শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

প্রতিযোগিতায় কে এগিয়ে জনসংখ্যা না দুর্নীতি?

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিযোগিতায় কে এগিয়ে জনসংখ্যা না দুর্নীতি?

কি ভয়ঙ্কর একটা তাজা শক্তিশালী বোমা আমার ঘরের দোরগোড়ায়। বোমাটি ঠায় পড়ে আছে নিশ্চল। আমি এতটুকুও আতঙ্কিত হচ্ছি না। ওটা চুপচাপ স্থির পড়ে আছে। ঘড়ির কাঁটা টিকটিক করে বেজে চলেছে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে। বোমাটি প্রতি ক্ষণে প্রতি মুহূর্তে শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হচ্ছে। হয়েই চলেছে। ওটা যে কোনো মুহূর্তে গোটা বিশ্ব কাঁপিয়ে ফেটে পড়তে পারে। মহাসর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। মৃত্যুর ধ্বংসলীলা রচনা করতে পারে। বিরাট ক্ষতিসাধন করতে পারে রাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থার। আমি বাংলাদেশের বিস্ফোরণোন্মুখ জনসংখ্যার মারাত্মক অবস্থানের কথাই বলছি। সীমিত ৫৬ হাজার বর্গমাইলের আমার এই দেশ জনসংখ্যা হাজারে নয় অযুতে নয় লক্ষেও নয় কোটি কোটিতে। ধরাছোঁয়ার বাইরে এ সংখ্যা। অনেকের আশঙ্কা, ইতিমধ্যে ২০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। জনগণও আতঙ্কিত মনে হয় না।

দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঘটে চলেছে। এটাকে অনুপ্রবেশ বলা ভুল হবে, এটা বিশাল এক হিউম্যান মাইগ্রেশন। লাখ লাখ মানুষ বন্যার স্রোতধারার মতো বাংলাদেশে ধেয়ে আসছে। বিরামহীন শ্রান্তিহীন। সীমিত আয়তনের সীমিত সম্পদের বাংলাদেশের এ এক বিশাল চাপ। এত মানুষের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়টি চাট্টিখানি কথা নয়। অনেক সম্পদশালী বড় দেশও এ চাপে হাঁপিয়ে উঠত। ভারত, চীন কেউ তো এগিয়ে আসেনি। মিয়ানমার তার ১০ লক্ষাধিক নাগরিককে অমানবিকভাবে নির্যাতন করে বাংলাদেশে বিতাড়ন করেছে। এখনো করেই চলেছে। সরকার দুর্বল। প্রতিবাদের ভাষা আরও দুর্বল। বিশ্ব উদাসীন। কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। আশপাশের দেশ যেমন ভারত ও চীন সম্পূর্ণ নির্লিপ্ত।

সরকারের উচিত ছিল এত বড় একটা জনসংখ্যার অতিরিক্ত অযাচিত অন্যায় চাপের বিষয়টি বিশ্বদরবারে নিয়ে যাওয়া। জাতিসংঘের করিডোরকে অশান্ত করা, কম্পিত করা। না, সরকার উদার নীতি গ্রহণ করেছে। দুই হাত বাড়িয়ে আহ্বান জানিয়েছে, বুকে জড়িয়ে ধরেছে। নিজের যা কিছু আছে তাই এগিয়ে দিয়েছে। বিশ্ব সাধুবাদ জানিয়েছে। ধন্য ধন্য করেছে, সরকার কৃতার্থ হয়েছে।

আসামে বাঙালি খেদাও অভিযান চলছে। ১৯ লাখ আসামবাসীকে বিতাড়ন করছে। পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষী পশ্চিম বাংলা সরকার বলছে তারা পশ্চিম বাংলার নাগরিক নয়। তারা বাংলাভাষী বাংলাদেশের নাগরিক। আসাম ও বাংলাদেশ পাশাপাশি দেশ। এক ভাষায়ই কথা বলে। তা দিয়ে প্রমাণিত হয় না আসামিরা বাঙালি। আসামিরা আসামিই। কখনো বাঙালি নয়। ব্রিটিশরা ইংরেজিতে কথা বলে আমেরিকানরাও ইংরেজিতে কথা বলে তেমনি ইংরেজিতে কথা বলে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডার অধিবাসীরাও কিন্তু ভাষার কমনালিটি তাদের এক জাতি এক রাষ্ট্র করে দেয়নি। তারা আপন আপন রাষ্ট্র পরিচয়ে ধন্য এবং গর্বিত। গত ১৫ আগস্ট ছিল বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। জাতিসংঘ ঘোষিত এ দিনটি নিয়ে বিশ্বজুড়ে অনেক কর্মকান্ডে গণমানুষের সচেতনতা বৃদ্ধিতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের ছোট্ট এই পৃথিবী অগণিত মানুষের নিম্নচাপ আর নিতে পারছে না। ধরিত্রী পিষ্ট হচ্ছে। চাপে চাপে সংকুচিত হচ্ছে। আর বাংলাদেশ সে তো বহু আগেই দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় দেড় হাজার। এত জনসংখ্যার ঘনত্ব বিশ্বের আর কোনো দেশে নেই। চীন, ভারত হলো জনসংখ্যার দেশ। চীনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। ভারতের ১৩৪ কোটি। কিন্তু দুটিই বিশাল দেশ আয়তনে ও সম্পদে। চীন পৃথিবীর সবচেয়ে সম্পদশালী ও অর্থনৈতিকভাবে উন্নত। ভারতও সম্পদশালী। তাই জনসংখ্যা তাদের এখনো বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে ওঠেনি।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমিতির উদ্যোগে ঢাকায় ‘বাংলাদেশ আয় ও ধন বৈষম্য’ শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এই সেমিনারে বাংলাদেশের শীর্ষ অর্থনীতিবিদরা দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেন (যুগান্তর, ০৮-০৯-২০১৯)। এই সেমিনারে বক্তারা যে আলোচনা করেন তার সারমর্ম হলো- ‘ব্যাংক ঋণ লুটপাট বিত্তবান হওয়ার লোভনীয় ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হয়ে যাচ্ছে। লুট হওয়া অর্থের সিংহভাগই পাচার হচ্ছে বিদেশে। বিভিন্ন চ্যানেলে টাকা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। সব মিলে বছরে ৭৫ হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে। ব্যাংক লুটের বড় একটি অংশ মানি লন্ডারিং প্রক্রিয়ায় দেশের অর্থনীতিতে ফিরে আসছে। এসব কারণে দেশের আয় ও ধন বৈষম্য বেড়ে বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।’

সেমিনারের মূল প্রবন্ধকার অধ্যাপক মইনুল ইসলামের প্রবন্ধ থেকে এখানে কিছুটা উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেছেন, ‘কয়েক হাজার ধনাঢ্য রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ আরোপের কারণে ব্যাংকিং খাত পুঁজি লুটপাটের আকর্ষণীয় ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। সবচেয়ে ন্যক্কারজনক ঘটনা হচ্ছে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা ফেরত না দেওয়া। রাঘববোয়াল ঋণখেলাপিদের সঙ্গে ক্ষমতাসীনদের যোগসাজশ রয়েছে। ফলে অধিকাংশই ঋণ ফেরত দিচ্ছে না। ঋণ ফেরত না দেওয়ার বিষয়টি এখন ক্রমে দুরারোগ্য ক্যান্সারে পরিণত হতে যাচ্ছে। ফরাসউদ্দিন কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অর্থ যেভাবে চুরি হয়েছে তার দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে নেই। আর তা হয়েছে অবহেলা আর অদক্ষতার কারণে। বিশ্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এত বড় চুরির ঘটনা কখনো ঘটেনি। বাংলাদেশে ধনাঢ্য ব্যক্তির প্রবৃদ্ধি হার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। ২০১২-১৭ সাল পর্যন্ত এ দেশে ধনাঢ্য ব্যক্তির বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ছিল ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ। দেশের সম্পদের বড় একটি অংশ তাদের হাতে চলে যাওয়ায় ধনবৈষম্য অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। ধনাঢ্য ব্যক্তি সাজতে গিয়ে অনেকেই দুর্নীতিতে ডুবে যাচ্ছেন। অনেক সরকারি-আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। দুর্নীতির মাধ্যমে আয় করা অর্থ দুর্নীতিবাজদের পরিবারের সদস্যদের অতিদ্রুত মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্তের অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশ থেকে পুঁজি পাচারকারী ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের অধিকাংশই গার্মেন্ট মালিক। কিন্তু এ খাতের ৩৫ লাখ শ্রমিক আগের মতোই দরিদ্র রয়ে গেছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমের মালিক ও টরেন্টোর বেগমপাড়ায় বাড়ির মালিকদের মধ্যেও দুর্নীতিবাজ ইঞ্জিনিয়ার, সিভিল আমলা ও রাজনীতিবিদ আছেন।

বাংলাদেশের অর্থনীতির এমন কোনো ক্ষেত্র আজ নেই যেখানে লুটপাটের রাজত্ব কায়েম হয়নি। এটা ঘটেছে দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তারের মাধ্যমে। বাংলাদেশে এই দুর্নীতির অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, এটা শুধু শীর্ষ ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটা ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র, মহামারীর মতো। এর ফলে অর্থনীতির একেবারে নিচের স্তর পর্যন্ত দুর্নীতিতে আচ্ছন্ন হয়েছে।

দুর্নীতি এক মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি। এটা রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে শক্তিশালী হলে অর্থনীতি ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রই নিদারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কোনো ক্ষেত্রই এর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পায় না। এর সর্বশেষ উদাহরণ হলো ৯ সেপ্টেম্বর ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির এক রিপোর্ট। এতে বলা হয়েছে, ‘ঢাকার আশপাশের থানাগুলোতে সাবরেজিস্ট্রারদের বদলির ক্ষেত্রে ঘুষের অঙ্ক ৫০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যায়। ভূমির দলিল নিবন্ধনে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূত অর্থ (ঘুষ) লেনদেন করতে হয়। ভূমি অফিসে নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও লাইসেন্সপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়। দলিল লেখকদের লাইসেন্সপ্রাপ্তিতে ৩ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। নকলনবিস থেকে মোহরার পদে যোগদানে ৮ লাখ, মোহরার থেকে সহকারী পদে যেতে ১০ লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়।’ (যুগান্তর ১০-০৯-২০১৯)। এ রিপোর্টে বিস্তারিতভাবে আরও অনেক কিছু বলা হয়েছে, যার বিবরণ দেওয়া এখানে সম্ভব নয়। এতে বলা হয়েছে, ‘ঘুষ ও দুর্নীতিতে জড়িত সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যাপারে গোপনে অনুসন্ধান, তাদের গতিবিধি ও অবস্থান শনাক্তে মোবাইল ট্র্যাকিং শুরু করেছে দুদক।’ বাংলাদেশে ব্যাপক দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ ধরনের পদক্ষেপের কথা দুদকের থেকে এই প্রথম বলা হচ্ছে না, বহুবার এ ধরনের কথা তারা বলেছেন। কিন্তু তাদের দ্বারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রকৃতপক্ষে কিছুই করা সম্ভব হয়নি। এর মূল কারণ সব দুর্নীতিই হচ্ছে ক্ষমতাধরদের দ্বারা অথবা তাদের পৃষ্ঠপোষকতায়। দুর্নীতি দমনে যাদের নিয়ামক ভূমিকা থাকা প্রয়োজন, তারাই যখন দুর্নীতির মধ্যে ডুবে আছে এবং দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে প্রত্যেক ক্ষেত্রে ও ব্যাপকভাবে, তখন দুদকের মতো প্রতিষ্ঠানের করার যে কিছুই থাকে না তা বুঝিয়ে বলার দরকার হয় না।

              লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা
বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের
তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি
পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা
ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা

২২ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'
'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে
আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ
হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪
যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা

৪৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা
চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ
কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন
এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন
মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা
নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন
নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর
রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড
১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম