শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫২, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার লড়াইটা যখন ভিন্নতর!

আশির দশকের আমাদের ছাত্র রাজনীতির কালটা ছিল অন্ধকার, অপপ্রচার, মিথ্যে আর বিভ্রান্তিতে ভরা। সামরিক স্বৈরশাসনের আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে বলতে গেলে প্রায় নিষিদ্ধই ছিল। আমাদের প্রজন্মের বড় অংশকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানতে দেওয়া হয়নি। রাষ্ট্র এবং সে সময়ের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিএনপি, জাতীয় পার্টি, দুটো দলই এই অপরাধে অপরাধী। শুধু ইতিহাস বিকৃতি করে কিংবা বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করেই স্বৈরাচারী জিয়া কিংবা এরশাদ থেমে থাকেননি। রাজনীতি এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ারও চরম সর্বনাশ ঘটিয়েছিলেন সে সময়। রাজনীতিকে তারা পণ্য বানিয়েছিলেন। কুরবানীর হাটের গরু-ছাগলের মতো রাজনীতির মাঠে নীতিহীন ভ্রষ্ট রাজনীতিবিদদের কেনা-বেচা হোত তখন। সামরিক স্বৈরাচারের এই নষ্ট খেলার সুদূর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে, আজ এত বছর পরেও যা দৃশ্যমান। স্রেফ মুখের কথা আর জনসভায় মাইকের সামনে গলাবাজির মধ্য দিয়ে এ অবস্থার উত্তরণ সম্ভব নয়। রাজনীতির এই দুর্দশা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন ছিল একদল নিবেদিত আদর্শবান সৎ রাজনৈতিক নেতার এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চার।

পচাত্তর পরবর্তী জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ার শাসনামলে বঙ্গবন্ধু মুজিব ছিলেন মেঘে ঢাকা এক সূর্যের নাম। সময়ের পরিক্রমায় সেই মেঘ কেটে গেছে, বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে বঙ্গবন্ধু আপন শক্তিতে ভাস্বর হয়ে উঠেছেন। তাঁকে এখন আর অস্বীকার করার কোন উপায় নাই। অবাধ তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম জানে, তাদের জাতির জনকের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তারা জানে, মানে এবং বিশ্বাস করে বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিব, তাঁর নেতৃত্বেই একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানেই রাজনীতিতে নিজেকে বিতর্কিত করা, সেটা দেশে-বিদেশে যেখানে হোক। 

এরকম পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ এবং বর্তমান সরকারকে নিয়ে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। ষড়যন্ত্রকারীরা ইনিয়ে-বিনিয়ে জাতির সামনে মাঝেমধ্যেই নতুন তথ্য হাজির করছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ ভালো ছিল, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ যা-তা। যারা রাজনীতির বিশ্লেষণ বা মারপ্যাচের হিসাব রাখেন না, সেইসব সাধারণ মানুষদের সাময়িকভাবে বিভ্রান্ত করার জন্য চমৎকার একটা হাইপোথিসিস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঠেকাতে ব্যর্থ এইসব ষড়যন্ত্রকারীদের টার্গেট এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা। কারণ তারা ভালো করেই জানেন, শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত বা ব্যর্থ করতে পারলে বঙ্গবন্ধু, একাত্তর এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এ কথা সহজবোধ্য যে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার কঠিন লড়াইয়ে শেখ হাসিনাই শেষ বাতিঘর। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তির উত্তরাধিকার জামাত-বিএনপিপন্থীদের আজকের টার্গেট তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

এই প্রেক্ষিতে যে আলোচনাটা আজকে জরুরি, সেটা হলো বঙ্গবন্ধু এবং শেখ হাসিনার রাজনীতির প্রেক্ষাপটটা কি একই রকমের ছিল? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুদ্ধ রাজনৈতিক ধারার অনুশীলন করেছিলেন। পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক-রাজনৈতিক শক্তির নষ্ট মিলন হলেও পূর্ব পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধু একটি শক্তিশালী, ন্যায্য রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সামর্থ্য হয়েছিলেন। মুসলিম লীগ, জামাতের মতো পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু রাজনৈতিক মিত্র থাকলেও পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি তখনো নষ্ট হয়ে যায়নি। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক শত্রু-মিত্রও ছিল চিহ্নিত। দীর্ঘ তেইশ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রামের পরিণতিতে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিকামী মানুষ বঙ্গবন্ধুর আহবানে জীবন বাজী রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু মুজিবের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, কামরুজ্জামান, সৈয়দ নজরুল ইসলামের মত বিশ্বস্ত নেতৃবৃন্দ। ফলে রাজনীতির সঠিক ব্যাকরণ মেনে বঙ্গবন্ধু রাজনীতির দীর্ঘ বন্ধুর পথে হেঁটে বিজয়ী হয়েছিলেন। 

কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতির সংগ্রামটা ছিল ভিন্ন এক লড়াইয়ের গল্প। পচাত্তরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর, দীর্ঘ অনিশ্চয়তার মুখে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি যখন দেশে ফিরেছিলেন, তখন বাংলাদেশে রাজনীতি আর ছিল না রাজনীতিতে। রাজনীতি তখন পরিপূর্ণভাবে ভরে গেছে কদর্যতায়। সেই রাজনীতির সেই প্রতিকূল স্রোতের বিপরীতে কঠিনতর এক লড়াইয়ে নেমেছিলেন শেখ হাসিনা। রাজনীতির দীর্ঘ চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী তিনি যখন সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন, ততদিনে রাজনীতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ, নড়বড়ে হয়ে গেছে। সামরিক শাসনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ছোবলে নীল হয়ে গেছে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি। সেই ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ ছিল না। তবু প্রধানমন্ত্রী হয়ে দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে শুরু করেছিলেন, রাষ্ট্রের অনেক মৌলিক পরিবর্তনসমূহ দৃশ্যমান হওয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু ২০০১ সালের বিতর্কিত সালসা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আবার সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। ক্ষমতায় এসে জামাত-বিএনপির সরকার দেশব্যাপী নজীরবিহীন ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সেই শাসনকালটি ছিল নিকৃষ্ঠতম, নৃশংসতায় ভরপুর। যার ফলশ্রুতিতে ওয়ান ইলেভেনের ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের সরকারের আবির্ভাব ঘটে। পরবর্তীতে দুই বছরের রাজনীতির ব্যাপক উত্থান-পতন শেষে জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে পুনর্বার ক্ষমতাসীন হন। 

এবারে জাতি শেখ হাসিনার মাঝে এক ভিন্ন প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পায়, যিনি অনেক পরিণত, প্রজ্ঞাবান এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন।  দারিদ্র্য, দুর্নীতি, সুশাসনের ঘাটতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবনতিসহ অসংখ্য সমস্যা জর্জরিত বাংলাদেশে তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানে উদ্যোগী হন। পাশাপাশি আধুনিক ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে চেয়েছেন। ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে নীতিকথা বেমানান, তিনি তাই দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুধা মুক্তিকেই তার ক্ষমতার প্রথম দফায় অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তার সুফলও জাতি পেয়েছে। তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে দেশ থেকে মঙ্গা শব্দটা অনেক আগেই উধাও হয়ে গেছে। গত দশ বছরে দেশে দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে, বেড়েছে শিক্ষার হার, উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের। শেখ হাসিনার নজীরবিহীন সাফল্যের পরও সমালোচকের মুখ থেমে নেই। বিশেষ করে, জামাত-বিএনপির নেতৃত্বাধীন সরকারের ধারাবাহিকতায় আগের মতই সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে থাকা দুর্নীতি এবং রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়ে অনেকেই বর্তমান সরকারের বিরূদ্ধে সমালোচনামুখর। অনেকটা বাস্তবসম্মত এই সমালোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায়, দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সামরিক শাসনের ফলে প্রশাসনে এবং সমাজে জাকিয়ে বসা অশুভ শক্তিসমূহকে রাতারাতি নির্মূল করা সম্ভব ছিল না। বরং দারিদ্র্য বিমোচন বা ডিজিলাইজেশনের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে তিনি যদি শুরুতেই দুর্নীতির বিরূদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতেন, আমার ধারণা, তাহলে প্রশাসন ও সমাজের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা অপশক্তি কর্তৃক তিনি পদে পদে বাধাগ্রস্থ হতেন। সেক্ষেত্রে সরকার পরিচালনা এবং দেশের উন্নয়নে তিনি কতটা সফল হতেন বলা মুশকিল। 

গত বছর সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে এক ঘরোয়া আলোচনায় জাতীয় সংসদের বর্তমান চিফ হুইপ নুরে আলম চৌধুরী লিটন বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ তৃতীয় দফায় সরকার গঠন করতে পারলে দুর্নীতি দমন ও রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়নমুক্তকরণ অভিযানকে অগ্রাধিকার দেবে’। আজকে বাংলাদেশে চলমান অবৈধ ক্যাসিনো ও দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে লিটন চৌধুরীর সিডনিতে বলা কথার প্রমাণ মেলে। তার মানে, বর্তমানের চলমান অভিযানটা হঠাৎ করে শুরু হওয়া কিছু নয়, বরং অনেক আগে করা পরিকল্পনারই বাস্তবায়ন। চলমান অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্তি এবং দলে ফ্রিডম পার্টি-জামাত-বিএনপি থেকে অনুপ্রবেশকারীদের অপরাধের খতিয়ান শুনে অনেকেরই চক্ষু চড়ক গাছ! আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলের শরীরে কলঙ্কের এই দাগ বড় বেমানান। জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করে যাদের হাতে নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ- যুব লীগ- ছাত্র লীগ- কৃষক লীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগের সেইসব নেতাদের অনেকেই সেই আস্থার প্রতিদান দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।  লোভ ও ক্ষমতায় অন্ধ হয়ে এইসব নেতারা শেখ হাসিনার সাথে বড় ধরণের প্রতারণা করেছেন। এইসব নেতারা দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বঞ্চিত করে নিজেরা একেকজন গডফাদারে পরিণত হয়েছেন। দলে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে অপরাধের সিন্ডিকেট গড়ে এরা রাষ্ট্রের অঢেল অর্থকড়ি হাতিয়ে নিয়েছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আজ এইসব দুর্নীতিবাজদের বিরূদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান শুরু করেছেন। চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান নিয়ে রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৯৭% মানুষই তার এই অভিযানকে সমর্থন করেন। তবে সমাজের যে অশুভ শক্তির বিরূদ্ধে তিনি অভিযান শুরু করেছেন, তারাও পাল্টা আঘাত হানার সুযোগ যে খুঁজবে না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। চলমান অভিযানকে ব্যর্থ বা বিতর্কিত করবার অপপ্রয়াসের ঝুঁকিও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। চলমান অভিযানকে সফল করতে সরকারকে তাই সতর্ক থাকতে হবে, এমন কী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টিও আরো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে। বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে শেখ হাসিনাকে জিততেই হবে, আর জয়ের জন্য সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন তাঁর প্রতি জনগণের অব্যাহত সমর্থন।

লেখক: প্রবাসী চিকিৎসক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা