শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫২, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

আশির দশকের আমাদের ছাত্র রাজনীতির কালটা ছিল অন্ধকার, অপপ্রচার, মিথ্যে আর বিভ্রান্তিতে ভরা। সামরিক স্বৈরশাসনের আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে বলতে গেলে প্রায় নিষিদ্ধই ছিল। আমাদের প্রজন্মের বড় অংশকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্র এবং সে সময়ের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিএনপি, জাতীয় পার্টি, দুটো দলই এই অপরাধে অপরাধী। শুধু ইতিহাস বিকৃতি করে কিংবা বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করেই স্বৈরাচারী জিয়া কিংবা এরশাদ থেমে থাকেননি। রাজনীতি এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ারও চরম সর্বনাশ ঘটিয়েছিলেন সে সময়। রাজনীতিকে তারা পণ্য বানিয়েছিলেন। কুরবানীর হাটের গরু-ছাগলের মতো রাজনীতির মাঠে নীতিহীন ভ্রষ্ট রাজনীতিবিদদের কেনা-বেচা হোত তখন। সামরিক স্বৈরাচারের এই নষ্ট খেলার সুদূর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে, আজ এত বছর পরেও যা দৃশ্যমান। স্রেফ মুখের কথা আর জনসভায় মাইকের সামনে গলাবাজির মধ্য দিয়ে এ অবস্থার উত্তরণ সম্ভব নয়। রাজনীতির এই দুর্দশা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন ছিল একদল নিবেদিত আদর্শবান সৎ রাজনৈতিক নেতার এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চার।

পচাত্তর পরবর্তী জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার শাসনামলে বঙ্গবন্ধু মুজিব ছিলেন মেঘে ঢাকা এক সূর্যের নাম। সময়ের পরিক্রমায় সেই মেঘ কেটে গেছে, বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে বঙ্গবন্ধু আপন শক্তিতে ভাস্বর হয়ে উঠেছেন। তাঁকে এখন আর অস্বীকার করার কোন উপায় নাই। অবাধ তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম জানে, তাদের জাতির জনকের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তারা জানে, মানে এবং বিশ্বাস করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিব, তাঁর নেতৃত্বেই একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানেই রাজনীতিতে নিজেকে বিতর্কিত করা, সেটা দেশে-বিদেশে যেখানে হোক। 

এরকম পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ এবং বর্তমান সরকারকে নিয়ে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। ষড়যন্ত্রকারীরা ইনিয়ে-বিনিয়ে জাতির সামনে মাঝেমধ্যেই নতুন তথ্য হাজির করছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ভালো ছিল, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ যা-তা। যারা রাজনীতির বিশ্লেষণ বা মারপ্যাচের হিসাব রাখেন না, সেইসব সাধারণ মানুষদের সাময়িকভাবে বিভ্রান্ত করার জন্য চমৎকার একটা হাইপোথিসিস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঠেকাতে ব্যর্থ এইসব ষড়যন্ত্রকারীদের টার্গেট এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা। কারণ তারা ভালো করেই জানেন, শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত বা ব্যর্থ করতে পারলে বঙ্গবন্ধু, একাত্তর এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এ কথা সহজবোধ্য যে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার কঠিন লড়াইয়ে শেখ হাসিনাই শেষ বাতিঘর। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তির উত্তরাধিকার জামাত-বিএনপিপন্থীদের আজকের টার্গেট তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

এই প্রেক্ষিতে যে আলোচনাটা আজকে জরুরি, সেটা হলো বঙ্গবন্ধু এবং শেখ হাসিনার রাজনীতির প্রেক্ষাপটটা কি একই রকমের ছিল? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুদ্ধ রাজনৈতিক ধারার অনুশীলন করেছিলেন। পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক-রাজনৈতিক শক্তির নষ্ট মিলন হলেও পূর্ব পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধু একটি শক্তিশালী, ন্যায্য রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সামর্থ্য হয়েছিলেন। মুসলিম লীগ, জামাতের মতো পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু রাজনৈতিক মিত্র থাকলেও পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি তখনো নষ্ট হয়ে যায়নি। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক শত্রু-মিত্রও ছিল চিহ্নিত। দীর্ঘ তেইশ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রামের পরিণতিতে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিকামী মানুষ বঙ্গবন্ধুর আহবানে জীবন বাজী রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু মুজিবের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, কামরুজ্জামান, সৈয়দ নজরুল ইসলামের মত বিশ্বস্ত নেতৃবৃন্দ। ফলে রাজনীতির সঠিক ব্যাকরণ মেনে বঙ্গবন্ধু রাজনীতির দীর্ঘ বন্ধুর পথে হেঁটে বিজয়ী হয়েছিলেন। 

কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতির সংগ্রামটা ছিল ভিন্ন এক লড়াইয়ের গল্প। পচাত্তরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর, দীর্ঘ অনিশ্চয়তার মুখে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি যখন দেশে ফিরেছিলেন, তখন বাংলাদেশে রাজনীতি আর ছিল না রাজনীতিতে। রাজনীতি তখন পরিপূর্ণভাবে ভরে গেছে কদর্যতায়। সেই রাজনীতির সেই প্রতিকূল স্রোতের বিপরীতে কঠিনতর এক লড়াইয়ে নেমেছিলেন শেখ হাসিনা। রাজনীতির দীর্ঘ চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী তিনি যখন সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন, ততদিনে রাজনীতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ, নড়বড়ে হয়ে গেছে। সামরিক শাসনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ছোবলে নীল হয়ে গেছে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। সেই ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ ছিল না। তবু প্রধানমন্ত্রী হয়ে দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে শুরু করেছিলেন, রাষ্ট্রের অনেক মৌলিক পরিবর্তনসমূহ দৃশ্যমান হওয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু ২০০১ সালের বিতর্কিত সালসা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আবার সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। ক্ষমতায় এসে জামাত-বিএনপির সরকার দেশব্যাপী নজীরবিহীন ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সেই শাসনকালটি ছিল নিকৃষ্ঠতম, নৃশংসতায় ভরপুর। যার ফলশ্রুতিতে ওয়ান ইলেভেনের ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের সরকারের আবির্ভাব ঘটে। পরবর্তীতে দুই বছরের রাজনীতির ব্যাপক উত্থান-পতন শেষে জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে পুনর্বার ক্ষমতাসীন হন। 

এবারে জাতি শেখ হাসিনার মাঝে এক ভিন্ন প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পায়, যিনি অনেক পরিণত, প্রজ্ঞাবান এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন।  দারিদ্র্য, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবনতিসহ অসংখ্য সমস্যা জর্জরিত বাংলাদেশে তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানে উদ্যোগী হন। পাশাপাশি আধুনিক ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে চেয়েছেন। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে নীতিকথা বেমানান, তিনি তাই দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুধা মুক্তিকেই তার ক্ষমতার প্রথম দফায় অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তার সুফলও জাতি পেয়েছে। তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে দেশ থেকে মঙ্গা শব্দটা অনেক আগেই উধাও হয়ে গেছে। গত দশ বছরে দেশে দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে, বেড়েছে শিক্ষার হার, উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের। শেখ হাসিনার নজীরবিহীন সাফল্যের পরও সমালোচকের মুখ থেমে নেই। বিশেষ করে, জামাত-বিএনপির নেতৃত্বাধীন সরকারের ধারাবাহিকতায় আগের মতই সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে থাকা দুর্নীতি এবং রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়ে অনেকেই বর্তমান সরকারের বিরূদ্ধে সমালোচনামুখর। অনেকটা বাস্তবসম্মত এই সমালোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায়, দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সামরিক শাসনের ফলে প্রশাসনে এবং সমাজে জাকিয়ে বসা অশুভ শক্তিসমূহকে রাতারাতি নির্মূল করা সম্ভব ছিল না। বরং দারিদ্র্য বিমোচন বা ডিজিলাইজেশনের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে তিনি যদি শুরুতেই দুর্নীতির বিরূদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতেন, আমার ধারণা, তাহলে প্রশাসন ও সমাজের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা অপশক্তি কর্তৃক তিনি পদে পদে বাধাগ্রস্থ হতেন। সেক্ষেত্রে সরকার পরিচালনা এবং দেশের উন্নয়নে তিনি কতটা সফল হতেন বলা মুশকিল। 

গত বছর সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে এক ঘরোয়া আলোচনায় জাতীয় সংসদের বর্তমান চিফ হুইপ নুরে আলম চৌধুরী লিটন বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ তৃতীয় দফায় সরকার গঠন করতে পারলে দুর্নীতি দমন ও রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়নমুক্তকরণ অভিযানকে অগ্রাধিকার দেবে’। আজকে বাংলাদেশে চলমান অবৈধ ক্যাসিনো ও দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে লিটন চৌধুরীর সিডনিতে বলা কথার প্রমাণ মেলে। তার মানে, বর্তমানের চলমান অভিযানটা হঠাৎ করে শুরু হওয়া কিছু নয়, বরং অনেক আগে করা পরিকল্পনারই বাস্তবায়ন। চলমান অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্তি এবং দলে ফ্রিডম পার্টি-জামাত-বিএনপি থেকে অনুপ্রবেশকারীদের অপরাধের খতিয়ান শুনে অনেকেরই চক্ষু চড়ক গাছ! আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলের শরীরে কলঙ্কের এই দাগ বড় বেমানান। জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করে যাদের হাতে নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ- যুব লীগ- ছাত্র লীগ- কৃষক লীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগের সেইসব নেতাদের অনেকেই সেই আস্থার প্রতিদান দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।  লোভ ও ক্ষমতায় অন্ধ হয়ে এইসব নেতারা শেখ হাসিনার সাথে বড় ধরণের প্রতারণা করেছেন। এইসব নেতারা দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বঞ্চিত করে নিজেরা একেকজন গডফাদারে পরিণত হয়েছেন। দলে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে অপরাধের সিন্ডিকেট গড়ে এরা রাষ্ট্রের অঢেল অর্থকড়ি হাতিয়ে নিয়েছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আজ এইসব দুর্নীতিবাজদের বিরূদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান শুরু করেছেন। চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান নিয়ে রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৯৭% মানুষই তার এই অভিযানকে সমর্থন করেন। তবে সমাজের যে অশুভ শক্তির বিরূদ্ধে তিনি অভিযান শুরু করেছেন, তারাও পাল্টা আঘাত হানার সুযোগ যে খুঁজবে না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। চলমান অভিযানকে ব্যর্থ বা বিতর্কিত করবার অপপ্রয়াসের ঝুঁকিও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। চলমান অভিযানকে সফল করতে সরকারকে তাই সতর্ক থাকতে হবে, এমন কী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টিও আরো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে। বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে শেখ হাসিনাকে জিততেই হবে, আর জয়ের জন্য সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন তাঁর প্রতি জনগণের অব্যাহত সমর্থন।

লেখক: প্রবাসী চিকিৎসক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন