শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০২৩

প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম

‘প্রেম’। দু অক্ষরের এমন রহস্যময় ও মোহনীয় শব্দ বোধকরি বাংলা ভাষায় বিরল। এর যে অনির্বচনীয় শক্তি, তা বোধকরি ‘মা’ শব্দ ছাড়া অন্য কোনো শব্দের মাঝে নেই। কেমন করে প্রেম মানুষকে বুকের পাঁজরে টেনে আনে, আবার কেমন করে দূরে ঠেলে দেয়- সে রহস্যভেদ মানুষের সাধ্যাতীত। ‘বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দূরেও ঠেলিয়া দেয়’। তাহলে প্রেম যেমন আপন করে, তেমনি কি পরও করে দেয়? এ কেমন গোলকধাঁধা? আবার চোখের আড়াল হলেই সে হয়ে যেতে পারে মনের আড়াল। ক্ষণকালের আড়াল মাধুর্য বাড়ায়, দীর্ঘকালের আড়াল তাকে হত্যা করে-‘ Short absence quickens love; long absence kills it.’-এর সন্তোষ আর অসন্তোষের তো কোনো ব্যাকরণই নেই। নীতিতেও বাধা পড়ে না। আবার রীতিতেও থিতু থাকে না। প্রীতির মালাও কতক্ষণ সযত্নে রাখবে; তারও নির্ভরতা একান্ত মেজাজ-মর্জির ওপর।

মানুষ প্রেমকে পেয়েও কাঁদে, আবার হারিয়ে কাঁদে। আর প্রেম, দুঃখ পেয়েও কাঁদে, দুঃখ দিয়েও কাঁদে। আবার নিজেরাই নামকরণ করে বলে-দুঃখের অশ্রু, সুখের অশ্রু। এ-যে এক নিরন্তর বিড়ম্বনা। কিন্তু এই বৃথা দুর্ভোগের মধ্যেই মানুষ অনাদিকাল থেকে কী এক অনির্বচনীয় সুখানুভূতিকে লালন করে চলেছে অবলীলায়! কিন্তু চঞ্চলা-চপলমতি এই প্রেমের জন্মটা কোন প্রসূতির ঘরে, এর উৎস কোন অপার্থিব প্রস্রবণে, বাসা বাঁধে কোন শাখায়, কে জানে! কোন রাজ্য থেকে এ অনুভূতি-অপ্সরার নান্দনিক আবির্ভাব, কোন অমিয় ঝর্ণা ধারা থেকে এর অবাধ উৎসারণ; এর রূপ কতটা প্রকৃত স্বরূপ, কতটা অরূপ-কেউ কি তা আজ অব্দি ঠাউর করতে পেরেছে? সবই আন্দাজ-অনুমানের বিফল কসরত। মগজ খাটিয়ে কালের অবিরাম লগি ফেলেও মানুষ এর তল খুঁজে পায়নি। আমরা প্রেমীকে নিয়ে ঘর বাঁধি, ঘর বাঁধার জন্য ঘর ছাড়ি, আবার বিচ্ছেদ যাতনায় ঘর ভাঙ্গি; সংসার বাঁধি, আবার হই সংসার বিরাগী। প্রেম-লক্ষ্মীর জন্য হই পাগলপারা, আবার হই লক্ষ্মীছাড়া। মনের ক্লেশে রবিকবি’র মতো গেয়ে উঠি ‘আমরা লক্ষ্মীছাড়ার দল/ভবের পদ্মপত্রে জল/সদা করছি টলোমল/মোদের আসা-যাওয়া শূন্য হাওয়া, নাইকো ফলাফল... /যদি সুখ না জোটে দেখব ডুবে কোথায় রসাতল।’

তবুও প্রেমিক কবি নজরুলের মতো সব মানুষই যেন আকুতি জানিয়ে বলছে, ‘আর কিছু নয়, চির প্রেমময়, তোমারে ভিক্ষা চাই/এক তুমি ছাড়া এই ভিখারির কিছুই চাওয়ার নাই!’ ওমর খৈইয়াম তো আরও এক কাঠি এগিয়ে গিয়ে বলে দিয়েছেন, ‘সবার চেয়ে মধুর জেনো প্রেমিক জনের দীর্ঘশ্বাস/তার তুলনায় তুচ্ছ অতি ভক্ত হৃদের মুক্তির আশ।’ কবিগুরুর প্রশ্ন আরও শাণিত, আও আক্ষেপের-‘যদি প্রেম দিলে না প্রাণে/কেন ভোরের আকাশ ভরে দিলে এমন গানে গানে? কেন তারার মালা গাঁথা/কেন ফুলের শয়ন পাতা/কেন দখিন-হাওয়া গোপন কথা জানায় কানে কানে?’ কবিদের উক্তির সঙ্গে আমার অভিব্যক্তিরও রয়েছে নিবিড় সাযুজ্য-‘প্রেম যদি না দাও/তবে জীবন কেড়ে নাও/প্রেম ছাড়া-যে জীবন শুধু বিরান মরুময়।’

বাংলা ভাষায় ‘প্রেম ও ভালোবাসা’ আর ইংরেজিতে ‘Romance I Love’ একটা যুগান্তরের ধোঁয়াশা তৈরি করে রেখেছে। যদিও তাতে প্রেম কিংবা প্রেমিকের কোনো ক্ষতি-বৃদ্ধি নেই। পাখি যখন মনের সুখে বনে বনে গান গায়, বনানী মাতিয়ে তোলে সুরের মূর্ছনায়, তখন কি পাখি জানতে চায় ওর এই গানটা সা.রে.গা.মা’র কোন সুরে পড়ল? প্রেমের বৈশিষ্ট্যও তেমনি। প্রেমের চলা নদী-প্রবাহের মতো। আপন বেগে সে পাগলপারা। বলা যায় না কোন খেয়ালিপথে তার চলা। ভিক্টর হুগোর অভিমতও সে রকম, ‘ভালোবাসা একটি গাছের মতো : এটি নিজ থেকেই বৃদ্ধি পায়, আমাদের সত্তার গভীরে এর শেকড় প্রোথিত এবং বিধ্বস্ত হৃদয়ের ওপর সে বিকাশ লাভ করে। অনির্বচনীয় সত্য হলো এই যে, এটি যতটা অন্ধ, ততটাই দৃঢ়। এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক হওয়ার আগে কখনো শক্তিশালী হয় না।’

ভালোবাসা শব্দের (এর বিশেষ্য আকারে) একটি ইতিহাস রয়েছে। প্রোটো-ইন্দো-ইউরোপীয় শব্দ leubh, যার অর্থ যত্ন বা ইচ্ছা। এটি পরে ল্যাটিন ভাষায় lubet হয়ে পড়ে libet শব্দের সঙ্গে বিবর্তিত হয়েছে। libet হলো libido শব্দের জনক, যা প্রেমের সঙ্গে প্রায় শেকড়ের মতোই সংযুক্ত। রোমানরা মারা যাওয়ার পরে শব্দটি এই সময় ফরাসিতে নয়, বরং জার্মানিতে ছড়িয়ে পড়ে। এখানে এটি মূল থেকে ক্রমাগতভাবে চারটি আকারে বিকশিত হয়েছে, প্রতিটিই পূর্ববর্তী স্থান নিয়েছে: lubo, liube, liebe, lob, Liube ছাড়া বাকি সব কটিরই আধুনিক অর্থ ছিল, যাকে ‘আনন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই প্রেমের সঙ্গে আনন্দের অন্তরঙ্গতা এতটা নিবিড়। সে কারণেই কবিকেও বলতে শুনি, ‘আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে’। আনন্দেরই উচ্ছ্বাসে প্রেমিক স্বতঃস্ফূর্ততায় গেয়ে ওঠে, ‘হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে ময়ূরের মতো নাচেরে।’ কিংবা, ‘মোরা আনন্দ-মাঝে মন/আজি করিব বিসর্জন। ...সকল দৃশ্যে সকল বিশ্বে আনন্দনিকেতন। ...আনন্দ চিত্ত-মাঝে/আনন্দ সর্বকাজে, আনন্দ সর্বকালে/দুঃখে বিপদজালে, আনন্দ সর্বলোকে/মৃত্যুবিরহে শোকে...।’

প্রেম বিমূর্ত অনুভূতি। মানব-মানবীর পারস্পরিক আকর্ষণ মনের আবেগ যখন অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে, দর্শন ও মিলন ব্যতিরেকে জীবনাচরণ নিরর্থক বলে মনে হয়, তখনই তাকে বলা যায় প্রেম। মিলন, বিরহ, বেদনার অন্তর্গত রক্তক্ষরণ প্রেমেরই অনুসঙ্গ। প্রেমের উৎস রূপ কিংবা গুণে, কিংবা উভয়ে। মনোবিজ্ঞানী রবার্ট স্টেনবার্গ ভালোবাসাকে আবেগ (যৌন অথবা রোমান্টিক আকর্ষণ), অন্তরঙ্গতা (গভীর অনুভূতি) এবং সহানুভূতি (শুধু সম্পর্ককে রক্ষা করাই নয়, তাকে সসম্মানে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া)-এই তিনটি উপাদানে বিভক্ত করেছেন। আবার উপাদান তিনটিকে ভাগ করেছেন ৭ (সাত) ভাগে। যেমন, ভালোলাগা, মোহ, প্রতিশ্রুতি, রোমান্টিক প্রেম, অর্থহীন প্রেম, ঘনিষ্ঠ প্রেম, অনবদ্য প্রেম। এছাড়া, কালের বিবর্তনে নানা জাতের প্রেমকে ফর্দভুক্ত করা যায়। যেমন, প্রথম প্রেম, প্রথম দেখায় প্রেম, বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, বিবাহোত্তর প্রেম, পরকীয়া প্রেম, অপরিণত প্রেম, কর্মক্ষেত্রে প্রেম, মোবাইল প্রেম, ইন্টারনেটে প্রেম, ত্রিভুজ প্রেম, বহুভুজ প্রেম, ঘানি টানা প্রেম, অব্যক্ত প্রেম, সুপ্ত প্রেম, চুক্তিবদ্ধ প্রেম, অসাম্প্রদায়িক প্রেম, ভাড়াটে প্রেম, ঝগড়াটে প্রেম, আজো তোমায় ভালোবাসি’ প্রেম, ব্যর্থ প্রেম, শরীর-সর্বস্ব প্রেম, ‘দুধের মাছি’ প্রেম/স্বার্থসর্বস্ব প্রেম, ঈর্ষান্বিত প্রেম, জেদের বশে প্রেম, মিথ্যে প্রেম/অভিনয় প্রেম, ২য় ইনিংস প্রেম বা পুনরুজ্জীবিত প্রেম, ব্ল্যাকমেইল প্রেম, অনিচ্ছাপূর্বক প্রেম, জোর খাটানো প্রেম, গায়ে পড়া প্রেম/নাছোড়বান্দা প্রেম : বিদেশি বা পরবাসী প্রেম, চাঞ্চল্যকর বা আলোচিত প্রেম, ঐতিহাসিক প্রেম, অমিল বা দুনিয়াছাড়া প্রেম। এবার পাঠকদের ভাবার ফুরসত দেওয়া হলো। চলুন ভাবি, আমরা কে কোন কিসিমের প্রেমে বাঁধা পড়ে আছি। মনে মনে বলছেন, না, আমি কিন্তু বাঁধা পড়িনি। বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, সত্যিই কি তাই? সেই ফাঁদে আলতোভাবে হলেও একবারও কি পা ফেলেননি?

‘প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে/কে কোথা ধরা পড়ে, কে জানে।’ কবিগুরু খাঁটি কথাই বলেছেন। তবে প্রশ্ন হলো, এটা কি কবির অভিজ্ঞতা, নাকি উপলব্ধি? হতে পারে দুটোই। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে বৌদি কাদম্বরী দেবীর সম্পর্ক আদৌ কী প্রেমের ছিল? জানি না। তবে উভয়ের মনের কোণের বনানীতে অনুরাগ-জোনাকের মিটিমিটি কোনো সোনা-আলোর কণা অহর্নিশ জ্বলে থাকত বোধ করি। কবির ‘জীবনস্মৃতি’তে পাই, যখনকার যেটি সহজপ্রাপ্য তখন সেটি না জুটিলে মানুষ কাঙাল হইয়া দাঁড়ায়। আমার সেই দশা ঘটিল। ছেলেবেলায় চাকরদের শাসনে বাইরের ঘরে মানুষ হইতে হইতে হঠাৎ এক সময় মেয়েদের অপর্যাপ্ত স্নেহ পাইয়া সে জিনিসটিকে ভুলিয়া থাকিতে পারিতাম না।’ আর কাদম্বরী দেবী সম্পর্কে ঠাকুরবাড়ির বিশেষ ঘনিষ্ঠ ও ভারতীয় সম্পাদকীয় গোষ্ঠীর অন্তর্গত বাঙালি লেখিকা শরৎকুমারী চৌধুরাণী যথার্থই বলেছেন, ‘ফুলের তোড়ার ফুলগুলিই সবাই দেখিতে পায়, যে বাঁধনে তাহা বাঁধা থাকে তাহার অস্তিত্বও কেহ জানিতে পারে না। মহর্ষি পরিবারের গৃহলক্ষ্মী শ্রীযুক্ত জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের পত্নী ছিলেন এই বাঁধন।’

ভুবনজোড়া পাতা যে-ফাঁদ, সেই ফাঁদে সবারই পা দেওয়ার আশঙ্কা প্রবল। সুতরাং তা থেকে কবিদেরও রক্ষা নেই। বরং কবির বেলায় সে আশঙ্কা কিংবা সম্ভাবনা আরও বেশি। মগজে চাষ হয় বুদ্ধির। বুদ্ধি বিত্ত বাড়ায়, চিত্তের খোরাক দেয় না। হৃদয়ে থাকে প্রেমের স্পন্দন।

[চলবে]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন