শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া অনেকটাই গুমোট ও ঝাপসা। প্রচ- অস্থিরতা না লাগলেও এ অবস্থাটি অস্বস্তিকর। জনগণের আবেগ-অনুভূতি একেবারেই নিস্পৃহ। এ অস্বস্তিকর নীরবতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের ক্লান্তিময় নিস্তব্ধতা রাজনীতিতে সংকট তৈরি তো করেই, উদ্বেগেরও জন্ম দেয়। সভা-সমিতি এবং মিছিলের দৃপ্ত পদচারণা সৃজনশীল হলে জাতিকে তা কল্যাণকর সম্মুখের দিকে এগিয়ে দেয়। আর সেটি যদি নিতান্তই নেতিবাচক, উদ্দেশ্যহীন বা মতলববাজি হয় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে ওই বিরোধিতা তাদের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। জাতির জন্য অকল্যাণকর তো বটেই।

বাংলাদেশ আজ অনেকটাই বিরোধী দলশূন্য। পল্টন, বায়তুল মোকাররমে কোনো সভা নেই, মিছিলেও নেই কোনো পদচারণা। সবই যেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, প্রাণহীন, স্থবির। এহেন পরিস্থিতিতে সরকার হয়তো স্বস্তিবোধ করতে পারে, নিস্পৃহ ও অকার্যকর বিরোধী দলকে রেখে পুলকিত চিত্তে মনে মনে বলতেও পারে- আহা বেশ বেশ, বিরোধিতার নেই কোনো রেশ; সুখের রাজ্য গড়িয়া উঠেছে সোনার বাংলাদেশ। এ ধরনের অমূলক ও ভ্রান্ত চেতনা সরকারকে স্বৈরাচারের দিকে ঠেলে দেয় এবং দেশের অযুত নাগরিক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। দেশ একটি ঘনকালো নিকষ অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে থাকে। শেখ হাসিনা যাই ভাবুন না কেন, রাজনীতিতে এ প্রাণহীন নিস্তব্ধতা জাতির জন্য এমনকি তাঁর জন্যও কল্যাণকর নয়। সুস্থ রাজনীতি না থাকলে রাজনীতিতে অপসংস্কৃতির সৃষ্টি হয়। সরকার এবং সরকারের বাইরে যারা জটিল মানসিকতায় আক্রান্ত, বিভ্রান্ত মননে তারা সামাজিক অনাচার এমনকি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একটি সাম্প্রদায়িক লঙ্কাকান্ড তৈরিতে ব্যাপৃত হন। একটা বিশাল অজগরের মতো তারা ভয়াবহ ফণা তুলে তাদের বিষাক্ত ছোবলে সমাজে মর্মান্তিক বিষ ছড়িয়ে দেয়। একটি প্রবাদ আছে- ‘নেই রাজনীতির দেশে অপরাজনীতি থাকবেই’। বাংলাদেশে সেই অপরাজনীতির বিপুল সমাহার প্রায়শই দৃশ্যমান হয়।

এই তো সেদিন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে দেশ আমাদের এ বাংলাদেশে একটি স্বকল্পিত অনভিপ্রেত ঘটনাকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত সুকৌশলে যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও উন্মাদনা সৃষ্টির অপচেষ্টা করা হলো, তাতে সফল হলে একটি মারাত্মক ও অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ঘটে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের অনুসন্ধানে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত যে নামটি ওঠে এসেছে, সেটি একটি মুসলমান যুবকের। তাতে ঘটনাটি যে সুপরিকল্পিত একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল- তা বোধগম্য করতে কষ্ট হয় না। সামাজিক চেতনাই ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে পারে।

করোনাভাইরাস কবলিত বিশ্বে অদ্ভুত আকারের সামাজিক বিপর্যয় ঘটে যাচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যার আধিক্যের দিক থেকে বিশ্বের সপ্তম জনবহুল এ দেশটি বিপর্যস্তও হতে পারত। পাশ্চাত্যের সভ্যতা ও উন্নয়নের শীর্ষে থাকা দেশগুলো নানাবিধ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। বাংলাদেশে বলতে গেলে তেমন সম্পদ ও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য নেই। তবুও আল্লাহতায়ালা আমাদের যে অন্তর্নিহিত ঐশ্বর্য প্রদান করেছেন এবং এ বাংলার প্রাকৃতিক ঔদার্যের প্রভাবে আমাদের যে মনন তৈরি হয়েছে, তারই আবির মেখে এ বাংলার মানুষগুলো শান্তিপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যে যুগ যুগ ধরে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি আমলে সরকারি প্রণোদনায় যে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ও দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে, তাকেও বাংলা মায়ের দুরন্ত দামাল ছেলেরা অমিত বিক্রমে বারবার রুখে দিয়েছে।

পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক জান্তা আমাদের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করার লক্ষ্যে এতখানি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল যে, ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সৃষ্ট বিপুল বিস্তীর্ণ সংগীত ও সাহিত্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জাগ্রত বাঙালি সেটি মেনে নেয়নি এবং জাতীয় পর্যায়ে সেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে দেয়নি। বলা নিষ্প্রয়োজন, ভাষা থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্য অঙ্গনে পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্রের বিভিন্ন আক্রমণ নেমে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানানো হয়। তাইতো ঘনঘোর কালো অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া পবিত্র সূর্যকে ক্রমাগত দুর্বার গণআন্দোলন এবং পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনে।

বাংলাদেশে হিন্দুরা নিঃসংশয় চিত্তে নিরাপত্তার আবর্তে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামাজিক অবস্থানে তাদের বিশাল গুরুত্ব ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের অভিশাপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। মমতা ব্যানার্জি প্রাণান্ত চেষ্টা করেও সুরাহা করতে পারছেন না। মুসলমানদের সামাজিক অবস্থা ক্রমেই বেহাল হয়ে উঠছে। চাকরি-বাকরি নেই বললেই চলে। ভারী শিল্পের তো প্রশ্নই ওঠে না, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পেও মুসলমানদের অবস্থা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। মুসলমান পরিবার থেকে যে ভাগ্যবান যুবক প্রবাসে পাড়ি দিতে পারছেন তাদের পরিবার কিছুটা রক্ষা পেলেও সাধারণ পরিবারগুলোর অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন। সুরাট ও গুজরাটের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা চরম আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করলেও বিগত নির্বাচনে তারা একাট্টা হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দিয়েছেন তা ভারতীয় রাজনীতির একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। নির্বাচনকালে পশ্চিমবঙ্গে আওয়াজ উঠেছিল- তৃণমূলকে ভোট দাও, মমতার হাতকে শক্তিশালী কর। মমতা ব্যানার্জি বিগলিত চিত্তে হাস্যবদনে নিগূঢ় ঐক্যবদ্ধ মুসলমানদের সর্বাত্মক সমর্থনে বিপুল বিজয়ের আনন্দ আস্বাদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের সব মুসলমানই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে মমতার কাছ থেকে নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেন।

মমতা ব্যানার্জি চতুর ও বুদ্ধিমতী রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতি প্রদত্ত সমর্থনকে তিনি যথাযথ সম্মান করবেন এবং মুসলমানদের একচেটিয়া সমর্থনে অভিষিক্ত হবেন। কেন্দ্রে সোনিয়া গান্ধীকে তিনি বশ করতে পারলেন না। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর জনসভায় সোনিয়ার দীপ্ত উপস্থিতি তারই প্রমাণ বহন করে। রাহুল গান্ধী ভারতীয় রাজনীতিতে আপন ব্যক্তিত্ব ও ঐশ্বর্যে কংগ্রেসকে মহিমান্বিত করতে পারছেন না। তিনি নিতান্তই সাদামাটা গোবেচারা টাইপ ভদ্রলোক। তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধীর সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের কোনো আভাই তাঁর মধ্যে নেই। যদিও তিনি মূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী ও ভগ্নী প্রিয়াঙ্কা তাঁকে শর্তহীন সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন, তবুও তিনি শেষরক্ষা করতে পারবেন কিনা তার কোনো লক্ষণই পরিদৃষ্ট হচ্ছে না। তবুও ভারতের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী অসাম্প্রদায়িক কংগ্রেসকেই সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিগত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মুসলমানদের সমর্থনে মমতাকেই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ দিয়েছে। এ প্রাসঙ্গিকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে এলে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় সুদৃঢ়ভাবে অবস্থান করছেন। তিনি প্রায়শই বলেন, এবার তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাবেন। আল্লাহ মালুম। যদি ধরে নেওয়াই হয়, তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না, প্রধানমন্ত্রী রইবেন না, তাহলে কে হবে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি? শেখ রেহানা? জয়? পুতুল? কাউকেই তো সেভাবে প্রতিভাত হতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের সবার অলক্ষ্যে ও অজান্তে পারিবারিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতায় শুধু শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়-পুতুলই নয়, বিএনপির চরম বিতর্কিত এবং আদালতে সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমানও বিএনপির সুপ্রতিষ্ঠিত নেতা। ১৩ বছর ধরে তিনি প্রবাস জীবনযাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে বিএনপির অনেক হোমরাচোমরা ও জাঁদরেল নেতা প্রায়শই লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে খাজনা-ট্যাক্সও দিয়ে আসেন। বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ও কর্মকান্ড নেই বলেই এখানে কোনো সৃজনশীল নতুন নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না।

আমি বারবার বলতে চেয়েছি, গণতন্ত্রের সফলতা ও গণতান্ত্রিক শাসনকে নিশ্চিত করতে হলে কার্যকর বিরোধী-দল অবশ্যই প্রয়োজন। ল্যাংড়া-খোড়া চলৎশক্তিহীন অথর্ব ও অকার্যকর বিরোধী দল দেশে বিরাজ করলে দূরদর্শিতা-বিবর্জিত সরকার খুশি হতে পারে। কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করে না। বরং কালে কালে জনগণের মৌলিক অধিকারই বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইথারে একটি সংবাদ ছড়িয়ে গেছে যে, শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি অলিখিত সমঝোতা করে ফেলেছেন। এমনিতেই খালেদা জিয়া সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত। অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে বর্তমানে তিনি কারাগারের বাইরে রয়েছেন। এটি শেখ হাসিনার অনুগ্রহ না কৌশল তা বোঝা কঠিন। তবে রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় তাঁর আনুকূল্য প্রত্যাহার করলে খালেদা জিয়াকে আবার কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে হবে। এ আশঙ্কা ও উৎকণ্ঠায় সর্বদাই তাঁর জীবন অস্থির ও অতিষ্ঠ থাকারই কথা। এ অস্থিরতা বর্তমান রাজনীতিতে তাঁকে সর্বদাই তাড়া করছে কিনা- তা বিশ্লেষণের বিষয়।

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটাই অরাজনৈতিক মহিলা। ঘটনাচক্রে পরিস্থিতির আবহে জিয়ার বিধবা পত্নী হিসেবে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির কেতন উড়িয়ে এদেশের রাজনীতিতে তাঁর সদর্প আবির্ভাব। এদেশে ভারতবিরোধী রাজনীতি এমনিতেই সহজসাধ্য। একটি বিপুল জনগোষ্ঠী হৃদয়ের বিদগ্ধ গর্ভে ভারতবিরোধী উত্তাপ অনুভব করে পুলকিত হন। তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে পরম আয়েশে সহজসাধ্য রাজনীতি করেছেন খালেদা জিয়া। সেই অর্থে শেখ হাসিনাকে অনেকটাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একটি বিদগ্ধ ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্বীয় বাসভবনে প্রতিনিয়ত রাজনীতির চর্চা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তিলে তিলে দগ্ধিভূত হৃদয়ে তিনি অবলোকন করেছেন নিজ মাতার অসংখ্য দিনের বিরূপ আবহকে। তাই তাঁকে পোড়খাওয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু কেন জানি না বেগম খালেদা জিয়া কোনো সংগ্রাম না করেই, কোনো নির্যাতন-নিগ্রহের শিকার না হয়েই ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নির্লিপ্ত অবসরে ভাবলেশহীন হৃদয়ে জাবর কাটছেন। সেটা আমার একেবারেই বোধগম্য নয়।

নতুন প্রজন্মের উপলব্ধির জন্য উল্লেখ করা প্রয়োজন- হিমাচলপ্রতিম ব্যক্তিত্বের অধিকারী বঙ্গবন্ধু রাজনীতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতেন। তবুও শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ৬ দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন এবং ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই ছিল মূল কারিগর। ছাত্রলীগ যদি তার অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকায় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের সূর্যালোকে উদ্ভাসিত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও জাগ্রত করতে না পারত তাহলে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান হতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু অবমুক্ত হতেন না, ৭০-এর গণভোট আদায় করা ও এ ভোটে বঙ্গবন্ধুর সপক্ষে শতকরা ৯৯টি আসন প্রাপ্তিও সম্ভব হতো না। বিস্মৃত হলে চলবে না, নির্বাচনের এ ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর হাতকে শুধু শক্তিশালীই করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার শর্তহীন অধিকার প্রদান করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে ওই ম্যান্ডেটটি না আসলে আমাদের পক্ষে স্বাধীনতার পটভূমি তৈরি করা সম্ভব হতো না। সমস্ত সত্তায় ইতিহাসকে ধারণ করি বলেই উদ্বেলিত চিত্তে ঘোষণা করতে চাই, গণতান্ত্রিক পথে সুবিন্যস্ত পথপরিক্রমণই বাঙালিকে সশস্ত্র হওয়ার উপাদান জুগিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন, আর বাংলাদেশের প্রতিটি নিভৃত কন্দরে নগরে-বন্দরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও প্রতীতি জুগিয়েছিল বলেই ১৬ ডিসেম্বর হিংস্র পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীকে আত্মসমর্পণে আমরা বাধ্য করতে পেরেছিলাম।

বর্তমানে পারিবারিক রাজনীতির অভিশাপ এতখানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে যে, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান আজ অনুল্লিখিত, নিঃশেষিত ও অবলুপ্তপ্রায়। কেউ কেউ আমাকে বলেন, ইতিহাস একদিন সত্য তুলে ধরবেই। কিন্তু আমি এ আশ্বাসে কোনো ভরসা পাই না।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ