শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খবর নেই বিএনপি জোটের

একলা পথ হাঁটছে বিএনপি, ড. কামাল ও আ স ম রবের দলে বিভক্তি, ড. অলির জাতীয় মুক্তিমঞ্চ মৃত, জোটের শরিক দলগুলোও খণ্ডবিখণ্ড, একে অন্যকে দোষারোপ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
খবর নেই বিএনপি জোটের

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর একলা পথ হাঁটছে বিএনপি। প্রতিকূল পথে হাঁটা দলটি এখন ঘর গোছানোয় ব্যস্ত। দীর্ঘ দেড় বছর পর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছেন দলটির হাইকমান্ড। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার এ বৈঠকে নেতারা ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নিয়েও নানা সমালোচনা করেন। অস্বস্তিতে দলের নীতিনির্ধারকরাও। এরই মধ্যে প্রলোভন বা চাপে পড়ে ২০-দলীয় জোটের কয়েকটি দল খন্ডবিখন্ড হয়েছে। বিভক্ত হয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একাধিক শরিক দল। বিএনপির সঙ্গে এখন কারও নেই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ। অনেকটা হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়ে আপাতত ‘একলা চল’ নীতিতে দুই জোটের শরিক দলগুলোও। কার্যত বিগত নির্বাচনের পর বিএনপি নেতৃত্বাধীন দুই জোট এখন অনেকটাই ‘কাগুজে’।

ধারাবাহিক বৈঠকে বিএনপির তৃণমূল নেতারা বলছেন দুই জোটের বাইরে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলকে সামনের পথ হাঁটতে। ‘হায়ার’ করে এনে কারও নেতৃত্ব মানতে নারাজ তৃণমূল নেতারা। তবে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, প্রতিকূল এই সময়ে বৃহত্তর ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। ডান-বাম, ছোট-বড়, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সূত্রমতে, দুই জোটের পাশাপাশি সরকারবিরোধী অন্য দলগুলোকেও ঐক্যবদ্ধ করে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক করবে দলটি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এখন দলীয় কর্মকান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছি। ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে দলের নেতাদের ধারাবাহিক বৈঠক চলছে। এরপর আমরা ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, পেশাজীবী বা বিশিষ্টজনদের সঙ্গেও বসে মতামত নিতে পারি। তবে এটা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে। বেশ কিছুদিন ধরে করোনা পরিস্থিতিসহ নানা কারণে জোট ও ফ্রন্টের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি। তার অর্থ এই নয় যে জোট-ফ্রন্ট নেই। আমরা জোট-ফ্রন্টকে সঙ্গে নিয়ে আরও বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করছি। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি ও জনগণের ভোটাধিকার আদায়ে সবাইকে নিয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই।’ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের আহ্‌বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিএনপির সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের কোনো বৈঠক হয়নি। বিএনপির ধারাবাহিক বৈঠকে নেতারা ঐক্যফ্রন্ট বিশেষ করে ড. কামালকে নিয়ে অস্বস্তির কথা জানিয়েছেন। ঐক্যফ্রন্টে অন্যতম দল বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী নেই। জেএসডির আ স ম রব ভাই তিন মাস ধরে দেশের বাইরে। এখন এটাকে আর সে অর্থে ঐক্যফ্রন্ট বলা যাবে কি না বুঝতে পারছি না। আমি মনে করি ঐক্যফ্রন্ট পুনর্গঠন করা উচিত। এখন সরকারবিরোধী বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন।’

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে বিএনপি, গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য, জেএসডি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মিলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। নির্বাচনের পর এ জোটের শরিকদের মধ্যে প্রথমে মনোমালিন্য, এরপর বিভক্তি দেখা দেয়। জোট থেকে বেরিয়ে যায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। ভাঙনে পড়ে আ স ম আবদুর রবের জেএসডি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম। আ স ম রবের নেতৃত্বে জেএসডি এখন বিএনপির সঙ্গে থাকলেও আবদুল মালেক রতনের নেতৃত্বে জেএসডি একলাই পথ হাঁটছে। গণফোরামে টানাপোড়েন এখনো কাটেনি। বিভক্তির কারণে সম্মেলন না হওয়ায় দলটির এখনো কেন্দ্রীয় কমিটি করা যায়নি। দলটির কার্যক্রম স্থবিরপ্রায়।

এ প্রসঙ্গে গণফোরামের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। গণফোরাম সভাপতি ড. কামালের সঙ্গেও কোনো কথাবার্তা হয় না। আমরা এখন জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন করছি। ৩৫টি সাংগঠনিক জেলার সম্মেলন শেষে তৃণমূণ নেতাদের মতামত নিয়ে নেতৃত্বে নির্বাচন করব। অগঠনতান্ত্রিক কোনো নেতৃত্ব আমরা চাই না। সেখানে তৃণমূল নেতারা যদি চান ড. কামাল হোসেন নেতৃত্বে থাকবেন। আর ঐক্যফ্রন্টেও আমরা থাকব কি না তা-ও নির্ধারণ করবেন তৃণমূল নেতারা।’

এদিকে ২০-দলীয় জোটের বর্তমান স্থবিরতা ও অস্তিত্ব সংকট নিয়ে শরিকদের মধ্যেও হতাশা দেখা দিয়েছে। তবে বিএনপির নীতিনির্ধারক ফোরামের একাধিক সদস্য জানান, খুব শিগগিরই জোট ও ফ্রন্ট নেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হবে। আগামী দিনে করণীয় বিষয়ে তাদের মতামত নেওয়া হবে।

জানা যায়, ২০-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে চরম অস্বস্তিতে বিএনপি। দলের বড় একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের যুক্তি, মহান মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী দল জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার কারণে দেশে বিদেশে বিএনপির ভাবমূর্তি চরম ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। তবে বিএনপির ক্ষুদ্র একটি অংশ মনে করে এ মুহুর্তে জামায়াত ছাড়লে সরকারি দল আওয়ামী লীগ ফায়দা লুটতে পারে। অস্বস্তিতে থাকা বিএনপির হাইকমান্ড এ ব্যাপারে এখনো স্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত দেননি।

২০-দলীয় জোটকে পাশে রেখে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের অভিমানে কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ সমমনা কয়েকটি দল নিয়ে ‘জাতীয় মুক্তিমঞ্চ’ গঠন করেন। এতে যোগ দেয় মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টিও। কিন্তু কর্নেল অলির ওই জোটও এখন মৃতপ্রায়। তাদের নেই কোনো কার্যক্রম। ওই মঞ্চ গড়ে ওঠার পর ভাঙন ধরে ড. অলির এলডিপিতে। শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বে নতুন এলডিপি গঠিত হয়। অন্যদিকে কল্যাণ পার্টি না ভাঙলেও কেউ কেউ দলত্যাগ করেন।

২০ দলের অস্তিত্ব আছে কি না জানতে চাইলে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেন, ‘জোট আছে জোট নেই। জোট আছে এ অর্থে যে আমাকে গণমাধ্যমে লেখা হয় ২০-দলীয় জোটের নেতা। আবার জোট নেই এ অর্থে বলব যে কর্মেই মানুষের পরিচয়। কিন্তু একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জোটের কোনো কার্যক্রম নেই। তাই এর অস্তিত্ব নেই। বিএনপি এখন নিজেদের মধ্যে বৈঠক-শলাপরামর্শ করছে।’ জাতীয় মুক্তিমঞ্চ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সৈয়দ ইবরাহিম বলেন, ‘এটা এখন মৃত। জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি না।’

জানা যায়, ২০-দলীয় জোটের শরিক দল মাওলানা আবদুর রকিবের নেতৃত্বাধীন ইসলামী ঐক্যজোটের কার্যক্রম নেই বললেই চলে। দলের চেয়ারম্যান সিলেট থাকেন। মাঝেমধ্যে ঢাকায় আসেন, পাওয়া যায় দু-একটি বিবৃতি। মতবিরোধে জোটের সব কর্মসূচি ও সভা থেকে বিরত থাকছে মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাকের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস। জোটের আরেক শরিক জমিয়তে উলামায়ে ইসলামও দুই ভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল সভাপতি এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান মারা যাওয়ার পর এ দলও এখন প্রায় অস্তিত্বহীন। সাইফুদ্দিন আহমেদ মণির ডেমোক্রেটিক লীগ-ডিএল এক নেতার এক দলে পরিণত হয়েছে। প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানের জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপাও এখন দুই ভাগে বিভক্ত। একদিকে প্রধানের কন্যা ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান, অন্যদিকে খন্দকার লুৎফর রহমান নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাঈদ আহমেদ দেশেই নেই। রিটা রহমানের নেতৃত্বাধীন পিপলস পার্টি অব বাংলাদেশও বিএনপিতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

ওয়ান ম্যান শো দলের সঙ্গে জোট করে লাভ হবে না : ‘ওয়ান ম্যান শো দলগুলোর সঙ্গে জোট করে কোনো লাভ হবে না। বিএনপির নেতৃত্বে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা প্রস্তুত, রাজধানী ঢাকা প্রস্তুত করে বিএনপিকে এককভাবে আন্দোলনের ডাক দিতে হবে।’ ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করতে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ধারাবাহিক রুদ্ধদ্বার বৈঠকের দ্বিতীয় দফার শেষ দিনে গতকাল সাংগঠনিক বিভাগ রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের কেন্দ্রীয় সদস্য, জেলা ও মহানগরের সভাপতিরা এ মত দেন।

বৈঠকসূত্রে জানা যায়, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার দাবি আদায়ে সবাই আন্দোলনের কথা বলেছেন। নেতারা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাওয়া যাবে না। গেলে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মতো একই ধরনের নির্বাচন হবে।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিকাল পৌনে ৪টায় এ বৈঠক শুরু হয়। এতে স্কাইপিতে সংযুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঞ্চে ছিলেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত
অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা