শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

রায়হান উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি সম্প্রতি মারণব্যাধি করোনাভাইরাস সম্পর্কে সে দেশের জনগণকে সতর্ক করে বলেছেন, সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে, তাকে পুরো জগৎকে দেখাশোনা করতে হয়। তিনি উগান্ডার নির্বোধ (ইডিয়ট) জনগণকে দেখাশোনা করতে উগান্ডায় থাকেন না।

১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশও এ বাস্তবতার বাইরে নয়। সৃষ্টিকর্তা এদেশের মানুষকে নিয়েও পড়ে থাকেন না। ২০১৯ সালের শেষ দিকে যখন করোনা হানা দেয়, ঠিক তখন থেকেই এ দেশের মানুষের গা-ছাড়া ভাব। স্বাস্থ্যবিধি মানাকে সরকারের চাপ বলে এদেশের মানুষ মনে করেন। সরকারের কোনো পরামর্শ ও উপদেশ অমান্য করতেই যেন দেশের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। 

যে-কোনো দুর্বিপাকে সরকার বেকায়দায় পড়লে এদেশের মানুষ খুশি হন। তারা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করেন না যে, সে নিজেও সরকারের অংশ এবং মহামারী বা দেশের যে কোনো দুর্যোগে তারও ভূমিকা বা দায়িত্ব আছে।

টানা ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় কেউ কাউকে বাড়ির ভেতরে থাকার কথা বলেন না। প্রত্যেকে নিজের ইচ্ছাতেই বাড়িতে থাকেন। যদি আপনি বাড়ির ‘বেইসমেন্টে’ থাকেন; যুদ্ধ অব্যাহত থাকা পর্যন্ত বাড়ির নিচ আর গুহায় (বেইসমেন্টে) থাকতে হলে তাতেও আপনার আপত্তি থাকবে না। 

তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নিজের সুরক্ষা সবাই বোঝেন। কিন্তু আমরা দেখি বিপরীত কিছু। আমাদের দেশে অর্থাৎ গরমের দেশে করোনা ঠিক সুবিধা করতে পারবে না বলে মনে করে শুরু থেকেই আমরা গা ছেড়ে দিয়েছি। এতে করেই ক্রমেই শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে এদেশে।

ইওয়েরি মুসেভেনি আরও বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার স্বাধীনতা ফলাতে যাবেন না। আপনি স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করবেন, বেঁচে থাকার স্বার্থেই। তিনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ক্ষুধা নিয়ে অভিযোগ করবেন না। আপনি ক্ষুধা বয়ে বেড়াবেন এবং বেঁচে থাকার প্রার্থনা করবেন; এতেই আপনি পুনরায় খেতে পারবেন।

তিনি আরো বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য তর্ক করতে যাবেন না। সময় থাকলেও আপনি তা বন্ধ রাখবেন এবং আপনার জীবন চালিয়ে যাবেন। আপনি যুদ্ধের বাইরে থাকতে চাইবেন, কারণ বেঁচে থাকলে আবারো আপনি ব্যবসায় যেতে পারবেন। ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার সময় আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন স্বভূমে আরেকটি দিন বেঁচে থাকবেন বলে।

বিপরীতে বাংলাদেশে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নিন্দুকরা বলেন, এদেশের মানুষ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কিছু করেন না। উটকো ঝামেলা এড়াতে তারা মাস্ক পরেন। হরহামেশা দেখা যায়, কোথাও সুযোগ পেলে তারা মজমা জমিয়ে দেন। যেন দেশে কিছুই হয়নি এমন একটা ভাব। করোনা মহামারী ঈমানদারদের ধরে না-এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে এদেশে। শুরু থেকেই এদেশের মানুষ পরিপূর্ণ লকডাউন পালনে সহায়তা করেনি। তারা বিপরীতে মনে করেছে, এ ভাইরাস এদেশে সুবিধা করতে পারবে না। ফলাফল এখন মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। হাসপাতালগুলো রোগীতে পরিপূর্ণ। কোথাও আইসিইউ ফাঁকা নেই। কেউ মারা গেলেই তা শুধু ফাঁকা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সর্বশেষ খবরে শুধু রাজধানীতে আইসিইউ খালি আছে সাতটি। দেশে এখন আক্রান্তদের একান্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি আছে।

মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যায় না বলে উদ্বিগ্ন হবেন না। আপনি প্রার্থনা করবেন সরকার যেন চাপ প্রয়োগ করে তাদের সেনাপ্রশিক্ষণ না দেয়। তিনি বলেন, বিশ্ব এখন একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। যে যুদ্ধে বন্দুক ও গুলি নেই, নেই কোনো সৈনিক, নেই কোনো সীমানা, নেই কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি। কোনো যুদ্ধের কক্ষও নেই।

গভীর ও পর্যবেক্ষণমূলক কথা হলো-করোনা একটি অদৃশ্য যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কিছুই দৃশ্যমান না। এ যুদ্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতেও অদৃশ্য কিছু করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা অদৃশ্য কাজই। আপনি কী করছেন দেখতে বা জানতে আসবে না সরকার। আপনি নিজের সুরক্ষা কতটুকু করছেন তা দেখা কিংবা অনুধাবনের বিষয় নয়। আর যুদ্ধের গতিবিধি যুদ্ধের মতোই। তা কোনদিকে বাঁক নেয় এটি আপনার-আমার প্রতিপালনের ওপর নির্ভর করে। 

তিনি আরো বলেন, সৈনিকরা এই যুদ্ধে ক্ষমাহীন। এটি নির্বিচার যুদ্ধ; যাতে শিশু, নারী এবং উপাসনাস্থলের প্রতি কোনো সম্মান দেখানো হয় না। সৈনিকদের কোনো আকর্ষণ নেই যুদ্ধের বস্তুর ওপর। এতে কোনো অভিপ্রায় নেই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। আলোচনা হয় না সমৃদ্ধ খনিজসম্পদ নিয়ে। এই যুদ্ধে নেই কোনো ধর্ম, নেই কোনো জাতিগত কিংবা আদর্শিক আধিপত্য। এই যুদ্ধ কোনো জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও নয়। এটি অদৃশ্য বহরের নির্মম কার্যকর সেনাদল। এটির আছে একমাত্র আলোচ্যসূচি ‘মৃত্যুর ফসল’। এই যুদ্ধের একমাত্র সন্তুষ্টি বিশ্বকে একটি মৃত্যুপুরী বানানো। তার সক্ষমতা আছে লক্ষ্যপূরণে এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। স্থল ছাড়া, উভচর এরিয়েল যন্ত্রহীন এটি প্রতিটি দেশে নিবাস গেড়েছে। এটির গতিবিধি কোনো যুদ্ধের আইন কিংবা ‘প্রটোকল’ ব্যতিরেকে। সংক্ষেপে তার কাছে তারই আইন আছে। এটা করোনাভাইরাস; আরো সুপরিচিত কোভিড-১৯ নামে (কারণ তার আবির্ভাব হয়েছে ২০১৯ সালে)। 

মুসেভেনি বলেন, আশার কথা এ সেনাদের একটি দুর্বলতা আছে এবং তাতেই তাদের পরাভূত করা যায়। আর এর জন্য আমাদের মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় যখন আপনি তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে। জনগোষ্ঠী যদি তাকে মুখোমুখি হতে বাধা দেয়, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে এটি বেঁকে যায়। এটি অসহায় হয়ে যায় যখন আপনি আপনার লক্ষ্যস্থির রাখেন। অর্থাৎ দুহাতে স্যানিটাইজ রাখেন; যত সময় সম্ভব।

তিনি বলেন, নষ্ট শিশুর মতো এটি রুটি ও মাখনের জন্য কান্নার সময় নয়। সর্বোপরি পবিত্র গ্রন্থ আমাদের বলে, মানুষ শুধু রুটির দ্বারা বাঁচতে পারে না। অবশ্যই তাকে মানতে হয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা। চলুন রোগের বিষয়ে চর্চা করি। চলুন আমাদের ভাইদের রক্ষা করি। আর সময় নেই। আমাদের রক্ষা করতে হবে স্বাধীনতা, উদ্যোগ ও সমাজ। এই জরুরি সময়ের মাঝখানে আমাদের চর্চা করতে হবে প্রয়োজন ও সেবার; চর্চা করতে হবে অন্যকে ভালোবাসার প্রয়োজনীয়তারও।

উগান্ডার প্রেসিডেন্টের দেওয়া জাতির উদ্দেশে ভাষণ আমাদের দেশের জন্যও একটি দিকনির্দেশনা। অর্থনৈতিকভাবে দেশটি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। তিনি জাতির সবাইকে নষ্ট ছেলের মতো এই কোভিড যুদ্ধে রুটি-মাখনের জন্য কান্না করতে নিষেধ করেছেন। রুটি-মাখন আসলে প্রতীকী রূপ। এটি আমাদের জন্য হবে ভাত মাখানো। যুদ্ধের ময়দানে ভাত খেয়ে যেতে হয় না; কেউ যায়ও না। এ দেশে তা হয়েছে। বাজার পুরোটা বাসায় নিয়ে চলে এসেছি বিগত সময়ে। এতে বাজার পরিস্থিতি ধ্রুবতার মতো গরম হয়েছে। আমাদের বড় বেশি প্রয়োজন! এভাবে আমরা অবচেতন কিংবা চেতনে মৃত্যুকে ডেকে এনেছি নিশ্চয়! সব কিছুর জন্য বোধ জাগ্রত হওয়া প্রয়োজন।  

আমাদের বুঝতে হবে ঠিক এই সময়ে কী করণীয়। অথচ আমরা দেখি সরকারের যে-কোনো সঠিক সিদ্ধান্তে কোনো না কোনো গোষ্ঠী বাগড়া দেবেই এবং দিচ্ছে। ফলাফল যুক্তরাজ্যের লাল তালিকার চার দেশের মাঝে একটি বাংলাদেশ। আবার যুক্তরাজ্যের আকাশপথ আমাদের জন্য অবারিত রেখে ভাইরাসটি এদেশে এনেছি, আনছি আমরাই! 

একটু পেছনে ফেরা যেতে পারে। এ দেশে ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য অনেকাংশে দায়ী আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। তারা ২০২০ সালের শুরুতে দেশে ভাইরাসটি বহন করে নিয়ে আসেন এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশে যান। তারা কোয়ারেন্টাইনে যেতে অনীহা দেখান। এয়ারপোর্টে নেমে অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে মা-বাবা-স্বজনদের কাছে ফিরে যান।

অথচ গল্পটি সুন্দর হতো যদি স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে এ দেশবাসী ও স্বজনের মৃত্যুর কারণ না হতেন। তারা ভিনদেশে প্রতিকূল পরিবেশে আইন মেনে এসেছেন। দেশে এসেই যত বিপত্তি। ফলে করোনা নামের অতিক্ষুদ্র ভাইরাসটি এখন দেশের সব প্রান্তে এবং আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ এবং এর দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব আমাদের কোথায় নিয়ে যায় তা দেখার বিষয়। ভালো কিংবা আলো খুব বেশি দেখা যাচ্ছে না। দেখা যেতে পারে, তার জন্য দেশের জনগণকে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মতো দূরদর্শী চিন্তা করতে হবে। তার নির্দেশনা আমরাও পালন করতে পারি।

রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘অমানুষ বাঙালি’ তা কি করবে? উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সুদূরপ্রসারী ও বিচক্ষণ কথামালা কি প্রচারিত হবে এদেশে? যুদ্ধের ময়দানে আমরা ভুলে যাই জৈবিক চাহিদা। ফলে ভোগ-বিলাসিতা থাকার কথা না মানুষের। কিন্তু বিপরীত চিত্রই দেখা যায় বাংলাদেশে।

মুসেভেনি তার ভাষণে সবচেয়ে ভালো কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষ কাঁটাতারের বাইরে। তাই তার কথা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের একটি দুর্বলতা আছে। এটি ছড়াতে প্রাণের প্রয়োজন হয়। এজন্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট বলেছেন এবং আমরাও জানি কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় তখন আপনি যখন তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে বলে জানিয়েছেন মুসেভেনি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি, যেমনটি করেছে তারা। দেশটিতে আর মৃত্যুর মিছিল নেই। তারা স্বাভাবিক জীবনে চলে এসেছে। এছাড়া বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের দ্বারা মৃত্যুপুরী থেকে পরিত্রাণ পেয়েছে ইউরোপের অনেক দেশও। সময় এসেছে এ দেশের মানুষের বোধোদয় হওয়ার। আমরা এ যুদ্ধ থেকে কীভাবে নিজেকে সুরক্ষা করব? না-কি মুসেভেনির কথার মতো নষ্ট ছেলে হয়ে প্রাণ সংহরণের কালে ভাত মাখাব এবং তা না করতে পারলে মায়াকান্না করব?

এমন মায়াকান্না আমাদের ভালো কিছু দেবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য দ্বারা আমাদের ভাইরাসটির মুখোমুখি হতে হবে। সবার আগে আমাদের সদিচ্ছা জাগ্রত করতে হবে। পারস্পরিক মুখোমুখি হওয়া বাদ দিতে হবে। প্রাণে-প্রাণে ভালোবাসা থাকবে; দূর থেকে। এতেই যে আমরা পরস্পরের কাছে আসব। করোনা দূরে কোথাও পালাবে। এভাবেই ক্রমশ করোনা মুক্ত হবে পৃথিবী। আমরা বাস করব একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বিশ্বে; অবশ্যই সোনার বাংলার, সোনার মানুষ হয়ে। তার জন্য ত্যাগ চাই, অবুঝ বালক কিংবা অসচেতন নাগরিক হলে তা সম্ভব নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হব আমরা ইওয়েরি মুসেভেনির সূত্র ধরে।   

 

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা