শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, রবিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুনর্বার ভাবো, কেমন নেতৃত্ব চাইছো তোমরা?

শিবলী হাসান
অনলাইন ভার্সন
পুনর্বার ভাবো, কেমন নেতৃত্ব চাইছো তোমরা?

পাকিস্তানের ২২তম প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন এক সময়ের তারকা ক্রিকেটার, প্লেবয় ইমরান খান। তার রাজনৈতিক জীবনে পদার্পণ প্রায় দুই দশক আগে। ১৯৯৬ সালে ‘পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ পার্টি’ বা পিটিআই গঠনের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন ইমরান, বিভিন্ন দল থেকে আসা দলছুটদের নিয়েই মূলত পিটিআই এর কার্যক্রম শুরু হয়েছিলো। অতঃপর প্রায় দুই দশকেরও অধিক সময় ধরে রাজনীতির বিভিন্ন চড়াই উৎরাই পেরিয়ে গত ১৮ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ইমরান খান। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পরিবর্তন আনবেন। শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটাবেন, তরুণদের জন্য সৃষ্টি করবেন কর্মসংস্থান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েই তিনি বেশ কিছু ঘোষণা দিয়েছেন যা পত্রিকার প্রথম পাতায় স্থান করে নিয়েছে এবং চারদিকে শোরগোল পড়েছে। এর উত্তাপ ছড়িয়ে পরেছে বাংলাদেশেও। একদল ইমরান বন্দনায় এতোটাই মগ্ন যে, ইসলামের খলিফা ওমর বা তুরস্কের কামাল আতাতুর্কের সাথে তুলনা শুরু করেছে! এমনকি নিজেদের কপালে এমন প্রধানমন্ত্রী কবে জুটবে এই হা হুতাশে দিনাতিপাত শুরু করে দিয়েছে! তা আসুন দেখা যাক কেমন প্রধানমন্ত্রীর জন্য হাপিত্যেশ করছেন বাংলাদেশে থাকা কিছু মানুষ, কেমন চরিত্র ও মানবিক গুণাবলীর প্রধানমন্ত্রী তারা চাইছেন, সর্বোপরি কেমন বাংলাদেশ তারা চাইছেন!
 
পাকিস্তানের মূল সমস্যা সেনাবাহিনী, উগ্র ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ এবং লিঙ্গ বৈষম্য। ২২ গজের তারকা ইমরান খান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের কথা বললেও পাকিস্তানের মূল সমস্যা উনি চিহ্নিত করতে পারেননি বা করতে চাননি, সমাধান তো বহু পরের ব্যাপার। ইমরান খানের ক্ষমতায় আরোহণকে যারা গণতন্ত্রের জয়যাত্রা হিসেবে দেখছেন তারা হয়তো ভুলে গেছেন পাকিস্তানের দীর্ঘ সত্তর বছরের সেনা নিয়ন্ত্রণের ইতিহাস! পাকিস্তানে কখন কে ক্ষমতায় আসবে এবং কতোদিন ক্ষমতায় থাকবে তার পুরোটা নির্ভর করে সেনাবাহিনীর ইচ্ছের উপর। সেনাবাহিনী যাকে চাইবেন সেই ক্ষমতায় আসবে। একমাত্র আসিফ আলী জারদারি বাদে পাকিস্তানের ইতিহাসে কোন প্রধানমন্ত্রীই তার পূর্ণ মেয়াদ পূরণ করতে পারেননি।

ইমরান খান মেয়াদ শেষ করতে পারবেন কিনা তা নির্ভর করবে কতোদিন তিনি সেনাবাহিনীর স্বার্থে কাজ করবেন তার উপর। যারা বলেন পাকিস্তানের বিচার বিভাগ স্বাধীন তাদের জ্ঞাতার্থে জানাতে চাই, একটি সরকার যখনই সেনাবাহিনীর ইচ্ছের বিরুদ্ধে যাবে তখনি সেই সরকার বা সরকার প্রধানকে কিভাবে আইনি বা সাংবিধানিক জটিলতায় ফেলতে হবে তার কাজটি সূচারুভাবে করেন সেই দেশের উচ্চ আদালত। এক্ষেত্রে ক্রীড়ানকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় উচ্চ আদালত ও আমলাতন্ত্র। তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হচ্ছে নওয়াজ শরিফ। সেনাবাহিনী যখন কোনভাবেই নওয়াজ শরিফকে হেলাতে পারছিলো না তখন আদালত অদ্ভুত সব পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এবং নওয়াজ শরিফকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেনাবাহিনী নওয়াজের প্রতি এতোটাই ক্ষুব্ধ ছিলো যে, দলের চেয়ারম্যানের পদ থেকেও তাকে অপসারণ করা হয় এবং আজীবনের জন্য রাজনীতি থেকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেয়া হয়। যেহেতু ইমরান খান সরাসরি সেনা-সমর্থনের ওপর ভর করে ক্ষমতায় এসেছেন তাই তিনি কতোদিন থাকবেন তাও নির্ভর করছে সেনাবাহিনীর উপর, অন্তত পাকিস্তানের ৭০ বছরের ইতিহাস তাই বলে। তাই বাংলাদেশে থাকা যেসব ব্যক্তিবর্গ পাকিস্তান আর ইমরান খানে মগ্ন আছেন তারা কি বাংলাদেশে ‘সেনাবাহিনীর পুতুল’ কোন সরকার দেখতে চান? এমন বিচারবিভাগ চান যারা সেনা নিয়ন্ত্রিত? আবার এমন সেনাবাহিনী চান যারা দিনের পর দিন দেশকে কুক্ষিগত করে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করবে?
 
পাকিস্তানের অন্যতম প্রধান সমস্যা ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ। এসবের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নেবেন ইমরান খান? এই বিষয়ে কি সুস্পষ্ট কোন ধারণা এখন পর্যন্ত দেয়া হয়েছে? খুব সহজভাবে যদি বলতে হয় তবে এর উত্তর হবে ‘না’। ইমরান খান এই বিষয়ে কোন ধারণা দেননি এমনকি ধর্মীয় সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কখনো তিনি শক্ত অবস্থান নিতে পারবেন না। কারণ ইমরান খান নিজেই জঙ্গিদের আশীর্বাদপুষ্ট। ইমরান খানের নিকট অতীত ঘাটলেই আমরা বিস্তারিত পেয়ে যাবো। পিটিআই গঠনকালে ইমরানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলো বিশ্বের শীর্ষ সন্ত্রাসী সংগঠন তালেবান ও আল-কায়েদা। ২০১৩ সালের নির্বাচনে তার দল জামায়াত-ই-ইসলাম ও কওমি ওয়াতানের সঙ্গে আঁতাত করে খাইবার পাকতুনখাওয়া প্রদেশে (প্রাক্তন উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ) সরকার গঠন করতে সক্ষম হয়। নির্বাচনে তাকে জোরালো সমর্থন দিয়েছিল তালেবান ও আল-কায়েদা গোষ্ঠী । ইতিপূর্বে জঙ্গি দমনের বদলে তাদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান জানিয়ে বারবার সমালোচনার শিকার হয়েছেন ইমরান খান। এবারের নির্বাচনে পাকিস্তানে ধর্মীয় ডানপন্থীদের সরাসরি আনুকূল্য পেয়েছে ইমরান। ‘তালেবানের জনক’ খ্যাত মাওলানা সামিউল হক ইমরানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। তবে এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি সামি উল হকের সঙ্গে জোট বেঁধে। মোল্লা ওমর ও জালালুদ্দিন হাক্কানির মতো তালেবান জঙ্গিরা তার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা থেকেই পড়াশোনা করেছে। চলতি মাসের শুরুর দিকে আল কায়েদাসংশ্লিষ্ট জঙ্গি সংগঠন হরকত-উল-মুজাহিদিন প্রকাশ্যেই ইমরান খান ও তার দলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। তাই তালেবান এবং আল-কায়েদা মদদপুষ্ট কোন সরকার প্রধানকে যখন কেউ আইডল ভাববে তখন বুঝে নিতে হবে এরা কোন গোত্রীয়! এরা কি তবে মোল্লা ওমর আদর্শিক কোন নেতাকে চাইছে? গণহত্যাকারী জামায়াতে ইসলামের মদদপুষ্ট কাউকে ক্ষমতায় দেখতে চাইছে? 
 
সামাজিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নেতার রাজনৈতিক মতাদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ব্যক্তিগতভাবে কতোটুকু সমাজ সংস্কার চান ইমরান খান? সেটাই বড় প্রশ্ন। ইমরান খানের সমাজ সংস্কারের একটি নমুনা তুলে ধরছি। পাকিস্তানের সবচেয়ে ঘৃণ্য আইনের একটি হচ্ছে ব্লাসফেমি। এটি মূলত প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় একটি আইন যা ইউরোপে উদ্ভব হয়েছিল। সে সময় রাজা বাদশাদের বলা হত ঈশ্বরের প্রতিনিধি, তাই রাজাদের বিরুদ্ধে কিছু বলা মানে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বলা, এইভাবে রাজার অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে জনগণের আন্দোলন যাতে গড়ে না উঠতে পারে সেই জন্য ওই সময় ব্লাসফেমি নামের এই কালো আইন তৈরি হয়েছিল। পাকিস্তানে এই আইন বলবৎ আছে।

অবিভক্ত ভারতবর্ষের দণ্ডবিধিতে ১৮৬০ সালে ব্লাসফেমি আইন যুক্ত হলেও ১৯৮৬ সালে দণ্ডবিধির ২৯৫ ধারায় দুটি উপধারা সংযুক্ত করা হয় ও ধর্মসংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড, জরিমানা এবং একসঙ্গে উভয় রকমের শাস্তির বিধান করা হয়। এমনকি আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষকে (কাদিয়ানি ও লাহোরি গ্রুপ) নিজেদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মুসলমান বলে দাবি করা, তাদের ধর্মবিশ্বাস প্রচার করা, তাদের প্রার্থনার স্থানকে ‘মসজিদ’ আখ্যায়িত করার অপরাধেও কারাদণ্ড ও জরিমানার বিধান আছে। মূলত এই আইনের মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করা হয় এবং রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে এই আইনটি ব্যবহৃত হয়।

পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডন-এর এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তান দণ্ডবিধির উল্লিখিত ধারাগুলোর আওতায় ধর্মসংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১৯৮৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত মামলা হয়েছে মোট এক হাজার ২৭৪টি। বেশিরভাগ মামলার শিকার হয়েছেন খ্রিষ্টানসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষ। তবে মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেক মানুষও ধর্মের অবমাননার অভিযোগে মামলার শিকার হয়েছেন। অনেক মামলা হয়েছে আহমদিয়াদের বিরুদ্ধেও। কিন্তু বিচার-প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগেই খুন হয়েছেন ব্লাসফেমি মামলার ৪৬ জন আসামি। তাদের মধ্যে আছেন পাঁচজন মৌলভি ও পেশ ইমাম, তিনজন শ্রমিক, একজন শিক্ষক ও একজন ব্যবসায়ী। ব্লাসফেমি মামলার অনেক আসামি খুন হয়েছেন খোদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে।

মধ্যযুগীয় বর্বর এই আইন এখনো যে কোন সভ্য রাষ্ট্রে থাকতে পারে তাই কল্পনাতীত। অথচ পাকিস্তানে তা এখনো বহাল আছে এবং আরো আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ইমরান খান এই ব্লাসফেমি আইনের একজন কট্টর সমর্থক। এছাড়া শিক্ষা, নারীবাদের ব্যাপারে সেকেলে দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন ইমরান খান। তাই যারা ইমরান খানকে একের পর এক সমর্থন দিচ্ছেন তারা কী এমন বর্বর আইন বাংলাদেশে চান? এমন অমানবিক কোন সরকার প্রধান বাংলাদেশ দেখতে চান?
 
এদিকে পাকিস্তানের ক্যাপিটাল টিভির টকশো’র একটি ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে। সম্প্রতি প্রচারিত এই অনুষ্ঠানে ইমরান খানের বিভিন্ন পলিসি নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল এবং ইমরান খান পাকিস্তানকে ‘সুইডিশ মডেল’ এ বদলে দেবার যে ঘোষণা দিয়েছেন সেই বিষয়ে বিস্তর কথা চলছিলো। আলোচনার এক পর্যায়ে পাকিস্তানের সিনিয়র উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিক জায়গাম খান বলেন, সুইডেন মডেলের উদাহরণ না দিয়ে পাকিস্তানের উচিত প্রথমে বাংলাদেশ হওয়ার চেষ্টা করা, তা হতে কমপক্ষে ১০ বছর সময় লাগবে এবং ততদিনে বাংলাদেশ উন্নয়নের দিক দিয়ে আরও অনেক দূর চলে যাবে। এই বক্তব্য দিয়েই উনি ক্ষান্ত থাকেননি বরং তিনি তথ্য দিয়ে বললেন, দুর্নীতিগ্রস্থ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ এখন পাকিস্তানের অনেক নিচে, বাংলাদেশ বিদেশে বছরে রফতানি করে ৪ হাজার কোটি ডলার আর পাকিস্তানের এই পরিমাণ হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ কোটি বিলিয়ন।

বাংলাদেশে বৈদেশিক রিজার্ভের পরিমাণ ৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলার, যার বিপরীতে পাকিস্তানে এর পরিমাণ হচ্ছে ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। প্রতিবছর পাকিস্তানে জনসংখ্যা বাড়ছে ২.৪ শতাংশ হারে আর বাংলাদেশে বাড়ছে ১.১ শতাংশ হারে। দুই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি তুলনা করতে গিয়ে জায়গাম বলেন, যেখানে পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি ২.৪ শতাংশের ওপর উঠতে পারেনি, সেখানে বাংলাদেশ তা ৭ শতাংশের ওপর ধরে রেখেছে বেশ কয়েক বছর ধরে। অথচ আজকের বাংলাদেশ এক সময় পাকিস্তানের অংশ ছিল।

তিনি আরও বলেন, কোনও একটি দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যেতে হলে তার জন্য চাই যোগ্য নেতৃত্ব যা বাংলাদেশ দেখিয়েছে। ১০ বছর পর বাংলাদেশ আরও অনেক দূরে চলে যাবে’। বাকি দু’জন আলোচকও তার সঙ্গে একমত পোষণ করলেন।
 
হুম, পাকিস্তান এখন ‘বাংলাদেশ মডেল’ এ উন্নয়নের রাস্তা খুঁজছে, পাকিস্তান এখন বাংলাদেশের মতো যোগ্য নেতৃত্ব চাইছে। বাংলাদেশে হয়তো এখনো সুশাসন নিশ্চিত হয়নি, দুর্নীতি পুরোপুরি দমন করা যায়নি, কিছু ক্ষেত্রে বিচারবিভাগ এর ভূমিকা হয়তো অস্বচ্ছ কিন্তু বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অনেক বেড়েছে, দুর্নীতি আগের চাইতে অনেক কমেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যাপকতার কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ হচ্ছে এবং অনেক ক্ষেত্রেই সুশাসন নিশ্চিত হচ্ছে। আর তাই এর প্রভাব পড়েছে সর্বক্ষেত্রে। বাংলাদেশ সন্ত্রাস দমনে পুরো বিশ্বের রোল মডেল হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের ব্যাপকতা যেখানে চরম আকার ধারণ করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সসহ বিশ্বের পরম শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো যেখানে সন্ত্রাস দমনে ব্যর্থ হচ্ছে সেখানে ভৌগলিক অবস্থানে সবচাইতে ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশ সন্ত্রাসবাদ দমনে একের পর এক সফল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। পাকিস্তান তো বটেই অনেক সামাজিক সূচকে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতকে ছাড়িয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ।

যে বিশ্বব্যাংক একসময় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো এখন তারাই এসে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের প্রশংসা করছে। আজ নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবীদ অমর্ত্য সেন উন্নয়নের মডেলের কথা উঠলেই বাংলাদেশকে উদাহরণ হিসেবে টেনে আনছেন। এই প্রাপ্তি বা সফলতার ভাগ কি শুধুই বাংলাদেশ সরকারের? আমাদের না? বাংলাদেশিদের না? সরকারের ব্যর্থতা যেমন আমাদের মাথা নিচু করে দেয় ঠিক তেমনি সফলতা আমাদের উচ্চশীরে আরোহণ করায়। শুধু দল বা ব্যক্তি বিদ্বেষের কারণে আমরা যেনো নিজেদের ছোট না করি। সফলতা বা গৌরবের ইতিহাসকে যেনো ধূলোয় মিশিয়ে না দেই। একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানকে আইডল মানা, জঙ্গিদের আশীর্বাদপুষ্ট ইমরান খানকে নেতা মানার মতো হীনমন্যতা যেনো আমাদের মাঝে না আসে! পাকিস্তান বা ইমরান খানকে আইডল মানার আগে যেন আমাদের পূর্ব ইতিহাস স্মরণ করি। 
 
লেখক: তরুণ সমাজকর্মী 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা