শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খবর নেই বিএনপি জোটের

একলা পথ হাঁটছে বিএনপি, ড. কামাল ও আ স ম রবের দলে বিভক্তি, ড. অলির জাতীয় মুক্তিমঞ্চ মৃত, জোটের শরিক দলগুলোও খণ্ডবিখণ্ড, একে অন্যকে দোষারোপ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
খবর নেই বিএনপি জোটের

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর একলা পথ হাঁটছে বিএনপি। প্রতিকূল পথে হাঁটা দলটি এখন ঘর গোছানোয় ব্যস্ত। দীর্ঘ দেড় বছর পর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছেন দলটির হাইকমান্ড। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার এ বৈঠকে নেতারা ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নিয়েও নানা সমালোচনা করেন। অস্বস্তিতে দলের নীতিনির্ধারকরাও। এরই মধ্যে প্রলোভন বা চাপে পড়ে ২০-দলীয় জোটের কয়েকটি দল খন্ডবিখন্ড হয়েছে। বিভক্ত হয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একাধিক শরিক দল। বিএনপির সঙ্গে এখন কারও নেই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ। অনেকটা হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়ে আপাতত ‘একলা চল’ নীতিতে দুই জোটের শরিক দলগুলোও। কার্যত বিগত নির্বাচনের পর বিএনপি নেতৃত্বাধীন দুই জোট এখন অনেকটাই ‘কাগুজে’।

ধারাবাহিক বৈঠকে বিএনপির তৃণমূল নেতারা বলছেন দুই জোটের বাইরে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলকে সামনের পথ হাঁটতে। ‘হায়ার’ করে এনে কারও নেতৃত্ব মানতে নারাজ তৃণমূল নেতারা। তবে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, প্রতিকূল এই সময়ে বৃহত্তর ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। ডান-বাম, ছোট-বড়, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সূত্রমতে, দুই জোটের পাশাপাশি সরকারবিরোধী অন্য দলগুলোকেও ঐক্যবদ্ধ করে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক করবে দলটি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এখন দলীয় কর্মকান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছি। ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে দলের নেতাদের ধারাবাহিক বৈঠক চলছে। এরপর আমরা ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, পেশাজীবী বা বিশিষ্টজনদের সঙ্গেও বসে মতামত নিতে পারি। তবে এটা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে। বেশ কিছুদিন ধরে করোনা পরিস্থিতিসহ নানা কারণে জোট ও ফ্রন্টের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি। তার অর্থ এই নয় যে জোট-ফ্রন্ট নেই। আমরা জোট-ফ্রন্টকে সঙ্গে নিয়ে আরও বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করছি। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ও জনগণের ভোটাধিকার আদায়ে সবাইকে নিয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই।’ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের আহ্‌বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিএনপির সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের কোনো বৈঠক হয়নি। বিএনপির ধারাবাহিক বৈঠকে নেতারা ঐক্যফ্রন্ট বিশেষ করে ড. কামালকে নিয়ে অস্বস্তির কথা জানিয়েছেন। ঐক্যফ্রন্টে অন্যতম দল বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী নেই। জেএসডির আ স ম রব ভাই তিন মাস ধরে দেশের বাইরে। এখন এটাকে আর সে অর্থে ঐক্যফ্রন্ট বলা যাবে কি না বুঝতে পারছি না। আমি মনে করি ঐক্যফ্রন্ট পুনর্গঠন করা উচিত। এখন সরকারবিরোধী বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন।’

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে বিএনপি, গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য, জেএসডি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মিলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। নির্বাচনের পর এ জোটের শরিকদের মধ্যে প্রথমে মনোমালিন্য, এরপর বিভক্তি দেখা দেয়। জোট থেকে বেরিয়ে যায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। ভাঙনে পড়ে আ স ম আবদুর রবের জেএসডি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম। আ স ম রবের নেতৃত্বে জেএসডি এখন বিএনপির সঙ্গে থাকলেও আবদুল মালেক রতনের নেতৃত্বে জেএসডি একলাই পথ হাঁটছে। গণফোরামে টানাপোড়েন এখনো কাটেনি। বিভক্তির কারণে সম্মেলন না হওয়ায় দলটির এখনো কেন্দ্রীয় কমিটি করা যায়নি। দলটির কার্যক্রম স্থবিরপ্রায়।

এ প্রসঙ্গে গণফোরামের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। গণফোরাম সভাপতি ড. কামালের সঙ্গেও কোনো কথাবার্তা হয় না। আমরা এখন জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন করছি। ৩৫টি সাংগঠনিক জেলার সম্মেলন শেষে তৃণমূণ নেতাদের মতামত নিয়ে নেতৃত্বে নির্বাচন করব। অগঠনতান্ত্রিক কোনো নেতৃত্ব আমরা চাই না। সেখানে তৃণমূল নেতারা যদি চান ড. কামাল হোসেন নেতৃত্বে থাকবেন। আর ঐক্যফ্রন্টেও আমরা থাকব কি না তা-ও নির্ধারণ করবেন তৃণমূল নেতারা।’

এদিকে ২০-দলীয় জোটের বর্তমান স্থবিরতা ও অস্তিত্ব সংকট নিয়ে শরিকদের মধ্যেও হতাশা দেখা দিয়েছে। তবে বিএনপির নীতিনির্ধারক ফোরামের একাধিক সদস্য জানান, খুব শিগগিরই জোট ও ফ্রন্ট নেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হবে। আগামী দিনে করণীয় বিষয়ে তাদের মতামত নেওয়া হবে।

জানা যায়, ২০-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে চরম অস্বস্তিতে বিএনপি। দলের বড় একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের যুক্তি, মহান মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী দল জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার কারণে দেশে বিদেশে বিএনপির ভাবমূর্তি চরম ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। তবে বিএনপির ক্ষুদ্র একটি অংশ মনে করে এ মুহুর্তে জামায়াত ছাড়লে সরকারি দল আওয়ামী লীগ ফায়দা লুটতে পারে। অস্বস্তিতে থাকা বিএনপির হাইকমান্ড এ ব্যাপারে এখনো স্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত দেননি।

২০-দলীয় জোটকে পাশে রেখে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের অভিমানে কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ সমমনা কয়েকটি দল নিয়ে ‘জাতীয় মুক্তিমঞ্চ’ গঠন করেন। এতে যোগ দেয় মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টিও। কিন্তু কর্নেল অলির ওই জোটও এখন মৃতপ্রায়। তাদের নেই কোনো কার্যক্রম। ওই মঞ্চ গড়ে ওঠার পর ভাঙন ধরে ড. অলির এলডিপিতে। শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বে নতুন এলডিপি গঠিত হয়। অন্যদিকে কল্যাণ পার্টি না ভাঙলেও কেউ কেউ দলত্যাগ করেন।

২০ দলের অস্তিত্ব আছে কি না জানতে চাইলে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেন, ‘জোট আছে জোট নেই। জোট আছে এ অর্থে যে আমাকে গণমাধ্যমে লেখা হয় ২০-দলীয় জোটের নেতা। আবার জোট নেই এ অর্থে বলব যে কর্মেই মানুষের পরিচয়। কিন্তু একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জোটের কোনো কার্যক্রম নেই। তাই এর অস্তিত্ব নেই। বিএনপি এখন নিজেদের মধ্যে বৈঠক-শলাপরামর্শ করছে।’ জাতীয় মুক্তিমঞ্চ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সৈয়দ ইবরাহিম বলেন, ‘এটা এখন মৃত। জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি না।’

জানা যায়, ২০-দলীয় জোটের শরিক দল মাওলানা আবদুর রকিবের নেতৃত্বাধীন ইসলামী ঐক্যজোটের কার্যক্রম নেই বললেই চলে। দলের চেয়ারম্যান সিলেট থাকেন। মাঝেমধ্যে ঢাকায় আসেন, পাওয়া যায় দু-একটি বিবৃতি। মতবিরোধে জোটের সব কর্মসূচি ও সভা থেকে বিরত থাকছে মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাকের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস। জোটের আরেক শরিক জমিয়তে উলামায়ে ইসলামও দুই ভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল সভাপতি এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান মারা যাওয়ার পর এ দলও এখন প্রায় অস্তিত্বহীন। সাইফুদ্দিন আহমেদ মণির ডেমোক্রেটিক লীগ-ডিএল এক নেতার এক দলে পরিণত হয়েছে। প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানের জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপাও এখন দুই ভাগে বিভক্ত। একদিকে প্রধানের কন্যা ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান, অন্যদিকে খন্দকার লুৎফর রহমান নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাঈদ আহমেদ দেশেই নেই। রিটা রহমানের নেতৃত্বাধীন পিপলস পার্টি অব বাংলাদেশও বিএনপিতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

ওয়ান ম্যান শো দলের সঙ্গে জোট করে লাভ হবে না : ‘ওয়ান ম্যান শো দলগুলোর সঙ্গে জোট করে কোনো লাভ হবে না। বিএনপির নেতৃত্বে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা প্রস্তুত, রাজধানী ঢাকা প্রস্তুত করে বিএনপিকে এককভাবে আন্দোলনের ডাক দিতে হবে।’ ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করতে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ধারাবাহিক রুদ্ধদ্বার বৈঠকের দ্বিতীয় দফার শেষ দিনে গতকাল সাংগঠনিক বিভাগ রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের কেন্দ্রীয় সদস্য, জেলা ও মহানগরের সভাপতিরা এ মত দেন।

বৈঠকসূত্রে জানা যায়, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার দাবি আদায়ে সবাই আন্দোলনের কথা বলেছেন। নেতারা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাওয়া যাবে না। গেলে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মতো একই ধরনের নির্বাচন হবে।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিকাল পৌনে ৪টায় এ বৈঠক শুরু হয়। এতে স্কাইপিতে সংযুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঞ্চে ছিলেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন