের কয়েকজন মানুষকেও প্রাণ দিতে হয়েছিল ওই হামলাকারী জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের হাতে। 

এই ধরনের নাটকীয় এবং নারকীয় হামলা যে বাংলাদেশে হতে পারে তা হয়ত হলি আর্টিজান হামলার পূর্বে বাংলাদেশের মানুষের কল্পনাতেও ছিল না। বরং সন্ত্রাসীরা কোনো রেস্টুরেন্ট কিংবা ব্যাংকে ঢুকে অস্ত্রের মুখে সবাইকে জিম্মি করে ফেলে, সিনেমা-নাটকেই এ ধরনের দৃশ্য দেখে অভ্যস্ত ছিল বাঙালি জাতি। কিন্তু এই ধরনের নাটকীয় হামলা যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে তার বাস্তব চিত্র দেখা গেছে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায়। ২০১৬ সালের ১ জুলাই ঘটে যাওয়া ওই হামলার পর আতঙ্ক ও শোকে স্তব্ধ হয়ে যায় গোটা জাতি। নেমে এসেছিল কালো বিষাদের ছায়া।

তবে যে প্রশ্নটি প্রথম মাথায় আসে তা হল, হলি আর্টিজান হামলার পিছনে আসলে কি উদ্দেশ্য ছিল? দুই বছরের বেশি সময় ধরে তদন্তের পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ুন কবির ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলার অভিযোগপত্র দেন। সেখানে বলা হয়, হলি আর্টিজানে হামলার পেছনে মূলত তিনটি উদ্দেশ্য ছিল জঙ্গিদের। ১. কূটনৈতিক এলাকায় হামলা করে নিজেদের সামর্থ্যের জানান দেওয়া; ২. বিদেশি নাগরিকদের হত্যা করে নৃশংসতার প্রকাশ ঘটানো এবং ৩. দেশে বিদেশে গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার পাওয়া এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা।

মাননীয় আদালত তার রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, বাংলাদেশ তথাকথিত জিহাদ কায়েমের লক্ষ্যে জননিরাপত্তা বিপন্ন করার এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস এর দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য জেএমবির একাংশ নিয়ে গঠিত নব্য জেএমবির সদস্যরা গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে নারকীয় ও দানবীয় হত্যাকাণ্ড ঘটায়।

হলি আর্টিজান হামলার পরে দ্বিতীয় যে প্রশ্নটি ব্যপক হারে উচ্চারিত হচ্ছে তা হল, যারা জঙ্গিবাদে উৎসাহিত হচ্ছে বা জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হচ্ছে তারা আসলে কোন প্রক্রিয়ার বা কীভাবে হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তরে অপরাধ বিজ্ঞানীরা কোন সুনির্দিষ্ট ফর্মুলা বা ব্লু প্রিন্ট দিতে পারেননি। তবে মোটা দাগে পুরো প্রক্রিয়াতে ৩টি ধাপের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। প্রথম ধাপে একজন মানুষের প্রচলিত সামাজিক ব্যবস্থায় প্রতি এক ধরনের হতাশা, ক্ষোভের জন্ম নেয়। তিনি নিজেকে বঞ্চনার স্বীকার বলে মনে করতে থাকেন এবং সেই পরিস্থিতি থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতে থাকেন এক পরিবর্তিত সমাজ ব্যবস্থার। দ্বিতীয় ধাপে তিনি সুনির্দিষ্ট মতবাদ বা মতাদর্শ গ্রহণ করেন । তিনি বিশ্বাস করতে থাকেন এই মতবাদ বা মতাদর্শ বাস্তবায়ন করতে পারলে তিনি যে বঞ্ছনার স্বীকার তা দূর হয়ে যাবে। তিনি যে সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেন তা এই মতবাদ বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সম্ভব। তখন তিনি এই মতাদর্শ দ্বারা গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হতে থাকেন। সর্বশেষ স্তরে যে বিষয়টি ঘটে তা হচ্ছে তিনি খুঁজে বের করেন তার সেই উদ্বুদ্ধ হওয়া মতবাদের অনুসারীর অন্যান্য মানুষদের। তিনি সেই মতবাদের অন্যান্য মানুষদের সাথে সখ্যতা গড়ে তলার মাধ্যমে তাদের দলে যোগদান করেন।

হলি আর্টিজান হামলার পরে তৃতীয় যে প্রশ্নটি মানুষের মনে উদ্রেক হয়েছে তা হল ঠিক কারা জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়? কারণ হলি আর্টিজান হামলার আগে সবাই ভাবতো হয়ত মাদ্রাসা পড়ুয়া বা অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের সদস্যরা জঙ্গি হয়। কিন্তু হলি আর্টিজান হামলা সব হিসাব ওলট পালট করে দেখিয়েছে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া, নামকরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সচ্ছল পরিবারের ছেলেরা জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। অপরাধ বিজ্ঞানীরা এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েও বেশ হিমশিম খেয়েছেন। কারণ সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন যে ঠিক কোন গোত্র, ধর্ম, বর্ণের লোক জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হবে। নিবরাসের মত উদারমনা পাশ্চাত্য শিক্ষায় বিশ্বাসী ছেলের যেমন জঙ্গিবাদের সম্পৃক্ত হবার ইতিহাস আছে ঠিক তেমনি আছে রিচার্ড রেইড নামক অল্প শিক্ষিত ও অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল ব্রিটিশ যুবকের জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হয়ে যাবার ইতিহাস যে কিনা ২০০১ সালে আমেরিকান এয়ারলাইনসের প্যারিস থেকে মিয়ামিগামী একটি বিমানে আগুন লাগাবার চেষ্টা করেছিল। নিদাল মালিক হাসান নামক যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর মেজরের জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ততারও ইতিহাস রয়েছে। যিনি ২০০৯ সালের ৫ই নভেম্বর একাই খুন করেছেন ১৩ জন মানুষকে এবং মারাত্মকভাবে আহত করেন ৩০ জন মানুষকে। তাই এই কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, যে কোন কোন গোত্র ধর্ম বর্ণের লোক জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হতে পারে।

তবে আশার কথা হচ্ছে, এই হলি আর্টিজান হামলার পরে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাহসী তৎপরতার কারণে সমাজ থেকে সমূলে জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে এবং বাংলাদেশ দ্রুততম সময়ে হলি আর্টিজান হামলার বিচার করে বিশ্বে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করেছে।  

পরিশেষে বলা যায়, হলি আর্টিজানের কলঙ্কজনক এ হামলার মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চরিত্র হরণের চেষ্টা করা হয়েছে বটে কিন্তু চক্রান্তকারীরা সফল হতে পারেনি। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধর্মপ্রাণ ও শান্তিপ্রিয়। তাই  তাদেরকে ধর্মের অপব্যাখ্যা বা জঙ্গিবাদের উন্মাদনা বিপদগামী করতে পারেনি। বরং বাঙালি জাতি কাঁধে কাঁধ  মিলিয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে পরাজিত করেছে জঙ্গিবাদের কালোহাতকে।  

লেখক: ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক
   
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
সর্বশেষ খবর
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন
বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের
ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা
আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু
চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে
নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের
সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের
নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে
হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক
গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ
মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার
বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত
রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ
শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল