শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

রায়হান উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার হাতেই

উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি সম্প্রতি মারণব্যাধি করোনাভাইরাস সম্পর্কে সে দেশের জনগণকে সতর্ক করে বলেছেন, সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে, তাকে পুরো জগৎকে দেখাশোনা করতে হয়। তিনি উগান্ডার নির্বোধ (ইডিয়ট) জনগণকে দেখাশোনা করতে উগান্ডায় থাকেন না।

১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশও এ বাস্তবতার বাইরে নয়। সৃষ্টিকর্তা এদেশের মানুষকে নিয়েও পড়ে থাকেন না। ২০১৯ সালের শেষ দিকে যখন করোনা হানা দেয়, ঠিক তখন থেকেই এ দেশের মানুষের গা-ছাড়া ভাব। স্বাস্থ্যবিধি মানাকে সরকারের চাপ বলে এদেশের মানুষ মনে করেন। সরকারের কোনো পরামর্শ ও উপদেশ অমান্য করতেই যেন দেশের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। 

যে-কোনো দুর্বিপাকে সরকার বেকায়দায় পড়লে এদেশের মানুষ খুশি হন। তারা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করেন না যে, সে নিজেও সরকারের অংশ এবং মহামারী বা দেশের যে কোনো দুর্যোগে তারও ভূমিকা বা দায়িত্ব আছে।

টানা ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় কেউ কাউকে বাড়ির ভেতরে থাকার কথা বলেন না। প্রত্যেকে নিজের ইচ্ছাতেই বাড়িতে থাকেন। যদি আপনি বাড়ির ‘বেইসমেন্টে’ থাকেন; যুদ্ধ অব্যাহত থাকা পর্যন্ত বাড়ির নিচ আর গুহায় (বেইসমেন্টে) থাকতে হলে তাতেও আপনার আপত্তি থাকবে না। 

তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নিজের সুরক্ষা সবাই বোঝেন। কিন্তু আমরা দেখি বিপরীত কিছু। আমাদের দেশে অর্থাৎ গরমের দেশে করোনা ঠিক সুবিধা করতে পারবে না বলে মনে করে শুরু থেকেই আমরা গা ছেড়ে দিয়েছি। এতে করেই ক্রমেই শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে এদেশে।

ইওয়েরি মুসেভেনি আরও বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার স্বাধীনতা ফলাতে যাবেন না। আপনি স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করবেন, বেঁচে থাকার স্বার্থেই। তিনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ক্ষুধা নিয়ে অভিযোগ করবেন না। আপনি ক্ষুধা বয়ে বেড়াবেন এবং বেঁচে থাকার প্রার্থনা করবেন; এতেই আপনি পুনরায় খেতে পারবেন।

তিনি আরো বলেন, যুদ্ধের সময় আপনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য তর্ক করতে যাবেন না। সময় থাকলেও আপনি তা বন্ধ রাখবেন এবং আপনার জীবন চালিয়ে যাবেন। আপনি যুদ্ধের বাইরে থাকতে চাইবেন, কারণ বেঁচে থাকলে আবারো আপনি ব্যবসায় যেতে পারবেন। ইওয়েরি মুসেভেনি বলেন, বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত আপনার সময় আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন স্বভূমে আরেকটি দিন বেঁচে থাকবেন বলে।

বিপরীতে বাংলাদেশে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নিন্দুকরা বলেন, এদেশের মানুষ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কিছু করেন না। উটকো ঝামেলা এড়াতে তারা মাস্ক পরেন। হরহামেশা দেখা যায়, কোথাও সুযোগ পেলে তারা মজমা জমিয়ে দেন। যেন দেশে কিছুই হয়নি এমন একটা ভাব। করোনা মহামারী ঈমানদারদের ধরে না-এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়ে এদেশে। শুরু থেকেই এদেশের মানুষ পরিপূর্ণ লকডাউন পালনে সহায়তা করেনি। তারা বিপরীতে মনে করেছে, এ ভাইরাস এদেশে সুবিধা করতে পারবে না। ফলাফল এখন মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। হাসপাতালগুলো রোগীতে পরিপূর্ণ। কোথাও আইসিইউ ফাঁকা নেই। কেউ মারা গেলেই তা শুধু ফাঁকা হচ্ছে। গণমাধ্যমের সর্বশেষ খবরে শুধু রাজধানীতে আইসিইউ খালি আছে সাতটি। দেশে এখন আক্রান্তদের একান্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি আছে।

মুসেভেনি বলেন, যুদ্ধের সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যায় না বলে উদ্বিগ্ন হবেন না। আপনি প্রার্থনা করবেন সরকার যেন চাপ প্রয়োগ করে তাদের সেনাপ্রশিক্ষণ না দেয়। তিনি বলেন, বিশ্ব এখন একটি যুদ্ধের ময়দানে আছে। যে যুদ্ধে বন্দুক ও গুলি নেই, নেই কোনো সৈনিক, নেই কোনো সীমানা, নেই কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি। কোনো যুদ্ধের কক্ষও নেই।

গভীর ও পর্যবেক্ষণমূলক কথা হলো-করোনা একটি অদৃশ্য যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কিছুই দৃশ্যমান না। এ যুদ্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতেও অদৃশ্য কিছু করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা অদৃশ্য কাজই। আপনি কী করছেন দেখতে বা জানতে আসবে না সরকার। আপনি নিজের সুরক্ষা কতটুকু করছেন তা দেখা কিংবা অনুধাবনের বিষয় নয়। আর যুদ্ধের গতিবিধি যুদ্ধের মতোই। তা কোনদিকে বাঁক নেয় এটি আপনার-আমার প্রতিপালনের ওপর নির্ভর করে। 

তিনি আরো বলেন, সৈনিকরা এই যুদ্ধে ক্ষমাহীন। এটি নির্বিচার যুদ্ধ; যাতে শিশু, নারী এবং উপাসনাস্থলের প্রতি কোনো সম্মান দেখানো হয় না। সৈনিকদের কোনো আকর্ষণ নেই যুদ্ধের বস্তুর ওপর। এতে কোনো অভিপ্রায় নেই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। আলোচনা হয় না সমৃদ্ধ খনিজসম্পদ নিয়ে। এই যুদ্ধে নেই কোনো ধর্ম, নেই কোনো জাতিগত কিংবা আদর্শিক আধিপত্য। এই যুদ্ধ কোনো জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও নয়। এটি অদৃশ্য বহরের নির্মম কার্যকর সেনাদল। এটির আছে একমাত্র আলোচ্যসূচি ‘মৃত্যুর ফসল’। এই যুদ্ধের একমাত্র সন্তুষ্টি বিশ্বকে একটি মৃত্যুপুরী বানানো। তার সক্ষমতা আছে লক্ষ্যপূরণে এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়। স্থল ছাড়া, উভচর এরিয়েল যন্ত্রহীন এটি প্রতিটি দেশে নিবাস গেড়েছে। এটির গতিবিধি কোনো যুদ্ধের আইন কিংবা ‘প্রটোকল’ ব্যতিরেকে। সংক্ষেপে তার কাছে তারই আইন আছে। এটা করোনাভাইরাস; আরো সুপরিচিত কোভিড-১৯ নামে (কারণ তার আবির্ভাব হয়েছে ২০১৯ সালে)। 

মুসেভেনি বলেন, আশার কথা এ সেনাদের একটি দুর্বলতা আছে এবং তাতেই তাদের পরাভূত করা যায়। আর এর জন্য আমাদের মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় যখন আপনি তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে। জনগোষ্ঠী যদি তাকে মুখোমুখি হতে বাধা দেয়, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে এটি বেঁকে যায়। এটি অসহায় হয়ে যায় যখন আপনি আপনার লক্ষ্যস্থির রাখেন। অর্থাৎ দুহাতে স্যানিটাইজ রাখেন; যত সময় সম্ভব।

তিনি বলেন, নষ্ট শিশুর মতো এটি রুটি ও মাখনের জন্য কান্নার সময় নয়। সর্বোপরি পবিত্র গ্রন্থ আমাদের বলে, মানুষ শুধু রুটির দ্বারা বাঁচতে পারে না। অবশ্যই তাকে মানতে হয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা। চলুন রোগের বিষয়ে চর্চা করি। চলুন আমাদের ভাইদের রক্ষা করি। আর সময় নেই। আমাদের রক্ষা করতে হবে স্বাধীনতা, উদ্যোগ ও সমাজ। এই জরুরি সময়ের মাঝখানে আমাদের চর্চা করতে হবে প্রয়োজন ও সেবার; চর্চা করতে হবে অন্যকে ভালোবাসার প্রয়োজনীয়তারও।

উগান্ডার প্রেসিডেন্টের দেওয়া জাতির উদ্দেশে ভাষণ আমাদের দেশের জন্যও একটি দিকনির্দেশনা। অর্থনৈতিকভাবে দেশটি বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। তিনি জাতির সবাইকে নষ্ট ছেলের মতো এই কোভিড যুদ্ধে রুটি-মাখনের জন্য কান্না করতে নিষেধ করেছেন। রুটি-মাখন আসলে প্রতীকী রূপ। এটি আমাদের জন্য হবে ভাত মাখানো। যুদ্ধের ময়দানে ভাত খেয়ে যেতে হয় না; কেউ যায়ও না। এ দেশে তা হয়েছে। বাজার পুরোটা বাসায় নিয়ে চলে এসেছি বিগত সময়ে। এতে বাজার পরিস্থিতি ধ্রুবতার মতো গরম হয়েছে। আমাদের বড় বেশি প্রয়োজন! এভাবে আমরা অবচেতন কিংবা চেতনে মৃত্যুকে ডেকে এনেছি নিশ্চয়! সব কিছুর জন্য বোধ জাগ্রত হওয়া প্রয়োজন।  

আমাদের বুঝতে হবে ঠিক এই সময়ে কী করণীয়। অথচ আমরা দেখি সরকারের যে-কোনো সঠিক সিদ্ধান্তে কোনো না কোনো গোষ্ঠী বাগড়া দেবেই এবং দিচ্ছে। ফলাফল যুক্তরাজ্যের লাল তালিকার চার দেশের মাঝে একটি বাংলাদেশ। আবার যুক্তরাজ্যের আকাশপথ আমাদের জন্য অবারিত রেখে ভাইরাসটি এদেশে এনেছি, আনছি আমরাই! 

একটু পেছনে ফেরা যেতে পারে। এ দেশে ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য অনেকাংশে দায়ী আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। তারা ২০২০ সালের শুরুতে দেশে ভাইরাসটি বহন করে নিয়ে আসেন এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশে যান। তারা কোয়ারেন্টাইনে যেতে অনীহা দেখান। এয়ারপোর্টে নেমে অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে মা-বাবা-স্বজনদের কাছে ফিরে যান।

অথচ গল্পটি সুন্দর হতো যদি স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে এ দেশবাসী ও স্বজনের মৃত্যুর কারণ না হতেন। তারা ভিনদেশে প্রতিকূল পরিবেশে আইন মেনে এসেছেন। দেশে এসেই যত বিপত্তি। ফলে করোনা নামের অতিক্ষুদ্র ভাইরাসটি এখন দেশের সব প্রান্তে এবং আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ এবং এর দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব আমাদের কোথায় নিয়ে যায় তা দেখার বিষয়। ভালো কিংবা আলো খুব বেশি দেখা যাচ্ছে না। দেখা যেতে পারে, তার জন্য দেশের জনগণকে উগান্ডার প্রেসিডেন্টের মতো দূরদর্শী চিন্তা করতে হবে। তার নির্দেশনা আমরাও পালন করতে পারি।

রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘অমানুষ বাঙালি’ তা কি করবে? উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সুদূরপ্রসারী ও বিচক্ষণ কথামালা কি প্রচারিত হবে এদেশে? যুদ্ধের ময়দানে আমরা ভুলে যাই জৈবিক চাহিদা। ফলে ভোগ-বিলাসিতা থাকার কথা না মানুষের। কিন্তু বিপরীত চিত্রই দেখা যায় বাংলাদেশে।

মুসেভেনি তার ভাষণে সবচেয়ে ভালো কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষ কাঁটাতারের বাইরে। তাই তার কথা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের একটি দুর্বলতা আছে। এটি ছড়াতে প্রাণের প্রয়োজন হয়। এজন্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট বলেছেন এবং আমরাও জানি কোভিড-১৯ সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখলে বেঁচে থাকতে পারে না। এটি সফলতা পায় তখন আপনি যখন তার মুখোমুখি হবেন। এটি মুখোমুখি হতে পছন্দ করে বলে জানিয়েছেন মুসেভেনি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি, যেমনটি করেছে তারা। দেশটিতে আর মৃত্যুর মিছিল নেই। তারা স্বাভাবিক জীবনে চলে এসেছে। এছাড়া বিচক্ষণ সিদ্ধান্তের দ্বারা মৃত্যুপুরী থেকে পরিত্রাণ পেয়েছে ইউরোপের অনেক দেশও। সময় এসেছে এ দেশের মানুষের বোধোদয় হওয়ার। আমরা এ যুদ্ধ থেকে কীভাবে নিজেকে সুরক্ষা করব? না-কি মুসেভেনির কথার মতো নষ্ট ছেলে হয়ে প্রাণ সংহরণের কালে ভাত মাখাব এবং তা না করতে পারলে মায়াকান্না করব?

এমন মায়াকান্না আমাদের ভালো কিছু দেবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা, শৃঙ্খলা ও ধৈর্য দ্বারা আমাদের ভাইরাসটির মুখোমুখি হতে হবে। সবার আগে আমাদের সদিচ্ছা জাগ্রত করতে হবে। পারস্পরিক মুখোমুখি হওয়া বাদ দিতে হবে। প্রাণে-প্রাণে ভালোবাসা থাকবে; দূর থেকে। এতেই যে আমরা পরস্পরের কাছে আসব। করোনা দূরে কোথাও পালাবে। এভাবেই ক্রমশ করোনা মুক্ত হবে পৃথিবী। আমরা বাস করব একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বিশ্বে; অবশ্যই সোনার বাংলার, সোনার মানুষ হয়ে। তার জন্য ত্যাগ চাই, অবুঝ বালক কিংবা অসচেতন নাগরিক হলে তা সম্ভব নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হব আমরা ইওয়েরি মুসেভেনির সূত্র ধরে।   

 

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৩২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা