শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে সংগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত আচরণ নিয়ে আলোচনা হলেই অনেকেই জানেনা এই বর্বরতা দেখেছে পাকিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চলের মানুষ। সিন্ধু, বেলুচিস্তান, করাচির অধিবাসীদের থেকে শুরু করে এই অত্যাচার থেকে পাকিস্তানে বাদ যায়নি কোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। দেশটিতে স্কুলে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক শিক্ষা দেয়া হয়। তাই বলে মুসলিমদের প্রতি অত্যাচার করা হয়না এমনটি নয়। বরং মুসলিম রাষ্ট্রটিতে ‘মুসলিমদের বিজয়ের জন্য’ নাম দেয়া ‘আজাদ কাশ্মীর’ অংশ নিজেদের দখলে রাখতে হত্যা করা হয় সেখানে থাকা মুসলিম অধিবাসীদের। পাকিস্তানের এক সামরিক কর্মকর্তার বই থেকে সেই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে।
মুসলিমদেরকেও যে পাকিস্তানি সেনারা বিন্দুমাত্র দয়ার দৃষ্টিতে দেখেনি তার বড় প্রমাণ বাংলাদেশের মানুষ। কাশ্মীরেও পাক-সেনাবাহিনী একই কায়দায় মুসলিমদের ওপর চালিয়েছিল গণহত্যা। ধর্ষিতা হয়েছেন কাশ্মীরের মা-বোনেরা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল (অবসর প্রাপ্ত) আকবর খান তাঁর বই 'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' বা কাশ্মীরের হামলাকারীরা বইতে সেইসবেরই বিবরণ তুলে ধরেছেন। কাশ্মীরে পাকিস্তানি বর্বরতার অনেক অজানা তথ্য ফুটে উঠেছে বইটিতে। বইটি পিডিএফ ফরম্যাটে ইন্টারনেটেও পাওয়া যাচ্ছে।

মেজর জেনারেল (অব.) আকবর খান বইটিতে স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনেতাদের নির্দেশেই কাশ্মীরে হামলা চালাতে বাধ্য হয় পাক-সেনা। কাশ্মীরের গোলমাল বাধানোর আসল ষড়যন্ত্র ইসলামাবাদের। সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে যেভাবে রাজাকারদের কাজে লাগিয়ে দ্বন্দ্ব বাধানোর চেষ্টা তাঁরা করেছিল, ঠিক সেই কায়দাতেই কাশ্মীরেও পাক-বাহিনীর অশান্তির বীজ বোনে। অবসর প্রাপ্ত সেনাকর্তা তাঁর বইতে তুলে ধরেন কীভাবে সেনাবাহিনীকে কাশ্মীরকে অশান্ত করতে ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে যেমন ছিল 'অপারেশন সার্চলাইট', তেমনি কাশ্মীরের অপারেশনের নাম ছিল 'গুলমার্গ'। বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে বহু অজানা তথ্য। রয়েছে বিস্তারিত বিবরণ। বইটি পড়লে দূর হবে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের অনেক ধোঁয়াশা। কাশ্মীর দ্বন্দ্বেও নতুন দিকের আলোকপাত করা হয়েছে পাকিস্তানি ফৌজি কর্তার লেখাতে। আকবর বইতে সততার সঙ্গে স্বীকার করেছেন দেশভাগের পর কাশ্মীর সমস্যা তৈরি করা হয়। পাকিস্তানের সর্বোচ্চস্তরের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই লাহোর আর রাওয়ালপিন্ডির ষড়যন্ত্র কার্যকর করতে কাশ্মীরে অশান্তির জন্ম দেয়। অর্থাৎ পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কেরাই কাশ্মীরে অশান্তি বাধানোর মূল কারিগর।

১৯৪৭ সালে আকবর খান ছিলেন পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর পার্টিশন সাব-কমিটিতে। ফলে মহারাজা হরি সিং-এর সেনা নও পুলিশের যাবতীয় তথ্য তাঁর কাছে ছিল। সব মিলিয়ে সংখ্যাটি ছিল মাত্র ৯ হাজার। আর এটা জানা ছিল বলেই আকবর মাহারাজার বাহিনীকে পর্যদুস্ত করার বাড়তি সুবিধা পেয়েছিলেন। মহারাজা হরি সিং প্রথম থেকেই ভারতে যোগ দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু পাকিস্তান প্রথম থেকেই চাপ দিতে থাকে। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান হুমকি দিতেও কার্পণ্য করেনি। জনমতের বিপরীতে গিয়ে পাকিস্তান তখনই বলেছিল, প্রয়োজনে গায়ের জোরে কাশ্মীর দখল করবে তাঁরা।
বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে অনেক ঐতিহাসিক উপাদান। রয়েছে উপজাতিদের কাজে লাগিয়ে কাশ্মীর দখলে পাক-হামলার অনেক অকথিত উপাদান। কাশ্মীরের বিভিন্ন সীমান্তে সেই সময় পাক-হানাদারের কী ধরনের অত্যাচার চালিয়েছে তাও লেখা রয়েছে আকবরের বইটিতে। সাবেক ফৌজি কর্তার লেখাতেই জানা যায়, ১৯৪৭-৪৮ সালের প্রথম ৮ মাসে পাক-বাহিনী কাশ্মীরে কী ধরনের অত্যাচার চালায়। পাঠান-সহ অন্যান্য উপজাতিদের কাজে লাগানো হয় বর্বরতার জন্য। উপজাতিদের হিংস্র আচরণে লুণ্ঠিত হয় মানবাধিকার। তুলে ধরেন খুন, ধর্ষণ, লুঠতরাজের কাহিনী।  লুণ্ঠিত হয় বা-বোনেদের সম্ভ্রম। মুসলিমরাও ছাড় পাননি পাক-বাহিনীর অত্যাচার থেকে।  পরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাত থেকে কাশ্মীর উদ্ধার করার স্বপ্নে বিভোর পাকিস্তান একই ভাবে মানবাধিকার লুণ্ঠন করতে থাকে।

পাক-সেনাকর্তা বইটিতে লিখেছেন, ১৯৪৭-এর সেপ্টেম্বরেই কাশ্মীর দখলের ফন্দি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সেই সময় তিনি উইপনস অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট বিভাগের পরিচালক হিসাবে সেনা সদরে কর্মরত ছিলেন। ফলে গোলন্দাজ বাহিনীর শক্তি সম্পর্কে তাঁর সম্যক ধারনা ছিল। এই সময় বেশ কিছু অস্ত্র ইতালি থেকে আমদানি করা হয়। পরবর্তীতে সেই অস্ত্রই পাক-নেতাদের কথায় সেনাবাহিনী কাশ্মীরে বিলি করে।
কোথায় কোথায় অস্ত্রগুলি বিলি করা হয়েছে তার যাবতীয় তথ্য লেখক বইটিতে প্রকাশ করেছেন। সেই অস্ত্র বিলি করার যাবতীয় তথ্য উচ্চ পদস্থ সেনাকর্তাদের পাশাপাশি সরকারকেও পাঠিয়েছিলেন তিনি। এর কিছুদিন পরই তাঁকে লাহোরে পাক-প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান ডেকে পাঠান। সেখানে কাশ্মীর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে ছিলেন, তখনকার পাক-অর্থমন্ত্রী গুলাম মহম্মদ (পরবর্তীতে তিনি গভর্নর জেনারেল হয়েছিলেন), মিঞা ইফতিখারুদ্দিন, জামান কিয়ানি, খুরশিদ আনোয়ার, সর্দার শওকত হায়াত খান প্রমুখ। খুরশিদ আনোয়ারকে উত্তর সীমান্তের কমান্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দক্ষিণের দায়িত্ব পান জামান কিয়ানি। পুরো অপারেশনের কমান্ড তুলে দেওয়া হয় সর্দার শওকত হায়াতের হাতে। এর কিছুদিন পরেই অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন আকবর।

কাশ্মীরে পাকিস্তানি হিংস্রতা আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর। পাকিস্তানি বাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করে হানা দেয় মুজ্জাফরাবাদে। ২৪ অক্টোবর সেখান থেকে ডোগ্রা বাহিনী প্রত্যাহার করতে হয়েছিল। তারপর পাক-হানাদারেরা শ্রীনগরের উদ্দেশে অভিযান শুরু করে। ২৬ অক্টোবর তাঁরা বারামুলা দখল করে। সেখানকার ১৪ হাজার বাসিন্দার মধ্যে মাত্র ৩ হাজার বেঁচে ছিল এই হামলার পর। এর থেকেই বোঝা যায় স্থানীয় কাশ্মীরীদের খুন করাই ছিল পাক-হানাদারদের লক্ষ্য। ঠিক যেভাবে বাংলাদেশে ৩০ লাখ মানুষকে তাঁরা হত্যা করে। গণহত্যা চালাতে চালাতেই শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইল দূরে পৌঁছে যায় পাকিস্তানি ঘাতকদের দল। অবস্থা বেগতিক দেখেই মহারাজা হরি সিং দিল্লিকে বার্তা পাঠান। ভারতীয় সেনার লিখিত সাহায্য চান তিনি। পরদিনই ভারতীয় সেনা পৌঁছে যায় কাশ্মীরে।
২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় ফের পাক-প্রধানমন্ত্রী লাহোরে জরুরি বৈঠক ডাকেন। পাকিস্তানের অগ্রসর ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেই সম্মেলনেই সেনা কৌশল বদল করে পাকিস্তান। আকবরকে পাঠানো হয় রাওয়ালপিন্ডি। তাঁর প্রস্তাব মেনেই ঠিক হয় জম্মু সড়ক অচল করে দেওয়া হবে। তাহলেই ভারত বাড়তি সেনা কাশ্মীরে পাঠাতে পারবেনা বলে পাকিস্তানিরা বিশ্বাস করতে শুরু করেন। মহম্মদ আলসি জিন্নাহ নিজেও সেই বিবেচনা থেকেই জম্মুতে হামলা চালানোর নির্দেশ দেন। এই বৈঠকের পর দিনই আকবর নিজেই বারামুলার পরিস্থিতি দেখতে রওনা হন। রাতে তিনি পৌঁছানোর আগেই পাক-বাহিনী শ্রীনগরের চার মাইল দূরত্বে পৌঁছে যায়।

পরদিন আকবর গোটা এলাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। বুঝতে পারেন আরও বেশি করেন কামান ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র প্রয়োজন বাহিনীর। প্রয়োজন গোলন্দাজ বাহিনীর। সেইসব যোগার করতে তিনি ফিরে যান রাওয়াল পিন্ডি।   সেখানে কর্নেল জ্যাকবের সঙ্গে কথা বলে ট্যাঙ্কের বন্দোবস্তও করেন। কিন্তু ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনা কাশ্মীরে রণাঙ্গনে অবতীর্ণ হয়। তাঁরা আসতেই যুদ্ধক্ষেত্রে পীঠ দেখাতে শুরু করে পাকিস্তানি সেনা। করাচি থেকে আরও সেনা আনার চেষ্টা করছিলেন আকবর। কিন্তু তার আগেই পিছু হঠে পাক-বাহিনী। তার আগে অবশ্য প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র পছন্দের কাশ্মীরীদের হাতে তুলে দিয়ে যায় তারা।

বইটিতে পাক ফৌজিকর্তা তুলে ধরেছেন সেনাকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা কীভাবে পাকিস্তানকে ভুল পথে চালিত করেছে। তিনি লিখেছেন, কাশ্মীর নিয়ে তাঁদের নেতাদের অতিরিক্ত লোভ আর অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই ডুবিয়েছে। কাশ্মীরে প্রচুর মানুষের মৃত্যু বা সম্পদ নষ্টের পরেও পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের কোনও অনুশোচনা হয়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বইটি কাশ্মীরে তরুণদের অবশ্যই পড়া উচিত এবং বইটি পড়লেই কাশ্মীরের প্রকৃত ইতিহাস জানা যাবে। কারণ বারবার কাশ্মীরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। এবার পাকিস্তানি সেনাকর্তার লেখা বইতেই জানা যাচ্ছে প্রকৃত সত্য।

বইটি পড়া উচিত বাংলাদেশি তরুণদেরও। পাকিস্তানি সামরিক কর্তা নিজেই লিখেছেন তাঁদের বাহিনীর হিংস্রতার কথা। একটা বাহিনী কতোটা অমানবিক হতে পারে, সেটা বইটি পড়লেই বোঝা যায়। ১৯৭১ সালের অপারেশন সার্চ লাইট কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। প্রথম থেকেই চীনের বন্ধু এই দেশটি আসলে সেনাবাহিনীকে হানাদার হিসাবেই দেখতে চেয়েছে। পাকিস্তান জন্ম নেওয়ার সময় থেকেই তাঁর সেনাবাহিনীকে সেভাবেই তৈরি করেছে। কাশ্মীরের ঘটনা সেটাই প্রমাণ করে।
১৯৭১-এ পাঞ্জাবের সৈন্যদের দিয়েই বাঙালিদের হত্যা করার কাজে লাগায় ইসলামাবাদ। জন্মলগ্ন থেকেই সেনাবাহিনীকে হিংস্র হিসাবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল পাকিস্তান। বাংলাদেশ পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চক্ষুশূলে পরিণত হয় ১৯৪৭ সালের কিছুদিন পরেই। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠীর নির্বিচারে চালানো গুলির মূল কারণ এটি।
লুটেরা বা ধর্ষক হিসাবে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিজেদের দেশে যেমন পরিচিত তেমনি বিদেশেও একইভাবে চিহ্নিত। বইটি পড়লে বাংলাদেশে পাক-অত্যাচারের মতই বর্ণনা পাওয়া যাবে কাশ্মীরকে নিয়ে। বোঝা যায়, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশি সেনা সুনাম কিনলেও পাকিস্তানের কেন এতো বদনাম। ইসলাম ধর্মের কথা বললেও পাকিস্তানিরা যে মুসলিমদেরও রেহাই দেয়না বাংলাদেশের মাটিতে ৩০ লাখ খুন ও ৩ লাখেরও বেশি ধর্ষণ তার বড় প্রমাণ।
বাংলাদেশের সঙ্গে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সৈন্যরা যা করেছে তা গত ৭০ বছর ধরে বেলুচিস্তানের সঙ্গে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন অঞ্চলটির 'মুকুটহীন রাজা' বলে খ্যাত 'দ্য খান অব খালত' এইচ এইচ আমির আহমেদ সুলেমান দাউদ। সেখানে অবস্থা কতটা ভয়ংকর তার বর্ণনা বিগত বছরগুলোতে দিয়ে আসছে এই অঞ্চল থেকে বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যাওয়া বেলুচিস্তানের অধিবাসীরা। কখনও সেনাবাহিনীর অত্যাচার, আর সেনা বাহিনী দিয়ে সম্ভব না হলে পাকিস্তান সেনা বাহিনী পালিত জঙ্গি গোষ্ঠী দিয়ে অত্যাচার। অগণিত গুম-খুন এবং হত্যার ইতিহাস এখানে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। ভাইয়ের সামনে বোনকে উলঙ্গ করে রাখা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা মিথ্যা জবানবন্দী আদায়ের জন্য।
বেলুচিস্তানের এই রাজা বাংলাদেশে সফরকালে জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানে দুই ধরণের সৈন্য আছে। এক ইউনিফর্ম পরা সৈন্য এবং আরেকটি ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্য। পাকিস্তানি সৈন্য সরাসরি হত্যা করতে না পারলে এই ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্যদের প্রেরণ করে। পৃথিবী তাদের বিভিন্ন নামে চেনে। কখনও তারা লস্কর-ই-ওমর, কখনও তাহরিকে পাকিস্তান। কিন্তু বেলুচিস্তানের তাদের সবার কাজ একটি। আর তা হল, শোষণ।
ডন পত্রিকার একটি কলামে বলা হয়, বেলুচিস্তান থেকে কোন সাংবাদিকের জীবিত ফেরত আসাটাই এক ধরণের বিজয়। আর সেটাই প্রমাণ করে পাকিস্তানে সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতার প্রকৃত চিত্র।
এদিকে একই রকম অত্যাচার চলছে পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চলের অধিবাসীদের উপর। সেখানে বাধ নির্মাণ থেকে শুরু করে সিন্ধুর একটি দ্বীপ কেন্দ্রীয় সরকারের দখলে নেয়া সহ যাচ্ছে তাই আচরণ করে আসছে পাকিস্তান। এই অঞ্চলেও পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে চলছে অত্যাচার নিপীড়ন। পাকিস্তান অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে ১৯৭০ সালে এই দুই অঞ্চলের মানুষের ভরসা ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে উপর। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই অঞ্চলগুলোর ওপর নতুন করে চলে অত্যাচার।
'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' সেই বর্বরতারই আরেকটি বড় প্রমাণ। অবসর প্রাপ্ত মেজর জেনারেল আকবর খান তাঁর বইটিতে প্রত্যক্ষদর্শী হিসাবে নয়, ১৯৪৭-এর পাক-বর্বরতার একজন প্রথমসারির সৈনিক হিসাবেই প্রকৃত সত্য তুলে ধরেছেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম