শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনায় বদলে গেছে জীবনধারা

প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি, বাসায় বসেই অনেকের অফিস, ভার্চুয়ালে চলছে রাজনৈতিক কর্মকান্ড, আইন-আদালতেও প্রযুক্তির ব্যবহার, অনলাইনে চলছে ক্লাস, বিয়েশাদি আচার অনুষ্ঠান বন্ধ, বিনোদন-ভ্রমণে ভাটা
মাহমুদ আজহার ও মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় বদলে গেছে জীবনধারা

প্রাণঘাতী করোনায় বদলে গেছে মানুষের জীবনধারা। ঘরবন্দী মানুষের মধ্যে এখনো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। করোনাকাল শেষ হবে কবে তার নেই কোনো সীমারেখা। অফিস-আদালতসহ মানুষের কর্মকান্ডেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। ঘরে বসেই এখন অনেকে অফিস করছেন। ল্যাপটপেই পুরো বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছেন কেউ কেউ। খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বেরুচ্ছেন না কেউ। রাজনৈতিক কর্মকান্ডও চলছে ভার্চুয়ালে।

আইন-আদালতে বেড়েছে প্রযুক্তির ব্যবহার। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই বন্ধ। কোথাও কোথাও চলছে অনলাইনে ক্লাস। বন্ধ রয়েছে বিয়েশাদি, আচার-অনুষ্ঠান এমনকি ধর্মীয় মাহফিলও। অধিকাংশ পর্যটন কেন্দ্রই এখন মানুষশূন্য। তবে এরই মধ্যে প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি। কমেছে পরিবেশে দূষণের মাত্রা। অবশ্য বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এখন লকডাউন সীমিত আকারে হচ্ছে। অফিস-আদালতসহ কর্মক্ষেত্রগুলো সীমিত আকারে খুলতে শুরু করেছে।

এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দেশের যে পরিস্থিতি তাতে শতভাগ ভার্চুয়াল অফিস-আদালত করা সম্ভব নয়। এটা হয়তো সাময়িক। করোনা পরিস্থিতি কেটে গেলে আবার আগের মতো অফিস-আদালত শুরু হবে। তবে এ ধরনের মহামারী যেহেতু আগে কখনো আসেনি, ফলে এটা তো একটা নতুন চ্যালেঞ্জ। নতুন অভিজ্ঞতা। দক্ষতা বাড়াতে হবে। ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করতে হবে। সিস্টেমগুলোকে অনলাইন করতে হবে। এটা করতে পারলে কাজের গতিও বাড়বে। আবার দুর্নীতি অনিয়মও কমবে।’ বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেহতাব খানম বলেন, কভিড-১৯ এর প্রভাবে বিশ্বজুড়েই নানা রকম পরিবর্তন এসেছে। মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানতে বাধ্য হচ্ছে। কাজকর্ম করছে অনলাইনে। ভার্চুয়াল একটা জগৎ তৈরি হয়েছে। কিন্তু এটারও একটা বড় ঝুঁকি রয়েছে। ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনই কিন্তু শিশু-কিশোরদের বিপথগামী করে ফেলতে পারে খুব সহজেই। সেদিকে আমাদের নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, মানুষের জীবন ধারা পাল্টে যাচ্ছে। দিন দিন কাজের ক্ষেত্র কমে যাচ্ছে। এতে ক্ষুধার্ত মানুষের সারি লম্বাই হবে, যা সমাজে মারাত্মক অস্থিরতা তৈরি করবে। ক্ষুধার কারণে মনুুষ্যত্ব লোপ পাবে। ফলে অপরাধ প্রবণতা বাড়বে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, করোনায় বদলে গেছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র। রাজপথে আগের মতো নেই সভা-সমাবেশ আর মিছিল কিংবা মানববন্ধন। হরতাল-অবরোধ বা সহিংস কর্মসূচি বন্ধ হয়েছে অনেক আগেই। বর্তমানে রাজনৈতিক সব কর্মকান্ডই পরিচালিত হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের মাধ্যমে। আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ সব দলের নেতারাই তাদের কর্মীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন স্কাইপি, গুগল মিট বা জুম অ্যাপের মাধ্যমে। দলীয় সংবাদ সম্মেলন বা দিবসভিত্তিক আলোচনাও হচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যমে। সবাই যার যার অবস্থানে নিরাপদ থেকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। নেতারা সরাসরি কর্মী-সমর্থকদের দেখা দিচ্ছেন না। বিভিন্ন এলাকার জনপ্রতিনিধিরাও তাদের মূল্যবান বক্তব্য সবার মাঝে  পৌঁছে দিচ্ছেন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে। অন্যরকম রাজনীতি চলছে বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বেই। মহামারী করোনা আতঙ্কে মানুষ যখন ঘরে বন্দী তখন প্রাণ ফিরে পাচ্ছে প্রকৃতি। নাগরিক দৃশ্যপট থেকে যেসব পশুপাখি বহুদিন আগে হারিয়ে গিয়েছিল, তারা আবার নিজেদের জায়গায় ফিরতে শুরু করেছে। মানুষের মৃত্যু বিষাদের মধ্যেও যেন নতুন প্রাণ ফিরে পেয়েছে প্রকৃতি। পরিবেশে কমেছে দূষণের মাত্রা। করোনাকালে অনেক কল-কারখানা বন্ধ থাকায় বাতাসে ধূলিকণাসহ বিষাক্ত সব পদার্থের উপস্থিতি কমেছে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণের মাত্রা আগের চেয়ে কম । সমুদ্রসৈকতে দলবেঁধে জলকেলি করছে ডলফিন। সৈকতে নিশ্চিন্তে ডিম পাড়ছে লাখ লাখ অলিভ রিডলে কচ্ছপ। করোনায় শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বছরের শুরুতেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো গুচ্ছ পরিকল্পনা নিয়ে যাত্রা শুরু করে। করোনার আঘাতে এবার শুরু থেকেই হোঁচট খেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ল-ভ- হয়ে গেছে সব পরিকল্পনা। স্থগিত হয়ে যায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ২০২০। ক্লাস-পরীক্ষা অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আবার সঠিক সময়ে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও করোনার কারণে ফলাফল প্রকাশিত হয় এক মাস পরে। আবার ফলাফল প্রকাশিত হলেও এখনো শুরু হয়নি উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি কার্যক্রম। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা থাকলেও প্রযুক্তির স্বল্পতার কারণে কোনো কোনো শিক্ষার্থী ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারছে না। ফলে একাংশ শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ছে। করোনায় সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীদের ওপর। এ শিক্ষার্থীরা বাসার চেয়ে স্কুলে শিখে বেশি। তাদের সবচেয়ে আনন্দের জায়গা হচ্ছে স্কুল। সকালে নিয়ম করে স্কুলে যাওয়া, বাড়ি ফেরা, পড়তে বসা ইত্যাদি সব এখন অনিয়মে পরিণত হয়েছে। ফলে শিশুরা তাদের শিক্ষা ভুলতে শুরু করেছে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা তাদের সময়ের এক বড় অংশ ব্যয় করছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্প। দেশের প্রায় সব পর্যটন কেন্দ্র এখন বন্ধ। তিন মাস ধরে প্রায় শূন্য পর্যটন  কেদ্রগুলো। করোনার কারণে সুনসান নীরবতা বিরাজ করছে দর্শনীয় স্থানগুলোতে। ‘ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র তথ্য মতে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশে ‘মৃত প্রায়’ পর্যটনশিল্পে ৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ খাত সংশ্লিষ্ট অন্তত ৪০ লাখ পেশাজীবী এখন বেকার।

করোনাকালে প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে আটকে গেছে বিয়েশাদি। কমিউনিটি সেন্টারগুলোতেও জ্বলছে না লাল বাতি। জুয়েলারি দোকানগুলোতে নেই আগের মতো ভিড়। ধস নেমেছে পার্লার শিল্পে। মিরপুর বেনারসি পল্লীতেও নেই লোকসমাগম। অনেকেই বিয়ের জন্য পার্টি সেন্টার ভাড়া নিয়েও বুকিং বাতিল করেছেন। ২৬ মার্চ থেকেই বিয়েশাদিসহ সামাজিক আচার অনুষ্ঠান কিংবা ধর্মীয় মাহফিল অনুষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় জনসমাগম হয় এমন সব অনুষ্ঠান বন্ধ করতে সরকারি নির্দেশ থাকায় বিয়ের কার্ড ছাপিয়েও অনুষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন কেউ কেউ। তবে কোথাও কোথাও বর-কনে পক্ষের অল্প লোকজন নিয়ে গোপনে বিয়েশাদির অনুষ্ঠান হচ্ছে। আবার পুলিশি হানায় প-ও হয়েছে কিছু অনুষ্ঠান। মিরপুর বেনারসি পল্লীর এক বিক্রেতা বলেন, প্রতি বছর বসন্তে, না গরম, না ঠান্ডা এমন আবহাওয়ায় বিয়ের শাড়ি বিক্রি বেশি হয়। অনেকে বিয়ের কনে ও বিয়েতে অংশ নেওয়া অন্যদের শাড়িও অর্ডার দিয়ে কিনে থাকেন। এবার অনেক অর্ডার ছিল। কিন্তু সব বাতিল করে দিয়েছেন। করোনার কারণে দোকান বন্ধ।

ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে চলছে আদালতও : করোনাভাইরাসের প্রকোপ ঠেকাতে গত ২৬ মার্চ থেকে সরকার টানা সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর বন্ধ হয়ে যায় আদালতও। পরে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে জরুরি বিষয় শুনানিতে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আদালতের কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরে ভার্চুয়াল কোর্ট চালু করতে গত ৯ মে অনলাইন কোর্ট অর্ডিন্যান্স (অধ্যাদেশ) জারি করেন রাষ্ট্রপতি। এরপর ১০ মে ভার্চুয়াল কোর্ট সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। ১১ মে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল কোর্টে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ১১ মে থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত সারা দেশে অধস্তন আদালতে ৯৫ হাজার ৫২৩টি জামিন আদালতের শুনানি নিয়ে ৪৯ হাজার ৭৬২ জনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই সময়ে শিশু আদালত থেকে জামিন পেয়েছে ৬০৮ শিশু। বর্তমানে ভার্চুয়াল আদালতে চেক ডিজঅর্নার সংক্রান্ত মামলা দায়ের ও ফৌজদারি মামলায় আত্মসমর্পণের সুযোগ রয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনেকেই কর্মীদের বাসায় বসে অফিস করার সুযোগ দিয়েছেন। শুধু বাংলাদেশই নয়, পুরো বিশ্বেই এখন অফিসের বদলে বাড়িতে বসেই দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা হচ্ছে। আবার ব্যতিক্রমও আছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে অফিস করাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিশ্বের নামকরা প্রতিষ্ঠান গুগল, মাইক্রোসফট, টুইটার, হিটাচি, অ্যাপল, আমাজন, শেভরন, সেলসফোর্স, স্পটিফাইয়ের মতো কোম্পানি কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করতে বলেছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্তরাজ্য, জাপান থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বাড়িতে বসে কাজ করছেন। আমাদের দেশের টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোও ইতিমধ্যে এ পথে হেঁটেছে। এর বাইরেও বেশ কয়েকটি  ছোট-বড় প্রতিষ্ঠান কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করতে বলেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আকস্মিকভাবে চলে আসা প্রাণঘাতী করোনায় বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এখন এক অস্বাভাবিকতা বিরাজ করছে। এটা কবে শেষ হবে তাও কারও জানা নেই। এখন সামাজিক-সাংস্কৃতিকসহ সব কর্মকান্ডই বন্ধ। কোনো আচার-অনুষ্ঠান নেই বললেই চলে। বিয়েশাদি নেই। এমনকি মানুষ মারা গেলে জানাজায়ও যাওয়া যাচ্ছে না। তবে এই অস্বাভাবিকতা শেষ হওয়া জরুরি। নইলে মানুষ বেশি দিন ঘরবন্দী হয়ে থাকতে পারবে না। আর কর্মক্ষেত্রসহ সর্বত্রই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়