শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদের কান্না

ইমদাদুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের কান্না

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমি একটা বই লিখেছি। বইয়ের নাম ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’। তাঁর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে যত দিন তিনি বেঁচে ছিলেন, এই সময়কালের অনেক স্মৃতির কথা, সাক্ষাৎকার, তাঁর ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ উপন্যাসটি নিয়ে লেখা একটি নিবন্ধ ইত্যাদি মিলিয়ে বই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ১৯৮৪ সালে, বাংলা একাডেমির বইমেলায়। পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকবার লিখেছি। ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’ নামের বইটিতেও সে সব আছে। আগামী বইমেলায় ‘অন্যপ্রকাশ’ থেকে বইটি প্রকাশিত হবে।

যখনই হুমায়ূন আহমেদের কথা ভাবি, কতদিনকার কত টুকরোটাকরা স্মৃতির কথা যে মনে আসে! আমি থাকি গেণ্ডারিয়াতে। একদিন দুপুরের পর কলিংবেল বাজল। দরজা খুলে দেখি হুমায়ূন ভাই দাঁড়িয়ে আছেন। ঊননব্বই সালের কথা। দু’রুমের ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে আমি থাকি। বসার রুমেই আমার লেখার টেবিল। সেই রুমে ঢুকে হুমায়ূন ভাই বললেন, ‘তোমার বউকে চা দিতে বল।’

চা এলো। তিনি আমার লেখার চেয়ারটিতে বসলেন। চেয়ারে তিনি সব সময়ই আসনপিঁড়ির ভঙ্গিতে দু’পা তুলে বসতেন। সেভাবে বসেই পকেট থেকে কতগুলো চিঠি বের করলেন। নতুন করে সিগারেট ধরালেন। একটান সিগারেট আর এক চুমুক চায়ের সঙ্গে চলল তাঁর চিঠি পড়া। বিটিভিতে ‘এইসব দিনরাত্রী’ ধারাবাহিকটি প্রচারের পর থেকেই তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার সিংহদুয়ারটি খুলে গিয়েছিল। প্রচুর ভক্ত পাঠক-পাঠিকার চিঠি আসত। নাট্যজগতের কোনো কোনো উঠতি অভিনেত্রী সরাসরি প্রেমপত্র লিখতে শুরু করেছিল হুমায়ূন আহমেদকে। তখন তিনি আজিমপুর গোরস্তানের পশ্চিম পাশের একটা গলির ভিতর তিনতলার ফ্ল্যাটে থাকেন। বাড়িটি পুরনো। ঢাকা ইউনিভার্সিটির কেমিস্ট্রির প্রভাষক। নিজের ফ্ল্যাটে বসে প্রেমপত্রগুলো পড়া যাচ্ছিল না বলে তিনি ওসব নিয়ে আমার বাসায় হাজির হয়েছেন। খুবই মনোযোগ দিয়ে চিঠি পড়ছেন। আমার বড় মেয়েটি তখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি, এতটাই ছোট। তবে সে পুটপুট করে কথা বলে। হুমায়ূন আহমেদকে তার বাবার চেয়ারে বসতে দেখে মেয়েটি গিয়ে বলল, ‘তুমি আমার বাবার চেয়ারে বসেছ কেন?’
হুমায়ূন ভাই নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আমি তোমার বাবার চেয়ে অনেক বড় লেখক। আমি এই চেয়ারেই বসব।’

তারপর থেকে বহুবার তিনি ওরকম চিঠি পড়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসতেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসামান্য মেধাবী মানুষ। জ্ঞানভাণ্ডার বলতে যা বোঝায়, তিনি ছিলেন তাই। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা সম্পর্কে তাঁর ধারণা ছিল না। মেধার সঙ্গে মিশে ছিল তাঁর অসামান্য রসবোধ, মানুষ চেনার তীব্র ক্ষমতা ছিল, পর্যবেক্ষণশক্তি অসাধারণ। আর ছিলেন গভীর আবেগে ভরপুর একজন মানুষ।

একবার দলবলসহ আমাদের কয়েকজনকে নেপালে নিয়ে গেলেন। তার আগে আমি ইউরোপ-আমেরিকা দেখে ফেলেছি। জাপান দেখে ফেলেছি। ওসব দেশের গল্প তাঁর সঙ্গে প্রায়ই করতাম। শুনতে শুনতে তিনি একদিন বললেন, ‘এত দেশ দেখেছো, কিন্তু ঘরের কাছে নেপাল, এত সুন্দর একটা দেশ তুমি দেখনি? চল তোমাকে নেপালে নিয়ে যাই। পোখারায় গিয়ে অন্নপূর্ণা রেঞ্চ দেখিয়ে আনি। হিমালয়ের সৌন্দর্য দেখ।’ গেলাম নেপালে। কাঠমুন্ডুর হিমালয় হোটেলে উঠেছি। হুমায়ূন ভাই দলবল ছাড়া চলতে পারতেন না। সেবার তাঁর সঙ্গে প্রকাশক আলমগীর রহমান, হুমায়ূন ভাইয়ের বন্ধু আর্কিটেক্ট আবু করিম, অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম এবং আমি। আরও কেউ কি ছিলেন? আমার ঠিক মনে পড়ছে না।

হুমায়ূন ভাই জামা-কাপড়ের ব্যাপারে খুবই উদাসীন। হাতের কাছে যা পান তাই পরে ফেলেন। একবার আমেরিকায় যাচ্ছি আমরা। ব্যাগ সুটকেস নিয়ে হুমায়ূন ভাইয়ের দখিন হাওয়ায় গেছি। তিনি একটা শপিংব্যাগ হাতে নিয়ে আমার সঙ্গে বেরোলেন, ‘চল’।

আমি অবাক। ‘আপনার ব্যাগ সুটকেস, জামাকাপড়?’ তিনি নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আর কিছু লাগবে না।’ আমাদের চাপাচাপিতে তার পর ছোট একটা সুটকেসে কয়েকটা জামাকাপড় নিয়েছিলেন।

নেপালে এক বিকালে বেড়াতে বেরোচ্ছি সবাই। তিনি একটা ব্লেজার পরেছেন। লিফট দিয়ে নামার সময় লিফটের আয়নায় দেখি নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। আমি একটু অবাক। কী হয়েছে হুমায়ূন ভাই?

না, দেখছি বিউটিটা আসল কিনা। আমাকে হ্যান্ডসাম লাগছে না?

আমি হো হো করে হাসতে লাগলাম।

একদিন শপিংমলে গেলাম সবাই। হুমায়ূন ভাই টুকটাক গিফ্ট করছেন সবাইকে। আমাকে বললেন, ‘তোমার তো জামা-কাপড়ের শখ বেশি। একটা শার্ট কেন। আমি পে করব।’

আমি একটা আমেরিকান পলো কোম্পানির ফুলস্লিভ শার্ট পছন্দ করলাম। এখন ওই ধরনের শার্ট বাংলাদেশেই তৈরি হয়। বিদেশে রপ্তানি হয়। আড়াই-তিন হাজার টাকায় ঢাকাতেও পাওয়া যায়। তখন যেত না। আমি যেটা পছন্দ করলাম ওটার দাম তিন হাজার দুশো টাকা। দেখে তিনি বিরাট ধমক দিলেন। ‘ফাইজলামি কর আমার সঙ্গে। রাখ। ওই যে ওই শার্টটা কেন, চারশো টাকা দাম। এর বেশি হবে না।’

আমি অভিমান করে শার্টই কিনলাম না।

সন্ধ্যার পর আড্ডা জমেছে তাঁর রুমে। আমাকে বললেন, ‘চারশো টাকা দামের শার্টটাই তোমার জন্য কিনেছি। কিছু করার নেই। ওই শপিং ব্যাগটায় আছে, নাও।’

ব্যাগ খুলে দেখি তিনি সেই তিন হাজার দুশো টাকা দামের শার্টটাই আমাকে কিনে দিয়েছেন।

একদিন সকালবেলা তাঁর দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে গেছি। জানি এ সময় তিনি লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবুও কী যেন কী দরকারে গিয়েছিলাম। তিনি চেয়ার টেবিলে বসে লিখতেন না। মেঝেতে বসে জলচৌকিতে লিখতেন। দেখি সেভাবেই কাগজ-কলম নিয়ে বসে আছেন। গাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন। আমি হতভম্ব। কী হয়েছে? তিনি কথা বললেন না। ওয়াশ রুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে এলেন। কান্নার রহস্য সেদিন বললেনই না। পরে জানলাম, নিজের লেখার কোনো কোনো ঘটনা বা চরিত্রের পরিণতি লিখতে গিয়ে তিনি ওরকম নিঃশব্দে কাঁদেন। সাতষট্টি-আটষট্টি সালের কথা। আমাদের বড় দুর্দিন চলছে। আব্বার চাকরি নেই। বাসায় মাঝে মাঝেই বাজার হয় না। ছোট্ট একটা বাসায় এতগুলো মানুষেরও জায়গা হয় না। গেণ্ডারিয়াতে আমার মায়ের একমাত্র মামার বাড়ি। ওই বাড়িটিকেই আমরা আমাদের নানাবাড়ি মনে করি। নানার নিজের বেশ বড় বাড়ি। তিনি অবস্থাপন্ন মানুষ। আমার মামা-খালারা খুবই সুখী ও আনন্দময় জীবনযাপন করে। আমার মায়ের একটি মাত্র আপন বোন। ডাকনাম ছিল পুনু। স্বামীর সংসার তাঁর করা হয়নি। একমাত্র মেয়েটিকে নিয়ে আমাদের সংসারেই থাকতেন। সংসারের সেই অচল অবস্থায় তিনি গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাঁর ওই মামার বাড়িতে। আমাকে নিজের মেয়েটির চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন।

একদিন সারাটি দিন ধরে উপোস। কিছুটা রাত করে গিয়েছি নানার বাড়িতে, পুনু খালার কাছে। টেবিলে আমার এক মামার জন্য খাবার ঢাকা দিয়ে রাখা। খালা আমার মুখ দেখেই বুঝেছেন সারা দিন আমি না খাওয়া। আমার সেই মামা আড্ডাটাড্ডা দিয়ে ফিরে খেতে বসেছেন। পুনু খালা তাকে অনুনয় করে বললেন, ‘ওর জন্য একটু ভাত রাখিস, ভাই।’

আমার সেই মামা কথাটা গ্রাহ্যই করলেন না। নিজে পেট পুরে খেয়ে শুয়ে পড়লেন। তার পাশে শুয়ে আমি সারা রাত খিদের কষ্টে ছটফট করলাম। একদিন কথায় কথায় এই ঘটনা হুমায়ূন ভাইকে বললাম। দখিন হাওয়ার যে ঘরটিতে হুমায়ূন ভাইয়ের মা থাকতেন সেই ঘরে সেদিন আমাদের রাতের আড্ডা বসেছে। হুমায়ূন ভাইয়ের মা গিয়েছেন মিরপুরের বাড়িতে। তাঁকে আমি খালাম্মা বলতাম। আমার ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি তাঁর খুব প্রিয় ছিল। প্রথম পর্ব পড়ে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই পর্বটি বেরোবার পর আমি তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিলাম। তার পর তৃতীয় পর্বও তিনি পড়লেন। পড়ে বললেন, ‘এরকম উপন্যাস আজকাল আর কেউ লেখে না।’

সেই আড্ডায় সেদিন মাজহাররা অনেকেই ছিল। হুমায়ূন ভাইয়ের পাশে বসে সেই অনাহারে থাকা রাতের ঘটনাটা আমি বলছি। একটা সময় তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলেন। আমার মাথায়-পিঠে হাত বুলান আর কাঁদেন। যেন আমার সেই দিনের সেই অনাহারে থাকার কষ্টটি তিনি অনুভব করছেন আর কাঁদতে কাঁদতে মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে সেই কষ্টের স্মৃতি ভুলে যেতে আমাকে প্রবোধ দিচ্ছেন। আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেদিন অনেক ক্ষণ কেঁদেছিলাম।

নিজের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব তিনি পছন্দ করতেন না বা করতে চাইতেন না। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ বেরোবার পর মাজহাররা একটি প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করল। যেহেতু উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা এবং হুমায়ূন ভাইয়ের বহু খাটাখাটুনির ফসল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তখন সেগুনবাগিচায়। সেখানে হবে অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে আমন্ত্রিত হয়ে এলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলাদেশ থেকে আছেন শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনিসুজ্জামান ও জাফর ইকবাল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা কে করবে এ নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছে।

হুমায়ূন ভাই বললেন, যেহেতু উপন্যাস নিয়ে অনুষ্ঠান, এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকও হবে একজন ঔপন্যাসিক। আমার নাম প্রস্তাব করলেন। তখনো শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয়নি। আলোচনা শেষ হওয়ার পর খালি গলায় শাওন গাইল, ‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান। লেখা আছে অশ্রুজলে’।

মোহিনী চৌধুরীর লেখা এই গান শুনে উইংসের আড়ালে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কাঁদতে লাগলেন হুমায়ূন ভাই। আমি তাঁর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার পর বহুদিন তাঁর কথা ভেবে আমি অশ্রুজলে ভেসেছি।

লেখক : কথাসাতিহ্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে