শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

পর্ব-১

জন্মান্ধ প্রেমী যখন তার প্রেমিকাকে বলে, ‘তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী’; তখন আর বুঝতে বাকি থাকে না, প্রেম কতটা অন্ধ। কিন্তু অন্ধ প্রেমের গূঢ়ার্থের পরিসর আরও ব্যাপক। বিশ্বনন্দিত নাট্যকার শেকসপিয়র-এর A Midsummer Night’s Dream নাটকের সংলাপের শরণ নিচ্ছি : ‘Love looks not with the eyes, but with the mind/And therefore is winged Cupid painted blind.’ প্রেম চোখ দিয়ে নয়, মন দিয়ে দেখে। তাই আবেগাচ্ছন্ন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও কামাসক্তের দেবতা ডানাযুক্ত কিউপিডকে অন্ধ দেবতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। প্রসঙ্গান্তরে বলা যায়, লেডি জাস্টিসও অন্ধ। হস্তিনাপুরের মহারানি গান্ধারীর মতো চোখ বেঁধে আছেন। আইনের আদালত কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়া এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধের বিচার শুরু করে। তাই লেডি জাস্টিসের চোখের ওপর পট্টি বাঁধা। এটিকে প্রতীকী করার জন্য সে রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর এক হাতে ভারসাম্য এবং অন্য হাতে তলোয়ার। ভারসাম্য বোঝায় যে, তিনি রায় বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য মামলার প্রমাণ এবং তথ্যের উপাদানগুলোকে ওজন করেন। তলোয়ারের প্রতীকী অর্থ এই যে, ন্যায়বিচার দ্রুত এবং চূড়ান্ত হবে।

অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ থাকে না, তেমনি চর্ম চোখের অন্ধত্ব প্রেমের পথে কোনো অন্তরায় নয়। তবে ‘প্রেম অন্ধ’... এই শব্দবন্ধের তাৎপর্য একান্তই প্রতীকী। প্রেমে জাত-পাত, কুলমান, ধনী-নির্ধন, বর্ণ-গোত্র, কর্ম-ধর্ম, উচ্চ-তুচ্ছ, আশরাফ-আতরাফ, সুশ্রী-বিশ্রী, স্বদেশ-বিদেশ, রাজা-প্রজা, অধম-উত্তম, আমির-ফকির, পাপী-নিষ্পাপ, কর্তা-ভৃত্য-এসবের মধ্যে কোনো ফারাক দেখতে পায় না। সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারতম্য বিবেচনার কোনো স্থান নেই ‘অন্ধ প্রেমে’। প্রেম হিসেবের পাতা নয়; হতে পারে ‘যেমন ইচ্ছে লেখার’ কবিতার খাতা। মগজে নয়, মননে এর মমতা ও মর্মের নিভৃত নীড়। এই প্রেমে প্রেমী নিজ থেকে কিছুই দেখে না। তার অন্তরাত্মা তাকে যা দেখায়, সে তা-ই দেখে। তাই বাস্তবতার নিক্তিতে প্রেমীর দায় ওজন করে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার ন্যায্যতা নেই।

‘প্রেম সর্বজয়ী’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরার জন্য গ্রিক পুরাণের একটি প্রেমের গল্প এখানে তুলে ধরছি। গল্পটা ‘কিউপিড’ আর ‘সাইকি’কে নিয়ে।

ইংরেজি Cupid অর্থ ‘কাম’। তিনি রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স (ইরস) এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের (অ্যাফ্রোদিতি) পুত্র তিনি। গ্রিক পুরাণে Cupid-এর নাম ইরস। হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এ সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয়, যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। প্রেমের প্রতীক হিসেবে আমরা বর্তমানে যে তীর-ধনুক ব্যবহার করি, এটাই সেই কারণ। একজন দেবতা বা মানুষ তার তীরের আঘাত পেলে অপ্রতিরোধ্য কামের বশবর্তী হবে বলে ভাবা হতো। অন্যদিকে গ্রিক পুরাণে ‘সাইকি’ আত্মার দেবী। প্রজাপতির ডানাযুক্ত অনিন্দ্য সুন্দরী নারী হিসেবে হয় এর চিত্রণ। ‘সাইকি’ নামের অর্থ গ্রিক ভাষায় আত্মা; রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে যার নাম লাতিন ভাষায় ‘অ্যানিমা’। সাইকির জন্ম নশ্বর মানবীরূপে। শেষে পায় অমরত্বের বরদান। তার ভুবনমোহিনী সৌন্দর্যের আবেদন ছিল ঈর্ষণীয়। স্বয়ং প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি হয়ে ওঠেন সাইকির সৌন্দর্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য গোড়াতেই বলে রাখি, গল্পের চরিত্রে ব্যবহৃত হবে কিউপিড ও অ্যাফ্রোদিতি।

এক রাজার ছিল তিন কন্যা। সবচেয়ে ছোট কন্যার নাম সাইকি। সাইকি অপরূপ সুন্দরী। মানবী হয়েও সে দেবীর রূপ নিয়ে জন্মেছে। জনশ্রুতি আছে, স্বয়ং প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবীও নাকি এতটা সুন্দর ছিল না। মানুষ সাইকির রূপের পূজা করতে শুরু করত। তার প্রতি অতিমাত্রায় অনুরক্ত হয়ে মানুষ প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী অ্যাফ্রোদিতিকে ভুলে যেতে শুরু করে। দেবীর পায়ে কেউ আর ফুলেল অর্ঘ্য নিবেদন করে না। ভক্তিভরে পূজা-অর্চনা করে না। এতে অ্যাফ্রোদিতি প্রচ- ক্রোধান্বিত ও অপ্রসন্ন হন। মনে জমে ওঠে প্রতিশোধের আকাক্সক্ষা। ডেকে পাঠালেন তার পুত্র কাম-দেবতা কিউপিডকে।

দেবীর নির্দেশ, কিউপিড যেন তার প্রেমের বাণ মেরে পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র দানবের সঙ্গে সাইকিকে ভালোবাসায় বিদ্ধ করে। তিনি চেয়েছিলেন, সেই হিংস্র প্রাণী যেন সাইকিকে ভালোবেসে সাইকির জীবন ধ্বংস করে দেয়। মায়ের আদেশ পালন করতে কিউপিড তার ধবধবে সাদা পাখা মেলে। সঙ্গে নেয় প্রেমের তীর-ধনুক। দেবলোক থেকে উড়ে আসে মর্ত্যলোকে। উপস্থিত হন সাইকির সম্মুখে। কিন্তু, সাইকিকে দেখে তন্ময় হয়ে গেলেন কিউপিড। মুগ্ধ হয়ে যান সাইকির অনিন্দ্য রূপমাধুর্যে। সাইকির সঙ্গে প্রেমের বাণে প্রেমের দেবতা নিজেই নিজেকে বিদ্ধ করলেন। একদিকে মায়ের আদেশ, অন্যদিকে তার প্রেম। অসহায় বোধ করতে লাগলেন তিনি। হতাশ ও অসহায় কিউপিড সিদ্ধান্ত নিলেন, দেবরাজ জিউস ও তাঁর যৌনসঙ্গী লেটোর পুত্র দেবতা অ্যাপোলর কাছে সাহায্য চাইবার। কারণ অ্যাপোল সত্য, ভবিষ্যৎ দর্শন, ন্যায়, আল ও ভাগ্যের দেবতা। তিনিই পারেন একটা সঠিক পন্থা দেখাতে।

অসাধারণ সুন্দরী হলেও সাইকির কোনো স্বামী জোটেনি। কারণ তাকে স্ত্রী হিসেবে কেউ পেতে চাইতই না। বরং মানুষ ওকে দেবীতুল্য সম্মান করত, পূজা করত তার মোহনীয় রূপের। ভাবতো, সাইকিকে শুধু কোনো দেবতার সঙ্গেই মানায়। কোনো মানুষ তার স্বামী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। ওদিকে, তার বড় দুই বোন দেখতে তার চেয়ে কম সুন্দরী হলেও তারা রাজরানি হয়েছে। সাইকির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই তার পিতা-মাতার দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না। যাক সে কথা।

অ্যাপোল কিউপিডের মর্মবেদনা বুঝলেন। অনুভব করলেন তার প্রেমের গভীরতা। অ্যাফ্রোদিতি জানতে পারলে প্রলয় কান্ড বাধিয়ে দেবে-তিনি সেটাও জানতেন। কিউপিডকে আশ্বস্ত করে বললেন, সমাধান একটা তিনি খুঁজে বের করবেনই।

পরিকল্পনা মাফিক, কিউপিডকে তিনি গ্রিসের সবচেয়ে উঁচু পর্বত-শৃঙ্গে সুরম্য একটি প্রাসাদ তৈরি করতে বললেন। কিউপিড অ্যাপোলর আদেশ পালন করতে চলে গেলেন। আর অ্যাপোলও নেমে আসেন মর্ত্য।ে সাইকি ও তার বাবা মায়ের সামনে উপস্থিত হলেন অ্যাপোল। অ্যাপোল দৈববাণীরও দেবতা। তাই তিনি দৈববাণীর আশ্রয় নিলেন। সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, সাইকিকে বধূবেশে সজ্জিত করে রাতের অন্ধকারে রেখে আসতে হবে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায়। সেখানে সাইকি অপেক্ষা করবে এমন এক দানব বরের জন্য, যার ভয়ে মানুষ তো তুচ্ছ, দেবতারা পর্যন্ত ভীত, বিচলিত, সন্ত্রস্ত।

 

এমন সর্বনাশা কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ল সাইকির পুরো পরিবার। কিন্তু সাইকি নিয়তি বলে সব মেনে নিল। বাবা-মাকে বুঝাল, ভাগ্যের লিখন, না যায় খন্ডন। অবশেষে সাইকিকে নিয়ে যাওয়া হয় পাহাড়ে। সেখানে তারা দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দর প্রাসাদ। তখন দৈববাণী হলো, সাইকিকে রেখে সবাই যেন চলে যায়। আসার পথে সাইকির পিতা কন্যাকে চিরকালের মতো বিসর্জন দেয়ার বেদনা অনুভব করতে লাগলেন।

কিউপিড প্রস্তুত ছিলেন। পৃথিবীর নির্জনতম স্থানে দৈববলে তিনি বধূবরণের জন্য সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে রেখেছিলেন। বায়ুদেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে আতঙ্কিত সাইকিকে নিমিষে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। বায়ুদেবতার বায়ুরথ গিয়ে থামল কিউপিডের নবনির্মিত প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রসূনরচিত বাসর শয্যায় শুইয়ে দিলেন। অল্পক্ষণ পর চেতনা ফিরে এল সাইকির। সাইকি অনুভব করল, প্রবল এক পুরুষের বাহুবন্ধনে সে আবদ্ধ। কিন্তু দৈববাণীর ভয়ংকর বন্ধনের মতো নয়। অত্যন্ত তীব্র কিন্তু বড় মধুর বন্ধন। আবেশে চোখ বন্ধ করল সাইকি।

ঊষাদেবীর রথ যখন পৃথিবীতে নেমে এসেছে তখন ঘুম ভাঙল সাইকির। তাকিয়ে দেখল পাশে কেউ নেই। চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর শয্যা থেকে উঠে এলো। ঘরের দিকে লক্ষ্য করেই দেখল, এটা রাজবাড়ি থেকেও সুন্দর। পুরো প্রাসাদ সোনার তৈরি। পৃথিবীর কোনো রাজার পক্ষে এমন ঘর তৈরি করা সম্ভব নয়। হতভম্ব সাইকি বোঝার চেষ্টা করল, সে নিজেই বেঁচে আছে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে কাদের যেন কণ্ঠস্বর শুনতে পায়। একজন বলল, ‘এই সুরম্য প্রাসাদ, এই অট্টালিকা, ধনরত্ন সবই তোমার সাইকি। আমরা তোমার দাসদাসী। তুমি শুধুই আদেশ করবে।’ কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না সাইকি। কিন্তু বুঝতে পারল, তার পাশে অদৃশ্য কারও পদচারণা। সাহসে ভর করে আদেশ করল সে। সঙ্গে সঙ্গে সব তৈরি। সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় আহার্য। সঙ্গে সুমধুর গীতবাদ্য।

আবার রাত্রি এলো। মধ্যযাম ঘনিয়ে আসতেই আলো ঝলমল সুবর্ণ প্রাসাদ অকস্মাৎ অন্ধকারে ডুবে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভীতির সঞ্চার হলো সাইকির মনে। কিন্তু পরক্ষণে অনুভব করল প্রবল পুরুষের বন্ধনে আবদ্ধ সে। এ তার গতরাতের চেনা আলিঙ্গন। অদৃশ্য পুরুষটি তাকে কানে কানে বলল, ‘হে আমার প্রিয়তমা, তুমি আমার নাম জানতে চেয়ো না। আমাকে দেখার চেষ্টা করো না। তাহলেই সুখে কাটবে আমাদের জীবন। আমি এভাবেই অন্ধকারে আসবো তোমার কাছে।’ বিহ্বল সাইকি সায় দিল তাতে। এভাবেই চলতে থাকল প্রতি রাতে তার স্বামীর মধুময় সমাগম।

দিনের পর দিন যায়। কিন্তু সাইকি তার স্বামীর দেখা পায় না। স্বামী দেয়ালের ওপাশ থেকে সাইকির সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। সুমধুর গান গেয়ে শোনায়। সাইকি সেই গান শুনতে শুনতে হয় নিদ্রাচ্ছন্ন। ভোরের আলো ফোটার আগে সাইকির কপালে প্রেমময় চুমু এঁকে অদৃশ্য হয়ে যেত কিউপিড।    [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে নিহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা