শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ

বর্তমান বিশ্বে ক্রীড়াঙ্গনের প্রাণ ও প্রধান চালিকাশক্তি হলো স্পন্সরশিপ। ধনতান্ত্রিক এবং সমাজতান্ত্রিক সব দেশের খেলাধুলায় ঘরোয়া কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক এবং বিশ্ব পর্যায়ে বিভিন্ন খেলার প্রতিযোগিতা-টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠানের পেছনে সম্পৃক্ত আছে বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ এবং করপোরেট হাউসের সাহায্য ও সহযোগিতা। সুস্থ বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ অলিম্পিক গেমস এবং আন্দোলনকে বেগবান করেছে। গেমসের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছে।
 
ক্রীড়াঙ্গনে অলিম্পিক হলো সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। একটা খেলা নয়, একসঙ্গে অনেক খেলার আসর। সারা পৃথিবী অংশ নেয়। দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়াঙ্গনের এখন সবচেয়ে কাছের বন্ধু এবং সহযোগী হলো বাণিজ্যিক স্পন্সরশিপ।
বিশ্বের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটে দেশে দেশে ক্রীড়াঙ্গনকে সচল রাখা এবং খেলার মানোন্নয়নে বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতার কোনো বিকল্প নেই। বর্তমানে ‘স্পোর্টস অ্যান্ড গেমসে’ মানের ক্ষেত্রে ম্যানপাওয়ার বড় কথা নয়। একান্ত প্রয়োজনীয় হলো স্পন্সরশিপ। খেলাধুলা পরিচালনার সব দায়দায়িত্ব নিজ নিজ দেশের সরকারের এই প্রেক্ষাপট বদলে গেছে।

খেলার চত্বরে পৃষ্ঠপোষকতার ঐতিহ্যের শুরু প্রাচীন গ্রিসে। তখন বিত্তবান অ্যাথেলিয়ানরা খেলাধুলা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থ দিয়ে সাহায্য করতেন। অর্থাৎ স্পন্সর করতেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সংস্কৃতি এবং খেলাধুলার সুবিধা, যাতে সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে থাকেন। বিনিময়ে রাষ্ট্র তাঁদের নাম শ্বেত পাথরে খোদাই করে দিত। এটা ছিল স্পন্সরদের প্রতি দেশের সম্মান ও স্বীকৃতি জানানোর উপায়।

আমাদের বাংলায় কয়েক যুগ ধরে রাজা, জমিদার, ধনবান ব্যক্তিরা খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। সময়ের পাশাপাশি ভৌগোলিক সীমারেখা পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যক্তি পর্যায়ে ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষকতা এখন একেবারে কমে গেছে। এই স্থান পূরণ করেছে ধীরে ধীরে সিএসআর কর্মসূচির আওতায় করপোরেট হাউস এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। নতুনতর বাস্তবতায় পুরো বিষয়টি বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। তারা বুঝতে পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে উদ্দেশ্য সাধন যত সহজে সম্ভব, অন্য কোনো মাধ্যমে তা সম্ভব নয়।

ক্রীড়াঙ্গনে ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করতে গিয়ে লক্ষ করেছি করপোরেট সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী পেশাদারি মোড়কে মোড়ানো দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে সময়কে সঠিকভাবে পড়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন, বিশেষ করে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবলকে জাগিয়ে তোলা ও টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে যে বিনিয়োগ করেছে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১ বছরের ইতিহাসে এই নজির আর নেই। বসুন্ধরা পেরেছে ক্রীড়াঙ্গনে তার কার্যকর ভূমিকার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়ামোদী মহলে দাগ কাটতে এবং আস্থা অর্জন করতে। পেরেছে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে। সম্ভব হয়েছে দেশ ও বিদেশে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে আরেক ধাপ উজ্জ্বল করা।

বসুন্ধরা গ্রুপ এরই মধ্যে প্রমাণ করেছে সময়ের প্রয়োজনে তারা ক্রীড়াঙ্গনে এসেছে। গ্রুপের ক্লাব ‘বসুন্ধরা কিংস’কে সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে টার্গেট গ্রুপের কাছে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য করপোরেট ‘প্ল্যান’ অনুযায়ী গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্ট কাজ করছে। আপাতত দেশ এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে অনুকরণীয় এক নম্বর ব্র্যান্ড হিসেবে বসুন্ধরা কিংসকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই গ্রুপ এবং ক্লাব ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্য। প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমে একনাগাড়ে তিনবার শিরোপা জিতেছে ক্লাব। দেশের ফুটবলে অতীতে কোনো করপোরেট দলের ক্লাবের এই ধরনের সাফল্যের নজির নেই। ২০১৮ সালে বড় মাঠে নেমে লিগ শিরোপা ছাড়াও অন্যান্য টুর্নামেন্টেও শিরোপা নিশ্চিত করেছে ক্লাব। পাশাপাশি নারী ফুটবল দল গঠন করার পর দুবার লিগে অংশ নিয়ে দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এএফসির আঞ্চলিক ফুটবলে এখন পর্যন্ত শিরোপা জয়ের স্বাদ না পেলেও সম্ভাবনার আলো ছড়াতে সক্ষম হয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে গ্রুপের ক্লাব কিংস ফুটবল মাঠে সার্বিক পরিবর্তন সাধনের পাশাপাশি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তা ও চেতনার জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে।

দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এই ক্লাব প্রথম থেকেই নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজ মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসন ব্যবস্থা, ভালো কোচিং স্টাফ এবং আবাসন। এ সব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে, তার প্রধান কারণ গ্রুপের চেয়ারম্যান ক্রীড়া অন্তপ্রাণ, সাবেক হকি খেলোয়াড় আহমেদ আকবর সোবহান। তাঁর ক্রীড়ানুরাগী সন্তানরা গ্রুপে কর্ণধারের দায়িত্ব পালন করছেন। খেলাধুলার প্রতি তাঁদের প্রচণ্ড আগ্রহ এবং ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে। বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্রুপের সামাজিক দায়বদ্ধতা ছাড়া এই পরিবারের সব সদস্য বিশ্বাস করেন খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়। খেলাধুলা জাতির প্রাণ ও সভ্যতার প্রতীক। দেশের তরুণ ও যুবসমাজ মানসিক ও শারীরিক পূর্ণতা পেলেই তো তারা রাষ্ট্র, সমাজকে পুরোপুরি মদদ দিতে পারবে। তাঁরা আরো বিশ্বাস করেন, তরুণদের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ক্রীড়াঙ্গন ঘিরে একটি পারিবারিক সুবর্ণময় অতীত আছে। আগেই উল্লেখ করেছি, তিনি নিয়মিতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হকি খেলেছেন। তাঁর ভাই আবদুস সাদেক ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হকি খেলোয়াড়। পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের স্কোয়াডে তাঁর স্থান হয়েছে। তাঁদের বাবা বিখ্যাত আইনজীবী, সমাজসেবক আলহাজ আব্দুস সোবহান তাঁর যৌবনে অল ইন্ডিয়া সাঁতার কম্পিটিশনে অংশ নিয়েছেন।

বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দেশের খেলাধুলার অগ্রগতিতেও ভূমিকা রেখে চলেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সোবহান পরিবারের বিভিন্ন সদস্য দেশের বিভিন্ন ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েম সোবহান আনভীর ২০১৫ সাল থেকে শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। আর্তমানবতার সেবা, শিল্প-বাণিজ্য ও ক্রীড়ায় বিশেষ অবদানের জন্য টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্রাব) অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন তিনি।

আহমেদ আকবর সোবহানের আরেক পুত্র সাফওয়ান সোবহান সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের। স্বাভাবিকভাবে এই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্রুপের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

ফুটবলসহ বসুন্ধরা গ্রুপ ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টন, গলফ ছাড়াও ক্রীড়াঙ্গনে আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত আছে। দেশের একমাত্র স্পোর্টস চ্যানেল ‘টি স্পোর্টস’ও বসুন্ধরা গ্রুপের। ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলাধুলাকে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ‘সার্ভ’ করার লক্ষ্য নিয়েই এই চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

দেশে বসুন্ধরা গ্রুপই প্রথম, যারা তাদের ক্লাবের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় আধুনিক নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামসহ আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। এ ক্ষেত্রে গ্রুপের বিনিয়োগ ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। প্রায় ৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আশা করা যাচ্ছে, এই কমপ্লেক্সের কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালের মধ্যে। এই কমপ্লেক্সে থাকছে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, টেনিস, গলফ, আর্চারিসহ বিভিন্ন ইনডোর ও আউটডোর গেমসের স্টেডিয়াম, অনুশীলন মাঠ, জিমনেসটিকসসহ সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা।

ক্রীড়াঙ্গন এবং খেলার চর্চাকে ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান যেভাবে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে অবদান রেখে চলেছেন কোনো কিছু পাওয়ার চিন্তা না করে এটি অনন্য একটি নজির।

২০১৭ সাল থেকে বসুন্ধরা কিংস ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠা এবং সুচারুভাবে পালন করছেন মো. ইমরুল হাসান। এই স্বাপ্নিক ব্যক্তিত্ব তাঁর কাজে পুরো সময় দেওয়ার পাশাপাশি যেভাবে ক্লাবকে স্বপ্নের বন্দরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সবাইকে নিয়ে কাজ করছেন এটি উল্লেখ করার মতো। মো. ইমরুল হাসান বাফুফের গত নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। কিছুদিন আগে এক বিকেলে তাঁর অফিসে বসে বললেন, ‘আমাদের ক্লাবের সবচেয়ে বড় শক্তি, সাহস এবং অনুপ্রেরণা হলেন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং তাঁর সুযোগ্য খেলাপ্রেমিক সন্তানরা। চেয়ারম্যান সাহেব শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও কখনো খেলা দেখা থেকে বিরত থাকেন না। তিনি ফুটবল ছাড়া অন্য খেলাও দেখেন। ক্লাবের ফুটবল থাকলে খেলার পরপরই যে টেলিফোনটি রিসিভ করি সেটি চেয়ারম্যান সাহেবের কাছ থেকে। ’

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি, এআইপিএস

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা