শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

রায়হান উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি সম্প্রতি মারণব্যাধি করোনাভাইরাস সম্পর্কে সে দেশের জনগণকে সতর্ক করে বলেছেন, সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে, তাকে পুরো জগৎকে দেখাশোনা করতে হয়। তিনি উগান্ডার নির্বোধ (ইডিয়ট) জনগণকে দেখাশোনা করতে উগান্ডায় থাকেন না।

১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশও এ বাস্তবতার বাইরে নয়। সৃষ্টিকর্তা এদেশের মানুষকে নিয়েও পড়ে থাকেন না। ২০১৯ সালের শেষ দিকে যখন করোনা হানা দেয়, ঠিক তখন থেকেই এ দেশের মানুষের গা-ছাড়া ভাব। স্বাস্থ্যবিধি মানাকে সরকারের চাপ বলে এদেশের মানুষ মনে করেন। সরকারের কোনো পরামর্শ ও উপদেশ অমান্য করতেই যেন দেশের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। 

যে-কোনো দুর্বিপাকে সরকার বেকায়দায় পড়লে এদেশের মানুষ খুশি হন। তারা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করেন না যে, সে নিজেও সরকারের অংশ এবং মহামারী বা দেশের যে কোনো দুর্যোগে তারও ভূমিকা বা দায়িত্ব আছে।

টানা ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় কেউ কাউকে বাড়ির ভেতরে থাকার কথা বলেন না। প্রত্যেকে নিজের ইচ্ছাতেই বাড়িতে থাকেন। যদি আপনি বাড়ির ‘বেইসমেন্টে’ থাকেন; যুদ্ধ অব্যাহত থাকা পর্যন্ত বাড়ির নিচ আর গুহায় (বেইসমেন্টে) থাকতে হলে তাতেও আপনার আপত্তি থাকবে না। 

তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নিজের সুরক্ষা সবাই বোঝেন। কিন্তু আমরা দেখি বিপরীত কিছু। আমাদের দেশে অর্থাৎ গরমের দেশে করোনা ঠিক সুবিধা করতে পারবে না বলে মনে করে শুরু থেকেই আমরা গা ছেড়ে দিয়েছি। এতে করেই ক্রমেই শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে এদেশে।

ইওয়েরি মুসেভেনি আরও বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার স্বাধীনতা ফলাতে যাবেন না। আপনি স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করবেন, বেঁচে থাকার স্বার্থেই। তিনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ক্ষুধা নিয়ে অভিযোগ করবেন না। আপনি ক্ষুধা বয়ে বেড়াবেন এবং বেঁচে থাকার প্রার্থনা করবেন; এতেই আপনি পুনরায় খেতে পারবেন।

তিনি আরো বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য তর্ক করতে যাবেন না। সময় থাকলেও আপনি তা বন্ধ রাখবেন এবং আপনার জীবন চালিয়ে যাবেন। আপনি যুদ্ধের বাইরে থাকতে চাইবেন, কারণ বেঁচে থাকলে আবারো আপনি ব্যবসায় যেতে পারবেন। ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার সময় আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন স্বভূমে আরেকটি দিন বেঁচে থাকবেন বলে।

বিপরীতে বাংলাদেশে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নিন্দুকরা বলেন, এদেশের মানুষ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কিছু করেন না। উটকো ঝামেলা এড়াতে তারা মাস্ক পরেন। হরহামেশা দেখা যায়, কোথাও সুযোগ পেলে তারা মজমা জমিয়ে দেন। যেন দেশে কিছুই হয়নি এমন একটা ভাব। করোনা মহামারী ঈমানদারদের ধরে না-এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে এদেশে। শুরু থেকেই এদেশের মানুষ পরিপূর্ণ লকডাউন পালনে সহায়তা করেনি। তারা বিপরীতে মনে করেছে, এ ভাইরাস এদেশে সুবিধা করতে পারবে না। ফলাফল এখন মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। হাসপাতালগুলো রোগীতে পরিপূর্ণ। কোথাও আইসিইউ ফাঁকা নেই। কেউ মারা গেলেই তা শুধু ফাঁকা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সর্বশেষ খবরে শুধু রাজধানীতে আইসিইউ খালি আছে সাতটি। দেশে এখন আক্রান্তদের একান্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি আছে।

মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যায় না বলে উদ্বিগ্ন হবেন না। আপনি প্রার্থনা করবেন সরকার যেন চাপ প্রয়োগ করে তাদের সেনাপ্রশিক্ষণ না দেয়। তিনি বলেন, বিশ্ব এখন একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। যে যুদ্ধে বন্দুক ও গুলি নেই, নেই কোনো সৈনিক, নেই কোনো সীমানা, নেই কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি। কোনো যুদ্ধের কক্ষও নেই।

গভীর ও পর্যবেক্ষণমূলক কথা হলো-করোনা একটি অদৃশ্য যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কিছুই দৃশ্যমান না। এ যুদ্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতেও অদৃশ্য কিছু করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা অদৃশ্য কাজই। আপনি কী করছেন দেখতে বা জানতে আসবে না সরকার। আপনি নিজের সুরক্ষা কতটুকু করছেন তা দেখা কিংবা অনুধাবনের বিষয় নয়। আর যুদ্ধের গতিবিধি যুদ্ধের মতোই। তা কোনদিকে বাঁক নেয় এটি আপনার-আমার প্রতিপালনের ওপর নির্ভর করে। 

তিনি আরো বলেন, সৈনিকরা এই যুদ্ধে ক্ষমাহীন। এটি নির্বিচার যুদ্ধ; যাতে শিশু, নারী এবং উপাসনাস্থলের প্রতি কোনো সম্মান দেখানো হয় না। সৈনিকদের কোনো আকর্ষণ নেই যুদ্ধের বস্তুর ওপর। এতে কোনো অভিপ্রায় নেই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। আলোচনা হয় না সমৃদ্ধ খনিজসম্পদ নিয়ে। এই যুদ্ধে নেই কোনো ধর্ম, নেই কোনো জাতিগত কিংবা আদর্শিক আধিপত্য। এই যুদ্ধ কোনো জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও নয়। এটি অদৃশ্য বহরের নির্মম কার্যকর সেনাদল। এটির আছে একমাত্র আলোচ্যসূচি ‘মৃত্যুর ফসল’। এই যুদ্ধের একমাত্র সন্তুষ্টি বিশ্বকে একটি মৃত্যুপুরী বানানো। তার সক্ষমতা আছে লক্ষ্যপূরণে এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। স্থল ছাড়া, উভচর এরিয়েল যন্ত্রহীন এটি প্রতিটি দেশে নিবাস গেড়েছে। এটির গতিবিধি কোনো যুদ্ধের আইন কিংবা ‘প্রটোকল’ ব্যতিরেকে। সংক্ষেপে তার কাছে তারই আইন আছে। এটা করোনাভাইরাস; আরো সুপরিচিত কোভিড-১৯ নামে (কারণ তার আবির্ভাব হয়েছে ২০১৯ সালে)। 

মুসেভেনি বলেন, আশার কথা এ সেনাদের একটি দুর্বলতা আছে এবং তাতেই তাদের পরাভূত করা যায়। আর এর জন্য আমাদের মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় যখন আপনি তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে। জনগোষ্ঠী যদি তাকে মুখোমুখি হতে বাধা দেয়, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে এটি বেঁকে যায়। এটি অসহায় হয়ে যায় যখন আপনি আপনার লক্ষ্যস্থির রাখেন। অর্থাৎ দুহাতে স্যানিটাইজ রাখেন; যত সময় সম্ভব।

তিনি বলেন, নষ্ট শিশুর মতো এটি রুটি ও মাখনের জন্য কান্নার সময় নয়। সর্বোপরি পবিত্র গ্রন্থ আমাদের বলে, মানুষ শুধু রুটির দ্বারা বাঁচতে পারে না। অবশ্যই তাকে মানতে হয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা। চলুন রোগের বিষয়ে চর্চা করি। চলুন আমাদের ভাইদের রক্ষা করি। আর সময় নেই। আমাদের রক্ষা করতে হবে স্বাধীনতা, উদ্যোগ ও সমাজ। এই জরুরি সময়ের মাঝখানে আমাদের চর্চা করতে হবে প্রয়োজন ও সেবার; চর্চা করতে হবে অন্যকে ভালোবাসার প্রয়োজনীয়তারও।

উগান্ডার প্রেসিডেন্টের দেওয়া জাতির উদ্দেশে ভাষণ আমাদের দেশের জন্যও একটি দিকনির্দেশনা। অর্থনৈতিকভাবে দেশটি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। তিনি জাতির সবাইকে নষ্ট ছেলের মতো এই কোভিড যুদ্ধে রুটি-মাখনের জন্য কান্না করতে নিষেধ করেছেন। রুটি-মাখন আসলে প্রতীকী রূপ। এটি আমাদের জন্য হবে ভাত মাখানো। যুদ্ধের ময়দানে ভাত খেয়ে যেতে হয় না; কেউ যায়ও না। এ দেশে তা হয়েছে। বাজার পুরোটা বাসায় নিয়ে চলে এসেছি বিগত সময়ে। এতে বাজার পরিস্থিতি ধ্রুবতার মতো গরম হয়েছে। আমাদের বড় বেশি প্রয়োজন! এভাবে আমরা অবচেতন কিংবা চেতনে মৃত্যুকে ডেকে এনেছি নিশ্চয়! সব কিছুর জন্য বোধ জাগ্রত হওয়া প্রয়োজন।  

আমাদের বুঝতে হবে ঠিক এই সময়ে কী করণীয়। অথচ আমরা দেখি সরকারের যে-কোনো সঠিক সিদ্ধান্তে কোনো না কোনো গোষ্ঠী বাগড়া দেবেই এবং দিচ্ছে। ফলাফল যুক্তরাজ্যের লাল তালিকার চার দেশের মাঝে একটি বাংলাদেশ। আবার যুক্তরাজ্যের আকাশপথ আমাদের জন্য অবারিত রেখে ভাইরাসটি এদেশে এনেছি, আনছি আমরাই! 

একটু পেছনে ফেরা যেতে পারে। এ দেশে ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য অনেকাংশে দায়ী আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। তারা ২০২০ সালের শুরুতে দেশে ভাইরাসটি বহন করে নিয়ে আসেন এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশে যান। তারা কোয়ারেন্টাইনে যেতে অনীহা দেখান। এয়ারপোর্টে নেমে অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে মা-বাবা-স্বজনদের কাছে ফিরে যান।

অথচ গল্পটি সুন্দর হতো যদি স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে এ দেশবাসী ও স্বজনের মৃত্যুর কারণ না হতেন। তারা ভিনদেশে প্রতিকূল পরিবেশে আইন মেনে এসেছেন। দেশে এসেই যত বিপত্তি। ফলে করোনা নামের অতিক্ষুদ্র ভাইরাসটি এখন দেশের সব প্রান্তে এবং আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ এবং এর দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব আমাদের কোথায় নিয়ে যায় তা দেখার বিষয়। ভালো কিংবা আলো খুব বেশি দেখা যাচ্ছে না। দেখা যেতে পারে, তার জন্য দেশের জনগণকে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মতো দূরদর্শী চিন্তা করতে হবে। তার নির্দেশনা আমরাও পালন করতে পারি।

রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘অমানুষ বাঙালি’ তা কি করবে? উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সুদূরপ্রসারী ও বিচক্ষণ কথামালা কি প্রচারিত হবে এদেশে? যুদ্ধের ময়দানে আমরা ভুলে যাই জৈবিক চাহিদা। ফলে ভোগ-বিলাসিতা থাকার কথা না মানুষের। কিন্তু বিপরীত চিত্রই দেখা যায় বাংলাদেশে।

মুসেভেনি তার ভাষণে সবচেয়ে ভালো কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষ কাঁটাতারের বাইরে। তাই তার কথা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের একটি দুর্বলতা আছে। এটি ছড়াতে প্রাণের প্রয়োজন হয়। এজন্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট বলেছেন এবং আমরাও জানি কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় তখন আপনি যখন তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে বলে জানিয়েছেন মুসেভেনি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি, যেমনটি করেছে তারা। দেশটিতে আর মৃত্যুর মিছিল নেই। তারা স্বাভাবিক জীবনে চলে এসেছে। এছাড়া বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের দ্বারা মৃত্যুপুরী থেকে পরিত্রাণ পেয়েছে ইউরোপের অনেক দেশও। সময় এসেছে এ দেশের মানুষের বোধোদয় হওয়ার। আমরা এ যুদ্ধ থেকে কীভাবে নিজেকে সুরক্ষা করব? না-কি মুসেভেনির কথার মতো নষ্ট ছেলে হয়ে প্রাণ সংহরণের কালে ভাত মাখাব এবং তা না করতে পারলে মায়াকান্না করব?

এমন মায়াকান্না আমাদের ভালো কিছু দেবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য দ্বারা আমাদের ভাইরাসটির মুখোমুখি হতে হবে। সবার আগে আমাদের সদিচ্ছা জাগ্রত করতে হবে। পারস্পরিক মুখোমুখি হওয়া বাদ দিতে হবে। প্রাণে-প্রাণে ভালোবাসা থাকবে; দূর থেকে। এতেই যে আমরা পরস্পরের কাছে আসব। করোনা দূরে কোথাও পালাবে। এভাবেই ক্রমশ করোনা মুক্ত হবে পৃথিবী। আমরা বাস করব একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বিশ্বে; অবশ্যই সোনার বাংলার, সোনার মানুষ হয়ে। তার জন্য ত্যাগ চাই, অবুঝ বালক কিংবা অসচেতন নাগরিক হলে তা সম্ভব নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হব আমরা ইওয়েরি মুসেভেনির সূত্র ধরে।   

 

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

এই মাত্র | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা