শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৩, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

শেখ হাসিনা একজন আদর্শ সন্তান, দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক

জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা একজন আদর্শ সন্তান, দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডে শিকার হওয়ার পর অভিভাবকহীন বাংলাদেশের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অনিবার্য হয়ে ওঠেন নানা কারণে। জেনারেল জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্বদানে এমনি একজন নেতার প্রয়োজন ছিল যিনি: প্রথমত, দলের ঐক্য এবং জেনারেল জিয়ার সামরিক স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মনোবল ফেরাতে পারবেন; দ্বিতীয়ত, স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে নেতৃত্বদানে সাহসী ও কৌশলি হবেন; এবং তৃতীয়ত, নেতা-কর্মীসহ মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবেন। সামগ্রিক রাজনৈতিক বাস্তবতাকে বিবেচনায় নিয়ে  ১৯৮১ সালের ১৪-১৬ ফ্রেবুয়ারি আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে দলের সভাপতি করা হয়। যে কোন বিচারে এটি ছিল একটি সুবিবেচনা প্রসূত সিদ্ধান্ত। কারণ দলের সংকটকালে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসুরীর পক্ষেই দলকে সুসংগঠিত করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা সম্ভব। 

দেশরত্ন শেখ হাসিনার মধ্যে নেতৃত্বদানের গুণাবলী পরিলক্ষিত হয় যখন তিনি ছাত্র। মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি ইডেন কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। তাঁর নেতৃত্ব আরও বিকশিত হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের হাল ধরার পর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শিশু রাষ্ট্রের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশ যখন অভিভাবকহীন, ঠিক তখন ১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে ফিরে আসেন জীবনের হুমকি এবং ঝুঁকি মাথায় নিয়ে। 

মাত্র ৩৪ বছর বয়সে অসীম সাহসিকতা নিয়ে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব নিলেন। বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতাকে হারিয়ে নেতা-কর্মীরা দিশেহারা, হাজার নেতা-কর্মী জেলে, দলের মধ্যে বিভক্তি এমনি এক সংকটময় মুহূর্তে দলের দায়িত্ব নিয়ে তিনি শুধু দলকে বাঁচাননি, দেশ ও জাতিকে বাঁচিয়েছেন। তিনি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য জনমত তৈরি করেছেন। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছেন। নির্বাচনকে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। সে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতো, সঠিক ফলাফল যদি প্রকাশ করা হতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮৬ সালেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে পারতেন। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে সংসদে এবং রাজপথে তিনি তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। ৩৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক।

ভোট কারচুপির যে উদাহরণ জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদ সৃষ্টি করেন এবং পরবর্তীতে তাদের পদাঙ্ক অনুসরন করেন বেগম খালেদা জিয়ার সরকার। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের দাবীতে ৯১ থেকে ৯৬ পর্যন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। আন্দোলনের মুখে বেগম খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হয়।  দীর্ঘ ২১ বছরের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শেষ পর্যন্ত সফল হয়। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ৪৯ বছর বয়সে জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং দেশ পরিচালনা করেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত জোট ভোট কারচুপির মাধ্যমে আবার ক্ষমতাসীন হয়ে হত্যা, খুন, দুর্নীতিসহ দেশকে চরম নৈরাজের পথে ঠেলে দেয়। তাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলন গড়ে ওঠে। তাঁর  দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের জীবনে বহুবার কারাবরণ করেন। তাকে হত্যার জন্য দীর্ঘ ১৯ বার চেষ্টা  করা হয়। তারপরও তিনি সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অন্যায় ও অপশাসনের কাছে নতি শিকার করেননি। 

এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। সেই থেকে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনা করছে। তিনি তিনটি রূপকল্প- ভিশন ২০২১, ভিশন ২০৪১ এবং ডেল্টা প্লান ২১০০ বাস্তবায়ন করছেন। স্বাধীনতার চার দশক পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তিনি দেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার, জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি, আশ্রয়হীন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের আশ্রয়দান, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি, সমুদ্রবক্ষে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ব্লু ইকোনমির নতুন দিগন্ত উন্মোচন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সফল উৎক্ষেপণ, ফোরজি মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারসহ নানা কর্মযজ্ঞ এবং দেশের আইসিটি খাতে বাস্তবমুখী ও কার্যকরী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় বিশ্ব দরবারে প্রশংসিত হয়েছেন। 

আমরা যখন দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনের বিভিন্ন পর্বগুলোর বিশ্লেষণ করি তখন সব কিছুই অসম্ভব মনে হয়। কিন্তু এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। যেভাবে জাতির পিতা ২৩ বছর পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের সংগ্রাম করে মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছিলেন। অসম্ভবকে সম্ভব করে হাজার বছরের পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্ত করে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বাদ, স্বাধীন ভূখণ্ড উপহার দিয়েছিলেন। একই রকমভাবে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সেই অসমাপ্ত গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক মুক্তির আন্দোলনকে সফল করে একটি দরিদ্র রাষ্ট্রকে মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে একটি নিম্ন মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। তিনি খাদ্য ঘাটতির দেশকে উদ্বৃত্ত খাদ্য উৎপাদনের দেশে পরিণত করেছেন এবং জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (করোনকালের আগে) ৮ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত করেছেন। 

অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বর্তমান বিশ্বের চালিকাশক্তি প্রযুক্তিকে তিনি হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারই নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকার কতটা সফল তার প্রমাণ করোনা মহামারিকালের কার্যক্রম। করোনাকালে অনলাইনে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন ও খাদ্যপণ্য পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে ভার্চুয়াল কোর্টসহ প্রায় সবই পরিচালনা করা হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

জননেত্রী শেখ হাসিনা রত্নগর্ভা। একজন সফল মা হিসেবে তিনি তাঁর দুই সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তাঁর পুত্র আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের সুপরামর্শ, সঠিক দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আমরা আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। তাঁর কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ একজন মনোবিজ্ঞানী এবং অটিস্টিক বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপদেষ্টা। প্রতিবন্ধীদের কল্যানে তাঁর কার্যক্রম আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। 

দেশ ও মানুষের প্রতি ভালবাসার প্রবল আকর্ষণে জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন। শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বাংলার মানুষের জীবন-মানের উন্নয়ন ও তাদের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন। 

তিনি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অপরিসীম আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে।
জয়তু শেখ হাসিনা।

লেখক: জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়