শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

রায়হান উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি সম্প্রতি মারণব্যাধি করোনাভাইরাস সম্পর্কে সে দেশের জনগণকে সতর্ক করে বলেছেন, সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে, তাকে পুরো জগৎকে দেখাশোনা করতে হয়। তিনি উগান্ডার নির্বোধ (ইডিয়ট) জনগণকে দেখাশোনা করতে উগান্ডায় থাকেন না।

১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশও এ বাস্তবতার বাইরে নয়। সৃষ্টিকর্তা এদেশের মানুষকে নিয়েও পড়ে থাকেন না। ২০১৯ সালের শেষ দিকে যখন করোনা হানা দেয়, ঠিক তখন থেকেই এ দেশের মানুষের গা-ছাড়া ভাব। স্বাস্থ্যবিধি মানাকে সরকারের চাপ বলে এদেশের মানুষ মনে করেন। সরকারের কোনো পরামর্শ ও উপদেশ অমান্য করতেই যেন দেশের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। 

যে-কোনো দুর্বিপাকে সরকার বেকায়দায় পড়লে এদেশের মানুষ খুশি হন। তারা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করেন না যে, সে নিজেও সরকারের অংশ এবং মহামারী বা দেশের যে কোনো দুর্যোগে তারও ভূমিকা বা দায়িত্ব আছে।

টানা ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় কেউ কাউকে বাড়ির ভেতরে থাকার কথা বলেন না। প্রত্যেকে নিজের ইচ্ছাতেই বাড়িতে থাকেন। যদি আপনি বাড়ির ‘বেইসমেন্টে’ থাকেন; যুদ্ধ অব্যাহত থাকা পর্যন্ত বাড়ির নিচ আর গুহায় (বেইসমেন্টে) থাকতে হলে তাতেও আপনার আপত্তি থাকবে না। 

তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নিজের সুরক্ষা সবাই বোঝেন। কিন্তু আমরা দেখি বিপরীত কিছু। আমাদের দেশে অর্থাৎ গরমের দেশে করোনা ঠিক সুবিধা করতে পারবে না বলে মনে করে শুরু থেকেই আমরা গা ছেড়ে দিয়েছি। এতে করেই ক্রমেই শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে এদেশে।

ইওয়েরি মুসেভেনি আরও বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার স্বাধীনতা ফলাতে যাবেন না। আপনি স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করবেন, বেঁচে থাকার স্বার্থেই। তিনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ক্ষুধা নিয়ে অভিযোগ করবেন না। আপনি ক্ষুধা বয়ে বেড়াবেন এবং বেঁচে থাকার প্রার্থনা করবেন; এতেই আপনি পুনরায় খেতে পারবেন।

তিনি আরো বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য তর্ক করতে যাবেন না। সময় থাকলেও আপনি তা বন্ধ রাখবেন এবং আপনার জীবন চালিয়ে যাবেন। আপনি যুদ্ধের বাইরে থাকতে চাইবেন, কারণ বেঁচে থাকলে আবারো আপনি ব্যবসায় যেতে পারবেন। ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার সময় আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন স্বভূমে আরেকটি দিন বেঁচে থাকবেন বলে।

বিপরীতে বাংলাদেশে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নিন্দুকরা বলেন, এদেশের মানুষ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কিছু করেন না। উটকো ঝামেলা এড়াতে তারা মাস্ক পরেন। হরহামেশা দেখা যায়, কোথাও সুযোগ পেলে তারা মজমা জমিয়ে দেন। যেন দেশে কিছুই হয়নি এমন একটা ভাব। করোনা মহামারী ঈমানদারদের ধরে না-এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে এদেশে। শুরু থেকেই এদেশের মানুষ পরিপূর্ণ লকডাউন পালনে সহায়তা করেনি। তারা বিপরীতে মনে করেছে, এ ভাইরাস এদেশে সুবিধা করতে পারবে না। ফলাফল এখন মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। হাসপাতালগুলো রোগীতে পরিপূর্ণ। কোথাও আইসিইউ ফাঁকা নেই। কেউ মারা গেলেই তা শুধু ফাঁকা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সর্বশেষ খবরে শুধু রাজধানীতে আইসিইউ খালি আছে সাতটি। দেশে এখন আক্রান্তদের একান্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি আছে।

মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যায় না বলে উদ্বিগ্ন হবেন না। আপনি প্রার্থনা করবেন সরকার যেন চাপ প্রয়োগ করে তাদের সেনাপ্রশিক্ষণ না দেয়। তিনি বলেন, বিশ্ব এখন একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। যে যুদ্ধে বন্দুক ও গুলি নেই, নেই কোনো সৈনিক, নেই কোনো সীমানা, নেই কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি। কোনো যুদ্ধের কক্ষও নেই।

গভীর ও পর্যবেক্ষণমূলক কথা হলো-করোনা একটি অদৃশ্য যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কিছুই দৃশ্যমান না। এ যুদ্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতেও অদৃশ্য কিছু করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা অদৃশ্য কাজই। আপনি কী করছেন দেখতে বা জানতে আসবে না সরকার। আপনি নিজের সুরক্ষা কতটুকু করছেন তা দেখা কিংবা অনুধাবনের বিষয় নয়। আর যুদ্ধের গতিবিধি যুদ্ধের মতোই। তা কোনদিকে বাঁক নেয় এটি আপনার-আমার প্রতিপালনের ওপর নির্ভর করে। 

তিনি আরো বলেন, সৈনিকরা এই যুদ্ধে ক্ষমাহীন। এটি নির্বিচার যুদ্ধ; যাতে শিশু, নারী এবং উপাসনাস্থলের প্রতি কোনো সম্মান দেখানো হয় না। সৈনিকদের কোনো আকর্ষণ নেই যুদ্ধের বস্তুর ওপর। এতে কোনো অভিপ্রায় নেই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। আলোচনা হয় না সমৃদ্ধ খনিজসম্পদ নিয়ে। এই যুদ্ধে নেই কোনো ধর্ম, নেই কোনো জাতিগত কিংবা আদর্শিক আধিপত্য। এই যুদ্ধ কোনো জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও নয়। এটি অদৃশ্য বহরের নির্মম কার্যকর সেনাদল। এটির আছে একমাত্র আলোচ্যসূচি ‘মৃত্যুর ফসল’। এই যুদ্ধের একমাত্র সন্তুষ্টি বিশ্বকে একটি মৃত্যুপুরী বানানো। তার সক্ষমতা আছে লক্ষ্যপূরণে এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। স্থল ছাড়া, উভচর এরিয়েল যন্ত্রহীন এটি প্রতিটি দেশে নিবাস গেড়েছে। এটির গতিবিধি কোনো যুদ্ধের আইন কিংবা ‘প্রটোকল’ ব্যতিরেকে। সংক্ষেপে তার কাছে তারই আইন আছে। এটা করোনাভাইরাস; আরো সুপরিচিত কোভিড-১৯ নামে (কারণ তার আবির্ভাব হয়েছে ২০১৯ সালে)। 

মুসেভেনি বলেন, আশার কথা এ সেনাদের একটি দুর্বলতা আছে এবং তাতেই তাদের পরাভূত করা যায়। আর এর জন্য আমাদের মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় যখন আপনি তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে। জনগোষ্ঠী যদি তাকে মুখোমুখি হতে বাধা দেয়, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে এটি বেঁকে যায়। এটি অসহায় হয়ে যায় যখন আপনি আপনার লক্ষ্যস্থির রাখেন। অর্থাৎ দুহাতে স্যানিটাইজ রাখেন; যত সময় সম্ভব।

তিনি বলেন, নষ্ট শিশুর মতো এটি রুটি ও মাখনের জন্য কান্নার সময় নয়। সর্বোপরি পবিত্র গ্রন্থ আমাদের বলে, মানুষ শুধু রুটির দ্বারা বাঁচতে পারে না। অবশ্যই তাকে মানতে হয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা। চলুন রোগের বিষয়ে চর্চা করি। চলুন আমাদের ভাইদের রক্ষা করি। আর সময় নেই। আমাদের রক্ষা করতে হবে স্বাধীনতা, উদ্যোগ ও সমাজ। এই জরুরি সময়ের মাঝখানে আমাদের চর্চা করতে হবে প্রয়োজন ও সেবার; চর্চা করতে হবে অন্যকে ভালোবাসার প্রয়োজনীয়তারও।

উগান্ডার প্রেসিডেন্টের দেওয়া জাতির উদ্দেশে ভাষণ আমাদের দেশের জন্যও একটি দিকনির্দেশনা। অর্থনৈতিকভাবে দেশটি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। তিনি জাতির সবাইকে নষ্ট ছেলের মতো এই কোভিড যুদ্ধে রুটি-মাখনের জন্য কান্না করতে নিষেধ করেছেন। রুটি-মাখন আসলে প্রতীকী রূপ। এটি আমাদের জন্য হবে ভাত মাখানো। যুদ্ধের ময়দানে ভাত খেয়ে যেতে হয় না; কেউ যায়ও না। এ দেশে তা হয়েছে। বাজার পুরোটা বাসায় নিয়ে চলে এসেছি বিগত সময়ে। এতে বাজার পরিস্থিতি ধ্রুবতার মতো গরম হয়েছে। আমাদের বড় বেশি প্রয়োজন! এভাবে আমরা অবচেতন কিংবা চেতনে মৃত্যুকে ডেকে এনেছি নিশ্চয়! সব কিছুর জন্য বোধ জাগ্রত হওয়া প্রয়োজন।  

আমাদের বুঝতে হবে ঠিক এই সময়ে কী করণীয়। অথচ আমরা দেখি সরকারের যে-কোনো সঠিক সিদ্ধান্তে কোনো না কোনো গোষ্ঠী বাগড়া দেবেই এবং দিচ্ছে। ফলাফল যুক্তরাজ্যের লাল তালিকার চার দেশের মাঝে একটি বাংলাদেশ। আবার যুক্তরাজ্যের আকাশপথ আমাদের জন্য অবারিত রেখে ভাইরাসটি এদেশে এনেছি, আনছি আমরাই! 

একটু পেছনে ফেরা যেতে পারে। এ দেশে ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য অনেকাংশে দায়ী আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। তারা ২০২০ সালের শুরুতে দেশে ভাইরাসটি বহন করে নিয়ে আসেন এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশে যান। তারা কোয়ারেন্টাইনে যেতে অনীহা দেখান। এয়ারপোর্টে নেমে অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে মা-বাবা-স্বজনদের কাছে ফিরে যান।

অথচ গল্পটি সুন্দর হতো যদি স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে এ দেশবাসী ও স্বজনের মৃত্যুর কারণ না হতেন। তারা ভিনদেশে প্রতিকূল পরিবেশে আইন মেনে এসেছেন। দেশে এসেই যত বিপত্তি। ফলে করোনা নামের অতিক্ষুদ্র ভাইরাসটি এখন দেশের সব প্রান্তে এবং আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ এবং এর দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব আমাদের কোথায় নিয়ে যায় তা দেখার বিষয়। ভালো কিংবা আলো খুব বেশি দেখা যাচ্ছে না। দেখা যেতে পারে, তার জন্য দেশের জনগণকে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মতো দূরদর্শী চিন্তা করতে হবে। তার নির্দেশনা আমরাও পালন করতে পারি।

রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘অমানুষ বাঙালি’ তা কি করবে? উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সুদূরপ্রসারী ও বিচক্ষণ কথামালা কি প্রচারিত হবে এদেশে? যুদ্ধের ময়দানে আমরা ভুলে যাই জৈবিক চাহিদা। ফলে ভোগ-বিলাসিতা থাকার কথা না মানুষের। কিন্তু বিপরীত চিত্রই দেখা যায় বাংলাদেশে।

মুসেভেনি তার ভাষণে সবচেয়ে ভালো কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষ কাঁটাতারের বাইরে। তাই তার কথা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের একটি দুর্বলতা আছে। এটি ছড়াতে প্রাণের প্রয়োজন হয়। এজন্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট বলেছেন এবং আমরাও জানি কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় তখন আপনি যখন তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে বলে জানিয়েছেন মুসেভেনি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি, যেমনটি করেছে তারা। দেশটিতে আর মৃত্যুর মিছিল নেই। তারা স্বাভাবিক জীবনে চলে এসেছে। এছাড়া বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের দ্বারা মৃত্যুপুরী থেকে পরিত্রাণ পেয়েছে ইউরোপের অনেক দেশও। সময় এসেছে এ দেশের মানুষের বোধোদয় হওয়ার। আমরা এ যুদ্ধ থেকে কীভাবে নিজেকে সুরক্ষা করব? না-কি মুসেভেনির কথার মতো নষ্ট ছেলে হয়ে প্রাণ সংহরণের কালে ভাত মাখাব এবং তা না করতে পারলে মায়াকান্না করব?

এমন মায়াকান্না আমাদের ভালো কিছু দেবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য দ্বারা আমাদের ভাইরাসটির মুখোমুখি হতে হবে। সবার আগে আমাদের সদিচ্ছা জাগ্রত করতে হবে। পারস্পরিক মুখোমুখি হওয়া বাদ দিতে হবে। প্রাণে-প্রাণে ভালোবাসা থাকবে; দূর থেকে। এতেই যে আমরা পরস্পরের কাছে আসব। করোনা দূরে কোথাও পালাবে। এভাবেই ক্রমশ করোনা মুক্ত হবে পৃথিবী। আমরা বাস করব একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বিশ্বে; অবশ্যই সোনার বাংলার, সোনার মানুষ হয়ে। তার জন্য ত্যাগ চাই, অবুঝ বালক কিংবা অসচেতন নাগরিক হলে তা সম্ভব নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হব আমরা ইওয়েরি মুসেভেনির সূত্র ধরে।   

 

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা