শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫০, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

প্রশ্নটা জোরেশোরেই ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতি সচেতনদের মনে তো বটেই-সাধারণ নাগরিকদের মনেও অনেক প্রশ্ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে। বিশেষত, দেশি ও বিদেশিদের কাছে সরকারপ্রধান হিসেবে গ্রহণযোগ্য শেখ হাসিনার বিপরীতে প্রধান বিরোধী শক্তি দাবিদার বিএনপির মুখ কে?

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী? এক লাফে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা? আ স ম রব-মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নতুন বিরোধী রাজনৈতিক জোট গঠন? আওয়ামী লীগের মিত্রদের সরকারবিরোধী সুর চড়া হওয়া? সংসদ ভবনের এলডি হলে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতাহাতি? বিচ্ছিন্নভাবে দেশের কয়েকটি জেলায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করা? চাঁদপুরের বালুখেকো সেলিম খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা?

না-কি বিগত নির্বাচনে ইমাম মনোনয়নে বিএনপির ভুল ছিল, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই স্বীকারোক্তি?

কোন ড. মোশাররফ? যিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য। সেই মোশাররফ যিনি দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। বিএনপির দুই পূর্ণ মেয়াদের সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্দান্ত প্রতাপশালী মন্ত্রী। আর স্বল্পকালীন বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কী বললেন তিনি?

বিএনপির রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মীর ‘স্যার’ খ্যাত ড. মোশাররফ দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, বিগত সংসদ নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মানাটা বড্ড ভুল ছিল বিএনপির। এতদিন ধরে বিএনপির নেতা, নেতৃত্ব নিয়ে যেসব প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে আলোচনায় ছিল তাতে দলেরই এক শীর্ষ নেতা সিলমোহর দেবেন কে জানতো!

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার অফিসিয়ালি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্নীতিসহ একাধিক মামলায় শুধু সাজাপ্রাপ্তই নন, আইনের চোখে পলাতকও। একইসঙ্গে দল, মিত্র ও নানামহলে বিতর্কিতও। নিজ দলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিদেশে বসে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা তাকে এখনো মেনে নিতে পারেননি ঠিকঠাক।

বিশেষত, বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একুশে আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনা কিংবা বনানীর হাওয়া ভবনে বসে আইনি কর্তৃত্ব বহির্ভূত সরকার পরিচালনায় ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তারেক রহমানের সেই গ্রহণযোগ্যতাই নেই।

তাহলে উপায় কী বিএনপির? জনসম্মুখে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেবেন কে দলটির? গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ই এই প্রশ্ন উঠেছে।

এতটাই যে, কার্যত বাধ্য হয়ে সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোটের লাগাম অনেকটাই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের হাতে ছেড়ে দেয়। নির্বাচনপূর্ব সরকারের সঙ্গে সংলাপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপরীতে আলোচনার টেবিলে বিরোধীদের প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এই আইনজীবী।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে তখন এ-ও খবরের শিরোনাম হয়, দেশের সংবিধানপ্রণেতা কতটা ‘চিজ কেক’ পছন্দ করেন। তাঁর খাদ্যতালিকায় কী থাকবে আর কী থাকবে না, রসনাপ্রিয় কামাল হোসেনের দিনলিপি সাজানো থাকে কীভাবে- এসবই তখন খবর।
হাজার হলেও সরকারবিরোধী বিএনপি শিবিরের ইমাম বলে কথা! ভেতরে ভেতরে ছায়া সরকারেরও কি প্রধান মুখ তখন ড. কামাল হোসেন?

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম স্নেহধন্য, আওয়ামী লীগের এক সময়ের নীতিনির্ধারক কামাল হোসেনকে ইমাম মানতে কতটা স্বস্তিবোধ করেছিল বিএনপি নেতৃত্ব। প্রকাশ্যে এ নিয়ে তখন কোনো মন্তব্য পাওয়া না গেলেও বিএনপির ভেতরে একটা চাপানো উতর ছিলই।

তবু বিএনপি আর মিত্ররা তখনো কিছুটা খোশ মেজাজে। কেন? পশ্চিমাদের প্রিয় ড. কামাল ম্যাজিকেই আওয়ামী লীগ বধের স্বপ্নে বিভোর বিএনপির তাবড় নেতারা। স্বপ্নভঙ্গ হয়ে যখন হুঁশ ফিরলো বিএনপির তখন সংসদ নির্বাচনে হেরে ‘ভূত’হওয়ার দশা। যতই আগের রাতের ভোট কারচুপিসহ অভিযোগই করা হোক না কেন, সরকার গঠন তো দূরে থাক সংসদে তৃতীয় বিরোধী দল হয়ে গেছে বিএনপি। 

ড. কামালকে নিয়ে মোহভঙ্গ হলেও বিএনপি কিন্তু তখনো তাঁর বিষয়ে ‘স্পিকটি নট’। কেন, কে জানে? বিএনপির ভূমিধস পরাজয়ে দলটির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন যখন, তখন অবাক বিস্ময়ে সবাই লক্ষ্য করলেন দল গঠনের পর এই প্রথম ‘ধানের শীষে’ ভর করে সংসদে পা রেখেছে গণফোরাম। সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোকাব্বির খান এমপি হয়ে নিজেদের ‘ধার’, ‘ভার’ হয়তো বাড়িয়ে নিয়েছেন। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর আসনে এস এ খালেক, হারুন মোল্লার কাছে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত ড. কামাল ৯১-এর পর আর কখনোই জনগণের ভোট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ঝুঁকি নেননি।
বিরোধীদের প্রধান মুখ যদি ক্রাউড পুলার না হন তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনীহা যে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ড. কামাল সরকার পরিবর্তন চান, অংশগ্রহণমূলক অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেন- কিন্তু নিজে নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এই কানাঘুষা অবশ্য বিএনপির মধ্যম সারির নেতৃত্বের মধ্যে গত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল। নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ কারণে ড. কামালের গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব।

আর এখন বিএনপি কাঠগড়ায়ই দাঁড় করিয়ে দিল এক সময় নৌকা প্রতীকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পরাজিত দেশের অন্যতম ‘কস্টলি’ আইনজীবীকে। ড. কামালকে ইমাম নির্বাচন যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকটা কী?

দেশের বিভিন্ন মহলে এক সময় গ্রহণযোগ্য ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে দল ছাড়তে বাধ্য করে বিএনপি। সংস্কারের দাবি তোলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মান্নান ভুঁইয়াও শেষতক বিএনপি করতে পারেননি।

দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনরাও বিএনপির ভেতরে মূল কর্তৃত্বের জায়গায় যেতে পেরেছেন? সেই সুযোগ তাঁর সমসাময়িক কোনো নেতাকেও কি দেওয়া হয়েছে? ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকাররাই কতখানি দলের নীতিনির্ধারণে সুযোগ পেয়েছেন?

বিএনপির অন্দরে কান পাতলে এটি পরিষ্কার শোনা যায়, তারেক-মোশাররফ সম্পর্ক ‘মধুর’। দলে তারেকের দাপটে ড. মোশাররফের ভেতরে বীতশ্রদ্ধ হওয়ার খবর আমাদের জানা আছে। তাঁর মতো আরও অনেক সিনিয়র নেতার ‘আনহ্যাপি’ থাকার খবরও বিভিন্ন সময় কানে আসে। এসব নেতা ধৈর্য হারিয়েছেন কখনো-সখনো। উষ্মা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাদের বিরক্তি আমলে নেবেন কে?

তাই তো এক এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিএনপিতে ইমাম পরিবর্তনের জোরালো দাবি উঠলেও তা অকার্যকর থেকে গেছে।

দণ্ডিত বেগম জিয়া কারাগারে। আইনি ও শারীরিকভাবে দলের নেতৃত্ব দিতে অক্ষম। তবুও বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হয়েছে আরেক দণ্ডিত নেতাকে। এতটাই দেউলিয়াত্ব দেখিয়েছে যে, দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দুর্নীতিগ্রস্ত, দণ্ডিত ব্যক্তির নেতৃত্ব দেওয়ার বিধান রেখেছে। আর এর সুযোগই নিচ্ছেন আইনের চোখে পলাতক, দণ্ডিত তারেক রহমান।

এই হলো বিএনপির নীতি। তাদের ইমাম বদল হয়। কিন্তু নীতি? অনিয়ম, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার এই নীতিকে কী বলে ব্যাখ্যা দেবো? কেন সাজাপ্রাপ্ত, দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিতদের দলের সদস্য পদে বহাল রাখার বিধান গঠনতন্ত্রে সংযোজন করা হলো? বিএনপি কি কখনো এর সদুত্তর দিতে পেরেছে? না-কি পারবে? সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেভাবে বেছে বেছে দণ্ডিত ব্যক্তিদের বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছিল, তা-ও ছিল নজিরবিহীন। 

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়াই যদি নীতি হয় তাহলে সেই বিএনপির নেতৃত্বই বা কে দেবেন? কে হবেন তাদের জোটের ইমাম? অন্য কাউকে এনে বসালে তিনি কি আদৌ পারবেন বিএনপির নেতৃত্ব দিতে?

যে স্টাইলে দল চালিয়েছেন ও চালাচ্ছেন সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান, তার বিপরীতে গিয়ে কি কোনো কিছু করা সম্ভব? দলীয় সংগঠনে তিনি যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন, সব জায়গায় নিজ অনুগামীদের বসিয়েছেন, এটার ব্যতিক্রম কি আর করা যাবে?

কাউকে তোয়াক্কা না করার যে ঐতিহ্য ও উদাহরণ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান সৃষ্টি করেছেন, তাতে কি আর বিএনপিকে একাট্টা রাখা যাবে? জনপ্রিয়, পরিশ্রমী আর স্থানীয়ভাবে শক্তিশালী সংগঠকদের কার্যত হেয়প্রতিপন্ন করে জেলা, মহানগরীতে যে কিছু নিজস্ব অনুগামী বসিয়েছেন নেতৃত্বে তা কি খুব ভালো কোনো ফল দেবে? খুলনার নজরুল ইসলাম মনজু, বরিশালের মজিবর রহমান সারোয়ার, রাজশাহীর মিজানুর রহমান মিনু, চট্টগ্রামের আব্দুল্লাহ আল নোমানদের মতো অনেক পরীক্ষিত সংগঠকের মধ্যে যে অস্বস্তি এ কি কাটাতে পারবে বিএনপি? 

ইমাম বদল হলে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর জঙ্গি তোষণ নীতির পরিবর্তন করতে পারবে বিএনপি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের খুনি আর তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের নীতি থেকে সরে আসতে পারবে? অন্য দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার না করতে দেওয়ার নীতি কি বিএনপি পুরোপুরি অনুসরণ করতে পারবে? হাওয়া ভবনের মতো নতুন কোনো ভবন সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার পরিচালনায় বৈধ কর্তৃত্বের বাইরে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না- এই নীতি নিতে পারবে বিএনপি? এমন অসংখ্য প্রশ্ন আমার মতো দেশের নাগরিকদেরও। এসব প্রশ্নের সুরাহা ছাড়া বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন কি আদৌ সম্ভব?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম