শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫২, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

আশির দশকের আমাদের ছাত্র রাজনীতির কালটা ছিল অন্ধকার, অপপ্রচার, মিথ্যে আর বিভ্রান্তিতে ভরা। সামরিক স্বৈরশাসনের আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে বলতে গেলে প্রায় নিষিদ্ধই ছিল। আমাদের প্রজন্মের বড় অংশকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্র এবং সে সময়ের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিএনপি, জাতীয় পার্টি, দুটো দলই এই অপরাধে অপরাধী। শুধু ইতিহাস বিকৃতি করে কিংবা বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করেই স্বৈরাচারী জিয়া কিংবা এরশাদ থেমে থাকেননি। রাজনীতি এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ারও চরম সর্বনাশ ঘটিয়েছিলেন সে সময়। রাজনীতিকে তারা পণ্য বানিয়েছিলেন। কুরবানীর হাটের গরু-ছাগলের মতো রাজনীতির মাঠে নীতিহীন ভ্রষ্ট রাজনীতিবিদদের কেনা-বেচা হোত তখন। সামরিক স্বৈরাচারের এই নষ্ট খেলার সুদূর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে, আজ এত বছর পরেও যা দৃশ্যমান। স্রেফ মুখের কথা আর জনসভায় মাইকের সামনে গলাবাজির মধ্য দিয়ে এ অবস্থার উত্তরণ সম্ভব নয়। রাজনীতির এই দুর্দশা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন ছিল একদল নিবেদিত আদর্শবান সৎ রাজনৈতিক নেতার এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চার।

পচাত্তর পরবর্তী জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার শাসনামলে বঙ্গবন্ধু মুজিব ছিলেন মেঘে ঢাকা এক সূর্যের নাম। সময়ের পরিক্রমায় সেই মেঘ কেটে গেছে, বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে বঙ্গবন্ধু আপন শক্তিতে ভাস্বর হয়ে উঠেছেন। তাঁকে এখন আর অস্বীকার করার কোন উপায় নাই। অবাধ তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম জানে, তাদের জাতির জনকের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তারা জানে, মানে এবং বিশ্বাস করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিব, তাঁর নেতৃত্বেই একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানেই রাজনীতিতে নিজেকে বিতর্কিত করা, সেটা দেশে-বিদেশে যেখানে হোক। 

এরকম পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ এবং বর্তমান সরকারকে নিয়ে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। ষড়যন্ত্রকারীরা ইনিয়ে-বিনিয়ে জাতির সামনে মাঝেমধ্যেই নতুন তথ্য হাজির করছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ভালো ছিল, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ যা-তা। যারা রাজনীতির বিশ্লেষণ বা মারপ্যাচের হিসাব রাখেন না, সেইসব সাধারণ মানুষদের সাময়িকভাবে বিভ্রান্ত করার জন্য চমৎকার একটা হাইপোথিসিস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঠেকাতে ব্যর্থ এইসব ষড়যন্ত্রকারীদের টার্গেট এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা। কারণ তারা ভালো করেই জানেন, শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত বা ব্যর্থ করতে পারলে বঙ্গবন্ধু, একাত্তর এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এ কথা সহজবোধ্য যে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার কঠিন লড়াইয়ে শেখ হাসিনাই শেষ বাতিঘর। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তির উত্তরাধিকার জামাত-বিএনপিপন্থীদের আজকের টার্গেট তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

এই প্রেক্ষিতে যে আলোচনাটা আজকে জরুরি, সেটা হলো বঙ্গবন্ধু এবং শেখ হাসিনার রাজনীতির প্রেক্ষাপটটা কি একই রকমের ছিল? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুদ্ধ রাজনৈতিক ধারার অনুশীলন করেছিলেন। পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক-রাজনৈতিক শক্তির নষ্ট মিলন হলেও পূর্ব পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধু একটি শক্তিশালী, ন্যায্য রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সামর্থ্য হয়েছিলেন। মুসলিম লীগ, জামাতের মতো পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু রাজনৈতিক মিত্র থাকলেও পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি তখনো নষ্ট হয়ে যায়নি। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক শত্রু-মিত্রও ছিল চিহ্নিত। দীর্ঘ তেইশ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রামের পরিণতিতে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিকামী মানুষ বঙ্গবন্ধুর আহবানে জীবন বাজী রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু মুজিবের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, কামরুজ্জামান, সৈয়দ নজরুল ইসলামের মত বিশ্বস্ত নেতৃবৃন্দ। ফলে রাজনীতির সঠিক ব্যাকরণ মেনে বঙ্গবন্ধু রাজনীতির দীর্ঘ বন্ধুর পথে হেঁটে বিজয়ী হয়েছিলেন। 

কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতির সংগ্রামটা ছিল ভিন্ন এক লড়াইয়ের গল্প। পচাত্তরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর, দীর্ঘ অনিশ্চয়তার মুখে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি যখন দেশে ফিরেছিলেন, তখন বাংলাদেশে রাজনীতি আর ছিল না রাজনীতিতে। রাজনীতি তখন পরিপূর্ণভাবে ভরে গেছে কদর্যতায়। সেই রাজনীতির সেই প্রতিকূল স্রোতের বিপরীতে কঠিনতর এক লড়াইয়ে নেমেছিলেন শেখ হাসিনা। রাজনীতির দীর্ঘ চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী তিনি যখন সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন, ততদিনে রাজনীতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ, নড়বড়ে হয়ে গেছে। সামরিক শাসনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ছোবলে নীল হয়ে গেছে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। সেই ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ ছিল না। তবু প্রধানমন্ত্রী হয়ে দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে শুরু করেছিলেন, রাষ্ট্রের অনেক মৌলিক পরিবর্তনসমূহ দৃশ্যমান হওয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু ২০০১ সালের বিতর্কিত সালসা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আবার সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। ক্ষমতায় এসে জামাত-বিএনপির সরকার দেশব্যাপী নজীরবিহীন ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সেই শাসনকালটি ছিল নিকৃষ্ঠতম, নৃশংসতায় ভরপুর। যার ফলশ্রুতিতে ওয়ান ইলেভেনের ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের সরকারের আবির্ভাব ঘটে। পরবর্তীতে দুই বছরের রাজনীতির ব্যাপক উত্থান-পতন শেষে জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে পুনর্বার ক্ষমতাসীন হন। 

এবারে জাতি শেখ হাসিনার মাঝে এক ভিন্ন প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পায়, যিনি অনেক পরিণত, প্রজ্ঞাবান এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন।  দারিদ্র্য, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবনতিসহ অসংখ্য সমস্যা জর্জরিত বাংলাদেশে তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানে উদ্যোগী হন। পাশাপাশি আধুনিক ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে চেয়েছেন। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে নীতিকথা বেমানান, তিনি তাই দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুধা মুক্তিকেই তার ক্ষমতার প্রথম দফায় অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তার সুফলও জাতি পেয়েছে। তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে দেশ থেকে মঙ্গা শব্দটা অনেক আগেই উধাও হয়ে গেছে। গত দশ বছরে দেশে দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে, বেড়েছে শিক্ষার হার, উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের। শেখ হাসিনার নজীরবিহীন সাফল্যের পরও সমালোচকের মুখ থেমে নেই। বিশেষ করে, জামাত-বিএনপির নেতৃত্বাধীন সরকারের ধারাবাহিকতায় আগের মতই সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে থাকা দুর্নীতি এবং রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়ে অনেকেই বর্তমান সরকারের বিরূদ্ধে সমালোচনামুখর। অনেকটা বাস্তবসম্মত এই সমালোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায়, দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সামরিক শাসনের ফলে প্রশাসনে এবং সমাজে জাকিয়ে বসা অশুভ শক্তিসমূহকে রাতারাতি নির্মূল করা সম্ভব ছিল না। বরং দারিদ্র্য বিমোচন বা ডিজিলাইজেশনের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে তিনি যদি শুরুতেই দুর্নীতির বিরূদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতেন, আমার ধারণা, তাহলে প্রশাসন ও সমাজের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা অপশক্তি কর্তৃক তিনি পদে পদে বাধাগ্রস্থ হতেন। সেক্ষেত্রে সরকার পরিচালনা এবং দেশের উন্নয়নে তিনি কতটা সফল হতেন বলা মুশকিল। 

গত বছর সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে এক ঘরোয়া আলোচনায় জাতীয় সংসদের বর্তমান চিফ হুইপ নুরে আলম চৌধুরী লিটন বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ তৃতীয় দফায় সরকার গঠন করতে পারলে দুর্নীতি দমন ও রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়নমুক্তকরণ অভিযানকে অগ্রাধিকার দেবে’। আজকে বাংলাদেশে চলমান অবৈধ ক্যাসিনো ও দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে লিটন চৌধুরীর সিডনিতে বলা কথার প্রমাণ মেলে। তার মানে, বর্তমানের চলমান অভিযানটা হঠাৎ করে শুরু হওয়া কিছু নয়, বরং অনেক আগে করা পরিকল্পনারই বাস্তবায়ন। চলমান অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্তি এবং দলে ফ্রিডম পার্টি-জামাত-বিএনপি থেকে অনুপ্রবেশকারীদের অপরাধের খতিয়ান শুনে অনেকেরই চক্ষু চড়ক গাছ! আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলের শরীরে কলঙ্কের এই দাগ বড় বেমানান। জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করে যাদের হাতে নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ- যুব লীগ- ছাত্র লীগ- কৃষক লীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগের সেইসব নেতাদের অনেকেই সেই আস্থার প্রতিদান দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।  লোভ ও ক্ষমতায় অন্ধ হয়ে এইসব নেতারা শেখ হাসিনার সাথে বড় ধরণের প্রতারণা করেছেন। এইসব নেতারা দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বঞ্চিত করে নিজেরা একেকজন গডফাদারে পরিণত হয়েছেন। দলে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে অপরাধের সিন্ডিকেট গড়ে এরা রাষ্ট্রের অঢেল অর্থকড়ি হাতিয়ে নিয়েছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আজ এইসব দুর্নীতিবাজদের বিরূদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান শুরু করেছেন। চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান নিয়ে রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৯৭% মানুষই তার এই অভিযানকে সমর্থন করেন। তবে সমাজের যে অশুভ শক্তির বিরূদ্ধে তিনি অভিযান শুরু করেছেন, তারাও পাল্টা আঘাত হানার সুযোগ যে খুঁজবে না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। চলমান অভিযানকে ব্যর্থ বা বিতর্কিত করবার অপপ্রয়াসের ঝুঁকিও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। চলমান অভিযানকে সফল করতে সরকারকে তাই সতর্ক থাকতে হবে, এমন কী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টিও আরো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে। বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে শেখ হাসিনাকে জিততেই হবে, আর জয়ের জন্য সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন তাঁর প্রতি জনগণের অব্যাহত সমর্থন।

লেখক: প্রবাসী চিকিৎসক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন