শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১ আপডেট:

গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ হিসাবে গণমাধ্যম ধারালো হাতিয়ার

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ হিসাবে গণমাধ্যম ধারালো হাতিয়ার

"সংবাদপত্র শিল্প আর দশটা সাধারণ শিল্পের মতো নয়, পণ্য তৈরি করিলেই বাজারে বিক্রয় হইয়া যায়; কিন্তু সংবাদপত্রকে জনমতের বাহন হইয়া বাঁচিয়া থাকিতে হয়।" 

উক্তিটি সাংবাদিকতার পথিকৃৎ তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার। তিনি লিখেছেন, "দেশে দেশে যুগে যুগে সংবাদপত্রের উপর অসহিষ্ণু শাসকবর্গ হামলা করিয়াছেন এবং শেষ পর্যন্ত সংবাদপত্রই জয়যুক্ত হয়েছে।.. যাঁরা ইতিহাসের অমোঘ শিক্ষা উপেক্ষা করিয়া সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে মধ্যযুগীয় আচরণে লিপ্ত হইয়াছেন, তাহাদের প্রতি আমার অনুকম্পা প্রকাশ করিতে হয়।"

সত্যিই এই পুরুষসিংহ শাসকদের অনুকম্পাই প্রদর্শন করতেন। তা নাহলে যে অর্ডিনান্সের খবরও সংবাদপত্রে ছাপানো নিষিদ্ধ ছিল, সেই তার বিরুদ্ধেই ওই ভাষায় "রাজনৈতিক মঞ্চ" -এর কলাম কি করে লিখতেন? 

ফরাসি বিপ্লবোত্তর অরাজকতা লক্ষ্য করে এক মনীষী আক্ষেপ করে লিখেছিলেন, "Liberty, what crimes are being committed in thy name!"- স্বাধীনতা, তোমার নামে কত অপরাধই না অনুষ্ঠিত হচ্ছে! আমাদের বাংলাদেশের স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পার করেছে।

তবুও চারদিকে অবক্ষয়, সমাজজীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে অবক্ষয় ভয়াবহ রূপে নেই। পুরানো সব মূল্যবোধ এখন নিশ্চিহ্ন, নতুন কোন মূল্যবোধও দুর্নিরীক্ষ্য- যে মূল্যবোধে স্বাস্থ্য আর শালীনতার লক্ষণ রয়েছে। একধরনের সরকারি উন্নয়নের চাঞ্চল্য সর্বত্র দেখা যায় সত্য কিন্তু তাকে প্রাণচাঞ্চল্য নামে অভিহিত করা যায় না। এ যেন মরণের আগে হাত-পা ছোঁড়া। কেননা উন্নয়ন হয়নি রাজনীতির, ভবিষ্যত নেতৃত্বের। এই সময়ে বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে মানিক মিয়া থাকলে তিনি যুক্তির খড়াগাঘাতে ছিন্ন ভিন্ন করে দিতে পারতেন মিথ্যাকে। 

আবুল মনসুর আহমদের ভাষায়,"আমরা একবার সকলে মিলে জোর করে মানিক মিয়াকে আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটির মেম্বর করেছিলাম। বছর না ঘুরতেই তিনি বললেন, ভেতরের চেয়ে বাইরে থেকেই আওয়ামী লীগের বেশী খেদমত করতে পারবেন। করেছেনও তিনি। আমরণ আওয়ামী লীগের এমন খেদমত যার তুলনা হয় না। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, গোটা জাতি, সারাদেশ, শুধু পূর্ব পাকিস্তান নয়, গোটা পাকিস্তান তাঁর কাছে ঋণী। তাঁর অবদান এতো মূল্যবান ছিল যে, ইচ্ছা করলেই মন্ত্রী বা আওয়ামী লীগের পদাধিকারী হতে পারতেন। কিন্তু সেদিকে তাঁর নজর ছিল না"
তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার মতো আবুল মনসুর আহমদও বেঁচে নেই। বেঁচে আছে তাঁদের কথা। যেখানেই সাংবাদিকতার নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা ক্ষুন্ন, সেখানেই তাঁরা আরও বেশী স্মরণীয়। ঠিক সেরূপ, যেখানে গণতন্ত্রের স্বার্থ বিপন্ন, জনগণের স্বার্থ বিপর্যস্ত, সে বিপদ ও বিপর্যয় শাসকদের ইচ্ছাতেই হোক আর অনিচ্ছাতেই হোক, তাঁদের অভাব সেখানেই তীব্রভাবে অনুভূত। গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ ও ধারালো হাতিয়ার যে সংবাদপত্র বা গণমাধ্যম, সেই সত্যকে আপাততঃ স্বীকার করে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে সরকার মুক্তি দিয়েছে- এটা আমরা অন্ততঃ ধরে নিতে পারি। গণতন্ত্রই যাঁদের শক্তি-উৎস, তাঁদের হাতে গণতন্ত্র বিপন্ন হবেই বা কেন?

গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ ও ধারালো হাতিয়ার যে সংবাদপত্র, সেই সংবাদপত্রও অতীতে রেজিমেন্টড হয়েছে। বাক-স্বাধীনতা চাটুকারিতায় নিয়োজিত হয়েছে। আমাদের দেশের সমস্যার ও জনগণের দুর্দশার অন্ত নেই। কিন্তু বেশীরভাগই কৃত্রিম ও আমাদের নিজ হাতে তৈরী। শাসক-পরিচালকদের ভুল-ভ্রান্তির জন্য এসব ঘটে। আমাদের জাতীয় জীবনের দুটা প্রধান দিক রাজনীতি ও সাংবাদিকতা। আজ দেশে-সমাজে, রাজনীতিতে-অর্থনীতিতে, সাহিত্যে- সাংবাদিকতায়, বিদ্যালয়ে-মন্ত্রণালয়ে যা যা ঘটছে, মনে হয় মানিক মিয়ারা বেঁচে থাকলে এসব ঘটতে পারতো না। এই দুটা দিকেই মানিক মিয়া জীবদ্দশায় ছিলেন অনন্য ও অতুলনীয়। মৃত্যুর পরেও তাঁর স্থলবর্তী জন্মেনি। সাংবাদিকতায় ছিলেন মিশনারি আর রাজনীতিতে স্টেটসম্যান। এটাই ছিল তাঁর প্রভাবের গূঢ়তত্ত্ব। 

শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকেই বঙ্গবন্ধু আর মানিক মিয়ারা আত্মস্থ করেছিলেন দেশপ্রেম, রাজনৈতিক আদর্শবাদ, দুর্জয় সাহস, অমিত তেজ, বেপরোয়া ত্যাগ, স্বচ্ছ চিন্তা, সবল যুক্তি, কুশল-প্রকাশভঙ্গী এবং গণতান্ত্রিক সহিষ্ণুতা -সবই। তাঁদের মতো সামরিক স্বৈরাচারের সামনে উন্নত মস্তকে দাঁড়িয়ে জনগণের অধিকারের কথা বলতে বুকের পাটা খুব কম লোকই দেখিয়েছেন।

"আমাদের বাঁচার দাবি" ছয়-দফার সমর্থনে ১৯৬৬ সালের ৭ জুনের বিপ্লবে মানিক মিয়া ও তাঁর ইত্তেফাকের মতো সার্বিক ত্যাগ স্বীকার খুব কম নেতা ও সংবাদপত্রকেই করতে হয়েছে। মানিক মিয়া ও ইত্তেফাকের ওপর আইয়ুব খানের জুলুমের নজির দুনিয়ার দ্বিতীয়টি নেই। আবুল মনসুর আহমদের ভাষায় "বস্তুত জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সাংবাদিকদের ত্যাগ ব্যাপকতায়, সামগ্রিকতায় ও মহিমা-মর্যাদা অপরিসীম। আমরা যাঁরা সমানে জেল-জুলুম সয়েছি, তাঁরা শুধু শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনে ভুগেছি। মানিক মিয়ার মতো সম্পত্তি ধ্বংস -বাজেয়াপ্ত হয়নি আমাদের আর কারো। এতসব করেও ডিক্টেটররা মানিক মিয়াকে আদর্শচ্যুত করতে পারেনি। 

যে গণ-দাবির সমর্থন করার অপরাধে ইত্তেফাক শাসকদের শ্যেনদৃষ্টির শিকার হয়েছিল, মাত্র তিন বছরেরই ছাত্রজনতার সংগ্রামের সামনে আইয়ুব শাহীর পরাজয় ঘটে। ষড়যন্ত্রমূলক কুখ্যাত আগরতলা মামলারও অবসান ঘটে। যা ছিল জঙ্গি ডিক্টেটর আইয়ুবের কুখ্যাত "সিভিল ওয়ার" ও আর্গুমেন্ট অব ওয়েপনের" দর্প ও দম্ভের প্রথম নমুনা। রাজনীতিবিদ আবুল মনসুর আহমেদ তাই লিখেছেন, "জালিমশাহীর নমরুদী আক্রোশে যে বঙ্গবন্ধুকে পুড়িয়ে মারার উদ্দেশ্যে নির্যাতনের অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করেছিল সে আগুনের লক্-লকা জিভ ও উৎকীর্ণ স্ফুলিঙ্গ ইব্রাহিম নবীর কুসুমস্তবকের সুষমা ও সৌরভ নিয়ে 'ইত্তেফাকের' ফুলাসন ও পুষ্পমাল্যে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাংলাদেশে সাংবাদিকদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার শক্তিধর ডিফেন্ডার হতে হলে পূর্বসূরি মানিক মিয়াদের জীবনাদর্শ থেকে শিক্ষা গ্রহণের বিকল্প নেই। গণতন্ত্রই মানবাধিকারের সর্বশ্রেষ্ঠ রক্ষাকবজ। সীমাহীন শক্তির অধিকার মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সেদেশের সংবাদপত্রগুলো কিভাবে লড়াই করে গণতন্ত্রের মর্যাদা রক্ষা করছেন, এটা দেখে আমাদের সাংবাদিকদের সঙ্কল্পবদ্ধ হতে হবে।

রাষ্ট্র ও সংবাদমাধ্যম উভয়ের সমন্বয়ের প্রয়োজন, উভয়কে হাত ধরাধরি করে চলতে হয়। যদি না চলে, অথবা উভয়ের গতি হয় অবক্ষয়ের দিকে, তা হলে তা রোধ করার পথ নির্দেশের দায়িত্ব কার? নিঃসন্দেহে সাহিত্য আর শিল্পের ভূমিকা দীর্ঘমেয়াদি, তার আবেদন ধীরসঞ্চারী, তার ফল দেখা দেয় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর। তাৎক্ষণিকের প্রয়োজন মিটাতে সংবাদমাধ্যম অদ্বিতীয়। সমাজের প্রতিদিনের চেহারাটা সংবাদপত্রেই প্রতিফলিত হয়। এ প্রায় দর্পণের কাজ করে - চেহারার কালো দাগটা সহজেই নজর কাড়ে, তখন তা মুছে ফেলার জন্য হাতটা ঊর্ধ্বাভিসারী না হয়ে পারে না। এ প্রায় জৈব তাড়নার মতো কাজ করে। জাতীয় জীবনে গণমাধ্যমের ভুমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের প্রতিভাবান, সুযোগ্য, দক্ষ ও কুশলী সাংবাদিকের অভাব নেই। অভাব সাহসী ও নির্ভীক সাংবাদিকের। যারা সমাজ ও রাষ্ট্র উভয়কে বিচার করতে আর পথ দেখাতে সক্ষম। সমাজ, রাষ্ট্র আর বৃহত্তর জনগণের স্বার্থ যেখানে জড়িত- তা এমন বৃহৎ ও মহৎ বস্তু যে, তার জন্য নিবেদিত সাংবাদিকরা যে কোন নির্যাতনের মোকাবিলা করতে ভীত হতে পারেন না। স্বাধীনতার আগে যে ধরণের নির্যাতনের সম্মুখীন সাংবাদিকরা হতেন, সেরকম পরিস্থিতি অবসান ঘটেছে। তবে ধরন-ধারণ পরিবর্তন ঘটলেও অন্যরূপ, অন্য আকার নির্যাতন যে চলবে না বা এখনো চলছে না সে কথা বলা যায় না। সরকার যারা চালান তারাও দোষে-গুণে মানুষ, তাঁরাও যে মাঝেমধ্যে অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছেন না বা ভ্রান্ত নীতির অনুসরণ করেন না তা নয়। 

সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে ফাঁসাতে সরকারকে কিভাবে আমলাতন্ত্র অসহিষ্ণু পথ বাতলে দিচ্ছিল, তা আমরা প্রত্যক্ষ করলাম। দেশপ্রেমিক সাংবাদিকদের বিপদের ঝুঁকি নিয়ে হলেও সে সবের প্রতিবাদ জানাতে হবে, সরকারের ভুল-ভ্রান্তিকেও দেখিয়ে দিতে হবে আঙ্গুল দিয়ে। এবং রোজিনা ইসলাম ইস্যুতে সাংবাদিকরা তাই করেছে। আশার কথা হচ্ছে, আমরা সাংবাদিকরা রাজনৈতিকায়ণের আওতাধীন আদর্শগত বৈপরীত্যের বেড়াজালে বিভক্ত হলেও সাম্প্রতিক সাংবাদিকদের ঐকমত্যে একটা আশার রেখাপাত দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় প্রেসক্লাব, বিএফইউজে, ডিইউজে এবং ডিআরইউ নেতৃত্বের ফলশ্রুতিতে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের মুক্তিকে যে তরান্বিত করেছে - তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বিপদের ঝুঁকি নিয়েই এসবের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয়েছে। এ না করা হলে শুধু যে সাংবাদিক হিসাবে কর্তব্যচ্যুতি ঘটে তা নয়, পেশার প্রতিও করা হয় বিশ্বাসঘাতকতা। দেশের মানুষকে সর্বপ্রকারে সচেতন রাখা আর সচেতন করে তোলাই সংবাদমাধ্যমের এক বড় দায়িত্ব। এ দায়িত্বপালন রাজনীতিবিদদের দ্বারা হওয়ার নয়। কারণ তাঁরা সবসময় সবকিছুই দলীয় চশমা দিয়ে দেখেন। তাই তাঁদের পক্ষে পুরোপুরি নিরপেক্ষ হওয়া বা যথাযথভাবে সবকিছু দেখা এবং তার মূল্যায়ন করা সম্ভব হয় না। পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের ঘটনাবলী সাধারণভাবে একটি প্রগতিপ্রবণ নির্দিষ্ট দিগন্তমুখী থাকার কারণে এবং মুক্তিসংগ্রামের ভাবাদর্শগত ও বস্তুগত উপাদানগুলো অনিবার্যভাবে স্বাধীন সত্তার দিকে বিন্যস্ত হওয়ার ফলেই বাংলাদেশের সৃষ্টি হয়েছে। দ্বন্দ্বাত্মক বস্তু গতিধারার মাঝে মাঝে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে বিপ্লবাত্মক উপাদানের মধ্যেই। জট পাকিয়ে দিয়েছে সংগ্রামী ব্যুহ রচনার ক্ষেত্রে। সাময়িক প্রেক্ষিত নিয়েই এসেছে অভিঘাতের তাগিদ। পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্র ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে জুজু তৈরি করে তা সংক্রমিত হয়েছিল এ দেশের মানুষের মনেও। নিষেধের বেড়াজাল ছিল চারদিকে। মাঝে মাঝে এই ভয় আর বেড়াজাল ভাঙার জন্য দরকার পড়তো নির্ভীক মানুষের। একজন সাংবাদিকের অবদান তুচ্ছ নয়। তিনি দার্শনিক নন, সমাজকে নতুন দর্শন দান করেন না বটে, কিন্তু চলতি সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের যা কিছু ক্লেদ, যা কিছু অনভিপ্রেত আবর্জনা, সেগুলো রাত্রির আঁধার হতে দিবালোকে তুলে ধরেন। চলতি সমাজকে তিনি আঁধার ছেড়ে আলোর দিকে যেতে অনুপ্রাণিত করেন। আঁধারের দিকটা দেখিয়ে দেয়া মানে আলোর প্রতি আকৃষ্ট করা। এটাকেই বলে সমাজ চেতনা। 

বাংলাদেশের পরিস্থিতি লক্ষ্য করে সেই মনীষীর উক্তির সঙ্গে সঙ্গে আমার মানসপটে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। দুঃসাহসিক সত্য ভাষণে তাঁর অবদান আজও অনতিক্রম্য রয়ে গেছে। তাঁর সাংবাদিকতা অপক্ষপাত ছিল তা বলবো না, তবে নিজের আদর্শ আর বিশ্বাসে তিনি ছিলেন অনঢ়। বিপদের বহু ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও দোর্দণ্ডপ্রতাপ সরকারের কাছেও কোনদিন নত করেননি মাথা। বিপদের মুখে তাঁর কলম যেন আরও ক্ষুরধার হয়ে উঠতো। হয়ে উঠতেন অধিকতর দুঃসাহসী। আমাদের সাংবাদিকতার বর্তমান চেহারা দেখলে প্রশ্নে জাগে আমরা সাংবাদিকরা সাংবাদিকতার অতীত ঐতিহ্য অনুসরণ করছি কিনা? আমাদের গণমাধ্যমগুলো 'জলো' হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সমাজ রাষ্ট্র কি এখন সব সমালোচনার উর্ধ্বে পৌঁছে গেছে? নিশ্চয়ই না। আমরা সমালোচনা করবো গঠণমূলক সমালোচনা। করবো নিজেদেরও আত্মসমালোচনা। আমরা জানান দিতে চাই যে, সত্যকেই ভালোবাসবো, মিথ্যাকে করবো পরিহার।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৪৯ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম