শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৪, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অনিরাপদ বিদেশযাত্রা ও আমাদের ভাবমূর্তি

তানবীর সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
অনিরাপদ বিদেশযাত্রা ও আমাদের ভাবমূর্তি

শত চেষ্টা, মানব পাচারবিরোধী কঠোর আইন, সরকার ও বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগ- কোনো কিছুই থামাতে পারছে না অবৈধ বিদেশযাত্রা। বন্ধ করা যাচ্ছে না সাগর, মরুভূমি বা বরফের মধ্যে জমে মৃত্যুর মিছিল। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোতে অবৈধ অভিবাসীদের এ অনিরাপদ ও অবৈধ যাত্রা কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না। গত নভেম্বর এর প্রথম দিকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে অভিবাসন নিয়ে কাজ করে এমন কিছু সংগঠনের জোট বাংলাদশে সভিলি সোসাইটি ফর মাইগ্রন্টেস (BCSM) এর কাছে খবর আসে ক্রোয়েশিয়া-বসনিয়া সীমান্ত অঞ্চলে কয়েক শত বাংলাদেশি আটকে পড়েছে অবৈধভাবে ইউরোপ পাড়ি দিতে দিয়ে। জার্মান রেডিও ডয়েচে ওয়েলে সর্বপ্রথম এসব অভিবাসীদের দুর্দশার কথা জানিয়ে বলে যে, গত বেশ কয়েক মাস ধরে ৫ শতাধিক অভিবাসী পরিত্যাক্ত ভবন এমনকি জঙ্গলে বাস করছনে।

ডিডব্লিউ এর মতে এসব আটকে পড়া বাংলাদেশিরা মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের পাচারকারী চক্রের সাথে সংশ্লিষ্ট একদল বাংলাদেশি মানব পাচারকারী দ্বারা প্ররোচিত হয়েছিলেন। তাদের প্রত্যেকে ইউরোপে পৌঁছানোর জন্য গড়ে ১০ থেকে ১৪ হাজার ইউএস ডলার খরচ করেছেন। বিভিন্ন রুটে এসব অভিবাসীরা ভূমধ্যসাগর হয়ে বসনিয়াতে এসে পৌঁছান। এরপর তারা বিপুল অর্থ ব্যয় করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র ক্রোয়েশিয়ায় প্রবেশের জন্য কয়েকবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। প্রতিবারই ক্রোয়েশিয়ান সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে মারধর করে অর্থ, মোবাইল ফোন, শীতের পোশাকসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিয়ে তাদের আবার বসনিয়াতে ফেরত পাঠায়। বসনিয়ায় বাংলাদেশের কোন কূটনৈতিক প্রতিনিধি না থাকায় নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশি দূতাবাসই এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিল কোনো হস্তক্ষেপ বা সহায়তা করার। 

সংকটময় ও শীতের দিনগুলোতে তাদের সুরক্ষায় অন্ন, আশ্রয় এবং চিকিৎসা সুবিধা প্রদানের জন্য বসনিয়া সরকার, বাংলাদেশ সরকার এবং আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থাসমূহ বিশেষত রেডক্রস, আইএলও, আইওএমকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিসিএসএম আহ্বান জানায়। বিসিএসএম আশঙ্কা করে যে, শীত শুরু হওয়ার সাথে সাথে এসব দুর্গম জঙ্গলে খোলা আকাশের নীচে অস্থায়ী তাবু থেকে তাদের উদ্ধার করার জন্য তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা না নেয়া হলে অনেকেই মৃত্যুবরণ করবেন। ডিডব্লিউ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আটকে পড়া কয়েকজন বাংলাদেশি দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ছিলেন কিন্ত সংখ্যাগরিষ্ঠরা তা করতে রাজি হননি। বিসিএসএম পরিস্থিতি ট্র্যাজেডিকে পরিণত হওয়ার আগে বসনিয়া সরকারকে আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা প্রদানেরও দাবি জানায়। একইসাথে, বাংলাদেশ সরকারকেও এই বাংলাদেশিদের আসন্ন বিপদ থেকে উদ্ধার এবং মানবপাচার ও মানব চোরাকারবারসহ বিভিন্ন ধরণের অনিরাপদ অভিবাসন বন্ধ করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানায়। পরে অবশ্য আটকে পড়া বাংলাদেশিদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। জানা যায়নি তাদের পরিণতি কি হয়েছিল শেষ পর্যন্ত।

এই ঘটনা নতুন কিছু নয় আমাদের জন্য। রঙিন জীবনের স্বপ্ন আর দালালদের খপ্পড়ে পড়ে প্রতি বছর এই মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। খালি হচ্ছে মায়ের বুক। স্বামী হারা, বাবা হারা হচ্ছেন কতজন তা আমরা জানি না। অনেকের লাশ বা দাফনের খবরও আমরা জানি না। সেই সাথে মৃত্যু হচ্ছে হাজারও স্বাপ্নের। শোনা যায় ইউরোপের দেশগুলোর বিভিন্ন বন-জঙ্গলে ঠাণ্ডায় বরফ হয়ে এখন মৃত্যু আর লাশের স্তুপ।

কয়েক মাস আগের এক সকালে ঘুম ভাঙে এক ভদ্রমহিলার ফোনে। কথা বলতে চান। সম্মতি দিতেই তিনি জানালেন বিপদে পড়ে ফোন করেছেন। এক ব্যক্তিকে (দালাল) ৬ লাখ টাকা আর স্বামী স্ত্রী দুজনের পাসপোর্ট দিয়েছিলেন কানাডা যাওয়ার জন্য। এখন সে লাপাত্তা। কানাডা যাওয়ার প্রতারণা নিয়ে তার মাত্র কদিন আগে আমি সতর্ক করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছি। সেখানে লিখেছিলাম আমরা শুধু প্রতারণা করি না, প্রতারিত হতেও ভালোবাসি। ১০ দিন যেতে না যেতেই সেই কেস! আমার বুঝতে বাকি নেই কি ঘটেছে। শুধু বললাম, এটা অন্যায়; এভাবে কেউ কাউকে টাকা দেয়! মহিলা প্রায় কেঁদে দিয়ে বললেন, সব সঞ্চয় আর ধারদেনা করে টাকা দিয়েছিলাম। এখন তো আর কোনো উপায় দেখছি না। তিনি ডিগ্রি পাশ, স্বামী গ্রাফিক্সের কাজ করেন। কানাডায় তাদের পিআর পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তারপরও খোঁজ খবর না করে কেন টাকা পাসপোর্ট দিলেন জানতে চাইলে বলেন, কানাডায় বসে কলকাঠি নাড়েন একজন বাংলাদেশি। তিনি জানিয়েছিলেন বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের ভিসা হয়ে গেছে, ভিসার কপিও মহিলা দেখেছেন, তারপর টাকা দিয়েছেন। বুঝলাম তিনি ফাঁদে ভালোমতো আটকেছিলেন। তিনি শুধু একা নন, আরও অন্তত বিশ জন এই প্রতারণার শিকার বলে তিনি জানতে পেরেছেন। আমার কাজ হলো টাকা উদ্ধার করে দিতে সহায়তা করা। আমার নাম্বার তিনি পেয়েছেন অন্য আর এক ভিক্টিমের কাছ থেকে। তিনি কিভাবে পেয়েছেন তা জানেন না। প্রায় ২৫ বছর ধরে দেশের বাইরে যাতায়াত করি। এখনো অনেক দেশের ইমিগ্রেশন পার হওয়ার সময় হাত পা কাপে। আর উনারা এতোগুলো টাকা, পাসপোর্ট দিলেন কোন যাচাই না করে! খারাপও লাগছে উনাদের জন্য। সেফ মাইগ্রেশন নিয়ে বিশ বছরের বেশি কাজ করি। অস্ট্রেলিয়ায় পিআর পাওয়ার বিষয়ে আমরা সাহায্য করার চেষ্টা করি। এর নাড়ি-নক্ষত্র আমাদের জানা। উনার কাছে যা যা তথ্য, ফোন নাম্বার, কাগজ আছে সব নিয়ে বিকেলে আসতে বলি। এর মধ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটা এজেন্সির সাথে আলাপ করে পুরো ঘটনা বলে সহায়তা চাইলাম যারা এর আগেও সহায়তা করেছেন। এমন কত শত প্রতারণার ঘটনা যে প্রতিদিন ঘটছে তার খবর আমরা ক'জন জানি!

সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার পাশাপাশি নিজেদের সতর্ক হওয়া খুব জরুরী। এক্ষেত্রে সচেতন হলে আপনারাই আপনাদের স্বজনদের মৃত্যু ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমিয়ে আনতে পারেন। জীবনের ঝুঁকি নেবেন না, দালালের খপ্পড়ে পড়ে অবৈধভাবে ইউরোপে পাড়ি দেবেন না। প্রয়োজনে দেশে কিছু করার চেষ্টা করুন যে টাকা খরচ করে বিদেশে যাচ্ছিলেন। আত্মীয়-বন্ধু কাউকে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশে যাবার জন্য উৎসাহিত করবেন না।

বিদেশে যান, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ যান। কিন্তু দেখে শুনে বৈধভাবে যান। আর বোকামি কইরেন না! বোকামি করবেন না। এতে আপনি শুধু নন আপনার পরিবারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়, নষ্ট হয় দেশের ভাবমূর্তি। 

লেখক: ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক, মানবধিকার ও নিরাপদ অভিবাসনকর্মী।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে