শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩১, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১

পরাধীনতা সব সময় অদৃশ্য থাকতে ভালোবাসে

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
পরাধীনতা সব সময় অদৃশ্য থাকতে ভালোবাসে

একটা নাটাই হাতে সুতো দিয়ে মানুষ যখন কাগজের ঘুড়িকে নিয়ন্ত্রণ করে তখন মানুষ ভাবে ঘুড়িটা তার দাসত্ব বরণ করেছে। ঘুড়িটা তার বশ্যতা স্বীকার করে তার হাতের খেলনা হয়েছে। মানুষের মনস্তত্ব তখন উন্মাদ হয়ে ঘুড়িটাকে যেভাবে পারে সেভাবে নাচাতে থাকে, সুতোটাকে যেভাবে টানে আর ছাড়ে ঘুড়িটার জীবন হয়তো তেমন একটা শেলবিদ্ধ টানাপোড়েনে করুণ আর্তনাদ করে কাঁদে। তবে মানুষের কান পর্যন্ত সে কান্নার শব্দ কখনো পৌঁছায় না অথবা মানুষ সেই চিৎকার শুনবে না বলে কানে তুলো দিয়ে রাখে। ঘুড়ি সাধারণত কাগজের তৈরি হয়।

বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বস উদ্ভিদের জীবন আছে সেটা প্রমাণ করলেও কাগজের জীবন আছে এটা এখনো পর্যন্ত কেউ প্রমাণ করতেব পারেনি। সে হিসেবে কাগজের ঘুড়িটা একটা জড় পদার্থ। জড় পদার্থের স্বাধীনতা পরাধীনতার গ্লানি আছে কিনা সেটা বলা কঠিন। তবে মানুষ যে জড়ের স্বাধীনতাও হরণ করতে পারে এটা তার প্রত্যক্ষ প্রমাণ। 

একটা বড়শি হাতে মানুষ যখন মাছ শিকার করতে যায় তখন মানুষ ভাবে তার বড়শি নামের অস্ত্রের কাছে মাছটা ধরাশায়ী হবে। বড়শিতে মাছটা আটকালে মানুষ বিজয়ীর হাসি হাসে। মানুষের মনস্তত্ব তখন বলে মাছটা তার হাতে বন্দি হয়েছে, তার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। অথচ কি অদ্ভূত এই মাছটা নদীতে স্বাধীন ছিল। মানুষ সে স্বাধীনতা হরণ করলেও মুখে তা স্বীকার করে না। মানুষ খাদক হয়। এরপর মানুষ খাদকের চরিত্র ধারণ করে ম্যাচটাকে গলা দিয়ে ঢুকিয়ে তার পেট ভরাবে। আমোদিত হবে, আহলাদিত হবে। তবে সে মাছটাকে হজম করতে পারবে কিনা সেটা একটা জটিল দর্শনতত্ত্ব। যে মানুষ অবৈধভাবে যেটা তার খাদ্য নয় এমন কিছু খায় সেটা সে ভোগ করতে পারে কিনা কেউ জানে না। আবার নদীতে বড় বড় মাছগুলো ছোট ছোট অসহায় মাছগুলোকে গিলে খেয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে।

এমনটা এক সময় রাজা জমিদাররা করেছেন। খাজনার নাম করে গরীব প্রজাদের শোষণ করেছেন, অত্যাচার করেছেন। এভাবে মানুষ মানুষদের রাক্ষসের মতো গিলে খেয়েছে অথচ এমন অবিচার দেখার মতো তখন কেউ ছিল না। নিষ্ঠুর পৃথিবীর মানুষ তার আঙুলে সুতোকে সাজিয়ে কাঠের পুতুলগুলোকে নাচায়। এটা নাকি মানুষের পেশা ছিল। যে মানুষটার পেশা ছিল সে মানুষটা দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে এই কাজটা বেছে নিয়েছিল। অথচ সেও কারো না কারো হাতের পুতুল ছিল। যেমন খুশি তেমন সেও নেচেছে, পুতুলকেও নাচিয়েছে। এভাবে মানুষ মানুষের পুতুল হয়েছে আর মানুষরা যেমন পরাধীন হয়েছে পুতুলদেরও তেমনি পরাধীন করেছে। তারপরও মানুষের অসহায়ত্ব থেমে থাকেনি। পরাধীনতা থমকে যায়নি।

কখনো মানুষ বড় বড় মানুষের দ্বারা পরাধীন হয়েছে। কখনো মানুষ প্রকৃতির হাতে পরাধীন হয়েছে। আবার কখনো মানুষ সময়ের কাছে পরাধীন হয়েছে। খুব বিস্ময়কর একটা বিষয় তা হলো মানুষ সবাইকে পরাধীন করতে ভালোবাসে। হোক সেটা টাকার জোরে। হোক সেটা ক্ষমতার জোরে। হোক সেটা মানুষকে লোভ দেখিয়ে। হোক সেটা অন্ধত্ব দিয়ে। অথচ যে মানুষ এতো পরাধীনতার শিকলে সবাইকে বাঁধতে চায়, সে মানুষ যে নিজে পরাধীন সেটা কখনো বুঝতেও পারে না। 

মানুষের ফাঁপা একটা ডিমের মতো আবরণ এখানেই, যেখানে মানুষ ভাবে তার হাত অনেক লম্বা অথচ এমন ভাবনায় জরাগ্রস্ত মানুষের হাতও থাকে না। চিন্তাশক্তির সৌন্দর্য থাকে না। জীবনাশক্তির মর্ম থাকে না। নিজের ব্যক্তিত্বের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মানুষ কখনো কখনো জড় পদার্থের কাছে পরাধীন হয়। এই পরাধীনতার থেকে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না। মানুষ মাদকের মতো নেশার কাছে পরাধীন হয়। মানুষ টাকার কাছে পরাধীন হয়। মানুষ মন্দের কাছে পরাধীন হয়। মানুষ রঙ্গলীলার কাছে পরাধীন হয়। মানুষ নিজেও কেন যেন পরাধীন হতে ভালোবাসে। হয়তো তার ভিতর মানুষ থাকেনা, পরজীবী একটা জীব থাকে। তার কাছে বৃক্ষ হয়ে উঠবার মতো চিন্তাশক্তির জোত্যি থাকেনা, আগাছা-পরগাছা হয়ে থাকার মতো পরশ্রীকাতরতা থাকে।

আবদুল্লাহ আল মামুন রচিত এখনো ক্রীতদাস নাটকটির কথা মনে পড়লো। আলো ঝলমল সুখের সুতোয় বাধা ইটপাথরের প্রাচীরের পর প্রাচীরে গড়া উঁচু উঁচু দালানকোঠা। নগর-মহানগর। লাল-নীল বাতি। কংক্রিটের পিচের আগুনে পোড়া রাজকীয় জনপদ। অথচ এই পাদ-প্রদীপের নিচেই অন্ধকার। এই অন্ধকারকে বক্ষে ধারণ করে গড়ে উঠেছে এক একটা বস্তি। বস্তিবাসীদের জীবন। সেটা জীবন কিনা বলা যাবে না। তবে সেখানেই মানুষ বাস করে। প্রতিদিন জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বাঁচে। সে যুদ্ধটা বৈধ না অবৈধ সেটা ভাবার মতো সময় তাদের থাকে না। কারণ জীবন যন্ত্রণার চেয়ে ক্ষুধার যন্ত্রনা যে আরও অনেক বেশি শক্তিশালী। গ্রাম থেকে শহরে চলে আসা ট্রাকচালক বাক্কা মিয়ার একদিন সব ছিল। অনেক স্বপ্ন নিয়ে দেশের জন্য যুদ্ধও করেছিলেন। অথচ সব হারিয়ে তাকে আজ পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে। স্ত্রী কান্দুনীর উপার্জনে কোনোমতে তার সংসার চলে। 

রাত-দিন বিছানায় মৃত মানুষের পরে থাকা বাক্কা মিয়ার চোখ আর মনুষ্যত্ব চেয়ে চেয়ে নির্বাক হয়ে দেখে কিভাবে অভাব মানুষকে পরাধীন করে। চোখের সামনে নিজের মেয়েকে পুরুষের লালসার কাছে বিক্রি হতে দেখে সে। এই পচে যাওয়া ভঙ্গুর এই সমাজব্যবস্থার প্রতি তার তীব্র ঘৃণা তৈরি হয়। মনটা প্রতাবাদী হয়ে উঠতে চায়। কিন্তু সবকিছুই যে পরাধীনতার হাতে বন্দি, তার প্রতিবাদ ঠুকরে ঠুকরে কেঁদে মরবে হয়তো তরঙ্গে তরঙ্গে। তবে তা তথাকথিত সভ্য মানুষের কানে হয়তো কোনোদিনও পৌছাবে না।

হয়তো আমরা মানুষ দেখি না, কোনো না কোনোভাবে এক একটা সুতোয় বাধা মানুষ দেখি। যারা ভাবে তাদের জীবন আছে অথচ সে জীবনে কোনো প্রাণ থাকে না। একটা অদৃশ্য সুতো মানুষকে টানতে টানতে কোথায় নিয়ে যাবে সেটা হয়তো কেউ জানে না। জানবে না কোনোদিন। কারণ পরাধীনতা সব সময় অদৃশ্য থাকতে ভালোবাসে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’
শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম
আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের
ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল
স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’
‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী
নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’
‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ
আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা
সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা
নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী
সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন
বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে