শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৪, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সিল্ক রোড: একটি চায়না ফাঁদ

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
সিল্ক রোড: একটি চায়না ফাঁদ

বর্তমান পৃথিবীতে ‘চায়না ফাঁদ’ বলে একটি কথা বেশ প্রচলিত। শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, পাকিস্তান, মালয়শিয়াসহ আফ্রিকার অনেক দেশ এই ‘চায়না ফাঁদ’ এ আটকা পড়েছে। কেউবা রাজনৈতিকভাবে, কেউ ঋণ নিয়ে, আবার কেউ চীনের সরাসরি আগ্রাসনের শিকার। অনেক রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি চায়না ফাঁদের শিকার হয়েছে, অতীতে চীন সরকারের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের বোঝার কারণে। চীন খুব চমৎকারভাবে উচ্চাভিলাষী প্রকল্প বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে সক্ষম। এমনকি বৈশ্বিক উপযোগিতার বিষয়টিও চায়না তার টার্গেট গ্রুপের কাছে সফলভাবে তুলে ধরতে পারে।  

চীনের এই নীতির কারণেই তারা গোটা বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্য বিস্তার ঘটিয়েছে এবং পরবর্তী পর্যায়ে সেখানে সামরিক শক্তি সরঞ্জামের উপস্থিতি ঘটাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এসব দেশ চীনকে আগ্রাসী মনে না করলেও পরবর্তীতে কী হতে পারে তার ফলাফল ভোগ করছে পাকিস্তান, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ মিয়ানমারসহ আফ্রিকার অনেক দেশ, যারা নিজেদের ভূখন্ডে চীনের অর্থনৈতিক ও সামরিক আধিপত্য মেনে নিতে বাধ্য হয়েছে। 

এবার আসা যাক সিল্ক রোডের দিকে। পৃথিবীর প্রায় ৭০টি দেশকে এই সিল্ক রোড যুক্ত করতে যাচ্ছে। এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেকগুলো দেশ সংযুক্ত হবে এই নেটওয়ার্কে। সংযুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা পুরো পৃথিবীর অর্ধেক। দেশগুলোর সম্মিলিত জিডিপি পৃথিবীর চার ভাগের এক ভাগ। চীন সরকারের পক্ষ থেকে ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে, এই প্রকল্প গোটা বিশ্বকে এক বেল্টে এনে দাঁড় করাবে। 

কিন্তু বাস্তবতা কি বলছে? ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পের পাঁচ বছর পর এসে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি উন্নয়নের পথ, নাকি ঋণের ফাঁদ? চীন এই প্রকল্প দিয়ে অন্যান্য দেশগুলোর উপকার করতে চাইছে, নাকি গলায় পরাতে চাইছে ফাঁস? বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে যুক্ত হতে ২০ বিলিয়ন ডলারের উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালনা করতে হবে। আবার সেই কাজ করবে চীনা কোম্পানি, শ্রমিকও থাকবে চীনা। অর্থাৎ বেল্টের সাথে যুক্ত হওয়া রাষ্ট্রের নাগরিকের সেখানে কর্মসংস্থান হচ্ছে না। 

মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, পাকিস্তানসহ অনেক দেশের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখা যায়, ঋণের ফাঁদে ফেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার আঞ্চলিক রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে চীন। বলে রাখা দরকার, সিল্ক রোডে বাংলাদেশ যুক্ত হলেও এখন পর্যন্ত চীনের সরাসরি হস্তক্ষেপের বাইরে রয়েছে বাংলাদেশ। 
মালদ্বীপ এই প্রকল্পে যুক্ত হতে গিয়েই চীনা ঋণে আটকে গেছে। আর সেই সুযোগে মালদ্বীপের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলানোর চেষ্টা করছে চীন। সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিনের নেতৃত্বাধীন সরকারকে সমর্থন দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে যান কথিত ভারতপন্থী ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ। এদিকে বেইজিং ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য মালদ্বীপকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। ২০১৩ সাল থেকে দেশটিকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে চীন। নতুন প্রেসিডেন্টের চীনা নীতি পছন্দ না হলেও বর্তমান সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে আগের দেয়া এই বিশাল অংকের ঋণই যথেষ্ট। আর চীন সুযোগ বুঝে মালদ্বীপের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এখন ভালোভাবেই প্রভাব কাটাতে চাইছে। 

শ্রীলঙ্কার অবস্থা আরো শোচনীয়। চীনের কাছ থেকে প্রচুর ঋণ নেওয়ার কারণে এরই মধ্যে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। ১৪০ কোটি ডলারের একটি প্রকল্পের জন্য চীনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ  পরিশোধ করতে না পারায় শ্রীলঙ্কা গত বছর তাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ‘হাম্বানটোটা বন্দর’ ৯৯ বছরের জন্য চীনের কাছে ইজারা দিতে বাধ্য হয়েছে। আবার কিছুদিন আগেই দেশটিতে মাহিন্দা রাজাপক্ষের ‘অসাংবিধানিক’ সরকারকে স্বাগত জানিয়েছিল চীন। কিন্তু শেষে রনিল বিক্রমাসিংহে ফের ক্ষমতার কেন্দ্রে ফিরে এলে কপাল পোড়ে চীনের। 

আর অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত পাকিস্তান তো ২০১৩ সাল থেকে চীনের তৈরি ‘সিল্ক রোডেই’ দেখছে মুক্তির পথ! তবে কিছুটা হুঁশ ফিরেছে ইমরান খান ক্ষমতায় আসার পর। পাকিস্তানের নতুন সরকারের দাবি, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে নওয়াজের আমলে হওয়া বেশিরভাগ চুক্তিই অর্থহীন এবং চীনের পক্ষে গেছে। মারাত্মক রকমের ব্যয়বহুল তো বটেই। চীনের প্রস্তাবিত সিল্ক রোডের অনুদান নিয়েও তাই কোনো রকম ঝুঁকির পথে হাঁটতে নারাজ ইসলামাবাদ। পাকনীতি ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী খুশরো বখতিয়ারের সরাসরি জানিয়েছেন, তারা কোনো বিশেষ মডেলের কথা ভাবছেন, যাতে পাক সরকারকে ফের কোনো ঋণের ধাক্কা সামলাতে না হয়। 

সম্প্রতি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— 'চীনের এ প্রকল্পে পাকিস্তান, শ্রীলংকা, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপের মতো অন্তত ১৬ দেশ বেইজিংয়ের থেকে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে বসে আছে। কিন্তু পাকিস্তানের পক্ষে যে এই ঋণ শোধ করা সম্ভব নয়, সেটি ভালোই বুঝেছেন ইমরান। তাই প্রকল্প নিয়ে পুনর্ভাবনা শুরু করেছেন।' আবার প্রকল্প থেকে বেড়িয়েও আসতে পারছেন না কেননা চীনের অনেক প্রকল্প পাকিস্তানে চলমান আর অনেক দিনের বন্ধুরাষ্ট্র বলে চীনকে হটাতেও চাইছে না। তবে বিকল্প কি পথ আছে সে দিকেই হাঁটতে চাইছে পাকিস্তান।  

অপরদিকে মালয়েশিয়া এরই মধ্যে বেঁকে বসেছে। নাজিব রাজাকের সরকার চীনের বিভিন্ন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত হস্তে অনুমোদন দিয়েছিল। কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদের নতুন সরকার তা আটকে দিয়েছে। তবে চীনকে ‘না’ করে দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা দোটানায় আছে মালয়েশিয়া। সম্প্রতি দেশটির এক মন্ত্রী বলে দিয়েছিলেন, উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হবে। আবার মাহাথির জানান, এর ব্যয় বহন করার সাধ্য নেই তাঁর দেশের তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। অর্থাৎ অনেকক্ষেত্রে রাজনৈতিক অঙ্গনে চীন পিছু হটলেও, ঋণের কারণে চীনকে অগ্রাহ্য করতে পারছে না কেউই। 

ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট বলছে, চীন এই যোগাযোগ ব্যবস্থা দিয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও হাসিল করতে চাইছে। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে সংযুক্ত হওয়া নিয়ে উভয়সংকটে আছে মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কাসহ এশিয়ার অনেকগুলো দেশ। কারণ চীনের এই প্রস্তাবে রাজি না হলে, সি চিনপিংকে অগ্রাহ্য করার ঝুঁকি নিতে হচ্ছে ! চীন বর্তমান বিশ্বকাঠামোর অন্যতম প্রভাবশালী দেশ হওয়ায় কেউই এই ঝুঁকি নিতে চাইছে না। আবার রাজি হলেও পড়তে হচ্ছে ঋণের ফাঁদে। কারণ অনেক দেশের পক্ষেই এত বড় প্রকল্পে নিজস্ব অর্থায়ন করা প্রায় অসম্ভব। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে ঋণ নেওয়ার প্রস্তাব দিচ্ছে চীন। এমন গুঞ্জনই চলছে আন্তর্জাতিক মহলে।

সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট গত বছর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তাতে দেখা গেছে, বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে যুক্ত হওয়া দেশগুলোর মধ্যে ২৩টি ঋণ সংকটে ছিল। প্রকল্পের আওতায় ঋণ গ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে আটটি দেশের ব্যাপারে সংস্থাটি ‘মারাত্মক উদ্বিগ্ন।’ এ আটটি দেশের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান, জিবুতি, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, লাওস, মন্টেনিগ্রো, তাজিকিস্তান ও কিরগিজস্তান। 
সিল্ক রোডে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশেও। কিন্তু বাংলাদেশ শ্রীলংকা, মালদ্বীপ থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে একদম সাবধানে পা ফেলছে। আর তার বড় প্রমাণ পাওয়া যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ''বাংলাদেশ চীনের ‘ঋণ ফাঁদে’ আটকা আগেও  পড়েনি, কখনো পড়বেও না।'' এ থেকে মূলত তিনি চীনের প্রতি একটা আলাদা একটি সতর্কবার্তা দিয়েছেন। 

খৃষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকে বিশেষত সিল্ক বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে চীনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সময়টাকে চীনের প্রাচীন ইতিহাসে গোল্ডেন এজ বা স্বর্ণযুগ নামে অভিহিত হয়। দুই হাজার বছর পেরিয়ে এসে চীন তার সেই হারানো সিল্ক রুট, কানেক্টিভিটি ও অর্থনৈতিক নেতৃত্বকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে চায় বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মধ্য দিয়ে। সাথে আছে রাজনৈতিকভাবে নিজের অবস্থানকে গোটা বিশ্বে প্রতিষ্ঠা করাও। তবে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য চীনের কাছ নেওয়া ঋণের চাপে পিষ্ট হচ্ছে অনেক দেশ। সে ব্যাপারে কথা বলার সময় এসেছে। আবার চীন ডলার সংশ্লিষ্ট নীতিমালায় ঋণ দেয়। আদতে আর্থিক ঋণ না দিয়ে তারা ট্রাক্টর, কয়লা, প্রকৌশলগত সহযোগিতা আর এ রকম কিছু জিনিস দেয়। কিন্তু ঋণ পরিশোধের সময় চীন সেটা মুদ্রায় ফেরত চায়। তাই এ মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য দেওয়া ঋণের ব্যাপারে আরো স্বচ্ছতা আনা দরকার। কেননা এটা কোন বিনা মূল্যের খাবার নয়। এটা এমন এক জিনিস, যেখানে প্রত্যেকে পিষ্ট হয় এবং হচ্ছে।

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়