শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৬, শনিবার, ০৮ জুলাই, ২০২৩

বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের অতি তৎপরতা অনেকেরই দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অনেক বিশ্ব ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করছেন বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তন করতে চাইছে ওয়াশিংটন।

বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার নামে সরকার উৎখাতের ইতিহাস যুক্তরাষ্ট্রের বেশ পুরনো। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকেরই মত, মার্কিন স্বার্থের পরিপন্থী হলেই সেই সরকারকে আর তারা রাখতে চায় না। স্বার্থ বিরোধী সরকারের পতন ঘটাতে কখনো তারা সরাসরি হস্তক্ষেপ করে। কখনো আবার নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতির মতো নানা চাপ প্রয়োগ করে পরোক্ষভাবে সরকারের পতন ঘটাতে চায়।

গতকাল শুক্রবার (৭ জুলাই) ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন প্রেস টিভিও এই বিষয়ে ‌‘বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করছে যুক্তরাষ্ট্র’ শিরোনামে একটি বিশ্লেষণী অনুষ্ঠান প্রচার করেছে। গণমাধ্যমটির অনলাইন ভার্সনেও প্রকাশ করা হয়েছে অনুষ্ঠানের ভিডিওটি। যাতে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসী মনোভাবের নানা দিক ও বাংলাদেশের রাজনীতিতে দেশটির হস্তক্ষেপের মতো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ওই অনুষ্ঠানে দাবি করা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞাসহ নানা কৌশলের কারসাজিতে বর্তমান সরকারের পতন ঘটাতে চায় মার্কিন প্রশাসন।

বিশ্লেষণী ওই অনুষ্ঠানে ২০২১ সালে র‍্যাবের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা এবং এ বছর গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বাধা দেওয়া যে কোনো বাংলাদেশির বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞার দেওয়ার হুঁশিয়ারির প্রসঙ্গ টেনে বলা হয়, এতেই বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষোভের মাত্রা পরিষ্কারভাবেই প্রতীয়মান। কিউবা, হাওয়াইসহ বেশকিছু ক্যারিবিয়ান দেশেও সরকার হটানোর ইতিহাস রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। এক্ষেত্রে দেশটি নিজেদের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ'র সহায়তা নেয় উল্লেখ করে বলা হয়, অন্য দেশের উপর যুক্তরাষ্ট্রের এসব হস্তক্ষেপের নেপথ্যে বিভিন্ন বিষয় কাজ করে। দেশটি বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং মানবাধিকার রক্ষার নামে এসব করে থাকে। উক্ত 'নেপথ্যের বিষয়গুলো'র মধ্যে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার বিষয়টিও আছে।

ইরানের টেলিভিশনটি তাদের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারার প্রশংসাও করেছে। 

তবে বাংলাদেশের প্রতি হঠাৎ কেন ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল যুক্তরাষ্ট্র। কেন গণতন্ত্র রক্ষার নামে একরকম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছে ওয়াশিংটন? সেই কারণ খুঁজতে গিয়ে প্রেস টিভির অনুষ্ঠানে দাবি করা হয়েছে, এই অঞ্চলে চীনের প্রভাব কমাতে চায় জো বাইডেনের প্রশাসন। প্রেস টিভির মতে, ওয়াশিংটন নিজ স্বার্থে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং এগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ করার মাধ্যমে মূল্যবান সম্পদ, বাণিজ্যিক রুট, কৌশলগত অবস্থানকে ব্যবহার করতে চায়। চীনের সাথে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বেইজিং-ঢাকার শীর্ষ বাণিজ্য অংশীদারে পরিণত হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। কৌশলগত কারণে বাংলাদেশ চীনের বিআরআই (বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ) থেকে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাংলাদেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। র‍্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পর চীন প্রকাশ্যে বাংলাদেশ সরকারকে সমর্থন করেছে।

অনুষ্ঠানে আরো বলা হয়েছে, টানা ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনার সরকার আগামী বছরের শুরুতে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। যার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছে চীন। 

নির্বাচনের দিকে নজর রেখে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কর্মকর্তারা ঘনঘন বাংলাদেশে আসছেন। বৈশ্বিক আর্থিক ঝুঁকি বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক মূলত চীনকে প্রতিহত করার ইচ্ছারই প্রতিফলন। বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন 'পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ' এবং 'রিজিওনাল ডায়নামিক' নির্ধারণ করবে।

প্রেস টিভির অনুষ্ঠানে পাকিস্তান থেকে যুক্ত করা হয় ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক সৈয়দ মোহাম্মদ আলীকে। তিনি এ বিষয়ে বলেন, আমেরিকানরা পাঁচটি উপায়ে বিশ্বজুড়ে নিজেদের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চায়। প্রথমটি অবশ্যই মূল্যবোধ পদ্ধতি, এটিকে মূল্যবোধকেন্দ্রিক কিংবা আদর্শিক বলা যায়। দ্বিতীয়টি রাজনৈতিক। তৃতীয়টি তাদের অর্থনৈতিক বা মুদ্রা আধিপত্য। চতুর্থটি কূটনৈতিক ও আইন এবং পঞ্চমটি হলো নিরাপত্তা। বাংলাদেশের পলিটিকাল সিস্টেম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের দিকে যদি তাকাই, তাহলে অবশ্যই আমাদের শুধু মূল্যবোধ পদ্ধতির কথা বললে চলবে না। কারণ, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইরানসহ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলো চায় পশ্চিমা আধিপত্যবাদ কমুক, এটা তাদের কমন ইন্টারেস্ট। চীনা বিনিয়োগ এবং সম্পৃক্ততাকে তারা আশার আলো হিসেবে দেখে।

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন চায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন বক্তব্যের বিষয়ে সৈয়দ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের সব জায়গাতেই শাসক (রেজিম) পরিবর্তনের চেষ্টা একটা বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো উন্নয়নশীল দেশ যদি পশ্চিমাদের নীতি অনুসরণ না করে সেক্ষেত্রে শাসক পরিবর্তন করা একটা 'অপশন'। তারা সেটা পারুক বা না পারুক, সেটা অন্য আলাপ। কিন্তু, বাংলাদেশকে এখন নিজ দেশের রাজনীতি এবং আঞ্চলিক রাজনীতির পাশাপাশি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ভারসাম্য রক্ষা করার চ্যালেঞ্জকে সামলাতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ককে তিনটি ডোমেইন দিয়ে বিচার করতে হবে- নিরাপত্তা, অর্থনীতি এবং বৈদেশিক নীতি। আপনাকে মানতে হবে, বাংলাদেশ এ দিক থেকে তুলনামূলকভাবে নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছে। দেশটি কোনো ইস্যুতে কারো বিরুদ্ধে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বা চীন কারো পক্ষ নেয়নি। যদিও তাকে চীনা বিনিয়োগ কমানোর জন্য নানা চাপ সহ্য করতে হচ্ছে। চীন বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় বিনিয়োগেকারী দেশ হলেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বৃহৎ রপ্তানি গন্তব্য।

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির ধরন চীনের তুলনায় খুবই ব্যতিক্রমী বলেই মনে করেন সৈয়দ মোহাম্মদ আলী। বলেছেন, চীন কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করা ছাড়াই বিনিয়োগ, যৌথ উদ্যোগ এসবে বিশ্বাস করে। কিন্তু, যুক্তরাষ্ট্র জবরদস্তি, চাপ প্রয়োগ, নিষেধাজ্ঞা সহ যতো উপায়ে সম্ভব নিজ নীতি মানতে উন্নয়নশীল বিশ্বকে বাধ্য করে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র‍াটেজি এবং চীনের বিআরআই এর কারণে দুই দেশের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্বের প্রেক্ষাপটে দেশটির বৈদেশিক নীতি সামনের বছরগুলোতে কেমন হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে সৈয়দ মোহাম্মদ আলী বলেন, বাংলাদেশকে আমরা এতোদিন দুই দেশের সাথে ভারসাম্য রক্ষা করে চলতে দেখেছি। যুক্তরাষ্ট্রের নীতি চীনের তুলনায় অনেক বেশি আগ্রাসী হলেও অর্থনৈতিক কারণে বাংলাদেশ এভাবেই চলে আসছে।

অনুষ্ঠানের একেবারে শেষ দিকে বিশেষজ্ঞদের কয়েকটি টুইট দেখানো হয়। যার একটিতে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এর এশিয়া এবং বাংলাদেশ বিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জিওফ্রে ম্যাকডোনাল্ড এর একটি টুইট প্রদর্শন করা হয় যেখানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের বক্তব্য সংক্রান্ত নিউজ লিংক পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার রেকর্ডের সমালোচনা করে হোয়াইট হাউসে চিঠি লেখার জন্য দেশটির পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যদের বাংলাদেশের ‘শত্রু’ বলেছেন।

অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত ভারতের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য হিন্দুর বিদেশ বিষয়ক সম্পাদক স্ট্যানলি জনি'র টুইটটি ছিল, ‘যুক্তরাষ্ট্র সেইসব বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের ভিসা প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছে যারা তাদের মতে দেশটির নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কেন আমেরিকা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের পেছনে লেগেছে?’


সূত্র: প্রেস টিভি

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন
ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক
শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড
অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ডসন
৮ বছর পর টেস্ট ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ডসন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় চাঞ্চল্যকর শ্বশুর-পুত্রবধূকে হত্যার রহস্য উদঘাটন
বগুড়ায় চাঞ্চল্যকর শ্বশুর-পুত্রবধূকে হত্যার রহস্য উদঘাটন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়তি ভাড়া না দেওয়ায় ইবি ছাত্রীকে মারধর, বাস আটক
বাড়তি ভাড়া না দেওয়ায় ইবি ছাত্রীকে মারধর, বাস আটক

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন শুল্কের চাপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কের চাপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন : আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনাপোলে দেড় কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বেনাপোলে দেড় কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই পুনর্জাগরণে বুধবার চট্টগ্রামে ‘সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো’
জুলাই পুনর্জাগরণে বুধবার চট্টগ্রামে ‘সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টি হলেই ডুবে থাকছে বাগেরহাট 
শহর, জনভোগান্তি চরমে
বৃষ্টি হলেই ডুবে থাকছে বাগেরহাট  শহর, জনভোগান্তি চরমে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইপিজেড বাস্তবায়নের দাবিতে গাইবান্ধায় স্মারকলিপি
ইপিজেড বাস্তবায়নের দাবিতে গাইবান্ধায় স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর জন্য বাউবি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: উপাচার্য
তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর জন্য বাউবি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়