শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ষড়যন্ত্র বাংলাদেশকে থামাতে পারবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র বাংলাদেশকে থামাতে পারবে না

কয়েক দিন আগে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের একজন রিপোর্টার আমার সাক্ষাৎকারের জন্য আসেন। বিষয় জানতে চাইলে তিনি আমাকে একটা ভিডিও দেখান। ভিডিওটি তৈরি করেছে জার্মানভিত্তিক সংবাদ সংস্থা ডয়চে ভেলে। ভিডিওটির মূল বার্তা হচ্ছে- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু সদস্য, যারা এক সময়ে র‌্যাব বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন এবং সেখানে দায়িত্ব পালনকালে বিচারবহির্ভূত  হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন, তারা এখন জাতিসংঘের শান্তি মিশনে আছেন, যা জাতিসংঘের মৌলিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। অর্থাৎ বহু কৌশলে বলার চেষ্টা করা হয়েছে, বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের মিশন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর আগে একটি দৈনিকের একজন সাংবাদিক একই বিষয়ে আমার সাক্ষাৎকার নেন এবং তাতে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে প্রশ্ন করেন, এর ফলে কি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে। একজন সাংবাদিকের মনে যখন এরকম প্রশ্ন তৈরি হয় তখন অন্যান্য মানুষের মনেও একই রকম প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। সুতরাং বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। পত্রিকার সাংবাদিককে আমি বলেছি, দেশি বা বিদেশের কিছু সংবাদ সংস্থা কর্তৃক এ ধরনের একপেশে এবং উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের জন্য শান্তি মিশন বন্ধ করতে পারবে না, সামান্যতম কোনো সুযোগ নেই। যারা এটা করেছে, হতে পারে তারা জাতিসংঘের শান্তি মিশনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানে না, অথবা হতে পারে নিজস্ব দূরভিসন্ধিমূলক কোনো উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এটা করেছেন। সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখলে যে কেউ বুঝতে পারবেন অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার জন্য এটা করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন, জনমানুষ ও সেনাবাহিনীর সাধারণ সদস্যদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেওয়াটাও একটা উদ্দেশ্য। ঢাকার অদূরে রাজেন্দ্রপুরে অবস্থিত জাতিসংঘের মিশনের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ভিডিও ধারণ, সেখানকার কমাড্যান্ট ও সেনা সদরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎকার দেখলে প্রথমভাগে অনেকের কাছে মনে হতে পারে খুব সৎ উদ্দেশ্যে বোধ হয় ডিভিওটি তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ নিয়ে ডয়চে ভেলের পূর্বে নেতিবাচক প্রচারণা সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে তারা এবং আলোচ্য ভিডিওটির শেষাংশ পর্যন্ত যারা দেখবেন তাদের সবার কাছে ডয়চে ভেলের অসৎ উদ্দেশ্য বুঝতে কিছু বাকি থাকবে না। ভিডিওটির শেষাংশে দেখা যায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যিনি আগে র‌্যাব বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন এবং বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে নিয়োজিত আছেন, তিনি কিছু কথা বলছেন। ওই অফিসারের চেহারা ভিডিওতে দেখানো হয়নি। একটি ছায়াসংবলিত ও ভৌতিক চেহারার সঙ্গে অডিও বার্তাটি প্রচার করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, ওই অফিসার বলছেন, তিনি র‌্যাবে কর্মরত থাকার সময় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যায় অংশ নিয়েছেন এবং এমনো ঘটনা আছে যেখানে ভিকটিমের রক্ত তার পোশাকে এসে লেগেছে। ভিডিওটি দেখার পর আমি বলেছি এখানেই ডয়চে ভেলে ধরা খেয়েছে। সেনাবাহিনীতে দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং জাতিসংঘের শান্তি মিশনের অভিজ্ঞতা থেকে এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি, চাকরিরত একজন অফিসার এমন কথা মিডিয়াতে কখনো বলবেন না, বলতে পারেন না। যদি কেউ কোনো অপরাধ করেও থাকে, তা সে যে কারণেই হোক, তাহলে নিজেই সেই অপরাধের স্বীকারোক্তি নিজ ইচ্ছায় মিডিয়াতে বলে দেবেন, তা একেবারেই অযৌক্তিক ও উদ্ভট। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির সুপার উৎকর্ষতার যুগে একজনের গলার স্বর চিহ্নিত করা মোটেও কষ্টকর কিছু নয়, যে কথা সবাই জানেন। সুতরাং ভৌতিক ছবির আড়ালে যে কথাগুলো প্রচার করা হয়েছে তা যে ডয়চে ভেলের নিজস্ব তৈরি তা বুঝতে বড় বুদ্ধিমান হওয়ার প্রয়োজন হয় না। ১৯৮৮ সাল থেকে শুরু করে বিগত ৩৬ বছরে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশের যে আকাশচুম্বী সুনাম ও রেকর্ড রয়েছে তাতে ডয়চে ভেলে অথবা অন্য কোনো সংস্থা এবং দেশের কোনো উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার কাজে আসবে না। এ কথাটি ডয়চে ভেলেও জানে। কিন্তু জেনেও তারা এ অপকর্মটি করেছে। কারণ, তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরির চেষ্টা। এটা তারা করছে বাংলাদেশকে ঘিরে বৈশ্বিক ভূরাজনীতির সমীকরণে তাদের নিয়োগদাতাদের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টার অংশ হিসেবে। বিভ্রান্তি দূর করার জন্য আরও একটু ব্যাখ্যা দিই। কোনো সংস্থা অথবা রাষ্ট্র ইচ্ছা করলেই শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশকে বাদ দিতে পারবে না। তার প্রথম কারণ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশের অসাধারণ সাফল্যের রেকর্ড। যে কথা জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রকাশ্যে বলেছেন। দ্বিতীয়ত এরকম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে জাতিসংঘের ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সেই প্রস্তাব পাস হতে হবে এবং সেই প্রস্তাবে যে কোনো ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন দেশ না ভোট দিলে তা পাস হবে না। বাংলাদেশ এখন আর বন্ধুহীন রাষ্ট্র নয়। সুতরাং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক প্রস্তাব কেউ উঠাবে বলে আমি মনে করি না। তবে কেউ উঠালে তা বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র কর্তৃক ভেটোতে পড়বে, কখনো পাস হবে না। সেই ১৯৭১ সাল থেকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। তাতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের একাংশ এবং কিছু সুশীল নামধারী ব্যক্তি তখনো ছিল এবং এখনো জড়িত আছে। এ ষড়যন্ত্রের কবলে পড়েই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হন। তারপর দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ রাষ্ট্রের মৌলিক চরিত্র বদলে এখানে বাংলাদেশ নামে আরেকটি পাকিস্তানপন্থি ও আদর্শের রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা করেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশের ওপর গ্রেনেড হামলা তারই বহির্প্রকাশ। কিন্তু ২০০৯ সাল থেকে বিগত ১৫-১৬ বছরে বাংলাদেশ নিজস্ব শক্তিতে যে জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে এবং তার সঙ্গে চলমান বৈশ্বিক ভূরাজনীতির সমীকরণে বাংলাদেশের যে গুরুত্ব তাতে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক কোনো ষড়যন্ত্রই বাংলাদেশকে আর থামাতে পারবে না। দেশি-বিদেশি চক্রান্ত ছিল, আছে এবং থাকবে। কিন্তু অভ্যন্তরীণ রাষ্ট্রব্যবস্থা যদি শক্তিশালী থাকে তাহলে চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র করে কেউ সফল হবে না। হয়তো উন্নয়নের গতিধারাকে কিছুটা শ্লথ করতে পারবে। এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু রাষ্ট্রব্যবস্থা শক্তিশালী হওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা দুর্নীতি। দুর্নীতি ক্ষয়রোগের মতো। বাইরে থেকে এর প্রভাব সব সময় বোঝা যায় না। একজন সাবেক আইজিপি ও একজন সাবেক সেনাপ্রধানের দুর্নীতির বিষয়টি যেভাবে এখন সামনে এসেছে তা সরকার ও রাষ্ট্রের জন্য দুর্ভাগ্যজনক এবং ক্ষতিকর। তারা কতটুকু দোষী অথবা দোষী নয় তা কেবল আদালতই বলতে পারবে। তবে মানুষ এটাকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা এবং তাতে যদি সফল হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার থেকেও বড় অমরত্ব লাভ করবেন। কিন্তু বিষয়টি এখন অত্যন্ত কঠিন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। গোষ্ঠীতন্ত্র এখন অত্যন্ত ক্ষমতাশালী হয়ে গেছে। স্বার্থহানি হতে দেখলেই তারা ভয়ানক ছোবল দিতেও পিছপা হবে না। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের স্বার্থে, সারা জীবনের স্বপ্ন দেশের দুঃখী মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে যুগান্তকারী বড় পদক্ষেপ নিলেন, তখন ওই গোষ্ঠীর ছোবলে সপরিবারে প্রাণ হারালেন। তবে এখনকার রাষ্ট্র, রাজনৈতিক, সামাজিক ও ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন। ওই ছোবলকারীদের প্রতিহত করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ও ভূরাজনৈতিক সমীকরণের মধ্যে যথেষ্ট ব্যবস্থা এখন রয়েছে। শুধু প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধুর মেয়ের পাশে কিছু মানুষ, যারা ডানে, বামে, সামনে, পেছনে কামান আছে জেনেও শুধু লক্ষ্য বাস্তবায়নে যুদ্ধে নামতে দ্বিধা করবে না। এমন মানুষ বঙ্গবন্ধুকন্যার জন্য এখনো অনেক আছে। দুর্নীতি বাংলাদেশের জন্য অনেক পুরনো সমস্যা। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় বাংলাদেশ টানা চারবার দুর্নীতিতে পৃথিবীর মধ্যে এক নম্বর হয়েছে। একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির দায়ে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন। রাজনীতিকে সব বিবেচনায় শক্তিশালী করতে না পারলে দুর্নীতিমুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। মৌলিকভাবে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের চরম বিভাজনই রাজনীতিকে দুর্বল করার প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে। জাতির পিতা মানি না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ছুড়ে ফেলে দিই, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাজনৈতিক মূল্যবোধকে পদদলিত করাই মূলত বিভাজিত রাজনীতি ও রাজনীতিকে দুর্বল করার জন্য দায়ী। কারা এগুলো করছে তাদের সবার সম্মিলিত চেহারা দেখা গেছে ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতের সমাবেশে। এ সম্মিলিত গোষ্ঠীর বড় শত্রু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, দেশি-বিদেশি কারও অন্যায্য দাবির কাছে মাথানত করবেন না, তিনি মুচলেকা দিয়ে রাজনীতি করবেন না। তাই দেশি-বিদেশি বহু পক্ষ তাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য বহু চেষ্টা করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। যার নগ্ন বহির্প্রকাশ পুনরায় দেখা যায় বিগত জাতীয় নির্বাচনের সময়। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য ওই সম্মিলিত গোষ্ঠী এমন চেষ্টা নেই, যা করেনি। কিন্তু বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশ যেখান থেকে যেখানে এসেছে, তার কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গ্রহণযোগ্যতা এবং বৈশ্বিক আঞ্চলিক ভূরাজনীতির সমীকরণের বাংলাদেশের গুরুত্বের কারণে তাদের সব অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু তারা থেমে নেই। ডয়চে ভেলের সাম্প্রতিক ভিডিও চিত্রটি তারই প্রমাণ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও বাঙালি সংস্কৃতির জোটবন্ধন বাংলাদেশের বড় রক্ষাকবচ।  এ কারণেই এ তিন উপাদানের ওপর অনবরত আঘাত করে চলেছে দেশীয় চক্রান্তকারী ও একাত্তরে পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরিরা। কিন্তু বিগত ৫৩ বছরে প্রমাণিত হয়েছে ষড়যন্ত্র বাংলাদেশকে থামাতে পারবে না। অকস্মাৎ কোনো কারণে অঘটন ঘটলেও ফিনিক্স পাখির মতো পুনর্জন্ম নিতে পারে বাংলাদেশ, যার উদাহরণ ১৯৭৫ পরবর্তী ঘটনা এবং আজকের বাংলাদেশ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন