শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

পর্ব-১

জন্মান্ধ প্রেমী যখন তার প্রেমিকাকে বলে, ‘তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী’; তখন আর বুঝতে বাকি থাকে না, প্রেম কতটা অন্ধ। কিন্তু অন্ধ প্রেমের গূঢ়ার্থের পরিসর আরও ব্যাপক। বিশ্বনন্দিত নাট্যকার শেকসপিয়র-এর A Midsummer Night’s Dream নাটকের সংলাপের শরণ নিচ্ছি : ‘Love looks not with the eyes, but with the mind/And therefore is winged Cupid painted blind.’ প্রেম চোখ দিয়ে নয়, মন দিয়ে দেখে। তাই আবেগাচ্ছন্ন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও কামাসক্তের দেবতা ডানাযুক্ত কিউপিডকে অন্ধ দেবতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। প্রসঙ্গান্তরে বলা যায়, লেডি জাস্টিসও অন্ধ। হস্তিনাপুরের মহারানি গান্ধারীর মতো চোখ বেঁধে আছেন। আইনের আদালত কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়া এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধের বিচার শুরু করে। তাই লেডি জাস্টিসের চোখের ওপর পট্টি বাঁধা। এটিকে প্রতীকী করার জন্য সে রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর এক হাতে ভারসাম্য এবং অন্য হাতে তলোয়ার। ভারসাম্য বোঝায় যে, তিনি রায় বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য মামলার প্রমাণ এবং তথ্যের উপাদানগুলোকে ওজন করেন। তলোয়ারের প্রতীকী অর্থ এই যে, ন্যায়বিচার দ্রুত এবং চূড়ান্ত হবে।

অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ থাকে না, তেমনি চর্ম চোখের অন্ধত্ব প্রেমের পথে কোনো অন্তরায় নয়। তবে ‘প্রেম অন্ধ’... এই শব্দবন্ধের তাৎপর্য একান্তই প্রতীকী। প্রেমে জাত-পাত, কুলমান, ধনী-নির্ধন, বর্ণ-গোত্র, কর্ম-ধর্ম, উচ্চ-তুচ্ছ, আশরাফ-আতরাফ, সুশ্রী-বিশ্রী, স্বদেশ-বিদেশ, রাজা-প্রজা, অধম-উত্তম, আমির-ফকির, পাপী-নিষ্পাপ, কর্তা-ভৃত্য-এসবের মধ্যে কোনো ফারাক দেখতে পায় না। সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারতম্য বিবেচনার কোনো স্থান নেই ‘অন্ধ প্রেমে’। প্রেম হিসেবের পাতা নয়; হতে পারে ‘যেমন ইচ্ছে লেখার’ কবিতার খাতা। মগজে নয়, মননে এর মমতা ও মর্মের নিভৃত নীড়। এই প্রেমে প্রেমী নিজ থেকে কিছুই দেখে না। তার অন্তরাত্মা তাকে যা দেখায়, সে তা-ই দেখে। তাই বাস্তবতার নিক্তিতে প্রেমীর দায় ওজন করে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার ন্যায্যতা নেই।

‘প্রেম সর্বজয়ী’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরার জন্য গ্রিক পুরাণের একটি প্রেমের গল্প এখানে তুলে ধরছি। গল্পটা ‘কিউপিড’ আর ‘সাইকি’কে নিয়ে।

ইংরেজি Cupid অর্থ ‘কাম’। তিনি রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স (ইরস) এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের (অ্যাফ্রোদিতি) পুত্র তিনি। গ্রিক পুরাণে Cupid-এর নাম ইরস। হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এ সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয়, যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। প্রেমের প্রতীক হিসেবে আমরা বর্তমানে যে তীর-ধনুক ব্যবহার করি, এটাই সেই কারণ। একজন দেবতা বা মানুষ তার তীরের আঘাত পেলে অপ্রতিরোধ্য কামের বশবর্তী হবে বলে ভাবা হতো। অন্যদিকে গ্রিক পুরাণে ‘সাইকি’ আত্মার দেবী। প্রজাপতির ডানাযুক্ত অনিন্দ্য সুন্দরী নারী হিসেবে হয় এর চিত্রণ। ‘সাইকি’ নামের অর্থ গ্রিক ভাষায় আত্মা; রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে যার নাম লাতিন ভাষায় ‘অ্যানিমা’। সাইকির জন্ম নশ্বর মানবীরূপে। শেষে পায় অমরত্বের বরদান। তার ভুবনমোহিনী সৌন্দর্যের আবেদন ছিল ঈর্ষণীয়। স্বয়ং প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি হয়ে ওঠেন সাইকির সৌন্দর্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য গোড়াতেই বলে রাখি, গল্পের চরিত্রে ব্যবহৃত হবে কিউপিড ও অ্যাফ্রোদিতি।

এক রাজার ছিল তিন কন্যা। সবচেয়ে ছোট কন্যার নাম সাইকি। সাইকি অপরূপ সুন্দরী। মানবী হয়েও সে দেবীর রূপ নিয়ে জন্মেছে। জনশ্রুতি আছে, স্বয়ং প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবীও নাকি এতটা সুন্দর ছিল না। মানুষ সাইকির রূপের পূজা করতে শুরু করত। তার প্রতি অতিমাত্রায় অনুরক্ত হয়ে মানুষ প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী অ্যাফ্রোদিতিকে ভুলে যেতে শুরু করে। দেবীর পায়ে কেউ আর ফুলেল অর্ঘ্য নিবেদন করে না। ভক্তিভরে পূজা-অর্চনা করে না। এতে অ্যাফ্রোদিতি প্রচ- ক্রোধান্বিত ও অপ্রসন্ন হন। মনে জমে ওঠে প্রতিশোধের আকাক্সক্ষা। ডেকে পাঠালেন তার পুত্র কাম-দেবতা কিউপিডকে।

দেবীর নির্দেশ, কিউপিড যেন তার প্রেমের বাণ মেরে পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র দানবের সঙ্গে সাইকিকে ভালোবাসায় বিদ্ধ করে। তিনি চেয়েছিলেন, সেই হিংস্র প্রাণী যেন সাইকিকে ভালোবেসে সাইকির জীবন ধ্বংস করে দেয়। মায়ের আদেশ পালন করতে কিউপিড তার ধবধবে সাদা পাখা মেলে। সঙ্গে নেয় প্রেমের তীর-ধনুক। দেবলোক থেকে উড়ে আসে মর্ত্যলোকে। উপস্থিত হন সাইকির সম্মুখে। কিন্তু, সাইকিকে দেখে তন্ময় হয়ে গেলেন কিউপিড। মুগ্ধ হয়ে যান সাইকির অনিন্দ্য রূপমাধুর্যে। সাইকির সঙ্গে প্রেমের বাণে প্রেমের দেবতা নিজেই নিজেকে বিদ্ধ করলেন। একদিকে মায়ের আদেশ, অন্যদিকে তার প্রেম। অসহায় বোধ করতে লাগলেন তিনি। হতাশ ও অসহায় কিউপিড সিদ্ধান্ত নিলেন, দেবরাজ জিউস ও তাঁর যৌনসঙ্গী লেটোর পুত্র দেবতা অ্যাপোলর কাছে সাহায্য চাইবার। কারণ অ্যাপোল সত্য, ভবিষ্যৎ দর্শন, ন্যায়, আল ও ভাগ্যের দেবতা। তিনিই পারেন একটা সঠিক পন্থা দেখাতে।

অসাধারণ সুন্দরী হলেও সাইকির কোনো স্বামী জোটেনি। কারণ তাকে স্ত্রী হিসেবে কেউ পেতে চাইতই না। বরং মানুষ ওকে দেবীতুল্য সম্মান করত, পূজা করত তার মোহনীয় রূপের। ভাবতো, সাইকিকে শুধু কোনো দেবতার সঙ্গেই মানায়। কোনো মানুষ তার স্বামী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। ওদিকে, তার বড় দুই বোন দেখতে তার চেয়ে কম সুন্দরী হলেও তারা রাজরানি হয়েছে। সাইকির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই তার পিতা-মাতার দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না। যাক সে কথা।

অ্যাপোল কিউপিডের মর্মবেদনা বুঝলেন। অনুভব করলেন তার প্রেমের গভীরতা। অ্যাফ্রোদিতি জানতে পারলে প্রলয় কান্ড বাধিয়ে দেবে-তিনি সেটাও জানতেন। কিউপিডকে আশ্বস্ত করে বললেন, সমাধান একটা তিনি খুঁজে বের করবেনই।

পরিকল্পনা মাফিক, কিউপিডকে তিনি গ্রিসের সবচেয়ে উঁচু পর্বত-শৃঙ্গে সুরম্য একটি প্রাসাদ তৈরি করতে বললেন। কিউপিড অ্যাপোলর আদেশ পালন করতে চলে গেলেন। আর অ্যাপোলও নেমে আসেন মর্ত্য।ে সাইকি ও তার বাবা মায়ের সামনে উপস্থিত হলেন অ্যাপোল। অ্যাপোল দৈববাণীরও দেবতা। তাই তিনি দৈববাণীর আশ্রয় নিলেন। সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, সাইকিকে বধূবেশে সজ্জিত করে রাতের অন্ধকারে রেখে আসতে হবে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায়। সেখানে সাইকি অপেক্ষা করবে এমন এক দানব বরের জন্য, যার ভয়ে মানুষ তো তুচ্ছ, দেবতারা পর্যন্ত ভীত, বিচলিত, সন্ত্রস্ত।

 

এমন সর্বনাশা কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ল সাইকির পুরো পরিবার। কিন্তু সাইকি নিয়তি বলে সব মেনে নিল। বাবা-মাকে বুঝাল, ভাগ্যের লিখন, না যায় খন্ডন। অবশেষে সাইকিকে নিয়ে যাওয়া হয় পাহাড়ে। সেখানে তারা দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দর প্রাসাদ। তখন দৈববাণী হলো, সাইকিকে রেখে সবাই যেন চলে যায়। আসার পথে সাইকির পিতা কন্যাকে চিরকালের মতো বিসর্জন দেয়ার বেদনা অনুভব করতে লাগলেন।

কিউপিড প্রস্তুত ছিলেন। পৃথিবীর নির্জনতম স্থানে দৈববলে তিনি বধূবরণের জন্য সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে রেখেছিলেন। বায়ুদেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে আতঙ্কিত সাইকিকে নিমিষে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। বায়ুদেবতার বায়ুরথ গিয়ে থামল কিউপিডের নবনির্মিত প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রসূনরচিত বাসর শয্যায় শুইয়ে দিলেন। অল্পক্ষণ পর চেতনা ফিরে এল সাইকির। সাইকি অনুভব করল, প্রবল এক পুরুষের বাহুবন্ধনে সে আবদ্ধ। কিন্তু দৈববাণীর ভয়ংকর বন্ধনের মতো নয়। অত্যন্ত তীব্র কিন্তু বড় মধুর বন্ধন। আবেশে চোখ বন্ধ করল সাইকি।

ঊষাদেবীর রথ যখন পৃথিবীতে নেমে এসেছে তখন ঘুম ভাঙল সাইকির। তাকিয়ে দেখল পাশে কেউ নেই। চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর শয্যা থেকে উঠে এলো। ঘরের দিকে লক্ষ্য করেই দেখল, এটা রাজবাড়ি থেকেও সুন্দর। পুরো প্রাসাদ সোনার তৈরি। পৃথিবীর কোনো রাজার পক্ষে এমন ঘর তৈরি করা সম্ভব নয়। হতভম্ব সাইকি বোঝার চেষ্টা করল, সে নিজেই বেঁচে আছে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে কাদের যেন কণ্ঠস্বর শুনতে পায়। একজন বলল, ‘এই সুরম্য প্রাসাদ, এই অট্টালিকা, ধনরত্ন সবই তোমার সাইকি। আমরা তোমার দাসদাসী। তুমি শুধুই আদেশ করবে।’ কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না সাইকি। কিন্তু বুঝতে পারল, তার পাশে অদৃশ্য কারও পদচারণা। সাহসে ভর করে আদেশ করল সে। সঙ্গে সঙ্গে সব তৈরি। সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় আহার্য। সঙ্গে সুমধুর গীতবাদ্য।

আবার রাত্রি এলো। মধ্যযাম ঘনিয়ে আসতেই আলো ঝলমল সুবর্ণ প্রাসাদ অকস্মাৎ অন্ধকারে ডুবে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভীতির সঞ্চার হলো সাইকির মনে। কিন্তু পরক্ষণে অনুভব করল প্রবল পুরুষের বন্ধনে আবদ্ধ সে। এ তার গতরাতের চেনা আলিঙ্গন। অদৃশ্য পুরুষটি তাকে কানে কানে বলল, ‘হে আমার প্রিয়তমা, তুমি আমার নাম জানতে চেয়ো না। আমাকে দেখার চেষ্টা করো না। তাহলেই সুখে কাটবে আমাদের জীবন। আমি এভাবেই অন্ধকারে আসবো তোমার কাছে।’ বিহ্বল সাইকি সায় দিল তাতে। এভাবেই চলতে থাকল প্রতি রাতে তার স্বামীর মধুময় সমাগম।

দিনের পর দিন যায়। কিন্তু সাইকি তার স্বামীর দেখা পায় না। স্বামী দেয়ালের ওপাশ থেকে সাইকির সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। সুমধুর গান গেয়ে শোনায়। সাইকি সেই গান শুনতে শুনতে হয় নিদ্রাচ্ছন্ন। ভোরের আলো ফোটার আগে সাইকির কপালে প্রেমময় চুমু এঁকে অদৃশ্য হয়ে যেত কিউপিড।    [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা