শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অতীত-ইতিহাস থাকে আনন্দ-বেদনার পাতায়। যেহেতু আত্মার বিনাশ নেই। তাই অমর আত্মা তা সবসময়ই বলে যাবে, যা স্রষ্টা অবশ্যই শুনবে, যদিও আমরা শুনতে পাই না। যিনি খুন করেন, তার কোনো অপরাধবোধ থাকে না। তার অন্তরাত্মা বা বিবেক ধ্বংস হয়ে যায়। হিংসার কাছে বিবেক শূন্য বা মৃত থাকে। খুনের মতো অপরাধী যে কত ভয়ঙ্কর হতে পারে তার প্রমাণ এ দেশেই আছে। যেভাবেই  হোক এ ধরনের ভয়ঙ্কর অপরাধীদের সবসময় সুবিধাভোগী, স্বার্থান্বেষী, ক্ষমতালোভী সরকারের কাছাকাছি রাখা হয়। অনন্ত ইতিহাস তাই বলে।

আমি যার কথা বলতে যাচ্ছি, তিনি হলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। তিনি তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী। ১৯৮৭ সালের কথা। আমি তখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক। অধ্যাপক ফরিদউদ্দীন অধ্যক্ষ। মার্চের ২২ তারিখে এমবিবিএস শেষ পর্বের ফল প্রকাশ হলো। মেডিসিনে প্রায় শতভাগ পাস। গাইনিতে প্রায় শতকরা ৫৫ ভাগ এবং সার্জারিতে শতকরা ৬০ ভাগের কাছাকাছি। গড়ে প্রায় ৫২ ভাগ। ফেল করা ছাত্ররা একসঙ্গে মিলে সার্জারি এবং গাইনি ওয়ার্ডগুলোতে শিক্ষকদের রুম ভাঙচুর করেন এবং মেডিসিন বিভাগের শিক্ষকদের রুমের সামনে ফুলের তোড়া উপহার হিসেবে রাখেন। এই ঘটনা রাতের বেলার। পরদিন সকাল বেলায় জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং। সেখানে আবার আক্রমণ। আমরা চারজন সহকারী অধ্যাপক ডা. ইমরান বিন ইউনুস, ডা. এহসান সোবহান চৌধুরী, ডা. হাসানুজ্জামান ভূঁইয়াসহ আমি ছুটে যাই সভাস্থলে এবং ছাত্রদের নিবৃত্ত করতে সফল হই। ছাত্ররা আমাদের দেখে চলে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ ছিল— শিক্ষার্থীদের কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার এক্সট্রা একাডেমিক একটিভিটির (বহিঃক্রীড়া, আন্তঃক্রীড়া, সাহিত্য, সংগীত) প্রাণ ছিলাম আমরা চারজন।

অধ্যক্ষ ফরিদউদ্দীন তখন ছিলেন অফিশিয়াল কাজে ঢাকায়। আমরা চারজন যেখানে তাদের নিবৃত্ত করলাম, সেখানে খবরটা মন্ত্রীর কাছে দেওয়া হলো আমরা ভাঙচুরে মদদ দিয়েছি। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ কিংবা গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে তথ্য না নিয়েই ২৪ তারিখে বদলির আদেশ জারি করলেন চারজনের। দুজনকে, এহসান ভাই এবং এমরান বিন ইউনুস রাজশাহীতে, আর আমি এবং হাসানুজ্জামান ভূঁইয়া রংপুরে। আমার অতি প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন যখন জানলেন কী কারণে আমাকে বদলি করা হয়েছে। তখন তিনি আমাকে একটা মূল্যবান উপদেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন— ‘তোমার বস যে কাজের সমাধান দিতে পারেনি, সে কাজের সমাধান জানা থাকলেও তা তুমি করতে যেও না’। তার এই বক্তব্য নাকি ব্রিটিশ সংস্কৃতি।

শাস্তিযোগ্য বদলি বা উপহারস্বরূপ বদলি যাই হোক না কেন, সরকারি বদলিযোগ্য চাকরি করি, তাই সিদ্ধান্ত নিলাম অবশ্যই নতুন কর্মস্থলে যাব। আমার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী উৎফুল্ল। কেননা শ্বশুরের চাকরির বদলির সুবাদে ওরা অনেক নতুন নতুন জায়গা ঘুরেছে, দেখেছে। বিপত্তি ঘটাল আমার অনুরোধ ছাড়াই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সাকা চৌধুরীর এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যিনি আমার কাছে ছিলেন শ্রদ্ধেয়, তার মায়ের ক্যান্সারের কারণে আমাকে প্রায়ই দেখতে হতো। তার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীর মন্তব্য ছিল, ‘ইতে ডেডাইয়ার পোয়া চাটগার বেক পইসা কাচাইয়েরে হিন্দুস্থানত লই জারগই’। অর্থাৎ সে হিন্দুর ছেলে, চট্টগ্রামের সব পয়সা রোজগার করে হিন্দুস্থান অর্থাৎ ভারতে পাঠিয়ে দেয়। এ কথাটা আমাকে প্রচণ্ড ব্যথিত করেছিল। স্বাধীনতা সংগ্রামে আমার ত্যাগ। পরিবার ছিন্নভিন্ন। মেঝ কাকা ২৬ মার্চ ভোরেই পাকিদের গুলিতে আহত, ছোট কাকা নিখোঁজ, বাবা ১৩ নভেম্বর, ’৭১-এর স্বাধীনতার ঊষালগ্নে পরকালে। তারপরে এ ধরনের একটি উক্তি আমার হূদয়টা ভেঙে খান খান করে দিল।

সিদ্ধান্ত পাল্টালাম, রংপুরে যাব না। চাকরি ছাড়ব না। পারলে আমার চাকরি খাক। ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখের চিঠি ২৫ মার্চ ১৯৮৭-তে আমার হাতে; ৩০ মার্চ, ১৯৮৭-এর মধ্যে যোগদান করতে হবে। অন্যথায় তাত্ক্ষণিক অব্যাহতি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যেটুকু ট্রানজিট সময় পাওয়ার কথা তাও দেওয়া হয়নি। আমার স্ত্রী, আমার সিদ্ধান্তে অত্যন্ত নাখোশ হলেও মুখ খুলে কিছু বলেননি। ২৯ মার্চ রাত ১০টার দিকে ঘুমাতে গেলে সহধর্মিণী জিজ্ঞাসা করলেন, একটা কথা বলব? কী বলবে আঁচ করতে পেরে ধমকের স্বরে বললাম, হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীতে এ জন্যই বলেছে, ‘স্ত্রীবুদ্ধি প্রলয়ঙ্করী’। ধমকে চুপ হয়ে গেলেন। নিজেই অনুতপ্ত হয়ে একটু পরে জিজ্ঞাসা করলাম, কী বলবে, বল? তখন সে দুটো যুক্তি তুলে ধরল, রংপুরে যোগদানের সপক্ষে— ১. আমার মেধার প্রশংসা এবং এক দিন আমি প্রফেসর হতে পারব। ২. আমাদের একটা মেয়ে আছে, তার বিয়ের আলাপে, ছেলেপক্ষ যদি জানতে চায়, মেয়ের বাবা কে? জবাব ডা. প্রাণ গোপাল আর অধ্যাপক প্রাণ গোপালের মধ্যে কী বিশাল পার্থক্য। আমি কী চাই? প্রথমটা আমি উড়িয়ে দিলাম, দ্বিতীয়টা যেহেতু নিজের মেয়ে তাই চিন্তিত হয়ে পড়লাম। শ্বশুরের মেয়ে নিয়ে, অর্থাৎ স্বামী হিসেবে আমি ডাক্তার না অধ্যাপক, স্ত্রীর এই গর্ব অতটুকু দাগ কাটত না। তাই মেয়েটার কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিলাম, রংপুর যাব।

রংপুর গেলাম অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে চট্টগ্রামে রেখে। যেদিন তার প্রসববেদনা উঠল সেদিনও আমি রংপুরে, কেননা ছুটি পাচ্ছিলাম না। হয়তোবা মন্ত্রী প্রিন্সিপালকে বলে দিয়েছিলেন, এ পাপীকে যেন ছুটি দেওয়া না হয়। সিজারিয়ান সেকশন করবে কী করবে না, সে নিয়ে চিকিৎসকের দ্বিধাগ্রস্ততার পরিণাম মৃত পুত্রসন্তান। মৃত্যুর কারণ Cord around the neck. হবপশ. এ খবর পেয়ে আমি চট্টগ্রাম চলে এসে স্ত্রীর পাশে সাত দিন থাকার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং তাকে নিয়েই রংপুর যাব। এমন অবস্থায় মন্ত্রী স্বউদ্যোগে, অধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমানকে নির্দেশ দিলেন, ‘আমি বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত, এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কাগজপত্র পাঠানোর জন্য’। আমি তা জানতে পারলাম ডিজি অফিসের একজন অফিস সহকারীর কাছ থেকে। সে আরও বলল, ‘স্যার চিন্তা করবেন না, আপনার বিরুদ্ধে যে চিঠি লিখেছে, এটা আমি ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছি’। আমি তাকে বললাম, তুমি ভুল করেছ। তোমার উচিত ছিল চিঠিটা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো। ইতিমধ্যে আমি চট্টগ্রাম থেকে রংপুরে গিয়ে পৌঁছলাম এবং কাজ শুরু করলাম। ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গেছে। কী অপূরণীয় ক্ষতি এটা শুধু আমরা বুঝতে পারি। আমি আমার বাবার অকাল মৃত্যুতেও এত ব্যথিত হইনি, মানসিকভাবে ভেঙে পড়িনি। অনেক দিন সময় লেগেছিল, আমার স্বাভাবিক অবস্থার কাছাকাছি ফিরে আসতে। অধ্যাপক পি.বি. রায়কে বরিশালে বদলি করা হলো। সারা জীবন তিনি সর্বত্র চাকরি করে নিজের জেলা চট্টগ্রামে এলেন। চিকিৎসক হিসেবে শুধু প্রসার নয়, দ্যুতি ছড়ালেন। তাকেও চাকরিচ্যুত করে ছাড়লেন। এমনকি তিনি পেনশন তো দূরের কথা কোনো সার্ভিস বেনিফিট পাননি। কারণ তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। যেই ভদ্রলোক চট্টগ্রামের লোকদেরসহ পুরো বাংলাদেশে এত সেবা দিয়ে গেলেন, তার হলো এ পরিণতি। তবে নিশ্চয়ই স্রষ্টা সদয় ছিলেন, কারণ তার তিনটা ছেলেমেয়েই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

আমাদের প্রিয় শিক্ষিকা, অধ্যাপক নূরজাহান আপাকে বদলি করলেন বরিশালে। দম্ভোক্তি করে বললেন, ‘এই কালীরে আই হাঙ্গরের মুখে মুখে রাইক্যুম’ পানিত পড়লেই হাঙ্গরে ওর মাংস খাই উল্লাস করবেই। নূরজাহান আপা অত্যন্ত স্মার্ট ভদ্রমহিলা, শুধু উনার গায়ের রঙের ওপর ব্যঙ্গ করে তাকে কালী বলেছেন। তবে শিক্ষক হিসেবে তিনি আমাদের কাছে মায়ের এবং দেবতার মতো ছিলেন।

আমি চাকরি ছাড়িনি শুধু নূরজাহান আপার স্বামী আমার অতি সম্মানিত ব্যক্তি তার উপদেশে। তিনি বলেছিলেন, ‘চাকরি ছাড়বে কেন? তুমি চেষ্টা করলে কেবল প্রফেসর নও, মন্ত্রীও হতে পারবে। মতিন সাহেব এবং বি. চৌধুরী সাহেব মন্ত্রী হননি! কিন্তু তোমার মন্ত্রী শত চেষ্টা করলেও প্রফেসর হতে পারবে না।’ এ কথাটি আমাকে যথেষ্ট অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। সবচেয়ে ব্যথিত হয়েছি। আমার প্রিয় এবং ক্রীড়াঙ্গনে আমার বড় ভাই। অত্যন্ত মেধাবী, যার কাছ থেকে অনেক সময় লেখাপড়ার সহায়তা পেয়েছি এবং আমার ধারণা মতে তিনি যদি রেডিওলজিতে চাকরি চালিয়ে যেতেন তাতে শুধু ছাত্ররা লাভবান হতেন না তিনি বিশ্ব মানের একজন সেরা রেডিওলজিস্ট হতেন। জাতি এবং মেডিকেল প্রফেসর এক চিকিৎসকরত্নকে তার প্রতিভার সদ্ব্যবহার করার সুযোগ দেননি।   

যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সাকা চৌধুরীর যখন বিচার হচ্ছিল, তখন তিনি এবং তার আইনজীবী বার বার বলার চেষ্টা করেছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান এবং ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তিনি দাবড়িয়ে বেড়িয়েছেন। আমার দুজন প্রিয় শিক্ষক, যাদের জন্য আমি আজ এখানে এদের দুজনের মুখে শোনা একটি বাস্তব ঘটনার এখানে উদ্ধৃতি করছি। তারা দুজনেই এখনো জীবিত। দুজনেরই বয়স হলো ৮০-এর কাছাকাছি। একজন অধ্যাপক এম এ মাজেদ অপরজন অধ্যাপক এম এন আমিন। যিনি হাতে ধরে আমাকে কাজ শিখিয়েছেন। তিনি প্রত্যেকটা সিঁড়ি পার হওয়ার জন্য আমাকে সাহায্য করেছেন।

১৯৭১-এর আগস্ট মাসের ঘটনা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষ পর্বের পরীক্ষা। নূরুল আমিন স্যার ইন্টারনাল এবং মাজেদ স্যার এক্সটারনাল। মাজেদ স্যার পরীক্ষার সময়টা নূরুল আমিন স্যারের ১/এ, কাতালগঞ্জের বাসায় ছিলেন। এক দিন রাত সাড়ে ১০টায় গুডস হিল থেকে আমিন স্যারকে টেলিফোনে সাকা চৌধুরী নিজে তাকে তাত্ক্ষণিক একটা রোগী দেখার জন্য গুডস হিলে যাওয়ার অনুরোধ জানালেন। যুদ্ধকালীন সময়ের ব্যাপার বিবেচনায় এনে মাজেদ স্যার আমিন স্যারের সঙ্গী হয়ে ওখানে গেলেন। দেখলেন একটি যুবককে হাত-পা বেঁধে নির‌্যাতন করা হয়েছে।

সে কোনো কথা বলছে না। ছেলেটি বোবা কিনা, এই সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্যই আমার শিক্ষকদ্বয়ের প্রয়োজন। ছেলেটির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে আমিন স্যার নির্দেশ দিলেন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে তার অধীনে ভর্তি করে দেওয়ার জন্য। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সব বলবেন। এ কথা বলে তারা গুডস হিল থেকে ফেরার পথে কয়েকটি গুলির আওয়াজ এবং একটি চিৎকার শুনলেন। পরদিন ছেলেটিকে আর হাসপাতালে পাঠাতে হয়নি, হয়তোবা কোনো বধ্যভূমির গণকবরে পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সবারই জানা উচিত মিথ্যা কখনো জয়ী হয় না, সত্যের জয় সর্বত্র এবং সত্যই প্রকৃত সুন্দর।

 
লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি-প্রতিদিন/ ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম