শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০১, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

প্রবচন আছে, এক নদীতে দুবার স্নান করা যায় না। এর নিগূঢ় অর্থ হচ্ছে, নদী প্রবহমান। এই প্রবচন রচনার সময় বাংলাদেশের নদীর ভবিষ্যৎ দশা প্রসঙ্গ হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এদিকে কারোরই অজানা নয়, আমাদের অনেক নদীই আর প্রবহমান নয়। আবার হারিয়েও গেছে অনেক নদী। যাও আছে তাও আবার যায় যায়। অনেকগুলো উন্নয়নের নামের সর্বনাশা তাণ্ডবে মরণদশায় ভুগছে! ফলে নদী নিয়ে প্রবচন এখন আর আমাদের দেশে প্রযোজ্য নয়। এটি হতাশার। তবে আর একটি আশার কথা আছে। আর এটি প্রবচন নয়। 

বিজ্ঞান বলে, কোনো কিছুই মৌলিক সৃষ্টি হয় না, রূপান্তর হয় মাত্র। কিন্তু হতাশার কথা হচ্ছে, বিজ্ঞানের এ সূত্রের বিরূপ প্রভাব রাজনীতিতে দৈত্যের মতো অনুপ্রবেশ করেছে। যা পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের উত্তরাধিকার হিসেবে আমাদের দেশে কপিপেস্ট করেছেন জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদ। তবে এ ক্ষেত্রে জেনারেল এরশাদের সাফল্য আকাশচুম্বী। বলা হয়, আদর্শিক পিতা আইয়ুব খানকেও অনেকখানি ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ।

’৭১-এ পরাজিত চক্রের থিংক ট্যাংকের নীলনকশায় ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানোর পর দেশ উল্টো রথে চলতে শুরু করে। এ ধারায় যেসব অপকর্ম হয়েছে তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে রাজনীতিকে মূল পর্যন্ত নষ্ট করে দেওয়া। এ ধারা একনাগাড়ে চলতে থাকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত। জেনারেল এরশাদের পতন এবং ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনের পর রাজনীতিতে যে ধারার সূচনা হয়েছিল তা কিন্তু স্থায়ী হয়নি। সঙ্গে আরও বলে রাখা ভালো, ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনও ’৭১-এ পরাজিত শক্তির প্রতিভূ চক্র প্রভাবিত ছিল। যা ছিল খুবই সূক্ষ্ম। যে কারণে সেই নির্বাচনের ব্যালটে জাহাজ প্রতীক ছিল অনেকটা নৌকার আদলে। যাকে ‘বড় নৌকা’ ভেবে অনেকেই সিল মেরেছেন। আরও অনেক কারসাজিতে সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারেনি। যে খেলা আগেভাগে আঁচ করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। বরং নেতারা ছিলেন মসনদে বসার আবেশে বিভোর কিন্তু স্বপ্নভঙ্গের পর দেখলেন তাদের হাসি অন্যেরা হাসে। 

একটি সিনেমা ছিল, ‘কার হাসি কে হাসে।’ স্মরণ করা যেতে পারে, ’৯১-এর নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ‘সূক্ষ্ম কারচুপির’ অভিযোগ তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এরপর কখনো সূক্ষ্ম আবার কখনো স্থূল কারচুপির মধ্য দিয়েই এগিয়েছে বাংলাদেশের নির্বাচন। আর এ কারচুপির বিরূপ প্রভাবে রাজনীতি কেবল কলুষিত হতেই থেকেছে। এর মধ্যে ’৯৬ সালে কোনো রকম ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আওয়ামী লীগ এবং সেটি ছিল খুবই নাজুক সরকার। তবে এই দশা কাটিয়ে এবং ২০০১ সালের পরাজয়ের ধারাকে পাল্টে দিয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামী লীগ গঠিত সরকার দ্রুত শক্ত ভিত্তি সৃষ্টি করতে পেরেছে। ফলে ২০১৪ সালের খেলা সামলিয়ে ২০১৮ সালে পাল্টা খেলা খেলে ২০২৪ সালের দোরগোড়ায় পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এবার বিদেশিদের হস্তক্ষেপে আওয়ামী লীগের জন্য খেলা খুবই কঠিন হয়ে গেছে। আর এ খেলার জন্য অনেকটাই নির্ভর করতে হয়েছে এরশাদীয় তরিকার ওপর। যে কারণে রাজনীতির কিছু আবর্জনা দিয়ে নতুন দল গঠন করতে হয়েছে। যাদের না আছে ভোট, না আছে দল। 

এমনকী এদের অতীত বলেও কিছু নেই। ফলে ভোটের মাঠে কচুরিপানাসম উপযোগহীন এরা। অথচ এদের দায় নিতে হচ্ছে প্রাচীনতম দল আওয়ামী লীগকেই। অনেকেই মনে করেন, বিএনপি নির্বাচন থেকে দূরে থাকার কারণে সরকার যে মাত্রায় বেকায়দায় পড়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি হাসির পাত্র হয়েছে হেনোতেনো নামে হরেক কিসিমের দল ও জোট নির্বাচনি মাঠে নামিয়ে। অবশ্য এই ফাঁদে ১৯৯৬ সালেই পা দিতে হয়েছিল আওয়ামী লীগকে। আর এবার নিমজ্জিত হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। তবে এও বলা হচ্ছে, বিভিন্ন বাস্তবতায় ১৯৯৬ সালে যা অনিবার্য ছিল তার রেস টানতে হয়েছে ২০০৯ ও ২০১৪-এর সরকারের আমলেও। তবে এটা ২০২৪ সালের নির্বাচনে এড়ানো যেত। যা করা গেছে ২০১৮ সালের সরকার গঠনের সময়। কিন্তু তা করা হয়নি। বরং উল্টোই একটু বেশি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যা দগদগে ঘায়ের মতো দৃষ্টান্ত হয়েছে আছেন মেজর শাহজাহান ওমর। বরিশাল অঞ্চলে দুর্ধর্ষ মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী চক্করে নাজেহাল হয়ে আওয়ামীবিরোধী হয়ে গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পরপরই। ৪৫ বছর বিএনপির ব্যানারে থাকার পর আওয়ামী লীগে গাঁটছড়া বেঁধেছেন এবার। অনেকেই এ বিষয়টিকে তার ফিরে আসা বলছেন। কিন্তু এ কাজটি করা হয়েছে খুবই কাঁচাভাবে। 

অদ্ভুত মামলায় জামিন পাওয়ার এক দিন পরেই বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ঘুচিয়ে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর ঘোষণা করলেন, নির্বাচন করবেন নৌকা মার্কা নিয়ে। হঠাৎ কেন শাহজাহান ওমরের এমন ডিগবাজি? এ কাণ্ডের যুক্তি হিসেবে তাঁর কথা কি খুব একটা গ্রহণযোগ্য? আর এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের ১ ডিসেম্বর বলেছেন, ‘কৌশলগত কারণে ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরকে নৌকার প্রার্থী করা হয়েছে।’ প্রশ্ন হচ্ছে, কোন কৌশল? কিন্তু জানা কথা, এ প্রশ্নের উত্তর মিলবে না। ফলে যার যার মতো করে এর উত্তর তৈরি করা হচ্ছে। যার সঙ্গে মিলে যায় সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের তরিকা। কারাগার থেকে বেরিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ যখন এরশাদ সরকারে যোগদান করেন তখন তাঁর পিঠে লাঠির আঘাতের দাগ বিরাজমান ছিল বলে রটনা আছে। আর একজন ব্যারিস্টার, আবুল হাসানাত জেনারেল এরশাদের সঙ্গে যোগদানের দুই দিন আগে বলেছিলেন, ‘এরশাদের সঙ্গে গেলে মানুষ আমার মুখে থুথু দেবে!’ এদিক থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান ওমর কিঞ্চিত আলাদা। তিনি আগে নয়, বাগাড়ম্বর করেছেন আওয়ামী খাতায় নাম লেখানোর পর। এটা সবারই জানা। কিন্তু মানুষ এখন কোন দিকে থুথু দিচ্ছে তা হয়তো জানা নেই।

এদিকে স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা মেনন-রব-ইনুদের কেবলই দরপতন হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশে। এদের মধ্যে অসময়ের কলরব হিসেবে পরিচিত আ স ম আবদুর রব জেনারেল এরশাদের সময় একটি চাকরি প্রত্যাশা করে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন। হয়তো তিনি তাঁর মতোই আর এক ‘খলিফা’ আবদুল কুদ্দুস মাখনের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেছিলেন। উল্লেখ্য, আবদুল কুদ্দুস মাখন সে সময় মাফিয়া ডন আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের কোম্পানিতে চাকরি করতেন। এদিকে আ স ম রবের ভাগ্য ভালো, তিনি এই মাপের চেয়ে অনেক বড় মাপের চাকরি পেয়েছিলেন। তাকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার চাকরি দিয়েছিলেন সামরিক সরকার। সে সময় তাঁকে গৃহপালিত বিরোধীদলীয় নেতা বলা হতো। রাজনীতির কী পরিহাস! এই আ স ম রবকেই মন্ত্রী করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তাঁর ’৯৬-এর সরকারের। এ সময় রবের অতীত হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি, হয়তো গভীরভাবে ভাবা হয়নি তার ভবিষ্যৎ। কেবল তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মিটানো হয়েছে। একই ধারায়ই হয়তো আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখেই এবার ‘হেনমূল, তেনমূল, অর্শ্বমূল’ নামের দলগুলো মাঠে নামানো হয়েছে। আর এদের আস্ফালন দেখে হয়তো মেনন-ইনু-দিলীপরা ভিতরে ভিতরে শিশুতোষ অস্থিরতা বোধ করছেন। 

শুধু তাই নয়, মিরসরাইতে ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার মতো ভোট না থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু কন্যার দয়ায় দীলিপ বড়ুয়া কেবল সংসদ সদস্য নন, মন্ত্রী পর্যন্ত হয়েছে। আর আমাদের দেশে মন্ত্রী হওয়া মানেই অনেক ক্ষেত্রে আলী বাবার স্বর্ণ গুদামের দ্বার খুলে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। বলা হয়, বাম নেতা দীলিপ বড়ুয়া এই কামে মোটেই পিছিয়ে ছিলেন না। এখন জোট নেতাদের নামে সংসদীয় আসন বরাদ্দ দিতে বিলম্ব হওয়ায় যারা অস্থির হয়ে উঠেছেন তাদের মধ্যে বেশি অস্থিরতায় ভুগছেন দীলিপ বড়ুয়া। শুধু তাই নয়, একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জ্ঞান দেওয়ার উত্তেজনায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি অত সোজা না!’ এর আগে তিনি আরও বলেছেন, ‘কাউয়া আওয়ামী লীগাররা আমাদের বলে একজইন্যা পার্টি।’

আওয়ামী লীগে কে ‘কাউয়া’ কে কাক, কে কুকিল সেটি ইতিহাসই বলে দেবে। তবে অতীত যা বলে তা কিন্তু খুব একটা নিরাপদ নয়। স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনালগ্ন থেকেই আওয়ামী লীগকে উজান ঠেলে আগাতে হয়েছে। আর ১৫ আগস্টের পর দলটি টিকে গেছে অতি সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে। যা বহুবার বঙ্গবন্ধুকন্যা স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করেছেন। এটিই বাস্তবতা। আর ‘এক নেতার এক দল’ আসলে কোনো কাজেই আসে না। বিপদের সময় এরা নিশ্চুপ হয়ে যায়। নিজেদের গুটিয়ে নেয় শামুকের মতো। আর বিপদ ঘনীভূত হলে যাত্রাগানের বিবেকের মতো ‘সত্য ভাষণ’ দেন। যে ধারায় রাতে ভোট হওয়ার কথা এবং নিজের ভোট নিজে না দিতে পারার ক্ষোভ বড় গলায় উচ্চারণ করেছেন রাশেদ খান মেনন। অবশ্য ক্যাসিনো কাণ্ডের নানান খবরের পালে জোর হাওয়া লাগলে রাশেদ খান মেননের জোসের হাওয়া কোথা থেকে যেন বেরিয়ে যায়। 

অবশ্য তার জীবনের হাওয়াই একবার বেরিয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়া সরকারের সময় সর্বহারা গ্রুপের গুলি খেয়ে। সেবার তিনি ভাগ্যক্রমে বেঁচেছেন। উল্লেখ্য, তাঁর নিজের এলাকা বরাবরই সর্বহারা উপদ্রুত। এর সুবিধা-অসুবিধা দুই আছে। যেমন ’৭৩ সালের সংসদ নির্বাচনে বরিশাল শহরের ভোট কেন্দ্রে যে জালাল সর্দার কর্তৃক তিনি অপদস্থ হয়েছেন সেই জালাল সর্দার নবগ্রাম রোডের নিজ বাড়িতে সর্বহারার গ্রুপের গুলিতে নিহত হয়েছেন। আসলে রাজনীতির ঐতিহ্যের ধারক হোক অথবা হোক ভুঁইফোঁড়, জনবিচ্ছিন্ন নেতারা আসলে কোনো কাজে লাগে না। এরা পরগাছা। আশ্রিত হিসেবে এরা কেবল নেয়। দেয় না কিছুই। এরা শীতের পাখিরও অধম। শীতের পাখিরা মাছ-শস্য খেয়ে সাবার করলেও মল ত্যাগ করে যায়। গরু মেরে জুতো দানের মতো হলেও কিছু দেয়। কিন্তু রাজনীতিতে শীতের পাখিরা কিছুই দেয় না, রেখে যায় না কিছুই। যে নামেই আখ্যায়িত করা হোক না কেন এরা আসলে রাজনীতির আগাছা। এরপরও রাজনীতির আগাছাদের কেন বৃক্ষসম সমাদর করেন আওয়ামী লীগ প্রধান? এই সমাদরের ধারা আরও কত বছর চলবে- কঠিন সময় সামনে রেখে এ মোটেই কোনো সাধারণ প্রশ্ন নয়। অনেকের বিবেচনায়ই এটি মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা