শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
শুভ জন্মদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অলৌকিক আনন্দের ভার’ বইবার শক্তি সৃষ্টিকর্তা অপারভাবে তাকে দিয়েছেন। প্রায় অর্ধশত প্রাপ্ত উপাধি, সম্মাননা, ডিগ্রি কিংবা পুরস্কারের মতো বাংলার দুঃখী মানুষের হাসি দেখে নিজেকে নিত্য আপ্লুত ও উজ্জীবিত রেখেছেন। তিনি আর কেউ নন, তিনি ১৭ কোটি বাঙালির আশা, ভরসা এবং আস্থার প্রতীক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। মূলত শেখ হাসিনা এক সংগ্রামশীল নারীর নাম। উপমহাদেশের পারিবারিক উত্তরাধিকার কেন্দ্রিক রাজনীতির পরিপোষক হিসেবে তিনি পরিজ্ঞাত নন। কোনোভাবেই তুলনীয় নন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী, তদীয়পুত্র রাজীব গান্ধী, শ্রী মাভো বন্দর নায়েকে, তার কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী, অং সান সু চি ও বেনজীর ভুট্টোর সঙ্গে। তার চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। ইন্দিরা গান্ধী বা রাজীব গান্ধীর মতো পিতা-মাতার অবর্তমানে মন্ত্রিত্ব বা প্রধানমন্ত্রিত্ব দিয়ে তাঁর অভিষেক ঘটেনি। বন্দর নায়েকে, চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা, মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী বা বেনজীর ভুট্টোর মতো অতি অল্পকাল পরে রাজনীতির মঞ্চ থেকে তাঁর তিরোধান ঘটেনি। আবার দীর্ঘ সংগ্রাম শেষে অং সান সু চির মতো জান্তার সঙ্গে আপস করে ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে জাতিগত নিধনযজ্ঞে তিনি মাতোয়ারা হয়ে নিজের সুনাম ও সুখ্যাতি তলানিতে নিমজ্জন করেননি; বরং সংগ্রামশীল আপসহীন পিতা-মাতার সান্নিধ্যে থেকে রাজনীতির বন্ধুর পাঠ নিয়েছেন।

তিনি ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত ছিলেন। ইডেন কলেজে অধ্যয়নকালে ছাত্রী সংসদের ভিপি ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে ছাত্রলীগের হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর দুঃখজনক প্রয়াণের পর চার দশকব্যাপী আন্দোলন-সংগ্রাম, জেল-জুলুম, বন্দিত্ব ও অন্তরীণ থেকে পরিপক্ক রাজনীতিবিদ থেকে রাষ্ট্রনায়কের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী মহীরুহরূপে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছেন। তিনিই একমাত্র সরকারপ্রধান, যিনি পরিবার পোষণনীতি পরিহারের সাহস দেখিয়েছেন। নিজ দলের তস্করদের তিনি আস্কারা দেননি। পালের গোদা ‘সম্রাট’দের ফকিরে রূপান্তর করে জেলের ভাত খাইয়ে আইনের শাসনকে সুউচ্চমানে ঊর্ধ্বচারী করেছেন। তার নির্লোভের নিশানা এমন আকাশ ছুঁইছুঁই যে, তিনি নিজের নামে পদ্মা সেতুর নামকরণের প্রস্তাব হাসিমুখে ফিরিয়ে দিয়েছেন। পতাকা হাতে খেলার মাঠে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন, উজ্জীবিত করেছেন; কখনও নিজ হাতে রান্না করা খাবার খেলোয়াড়দের বাসায় পাঠিয়েছেন।

আওয়ামী লীগ নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাথে এমন বন্ধনে আবদ্ধ যা অবিচ্ছেদ্য। আওয়ামী লীগ কোন দিন রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারবে তা ছিল আমাদের কাছে দুরাশা। তবু ১৯৯৬ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২০ বছর ৬ মাস পর তাঁর দল ক্ষমতায়। তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী। এই দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অপাংক্তেয়। তাঁর জয় বাংলা স্লোগান শুধু যে নির্বাসিত তা নয় সেটি উপহাসের এবং নিন্দার। স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবসে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতায় অনুপস্থিত স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমির ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আর সরকারের কথা। শুধু আছে এক মেজরের কথা যিনি বেতারে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন আর সেই ঘোষণা শুনে জনগণ যুদ্ধ করে দখলদার সৈন্যদের পরাজিত করে বিজয় অর্জন করলো, সেই দখলদার সৈন্যের পরিচয়ও গোপন থাকে তাদের নির্মিত ইতিহাসে। কিন্তু ইতিহাস যে বড়ই নির্মম, তা হয়তো তাদের জানা ছিল না। বাংলাদেশের জনগণ এখন সবই জানতে পেরেছে, কিভাবে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিচালিত করে দেশটাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। 

রাজনৈতিক তীব্র বিভাজন, দারিদ্র্য এবং বিপুল জনসংখ্যার ছোট আয়তনের একটি দেশ বাংলাদেশ। এখানে পদে পদে সমস্যা, সংকট, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয়, উন্নতির চাকা সচল রাখতে হয়। এ দেশে প্রধানমন্ত্রীর পথচলা কুসুমাস্তীর্ণ নয়। এই কণ্টকাকীর্ণ পথে অসামান্য দৃঢ়তায় বহু অসাধ্য সাধন করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এইতো মাত্র বছর পনেরো আগেও এ দেশে অসম্ভব মনে করা হতো এমন অনেক কিছুই তিনি সম্ভব করে দেখিয়েছেন নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থেকে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অনড় থেকে তা সফলভাবে বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার মতো নজির এ দেশে আর নেই। গত চার দশক আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে টানা তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনা এর আগেও এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। দল ও রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন সময়ে বহু সাহসী ও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অনেক কেন্দ্রীয় নেতাও শেখ হাসিনার ওই সব সিদ্ধান্ত ঠিক হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহের দোলাচলে থাকতেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, অবিচল থেকে শেখ হাসিনা ঠিকই তাঁর লক্ষ্য পূরণ করে ফেলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এ দেশেরই যে গোষ্ঠী হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটসহ নানা অপরাধে লিপ্ত হয়েছিল, এ দেশের মাটিতে একদিন তাদের বিচার হবে, এটা যেন অবিশ্বাস্য হয়ে উঠেছিল। যুদ্ধাপরাধীরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল, মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছিল। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা এবং বিচারের রায় বাস্তবায়ন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন শেখ হাসিনা। তিনি এই বিচার ও রায় বাস্তবায়ন না করতে দেশে ও বিদেশে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। বহু প্রভাবশালী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর না করতে শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করা হয়। এর পরও পিছু হটেননি তিনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় বাস্তবায়ন করে জাতিকে দায়মুক্ত করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা হত্যা করেছিল, তাদের বিচারের মুখোমুখি করতেও নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল ছিলেন শেখ হাসিনা। নানা প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও তিনি সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেননি। খুনিদের বিচার ও রায় কার্যকর করে যাচ্ছেন। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি সাহসী সিদ্ধান্ত ও দৃঢ়তার অসাধারণ নজির। দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ায়। এরপর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না বলে দেশ-বিদেশের বহু বিশেষজ্ঞ মতামত দেন। কিন্তু শেখ হাসিনা লক্ষ্যে অবিচল থেকে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন। এ ঘটনা বিশ্বব্যাংকের মতো প্রভাবশালী একটি সংস্থার জন্য চপেটাঘাত স্বরূপ। বিএনপি জোটের অংশগ্রহণবিহীন ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা শেখ হাসিনার আরেকটি দৃঢ় সিদ্ধান্তের নজির। এই নির্বাচন সম্পন্ন করা এবং পরবর্তী সময়ে সরকার গঠন নিয়ে অনেকেই নানা আশঙ্কা জানালেও শেখ হাসিনা নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থাকেন।

বাংলাদেশের মানুষের আশার বাতিঘর বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফেরার পর ৪০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু বিহীন এবং তার স্বপ্নের সোনার বাংলায় আলোর মশাল হাতে কাণ্ডারি হয়ে এসেছিলেন জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্বেও চার দশক। সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথম মেয়াদের পাঁচ বছর এবং পরপর তৃতীয় মেয়াদের প্রায় সাড়ে ১২ বছর অতিক্রান্ত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বে বাংলাদেশের এক অনন্য পরিচিতি লাভ করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যার যোগ্য নেতৃত্ব, দক্ষতা, সততায় আজকে দেশের এ অবস্থান। কিসিঞ্জারের সেই ‘বটমলেস বাস্কেট’-এর দেশ এখন বিশ্বে ‘উন্নয়নের রোলমডেল’ই শুধু নয়, মানবতার অনন্য উদাহরণ। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর একাধিক গণতান্ত্রিক সরকার ও স্বৈরশাসক দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এলেও বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে কাজ করেননি। নিজেদের আখের গোছাতেই ব্যস্ত ছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদ (১৯৯৬-২০০১) ও ২০০৮ থেকে টানা তিন মেয়াদে দেশের অর্থনৈতিক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করায় বিজয়ের ৫০ বছরে অর্থ ও বাণিজ্যের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জন বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণ, অর্থনৈতিক মুক্তি, রিজার্ভ, প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয়ে উন্নত দেশগুলোকেও টেক্কা দিচ্ছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বৃদ্ধির অর্থ হলো, অর্থনীতির শক্তিশালী হচ্ছে। ১৯৭১ সালে ১২৯ ডলার মাথাপিছু আয়ে শুরু করা, বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৬৪ ডলার। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে যেখানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করত ৮০ শতাংশ মানুষ, আজ সেই সংখ্যা মাত্র ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশের প্রথম অর্থবছরে (১৯৭২-৭৩) দেশের বাজেটের আকার ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। ৫০ বছরের মাথায় এসে বাজেটের আকার দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। গ্রামাঞ্চলে এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। বার্ষিক মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সর্বশেষ পরিমাণ ২৪ হাজার মেগাওয়াট। খাদ্যশস্যের উৎপাদন ৪৫১ লাখ টন। স্বাধীনতার আগে এর পরিমাণ ছিল অনেক কম। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৩৪৮ দশমিক ৩৩ মিলিয়ন ডলারের রফতানি আয় বেড়ে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৮৬ কোটি ডলার। শিক্ষা, গড় আয়ু, আমদানি, রফতানি, রিজার্ভ, ডলারের মান, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার এবং মাথাপিছু আয়ের মতো প্রতিটি সূচকে এখন বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে। অনেক সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ এখন ভারত থেকেও এগিয়ে। বিস্ময়কর উত্থানের কারণ খুঁজছে ভারতও। স্বাধীনতার পরপর আমাদের ১০০ টাকা দিয়ে ভারতীয় ৩৫-৪০ রুপি পাওয়া যেত। আর এখন পাওয়া যায় ৮৫-৯০ রুপি। সব কিছু সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন বলেই। তিনি আজকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেই করোনার মহামারিতেও দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল। বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়কও রীতিমতো ক্লান্ত। তারা যখন প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করছেন, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অসীম সাহসিকতা আর মানবিকতা দিয়েই জয় করছেন সব কিছু। করোনাযুদ্ধে একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়কই নন, ইতিহাসে নাম লেখাচ্ছেন যুদ্ধজয়ের বীরত্বগাথার গৌরবে। করোনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে প্রশংসনীয় সফল ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন জনগণকে। মানুষের জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখতে একের পর এক সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন সরকারপ্রধান। বড়, মাঝারি, ক্ষুদ্র শিল্প বাঁচাতে বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়াসহ সাহস ও উদ্দীপনা জুগিয়েছেন। বেকার ও কর্মহীন মানুষের জন্য বরাদ্দ করেছেন মানবিক সহায়তা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপের ফলেই বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের টিকা আনা সম্ভব হয়েছে। বিশ্বের অনেক ধনী দেশও যখন এ টিকা পায়নি, তখন দেশের মানুষের জন্য বিনামূল্যে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। অতি সম্প্রতি ভারত করোনা টিকা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় ভ্যাকসিন নিয়ে বাংলাদেশে সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছেন, ‘যত টাকা লাগুক, টিকা আনবই’। সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মানুষের কল্যাণে এবং ইশতেহার বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে’। অর্থাৎ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ যে ভিশন দেয়, তা বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। গত বছর শুরু হয়েছে ‘মুজিব শতবর্ষ’। গত বছর মুজিববর্ষ শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন- একটি পরিবারও ভূমিহীন থাকবে না। ঠিক সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ৭০ হাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় আরও ৫৫ হাজার ঘর আগামী জুন মাসে হস্তান্তর করা হবে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন, তার কন্যা শেখ হাসিনা সেই অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করছেন। চার দশক আগে তিনি যদি ফিরে এসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল না ধরতেন, তা হলে এমন বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।

‘মানবতার মা’ বলতে বিশ্ববাসী তাকেই জানে ও বোঝে। বঙ্গবন্ধুর রক্তে ভেজা এ ইটপাথরের নগরের বদলে মধুমতিঘেঁষা বাইগার নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া তাকে অনেক বেশি টানে, যেখানে চির শান্তির নিদ্রায় শায়িত আছেন তাঁর মহান পিতা; সেখানেই নিজের শেষ জীবনটা উপভোগ করার বড় সাধ তাঁর। তাই ৭৫ বছরে পদার্পণের প্রাক-মুহূর্তে সরকারপ্রধানের পর্বতপ্রমাণ ক্ষমতার মোহময়তা পরিত্যাগ করার অভিপ্রায় কেবল তাকেই মানায়- ‘বয়স তো পঁচাত্তর হলো, আর কত?’ বাংলার মানুষের সৌভাগ্য এই যে, ঘাতকচক্র ১৯ বার তাকে হত্যার নিশানা বানালেও বিধাতা যার সহায়, তার প্রাণবায়ু সংহারের সাধ্য কার? বস্তুত, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখমোচন করে পুষ্পের হাসি ফোটানোর তরে সৃষ্টিকর্তা নিরন্তর সৃষ্টিশীল উদার মানবী হিসেবে এবং অনতিক্রম্য রাষ্ট্রনায়করূপে ৭৫ বছর বয়সেও পুণ্যতা ও পূর্ণতায় তার জীবনের সুধাপাত্র ভরে রেখেছেন। তিনি দীর্ঘায়ু লাভ করুন; শতায়ু হোন- এ একান্ত ও একাগ্র কামনা আমাদের। জন্মদিনে তাঁর সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে