শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অলৌকিক আনন্দের ভার’ বইবার শক্তি সৃষ্টিকর্তা অপারভাবে তাকে দিয়েছেন। প্রায় অর্ধশত প্রাপ্ত উপাধি, সম্মাননা, ডিগ্রি কিংবা পুরস্কারের মতো বাংলার দুঃখী মানুষের হাসি দেখে নিজেকে নিত্য আপ্লুত ও উজ্জীবিত রেখেছেন। তিনি আর কেউ নন, তিনি ১৭ কোটি বাঙালির আশা, ভরসা এবং আস্থার প্রতীক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। মূলত শেখ হাসিনা এক সংগ্রামশীল নারীর নাম। উপমহাদেশের পারিবারিক উত্তরাধিকার কেন্দ্রিক রাজনীতির পরিপোষক হিসেবে তিনি পরিজ্ঞাত নন। কোনোভাবেই তুলনীয় নন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী, তদীয়পুত্র রাজীব গান্ধী, শ্রী মাভো বন্দর নায়েকে, তার কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী, অং সান সু চি ও বেনজীর ভুট্টোর সঙ্গে। তার চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। ইন্দিরা গান্ধী বা রাজীব গান্ধীর মতো পিতা-মাতার অবর্তমানে মন্ত্রিত্ব বা প্রধানমন্ত্রিত্ব দিয়ে তাঁর অভিষেক ঘটেনি। বন্দর নায়েকে, চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী বা বেনজীর ভুট্টোর মতো অতি অল্পকাল পরে রাজনীতির মঞ্চ থেকে তাঁর তিরোধান ঘটেনি। আবার দীর্ঘ সংগ্রাম শেষে অং সান সু চির মতো জান্তার সঙ্গে আপস করে ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে জাতিগত নিধনযজ্ঞে তিনি মাতোয়ারা হয়ে নিজের সুনাম ও সুখ্যাতি তলানিতে নিমজ্জন করেননি; বরং সংগ্রামশীল আপসহীন পিতা-মাতার সান্নিধ্যে থেকে রাজনীতির বন্ধুর পাঠ নিয়েছেন।

তিনি ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত ছিলেন। ইডেন কলেজে অধ্যয়নকালে ছাত্রী সংসদের ভিপি ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে ছাত্রলীগের হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর দুঃখজনক প্রয়াণের পর চার দশকব্যাপী আন্দোলন-সংগ্রাম, জেল-জুলুম, বন্দিত্ব ও অন্তরীণ থেকে পরিপক্ক রাজনীতিবিদ থেকে রাষ্ট্রনায়কের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী মহীরুহরূপে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছেন। তিনিই একমাত্র সরকারপ্রধান, যিনি পরিবার পোষণনীতি পরিহারের সাহস দেখিয়েছেন। নিজ দলের তস্করদের তিনি আস্কারা দেননি। পালের গোদা ‘সম্রাট’দের ফকিরে রূপান্তর করে জেলের ভাত খাইয়ে আইনের শাসনকে সুউচ্চমানে ঊর্ধ্বচারী করেছেন। তার নির্লোভের নিশানা এমন আকাশ ছুঁইছুঁই যে, তিনি নিজের নামে পদ্মা সেতুর নামকরণের প্রস্তাব হাসিমুখে ফিরিয়ে দিয়েছেন। পতাকা হাতে খেলার মাঠে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন, উজ্জীবিত করেছেন; কখনও নিজ হাতে রান্না করা খাবার খেলোয়াড়দের বাসায় পাঠিয়েছেন।

আওয়ামী লীগ নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাথে এমন বন্ধনে আবদ্ধ যা অবিচ্ছেদ্য। আওয়ামী লীগ কোন দিন রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারবে তা ছিল আমাদের কাছে দুরাশা। তবু ১৯৯৬ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২০ বছর ৬ মাস পর তাঁর দল ক্ষমতায়। তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী। এই দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অপাংক্তেয়। তাঁর জয় বাংলা স্লোগান শুধু যে নির্বাসিত তা নয় সেটি উপহাসের এবং নিন্দার। স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবসে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতায় অনুপস্থিত স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমির ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আর সরকারের কথা। শুধু আছে এক মেজরের কথা যিনি বেতারে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন আর সেই ঘোষণা শুনে জনগণ যুদ্ধ করে দখলদার সৈন্যদের পরাজিত করে বিজয় অর্জন করলো, সেই দখলদার সৈন্যের পরিচয়ও গোপন থাকে তাদের নির্মিত ইতিহাসে। কিন্তু ইতিহাস যে বড়ই নির্মম, তা হয়তো তাদের জানা ছিল না। বাংলাদেশের জনগণ এখন সবই জানতে পেরেছে, কিভাবে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিচালিত করে দেশটাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। 

রাজনৈতিক তীব্র বিভাজন, দারিদ্র্য এবং বিপুল জনসংখ্যার ছোট আয়তনের একটি দেশ বাংলাদেশ। এখানে পদে পদে সমস্যা, সংকট, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয়, উন্নতির চাকা সচল রাখতে হয়। এ দেশে প্রধানমন্ত্রীর পথচলা কুসুমাস্তীর্ণ নয়। এই কণ্টকাকীর্ণ পথে অসামান্য দৃঢ়তায় বহু অসাধ্য সাধন করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এইতো মাত্র বছর পনেরো আগেও এ দেশে অসম্ভব মনে করা হতো এমন অনেক কিছুই তিনি সম্ভব করে দেখিয়েছেন নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থেকে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অনড় থেকে তা সফলভাবে বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার মতো নজির এ দেশে আর নেই। গত চার দশক আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে টানা তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনা এর আগেও এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। দল ও রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন সময়ে বহু সাহসী ও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অনেক কেন্দ্রীয় নেতাও শেখ হাসিনার ওই সব সিদ্ধান্ত ঠিক হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহের দোলাচলে থাকতেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, অবিচল থেকে শেখ হাসিনা ঠিকই তাঁর লক্ষ্য পূরণ করে ফেলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এ দেশেরই যে গোষ্ঠী হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটসহ নানা অপরাধে লিপ্ত হয়েছিল, এ দেশের মাটিতে একদিন তাদের বিচার হবে, এটা যেন অবিশ্বাস্য হয়ে উঠেছিল। যুদ্ধাপরাধীরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল, মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছিল। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা এবং বিচারের রায় বাস্তবায়ন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন শেখ হাসিনা। তিনি এই বিচার ও রায় বাস্তবায়ন না করতে দেশে ও বিদেশে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। বহু প্রভাবশালী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর না করতে শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করা হয়। এর পরও পিছু হটেননি তিনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় বাস্তবায়ন করে জাতিকে দায়মুক্ত করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা হত্যা করেছিল, তাদের বিচারের মুখোমুখি করতেও নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল ছিলেন শেখ হাসিনা। নানা প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও তিনি সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেননি। খুনিদের বিচার ও রায় কার্যকর করে যাচ্ছেন। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি সাহসী সিদ্ধান্ত ও দৃঢ়তার অসাধারণ নজির। দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ায়। এরপর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না বলে দেশ-বিদেশের বহু বিশেষজ্ঞ মতামত দেন। কিন্তু শেখ হাসিনা লক্ষ্যে অবিচল থেকে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন। এ ঘটনা বিশ্বব্যাংকের মতো প্রভাবশালী একটি সংস্থার জন্য চপেটাঘাত স্বরূপ। বিএনপি জোটের অংশগ্রহণবিহীন ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা শেখ হাসিনার আরেকটি দৃঢ় সিদ্ধান্তের নজির। এই নির্বাচন সম্পন্ন করা এবং পরবর্তী সময়ে সরকার গঠন নিয়ে অনেকেই নানা আশঙ্কা জানালেও শেখ হাসিনা নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থাকেন।

বাংলাদেশের মানুষের আশার বাতিঘর বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফেরার পর ৪০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু বিহীন এবং তার স্বপ্নের সোনার বাংলায় আলোর মশাল হাতে কাণ্ডারি হয়ে এসেছিলেন জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্বেও চার দশক। সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথম মেয়াদের পাঁচ বছর এবং পরপর তৃতীয় মেয়াদের প্রায় সাড়ে ১২ বছর অতিক্রান্ত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বে বাংলাদেশের এক অনন্য পরিচিতি লাভ করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যার যোগ্য নেতৃত্ব, দক্ষতা, সততায় আজকে দেশের এ অবস্থান। কিসিঞ্জারের সেই ‘বটমলেস বাস্কেট’-এর দেশ এখন বিশ্বে ‘উন্নয়নের রোলমডেল’ই শুধু নয়, মানবতার অনন্য উদাহরণ। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর একাধিক গণতান্ত্রিক সরকার ও স্বৈরশাসক দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এলেও বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে কাজ করেননি। নিজেদের আখের গোছাতেই ব্যস্ত ছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদ (১৯৯৬-২০০১) ও ২০০৮ থেকে টানা তিন মেয়াদে দেশের অর্থনৈতিক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করায় বিজয়ের ৫০ বছরে অর্থ ও বাণিজ্যের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জন বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণ, অর্থনৈতিক মুক্তি, রিজার্ভ, প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয়ে উন্নত দেশগুলোকেও টেক্কা দিচ্ছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বৃদ্ধির অর্থ হলো, অর্থনীতির শক্তিশালী হচ্ছে। ১৯৭১ সালে ১২৯ ডলার মাথাপিছু আয়ে শুরু করা, বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৬৪ ডলার। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে যেখানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করত ৮০ শতাংশ মানুষ, আজ সেই সংখ্যা মাত্র ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশের প্রথম অর্থবছরে (১৯৭২-৭৩) দেশের বাজেটের আকার ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। ৫০ বছরের মাথায় এসে বাজেটের আকার দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। গ্রামাঞ্চলে এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। বার্ষিক মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সর্বশেষ পরিমাণ ২৪ হাজার মেগাওয়াট। খাদ্যশস্যের উৎপাদন ৪৫১ লাখ টন। স্বাধীনতার আগে এর পরিমাণ ছিল অনেক কম। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৩৪৮ দশমিক ৩৩ মিলিয়ন ডলারের রফতানি আয় বেড়ে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৮৬ কোটি ডলার। শিক্ষা, গড় আয়ু, আমদানি, রফতানি, রিজার্ভ, ডলারের মান, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার এবং মাথাপিছু আয়ের মতো প্রতিটি সূচকে এখন বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে। অনেক সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ এখন ভারত থেকেও এগিয়ে। বিস্ময়কর উত্থানের কারণ খুঁজছে ভারতও। স্বাধীনতার পরপর আমাদের ১০০ টাকা দিয়ে ভারতীয় ৩৫-৪০ রুপি পাওয়া যেত। আর এখন পাওয়া যায় ৮৫-৯০ রুপি। সব কিছু সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন বলেই। তিনি আজকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেই করোনার মহামারিতেও দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল। বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়কও রীতিমতো ক্লান্ত। তারা যখন প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করছেন, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অসীম সাহসিকতা আর মানবিকতা দিয়েই জয় করছেন সব কিছু। করোনাযুদ্ধে একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়কই নন, ইতিহাসে নাম লেখাচ্ছেন যুদ্ধজয়ের বীরত্বগাথার গৌরবে। করোনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে প্রশংসনীয় সফল ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন জনগণকে। মানুষের জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখতে একের পর এক সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন সরকারপ্রধান। বড়, মাঝারি, ক্ষুদ্র শিল্প বাঁচাতে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়াসহ সাহস ও উদ্দীপনা জুগিয়েছেন। বেকার ও কর্মহীন মানুষের জন্য বরাদ্দ করেছেন মানবিক সহায়তা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপের ফলেই বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের টিকা আনা সম্ভব হয়েছে। বিশ্বের অনেক ধনী দেশও যখন এ টিকা পায়নি, তখন দেশের মানুষের জন্য বিনামূল্যে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। অতি সম্প্রতি ভারত করোনা টিকা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় ভ্যাকসিন নিয়ে বাংলাদেশে সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছেন, ‘যত টাকা লাগুক, টিকা আনবই’। সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মানুষের কল্যাণে এবং ইশতেহার বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে’। অর্থাৎ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ যে ভিশন দেয়, তা বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। গত বছর শুরু হয়েছে ‘মুজিব শতবর্ষ’। গত বছর মুজিববর্ষ শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন- একটি পরিবারও ভূমিহীন থাকবে না। ঠিক সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ৭০ হাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় আরও ৫৫ হাজার ঘর আগামী জুন মাসে হস্তান্তর করা হবে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন, তার কন্যা শেখ হাসিনা সেই অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করছেন। চার দশক আগে তিনি যদি ফিরে এসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল না ধরতেন, তা হলে এমন বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।

‘মানবতার মা’ বলতে বিশ্ববাসী তাকেই জানে ও বোঝে। বঙ্গবন্ধুর রক্তে ভেজা এ ইটপাথরের নগরের বদলে মধুমতিঘেঁষা বাইগার নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া তাকে অনেক বেশি টানে, যেখানে চির শান্তির নিদ্রায় শায়িত আছেন তাঁর মহান পিতা; সেখানেই নিজের শেষ জীবনটা উপভোগ করার বড় সাধ তাঁর। তাই ৭৫ বছরে পদার্পণের প্রাক-মুহূর্তে সরকারপ্রধানের পর্বতপ্রমাণ ক্ষমতার মোহময়তা পরিত্যাগ করার অভিপ্রায় কেবল তাকেই মানায়- ‘বয়স তো পঁচাত্তর হলো, আর কত?’ বাংলার মানুষের সৌভাগ্য এই যে, ঘাতকচক্র ১৯ বার তাকে হত্যার নিশানা বানালেও বিধাতা যার সহায়, তার প্রাণবায়ু সংহারের সাধ্য কার? বস্তুত, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখমোচন করে পুষ্পের হাসি ফোটানোর তরে সৃষ্টিকর্তা নিরন্তর সৃষ্টিশীল উদার মানবী হিসেবে এবং অনতিক্রম্য রাষ্ট্রনায়করূপে ৭৫ বছর বয়সেও পুণ্যতা ও পূর্ণতায় তার জীবনের সুধাপাত্র ভরে রেখেছেন। তিনি দীর্ঘায়ু লাভ করুন; শতায়ু হোন- এ একান্ত ও একাগ্র কামনা আমাদের। জন্মদিনে তাঁর সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম