শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অলৌকিক আনন্দের ভার’ বইবার শক্তি সৃষ্টিকর্তা অপারভাবে তাকে দিয়েছেন। প্রায় অর্ধশত প্রাপ্ত উপাধি, সম্মাননা, ডিগ্রি কিংবা পুরস্কারের মতো বাংলার দুঃখী মানুষের হাসি দেখে নিজেকে নিত্য আপ্লুত ও উজ্জীবিত রেখেছেন। তিনি আর কেউ নন, তিনি ১৭ কোটি বাঙালির আশা, ভরসা এবং আস্থার প্রতীক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। মূলত শেখ হাসিনা এক সংগ্রামশীল নারীর নাম। উপমহাদেশের পারিবারিক উত্তরাধিকার কেন্দ্রিক রাজনীতির পরিপোষক হিসেবে তিনি পরিজ্ঞাত নন। কোনোভাবেই তুলনীয় নন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী, তদীয়পুত্র রাজীব গান্ধী, শ্রী মাভো বন্দর নায়েকে, তার কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী, অং সান সু চি ও বেনজীর ভুট্টোর সঙ্গে। তার চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। ইন্দিরা গান্ধী বা রাজীব গান্ধীর মতো পিতা-মাতার অবর্তমানে মন্ত্রিত্ব বা প্রধানমন্ত্রিত্ব দিয়ে তাঁর অভিষেক ঘটেনি। বন্দর নায়েকে, চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী বা বেনজীর ভুট্টোর মতো অতি অল্পকাল পরে রাজনীতির মঞ্চ থেকে তাঁর তিরোধান ঘটেনি। আবার দীর্ঘ সংগ্রাম শেষে অং সান সু চির মতো জান্তার সঙ্গে আপস করে ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে জাতিগত নিধনযজ্ঞে তিনি মাতোয়ারা হয়ে নিজের সুনাম ও সুখ্যাতি তলানিতে নিমজ্জন করেননি; বরং সংগ্রামশীল আপসহীন পিতা-মাতার সান্নিধ্যে থেকে রাজনীতির বন্ধুর পাঠ নিয়েছেন।

তিনি ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত ছিলেন। ইডেন কলেজে অধ্যয়নকালে ছাত্রী সংসদের ভিপি ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে ছাত্রলীগের হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর দুঃখজনক প্রয়াণের পর চার দশকব্যাপী আন্দোলন-সংগ্রাম, জেল-জুলুম, বন্দিত্ব ও অন্তরীণ থেকে পরিপক্ক রাজনীতিবিদ থেকে রাষ্ট্রনায়কের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী মহীরুহরূপে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছেন। তিনিই একমাত্র সরকারপ্রধান, যিনি পরিবার পোষণনীতি পরিহারের সাহস দেখিয়েছেন। নিজ দলের তস্করদের তিনি আস্কারা দেননি। পালের গোদা ‘সম্রাট’দের ফকিরে রূপান্তর করে জেলের ভাত খাইয়ে আইনের শাসনকে সুউচ্চমানে ঊর্ধ্বচারী করেছেন। তার নির্লোভের নিশানা এমন আকাশ ছুঁইছুঁই যে, তিনি নিজের নামে পদ্মা সেতুর নামকরণের প্রস্তাব হাসিমুখে ফিরিয়ে দিয়েছেন। পতাকা হাতে খেলার মাঠে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন, উজ্জীবিত করেছেন; কখনও নিজ হাতে রান্না করা খাবার খেলোয়াড়দের বাসায় পাঠিয়েছেন।

আওয়ামী লীগ নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাথে এমন বন্ধনে আবদ্ধ যা অবিচ্ছেদ্য। আওয়ামী লীগ কোন দিন রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারবে তা ছিল আমাদের কাছে দুরাশা। তবু ১৯৯৬ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২০ বছর ৬ মাস পর তাঁর দল ক্ষমতায়। তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী। এই দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অপাংক্তেয়। তাঁর জয় বাংলা স্লোগান শুধু যে নির্বাসিত তা নয় সেটি উপহাসের এবং নিন্দার। স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবসে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতায় অনুপস্থিত স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমির ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আর সরকারের কথা। শুধু আছে এক মেজরের কথা যিনি বেতারে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন আর সেই ঘোষণা শুনে জনগণ যুদ্ধ করে দখলদার সৈন্যদের পরাজিত করে বিজয় অর্জন করলো, সেই দখলদার সৈন্যের পরিচয়ও গোপন থাকে তাদের নির্মিত ইতিহাসে। কিন্তু ইতিহাস যে বড়ই নির্মম, তা হয়তো তাদের জানা ছিল না। বাংলাদেশের জনগণ এখন সবই জানতে পেরেছে, কিভাবে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিচালিত করে দেশটাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। 

রাজনৈতিক তীব্র বিভাজন, দারিদ্র্য এবং বিপুল জনসংখ্যার ছোট আয়তনের একটি দেশ বাংলাদেশ। এখানে পদে পদে সমস্যা, সংকট, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয়, উন্নতির চাকা সচল রাখতে হয়। এ দেশে প্রধানমন্ত্রীর পথচলা কুসুমাস্তীর্ণ নয়। এই কণ্টকাকীর্ণ পথে অসামান্য দৃঢ়তায় বহু অসাধ্য সাধন করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এইতো মাত্র বছর পনেরো আগেও এ দেশে অসম্ভব মনে করা হতো এমন অনেক কিছুই তিনি সম্ভব করে দেখিয়েছেন নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থেকে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অনড় থেকে তা সফলভাবে বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার মতো নজির এ দেশে আর নেই। গত চার দশক আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে টানা তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনা এর আগেও এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। দল ও রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন সময়ে বহু সাহসী ও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অনেক কেন্দ্রীয় নেতাও শেখ হাসিনার ওই সব সিদ্ধান্ত ঠিক হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহের দোলাচলে থাকতেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, অবিচল থেকে শেখ হাসিনা ঠিকই তাঁর লক্ষ্য পূরণ করে ফেলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এ দেশেরই যে গোষ্ঠী হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটসহ নানা অপরাধে লিপ্ত হয়েছিল, এ দেশের মাটিতে একদিন তাদের বিচার হবে, এটা যেন অবিশ্বাস্য হয়ে উঠেছিল। যুদ্ধাপরাধীরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল, মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছিল। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা এবং বিচারের রায় বাস্তবায়ন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন শেখ হাসিনা। তিনি এই বিচার ও রায় বাস্তবায়ন না করতে দেশে ও বিদেশে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। বহু প্রভাবশালী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর না করতে শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করা হয়। এর পরও পিছু হটেননি তিনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় বাস্তবায়ন করে জাতিকে দায়মুক্ত করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা হত্যা করেছিল, তাদের বিচারের মুখোমুখি করতেও নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল ছিলেন শেখ হাসিনা। নানা প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও তিনি সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেননি। খুনিদের বিচার ও রায় কার্যকর করে যাচ্ছেন। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি সাহসী সিদ্ধান্ত ও দৃঢ়তার অসাধারণ নজির। দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ায়। এরপর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না বলে দেশ-বিদেশের বহু বিশেষজ্ঞ মতামত দেন। কিন্তু শেখ হাসিনা লক্ষ্যে অবিচল থেকে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন। এ ঘটনা বিশ্বব্যাংকের মতো প্রভাবশালী একটি সংস্থার জন্য চপেটাঘাত স্বরূপ। বিএনপি জোটের অংশগ্রহণবিহীন ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা শেখ হাসিনার আরেকটি দৃঢ় সিদ্ধান্তের নজির। এই নির্বাচন সম্পন্ন করা এবং পরবর্তী সময়ে সরকার গঠন নিয়ে অনেকেই নানা আশঙ্কা জানালেও শেখ হাসিনা নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থাকেন।

বাংলাদেশের মানুষের আশার বাতিঘর বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফেরার পর ৪০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু বিহীন এবং তার স্বপ্নের সোনার বাংলায় আলোর মশাল হাতে কাণ্ডারি হয়ে এসেছিলেন জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্বেও চার দশক। সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথম মেয়াদের পাঁচ বছর এবং পরপর তৃতীয় মেয়াদের প্রায় সাড়ে ১২ বছর অতিক্রান্ত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বে বাংলাদেশের এক অনন্য পরিচিতি লাভ করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যার যোগ্য নেতৃত্ব, দক্ষতা, সততায় আজকে দেশের এ অবস্থান। কিসিঞ্জারের সেই ‘বটমলেস বাস্কেট’-এর দেশ এখন বিশ্বে ‘উন্নয়নের রোলমডেল’ই শুধু নয়, মানবতার অনন্য উদাহরণ। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর একাধিক গণতান্ত্রিক সরকার ও স্বৈরশাসক দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এলেও বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে কাজ করেননি। নিজেদের আখের গোছাতেই ব্যস্ত ছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদ (১৯৯৬-২০০১) ও ২০০৮ থেকে টানা তিন মেয়াদে দেশের অর্থনৈতিক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করায় বিজয়ের ৫০ বছরে অর্থ ও বাণিজ্যের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জন বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণ, অর্থনৈতিক মুক্তি, রিজার্ভ, প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয়ে উন্নত দেশগুলোকেও টেক্কা দিচ্ছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বৃদ্ধির অর্থ হলো, অর্থনীতির শক্তিশালী হচ্ছে। ১৯৭১ সালে ১২৯ ডলার মাথাপিছু আয়ে শুরু করা, বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৬৪ ডলার। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে যেখানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করত ৮০ শতাংশ মানুষ, আজ সেই সংখ্যা মাত্র ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশের প্রথম অর্থবছরে (১৯৭২-৭৩) দেশের বাজেটের আকার ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। ৫০ বছরের মাথায় এসে বাজেটের আকার দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। গ্রামাঞ্চলে এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। বার্ষিক মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সর্বশেষ পরিমাণ ২৪ হাজার মেগাওয়াট। খাদ্যশস্যের উৎপাদন ৪৫১ লাখ টন। স্বাধীনতার আগে এর পরিমাণ ছিল অনেক কম। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৩৪৮ দশমিক ৩৩ মিলিয়ন ডলারের রফতানি আয় বেড়ে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৮৬ কোটি ডলার। শিক্ষা, গড় আয়ু, আমদানি, রফতানি, রিজার্ভ, ডলারের মান, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার এবং মাথাপিছু আয়ের মতো প্রতিটি সূচকে এখন বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে। অনেক সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ এখন ভারত থেকেও এগিয়ে। বিস্ময়কর উত্থানের কারণ খুঁজছে ভারতও। স্বাধীনতার পরপর আমাদের ১০০ টাকা দিয়ে ভারতীয় ৩৫-৪০ রুপি পাওয়া যেত। আর এখন পাওয়া যায় ৮৫-৯০ রুপি। সব কিছু সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন বলেই। তিনি আজকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেই করোনার মহামারিতেও দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল। বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়কও রীতিমতো ক্লান্ত। তারা যখন প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করছেন, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অসীম সাহসিকতা আর মানবিকতা দিয়েই জয় করছেন সব কিছু। করোনাযুদ্ধে একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়কই নন, ইতিহাসে নাম লেখাচ্ছেন যুদ্ধজয়ের বীরত্বগাথার গৌরবে। করোনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে প্রশংসনীয় সফল ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন জনগণকে। মানুষের জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখতে একের পর এক সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন সরকারপ্রধান। বড়, মাঝারি, ক্ষুদ্র শিল্প বাঁচাতে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়াসহ সাহস ও উদ্দীপনা জুগিয়েছেন। বেকার ও কর্মহীন মানুষের জন্য বরাদ্দ করেছেন মানবিক সহায়তা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপের ফলেই বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের টিকা আনা সম্ভব হয়েছে। বিশ্বের অনেক ধনী দেশও যখন এ টিকা পায়নি, তখন দেশের মানুষের জন্য বিনামূল্যে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। অতি সম্প্রতি ভারত করোনা টিকা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় ভ্যাকসিন নিয়ে বাংলাদেশে সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছেন, ‘যত টাকা লাগুক, টিকা আনবই’। সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মানুষের কল্যাণে এবং ইশতেহার বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে’। অর্থাৎ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ যে ভিশন দেয়, তা বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। গত বছর শুরু হয়েছে ‘মুজিব শতবর্ষ’। গত বছর মুজিববর্ষ শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন- একটি পরিবারও ভূমিহীন থাকবে না। ঠিক সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ৭০ হাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় আরও ৫৫ হাজার ঘর আগামী জুন মাসে হস্তান্তর করা হবে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন, তার কন্যা শেখ হাসিনা সেই অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করছেন। চার দশক আগে তিনি যদি ফিরে এসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল না ধরতেন, তা হলে এমন বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।

‘মানবতার মা’ বলতে বিশ্ববাসী তাকেই জানে ও বোঝে। বঙ্গবন্ধুর রক্তে ভেজা এ ইটপাথরের নগরের বদলে মধুমতিঘেঁষা বাইগার নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া তাকে অনেক বেশি টানে, যেখানে চির শান্তির নিদ্রায় শায়িত আছেন তাঁর মহান পিতা; সেখানেই নিজের শেষ জীবনটা উপভোগ করার বড় সাধ তাঁর। তাই ৭৫ বছরে পদার্পণের প্রাক-মুহূর্তে সরকারপ্রধানের পর্বতপ্রমাণ ক্ষমতার মোহময়তা পরিত্যাগ করার অভিপ্রায় কেবল তাকেই মানায়- ‘বয়স তো পঁচাত্তর হলো, আর কত?’ বাংলার মানুষের সৌভাগ্য এই যে, ঘাতকচক্র ১৯ বার তাকে হত্যার নিশানা বানালেও বিধাতা যার সহায়, তার প্রাণবায়ু সংহারের সাধ্য কার? বস্তুত, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখমোচন করে পুষ্পের হাসি ফোটানোর তরে সৃষ্টিকর্তা নিরন্তর সৃষ্টিশীল উদার মানবী হিসেবে এবং অনতিক্রম্য রাষ্ট্রনায়করূপে ৭৫ বছর বয়সেও পুণ্যতা ও পূর্ণতায় তার জীবনের সুধাপাত্র ভরে রেখেছেন। তিনি দীর্ঘায়ু লাভ করুন; শতায়ু হোন- এ একান্ত ও একাগ্র কামনা আমাদের। জন্মদিনে তাঁর সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম