শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধ প্রেম : সাইকির প্রেম

পর্ব-১

জন্মান্ধ প্রেমী যখন তার প্রেমিকাকে বলে, ‘তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী’; তখন আর বুঝতে বাকি থাকে না, প্রেম কতটা অন্ধ। কিন্তু অন্ধ প্রেমের গূঢ়ার্থের পরিসর আরও ব্যাপক। বিশ্বনন্দিত নাট্যকার শেকসপিয়র-এর A Midsummer Night’s Dream নাটকের সংলাপের শরণ নিচ্ছি : ‘Love looks not with the eyes, but with the mind/And therefore is winged Cupid painted blind.’ প্রেম চোখ দিয়ে নয়, মন দিয়ে দেখে। তাই আবেগাচ্ছন্ন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও কামাসক্তের দেবতা ডানাযুক্ত কিউপিডকে অন্ধ দেবতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। প্রসঙ্গান্তরে বলা যায়, লেডি জাস্টিসও অন্ধ। হস্তিনাপুরের মহারানি গান্ধারীর মতো চোখ বেঁধে আছেন। আইনের আদালত কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়া এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধের বিচার শুরু করে। তাই লেডি জাস্টিসের চোখের ওপর পট্টি বাঁধা। এটিকে প্রতীকী করার জন্য সে রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর এক হাতে ভারসাম্য এবং অন্য হাতে তলোয়ার। ভারসাম্য বোঝায় যে, তিনি রায় বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য মামলার প্রমাণ এবং তথ্যের উপাদানগুলোকে ওজন করেন। তলোয়ারের প্রতীকী অর্থ এই যে, ন্যায়বিচার দ্রুত এবং চূড়ান্ত হবে।

অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ থাকে না, তেমনি চর্ম চোখের অন্ধত্ব প্রেমের পথে কোনো অন্তরায় নয়। তবে ‘প্রেম অন্ধ’... এই শব্দবন্ধের তাৎপর্য একান্তই প্রতীকী। প্রেমে জাত-পাত, কুলমান, ধনী-নির্ধন, বর্ণ-গোত্র, কর্ম-ধর্ম, উচ্চ-তুচ্ছ, আশরাফ-আতরাফ, সুশ্রী-বিশ্রী, স্বদেশ-বিদেশ, রাজা-প্রজা, অধম-উত্তম, আমির-ফকির, পাপী-নিষ্পাপ, কর্তা-ভৃত্য-এসবের মধ্যে কোনো ফারাক দেখতে পায় না। সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। তারতম্য বিবেচনার কোনো স্থান নেই ‘অন্ধ প্রেমে’। প্রেম হিসেবের পাতা নয়; হতে পারে ‘যেমন ইচ্ছে লেখার’ কবিতার খাতা। মগজে নয়, মননে এর মমতা ও মর্মের নিভৃত নীড়। এই প্রেমে প্রেমী নিজ থেকে কিছুই দেখে না। তার অন্তরাত্মা তাকে যা দেখায়, সে তা-ই দেখে। তাই বাস্তবতার নিক্তিতে প্রেমীর দায় ওজন করে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার ন্যায্যতা নেই।

‘প্রেম সর্বজয়ী’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরার জন্য গ্রিক পুরাণের একটি প্রেমের গল্প এখানে তুলে ধরছি। গল্পটা ‘কিউপিড’ আর ‘সাইকি’কে নিয়ে।

ইংরেজি Cupid অর্থ ‘কাম’। তিনি রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স (ইরস) এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের (অ্যাফ্রোদিতি) পুত্র তিনি। গ্রিক পুরাণে Cupid-এর নাম ইরস। হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এ সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয়, যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। প্রেমের প্রতীক হিসেবে আমরা বর্তমানে যে তীর-ধনুক ব্যবহার করি, এটাই সেই কারণ। একজন দেবতা বা মানুষ তার তীরের আঘাত পেলে অপ্রতিরোধ্য কামের বশবর্তী হবে বলে ভাবা হতো। অন্যদিকে গ্রিক পুরাণে ‘সাইকি’ আত্মার দেবী। প্রজাপতির ডানাযুক্ত অনিন্দ্য সুন্দরী নারী হিসেবে হয় এর চিত্রণ। ‘সাইকি’ নামের অর্থ গ্রিক ভাষায় আত্মা; রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে যার নাম লাতিন ভাষায় ‘অ্যানিমা’। সাইকির জন্ম নশ্বর মানবীরূপে। শেষে পায় অমরত্বের বরদান। তার ভুবনমোহিনী সৌন্দর্যের আবেদন ছিল ঈর্ষণীয়। স্বয়ং প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি হয়ে ওঠেন সাইকির সৌন্দর্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য গোড়াতেই বলে রাখি, গল্পের চরিত্রে ব্যবহৃত হবে কিউপিড ও অ্যাফ্রোদিতি।

এক রাজার ছিল তিন কন্যা। সবচেয়ে ছোট কন্যার নাম সাইকি। সাইকি অপরূপ সুন্দরী। মানবী হয়েও সে দেবীর রূপ নিয়ে জন্মেছে। জনশ্রুতি আছে, স্বয়ং প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবীও নাকি এতটা সুন্দর ছিল না। মানুষ সাইকির রূপের পূজা করতে শুরু করত। তার প্রতি অতিমাত্রায় অনুরক্ত হয়ে মানুষ প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী অ্যাফ্রোদিতিকে ভুলে যেতে শুরু করে। দেবীর পায়ে কেউ আর ফুলেল অর্ঘ্য নিবেদন করে না। ভক্তিভরে পূজা-অর্চনা করে না। এতে অ্যাফ্রোদিতি প্রচ- ক্রোধান্বিত ও অপ্রসন্ন হন। মনে জমে ওঠে প্রতিশোধের আকাক্সক্ষা। ডেকে পাঠালেন তার পুত্র কাম-দেবতা কিউপিডকে।

দেবীর নির্দেশ, কিউপিড যেন তার প্রেমের বাণ মেরে পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র দানবের সঙ্গে সাইকিকে ভালোবাসায় বিদ্ধ করে। তিনি চেয়েছিলেন, সেই হিংস্র প্রাণী যেন সাইকিকে ভালোবেসে সাইকির জীবন ধ্বংস করে দেয়। মায়ের আদেশ পালন করতে কিউপিড তার ধবধবে সাদা পাখা মেলে। সঙ্গে নেয় প্রেমের তীর-ধনুক। দেবলোক থেকে উড়ে আসে মর্ত্যলোকে। উপস্থিত হন সাইকির সম্মুখে। কিন্তু, সাইকিকে দেখে তন্ময় হয়ে গেলেন কিউপিড। মুগ্ধ হয়ে যান সাইকির অনিন্দ্য রূপমাধুর্যে। সাইকির সঙ্গে প্রেমের বাণে প্রেমের দেবতা নিজেই নিজেকে বিদ্ধ করলেন। একদিকে মায়ের আদেশ, অন্যদিকে তার প্রেম। অসহায় বোধ করতে লাগলেন তিনি। হতাশ ও অসহায় কিউপিড সিদ্ধান্ত নিলেন, দেবরাজ জিউস ও তাঁর যৌনসঙ্গী লেটোর পুত্র দেবতা অ্যাপোলর কাছে সাহায্য চাইবার। কারণ অ্যাপোল সত্য, ভবিষ্যৎ দর্শন, ন্যায়, আল ও ভাগ্যের দেবতা। তিনিই পারেন একটা সঠিক পন্থা দেখাতে।

অসাধারণ সুন্দরী হলেও সাইকির কোনো স্বামী জোটেনি। কারণ তাকে স্ত্রী হিসেবে কেউ পেতে চাইতই না। বরং মানুষ ওকে দেবীতুল্য সম্মান করত, পূজা করত তার মোহনীয় রূপের। ভাবতো, সাইকিকে শুধু কোনো দেবতার সঙ্গেই মানায়। কোনো মানুষ তার স্বামী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। ওদিকে, তার বড় দুই বোন দেখতে তার চেয়ে কম সুন্দরী হলেও তারা রাজরানি হয়েছে। সাইকির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই তার পিতা-মাতার দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না। যাক সে কথা।

অ্যাপোল কিউপিডের মর্মবেদনা বুঝলেন। অনুভব করলেন তার প্রেমের গভীরতা। অ্যাফ্রোদিতি জানতে পারলে প্রলয় কান্ড বাধিয়ে দেবে-তিনি সেটাও জানতেন। কিউপিডকে আশ্বস্ত করে বললেন, সমাধান একটা তিনি খুঁজে বের করবেনই।

পরিকল্পনা মাফিক, কিউপিডকে তিনি গ্রিসের সবচেয়ে উঁচু পর্বত-শৃঙ্গে সুরম্য একটি প্রাসাদ তৈরি করতে বললেন। কিউপিড অ্যাপোলর আদেশ পালন করতে চলে গেলেন। আর অ্যাপোলও নেমে আসেন মর্ত্য।ে সাইকি ও তার বাবা মায়ের সামনে উপস্থিত হলেন অ্যাপোল। অ্যাপোল দৈববাণীরও দেবতা। তাই তিনি দৈববাণীর আশ্রয় নিলেন। সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, সাইকিকে বধূবেশে সজ্জিত করে রাতের অন্ধকারে রেখে আসতে হবে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায়। সেখানে সাইকি অপেক্ষা করবে এমন এক দানব বরের জন্য, যার ভয়ে মানুষ তো তুচ্ছ, দেবতারা পর্যন্ত ভীত, বিচলিত, সন্ত্রস্ত।

 

এমন সর্বনাশা কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ল সাইকির পুরো পরিবার। কিন্তু সাইকি নিয়তি বলে সব মেনে নিল। বাবা-মাকে বুঝাল, ভাগ্যের লিখন, না যায় খন্ডন। অবশেষে সাইকিকে নিয়ে যাওয়া হয় পাহাড়ে। সেখানে তারা দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দর প্রাসাদ। তখন দৈববাণী হলো, সাইকিকে রেখে সবাই যেন চলে যায়। আসার পথে সাইকির পিতা কন্যাকে চিরকালের মতো বিসর্জন দেয়ার বেদনা অনুভব করতে লাগলেন।

কিউপিড প্রস্তুত ছিলেন। পৃথিবীর নির্জনতম স্থানে দৈববলে তিনি বধূবরণের জন্য সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে রেখেছিলেন। বায়ুদেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে আতঙ্কিত সাইকিকে নিমিষে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। বায়ুদেবতার বায়ুরথ গিয়ে থামল কিউপিডের নবনির্মিত প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রসূনরচিত বাসর শয্যায় শুইয়ে দিলেন। অল্পক্ষণ পর চেতনা ফিরে এল সাইকির। সাইকি অনুভব করল, প্রবল এক পুরুষের বাহুবন্ধনে সে আবদ্ধ। কিন্তু দৈববাণীর ভয়ংকর বন্ধনের মতো নয়। অত্যন্ত তীব্র কিন্তু বড় মধুর বন্ধন। আবেশে চোখ বন্ধ করল সাইকি।

ঊষাদেবীর রথ যখন পৃথিবীতে নেমে এসেছে তখন ঘুম ভাঙল সাইকির। তাকিয়ে দেখল পাশে কেউ নেই। চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর শয্যা থেকে উঠে এলো। ঘরের দিকে লক্ষ্য করেই দেখল, এটা রাজবাড়ি থেকেও সুন্দর। পুরো প্রাসাদ সোনার তৈরি। পৃথিবীর কোনো রাজার পক্ষে এমন ঘর তৈরি করা সম্ভব নয়। হতভম্ব সাইকি বোঝার চেষ্টা করল, সে নিজেই বেঁচে আছে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে কাদের যেন কণ্ঠস্বর শুনতে পায়। একজন বলল, ‘এই সুরম্য প্রাসাদ, এই অট্টালিকা, ধনরত্ন সবই তোমার সাইকি। আমরা তোমার দাসদাসী। তুমি শুধুই আদেশ করবে।’ কিন্তু কাউকে দেখতে পেল না সাইকি। কিন্তু বুঝতে পারল, তার পাশে অদৃশ্য কারও পদচারণা। সাহসে ভর করে আদেশ করল সে। সঙ্গে সঙ্গে সব তৈরি। সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় আহার্য। সঙ্গে সুমধুর গীতবাদ্য।

আবার রাত্রি এলো। মধ্যযাম ঘনিয়ে আসতেই আলো ঝলমল সুবর্ণ প্রাসাদ অকস্মাৎ অন্ধকারে ডুবে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভীতির সঞ্চার হলো সাইকির মনে। কিন্তু পরক্ষণে অনুভব করল প্রবল পুরুষের বন্ধনে আবদ্ধ সে। এ তার গতরাতের চেনা আলিঙ্গন। অদৃশ্য পুরুষটি তাকে কানে কানে বলল, ‘হে আমার প্রিয়তমা, তুমি আমার নাম জানতে চেয়ো না। আমাকে দেখার চেষ্টা করো না। তাহলেই সুখে কাটবে আমাদের জীবন। আমি এভাবেই অন্ধকারে আসবো তোমার কাছে।’ বিহ্বল সাইকি সায় দিল তাতে। এভাবেই চলতে থাকল প্রতি রাতে তার স্বামীর মধুময় সমাগম।

দিনের পর দিন যায়। কিন্তু সাইকি তার স্বামীর দেখা পায় না। স্বামী দেয়ালের ওপাশ থেকে সাইকির সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। সুমধুর গান গেয়ে শোনায়। সাইকি সেই গান শুনতে শুনতে হয় নিদ্রাচ্ছন্ন। ভোরের আলো ফোটার আগে সাইকির কপালে প্রেমময় চুমু এঁকে অদৃশ্য হয়ে যেত কিউপিড।    [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫০ সেকেন্ড আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা