শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫০, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

প্রশ্নটা জোরেশোরেই ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতি সচেতনদের মনে তো বটেই-সাধারণ নাগরিকদের মনেও অনেক প্রশ্ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে। বিশেষত, দেশি ও বিদেশিদের কাছে সরকারপ্রধান হিসেবে গ্রহণযোগ্য শেখ হাসিনার বিপরীতে প্রধান বিরোধী শক্তি দাবিদার বিএনপির মুখ কে?

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী? এক লাফে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা? আ স ম রব-মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নতুন বিরোধী রাজনৈতিক জোট গঠন? আওয়ামী লীগের মিত্রদের সরকারবিরোধী সুর চড়া হওয়া? সংসদ ভবনের এলডি হলে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতাহাতি? বিচ্ছিন্নভাবে দেশের কয়েকটি জেলায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করা? চাঁদপুরের বালুখেকো সেলিম খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা?

না-কি বিগত নির্বাচনে ইমাম মনোনয়নে বিএনপির ভুল ছিল, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই স্বীকারোক্তি?

কোন ড. মোশাররফ? যিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য। সেই মোশাররফ যিনি দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। বিএনপির দুই পূর্ণ মেয়াদের সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্দান্ত প্রতাপশালী মন্ত্রী। আর স্বল্পকালীন বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কী বললেন তিনি?

বিএনপির রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মীর ‘স্যার’ খ্যাত ড. মোশাররফ দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, বিগত সংসদ নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মানাটা বড্ড ভুল ছিল বিএনপির। এতদিন ধরে বিএনপির নেতা, নেতৃত্ব নিয়ে যেসব প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে আলোচনায় ছিল তাতে দলেরই এক শীর্ষ নেতা সিলমোহর দেবেন কে জানতো!

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার অফিসিয়ালি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্নীতিসহ একাধিক মামলায় শুধু সাজাপ্রাপ্তই নন, আইনের চোখে পলাতকও। একইসঙ্গে দল, মিত্র ও নানামহলে বিতর্কিতও। নিজ দলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিদেশে বসে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা তাকে এখনো মেনে নিতে পারেননি ঠিকঠাক।

বিশেষত, বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একুশে আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনা কিংবা বনানীর হাওয়া ভবনে বসে আইনি কর্তৃত্ব বহির্ভূত সরকার পরিচালনায় ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তারেক রহমানের সেই গ্রহণযোগ্যতাই নেই।

তাহলে উপায় কী বিএনপির? জনসম্মুখে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেবেন কে দলটির? গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ই এই প্রশ্ন উঠেছে।

এতটাই যে, কার্যত বাধ্য হয়ে সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোটের লাগাম অনেকটাই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের হাতে ছেড়ে দেয়। নির্বাচনপূর্ব সরকারের সঙ্গে সংলাপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপরীতে আলোচনার টেবিলে বিরোধীদের প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এই আইনজীবী।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে তখন এ-ও খবরের শিরোনাম হয়, দেশের সংবিধানপ্রণেতা কতটা ‘চিজ কেক’ পছন্দ করেন। তাঁর খাদ্যতালিকায় কী থাকবে আর কী থাকবে না, রসনাপ্রিয় কামাল হোসেনের দিনলিপি সাজানো থাকে কীভাবে- এসবই তখন খবর।
হাজার হলেও সরকারবিরোধী বিএনপি শিবিরের ইমাম বলে কথা! ভেতরে ভেতরে ছায়া সরকারেরও কি প্রধান মুখ তখন ড. কামাল হোসেন?

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম স্নেহধন্য, আওয়ামী লীগের এক সময়ের নীতিনির্ধারক কামাল হোসেনকে ইমাম মানতে কতটা স্বস্তিবোধ করেছিল বিএনপি নেতৃত্ব। প্রকাশ্যে এ নিয়ে তখন কোনো মন্তব্য পাওয়া না গেলেও বিএনপির ভেতরে একটা চাপানো উতর ছিলই।

তবু বিএনপি আর মিত্ররা তখনো কিছুটা খোশ মেজাজে। কেন? পশ্চিমাদের প্রিয় ড. কামাল ম্যাজিকেই আওয়ামী লীগ বধের স্বপ্নে বিভোর বিএনপির তাবড় নেতারা। স্বপ্নভঙ্গ হয়ে যখন হুঁশ ফিরলো বিএনপির তখন সংসদ নির্বাচনে হেরে ‘ভূত’হওয়ার দশা। যতই আগের রাতের ভোট কারচুপিসহ অভিযোগই করা হোক না কেন, সরকার গঠন তো দূরে থাক সংসদে তৃতীয় বিরোধী দল হয়ে গেছে বিএনপি। 

ড. কামালকে নিয়ে মোহভঙ্গ হলেও বিএনপি কিন্তু তখনো তাঁর বিষয়ে ‘স্পিকটি নট’। কেন, কে জানে? বিএনপির ভূমিধস পরাজয়ে দলটির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন যখন, তখন অবাক বিস্ময়ে সবাই লক্ষ্য করলেন দল গঠনের পর এই প্রথম ‘ধানের শীষে’ ভর করে সংসদে পা রেখেছে গণফোরাম। সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোকাব্বির খান এমপি হয়ে নিজেদের ‘ধার’, ‘ভার’ হয়তো বাড়িয়ে নিয়েছেন। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর আসনে এস এ খালেক, হারুন মোল্লার কাছে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত ড. কামাল ৯১-এর পর আর কখনোই জনগণের ভোট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ঝুঁকি নেননি।
বিরোধীদের প্রধান মুখ যদি ক্রাউড পুলার না হন তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনীহা যে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ড. কামাল সরকার পরিবর্তন চান, অংশগ্রহণমূলক অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেন- কিন্তু নিজে নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এই কানাঘুষা অবশ্য বিএনপির মধ্যম সারির নেতৃত্বের মধ্যে গত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল। নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ কারণে ড. কামালের গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব।

আর এখন বিএনপি কাঠগড়ায়ই দাঁড় করিয়ে দিল এক সময় নৌকা প্রতীকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পরাজিত দেশের অন্যতম ‘কস্টলি’ আইনজীবীকে। ড. কামালকে ইমাম নির্বাচন যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকটা কী?

দেশের বিভিন্ন মহলে এক সময় গ্রহণযোগ্য ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে দল ছাড়তে বাধ্য করে বিএনপি। সংস্কারের দাবি তোলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মান্নান ভুঁইয়াও শেষতক বিএনপি করতে পারেননি।

দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনরাও বিএনপির ভেতরে মূল কর্তৃত্বের জায়গায় যেতে পেরেছেন? সেই সুযোগ তাঁর সমসাময়িক কোনো নেতাকেও কি দেওয়া হয়েছে? ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকাররাই কতখানি দলের নীতিনির্ধারণে সুযোগ পেয়েছেন?

বিএনপির অন্দরে কান পাতলে এটি পরিষ্কার শোনা যায়, তারেক-মোশাররফ সম্পর্ক ‘মধুর’। দলে তারেকের দাপটে ড. মোশাররফের ভেতরে বীতশ্রদ্ধ হওয়ার খবর আমাদের জানা আছে। তাঁর মতো আরও অনেক সিনিয়র নেতার ‘আনহ্যাপি’ থাকার খবরও বিভিন্ন সময় কানে আসে। এসব নেতা ধৈর্য হারিয়েছেন কখনো-সখনো। উষ্মা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাদের বিরক্তি আমলে নেবেন কে?

তাই তো এক এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিএনপিতে ইমাম পরিবর্তনের জোরালো দাবি উঠলেও তা অকার্যকর থেকে গেছে।

দণ্ডিত বেগম জিয়া কারাগারে। আইনি ও শারীরিকভাবে দলের নেতৃত্ব দিতে অক্ষম। তবুও বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হয়েছে আরেক দণ্ডিত নেতাকে। এতটাই দেউলিয়াত্ব দেখিয়েছে যে, দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দুর্নীতিগ্রস্ত, দণ্ডিত ব্যক্তির নেতৃত্ব দেওয়ার বিধান রেখেছে। আর এর সুযোগই নিচ্ছেন আইনের চোখে পলাতক, দণ্ডিত তারেক রহমান।

এই হলো বিএনপির নীতি। তাদের ইমাম বদল হয়। কিন্তু নীতি? অনিয়ম, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার এই নীতিকে কী বলে ব্যাখ্যা দেবো? কেন সাজাপ্রাপ্ত, দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিতদের দলের সদস্য পদে বহাল রাখার বিধান গঠনতন্ত্রে সংযোজন করা হলো? বিএনপি কি কখনো এর সদুত্তর দিতে পেরেছে? না-কি পারবে? সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেভাবে বেছে বেছে দণ্ডিত ব্যক্তিদের বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছিল, তা-ও ছিল নজিরবিহীন। 

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়াই যদি নীতি হয় তাহলে সেই বিএনপির নেতৃত্বই বা কে দেবেন? কে হবেন তাদের জোটের ইমাম? অন্য কাউকে এনে বসালে তিনি কি আদৌ পারবেন বিএনপির নেতৃত্ব দিতে?

যে স্টাইলে দল চালিয়েছেন ও চালাচ্ছেন সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান, তার বিপরীতে গিয়ে কি কোনো কিছু করা সম্ভব? দলীয় সংগঠনে তিনি যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন, সব জায়গায় নিজ অনুগামীদের বসিয়েছেন, এটার ব্যতিক্রম কি আর করা যাবে?

কাউকে তোয়াক্কা না করার যে ঐতিহ্য ও উদাহরণ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান সৃষ্টি করেছেন, তাতে কি আর বিএনপিকে একাট্টা রাখা যাবে? জনপ্রিয়, পরিশ্রমী আর স্থানীয়ভাবে শক্তিশালী সংগঠকদের কার্যত হেয়প্রতিপন্ন করে জেলা, মহানগরীতে যে কিছু নিজস্ব অনুগামী বসিয়েছেন নেতৃত্বে তা কি খুব ভালো কোনো ফল দেবে? খুলনার নজরুল ইসলাম মনজু, বরিশালের মজিবর রহমান সারোয়ার, রাজশাহীর মিজানুর রহমান মিনু, চট্টগ্রামের আব্দুল্লাহ আল নোমানদের মতো অনেক পরীক্ষিত সংগঠকের মধ্যে যে অস্বস্তি এ কি কাটাতে পারবে বিএনপি? 

ইমাম বদল হলে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর জঙ্গি তোষণ নীতির পরিবর্তন করতে পারবে বিএনপি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের খুনি আর তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের নীতি থেকে সরে আসতে পারবে? অন্য দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার না করতে দেওয়ার নীতি কি বিএনপি পুরোপুরি অনুসরণ করতে পারবে? হাওয়া ভবনের মতো নতুন কোনো ভবন সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার পরিচালনায় বৈধ কর্তৃত্বের বাইরে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না- এই নীতি নিতে পারবে বিএনপি? এমন অসংখ্য প্রশ্ন আমার মতো দেশের নাগরিকদেরও। এসব প্রশ্নের সুরাহা ছাড়া বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন কি আদৌ সম্ভব?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা