শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
বীভৎস শাসন এবং ক্ষমতার দাপট

অতীত-ইতিহাস থাকে আনন্দ-বেদনার পাতায়। যেহেতু আত্মার বিনাশ নেই। তাই অমর আত্মা তা সবসময়ই বলে যাবে, যা স্রষ্টা অবশ্যই শুনবে, যদিও আমরা শুনতে পাই না। যিনি খুন করেন, তার কোনো অপরাধবোধ থাকে না। তার অন্তরাত্মা বা বিবেক ধ্বংস হয়ে যায়। হিংসার কাছে বিবেক শূন্য বা মৃত থাকে। খুনের মতো অপরাধী যে কত ভয়ঙ্কর হতে পারে তার প্রমাণ এ দেশেই আছে। যেভাবেই  হোক এ ধরনের ভয়ঙ্কর অপরাধীদের সবসময় সুবিধাভোগী, স্বার্থান্বেষী, ক্ষমতালোভী সরকারের কাছাকাছি রাখা হয়। অনন্ত ইতিহাস তাই বলে।

আমি যার কথা বলতে যাচ্ছি, তিনি হলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। তিনি তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী। ১৯৮৭ সালের কথা। আমি তখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক। অধ্যাপক ফরিদউদ্দীন অধ্যক্ষ। মার্চের ২২ তারিখে এমবিবিএস শেষ পর্বের ফল প্রকাশ হলো। মেডিসিনে প্রায় শতভাগ পাস। গাইনিতে প্রায় শতকরা ৫৫ ভাগ এবং সার্জারিতে শতকরা ৬০ ভাগের কাছাকাছি। গড়ে প্রায় ৫২ ভাগ। ফেল করা ছাত্ররা একসঙ্গে মিলে সার্জারি এবং গাইনি ওয়ার্ডগুলোতে শিক্ষকদের রুম ভাঙচুর করেন এবং মেডিসিন বিভাগের শিক্ষকদের রুমের সামনে ফুলের তোড়া উপহার হিসেবে রাখেন। এই ঘটনা রাতের বেলার। পরদিন সকাল বেলায় জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং। সেখানে আবার আক্রমণ। আমরা চারজন সহকারী অধ্যাপক ডা. ইমরান বিন ইউনুস, ডা. এহসান সোবহান চৌধুরী, ডা. হাসানুজ্জামান ভূঁইয়াসহ আমি ছুটে যাই সভাস্থলে এবং ছাত্রদের নিবৃত্ত করতে সফল হই। ছাত্ররা আমাদের দেখে চলে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ ছিল— শিক্ষার্থীদের কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের তখনকার এক্সট্রা একাডেমিক একটিভিটির (বহিঃক্রীড়া, আন্তঃক্রীড়া, সাহিত্য, সংগীত) প্রাণ ছিলাম আমরা চারজন।

অধ্যক্ষ ফরিদউদ্দীন তখন ছিলেন অফিশিয়াল কাজে ঢাকায়। আমরা চারজন যেখানে তাদের নিবৃত্ত করলাম, সেখানে খবরটা মন্ত্রীর কাছে দেওয়া হলো আমরা ভাঙচুরে মদদ দিয়েছি। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ কিংবা গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে তথ্য না নিয়েই ২৪ তারিখে বদলির আদেশ জারি করলেন চারজনের। দুজনকে, এহসান ভাই এবং এমরান বিন ইউনুস রাজশাহীতে, আর আমি এবং হাসানুজ্জামান ভূঁইয়া রংপুরে। আমার অতি প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক নূরুল আমিন যখন জানলেন কী কারণে আমাকে বদলি করা হয়েছে। তখন তিনি আমাকে একটা মূল্যবান উপদেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন— ‘তোমার বস যে কাজের সমাধান দিতে পারেনি, সে কাজের সমাধান জানা থাকলেও তা তুমি করতে যেও না’। তার এই বক্তব্য নাকি ব্রিটিশ সংস্কৃতি।

শাস্তিযোগ্য বদলি বা উপহারস্বরূপ বদলি যাই হোক না কেন, সরকারি বদলিযোগ্য চাকরি করি, তাই সিদ্ধান্ত নিলাম অবশ্যই নতুন কর্মস্থলে যাব। আমার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী উৎফুল্ল। কেননা শ্বশুরের চাকরির বদলির সুবাদে ওরা অনেক নতুন নতুন জায়গা ঘুরেছে, দেখেছে। বিপত্তি ঘটাল আমার অনুরোধ ছাড়াই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সাকা চৌধুরীর এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যিনি আমার কাছে ছিলেন শ্রদ্ধেয়, তার মায়ের ক্যান্সারের কারণে আমাকে প্রায়ই দেখতে হতো। তার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীর মন্তব্য ছিল, ‘ইতে ডেডাইয়ার পোয়া চাটগার বেক পইসা কাচাইয়েরে হিন্দুস্থানত লই জারগই’। অর্থাৎ সে হিন্দুর ছেলে, চট্টগ্রামের সব পয়সা রোজগার করে হিন্দুস্থান অর্থাৎ ভারতে পাঠিয়ে দেয়। এ কথাটা আমাকে প্রচণ্ড ব্যথিত করেছিল। স্বাধীনতা সংগ্রামে আমার ত্যাগ। পরিবার ছিন্নভিন্ন। মেঝ কাকা ২৬ মার্চ ভোরেই পাকিদের গুলিতে আহত, ছোট কাকা নিখোঁজ, বাবা ১৩ নভেম্বর, ’৭১-এর স্বাধীনতার ঊষালগ্নে পরকালে। তারপরে এ ধরনের একটি উক্তি আমার হূদয়টা ভেঙে খান খান করে দিল।

সিদ্ধান্ত পাল্টালাম, রংপুরে যাব না। চাকরি ছাড়ব না। পারলে আমার চাকরি খাক। ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখের চিঠি ২৫ মার্চ ১৯৮৭-তে আমার হাতে; ৩০ মার্চ, ১৯৮৭-এর মধ্যে যোগদান করতে হবে। অন্যথায় তাত্ক্ষণিক অব্যাহতি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যেটুকু ট্রানজিট সময় পাওয়ার কথা তাও দেওয়া হয়নি। আমার স্ত্রী, আমার সিদ্ধান্তে অত্যন্ত নাখোশ হলেও মুখ খুলে কিছু বলেননি। ২৯ মার্চ রাত ১০টার দিকে ঘুমাতে গেলে সহধর্মিণী জিজ্ঞাসা করলেন, একটা কথা বলব? কী বলবে আঁচ করতে পেরে ধমকের স্বরে বললাম, হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীতে এ জন্যই বলেছে, ‘স্ত্রীবুদ্ধি প্রলয়ঙ্করী’। ধমকে চুপ হয়ে গেলেন। নিজেই অনুতপ্ত হয়ে একটু পরে জিজ্ঞাসা করলাম, কী বলবে, বল? তখন সে দুটো যুক্তি তুলে ধরল, রংপুরে যোগদানের সপক্ষে— ১. আমার মেধার প্রশংসা এবং এক দিন আমি প্রফেসর হতে পারব। ২. আমাদের একটা মেয়ে আছে, তার বিয়ের আলাপে, ছেলেপক্ষ যদি জানতে চায়, মেয়ের বাবা কে? জবাব ডা. প্রাণ গোপাল আর অধ্যাপক প্রাণ গোপালের মধ্যে কী বিশাল পার্থক্য। আমি কী চাই? প্রথমটা আমি উড়িয়ে দিলাম, দ্বিতীয়টা যেহেতু নিজের মেয়ে তাই চিন্তিত হয়ে পড়লাম। শ্বশুরের মেয়ে নিয়ে, অর্থাৎ স্বামী হিসেবে আমি ডাক্তার না অধ্যাপক, স্ত্রীর এই গর্ব অতটুকু দাগ কাটত না। তাই মেয়েটার কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিলাম, রংপুর যাব।

রংপুর গেলাম অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে চট্টগ্রামে রেখে। যেদিন তার প্রসববেদনা উঠল সেদিনও আমি রংপুরে, কেননা ছুটি পাচ্ছিলাম না। হয়তোবা মন্ত্রী প্রিন্সিপালকে বলে দিয়েছিলেন, এ পাপীকে যেন ছুটি দেওয়া না হয়। সিজারিয়ান সেকশন করবে কী করবে না, সে নিয়ে চিকিৎসকের দ্বিধাগ্রস্ততার পরিণাম মৃত পুত্রসন্তান। মৃত্যুর কারণ Cord around the neck. হবপশ. এ খবর পেয়ে আমি চট্টগ্রাম চলে এসে স্ত্রীর পাশে সাত দিন থাকার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং তাকে নিয়েই রংপুর যাব। এমন অবস্থায় মন্ত্রী স্বউদ্যোগে, অধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমানকে নির্দেশ দিলেন, ‘আমি বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত, এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কাগজপত্র পাঠানোর জন্য’। আমি তা জানতে পারলাম ডিজি অফিসের একজন অফিস সহকারীর কাছ থেকে। সে আরও বলল, ‘স্যার চিন্তা করবেন না, আপনার বিরুদ্ধে যে চিঠি লিখেছে, এটা আমি ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছি’। আমি তাকে বললাম, তুমি ভুল করেছ। তোমার উচিত ছিল চিঠিটা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো। ইতিমধ্যে আমি চট্টগ্রাম থেকে রংপুরে গিয়ে পৌঁছলাম এবং কাজ শুরু করলাম। ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গেছে। কী অপূরণীয় ক্ষতি এটা শুধু আমরা বুঝতে পারি। আমি আমার বাবার অকাল মৃত্যুতেও এত ব্যথিত হইনি, মানসিকভাবে ভেঙে পড়িনি। অনেক দিন সময় লেগেছিল, আমার স্বাভাবিক অবস্থার কাছাকাছি ফিরে আসতে। অধ্যাপক পি.বি. রায়কে বরিশালে বদলি করা হলো। সারা জীবন তিনি সর্বত্র চাকরি করে নিজের জেলা চট্টগ্রামে এলেন। চিকিৎসক হিসেবে শুধু প্রসার নয়, দ্যুতি ছড়ালেন। তাকেও চাকরিচ্যুত করে ছাড়লেন। এমনকি তিনি পেনশন তো দূরের কথা কোনো সার্ভিস বেনিফিট পাননি। কারণ তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। যেই ভদ্রলোক চট্টগ্রামের লোকদেরসহ পুরো বাংলাদেশে এত সেবা দিয়ে গেলেন, তার হলো এ পরিণতি। তবে নিশ্চয়ই স্রষ্টা সদয় ছিলেন, কারণ তার তিনটা ছেলেমেয়েই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

আমাদের প্রিয় শিক্ষিকা, অধ্যাপক নূরজাহান আপাকে বদলি করলেন বরিশালে। দম্ভোক্তি করে বললেন, ‘এই কালীরে আই হাঙ্গরের মুখে মুখে রাইক্যুম’ পানিত পড়লেই হাঙ্গরে ওর মাংস খাই উল্লাস করবেই। নূরজাহান আপা অত্যন্ত স্মার্ট ভদ্রমহিলা, শুধু উনার গায়ের রঙের ওপর ব্যঙ্গ করে তাকে কালী বলেছেন। তবে শিক্ষক হিসেবে তিনি আমাদের কাছে মায়ের এবং দেবতার মতো ছিলেন।

আমি চাকরি ছাড়িনি শুধু নূরজাহান আপার স্বামী আমার অতি সম্মানিত ব্যক্তি তার উপদেশে। তিনি বলেছিলেন, ‘চাকরি ছাড়বে কেন? তুমি চেষ্টা করলে কেবল প্রফেসর নও, মন্ত্রীও হতে পারবে। মতিন সাহেব এবং বি. চৌধুরী সাহেব মন্ত্রী হননি! কিন্তু তোমার মন্ত্রী শত চেষ্টা করলেও প্রফেসর হতে পারবে না।’ এ কথাটি আমাকে যথেষ্ট অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। সবচেয়ে ব্যথিত হয়েছি। আমার প্রিয় এবং ক্রীড়াঙ্গনে আমার বড় ভাই। অত্যন্ত মেধাবী, যার কাছ থেকে অনেক সময় লেখাপড়ার সহায়তা পেয়েছি এবং আমার ধারণা মতে তিনি যদি রেডিওলজিতে চাকরি চালিয়ে যেতেন তাতে শুধু ছাত্ররা লাভবান হতেন না তিনি বিশ্ব মানের একজন সেরা রেডিওলজিস্ট হতেন। জাতি এবং মেডিকেল প্রফেসর এক চিকিৎসকরত্নকে তার প্রতিভার সদ্ব্যবহার করার সুযোগ দেননি।   

যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সাকা চৌধুরীর যখন বিচার হচ্ছিল, তখন তিনি এবং তার আইনজীবী বার বার বলার চেষ্টা করেছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান এবং ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তিনি দাবড়িয়ে বেড়িয়েছেন। আমার দুজন প্রিয় শিক্ষক, যাদের জন্য আমি আজ এখানে এদের দুজনের মুখে শোনা একটি বাস্তব ঘটনার এখানে উদ্ধৃতি করছি। তারা দুজনেই এখনো জীবিত। দুজনেরই বয়স হলো ৮০-এর কাছাকাছি। একজন অধ্যাপক এম এ মাজেদ অপরজন অধ্যাপক এম এন আমিন। যিনি হাতে ধরে আমাকে কাজ শিখিয়েছেন। তিনি প্রত্যেকটা সিঁড়ি পার হওয়ার জন্য আমাকে সাহায্য করেছেন।

১৯৭১-এর আগস্ট মাসের ঘটনা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষ পর্বের পরীক্ষা। নূরুল আমিন স্যার ইন্টারনাল এবং মাজেদ স্যার এক্সটারনাল। মাজেদ স্যার পরীক্ষার সময়টা নূরুল আমিন স্যারের ১/এ, কাতালগঞ্জের বাসায় ছিলেন। এক দিন রাত সাড়ে ১০টায় গুডস হিল থেকে আমিন স্যারকে টেলিফোনে সাকা চৌধুরী নিজে তাকে তাত্ক্ষণিক একটা রোগী দেখার জন্য গুডস হিলে যাওয়ার অনুরোধ জানালেন। যুদ্ধকালীন সময়ের ব্যাপার বিবেচনায় এনে মাজেদ স্যার আমিন স্যারের সঙ্গী হয়ে ওখানে গেলেন। দেখলেন একটি যুবককে হাত-পা বেঁধে নির‌্যাতন করা হয়েছে।

সে কোনো কথা বলছে না। ছেলেটি বোবা কিনা, এই সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্যই আমার শিক্ষকদ্বয়ের প্রয়োজন। ছেলেটির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে আমিন স্যার নির্দেশ দিলেন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে তার অধীনে ভর্তি করে দেওয়ার জন্য। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সব বলবেন। এ কথা বলে তারা গুডস হিল থেকে ফেরার পথে কয়েকটি গুলির আওয়াজ এবং একটি চিৎকার শুনলেন। পরদিন ছেলেটিকে আর হাসপাতালে পাঠাতে হয়নি, হয়তোবা কোনো বধ্যভূমির গণকবরে পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সবারই জানা উচিত মিথ্যা কখনো জয়ী হয় না, সত্যের জয় সর্বত্র এবং সত্যই প্রকৃত সুন্দর।

 
লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি-প্রতিদিন/ ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে