শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদের কান্না

ইমদাদুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের কান্না

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমি একটা বই লিখেছি। বইয়ের নাম ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’। তাঁর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে যত দিন তিনি বেঁচে ছিলেন, এই সময়কালের অনেক স্মৃতির কথা, সাক্ষাৎকার, তাঁর ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ উপন্যাসটি নিয়ে লেখা একটি নিবন্ধ ইত্যাদি মিলিয়ে বই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ১৯৮৪ সালে, বাংলা একাডেমির বইমেলায়। পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকবার লিখেছি। ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’ নামের বইটিতেও সে সব আছে। আগামী বইমেলায় ‘অন্যপ্রকাশ’ থেকে বইটি প্রকাশিত হবে।

যখনই হুমায়ূন আহমেদের কথা ভাবি, কতদিনকার কত টুকরোটাকরা স্মৃতির কথা যে মনে আসে! আমি থাকি গেণ্ডারিয়াতে। একদিন দুপুরের পর কলিংবেল বাজল। দরজা খুলে দেখি হুমায়ূন ভাই দাঁড়িয়ে আছেন। ঊননব্বই সালের কথা। দু’রুমের ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে আমি থাকি। বসার রুমেই আমার লেখার টেবিল। সেই রুমে ঢুকে হুমায়ূন ভাই বললেন, ‘তোমার বউকে চা দিতে বল।’

চা এলো। তিনি আমার লেখার চেয়ারটিতে বসলেন। চেয়ারে তিনি সব সময়ই আসনপিঁড়ির ভঙ্গিতে দু’পা তুলে বসতেন। সেভাবে বসেই পকেট থেকে কতগুলো চিঠি বের করলেন। নতুন করে সিগারেট ধরালেন। একটান সিগারেট আর এক চুমুক চায়ের সঙ্গে চলল তাঁর চিঠি পড়া। বিটিভিতে ‘এইসব দিনরাত্রী’ ধারাবাহিকটি প্রচারের পর থেকেই তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার সিংহদুয়ারটি খুলে গিয়েছিল। প্রচুর ভক্ত পাঠক-পাঠিকার চিঠি আসত। নাট্যজগতের কোনো কোনো উঠতি অভিনেত্রী সরাসরি প্রেমপত্র লিখতে শুরু করেছিল হুমায়ূন আহমেদকে। তখন তিনি আজিমপুর গোরস্তানের পশ্চিম পাশের একটা গলির ভিতর তিনতলার ফ্ল্যাটে থাকেন। বাড়িটি পুরনো। ঢাকা ইউনিভার্সিটির কেমিস্ট্রির প্রভাষক। নিজের ফ্ল্যাটে বসে প্রেমপত্রগুলো পড়া যাচ্ছিল না বলে তিনি ওসব নিয়ে আমার বাসায় হাজির হয়েছেন। খুবই মনোযোগ দিয়ে চিঠি পড়ছেন। আমার বড় মেয়েটি তখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি, এতটাই ছোট। তবে সে পুটপুট করে কথা বলে। হুমায়ূন আহমেদকে তার বাবার চেয়ারে বসতে দেখে মেয়েটি গিয়ে বলল, ‘তুমি আমার বাবার চেয়ারে বসেছ কেন?’
হুমায়ূন ভাই নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আমি তোমার বাবার চেয়ে অনেক বড় লেখক। আমি এই চেয়ারেই বসব।’

তারপর থেকে বহুবার তিনি ওরকম চিঠি পড়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসতেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসামান্য মেধাবী মানুষ। জ্ঞানভাণ্ডার বলতে যা বোঝায়, তিনি ছিলেন তাই। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা সম্পর্কে তাঁর ধারণা ছিল না। মেধার সঙ্গে মিশে ছিল তাঁর অসামান্য রসবোধ, মানুষ চেনার তীব্র ক্ষমতা ছিল, পর্যবেক্ষণশক্তি অসাধারণ। আর ছিলেন গভীর আবেগে ভরপুর একজন মানুষ।

একবার দলবলসহ আমাদের কয়েকজনকে নেপালে নিয়ে গেলেন। তার আগে আমি ইউরোপ-আমেরিকা দেখে ফেলেছি। জাপান দেখে ফেলেছি। ওসব দেশের গল্প তাঁর সঙ্গে প্রায়ই করতাম। শুনতে শুনতে তিনি একদিন বললেন, ‘এত দেশ দেখেছো, কিন্তু ঘরের কাছে নেপাল, এত সুন্দর একটা দেশ তুমি দেখনি? চল তোমাকে নেপালে নিয়ে যাই। পোখারায় গিয়ে অন্নপূর্ণা রেঞ্চ দেখিয়ে আনি। হিমালয়ের সৌন্দর্য দেখ।’ গেলাম নেপালে। কাঠমুন্ডুর হিমালয় হোটেলে উঠেছি। হুমায়ূন ভাই দলবল ছাড়া চলতে পারতেন না। সেবার তাঁর সঙ্গে প্রকাশক আলমগীর রহমান, হুমায়ূন ভাইয়ের বন্ধু আর্কিটেক্ট আবু করিম, অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম এবং আমি। আরও কেউ কি ছিলেন? আমার ঠিক মনে পড়ছে না।

হুমায়ূন ভাই জামা-কাপড়ের ব্যাপারে খুবই উদাসীন। হাতের কাছে যা পান তাই পরে ফেলেন। একবার আমেরিকায় যাচ্ছি আমরা। ব্যাগ সুটকেস নিয়ে হুমায়ূন ভাইয়ের দখিন হাওয়ায় গেছি। তিনি একটা শপিংব্যাগ হাতে নিয়ে আমার সঙ্গে বেরোলেন, ‘চল’।

আমি অবাক। ‘আপনার ব্যাগ সুটকেস, জামাকাপড়?’ তিনি নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আর কিছু লাগবে না।’ আমাদের চাপাচাপিতে তার পর ছোট একটা সুটকেসে কয়েকটা জামাকাপড় নিয়েছিলেন।

নেপালে এক বিকালে বেড়াতে বেরোচ্ছি সবাই। তিনি একটা ব্লেজার পরেছেন। লিফট দিয়ে নামার সময় লিফটের আয়নায় দেখি নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। আমি একটু অবাক। কী হয়েছে হুমায়ূন ভাই?

না, দেখছি বিউটিটা আসল কিনা। আমাকে হ্যান্ডসাম লাগছে না?

আমি হো হো করে হাসতে লাগলাম।

একদিন শপিংমলে গেলাম সবাই। হুমায়ূন ভাই টুকটাক গিফ্ট করছেন সবাইকে। আমাকে বললেন, ‘তোমার তো জামা-কাপড়ের শখ বেশি। একটা শার্ট কেন। আমি পে করব।’

আমি একটা আমেরিকান পলো কোম্পানির ফুলস্লিভ শার্ট পছন্দ করলাম। এখন ওই ধরনের শার্ট বাংলাদেশেই তৈরি হয়। বিদেশে রপ্তানি হয়। আড়াই-তিন হাজার টাকায় ঢাকাতেও পাওয়া যায়। তখন যেত না। আমি যেটা পছন্দ করলাম ওটার দাম তিন হাজার দুশো টাকা। দেখে তিনি বিরাট ধমক দিলেন। ‘ফাইজলামি কর আমার সঙ্গে। রাখ। ওই যে ওই শার্টটা কেন, চারশো টাকা দাম। এর বেশি হবে না।’

আমি অভিমান করে শার্টই কিনলাম না।

সন্ধ্যার পর আড্ডা জমেছে তাঁর রুমে। আমাকে বললেন, ‘চারশো টাকা দামের শার্টটাই তোমার জন্য কিনেছি। কিছু করার নেই। ওই শপিং ব্যাগটায় আছে, নাও।’

ব্যাগ খুলে দেখি তিনি সেই তিন হাজার দুশো টাকা দামের শার্টটাই আমাকে কিনে দিয়েছেন।

একদিন সকালবেলা তাঁর দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে গেছি। জানি এ সময় তিনি লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবুও কী যেন কী দরকারে গিয়েছিলাম। তিনি চেয়ার টেবিলে বসে লিখতেন না। মেঝেতে বসে জলচৌকিতে লিখতেন। দেখি সেভাবেই কাগজ-কলম নিয়ে বসে আছেন। গাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন। আমি হতভম্ব। কী হয়েছে? তিনি কথা বললেন না। ওয়াশ রুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে এলেন। কান্নার রহস্য সেদিন বললেনই না। পরে জানলাম, নিজের লেখার কোনো কোনো ঘটনা বা চরিত্রের পরিণতি লিখতে গিয়ে তিনি ওরকম নিঃশব্দে কাঁদেন। সাতষট্টি-আটষট্টি সালের কথা। আমাদের বড় দুর্দিন চলছে। আব্বার চাকরি নেই। বাসায় মাঝে মাঝেই বাজার হয় না। ছোট্ট একটা বাসায় এতগুলো মানুষেরও জায়গা হয় না। গেণ্ডারিয়াতে আমার মায়ের একমাত্র মামার বাড়ি। ওই বাড়িটিকেই আমরা আমাদের নানাবাড়ি মনে করি। নানার নিজের বেশ বড় বাড়ি। তিনি অবস্থাপন্ন মানুষ। আমার মামা-খালারা খুবই সুখী ও আনন্দময় জীবনযাপন করে। আমার মায়ের একটি মাত্র আপন বোন। ডাকনাম ছিল পুনু। স্বামীর সংসার তাঁর করা হয়নি। একমাত্র মেয়েটিকে নিয়ে আমাদের সংসারেই থাকতেন। সংসারের সেই অচল অবস্থায় তিনি গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাঁর ওই মামার বাড়িতে। আমাকে নিজের মেয়েটির চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন।

একদিন সারাটি দিন ধরে উপোস। কিছুটা রাত করে গিয়েছি নানার বাড়িতে, পুনু খালার কাছে। টেবিলে আমার এক মামার জন্য খাবার ঢাকা দিয়ে রাখা। খালা আমার মুখ দেখেই বুঝেছেন সারা দিন আমি না খাওয়া। আমার সেই মামা আড্ডাটাড্ডা দিয়ে ফিরে খেতে বসেছেন। পুনু খালা তাকে অনুনয় করে বললেন, ‘ওর জন্য একটু ভাত রাখিস, ভাই।’

আমার সেই মামা কথাটা গ্রাহ্যই করলেন না। নিজে পেট পুরে খেয়ে শুয়ে পড়লেন। তার পাশে শুয়ে আমি সারা রাত খিদের কষ্টে ছটফট করলাম। একদিন কথায় কথায় এই ঘটনা হুমায়ূন ভাইকে বললাম। দখিন হাওয়ার যে ঘরটিতে হুমায়ূন ভাইয়ের মা থাকতেন সেই ঘরে সেদিন আমাদের রাতের আড্ডা বসেছে। হুমায়ূন ভাইয়ের মা গিয়েছেন মিরপুরের বাড়িতে। তাঁকে আমি খালাম্মা বলতাম। আমার ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি তাঁর খুব প্রিয় ছিল। প্রথম পর্ব পড়ে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই পর্বটি বেরোবার পর আমি তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিলাম। তার পর তৃতীয় পর্বও তিনি পড়লেন। পড়ে বললেন, ‘এরকম উপন্যাস আজকাল আর কেউ লেখে না।’

সেই আড্ডায় সেদিন মাজহাররা অনেকেই ছিল। হুমায়ূন ভাইয়ের পাশে বসে সেই অনাহারে থাকা রাতের ঘটনাটা আমি বলছি। একটা সময় তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলেন। আমার মাথায়-পিঠে হাত বুলান আর কাঁদেন। যেন আমার সেই দিনের সেই অনাহারে থাকার কষ্টটি তিনি অনুভব করছেন আর কাঁদতে কাঁদতে মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে সেই কষ্টের স্মৃতি ভুলে যেতে আমাকে প্রবোধ দিচ্ছেন। আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেদিন অনেক ক্ষণ কেঁদেছিলাম।

নিজের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব তিনি পছন্দ করতেন না বা করতে চাইতেন না। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ বেরোবার পর মাজহাররা একটি প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করল। যেহেতু উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা এবং হুমায়ূন ভাইয়ের বহু খাটাখাটুনির ফসল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তখন সেগুনবাগিচায়। সেখানে হবে অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে আমন্ত্রিত হয়ে এলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলাদেশ থেকে আছেন শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনিসুজ্জামান ও জাফর ইকবাল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা কে করবে এ নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছে।

হুমায়ূন ভাই বললেন, যেহেতু উপন্যাস নিয়ে অনুষ্ঠান, এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকও হবে একজন ঔপন্যাসিক। আমার নাম প্রস্তাব করলেন। তখনো শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয়নি। আলোচনা শেষ হওয়ার পর খালি গলায় শাওন গাইল, ‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান। লেখা আছে অশ্রুজলে’।

মোহিনী চৌধুরীর লেখা এই গান শুনে উইংসের আড়ালে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কাঁদতে লাগলেন হুমায়ূন ভাই। আমি তাঁর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার পর বহুদিন তাঁর কথা ভেবে আমি অশ্রুজলে ভেসেছি।

লেখক : কথাসাতিহ্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা