শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫০, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

প্রশ্নটা জোরেশোরেই ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতি সচেতনদের মনে তো বটেই-সাধারণ নাগরিকদের মনেও অনেক প্রশ্ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে। বিশেষত, দেশি ও বিদেশিদের কাছে সরকারপ্রধান হিসেবে গ্রহণযোগ্য শেখ হাসিনার বিপরীতে প্রধান বিরোধী শক্তি দাবিদার বিএনপির মুখ কে?

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী? এক লাফে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা? আ স ম রব-মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নতুন বিরোধী রাজনৈতিক জোট গঠন? আওয়ামী লীগের মিত্রদের সরকারবিরোধী সুর চড়া হওয়া? সংসদ ভবনের এলডি হলে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতাহাতি? বিচ্ছিন্নভাবে দেশের কয়েকটি জেলায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করা? চাঁদপুরের বালুখেকো সেলিম খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা?

না-কি বিগত নির্বাচনে ইমাম মনোনয়নে বিএনপির ভুল ছিল, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই স্বীকারোক্তি?

কোন ড. মোশাররফ? যিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য। সেই মোশাররফ যিনি দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। বিএনপির দুই পূর্ণ মেয়াদের সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্দান্ত প্রতাপশালী মন্ত্রী। আর স্বল্পকালীন বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কী বললেন তিনি?

বিএনপির রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মীর ‘স্যার’ খ্যাত ড. মোশাররফ দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, বিগত সংসদ নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মানাটা বড্ড ভুল ছিল বিএনপির। এতদিন ধরে বিএনপির নেতা, নেতৃত্ব নিয়ে যেসব প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে আলোচনায় ছিল তাতে দলেরই এক শীর্ষ নেতা সিলমোহর দেবেন কে জানতো!

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার অফিসিয়ালি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্নীতিসহ একাধিক মামলায় শুধু সাজাপ্রাপ্তই নন, আইনের চোখে পলাতকও। একইসঙ্গে দল, মিত্র ও নানামহলে বিতর্কিতও। নিজ দলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিদেশে বসে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা তাকে এখনো মেনে নিতে পারেননি ঠিকঠাক।

বিশেষত, বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একুশে আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনা কিংবা বনানীর হাওয়া ভবনে বসে আইনি কর্তৃত্ব বহির্ভূত সরকার পরিচালনায় ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তারেক রহমানের সেই গ্রহণযোগ্যতাই নেই।

তাহলে উপায় কী বিএনপির? জনসম্মুখে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেবেন কে দলটির? গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ই এই প্রশ্ন উঠেছে।

এতটাই যে, কার্যত বাধ্য হয়ে সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোটের লাগাম অনেকটাই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের হাতে ছেড়ে দেয়। নির্বাচনপূর্ব সরকারের সঙ্গে সংলাপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপরীতে আলোচনার টেবিলে বিরোধীদের প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এই আইনজীবী।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে তখন এ-ও খবরের শিরোনাম হয়, দেশের সংবিধানপ্রণেতা কতটা ‘চিজ কেক’ পছন্দ করেন। তাঁর খাদ্যতালিকায় কী থাকবে আর কী থাকবে না, রসনাপ্রিয় কামাল হোসেনের দিনলিপি সাজানো থাকে কীভাবে- এসবই তখন খবর।
হাজার হলেও সরকারবিরোধী বিএনপি শিবিরের ইমাম বলে কথা! ভেতরে ভেতরে ছায়া সরকারেরও কি প্রধান মুখ তখন ড. কামাল হোসেন?

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম স্নেহধন্য, আওয়ামী লীগের এক সময়ের নীতিনির্ধারক কামাল হোসেনকে ইমাম মানতে কতটা স্বস্তিবোধ করেছিল বিএনপি নেতৃত্ব। প্রকাশ্যে এ নিয়ে তখন কোনো মন্তব্য পাওয়া না গেলেও বিএনপির ভেতরে একটা চাপানো উতর ছিলই।

তবু বিএনপি আর মিত্ররা তখনো কিছুটা খোশ মেজাজে। কেন? পশ্চিমাদের প্রিয় ড. কামাল ম্যাজিকেই আওয়ামী লীগ বধের স্বপ্নে বিভোর বিএনপির তাবড় নেতারা। স্বপ্নভঙ্গ হয়ে যখন হুঁশ ফিরলো বিএনপির তখন সংসদ নির্বাচনে হেরে ‘ভূত’হওয়ার দশা। যতই আগের রাতের ভোট কারচুপিসহ অভিযোগই করা হোক না কেন, সরকার গঠন তো দূরে থাক সংসদে তৃতীয় বিরোধী দল হয়ে গেছে বিএনপি। 

ড. কামালকে নিয়ে মোহভঙ্গ হলেও বিএনপি কিন্তু তখনো তাঁর বিষয়ে ‘স্পিকটি নট’। কেন, কে জানে? বিএনপির ভূমিধস পরাজয়ে দলটির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন যখন, তখন অবাক বিস্ময়ে সবাই লক্ষ্য করলেন দল গঠনের পর এই প্রথম ‘ধানের শীষে’ ভর করে সংসদে পা রেখেছে গণফোরাম। সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোকাব্বির খান এমপি হয়ে নিজেদের ‘ধার’, ‘ভার’ হয়তো বাড়িয়ে নিয়েছেন। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর আসনে এস এ খালেক, হারুন মোল্লার কাছে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত ড. কামাল ৯১-এর পর আর কখনোই জনগণের ভোট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ঝুঁকি নেননি।
বিরোধীদের প্রধান মুখ যদি ক্রাউড পুলার না হন তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনীহা যে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ড. কামাল সরকার পরিবর্তন চান, অংশগ্রহণমূলক অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেন- কিন্তু নিজে নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এই কানাঘুষা অবশ্য বিএনপির মধ্যম সারির নেতৃত্বের মধ্যে গত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল। নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ কারণে ড. কামালের গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব।

আর এখন বিএনপি কাঠগড়ায়ই দাঁড় করিয়ে দিল এক সময় নৌকা প্রতীকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পরাজিত দেশের অন্যতম ‘কস্টলি’ আইনজীবীকে। ড. কামালকে ইমাম নির্বাচন যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকটা কী?

দেশের বিভিন্ন মহলে এক সময় গ্রহণযোগ্য ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে দল ছাড়তে বাধ্য করে বিএনপি। সংস্কারের দাবি তোলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মান্নান ভুঁইয়াও শেষতক বিএনপি করতে পারেননি।

দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনরাও বিএনপির ভেতরে মূল কর্তৃত্বের জায়গায় যেতে পেরেছেন? সেই সুযোগ তাঁর সমসাময়িক কোনো নেতাকেও কি দেওয়া হয়েছে? ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকাররাই কতখানি দলের নীতিনির্ধারণে সুযোগ পেয়েছেন?

বিএনপির অন্দরে কান পাতলে এটি পরিষ্কার শোনা যায়, তারেক-মোশাররফ সম্পর্ক ‘মধুর’। দলে তারেকের দাপটে ড. মোশাররফের ভেতরে বীতশ্রদ্ধ হওয়ার খবর আমাদের জানা আছে। তাঁর মতো আরও অনেক সিনিয়র নেতার ‘আনহ্যাপি’ থাকার খবরও বিভিন্ন সময় কানে আসে। এসব নেতা ধৈর্য হারিয়েছেন কখনো-সখনো। উষ্মা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাদের বিরক্তি আমলে নেবেন কে?

তাই তো এক এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিএনপিতে ইমাম পরিবর্তনের জোরালো দাবি উঠলেও তা অকার্যকর থেকে গেছে।

দণ্ডিত বেগম জিয়া কারাগারে। আইনি ও শারীরিকভাবে দলের নেতৃত্ব দিতে অক্ষম। তবুও বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হয়েছে আরেক দণ্ডিত নেতাকে। এতটাই দেউলিয়াত্ব দেখিয়েছে যে, দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দুর্নীতিগ্রস্ত, দণ্ডিত ব্যক্তির নেতৃত্ব দেওয়ার বিধান রেখেছে। আর এর সুযোগই নিচ্ছেন আইনের চোখে পলাতক, দণ্ডিত তারেক রহমান।

এই হলো বিএনপির নীতি। তাদের ইমাম বদল হয়। কিন্তু নীতি? অনিয়ম, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার এই নীতিকে কী বলে ব্যাখ্যা দেবো? কেন সাজাপ্রাপ্ত, দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিতদের দলের সদস্য পদে বহাল রাখার বিধান গঠনতন্ত্রে সংযোজন করা হলো? বিএনপি কি কখনো এর সদুত্তর দিতে পেরেছে? না-কি পারবে? সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেভাবে বেছে বেছে দণ্ডিত ব্যক্তিদের বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছিল, তা-ও ছিল নজিরবিহীন। 

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়াই যদি নীতি হয় তাহলে সেই বিএনপির নেতৃত্বই বা কে দেবেন? কে হবেন তাদের জোটের ইমাম? অন্য কাউকে এনে বসালে তিনি কি আদৌ পারবেন বিএনপির নেতৃত্ব দিতে?

যে স্টাইলে দল চালিয়েছেন ও চালাচ্ছেন সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান, তার বিপরীতে গিয়ে কি কোনো কিছু করা সম্ভব? দলীয় সংগঠনে তিনি যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন, সব জায়গায় নিজ অনুগামীদের বসিয়েছেন, এটার ব্যতিক্রম কি আর করা যাবে?

কাউকে তোয়াক্কা না করার যে ঐতিহ্য ও উদাহরণ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান সৃষ্টি করেছেন, তাতে কি আর বিএনপিকে একাট্টা রাখা যাবে? জনপ্রিয়, পরিশ্রমী আর স্থানীয়ভাবে শক্তিশালী সংগঠকদের কার্যত হেয়প্রতিপন্ন করে জেলা, মহানগরীতে যে কিছু নিজস্ব অনুগামী বসিয়েছেন নেতৃত্বে তা কি খুব ভালো কোনো ফল দেবে? খুলনার নজরুল ইসলাম মনজু, বরিশালের মজিবর রহমান সারোয়ার, রাজশাহীর মিজানুর রহমান মিনু, চট্টগ্রামের আব্দুল্লাহ আল নোমানদের মতো অনেক পরীক্ষিত সংগঠকের মধ্যে যে অস্বস্তি এ কি কাটাতে পারবে বিএনপি? 

ইমাম বদল হলে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর জঙ্গি তোষণ নীতির পরিবর্তন করতে পারবে বিএনপি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের খুনি আর তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের নীতি থেকে সরে আসতে পারবে? অন্য দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার না করতে দেওয়ার নীতি কি বিএনপি পুরোপুরি অনুসরণ করতে পারবে? হাওয়া ভবনের মতো নতুন কোনো ভবন সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার পরিচালনায় বৈধ কর্তৃত্বের বাইরে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না- এই নীতি নিতে পারবে বিএনপি? এমন অসংখ্য প্রশ্ন আমার মতো দেশের নাগরিকদেরও। এসব প্রশ্নের সুরাহা ছাড়া বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন কি আদৌ সম্ভব?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য
তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক
চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা