শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

আত্মশুদ্ধির মাস রমজান। এ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন রাষ্ট্র, এমনকি অনেক অমুসলিম অধ্যুষিত দেশেও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানো হয়। মূল্যছাড়ের রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলে। দাম কমানো যেন তাদের রীতিতে  পরিণত হয়েছে। রমজান উপলক্ষে আরব ভূখন্ডসহ দেশবিদেশে পণ্যে মূল্যছাড় কেমন, তা নিয়ে আজকের রকমারি-

 

আমিরাতে এক মাস আগে থেকেই মূল্যছাড়

রমজান শুরু হওয়ার এক মাস আগে থেকেই মূল্যছাড় দেওয়া হয় আরব আমিরাতে। রমজানের ১০ দিন আগে সেটি বেড়ে যায় অনেকাংশে। প্রায় ৬ হাজার পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়। অনলাইনে পণ্য কিনলেও দামে ছাড় পাওয়া যায়। লাভ কম হলেও বিক্রি বাড়ে। বিক্রেতারাও মানসিক প্রশান্তি পান। বাজারে নিত্যপণ্যে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়ের ভোক্তা সুরক্ষা বিভাগ কিছু কিছু পণ্যে ৫০ শতাংশের ওপর ছাড় ঘোষণা করে। পুরো রমজানে বিভিন্ন পণ্যের ওপর এ মূল্যছাড় বলবৎ থাকে। রমজানে মানুষকে স্বস্তি দিতে এ উদ্যোগ নিয়ে থাকে তারা। দ্য শারজাহ কো-অপারেটিভ সোসাইটি বলছে, দাম কমানো এসব পণ্যের ৮০ শতাংশই নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য। রান্নার তেল, আটা ও চালের মতো পণ্যের দাম ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হয়। এ ছাড়া সাপ্তাহিক মূল্যছাড়ও দেওয়া হয়। কেনাকাটায় ৩০০ দিরহাম বা এর বেশি অর্থ খরচ করা ক্রেতাদের জন্য থাকে বিশেষ পুরস্কার। দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য ৯৯ থেকে ৩৯৯ দিরহাম পর্যন্ত তিন ধরনের খাবারের ঝুড়ি থাকে।

শারজাহ চ্যারিটির সহায়তায় এসব খাবার বিতরণ করা হয়। শারজাহ কো-অপারেটিভ সোসাইটির প্রধান নির্বাহী মজিদ আল-জুনাইদ বলেন, ‘বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল নিয়ে চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও শারজাহ কো-অপারেটিভ সোসাইটি সব শাখায় প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। রমজানে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও সাশ্রয়ী মূলে পণ্য সরবরাহের নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।’ দুবাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন কো-আপ ৪ হাজার পণ্যে সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড় দেয়। খুচরা ব্যবসায়ীরা রমজান মাস উপলক্ষে ভোক্তাদের নানা রকম সুবিধা দিয়ে থাকে। এসবের মধ্যে রয়েছে পণ্যের মূল্য স্থির রাখা, এখন কিনে পরে দাম দেওয়ার সুযোগ, ব্যাংক কার্ডের মাধ্যমে অতিরিক্ত মূল্যছাড় এবং ৫ হাজার দিরহামের গিফট কার্ড। সবার ওপরে থাকে ‘গত বছরের চেয়েও কম দাম’ প্রতিশ্রুতি। দেশটিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ীরা বিশাল সব হাইপার মার্কেট চালায়। এসব বিপণিবিতানে পাওয়া যায় না, এমন জিনিস বিরল। অনেক পণ্যে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়। খালিজ টাইমস জানিয়েছে, রমজান উপলক্ষে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন ও নুন যেমন নানা রকম সুবিধা দেয়, তেমনি হাইপার মার্কেটগুলোও অনলাইন এবং দোকানে এসে পণ্য কেনার ক্ষেত্রে সুবিধা দেয়। মাজিদ আল-ফুতাইমের মালিকানাধীন ক্যারেফোর শুরু করে ‘গত বছরের চেয়েও কম মূল্য’ প্রচারণা। ক্যারেফোর ৫ হাজার পণ্যে ৫০ শতাংশ মূল্যছাড় দেয়। যার মধ্যে নিত্যপণ্য, তাজা খাদ্য, রান্নার সরঞ্জাম, ইলেকট্রনিকসহ অনেক কিছু থাকে। এর বাইরে চাল, দুধ, তেলের মতো ১০০টি পণ্যের দাম স্থির রাখার ঘোষণা দেয় বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানটি। ক্যারেফোর ৫ কোটি দিরহাম বরাদ্দ করে। যাতে আরও ১০০টি পণ্য গত বছরের চেয়ে কম দামে বিক্রি করা যায়। তেল আর দুধের দাম সবচেয়ে কম থাকে। মাজিদ আল-ফুতাইমের কান্ট্রি ম্যানেজার বারট্র্যান্ড লুমে বলেন, ‘এ মাসে অগ্রাধিকার হলো, আমাদের গ্রাহকরা যাতে স্বাস্থ্যসম্মত, পুষ্টিকর ও ভালোমানের খাবার সামর্থ্যরে মধ্যে কিনতে পারেন। রমজানে আমাদের কর্মীরা গতবারের চেয়ে পণ্যের দাম কম রাখছেন। রমজানের সত্যিকার মর্মবাণীর সঙ্গে সংগতি রেখে আমরা নানা রকম দাতব্য কর্মকান্ডের পরিকল্পনা করছি।’ আরব আমিরাতে আরেক পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সাফির। তাদের একজন পরিচালক বেজয় টমাস বলেন, তারা ৬০০ পণ্যের ওপর বিশেষ মূল্যসুবিধা দিচ্ছেন। অনেক পণ্যে ৫০ শতাংশের বেশি মূল্যছাড় দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য ‘সব পরিবারের চাহিদা মেটানো’। লুলু গ্রুপ হাইপার মার্কেট পরিচালনা করে। তারা পোলট্রি পণ্য, তাজা ও হিমায়িত খাদ্য, রান্নার তেল, ডাল, মসলা, দুগ্ধজাত পণ্য ও রান্নাঘরের বিভিন্ন সরঞ্জামের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড় দেয়।

বেসরকারি খুচরা বিক্রেতাদের বাইরে সরকার-সমর্থিত সমবায় প্রতিষ্ঠানগুলোও মূল্যছাড়ের এ প্রতিযোগিতায় নাম লেখায়। হাজার হাজার পণ্যের দাম তারা ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কমায়। অ্যামাজন ইউএই ও সৌদি আরব শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট স্তেফানো মার্তিনেলি বলেন, ‘এ অঞ্চলে রমজান মাস বছরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সময়। গ্রাহকদের সময় ও অর্থ সাশ্রয় করতে সহায়তার মাধ্যমে আমরা দায়িত্ব পালন করছি। আমাদের গ্রাহকরা যখন ইবাদত করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন আমরা তাদের জীবন একটু সহজ করছি। যাতে তারা পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে আরেকটু বেশি সময় কাটাতে পারেন।’

আল-মায়া গ্রুপের পরিচালক কামাল ভাচানি বলেন, ‘তিনটি ভাগে আমরা সুবিধা দিয়ে থাকি। রমজানের আগে আহলান রমাদান, রমাদান কারিম ওয়ান এবং রমাদান কারিম টু। ৫ শতাধিক পণ্যে সব ধরনের ক্রেতাদের জন্য আমরা সুবিধা দিয়ে থাকি। বিপুল মূল্যছাড়ের পাশাপাশি থাকে সাশ্রয়ী মূল্য। রমজানের আগেই সব সুবিধা চালু হয়। সব মিলিয়ে ৪৫ দিন ধরে চলে এ বিশেষ সুবিধা।’

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

সৌদি আরবে পণ্যের দাম বাড়ালে জরিমানা

রমজান ঘিরে সৌদি আরবে বাড়ে না নিত্যপণ্যের দাম। পবিত্র এ মাসে মানুষকে সেবা দিতে ব্যাপক মূল্যছাড় দেন ব্যবসায়ীরা। এ সুযোগে সুপারমার্কেট থেকে শুরু করে কাঁচা বাজারে থাকে ক্রেতাদের বেশ ভিড়। সৌদি নাগরিক ও অভিবাসীদের রমজানের পবিত্রতা রক্ষার আহ্বান জানান দেশটির বাদশাহ। পাশাপাশি রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম যেন না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে বলেন। কারণ ছাড়া পণ্যের দাম বাড়ালে আছে জরিমানার ব্যবস্থা। প্রবাসী বাংলাদেশিদের বক্তব্য, রমজানে তারা দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করেন। রমজান হিসেবে দাম বাড়ে না সেখানে। বিভিন্ন মার্কেটে ছাড় দিয়ে থাকে। সৌদি আরবে রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম ক্রেতা সাধারণের ক্রয়ের মধ্যে রাখতে প্রতিযোগিতায় নামেন ব্যবসায়ীরা। বিশাল মূল্যছাড় দিয়ে বিক্রি করা হয় সব ধরনের পণ্য। সুপারমার্কেটগুলোয় প্রতিটি পণ্যে দুই থেকে তিন রিয়াল করে মূল্যছাড় দেওয়া হয়। কাঁচাবাজারেও সরকারি নিয়ম মেনে বিক্রি করা হয় সব ধরনের শাকসবজি ও মাছ-মাংস। চাল, ডাল, তেল, লবণসহ সবকিছুর দামই থাকে ক্রেতাদের নাগালে। আম, আনারস, আপেল, কমলা, মাল্টা, তরমুজ, কলাসহ বিভিন্ন ফলের দাম রোজায় বেশ কমে। কঠোরভাবে সরকার বাজার মনিটরিং করে। সরকারের এমন পদক্ষেপে জনগণ খুশি। বিভিন্ন পণ্য সরবরাহ কোম্পানি রমজানে ১২ হাজার পণ্যে মূল্যছাড়ের ঘোষণা দেয়। খাদ্যপণ্যে সর্বোচ্চ ৭৭ শতাংশ এবং খাদ্যপণ্য না হলে ৫০ শতাংশ মূল্যছাড় দেন তারা।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

কুয়েতে দোকানে দোকানে মূল্যছাড়ের হিড়িক

রমজান এলেই কুয়েতের বিভিন্ন এলাকার নিত্যপ্রয়োজনীয় সুপার মার্কেট, লুলু হাইপার, সিটি সেন্টার, সুলতান সেন্টার, ক্যারিয়ার, গ্রাউন্ড হাইপার অনকোস্টসহ মোটামুটি সব দোকানই মূল্যছাড়ে মেতে ওঠে। কে কত ছাড় দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে পারে, তা নিয়ে বিভিন্ন মার্কেটে রীতিমতো চলে প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই সেখানকার বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরাও। বিশেষ মূল্যছাড়ের লিফলেট বিতরণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার-প্রচারণা, পণ্যের সঙ্গে ফ্রি দেওয়া থেকে শুরু করে কিছু কিছু পণ্যে ৫০ শতাংশ ছাড় দিয়ে বিক্রি করতে দেখা যায় বড় বড় সুপারমার্কেট ও বাংলাদেশিদের শপগুলোতে। রোজা সামনে রেখে বেচাকেনা বেশি হওয়ায় ব্যবসায়ীরাও খুশি থাকেন। সুপারশপ ও দোকান ঘুরে দেখা যায়, চাল, ডাল, তেল, চিনি ও ফলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় যেসব পণ্যের চাহিদা রমজান মাসে বেশি থাকে, সেগুলোতে থাকে বিশেষ ছাড়। বিভিন্ন মার্কেটের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরাও বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকেন। এসব দোকান থেকে বিভিন্ন দেশের পণ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশি পণ্যও কিনে থাকেন বিদেশি ক্রেতারা। রমজানে কেউ যাতে কোনো পণ্যের দাম বাড়াতে না পারেন, সেজন্য পণ্যের দাম ও মেয়াদ থাকা বাধ্যতামূলক করে থাকে কুয়েতি কর্তৃপক্ষ। তা খতিয়ে দেখতেও ভোক্তা অধিকার ও সরকারের একাধিক সংস্থার লোক নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে। অতিরিক্ত মূল্য কিংবা মানহীন পণ্য বিক্রি হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা সার্বক্ষণিক তদারকি করেন। অসংগতি ধরা পড়লে আইন অমান্যকারীকে মোটা অঙ্কের জরিমানা করে কর্তৃপক্ষ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আইন অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানও বন্ধ করে দেওয়া হয়। রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে নানা উদ্যোগ নেন। এতে রোজাদারের অতিরিক্ত অর্থকষ্ট লাঘবে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেন দেশটির ব্যবসায়ীরা। এখানে ভোক্তা অধিকার নিয়মিত পরিদর্শনে আসে। চাইলেও কারও মূল্য বাড়ানোর বা ভেজাল মাল বিক্রির সুযোগ নেই। রমজান মাসে কম দামে বিক্রি করে। বেচাকেনা বেশি হয়। কুয়েতের বাজারে পণ্যের দামে কোনো অসংগতি খুঁজে পায় না বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কুয়েত বাজার মনিটরিং সংস্থা বলদিয়া অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজানে পণ্যের মান ও দাম নজরদারি করে অনিয়ম পেলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়। পাশাপাশি কুয়েত সরকার কিছু কিছু পণ্যের ওপর ভর্তুকি দিয়ে থাকে; যা সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করতে হয়।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

কাতারে দাম কমে ৮০০ পণ্যের

কাতারে রমজানে রোজাদারদের সেবায় ৮০০টিরও বেশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানো হয়। রমজানের শুরু থেকেই এ মূল্যছাড় কার্যকর হয়। রমজান মাস শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের সবাই এ সুবিধা ভোগ করেন। কাতারের সব বাজার ও সুপারশপে সরকারের এ আদেশ কার্যকর থাকে। রমজানের পাঁচ দিন আগে থেকেই হ্রাসকৃত মূল্যে এসব ভোগ্যপণ্য কিনতে পারেন ভোক্তারা। কাতারের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রমজানের শুরু থেকে কার্যকর হওয়া নতুন মূল্যতালিকা এ মাসের শেষ পর্যন্ত চলবে। দুধ, দই, দুগ্ধজাত পণ্য, টিস্যু পেপার, পরিচ্ছন্নতা সরঞ্জাম, রান্নার তেল, ঘি, পনির, হিমায়িত সবজি, বাদাম, পানি, ফলের রস, মধু, ব্রয়লার মুরগি, রুটি, টিনজাত খাবার, পাস্তা, সেমাই, গোলাপ জলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমানো হয়। কাতারের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, অর্থনৈতিক কারণে খাদ্য ও ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সেগুলো কম দামে ভোক্তাদের সরবরাহ করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ ছাড়া কাতারে রোজার অন্যতম অনুষঙ্গ প্রায় ২৫ ধরনের খেজুরের ওপর থাকে বিশেষ মূল্যছাড়। সরকার নির্দেশিত মূল্যে ক্রেতাদের কাছে পণ্য বিক্রির নির্দেশ রয়েছে কাতার সরকারের।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

মিসরে বিশেষ ছাড়ে খাদ্যমেলার আয়োজন

রমজান উপলক্ষে মিসরের রাজধানী কায়রোতে দেশটির চেম্বার অব কমার্স ফেডারেশনের সহযোগিতায় সরকারের তত্ত্বাবধানে সপ্তাহব্যাপী খাদ্যমেলার আয়োজন করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে ছাড়সহ খাদ্যসামগ্রী কেনার ব্যবস্থা করতে এ মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। আরবি ভাষায় ‘রমাদান কারিম’ লেখা ব্যানার ও মিসরের ঐতিহ্যবাহী রমজান লণ্ঠন দিয়ে মেলাপ্রাঙ্গণ সাজানো হয়। এ মেলায় কয়েক শ প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্যসামগ্রী নিয়ে অংশ নেয়। এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানত রান্নার তেল, চাল, পাস্তা, মাংস, মুরগির মাংস, শাকসবজি, ফল, বাদাম এবং অন্যান্য পণ্য বিক্রি করে। মেলায় মিসরের সুপরিচিত খাদ্যসামগ্রী প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যে মূল্যছাড়ের বৈচিত্র্যময় অফার দিয়ে ক্রেতাদের আকর্ষণ করে। মিসরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে গমের দাম বেড়ে গেছে। সংগত কারণেই গমজাত খাবারের মূল্যবৃদ্ধির এ সময়ে সহমর্মিতার মাস রমজানকে সামনে রেখে মানুষকে কিছুটা আনন্দ ও স্বস্তি দিতে এ আয়োজন। ‘ওয়েলকাম রমজান ফেয়ার’ নামে পরিচিত এ মেলা কয়েক বছর ধরে কায়রোতে অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় বিভিন্ন দোকান ঘুরে ঘুরে দাম পর্যালোচনা করে থাকে দেশটির সরকার। কায়রোর এ মেলা শেষ হলেও রমজান মাস এবং রমজানের পরে একই মূল্যে খাদ্যপণ্য বিক্রির জন্য দেশব্যাপী প্রায় ৮ হাজার বিশেষ বুথ থাকে। এ ছাড়া মিসরীয় সেনাবাহিনী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে মূল্যবৃদ্ধির বোঝা কমাতে সাধারণ মানুষের সাহায্যের জন্য ভ্রাম্যমাণ দোকান থাকে।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

ইউরোপ-আমেরিকায়ও কমে দাম

বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে ইউরোপজুড়ে রীতিমতো মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় উৎসবের ঠিক এক মাস আগে বাজারে উৎসবের আমেজ ভরপুর থাকে। সারা বছর যেন তারা এ দিনের অপেক্ষায় থাকে। স্বল্পমূল্যে পণ্য কিনতে পেয়ে যারপরনা খুশি হয়। সম্পদশালীরা এ সুযোগে সারা বছরের পণ্য কিনে রাখেন। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলো অন্য ধর্মের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল। তাই রমজান উপলক্ষেও তারা পণ্য কম দামে বিক্রি করে। এসব দেশের মুসলিম ব্যবসায়ী ও কোম্পানির মালিকরা রমজান উপলক্ষে পণ্যে ব্যাপক মূল্যছাড় দেন। বিশেষ করে থাইল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ফিনল্যান্ড ও জার্মানির মুসলিম ব্যবসায়ীরা পণ্য কম দামে বিক্রি করেন। এমনও দেখা যায়, লাভ ছাড়াই ব্যবসায়ীরা পণ্য বিক্রি করছেন। দক্ষিণ কোরিয়ায় কোনো ধর্মীয় উৎসবের সময় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ে না। রমজানও এর ব্যতিক্রম নয়। রমজানের শুরুতে পণ্যে ছাড় দেওয়া ইউরোপের দেশগুলোতে রীতিতে পরিণত হয়েছে। মুসলমানসহ সবার জন্য পণ্যে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেয়। ব্যবসায়ীরা তাদের আগের মুনাফা থেকে ছাড় দিয়ে ব্যবসা করেন। পণ্যের দাম না বাড়িয়ে কমিয়ে দেন। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও কানাডার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় রমজানে নিত্যপণ্যের ওপর বিশেষ মূল্যছাড় দেওয়া হয়। জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিরা জানান, এখানকার খুচরা দোকানে সারা বছরই বিভিন্ন পণ্যে ছাড় থাকে। তবে রোজা কিংবা মুসলমানদের অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবে তুরস্ক ও মরক্কোর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো মাংস, সবজি, ফলমূলসহ রোজায় প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যে ২৫-৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়ে থাকে। মূলত ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বাড়াতে তারা এমন উদ্যোগ নেন।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

মালয়েশিয়ায় মাসব্যাপী মূল্যছাড়

রোজার মাস উপলক্ষে মালয়েশিয়ায় বিপুল পরিমাণ পণ্যে মূল্যছাড় দেওয়ার ঘোষণা থাকে। দেশটি চাল, ডাল, তেল, আদা, মসলা, সবজি, মাছ, মাংস, মিষ্টি, দই, খেজুর, পনিরসহ বিভিন্ন পণ্যের দামে ছাড় দিয়ে থাকে। পোশাক, প্রসাধনী, কাঁচামাল, অভোগ্য অন্যান্য পণ্যেও ব্যাপকভাবে মূল্যছাড় দেয় কর্তৃপক্ষ। বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়। খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণ করতেও সরকার যথাযথ ভূমিকা রাখে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় মনিটরিং অব্যাহত রাখে স্থানীয় প্রশাসন। অন্য যে কোনো মাসের তুলনায় রমজান এলেই সিটি করপোরেশন তাদের তৎপরতা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। দেশটির জায়ান্ট, লুলু, মাইডিন, এনেসকে, এয়নবিগসহ বড় বড় সুপারশপে নিয়মিত অনলাইন ও অফলাইনে চলে বিজ্ঞাপনের ছড়াছড়ি। জনপ্রিয় অনলাইন শপ লাজাডা ও শপিং সাইটগুলো রমজান উপলক্ষে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেয়।

দেশটির সব ছোটবড় দোকানে চলে বিশেষ মূল্যছাড়। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসসহ সব পণ্যের দাম কমানো হয় অন্যান্য সময়ের চেয়ে। আগের চেয়ে কত টাকা কমানো হয়েছে, ক্রেতাদের দেখানো হয় সেই মূল্যতালিকা। ভোগ্যপণ্য নির্ধারিত মূল্যে বিক্রির নির্দেশনা জারি করে সরকার।

 

দেশে দেশে রমজানে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা

ওমানে কঠোর বাজার নজরদারি

ওমানবাসীর কাছে রমজান মানেই ভিন্ন রকম আয়োজন-উৎসব। ওমানবাসী রমজান মাসের অপেক্ষায় থাকে। কারণ রমজান আসার কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই দেশটির শপিং মলগুলো পণ্যের ওপর মূল্যছাড় দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করে। প্রতি বছর রমজান এলেই ওমান সরকার এ উদ্যোগ নেয়। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি কোম্পানিগুলোও পণ্যমূল্যে ছাড় দেয়। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরাও এ বছর পণ্যমূল্য ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ হারে ছাড় দিয়েছেন। কোনো ব্যবসায়ী যাতে এ আদেশ অমান্য করতে না পারেন, সেজন্য সরকার বাজার মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করে। এ ছাড়া খাদ্যসামগ্রীর গুণগতমান ও স্টোরেজ সুবিধা নিশ্চিত করতে বাজার পরিদর্শন এবং নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রমজানে ওমানের অভিজাত শপিং সেন্টারগুলো বিশেষ অফার দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মূল্য ২০ থেকে ৩০ শতাংশ কমানো হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা