শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনায় বদলে গেছে জীবনধারা

প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি, বাসায় বসেই অনেকের অফিস, ভার্চুয়ালে চলছে রাজনৈতিক কর্মকান্ড, আইন-আদালতেও প্রযুক্তির ব্যবহার, অনলাইনে চলছে ক্লাস, বিয়েশাদি আচার অনুষ্ঠান বন্ধ, বিনোদন-ভ্রমণে ভাটা
মাহমুদ আজহার ও মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় বদলে গেছে জীবনধারা

প্রাণঘাতী করোনায় বদলে গেছে মানুষের জীবনধারা। ঘরবন্দী মানুষের মধ্যে এখনো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। করোনাকাল শেষ হবে কবে তার নেই কোনো সীমারেখা। অফিস-আদালতসহ মানুষের কর্মকান্ডেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। ঘরে বসেই এখন অনেকে অফিস করছেন। ল্যাপটপেই পুরো বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছেন কেউ কেউ। খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বেরুচ্ছেন না কেউ। রাজনৈতিক কর্মকান্ডও চলছে ভার্চুয়ালে।

আইন-আদালতে বেড়েছে প্রযুক্তির ব্যবহার। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই বন্ধ। কোথাও কোথাও চলছে অনলাইনে ক্লাস। বন্ধ রয়েছে বিয়েশাদি, আচার-অনুষ্ঠান এমনকি ধর্মীয় মাহফিলও। অধিকাংশ পর্যটন কেন্দ্রই এখন মানুষশূন্য। তবে এরই মধ্যে প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি। কমেছে পরিবেশে দূষণের মাত্রা। অবশ্য বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এখন লকডাউন সীমিত আকারে হচ্ছে। অফিস-আদালতসহ কর্মক্ষেত্রগুলো সীমিত আকারে খুলতে শুরু করেছে।

এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দেশের যে পরিস্থিতি তাতে শতভাগ ভার্চুয়াল অফিস-আদালত করা সম্ভব নয়। এটা হয়তো সাময়িক। করোনা পরিস্থিতি কেটে গেলে আবার আগের মতো অফিস-আদালত শুরু হবে। তবে এ ধরনের মহামারী যেহেতু আগে কখনো আসেনি, ফলে এটা তো একটা নতুন চ্যালেঞ্জ। নতুন অভিজ্ঞতা। দক্ষতা বাড়াতে হবে। ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করতে হবে। সিস্টেমগুলোকে অনলাইন করতে হবে। এটা করতে পারলে কাজের গতিও বাড়বে। আবার দুর্নীতি অনিয়মও কমবে।’ বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেহতাব খানম বলেন, কভিড-১৯ এর প্রভাবে বিশ্বজুড়েই নানা রকম পরিবর্তন এসেছে। মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানতে বাধ্য হচ্ছে। কাজকর্ম করছে অনলাইনে। ভার্চুয়াল একটা জগৎ তৈরি হয়েছে। কিন্তু এটারও একটা বড় ঝুঁকি রয়েছে। ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনই কিন্তু শিশু-কিশোরদের বিপথগামী করে ফেলতে পারে খুব সহজেই। সেদিকে আমাদের নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, মানুষের জীবন ধারা পাল্টে যাচ্ছে। দিন দিন কাজের ক্ষেত্র কমে যাচ্ছে। এতে ক্ষুধার্ত মানুষের সারি লম্বাই হবে, যা সমাজে মারাত্মক অস্থিরতা তৈরি করবে। ক্ষুধার কারণে মনুুষ্যত্ব লোপ পাবে। ফলে অপরাধ প্রবণতা বাড়বে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, করোনায় বদলে গেছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র। রাজপথে আগের মতো নেই সভা-সমাবেশ আর মিছিল কিংবা মানববন্ধন। হরতাল-অবরোধ বা সহিংস কর্মসূচি বন্ধ হয়েছে অনেক আগেই। বর্তমানে রাজনৈতিক সব কর্মকান্ডই পরিচালিত হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের মাধ্যমে। আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ সব দলের নেতারাই তাদের কর্মীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন স্কাইপি, গুগল মিট বা জুম অ্যাপের মাধ্যমে। দলীয় সংবাদ সম্মেলন বা দিবসভিত্তিক আলোচনাও হচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যমে। সবাই যার যার অবস্থানে নিরাপদ থেকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। নেতারা সরাসরি কর্মী-সমর্থকদের দেখা দিচ্ছেন না। বিভিন্ন এলাকার জনপ্রতিনিধিরাও তাদের মূল্যবান বক্তব্য সবার মাঝে  পৌঁছে দিচ্ছেন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে। অন্যরকম রাজনীতি চলছে বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বেই। মহামারী করোনা আতঙ্কে মানুষ যখন ঘরে বন্দী তখন প্রাণ ফিরে পাচ্ছে প্রকৃতি। নাগরিক দৃশ্যপট থেকে যেসব পশুপাখি বহুদিন আগে হারিয়ে গিয়েছিল, তারা আবার নিজেদের জায়গায় ফিরতে শুরু করেছে। মানুষের মৃত্যু বিষাদের মধ্যেও যেন নতুন প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি। পরিবেশে কমেছে দূষণের মাত্রা। করোনাকালে অনেক কল-কারখানা বন্ধ থাকায় বাতাসে ধূলিকণাসহ বিষাক্ত সব পদার্থের উপস্থিতি কমেছে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণের মাত্রা আগের চেয়ে কম । সমুদ্রসৈকতে দলবেঁধে জলকেলি করছে ডলফিন। সৈকতে নিশ্চিন্তে ডিম পাড়ছে লাখ লাখ অলিভ রিডলে কচ্ছপ। করোনায় শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বছরের শুরুতেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো গুচ্ছ পরিকল্পনা নিয়ে যাত্রা শুরু করে। করোনার আঘাতে এবার শুরু থেকেই হোঁচট খেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ল-ভ- হয়ে গেছে সব পরিকল্পনা। স্থগিত হয়ে যায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ২০২০। ক্লাস-পরীক্ষা অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আবার সঠিক সময়ে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও করোনার কারণে ফলাফল প্রকাশিত হয় এক মাস পরে। আবার ফলাফল প্রকাশিত হলেও এখনো শুরু হয়নি উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি কার্যক্রম। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা থাকলেও প্রযুক্তির স্বল্পতার কারণে কোনো কোনো শিক্ষার্থী ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারছে না। ফলে একাংশ শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ছে। করোনায় সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীদের ওপর। এ শিক্ষার্থীরা বাসার চেয়ে স্কুলে শিখে বেশি। তাদের সবচেয়ে আনন্দের জায়গা হচ্ছে স্কুল। সকালে নিয়ম করে স্কুলে যাওয়া, বাড়ি ফেরা, পড়তে বসা ইত্যাদি সব এখন অনিয়মে পরিণত হয়েছে। ফলে শিশুরা তাদের শিক্ষা ভুলতে শুরু করেছে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা তাদের সময়ের এক বড় অংশ ব্যয় করছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্প। দেশের প্রায় সব পর্যটন কেন্দ্র এখন বন্ধ। তিন মাস ধরে প্রায় শূন্য পর্যটন  কেদ্রগুলো। করোনার কারণে সুনসান নীরবতা বিরাজ করছে দর্শনীয় স্থানগুলোতে। ‘ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র তথ্য মতে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশে ‘মৃত প্রায়’ পর্যটনশিল্পে ৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ খাত সংশ্লিষ্ট অন্তত ৪০ লাখ পেশাজীবী এখন বেকার।

করোনাকালে প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে আটকে গেছে বিয়েশাদি। কমিউনিটি সেন্টারগুলোতেও জ্বলছে না লাল বাতি। জুয়েলারি দোকানগুলোতে নেই আগের মতো ভিড়। ধস নেমেছে পার্লার শিল্পে। মিরপুর বেনারসি পল্লীতেও নেই লোকসমাগম। অনেকেই বিয়ের জন্য পার্টি সেন্টার ভাড়া নিয়েও বুকিং বাতিল করেছেন। ২৬ মার্চ থেকেই বিয়েশাদিসহ সামাজিক আচার অনুষ্ঠান কিংবা ধর্মীয় মাহফিল অনুষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় জনসমাগম হয় এমন সব অনুষ্ঠান বন্ধ করতে সরকারি নির্দেশ থাকায় বিয়ের কার্ড ছাপিয়েও অনুষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন কেউ কেউ। তবে কোথাও কোথাও বর-কনে পক্ষের অল্প লোকজন নিয়ে গোপনে বিয়েশাদির অনুষ্ঠান হচ্ছে। আবার পুলিশি হানায় প-ও হয়েছে কিছু অনুষ্ঠান। মিরপুর বেনারসি পল্লীর এক বিক্রেতা বলেন, প্রতি বছর বসন্তে, না গরম, না ঠান্ডা এমন আবহাওয়ায় বিয়ের শাড়ি বিক্রি বেশি হয়। অনেকে বিয়ের কনে ও বিয়েতে অংশ নেওয়া অন্যদের শাড়িও অর্ডার দিয়ে কিনে থাকেন। এবার অনেক অর্ডার ছিল। কিন্তু সব বাতিল করে দিয়েছেন। করোনার কারণে দোকান বন্ধ।

ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে চলছে আদালতও : করোনাভাইরাসের প্রকোপ ঠেকাতে গত ২৬ মার্চ থেকে সরকার টানা সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর বন্ধ হয়ে যায় আদালতও। পরে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে জরুরি বিষয় শুনানিতে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আদালতের কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরে ভার্চুয়াল কোর্ট চালু করতে গত ৯ মে অনলাইন কোর্ট অর্ডিন্যান্স (অধ্যাদেশ) জারি করেন রাষ্ট্রপতি। এরপর ১০ মে ভার্চুয়াল কোর্ট সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। ১১ মে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল কোর্টে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ১১ মে থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত সারা দেশে অধস্তন আদালতে ৯৫ হাজার ৫২৩টি জামিন আদালতের শুনানি নিয়ে ৪৯ হাজার ৭৬২ জনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই সময়ে শিশু আদালত থেকে জামিন পেয়েছে ৬০৮ শিশু। বর্তমানে ভার্চুয়াল আদালতে চেক ডিজঅর্নার সংক্রান্ত মামলা দায়ের ও ফৌজদারি মামলায় আত্মসমর্পণের সুযোগ রয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনেকেই কর্মীদের বাসায় বসে অফিস করার সুযোগ দিয়েছেন। শুধু বাংলাদেশই নয়, পুরো বিশ্বেই এখন অফিসের বদলে বাড়িতে বসেই দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা হচ্ছে। আবার ব্যতিক্রমও আছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে অফিস করাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিশ্বের নামকরা প্রতিষ্ঠান গুগল, মাইক্রোসফট, টুইটার, হিটাচি, অ্যাপল, আমাজন, শেভরন, সেলসফোর্স, স্পটিফাইয়ের মতো কোম্পানি কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করতে বলেছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্তরাজ্য, জাপান থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বাড়িতে বসে কাজ করছেন। আমাদের দেশের টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোও ইতিমধ্যে এ পথে হেঁটেছে। এর বাইরেও বেশ কয়েকটি  ছোট-বড় প্রতিষ্ঠান কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করতে বলেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আকস্মিকভাবে চলে আসা প্রাণঘাতী করোনায় বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এখন এক অস্বাভাবিকতা বিরাজ করছে। এটা কবে শেষ হবে তাও কারও জানা নেই। এখন সামাজিক-সাংস্কৃতিকসহ সব কর্মকান্ডই বন্ধ। কোনো আচার-অনুষ্ঠান নেই বললেই চলে। বিয়েশাদি নেই। এমনকি মানুষ মারা গেলে জানাজায়ও যাওয়া যাচ্ছে না। তবে এই অস্বাভাবিকতা শেষ হওয়া জরুরি। নইলে মানুষ বেশি দিন ঘরবন্দী হয়ে থাকতে পারবে না। আর কর্মক্ষেত্রসহ সর্বত্রই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যন আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যন আব্দুস সালাম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে