শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে সংগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত আচরণ নিয়ে আলোচনা হলেই অনেকেই জানেনা এই বর্বরতা দেখেছে পাকিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চলের মানুষ। সিন্ধু, বেলুচিস্তান, করাচির অধিবাসীদের থেকে শুরু করে এই অত্যাচার থেকে পাকিস্তানে বাদ যায়নি কোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। দেশটিতে স্কুলে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক শিক্ষা দেয়া হয়। তাই বলে মুসলিমদের প্রতি অত্যাচার করা হয়না এমনটি নয়। বরং মুসলিম রাষ্ট্রটিতে ‘মুসলিমদের বিজয়ের জন্য’ নাম দেয়া ‘আজাদ কাশ্মীর’ অংশ নিজেদের দখলে রাখতে হত্যা করা হয় সেখানে থাকা মুসলিম অধিবাসীদের। পাকিস্তানের এক সামরিক কর্মকর্তার বই থেকে সেই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে।
মুসলিমদেরকেও যে পাকিস্তানি সেনারা বিন্দুমাত্র দয়ার দৃষ্টিতে দেখেনি তার বড় প্রমাণ বাংলাদেশের মানুষ। কাশ্মীরেও পাক-সেনাবাহিনী একই কায়দায় মুসলিমদের ওপর চালিয়েছিল গণহত্যা। ধর্ষিতা হয়েছেন কাশ্মীরের মা-বোনেরা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল (অবসর প্রাপ্ত) আকবর খান তাঁর বই 'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' বা কাশ্মীরের হামলাকারীরা বইতে সেইসবেরই বিবরণ তুলে ধরেছেন। কাশ্মীরে পাকিস্তানি বর্বরতার অনেক অজানা তথ্য ফুটে উঠেছে বইটিতে। বইটি পিডিএফ ফরম্যাটে ইন্টারনেটেও পাওয়া যাচ্ছে।

মেজর জেনারেল (অব.) আকবর খান বইটিতে স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনেতাদের নির্দেশেই কাশ্মীরে হামলা চালাতে বাধ্য হয় পাক-সেনা। কাশ্মীরের গোলমাল বাধানোর আসল ষড়যন্ত্র ইসলামাবাদের। সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে যেভাবে রাজাকারদের কাজে লাগিয়ে দ্বন্দ্ব বাধানোর চেষ্টা তাঁরা করেছিল, ঠিক সেই কায়দাতেই কাশ্মীরেও পাক-বাহিনীর অশান্তির বীজ বোনে। অবসর প্রাপ্ত সেনাকর্তা তাঁর বইতে তুলে ধরেন কীভাবে সেনাবাহিনীকে কাশ্মীরকে অশান্ত করতে ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে যেমন ছিল 'অপারেশন সার্চলাইট', তেমনি কাশ্মীরের অপারেশনের নাম ছিল 'গুলমার্গ'। বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে বহু অজানা তথ্য। রয়েছে বিস্তারিত বিবরণ। বইটি পড়লে দূর হবে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের অনেক ধোঁয়াশা। কাশ্মীর দ্বন্দ্বেও নতুন দিকের আলোকপাত করা হয়েছে পাকিস্তানি ফৌজি কর্তার লেখাতে। আকবর বইতে সততার সঙ্গে স্বীকার করেছেন দেশভাগের পর কাশ্মীর সমস্যা তৈরি করা হয়। পাকিস্তানের সর্বোচ্চস্তরের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই লাহোর আর রাওয়ালপিন্ডির ষড়যন্ত্র কার্যকর করতে কাশ্মীরে অশান্তির জন্ম দেয়। অর্থাৎ পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কেরাই কাশ্মীরে অশান্তি বাধানোর মূল কারিগর।

১৯৪৭ সালে আকবর খান ছিলেন পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর পার্টিশন সাব-কমিটিতে। ফলে মহারাজা হরি সিং-এর সেনা নও পুলিশের যাবতীয় তথ্য তাঁর কাছে ছিল। সব মিলিয়ে সংখ্যাটি ছিল মাত্র ৯ হাজার। আর এটা জানা ছিল বলেই আকবর মাহারাজার বাহিনীকে পর্যদুস্ত করার বাড়তি সুবিধা পেয়েছিলেন। মহারাজা হরি সিং প্রথম থেকেই ভারতে যোগ দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু পাকিস্তান প্রথম থেকেই চাপ দিতে থাকে। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান হুমকি দিতেও কার্পণ্য করেনি। জনমতের বিপরীতে গিয়ে পাকিস্তান তখনই বলেছিল, প্রয়োজনে গায়ের জোরে কাশ্মীর দখল করবে তাঁরা।
বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে অনেক ঐতিহাসিক উপাদান। রয়েছে উপজাতিদের কাজে লাগিয়ে কাশ্মীর দখলে পাক-হামলার অনেক অকথিত উপাদান। কাশ্মীরের বিভিন্ন সীমান্তে সেই সময় পাক-হানাদারের কী ধরনের অত্যাচার চালিয়েছে তাও লেখা রয়েছে আকবরের বইটিতে। সাবেক ফৌজি কর্তার লেখাতেই জানা যায়, ১৯৪৭-৪৮ সালের প্রথম ৮ মাসে পাক-বাহিনী কাশ্মীরে কী ধরনের অত্যাচার চালায়। পাঠান-সহ অন্যান্য উপজাতিদের কাজে লাগানো হয় বর্বরতার জন্য। উপজাতিদের হিংস্র আচরণে লুণ্ঠিত হয় মানবাধিকার। তুলে ধরেন খুন, ধর্ষণ, লুঠতরাজের কাহিনী।  লুণ্ঠিত হয় বা-বোনেদের সম্ভ্রম। মুসলিমরাও ছাড় পাননি পাক-বাহিনীর অত্যাচার থেকে।  পরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাত থেকে কাশ্মীর উদ্ধার করার স্বপ্নে বিভোর পাকিস্তান একই ভাবে মানবাধিকার লুণ্ঠন করতে থাকে।

পাক-সেনাকর্তা বইটিতে লিখেছেন, ১৯৪৭-এর সেপ্টেম্বরেই কাশ্মীর দখলের ফন্দি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সেই সময় তিনি উইপনস অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট বিভাগের পরিচালক হিসাবে সেনা সদরে কর্মরত ছিলেন। ফলে গোলন্দাজ বাহিনীর শক্তি সম্পর্কে তাঁর সম্যক ধারনা ছিল। এই সময় বেশ কিছু অস্ত্র ইতালি থেকে আমদানি করা হয়। পরবর্তীতে সেই অস্ত্রই পাক-নেতাদের কথায় সেনাবাহিনী কাশ্মীরে বিলি করে।
কোথায় কোথায় অস্ত্রগুলি বিলি করা হয়েছে তার যাবতীয় তথ্য লেখক বইটিতে প্রকাশ করেছেন। সেই অস্ত্র বিলি করার যাবতীয় তথ্য উচ্চ পদস্থ সেনাকর্তাদের পাশাপাশি সরকারকেও পাঠিয়েছিলেন তিনি। এর কিছুদিন পরই তাঁকে লাহোরে পাক-প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান ডেকে পাঠান। সেখানে কাশ্মীর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে ছিলেন, তখনকার পাক-অর্থমন্ত্রী গুলাম মহম্মদ (পরবর্তীতে তিনি গভর্নর জেনারেল হয়েছিলেন), মিঞা ইফতিখারুদ্দিন, জামান কিয়ানি, খুরশিদ আনোয়ার, সর্দার শওকত হায়াত খান প্রমুখ। খুরশিদ আনোয়ারকে উত্তর সীমান্তের কমান্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দক্ষিণের দায়িত্ব পান জামান কিয়ানি। পুরো অপারেশনের কমান্ড তুলে দেওয়া হয় সর্দার শওকত হায়াতের হাতে। এর কিছুদিন পরেই অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন আকবর।

কাশ্মীরে পাকিস্তানি হিংস্রতা আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর। পাকিস্তানি বাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করে হানা দেয় মুজ্জাফরাবাদে। ২৪ অক্টোবর সেখান থেকে ডোগ্রা বাহিনী প্রত্যাহার করতে হয়েছিল। তারপর পাক-হানাদারেরা শ্রীনগরের উদ্দেশে অভিযান শুরু করে। ২৬ অক্টোবর তাঁরা বারামুলা দখল করে। সেখানকার ১৪ হাজার বাসিন্দার মধ্যে মাত্র ৩ হাজার বেঁচে ছিল এই হামলার পর। এর থেকেই বোঝা যায় স্থানীয় কাশ্মীরীদের খুন করাই ছিল পাক-হানাদারদের লক্ষ্য। ঠিক যেভাবে বাংলাদেশে ৩০ লাখ মানুষকে তাঁরা হত্যা করে। গণহত্যা চালাতে চালাতেই শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইল দূরে পৌঁছে যায় পাকিস্তানি ঘাতকদের দল। অবস্থা বেগতিক দেখেই মহারাজা হরি সিং দিল্লিকে বার্তা পাঠান। ভারতীয় সেনার লিখিত সাহায্য চান তিনি। পরদিনই ভারতীয় সেনা পৌঁছে যায় কাশ্মীরে।
২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় ফের পাক-প্রধানমন্ত্রী লাহোরে জরুরি বৈঠক ডাকেন। পাকিস্তানের অগ্রসর ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেই সম্মেলনেই সেনা কৌশল বদল করে পাকিস্তান। আকবরকে পাঠানো হয় রাওয়ালপিন্ডি। তাঁর প্রস্তাব মেনেই ঠিক হয় জম্মু সড়ক অচল করে দেওয়া হবে। তাহলেই ভারত বাড়তি সেনা কাশ্মীরে পাঠাতে পারবেনা বলে পাকিস্তানিরা বিশ্বাস করতে শুরু করেন। মহম্মদ আলসি জিন্নাহ নিজেও সেই বিবেচনা থেকেই জম্মুতে হামলা চালানোর নির্দেশ দেন। এই বৈঠকের পর দিনই আকবর নিজেই বারামুলার পরিস্থিতি দেখতে রওনা হন। রাতে তিনি পৌঁছানোর আগেই পাক-বাহিনী শ্রীনগরের চার মাইল দূরত্বে পৌঁছে যায়।

পরদিন আকবর গোটা এলাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। বুঝতে পারেন আরও বেশি করেন কামান ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র প্রয়োজন বাহিনীর। প্রয়োজন গোলন্দাজ বাহিনীর। সেইসব যোগার করতে তিনি ফিরে যান রাওয়াল পিন্ডি।   সেখানে কর্নেল জ্যাকবের সঙ্গে কথা বলে ট্যাঙ্কের বন্দোবস্তও করেন। কিন্তু ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনা কাশ্মীরে রণাঙ্গনে অবতীর্ণ হয়। তাঁরা আসতেই যুদ্ধক্ষেত্রে পীঠ দেখাতে শুরু করে পাকিস্তানি সেনা। করাচি থেকে আরও সেনা আনার চেষ্টা করছিলেন আকবর। কিন্তু তার আগেই পিছু হঠে পাক-বাহিনী। তার আগে অবশ্য প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র পছন্দের কাশ্মীরীদের হাতে তুলে দিয়ে যায় তারা।

বইটিতে পাক ফৌজিকর্তা তুলে ধরেছেন সেনাকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা কীভাবে পাকিস্তানকে ভুল পথে চালিত করেছে। তিনি লিখেছেন, কাশ্মীর নিয়ে তাঁদের নেতাদের অতিরিক্ত লোভ আর অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই ডুবিয়েছে। কাশ্মীরে প্রচুর মানুষের মৃত্যু বা সম্পদ নষ্টের পরেও পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের কোনও অনুশোচনা হয়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বইটি কাশ্মীরে তরুণদের অবশ্যই পড়া উচিত এবং বইটি পড়লেই কাশ্মীরের প্রকৃত ইতিহাস জানা যাবে। কারণ বারবার কাশ্মীরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। এবার পাকিস্তানি সেনাকর্তার লেখা বইতেই জানা যাচ্ছে প্রকৃত সত্য।

বইটি পড়া উচিত বাংলাদেশি তরুণদেরও। পাকিস্তানি সামরিক কর্তা নিজেই লিখেছেন তাঁদের বাহিনীর হিংস্রতার কথা। একটা বাহিনী কতোটা অমানবিক হতে পারে, সেটা বইটি পড়লেই বোঝা যায়। ১৯৭১ সালের অপারেশন সার্চ লাইট কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। প্রথম থেকেই চীনের বন্ধু এই দেশটি আসলে সেনাবাহিনীকে হানাদার হিসাবেই দেখতে চেয়েছে। পাকিস্তান জন্ম নেওয়ার সময় থেকেই তাঁর সেনাবাহিনীকে সেভাবেই তৈরি করেছে। কাশ্মীরের ঘটনা সেটাই প্রমাণ করে।
১৯৭১-এ পাঞ্জাবের সৈন্যদের দিয়েই বাঙালিদের হত্যা করার কাজে লাগায় ইসলামাবাদ। জন্মলগ্ন থেকেই সেনাবাহিনীকে হিংস্র হিসাবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল পাকিস্তান। বাংলাদেশ পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চক্ষুশূলে পরিণত হয় ১৯৪৭ সালের কিছুদিন পরেই। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠীর নির্বিচারে চালানো গুলির মূল কারণ এটি।
লুটেরা বা ধর্ষক হিসাবে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিজেদের দেশে যেমন পরিচিত তেমনি বিদেশেও একইভাবে চিহ্নিত। বইটি পড়লে বাংলাদেশে পাক-অত্যাচারের মতই বর্ণনা পাওয়া যাবে কাশ্মীরকে নিয়ে। বোঝা যায়, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশি সেনা সুনাম কিনলেও পাকিস্তানের কেন এতো বদনাম। ইসলাম ধর্মের কথা বললেও পাকিস্তানিরা যে মুসলিমদেরও রেহাই দেয়না বাংলাদেশের মাটিতে ৩০ লাখ খুন ও ৩ লাখেরও বেশি ধর্ষণ তার বড় প্রমাণ।
বাংলাদেশের সঙ্গে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সৈন্যরা যা করেছে তা গত ৭০ বছর ধরে বেলুচিস্তানের সঙ্গে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন অঞ্চলটির 'মুকুটহীন রাজা' বলে খ্যাত 'দ্য খান অব খালত' এইচ এইচ আমির আহমেদ সুলেমান দাউদ। সেখানে অবস্থা কতটা ভয়ংকর তার বর্ণনা বিগত বছরগুলোতে দিয়ে আসছে এই অঞ্চল থেকে বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যাওয়া বেলুচিস্তানের অধিবাসীরা। কখনও সেনাবাহিনীর অত্যাচার, আর সেনা বাহিনী দিয়ে সম্ভব না হলে পাকিস্তান সেনা বাহিনী পালিত জঙ্গি গোষ্ঠী দিয়ে অত্যাচার। অগণিত গুম-খুন এবং হত্যার ইতিহাস এখানে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। ভাইয়ের সামনে বোনকে উলঙ্গ করে রাখা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা মিথ্যা জবানবন্দী আদায়ের জন্য।
বেলুচিস্তানের এই রাজা বাংলাদেশে সফরকালে জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানে দুই ধরণের সৈন্য আছে। এক ইউনিফর্ম পরা সৈন্য এবং আরেকটি ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্য। পাকিস্তানি সৈন্য সরাসরি হত্যা করতে না পারলে এই ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্যদের প্রেরণ করে। পৃথিবী তাদের বিভিন্ন নামে চেনে। কখনও তারা লস্কর-ই-ওমর, কখনও তাহরিকে পাকিস্তান। কিন্তু বেলুচিস্তানের তাদের সবার কাজ একটি। আর তা হল, শোষণ।
ডন পত্রিকার একটি কলামে বলা হয়, বেলুচিস্তান থেকে কোন সাংবাদিকের জীবিত ফেরত আসাটাই এক ধরণের বিজয়। আর সেটাই প্রমাণ করে পাকিস্তানে সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতার প্রকৃত চিত্র।
এদিকে একই রকম অত্যাচার চলছে পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চলের অধিবাসীদের উপর। সেখানে বাধ নির্মাণ থেকে শুরু করে সিন্ধুর একটি দ্বীপ কেন্দ্রীয় সরকারের দখলে নেয়া সহ যাচ্ছে তাই আচরণ করে আসছে পাকিস্তান। এই অঞ্চলেও পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে চলছে অত্যাচার নিপীড়ন। পাকিস্তান অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে ১৯৭০ সালে এই দুই অঞ্চলের মানুষের ভরসা ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে উপর। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই অঞ্চলগুলোর ওপর নতুন করে চলে অত্যাচার।
'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' সেই বর্বরতারই আরেকটি বড় প্রমাণ। অবসর প্রাপ্ত মেজর জেনারেল আকবর খান তাঁর বইটিতে প্রত্যক্ষদর্শী হিসাবে নয়, ১৯৪৭-এর পাক-বর্বরতার একজন প্রথমসারির সৈনিক হিসাবেই প্রকৃত সত্য তুলে ধরেছেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সর্বশেষ খবর
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম