শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
পাক সেনা কর্মকর্তার বইয়ে ‘আজাদ কাশ্মীরে’ পাকিস্তানের বর্বরতার চিত্র

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে সংগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত আচরণ নিয়ে আলোচনা হলেই অনেকেই জানেনা এই বর্বরতা দেখেছে পাকিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চলের মানুষ। সিন্ধু, বেলুচিস্তান, করাচির অধিবাসীদের থেকে শুরু করে এই অত্যাচার থেকে পাকিস্তানে বাদ যায়নি কোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। দেশটিতে স্কুলে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক শিক্ষা দেয়া হয়। তাই বলে মুসলিমদের প্রতি অত্যাচার করা হয়না এমনটি নয়। বরং মুসলিম রাষ্ট্রটিতে ‘মুসলিমদের বিজয়ের জন্য’ নাম দেয়া ‘আজাদ কাশ্মীর’ অংশ নিজেদের দখলে রাখতে হত্যা করা হয় সেখানে থাকা মুসলিম অধিবাসীদের। পাকিস্তানের এক সামরিক কর্মকর্তার বই থেকে সেই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে।
মুসলিমদেরকেও যে পাকিস্তানি সেনারা বিন্দুমাত্র দয়ার দৃষ্টিতে দেখেনি তার বড় প্রমাণ বাংলাদেশের মানুষ। কাশ্মীরেও পাক-সেনাবাহিনী একই কায়দায় মুসলিমদের ওপর চালিয়েছিল গণহত্যা। ধর্ষিতা হয়েছেন কাশ্মীরের মা-বোনেরা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল (অবসর প্রাপ্ত) আকবর খান তাঁর বই 'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' বা কাশ্মীরের হামলাকারীরা বইতে সেইসবেরই বিবরণ তুলে ধরেছেন। কাশ্মীরে পাকিস্তানি বর্বরতার অনেক অজানা তথ্য ফুটে উঠেছে বইটিতে। বইটি পিডিএফ ফরম্যাটে ইন্টারনেটেও পাওয়া যাচ্ছে।

মেজর জেনারেল (অব.) আকবর খান বইটিতে স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনেতাদের নির্দেশেই কাশ্মীরে হামলা চালাতে বাধ্য হয় পাক-সেনা। কাশ্মীরের গোলমাল বাধানোর আসল ষড়যন্ত্র ইসলামাবাদের। সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে যেভাবে রাজাকারদের কাজে লাগিয়ে দ্বন্দ্ব বাধানোর চেষ্টা তাঁরা করেছিল, ঠিক সেই কায়দাতেই কাশ্মীরেও পাক-বাহিনীর অশান্তির বীজ বোনে। অবসর প্রাপ্ত সেনাকর্তা তাঁর বইতে তুলে ধরেন কীভাবে সেনাবাহিনীকে কাশ্মীরকে অশান্ত করতে ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে যেমন ছিল 'অপারেশন সার্চলাইট', তেমনি কাশ্মীরের অপারেশনের নাম ছিল 'গুলমার্গ'। বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে বহু অজানা তথ্য। রয়েছে বিস্তারিত বিবরণ। বইটি পড়লে দূর হবে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের অনেক ধোঁয়াশা। কাশ্মীর দ্বন্দ্বেও নতুন দিকের আলোকপাত করা হয়েছে পাকিস্তানি ফৌজি কর্তার লেখাতে। আকবর বইতে সততার সঙ্গে স্বীকার করেছেন দেশভাগের পর কাশ্মীর সমস্যা তৈরি করা হয়। পাকিস্তানের সর্বোচ্চস্তরের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই লাহোর আর রাওয়ালপিন্ডির ষড়যন্ত্র কার্যকর করতে কাশ্মীরে অশান্তির জন্ম দেয়। অর্থাৎ পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কেরাই কাশ্মীরে অশান্তি বাধানোর মূল কারিগর।

১৯৪৭ সালে আকবর খান ছিলেন পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর পার্টিশন সাব-কমিটিতে। ফলে মহারাজা হরি সিং-এর সেনা নও পুলিশের যাবতীয় তথ্য তাঁর কাছে ছিল। সব মিলিয়ে সংখ্যাটি ছিল মাত্র ৯ হাজার। আর এটা জানা ছিল বলেই আকবর মাহারাজার বাহিনীকে পর্যদুস্ত করার বাড়তি সুবিধা পেয়েছিলেন। মহারাজা হরি সিং প্রথম থেকেই ভারতে যোগ দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু পাকিস্তান প্রথম থেকেই চাপ দিতে থাকে। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান হুমকি দিতেও কার্পণ্য করেনি। জনমতের বিপরীতে গিয়ে পাকিস্তান তখনই বলেছিল, প্রয়োজনে গায়ের জোরে কাশ্মীর দখল করবে তাঁরা।
বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে অনেক ঐতিহাসিক উপাদান। রয়েছে উপজাতিদের কাজে লাগিয়ে কাশ্মীর দখলে পাক-হামলার অনেক অকথিত উপাদান। কাশ্মীরের বিভিন্ন সীমান্তে সেই সময় পাক-হানাদারের কী ধরনের অত্যাচার চালিয়েছে তাও লেখা রয়েছে আকবরের বইটিতে। সাবেক ফৌজি কর্তার লেখাতেই জানা যায়, ১৯৪৭-৪৮ সালের প্রথম ৮ মাসে পাক-বাহিনী কাশ্মীরে কী ধরনের অত্যাচার চালায়। পাঠান-সহ অন্যান্য উপজাতিদের কাজে লাগানো হয় বর্বরতার জন্য। উপজাতিদের হিংস্র আচরণে লুণ্ঠিত হয় মানবাধিকার। তুলে ধরেন খুন, ধর্ষণ, লুঠতরাজের কাহিনী।  লুণ্ঠিত হয় বা-বোনেদের সম্ভ্রম। মুসলিমরাও ছাড় পাননি পাক-বাহিনীর অত্যাচার থেকে।  পরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাত থেকে কাশ্মীর উদ্ধার করার স্বপ্নে বিভোর পাকিস্তান একই ভাবে মানবাধিকার লুণ্ঠন করতে থাকে।

পাক-সেনাকর্তা বইটিতে লিখেছেন, ১৯৪৭-এর সেপ্টেম্বরেই কাশ্মীর দখলের ফন্দি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সেই সময় তিনি উইপনস অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট বিভাগের পরিচালক হিসাবে সেনা সদরে কর্মরত ছিলেন। ফলে গোলন্দাজ বাহিনীর শক্তি সম্পর্কে তাঁর সম্যক ধারনা ছিল। এই সময় বেশ কিছু অস্ত্র ইতালি থেকে আমদানি করা হয়। পরবর্তীতে সেই অস্ত্রই পাক-নেতাদের কথায় সেনাবাহিনী কাশ্মীরে বিলি করে।
কোথায় কোথায় অস্ত্রগুলি বিলি করা হয়েছে তার যাবতীয় তথ্য লেখক বইটিতে প্রকাশ করেছেন। সেই অস্ত্র বিলি করার যাবতীয় তথ্য উচ্চ পদস্থ সেনাকর্তাদের পাশাপাশি সরকারকেও পাঠিয়েছিলেন তিনি। এর কিছুদিন পরই তাঁকে লাহোরে পাক-প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান ডেকে পাঠান। সেখানে কাশ্মীর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে ছিলেন, তখনকার পাক-অর্থমন্ত্রী গুলাম মহম্মদ (পরবর্তীতে তিনি গভর্নর জেনারেল হয়েছিলেন), মিঞা ইফতিখারুদ্দিন, জামান কিয়ানি, খুরশিদ আনোয়ার, সর্দার শওকত হায়াত খান প্রমুখ। খুরশিদ আনোয়ারকে উত্তর সীমান্তের কমান্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দক্ষিণের দায়িত্ব পান জামান কিয়ানি। পুরো অপারেশনের কমান্ড তুলে দেওয়া হয় সর্দার শওকত হায়াতের হাতে। এর কিছুদিন পরেই অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন আকবর।

কাশ্মীরে পাকিস্তানি হিংস্রতা আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর। পাকিস্তানি বাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করে হানা দেয় মুজ্জাফরাবাদে। ২৪ অক্টোবর সেখান থেকে ডোগ্রা বাহিনী প্রত্যাহার করতে হয়েছিল। তারপর পাক-হানাদারেরা শ্রীনগরের উদ্দেশে অভিযান শুরু করে। ২৬ অক্টোবর তাঁরা বারামুলা দখল করে। সেখানকার ১৪ হাজার বাসিন্দার মধ্যে মাত্র ৩ হাজার বেঁচে ছিল এই হামলার পর। এর থেকেই বোঝা যায় স্থানীয় কাশ্মীরীদের খুন করাই ছিল পাক-হানাদারদের লক্ষ্য। ঠিক যেভাবে বাংলাদেশে ৩০ লাখ মানুষকে তাঁরা হত্যা করে। গণহত্যা চালাতে চালাতেই শ্রীনগর থেকে ৩০ মাইল দূরে পৌঁছে যায় পাকিস্তানি ঘাতকদের দল। অবস্থা বেগতিক দেখেই মহারাজা হরি সিং দিল্লিকে বার্তা পাঠান। ভারতীয় সেনার লিখিত সাহায্য চান তিনি। পরদিনই ভারতীয় সেনা পৌঁছে যায় কাশ্মীরে।
২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় ফের পাক-প্রধানমন্ত্রী লাহোরে জরুরি বৈঠক ডাকেন। পাকিস্তানের অগ্রসর ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেই সম্মেলনেই সেনা কৌশল বদল করে পাকিস্তান। আকবরকে পাঠানো হয় রাওয়ালপিন্ডি। তাঁর প্রস্তাব মেনেই ঠিক হয় জম্মু সড়ক অচল করে দেওয়া হবে। তাহলেই ভারত বাড়তি সেনা কাশ্মীরে পাঠাতে পারবেনা বলে পাকিস্তানিরা বিশ্বাস করতে শুরু করেন। মহম্মদ আলসি জিন্নাহ নিজেও সেই বিবেচনা থেকেই জম্মুতে হামলা চালানোর নির্দেশ দেন। এই বৈঠকের পর দিনই আকবর নিজেই বারামুলার পরিস্থিতি দেখতে রওনা হন। রাতে তিনি পৌঁছানোর আগেই পাক-বাহিনী শ্রীনগরের চার মাইল দূরত্বে পৌঁছে যায়।

পরদিন আকবর গোটা এলাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। বুঝতে পারেন আরও বেশি করেন কামান ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র প্রয়োজন বাহিনীর। প্রয়োজন গোলন্দাজ বাহিনীর। সেইসব যোগার করতে তিনি ফিরে যান রাওয়াল পিন্ডি।   সেখানে কর্নেল জ্যাকবের সঙ্গে কথা বলে ট্যাঙ্কের বন্দোবস্তও করেন। কিন্তু ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনা কাশ্মীরে রণাঙ্গনে অবতীর্ণ হয়। তাঁরা আসতেই যুদ্ধক্ষেত্রে পীঠ দেখাতে শুরু করে পাকিস্তানি সেনা। করাচি থেকে আরও সেনা আনার চেষ্টা করছিলেন আকবর। কিন্তু তার আগেই পিছু হঠে পাক-বাহিনী। তার আগে অবশ্য প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র পছন্দের কাশ্মীরীদের হাতে তুলে দিয়ে যায় তারা।

বইটিতে পাক ফৌজিকর্তা তুলে ধরেছেন সেনাকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা কীভাবে পাকিস্তানকে ভুল পথে চালিত করেছে। তিনি লিখেছেন, কাশ্মীর নিয়ে তাঁদের নেতাদের অতিরিক্ত লোভ আর অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই ডুবিয়েছে। কাশ্মীরে প্রচুর মানুষের মৃত্যু বা সম্পদ নষ্টের পরেও পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের কোনও অনুশোচনা হয়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বইটি কাশ্মীরে তরুণদের অবশ্যই পড়া উচিত এবং বইটি পড়লেই কাশ্মীরের প্রকৃত ইতিহাস জানা যাবে। কারণ বারবার কাশ্মীরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। এবার পাকিস্তানি সেনাকর্তার লেখা বইতেই জানা যাচ্ছে প্রকৃত সত্য।

বইটি পড়া উচিত বাংলাদেশি তরুণদেরও। পাকিস্তানি সামরিক কর্তা নিজেই লিখেছেন তাঁদের বাহিনীর হিংস্রতার কথা। একটা বাহিনী কতোটা অমানবিক হতে পারে, সেটা বইটি পড়লেই বোঝা যায়। ১৯৭১ সালের অপারেশন সার্চ লাইট কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। প্রথম থেকেই চীনের বন্ধু এই দেশটি আসলে সেনাবাহিনীকে হানাদার হিসাবেই দেখতে চেয়েছে। পাকিস্তান জন্ম নেওয়ার সময় থেকেই তাঁর সেনাবাহিনীকে সেভাবেই তৈরি করেছে। কাশ্মীরের ঘটনা সেটাই প্রমাণ করে।
১৯৭১-এ পাঞ্জাবের সৈন্যদের দিয়েই বাঙালিদের হত্যা করার কাজে লাগায় ইসলামাবাদ। জন্মলগ্ন থেকেই সেনাবাহিনীকে হিংস্র হিসাবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল পাকিস্তান। বাংলাদেশ পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চক্ষুশূলে পরিণত হয় ১৯৪৭ সালের কিছুদিন পরেই। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠীর নির্বিচারে চালানো গুলির মূল কারণ এটি।
লুটেরা বা ধর্ষক হিসাবে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিজেদের দেশে যেমন পরিচিত তেমনি বিদেশেও একইভাবে চিহ্নিত। বইটি পড়লে বাংলাদেশে পাক-অত্যাচারের মতই বর্ণনা পাওয়া যাবে কাশ্মীরকে নিয়ে। বোঝা যায়, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশি সেনা সুনাম কিনলেও পাকিস্তানের কেন এতো বদনাম। ইসলাম ধর্মের কথা বললেও পাকিস্তানিরা যে মুসলিমদেরও রেহাই দেয়না বাংলাদেশের মাটিতে ৩০ লাখ খুন ও ৩ লাখেরও বেশি ধর্ষণ তার বড় প্রমাণ।
বাংলাদেশের সঙ্গে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সৈন্যরা যা করেছে তা গত ৭০ বছর ধরে বেলুচিস্তানের সঙ্গে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন অঞ্চলটির 'মুকুটহীন রাজা' বলে খ্যাত 'দ্য খান অব খালত' এইচ এইচ আমির আহমেদ সুলেমান দাউদ। সেখানে অবস্থা কতটা ভয়ংকর তার বর্ণনা বিগত বছরগুলোতে দিয়ে আসছে এই অঞ্চল থেকে বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যাওয়া বেলুচিস্তানের অধিবাসীরা। কখনও সেনাবাহিনীর অত্যাচার, আর সেনা বাহিনী দিয়ে সম্ভব না হলে পাকিস্তান সেনা বাহিনী পালিত জঙ্গি গোষ্ঠী দিয়ে অত্যাচার। অগণিত গুম-খুন এবং হত্যার ইতিহাস এখানে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। ভাইয়ের সামনে বোনকে উলঙ্গ করে রাখা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা মিথ্যা জবানবন্দী আদায়ের জন্য।
বেলুচিস্তানের এই রাজা বাংলাদেশে সফরকালে জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানে দুই ধরণের সৈন্য আছে। এক ইউনিফর্ম পরা সৈন্য এবং আরেকটি ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্য। পাকিস্তানি সৈন্য সরাসরি হত্যা করতে না পারলে এই ইউনিফর্ম ছাড়া সৈন্যদের প্রেরণ করে। পৃথিবী তাদের বিভিন্ন নামে চেনে। কখনও তারা লস্কর-ই-ওমর, কখনও তাহরিকে পাকিস্তান। কিন্তু বেলুচিস্তানের তাদের সবার কাজ একটি। আর তা হল, শোষণ।
ডন পত্রিকার একটি কলামে বলা হয়, বেলুচিস্তান থেকে কোন সাংবাদিকের জীবিত ফেরত আসাটাই এক ধরণের বিজয়। আর সেটাই প্রমাণ করে পাকিস্তানে সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতার প্রকৃত চিত্র।
এদিকে একই রকম অত্যাচার চলছে পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চলের অধিবাসীদের উপর। সেখানে বাধ নির্মাণ থেকে শুরু করে সিন্ধুর একটি দ্বীপ কেন্দ্রীয় সরকারের দখলে নেয়া সহ যাচ্ছে তাই আচরণ করে আসছে পাকিস্তান। এই অঞ্চলেও পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে চলছে অত্যাচার নিপীড়ন। পাকিস্তান অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে ১৯৭০ সালে এই দুই অঞ্চলের মানুষের ভরসা ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে উপর। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই অঞ্চলগুলোর ওপর নতুন করে চলে অত্যাচার।
'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' সেই বর্বরতারই আরেকটি বড় প্রমাণ। অবসর প্রাপ্ত মেজর জেনারেল আকবর খান তাঁর বইটিতে প্রত্যক্ষদর্শী হিসাবে নয়, ১৯৪৭-এর পাক-বর্বরতার একজন প্রথমসারির সৈনিক হিসাবেই প্রকৃত সত্য তুলে ধরেছেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে