শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অতীত-ইতিহাস থাকে আনন্দ-বেদনার পাতায়। যেহেতু আত্মার বিনাশ নেই। তাই অমর আত্মা তা সবসময়ই বলে যাবে, যা স্রষ্টা অবশ্যই শুনবে, যদিও আমরা শুনতে পাই না। যিনি খুন করেন, তার কোনো অপরাধবোধ থাকে না। তার অন্তরাত্মা বা বিবেক ধ্বংস হয়ে যায়। হিংসার কাছে বিবেক শূন্য বা মৃত থাকে। খুনের মতো অপরাধী যে কত ভয়ঙ্কর হতে পারে তার প্রমাণ এ দেশেই আছে। যেভাবেই  হোক এ ধরনের ভয়ঙ্কর অপরাধীদের সবসময় সুবিধাভোগী, স্বার্থান্বেষী, ক্ষমতালোভী সরকারের কাছাকাছি রাখা হয়। অনন্ত ইতিহাস তাই বলে।

আমি যার কথা বলতে যাচ্ছি, তিনি হলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। তিনি তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী। ১৯৮৭ সালের কথা। আমি তখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক। অধ্যাপক ফরিদউদ্দীন অধ্যক্ষ। মার্চের ২২ তারিখে এমবিবিএস শেষ পর্বের ফল প্রকাশ হলো। মেডিসিনে প্রায় শতভাগ পাস। গাইনিতে প্রায় শতকরা ৫৫ ভাগ এবং সার্জারিতে শতকরা ৬০ ভাগের কাছাকাছি। গড়ে প্রায় ৫২ ভাগ। ফেল করা ছাত্ররা একসঙ্গে মিলে সার্জারি এবং গাইনি ওয়ার্ডগুলোতে শিক্ষকদের রুম ভাঙচুর করেন এবং মেডিসিন বিভাগের শিক্ষকদের রুমের সামনে ফুলের তোড়া উপহার হিসেবে রাখেন। এই ঘটনা রাতের বেলার। পরদিন সকাল বেলায় জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং। সেখানে আবার আক্রমণ। আমরা চারজন সহকারী অধ্যাপক ডা. ইমরান বিন ইউনুস, ডা. এহসান সোবহান চৌধুরী, ডা. হাসানুজ্জামান ভূঁইয়াসহ আমি ছুটে যাই সভাস্থলে এবং ছাত্রদের নিবৃত্ত করতে সফল হই। ছাত্ররা আমাদের দেখে চলে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ ছিল— শিক্ষার্থীদের কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার এক্সট্রা একাডেমিক একটিভিটির (বহিঃক্রীড়া, আন্তঃক্রীড়া, সাহিত্য, সংগীত) প্রাণ ছিলাম আমরা চারজন।

অধ্যক্ষ ফরিদউদ্দীন তখন ছিলেন অফিশিয়াল কাজে ঢাকায়। আমরা চারজন যেখানে তাদের নিবৃত্ত করলাম, সেখানে খবরটা মন্ত্রীর কাছে দেওয়া হলো আমরা ভাঙচুরে মদদ দিয়েছি। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ কিংবা গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে তথ্য না নিয়েই ২৪ তারিখে বদলির আদেশ জারি করলেন চারজনের। দুজনকে, এহসান ভাই এবং এমরান বিন ইউনুস রাজশাহীতে, আর আমি এবং হাসানুজ্জামান ভূঁইয়া রংপুরে। আমার অতি প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন যখন জানলেন কী কারণে আমাকে বদলি করা হয়েছে। তখন তিনি আমাকে একটা মূল্যবান উপদেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন— ‘তোমার বস যে কাজের সমাধান দিতে পারেনি, সে কাজের সমাধান জানা থাকলেও তা তুমি করতে যেও না’। তার এই বক্তব্য নাকি ব্রিটিশ সংস্কৃতি।

শাস্তিযোগ্য বদলি বা উপহারস্বরূপ বদলি যাই হোক না কেন, সরকারি বদলিযোগ্য চাকরি করি, তাই সিদ্ধান্ত নিলাম অবশ্যই নতুন কর্মস্থলে যাব। আমার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী উৎফুল্ল। কেননা শ্বশুরের চাকরির বদলির সুবাদে ওরা অনেক নতুন নতুন জায়গা ঘুরেছে, দেখেছে। বিপত্তি ঘটাল আমার অনুরোধ ছাড়াই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সাকা চৌধুরীর এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যিনি আমার কাছে ছিলেন শ্রদ্ধেয়, তার মায়ের ক্যান্সারের কারণে আমাকে প্রায়ই দেখতে হতো। তার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীর মন্তব্য ছিল, ‘ইতে ডেডাইয়ার পোয়া চাটগার বেক পইসা কাচাইয়েরে হিন্দুস্থানত লই জারগই’। অর্থাৎ সে হিন্দুর ছেলে, চট্টগ্রামের সব পয়সা রোজগার করে হিন্দুস্থান অর্থাৎ ভারতে পাঠিয়ে দেয়। এ কথাটা আমাকে প্রচণ্ড ব্যথিত করেছিল। স্বাধীনতা সংগ্রামে আমার ত্যাগ। পরিবার ছিন্নভিন্ন। মেঝ কাকা ২৬ মার্চ ভোরেই পাকিদের গুলিতে আহত, ছোট কাকা নিখোঁজ, বাবা ১৩ নভেম্বর, ’৭১-এর স্বাধীনতার ঊষালগ্নে পরকালে। তারপরে এ ধরনের একটি উক্তি আমার হূদয়টা ভেঙে খান খান করে দিল।

সিদ্ধান্ত পাল্টালাম, রংপুরে যাব না। চাকরি ছাড়ব না। পারলে আমার চাকরি খাক। ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখের চিঠি ২৫ মার্চ ১৯৮৭-তে আমার হাতে; ৩০ মার্চ, ১৯৮৭-এর মধ্যে যোগদান করতে হবে। অন্যথায় তাত্ক্ষণিক অব্যাহতি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যেটুকু ট্রানজিট সময় পাওয়ার কথা তাও দেওয়া হয়নি। আমার স্ত্রী, আমার সিদ্ধান্তে অত্যন্ত নাখোশ হলেও মুখ খুলে কিছু বলেননি। ২৯ মার্চ রাত ১০টার দিকে ঘুমাতে গেলে সহধর্মিণী জিজ্ঞাসা করলেন, একটা কথা বলব? কী বলবে আঁচ করতে পেরে ধমকের স্বরে বললাম, হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীতে এ জন্যই বলেছে, ‘স্ত্রীবুদ্ধি প্রলয়ঙ্করী’। ধমকে চুপ হয়ে গেলেন। নিজেই অনুতপ্ত হয়ে একটু পরে জিজ্ঞাসা করলাম, কী বলবে, বল? তখন সে দুটো যুক্তি তুলে ধরল, রংপুরে যোগদানের সপক্ষে— ১. আমার মেধার প্রশংসা এবং এক দিন আমি প্রফেসর হতে পারব। ২. আমাদের একটা মেয়ে আছে, তার বিয়ের আলাপে, ছেলেপক্ষ যদি জানতে চায়, মেয়ের বাবা কে? জবাব ডা. প্রাণ গোপাল আর অধ্যাপক প্রাণ গোপালের মধ্যে কী বিশাল পার্থক্য। আমি কী চাই? প্রথমটা আমি উড়িয়ে দিলাম, দ্বিতীয়টা যেহেতু নিজের মেয়ে তাই চিন্তিত হয়ে পড়লাম। শ্বশুরের মেয়ে নিয়ে, অর্থাৎ স্বামী হিসেবে আমি ডাক্তার না অধ্যাপক, স্ত্রীর এই গর্ব অতটুকু দাগ কাটত না। তাই মেয়েটার কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিলাম, রংপুর যাব।

রংপুর গেলাম অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে চট্টগ্রামে রেখে। যেদিন তার প্রসববেদনা উঠল সেদিনও আমি রংপুরে, কেননা ছুটি পাচ্ছিলাম না। হয়তোবা মন্ত্রী প্রিন্সিপালকে বলে দিয়েছিলেন, এ পাপীকে যেন ছুটি দেওয়া না হয়। সিজারিয়ান সেকশন করবে কী করবে না, সে নিয়ে চিকিৎসকের দ্বিধাগ্রস্ততার পরিণাম মৃত পুত্রসন্তান। মৃত্যুর কারণ Cord around the neck. হবপশ. এ খবর পেয়ে আমি চট্টগ্রাম চলে এসে স্ত্রীর পাশে সাত দিন থাকার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং তাকে নিয়েই রংপুর যাব। এমন অবস্থায় মন্ত্রী স্বউদ্যোগে, অধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমানকে নির্দেশ দিলেন, ‘আমি বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত, এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কাগজপত্র পাঠানোর জন্য’। আমি তা জানতে পারলাম ডিজি অফিসের একজন অফিস সহকারীর কাছ থেকে। সে আরও বলল, ‘স্যার চিন্তা করবেন না, আপনার বিরুদ্ধে যে চিঠি লিখেছে, এটা আমি ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছি’। আমি তাকে বললাম, তুমি ভুল করেছ। তোমার উচিত ছিল চিঠিটা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো। ইতিমধ্যে আমি চট্টগ্রাম থেকে রংপুরে গিয়ে পৌঁছলাম এবং কাজ শুরু করলাম। ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গেছে। কী অপূরণীয় ক্ষতি এটা শুধু আমরা বুঝতে পারি। আমি আমার বাবার অকাল মৃত্যুতেও এত ব্যথিত হইনি, মানসিকভাবে ভেঙে পড়িনি। অনেক দিন সময় লেগেছিল, আমার স্বাভাবিক অবস্থার কাছাকাছি ফিরে আসতে। অধ্যাপক পি.বি. রায়কে বরিশালে বদলি করা হলো। সারা জীবন তিনি সর্বত্র চাকরি করে নিজের জেলা চট্টগ্রামে এলেন। চিকিৎসক হিসেবে শুধু প্রসার নয়, দ্যুতি ছড়ালেন। তাকেও চাকরিচ্যুত করে ছাড়লেন। এমনকি তিনি পেনশন তো দূরের কথা কোনো সার্ভিস বেনিফিট পাননি। কারণ তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। যেই ভদ্রলোক চট্টগ্রামের লোকদেরসহ পুরো বাংলাদেশে এত সেবা দিয়ে গেলেন, তার হলো এ পরিণতি। তবে নিশ্চয়ই স্রষ্টা সদয় ছিলেন, কারণ তার তিনটা ছেলেমেয়েই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

আমাদের প্রিয় শিক্ষিকা, অধ্যাপক নূরজাহান আপাকে বদলি করলেন বরিশালে। দম্ভোক্তি করে বললেন, ‘এই কালীরে আই হাঙ্গরের মুখে মুখে রাইক্যুম’ পানিত পড়লেই হাঙ্গরে ওর মাংস খাই উল্লাস করবেই। নূরজাহান আপা অত্যন্ত স্মার্ট ভদ্রমহিলা, শুধু উনার গায়ের রঙের ওপর ব্যঙ্গ করে তাকে কালী বলেছেন। তবে শিক্ষক হিসেবে তিনি আমাদের কাছে মায়ের এবং দেবতার মতো ছিলেন।

আমি চাকরি ছাড়িনি শুধু নূরজাহান আপার স্বামী আমার অতি সম্মানিত ব্যক্তি তার উপদেশে। তিনি বলেছিলেন, ‘চাকরি ছাড়বে কেন? তুমি চেষ্টা করলে কেবল প্রফেসর নও, মন্ত্রীও হতে পারবে। মতিন সাহেব এবং বি. চৌধুরী সাহেব মন্ত্রী হননি! কিন্তু তোমার মন্ত্রী শত চেষ্টা করলেও প্রফেসর হতে পারবে না।’ এ কথাটি আমাকে যথেষ্ট অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। সবচেয়ে ব্যথিত হয়েছি। আমার প্রিয় এবং ক্রীড়াঙ্গনে আমার বড় ভাই। অত্যন্ত মেধাবী, যার কাছ থেকে অনেক সময় লেখাপড়ার সহায়তা পেয়েছি এবং আমার ধারণা মতে তিনি যদি রেডিওলজিতে চাকরি চালিয়ে যেতেন তাতে শুধু ছাত্ররা লাভবান হতেন না তিনি বিশ্ব মানের একজন সেরা রেডিওলজিস্ট হতেন। জাতি এবং মেডিকেল প্রফেসর এক চিকিৎসকরত্নকে তার প্রতিভার সদ্ব্যবহার করার সুযোগ দেননি।   

যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সাকা চৌধুরীর যখন বিচার হচ্ছিল, তখন তিনি এবং তার আইনজীবী বার বার বলার চেষ্টা করেছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান এবং ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তিনি দাবড়িয়ে বেড়িয়েছেন। আমার দুজন প্রিয় শিক্ষক, যাদের জন্য আমি আজ এখানে এদের দুজনের মুখে শোনা একটি বাস্তব ঘটনার এখানে উদ্ধৃতি করছি। তারা দুজনেই এখনো জীবিত। দুজনেরই বয়স হলো ৮০-এর কাছাকাছি। একজন অধ্যাপক এম এ মাজেদ অপরজন অধ্যাপক এম এন আমিন। যিনি হাতে ধরে আমাকে কাজ শিখিয়েছেন। তিনি প্রত্যেকটা সিঁড়ি পার হওয়ার জন্য আমাকে সাহায্য করেছেন।

১৯৭১-এর আগস্ট মাসের ঘটনা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষ পর্বের পরীক্ষা। নূরুল আমিন স্যার ইন্টারনাল এবং মাজেদ স্যার এক্সটারনাল। মাজেদ স্যার পরীক্ষার সময়টা নূরুল আমিন স্যারের ১/এ, কাতালগঞ্জের বাসায় ছিলেন। এক দিন রাত সাড়ে ১০টায় গুডস হিল থেকে আমিন স্যারকে টেলিফোনে সাকা চৌধুরী নিজে তাকে তাত্ক্ষণিক একটা রোগী দেখার জন্য গুডস হিলে যাওয়ার অনুরোধ জানালেন। যুদ্ধকালীন সময়ের ব্যাপার বিবেচনায় এনে মাজেদ স্যার আমিন স্যারের সঙ্গী হয়ে ওখানে গেলেন। দেখলেন একটি যুবককে হাত-পা বেঁধে নির‌্যাতন করা হয়েছে।

সে কোনো কথা বলছে না। ছেলেটি বোবা কিনা, এই সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্যই আমার শিক্ষকদ্বয়ের প্রয়োজন। ছেলেটির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে আমিন স্যার নির্দেশ দিলেন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে তার অধীনে ভর্তি করে দেওয়ার জন্য। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সব বলবেন। এ কথা বলে তারা গুডস হিল থেকে ফেরার পথে কয়েকটি গুলির আওয়াজ এবং একটি চিৎকার শুনলেন। পরদিন ছেলেটিকে আর হাসপাতালে পাঠাতে হয়নি, হয়তোবা কোনো বধ্যভূমির গণকবরে পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সবারই জানা উচিত মিথ্যা কখনো জয়ী হয় না, সত্যের জয় সর্বত্র এবং সত্যই প্রকৃত সুন্দর।

 
লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি-প্রতিদিন/ ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়