শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

পর্ব-১

জন্মান্ধ প্রেমী যখন তার প্রেমিকাকে বলে, ‘তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী’; তখন আর বুঝতে বাকি থাকে না, প্রেম কতটা অন্ধ। কিন্তু অন্ধ প্রেমের গূঢ়ার্থের পরিসর আরও ব্যাপক। বিশ্বনন্দিত নাট্যকার শেকসপিয়র-এর A Midsummer Night’s Dream নাটকের সংলাপের শরণ নিচ্ছি : ‘Love looks not with the eyes, but with the mind/And therefore is winged Cupid painted blind.’ প্রেম চোখ দিয়ে নয়, মন দিয়ে দেখে। তাই আবেগাচ্ছন্ন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও কামাসক্তের দেবতা ডানাযুক্ত কিউপিডকে অন্ধ দেবতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। প্রসঙ্গান্তরে বলা যায়, লেডি জাস্টিসও অন্ধ। হস্তিনাপুরের মহারানি গান্ধারীর মতো চোখ বেঁধে আছেন। আইনের আদালত কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়া এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধের বিচার শুরু করে। তাই লেডি জাস্টিসের চোখের ওপর পট্টি বাঁধা। এটিকে প্রতীকী করার জন্য সে রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর এক হাতে ভারসাম্য এবং অন্য হাতে তলোয়ার। ভারসাম্য বোঝায় যে, তিনি রায় বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য মামলার প্রমাণ এবং তথ্যের উপাদানগুলোকে ওজন করেন। তলোয়ারের প্রতীকী অর্থ এই যে, ন্যায়বিচার দ্রুত এবং চূড়ান্ত হবে।

অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ থাকে না, তেমনি চর্ম চোখের অন্ধত্ব প্রেমের পথে কোনো অন্তরায় নয়। তবে ‘প্রেম অন্ধ’... এই শব্দবন্ধের তাৎপর্য একান্তই প্রতীকী। প্রেমে জাত-পাত, কুলমান, ধনী-নির্ধন, বর্ণ-গোত্র, কর্ম-ধর্ম, উচ্চ-তুচ্ছ, আশরাফ-আতরাফ, সুশ্রী-বিশ্রী, স্বদেশ-বিদেশ, রাজা-প্রজা, অধম-উত্তম, আমির-ফকির, পাপী-নিষ্পাপ, কর্তা-ভৃত্য-এসবের মধ্যে কোনো ফারাক দেখতে পায় না। সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারতম্য বিবেচনার কোনো স্থান নেই ‘অন্ধ প্রেমে’। প্রেম হিসেবের পাতা নয়; হতে পারে ‘যেমন ইচ্ছে লেখার’ কবিতার খাতা। মগজে নয়, মননে এর মমতা ও মর্মের নিভৃত নীড়। এই প্রেমে প্রেমী নিজ থেকে কিছুই দেখে না। তার অন্তরাত্মা তাকে যা দেখায়, সে তা-ই দেখে। তাই বাস্তবতার নিক্তিতে প্রেমীর দায় ওজন করে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার ন্যায্যতা নেই।

‘প্রেম সর্বজয়ী’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরার জন্য গ্রিক পুরাণের একটি প্রেমের গল্প এখানে তুলে ধরছি। গল্পটা ‘কিউপিড’ আর ‘সাইকি’কে নিয়ে।

ইংরেজি Cupid অর্থ ‘কাম’। তিনি রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স (ইরস) এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের (অ্যাফ্রোদিতি) পুত্র তিনি। গ্রিক পুরাণে Cupid-এর নাম ইরস। হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এ সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয়, যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। প্রেমের প্রতীক হিসেবে আমরা বর্তমানে যে তীর-ধনুক ব্যবহার করি, এটাই সেই কারণ। একজন দেবতা বা মানুষ তার তীরের আঘাত পেলে অপ্রতিরোধ্য কামের বশবর্তী হবে বলে ভাবা হতো। অন্যদিকে গ্রিক পুরাণে ‘সাইকি’ আত্মার দেবী। প্রজাপতির ডানাযুক্ত অনিন্দ্য সুন্দরী নারী হিসেবে হয় এর চিত্রণ। ‘সাইকি’ নামের অর্থ গ্রিক ভাষায় আত্মা; রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে যার নাম লাতিন ভাষায় ‘অ্যানিমা’। সাইকির জন্ম নশ্বর মানবীরূপে। শেষে পায় অমরত্বের বরদান। তার ভুবনমোহিনী সৌন্দর্যের আবেদন ছিল ঈর্ষণীয়। স্বয়ং প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি হয়ে ওঠেন সাইকির সৌন্দর্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য গোড়াতেই বলে রাখি, গল্পের চরিত্রে ব্যবহৃত হবে কিউপিড ও অ্যাফ্রোদিতি।

এক রাজার ছিল তিন কন্যা। সবচেয়ে ছোট কন্যার নাম সাইকি। সাইকি অপরূপ সুন্দরী। মানবী হয়েও সে দেবীর রূপ নিয়ে জন্মেছে। জনশ্রুতি আছে, স্বয়ং প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবীও নাকি এতটা সুন্দর ছিল না। মানুষ সাইকির রূপের পূজা করতে শুরু করত। তার প্রতি অতিমাত্রায় অনুরক্ত হয়ে মানুষ প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী অ্যাফ্রোদিতিকে ভুলে যেতে শুরু করে। দেবীর পায়ে কেউ আর ফুলেল অর্ঘ্য নিবেদন করে না। ভক্তিভরে পূজা-অর্চনা করে না। এতে অ্যাফ্রোদিতি প্রচ- ক্রোধান্বিত ও অপ্রসন্ন হন। মনে জমে ওঠে প্রতিশোধের আকাক্সক্ষা। ডেকে পাঠালেন তার পুত্র কাম-দেবতা কিউপিডকে।

দেবীর নির্দেশ, কিউপিড যেন তার প্রেমের বাণ মেরে পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র দানবের সঙ্গে সাইকিকে ভালোবাসায় বিদ্ধ করে। তিনি চেয়েছিলেন, সেই হিংস্র প্রাণী যেন সাইকিকে ভালোবেসে সাইকির জীবন ধ্বংস করে দেয়। মায়ের আদেশ পালন করতে কিউপিড তার ধবধবে সাদা পাখা মেলে। সঙ্গে নেয় প্রেমের তীর-ধনুক। দেবলোক থেকে উড়ে আসে মর্ত্যলোকে। উপস্থিত হন সাইকির সম্মুখে। কিন্তু, সাইকিকে দেখে তন্ময় হয়ে গেলেন কিউপিড। মুগ্ধ হয়ে যান সাইকির অনিন্দ্য রূপমাধুর্যে। সাইকির সঙ্গে প্রেমের বাণে প্রেমের দেবতা নিজেই নিজেকে বিদ্ধ করলেন। একদিকে মায়ের আদেশ, অন্যদিকে তার প্রেম। অসহায় বোধ করতে লাগলেন তিনি। হতাশ ও অসহায় কিউপিড সিদ্ধান্ত নিলেন, দেবরাজ জিউস ও তাঁর যৌনসঙ্গী লেটোর পুত্র দেবতা অ্যাপোলর কাছে সাহায্য চাইবার। কারণ অ্যাপোল সত্য, ভবিষ্যৎ দর্শন, ন্যায়, আল ও ভাগ্যের দেবতা। তিনিই পারেন একটা সঠিক পন্থা দেখাতে।

অসাধারণ সুন্দরী হলেও সাইকির কোনো স্বামী জোটেনি। কারণ তাকে স্ত্রী হিসেবে কেউ পেতে চাইতই না। বরং মানুষ ওকে দেবীতুল্য সম্মান করত, পূজা করত তার মোহনীয় রূপের। ভাবতো, সাইকিকে শুধু কোনো দেবতার সঙ্গেই মানায়। কোনো মানুষ তার স্বামী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। ওদিকে, তার বড় দুই বোন দেখতে তার চেয়ে কম সুন্দরী হলেও তারা রাজরানি হয়েছে। সাইকির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই তার পিতা-মাতার দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না। যাক সে কথা।

অ্যাপোল কিউপিডের মর্মবেদনা বুঝলেন। অনুভব করলেন তার প্রেমের গভীরতা। অ্যাফ্রোদিতি জানতে পারলে প্রলয় কান্ড বাধিয়ে দেবে-তিনি সেটাও জানতেন। কিউপিডকে আশ্বস্ত করে বললেন, সমাধান একটা তিনি খুঁজে বের করবেনই।

পরিকল্পনা মাফিক, কিউপিডকে তিনি গ্রিসের সবচেয়ে উঁচু পর্বত-শৃঙ্গে সুরম্য একটি প্রাসাদ তৈরি করতে বললেন। কিউপিড অ্যাপোলর আদেশ পালন করতে চলে গেলেন। আর অ্যাপোলও নেমে আসেন মর্ত্য।ে সাইকি ও তার বাবা মায়ের সামনে উপস্থিত হলেন অ্যাপোল। অ্যাপোল দৈববাণীরও দেবতা। তাই তিনি দৈববাণীর আশ্রয় নিলেন। সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, সাইকিকে বধূবেশে সজ্জিত করে রাতের অন্ধকারে রেখে আসতে হবে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায়। সেখানে সাইকি অপেক্ষা করবে এমন এক দানব বরের জন্য, যার ভয়ে মানুষ তো তুচ্ছ, দেবতারা পর্যন্ত ভীত, বিচলিত, সন্ত্রস্ত।

 

এমন সর্বনাশা কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ল সাইকির পুরো পরিবার। কিন্তু সাইকি নিয়তি বলে সব মেনে নিল। বাবা-মাকে বুঝাল, ভাগ্যের লিখন, না যায় খন্ডন। অবশেষে সাইকিকে নিয়ে যাওয়া হয় পাহাড়ে। সেখানে তারা দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দর প্রাসাদ। তখন দৈববাণী হলো, সাইকিকে রেখে সবাই যেন চলে যায়। আসার পথে সাইকির পিতা কন্যাকে চিরকালের মতো বিসর্জন দেয়ার বেদনা অনুভব করতে লাগলেন।

কিউপিড প্রস্তুত ছিলেন। পৃথিবীর নির্জনতম স্থানে দৈববলে তিনি বধূবরণের জন্য সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে রেখেছিলেন। বায়ুদেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে আতঙ্কিত সাইকিকে নিমিষে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। বায়ুদেবতার বায়ুরথ গিয়ে থামল কিউপিডের নবনির্মিত প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রসূনরচিত বাসর শয্যায় শুইয়ে দিলেন। অল্পক্ষণ পর চেতনা ফিরে এল সাইকির। সাইকি অনুভব করল, প্রবল এক পুরুষের বাহুবন্ধনে সে আবদ্ধ। কিন্তু দৈববাণীর ভয়ংকর বন্ধনের মতো নয়। অত্যন্ত তীব্র কিন্তু বড় মধুর বন্ধন। আবেশে চোখ বন্ধ করল সাইকি।

ঊষাদেবীর রথ যখন পৃথিবীতে নেমে এসেছে তখন ঘুম ভাঙল সাইকির। তাকিয়ে দেখল পাশে কেউ নেই। চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর শয্যা থেকে উঠে এলো। ঘরের দিকে লক্ষ্য করেই দেখল, এটা রাজবাড়ি থেকেও সুন্দর। পুরো প্রাসাদ সোনার তৈরি। পৃথিবীর কোনো রাজার পক্ষে এমন ঘর তৈরি করা সম্ভব নয়। হতভম্ব সাইকি বোঝার চেষ্টা করল, সে নিজেই বেঁচে আছে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে কাদের যেন কণ্ঠস্বর শুনতে পায়। একজন বলল, ‘এই সুরম্য প্রাসাদ, এই অট্টালিকা, ধনরত্ন সবই তোমার সাইকি। আমরা তোমার দাসদাসী। তুমি শুধুই আদেশ করবে।’ কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না সাইকি। কিন্তু বুঝতে পারল, তার পাশে অদৃশ্য কারও পদচারণা। সাহসে ভর করে আদেশ করল সে। সঙ্গে সঙ্গে সব তৈরি। সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় আহার্য। সঙ্গে সুমধুর গীতবাদ্য।

আবার রাত্রি এলো। মধ্যযাম ঘনিয়ে আসতেই আলো ঝলমল সুবর্ণ প্রাসাদ অকস্মাৎ অন্ধকারে ডুবে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভীতির সঞ্চার হলো সাইকির মনে। কিন্তু পরক্ষণে অনুভব করল প্রবল পুরুষের বন্ধনে আবদ্ধ সে। এ তার গতরাতের চেনা আলিঙ্গন। অদৃশ্য পুরুষটি তাকে কানে কানে বলল, ‘হে আমার প্রিয়তমা, তুমি আমার নাম জানতে চেয়ো না। আমাকে দেখার চেষ্টা করো না। তাহলেই সুখে কাটবে আমাদের জীবন। আমি এভাবেই অন্ধকারে আসবো তোমার কাছে।’ বিহ্বল সাইকি সায় দিল তাতে। এভাবেই চলতে থাকল প্রতি রাতে তার স্বামীর মধুময় সমাগম।

দিনের পর দিন যায়। কিন্তু সাইকি তার স্বামীর দেখা পায় না। স্বামী দেয়ালের ওপাশ থেকে সাইকির সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। সুমধুর গান গেয়ে শোনায়। সাইকি সেই গান শুনতে শুনতে হয় নিদ্রাচ্ছন্ন। ভোরের আলো ফোটার আগে সাইকির কপালে প্রেমময় চুমু এঁকে অদৃশ্য হয়ে যেত কিউপিড।    [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম