শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২

শাহজালাল সংকটের সমাধান নেই

আমরণ অনশনে শিক্ষার্থীরা, সিন্ডিকেট নির্বাচন স্থগিত
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও শাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শাহজালাল সংকটের সমাধান নেই

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। গতকাল বেলা ৩টা থেকে ২৪ শিক্ষার্থী অনশন শুরু করেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে স্থগিত করা হয়েছে শাবির সিন্ডিকেট নির্বাচন। আগুনে ঘি ঢালার মতো পরিস্থিতি হয়েছে ‘উপাচার্যের একটি অডিও ক্লিপ’ নিয়ে। ভাইরাল হওয়া ক্লিপে উপাচার্যকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করতে শোনা গেছে। এদিকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্যের অভিযোগ এনে মাঠে নেমেছেন শিক্ষকদের একাংশ। আর কোণঠাসা হয়ে পড়া উপাচার্য বলেছেন, যদি তার ‘দোষ থাকে’, তবে তদন্ত কমিটি করে সিদ্ধান্ত এলে তিনি মেনে নেবেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, টানা ষষ্ঠ দিনের মতো গতকাল সকাল থেকে আন্দোলন শুরু করেন শাবির শিক্ষার্থীরা। প্রক্টরিয়াল বডি ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টার পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবি থাকলেও আন্দোলনরতরা এখন উপাচার্যের পদত্যাগেই সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টায় শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের জন্য গতকাল বেলা ১২টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। অন্যথায় আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন। গতকাল সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তার পদত্যাগের অপেক্ষায় ছিলেন। তবে উপাচার্য পদত্যাগ না করায় শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে আমরণ অনশন শুরুর সিদ্ধান্ত নেন। গতকাল বেলা ৩টা থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অনশন শুরু করেন ১৫ ছেলে ও ৯ মেয়ে শিক্ষার্থী। অনশনে বসা শিক্ষার্থীরা হলেন- শাহরিয়ার আবেদিন, আবদুল্লাহ আল রাফি, রাকিব, ফয়জুর রহমান, আসিফ ইকবাল, কাজল দাশ, সাদিয়া নওরিন মিথিলা, জান্নাতুল নাইম নিশাত, জাহিদুল ইসলাম, এস এম আহাসান উল্লাহ, আসাদুজ্জামান, মরিয়ম আক্তার, আবু রাকিব হাসান এবং নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরও ১৩ জন। অনশনকারী জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এ উপাচার্য পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আমরা অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যু হয় তবে দায়ভার উপাচার্যের ওপরই বর্তাবে।’ বিকাল ৪টায় প্রায় আড়াই শ শিক্ষকের সঙ্গে জুম মিটিং করেন উপাচার্য। জুম মিটিং শেষে রাত ৮টায় ১০০ জন শিক্ষক আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে তাদের আন্দোলন স্থগিত করার অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের বলেন, ‘আগে আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে আপনারা একাত্মতা প্রকাশ করুন। এরপর দেখা যাবে।’

সিন্ডিকেট নির্বাচন স্থগিত : শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শাবির আসন্ন সিন্ডিকেট নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সিন্ডিকেট নির্বাচন স্থগিতের বিষয়টি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ নিশ্চিত করেছেন। গতকাল সকালে উপাচার্য জানান, মঙ্গলবার রাতে সিন্ডিকেট সভায় আলোচনা করে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে সিন্ডিকেট নির্বাচন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরে সুবিধাজনক সময়ে এ নির্বাচন হবে।

শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মাঠে শিক্ষকরা : আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্যের অভিযোগ এনে মানববন্ধন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ মানববন্ধনে শিক্ষকরা দাবি করেন, সাবেক অনেক শিক্ষার্থী ও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা লিখছে ও অশালীন মন্তব্য করছে, যা শিক্ষকদের জন্য সম্মানহানিকর। সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. লায়লা আশরাফুন বলেন, ‘আমরা সাধারণ শিক্ষক। আমরা সম্মানের জন্য কাজ করি এবং সম্মানের জন্যই এ পেশায় এসেছি। আমরা চাষাভুষা নই যে আমাদের যা খুশি তা-ই বলবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এ রকম ভাষা কখনোই কাম্য হতে পারে না। তারা যে ভাষা ব্যবহার করছে তা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ণ করছে।’ তবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘চলমান আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে কিছু শিক্ষক প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা পুলিশের মার খেল, অথচ শিক্ষকরা কোনো সহানুভূতি দেখালেন না। উপাচার্যের কুরুচিপূর্ণ অডিও ক্লিপ নিয়েও তারা মন্তব্য করছেন না।’

উপাচার্যের অডিও ক্লিপ ভাইরাল : মঙ্গলবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়ে। অডিওতে শাবির উপাচার্যের কণ্ঠের মতো হুবহু কণ্ঠের এক ব্যক্তিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করতে শোনা গেছে। শিক্ষার্থীদের দাবি, এই অডিও ক্লিপটি শাবি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিনেরই। তবে এটা এখনকার নয়, ২০১৭ সালের। ফাঁস হওয়া ক্লিপের বিষয়ে উপাচার্যের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। অডিও ক্লিপে উপাচার্যকে বলতে শোনা যায়, ‘যারা এই ধরনের দাবি তুলেছে যে বিশ্ববিদ্যালয় সারা রাত খোলা রাখতে হবে, এইটা একটা জঘন্য রকম দাবি। আমরা মুখ দেখাইতে পারতাম না। এখানে আমাদের ছাত্রনেতা বলছে যে, জাহাঙ্গীরনগরের মেয়েদের সহজে কেউ বউ হিসেবে চায় না। কারণ সারা রাত এরা ঘোরাফেরা করে। বাট আমি চাই না যে আমাদের যারা এত ভালো ভালো স্টুডেন্ট, যারা এত সুন্দর, এত সুন্দর ডিপার্টমেন্টগুলো, বিখ্যাত সব শিক্ষক... তারা যাদের গ্র্যাজুয়েট করবে, এ রকম একটা কালিমা লেপুক তাদের মধ্যে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই জায়গাটা কেউ চায় না, কোনো গার্ডিয়ানও চান না কিন্তু। এখন আমরা যদি কোনো মেয়েকে বলি তোমার বাবা-মা কাউকে ফোন করব... তখন তোমরাই তো এতে বাধা দিবা... না না না এইটা হবে না, দেখো হয়রানি করতেছে। কিন্তু এইটা তো প্রত্যেকের নৈতিক দায়িত্ব। তোমাদেরও নৈতিক দায়িত্ব যে, এই মেয়ে কেন রাতের বেলা সোয়া ১০টা পর্যন্ত স্যাররে সময় দিসে?’ ওই ক্লিপে আরও বলতে শোনা যায়, ‘আমি মাঝে মাঝে ঢাকা থেকে যখন আসি, রাতে ১২টা-১টা বেজে যায়। আমি দেখি যে আমাদের ওয়ান কিলোমিটার (শাবির ১ কিলো সড়ক) রাস্তা দিয়া ছেলে-মেয়ে হাত ধরাধরি করে কনসালটিং করতাছে। একটা অঘটন ঘটে গেলে দায়দায়িত্ব ভাইস চ্যান্সেলরকে নিতে হবে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। ভাইস চ্যান্সেলর দায়ী সে জন্য।’ শাবির সুলতানা ইয়াসমিন নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এটি উপাচার্যেরই কণ্ঠ। ছাত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেছিলেন। ২০১৭ সালে আমরা বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্রীহল রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখার দাবিতে আন্দোলনে নামি। কারণ রাতে আমাদের অনেককে ল্যাবে যেতে হয়। টিউশনি থাকে। ৭টার মধ্যে হলে ফেরা সম্ভব হয় না। টানা ১৯ দিন আন্দোলন করার পর উপাচার্য তার কার্যালয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। সেদিন এই কথাগুলো বলেছিলেন।’ এদিকে শাবি উপাচার্যের আপত্তিকর মন্তব্যের প্রতিবাদে গতকাল দুপুরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন।

ডিনদের বিবৃতি : শাবিতে কয়েক দিন ধরে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ও অস্থিতিশীলতার পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতি দিয়েছেন বিভিন্ন অনুষদের ডিনরা। বিবৃতিতে শাবির ডিনরা বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে গত কয়েক দিনে সংঘটিত অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় অস্থিতিশীল হওয়ায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। বিভিন্ন অনাকাক্সিক্ষত ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ বিভিন্ন শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী লাঞ্ছিত হওয়ায় আমরা মর্মাহত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ও মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হচ্ছে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্কের চরম অবনতি হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি।’ বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রগতি ও মর্যাদা সমুন্নত রাখার স্বার্থে সবার পারস্পরিক সহযোগিতা কামনা করেন তারা।

যা বলছেন উপাচার্য : রবিবার সন্ধ্যার পর থেকে কার্যত নিজেকে বাসভবনে বন্দি করে ফেলেছেন শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তার বাসভবনের সামনেই অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য জরুরি না হলে কারও ফোনকলও রিসিভ করছেন না। তবে বাসভবনেই শিক্ষক সমিতির নেতা, সিনিয়র শিক্ষক, কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন তিনি। এর মধ্যে হঠাৎ কখনো সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন উপাচার্য। গত কয়েক দিনের পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সকালে সাংবাদিকদের কাছে ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘এ ঘটনায় আমার যদি কোনো দোষ থাকে, তাহলে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। সেখানে সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে তা-ই মেনে নেব।’ উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষক সমিতির নেতৃত্বে আমাদের শিক্ষকরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে তারা তাদের ফিরিয়ে দেয়। শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিরা গালিগালাজ সহ্য করে আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু শিক্ষার্থীরা তা প্রত্যাখ্যান করছে।’ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় তিনি ‘খুুবই মর্মাহত’ বলেও জানান। প্রসঙ্গত, বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্টের অসদাচরণের প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে শাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। শনিবার ছাত্রলীগের হামলার পর আন্দোলন গতি পায়। পরদিন বিকালে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। তাকে মুক্ত করতে পুলিশ এগিয়ে যায়। এতে শিক্ষার্থীরা বাধা দিলে লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ছোড়ে পুলিশ। আহত হন শিক্ষার্থীসহ অর্ধশতাধিক। এ ঘটনায় সোমবার রাতে দুই থেকে তিন শ অজ্ঞাত শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। উপাচার্যের অপসারণ ও শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য নিয়োগ দিতে আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বরাবর মঙ্গলবার চিঠি দেন শিক্ষার্থীরা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত
অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা