শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

পর্ব-১

জন্মান্ধ প্রেমী যখন তার প্রেমিকাকে বলে, ‘তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী’; তখন আর বুঝতে বাকি থাকে না, প্রেম কতটা অন্ধ। কিন্তু অন্ধ প্রেমের গূঢ়ার্থের পরিসর আরও ব্যাপক। বিশ্বনন্দিত নাট্যকার শেকসপিয়র-এর A Midsummer Night’s Dream নাটকের সংলাপের শরণ নিচ্ছি : ‘Love looks not with the eyes, but with the mind/And therefore is winged Cupid painted blind.’ প্রেম চোখ দিয়ে নয়, মন দিয়ে দেখে। তাই আবেগাচ্ছন্ন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও কামাসক্তের দেবতা ডানাযুক্ত কিউপিডকে অন্ধ দেবতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। প্রসঙ্গান্তরে বলা যায়, লেডি জাস্টিসও অন্ধ। হস্তিনাপুরের মহারানি গান্ধারীর মতো চোখ বেঁধে আছেন। আইনের আদালত কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়া এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধের বিচার শুরু করে। তাই লেডি জাস্টিসের চোখের ওপর পট্টি বাঁধা। এটিকে প্রতীকী করার জন্য সে রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর এক হাতে ভারসাম্য এবং অন্য হাতে তলোয়ার। ভারসাম্য বোঝায় যে, তিনি রায় বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য মামলার প্রমাণ এবং তথ্যের উপাদানগুলোকে ওজন করেন। তলোয়ারের প্রতীকী অর্থ এই যে, ন্যায়বিচার দ্রুত এবং চূড়ান্ত হবে।

অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ থাকে না, তেমনি চর্ম চোখের অন্ধত্ব প্রেমের পথে কোনো অন্তরায় নয়। তবে ‘প্রেম অন্ধ’... এই শব্দবন্ধের তাৎপর্য একান্তই প্রতীকী। প্রেমে জাত-পাত, কুলমান, ধনী-নির্ধন, বর্ণ-গোত্র, কর্ম-ধর্ম, উচ্চ-তুচ্ছ, আশরাফ-আতরাফ, সুশ্রী-বিশ্রী, স্বদেশ-বিদেশ, রাজা-প্রজা, অধম-উত্তম, আমির-ফকির, পাপী-নিষ্পাপ, কর্তা-ভৃত্য-এসবের মধ্যে কোনো ফারাক দেখতে পায় না। সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারতম্য বিবেচনার কোনো স্থান নেই ‘অন্ধ প্রেমে’। প্রেম হিসেবের পাতা নয়; হতে পারে ‘যেমন ইচ্ছে লেখার’ কবিতার খাতা। মগজে নয়, মননে এর মমতা ও মর্মের নিভৃত নীড়। এই প্রেমে প্রেমী নিজ থেকে কিছুই দেখে না। তার অন্তরাত্মা তাকে যা দেখায়, সে তা-ই দেখে। তাই বাস্তবতার নিক্তিতে প্রেমীর দায় ওজন করে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার ন্যায্যতা নেই।

‘প্রেম সর্বজয়ী’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরার জন্য গ্রিক পুরাণের একটি প্রেমের গল্প এখানে তুলে ধরছি। গল্পটা ‘কিউপিড’ আর ‘সাইকি’কে নিয়ে।

ইংরেজি Cupid অর্থ ‘কাম’। তিনি রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স (ইরস) এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের (অ্যাফ্রোদিতি) পুত্র তিনি। গ্রিক পুরাণে Cupid-এর নাম ইরস। হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এ সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয়, যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। প্রেমের প্রতীক হিসেবে আমরা বর্তমানে যে তীর-ধনুক ব্যবহার করি, এটাই সেই কারণ। একজন দেবতা বা মানুষ তার তীরের আঘাত পেলে অপ্রতিরোধ্য কামের বশবর্তী হবে বলে ভাবা হতো। অন্যদিকে গ্রিক পুরাণে ‘সাইকি’ আত্মার দেবী। প্রজাপতির ডানাযুক্ত অনিন্দ্য সুন্দরী নারী হিসেবে হয় এর চিত্রণ। ‘সাইকি’ নামের অর্থ গ্রিক ভাষায় আত্মা; রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে যার নাম লাতিন ভাষায় ‘অ্যানিমা’। সাইকির জন্ম নশ্বর মানবীরূপে। শেষে পায় অমরত্বের বরদান। তার ভুবনমোহিনী সৌন্দর্যের আবেদন ছিল ঈর্ষণীয়। স্বয়ং প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি হয়ে ওঠেন সাইকির সৌন্দর্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য গোড়াতেই বলে রাখি, গল্পের চরিত্রে ব্যবহৃত হবে কিউপিড ও অ্যাফ্রোদিতি।

এক রাজার ছিল তিন কন্যা। সবচেয়ে ছোট কন্যার নাম সাইকি। সাইকি অপরূপ সুন্দরী। মানবী হয়েও সে দেবীর রূপ নিয়ে জন্মেছে। জনশ্রুতি আছে, স্বয়ং প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবীও নাকি এতটা সুন্দর ছিল না। মানুষ সাইকির রূপের পূজা করতে শুরু করত। তার প্রতি অতিমাত্রায় অনুরক্ত হয়ে মানুষ প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী অ্যাফ্রোদিতিকে ভুলে যেতে শুরু করে। দেবীর পায়ে কেউ আর ফুলেল অর্ঘ্য নিবেদন করে না। ভক্তিভরে পূজা-অর্চনা করে না। এতে অ্যাফ্রোদিতি প্রচ- ক্রোধান্বিত ও অপ্রসন্ন হন। মনে জমে ওঠে প্রতিশোধের আকাক্সক্ষা। ডেকে পাঠালেন তার পুত্র কাম-দেবতা কিউপিডকে।

দেবীর নির্দেশ, কিউপিড যেন তার প্রেমের বাণ মেরে পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র দানবের সঙ্গে সাইকিকে ভালোবাসায় বিদ্ধ করে। তিনি চেয়েছিলেন, সেই হিংস্র প্রাণী যেন সাইকিকে ভালোবেসে সাইকির জীবন ধ্বংস করে দেয়। মায়ের আদেশ পালন করতে কিউপিড তার ধবধবে সাদা পাখা মেলে। সঙ্গে নেয় প্রেমের তীর-ধনুক। দেবলোক থেকে উড়ে আসে মর্ত্যলোকে। উপস্থিত হন সাইকির সম্মুখে। কিন্তু, সাইকিকে দেখে তন্ময় হয়ে গেলেন কিউপিড। মুগ্ধ হয়ে যান সাইকির অনিন্দ্য রূপমাধুর্যে। সাইকির সঙ্গে প্রেমের বাণে প্রেমের দেবতা নিজেই নিজেকে বিদ্ধ করলেন। একদিকে মায়ের আদেশ, অন্যদিকে তার প্রেম। অসহায় বোধ করতে লাগলেন তিনি। হতাশ ও অসহায় কিউপিড সিদ্ধান্ত নিলেন, দেবরাজ জিউস ও তাঁর যৌনসঙ্গী লেটোর পুত্র দেবতা অ্যাপোলর কাছে সাহায্য চাইবার। কারণ অ্যাপোল সত্য, ভবিষ্যৎ দর্শন, ন্যায়, আল ও ভাগ্যের দেবতা। তিনিই পারেন একটা সঠিক পন্থা দেখাতে।

অসাধারণ সুন্দরী হলেও সাইকির কোনো স্বামী জোটেনি। কারণ তাকে স্ত্রী হিসেবে কেউ পেতে চাইতই না। বরং মানুষ ওকে দেবীতুল্য সম্মান করত, পূজা করত তার মোহনীয় রূপের। ভাবতো, সাইকিকে শুধু কোনো দেবতার সঙ্গেই মানায়। কোনো মানুষ তার স্বামী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। ওদিকে, তার বড় দুই বোন দেখতে তার চেয়ে কম সুন্দরী হলেও তারা রাজরানি হয়েছে। সাইকির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই তার পিতা-মাতার দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না। যাক সে কথা।

অ্যাপোল কিউপিডের মর্মবেদনা বুঝলেন। অনুভব করলেন তার প্রেমের গভীরতা। অ্যাফ্রোদিতি জানতে পারলে প্রলয় কান্ড বাধিয়ে দেবে-তিনি সেটাও জানতেন। কিউপিডকে আশ্বস্ত করে বললেন, সমাধান একটা তিনি খুঁজে বের করবেনই।

পরিকল্পনা মাফিক, কিউপিডকে তিনি গ্রিসের সবচেয়ে উঁচু পর্বত-শৃঙ্গে সুরম্য একটি প্রাসাদ তৈরি করতে বললেন। কিউপিড অ্যাপোলর আদেশ পালন করতে চলে গেলেন। আর অ্যাপোলও নেমে আসেন মর্ত্য।ে সাইকি ও তার বাবা মায়ের সামনে উপস্থিত হলেন অ্যাপোল। অ্যাপোল দৈববাণীরও দেবতা। তাই তিনি দৈববাণীর আশ্রয় নিলেন। সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, সাইকিকে বধূবেশে সজ্জিত করে রাতের অন্ধকারে রেখে আসতে হবে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায়। সেখানে সাইকি অপেক্ষা করবে এমন এক দানব বরের জন্য, যার ভয়ে মানুষ তো তুচ্ছ, দেবতারা পর্যন্ত ভীত, বিচলিত, সন্ত্রস্ত।

 

এমন সর্বনাশা কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ল সাইকির পুরো পরিবার। কিন্তু সাইকি নিয়তি বলে সব মেনে নিল। বাবা-মাকে বুঝাল, ভাগ্যের লিখন, না যায় খন্ডন। অবশেষে সাইকিকে নিয়ে যাওয়া হয় পাহাড়ে। সেখানে তারা দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দর প্রাসাদ। তখন দৈববাণী হলো, সাইকিকে রেখে সবাই যেন চলে যায়। আসার পথে সাইকির পিতা কন্যাকে চিরকালের মতো বিসর্জন দেয়ার বেদনা অনুভব করতে লাগলেন।

কিউপিড প্রস্তুত ছিলেন। পৃথিবীর নির্জনতম স্থানে দৈববলে তিনি বধূবরণের জন্য সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে রেখেছিলেন। বায়ুদেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে আতঙ্কিত সাইকিকে নিমিষে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। বায়ুদেবতার বায়ুরথ গিয়ে থামল কিউপিডের নবনির্মিত প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রসূনরচিত বাসর শয্যায় শুইয়ে দিলেন। অল্পক্ষণ পর চেতনা ফিরে এল সাইকির। সাইকি অনুভব করল, প্রবল এক পুরুষের বাহুবন্ধনে সে আবদ্ধ। কিন্তু দৈববাণীর ভয়ংকর বন্ধনের মতো নয়। অত্যন্ত তীব্র কিন্তু বড় মধুর বন্ধন। আবেশে চোখ বন্ধ করল সাইকি।

ঊষাদেবীর রথ যখন পৃথিবীতে নেমে এসেছে তখন ঘুম ভাঙল সাইকির। তাকিয়ে দেখল পাশে কেউ নেই। চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর শয্যা থেকে উঠে এলো। ঘরের দিকে লক্ষ্য করেই দেখল, এটা রাজবাড়ি থেকেও সুন্দর। পুরো প্রাসাদ সোনার তৈরি। পৃথিবীর কোনো রাজার পক্ষে এমন ঘর তৈরি করা সম্ভব নয়। হতভম্ব সাইকি বোঝার চেষ্টা করল, সে নিজেই বেঁচে আছে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে কাদের যেন কণ্ঠস্বর শুনতে পায়। একজন বলল, ‘এই সুরম্য প্রাসাদ, এই অট্টালিকা, ধনরত্ন সবই তোমার সাইকি। আমরা তোমার দাসদাসী। তুমি শুধুই আদেশ করবে।’ কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না সাইকি। কিন্তু বুঝতে পারল, তার পাশে অদৃশ্য কারও পদচারণা। সাহসে ভর করে আদেশ করল সে। সঙ্গে সঙ্গে সব তৈরি। সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় আহার্য। সঙ্গে সুমধুর গীতবাদ্য।

আবার রাত্রি এলো। মধ্যযাম ঘনিয়ে আসতেই আলো ঝলমল সুবর্ণ প্রাসাদ অকস্মাৎ অন্ধকারে ডুবে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভীতির সঞ্চার হলো সাইকির মনে। কিন্তু পরক্ষণে অনুভব করল প্রবল পুরুষের বন্ধনে আবদ্ধ সে। এ তার গতরাতের চেনা আলিঙ্গন। অদৃশ্য পুরুষটি তাকে কানে কানে বলল, ‘হে আমার প্রিয়তমা, তুমি আমার নাম জানতে চেয়ো না। আমাকে দেখার চেষ্টা করো না। তাহলেই সুখে কাটবে আমাদের জীবন। আমি এভাবেই অন্ধকারে আসবো তোমার কাছে।’ বিহ্বল সাইকি সায় দিল তাতে। এভাবেই চলতে থাকল প্রতি রাতে তার স্বামীর মধুময় সমাগম।

দিনের পর দিন যায়। কিন্তু সাইকি তার স্বামীর দেখা পায় না। স্বামী দেয়ালের ওপাশ থেকে সাইকির সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। সুমধুর গান গেয়ে শোনায়। সাইকি সেই গান শুনতে শুনতে হয় নিদ্রাচ্ছন্ন। ভোরের আলো ফোটার আগে সাইকির কপালে প্রেমময় চুমু এঁকে অদৃশ্য হয়ে যেত কিউপিড।    [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা