শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫০, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

প্রশ্নটা জোরেশোরেই ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতি সচেতনদের মনে তো বটেই-সাধারণ নাগরিকদের মনেও অনেক প্রশ্ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে। বিশেষত, দেশি ও বিদেশিদের কাছে সরকারপ্রধান হিসেবে গ্রহণযোগ্য শেখ হাসিনার বিপরীতে প্রধান বিরোধী শক্তি দাবিদার বিএনপির মুখ কে?

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী? এক লাফে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা? আ স ম রব-মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নতুন বিরোধী রাজনৈতিক জোট গঠন? আওয়ামী লীগের মিত্রদের সরকারবিরোধী সুর চড়া হওয়া? সংসদ ভবনের এলডি হলে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতাহাতি? বিচ্ছিন্নভাবে দেশের কয়েকটি জেলায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করা? চাঁদপুরের বালুখেকো সেলিম খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা?

না-কি বিগত নির্বাচনে ইমাম মনোনয়নে বিএনপির ভুল ছিল, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই স্বীকারোক্তি?

কোন ড. মোশাররফ? যিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য। সেই মোশাররফ যিনি দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। বিএনপির দুই পূর্ণ মেয়াদের সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্দান্ত প্রতাপশালী মন্ত্রী। আর স্বল্পকালীন বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কী বললেন তিনি?

বিএনপির রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মীর ‘স্যার’ খ্যাত ড. মোশাররফ দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, বিগত সংসদ নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মানাটা বড্ড ভুল ছিল বিএনপির। এতদিন ধরে বিএনপির নেতা, নেতৃত্ব নিয়ে যেসব প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে আলোচনায় ছিল তাতে দলেরই এক শীর্ষ নেতা সিলমোহর দেবেন কে জানতো!

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার অফিসিয়ালি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্নীতিসহ একাধিক মামলায় শুধু সাজাপ্রাপ্তই নন, আইনের চোখে পলাতকও। একইসঙ্গে দল, মিত্র ও নানামহলে বিতর্কিতও। নিজ দলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিদেশে বসে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা তাকে এখনো মেনে নিতে পারেননি ঠিকঠাক।

বিশেষত, বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একুশে আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনা কিংবা বনানীর হাওয়া ভবনে বসে আইনি কর্তৃত্ব বহির্ভূত সরকার পরিচালনায় ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তারেক রহমানের সেই গ্রহণযোগ্যতাই নেই।

তাহলে উপায় কী বিএনপির? জনসম্মুখে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেবেন কে দলটির? গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ই এই প্রশ্ন উঠেছে।

এতটাই যে, কার্যত বাধ্য হয়ে সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোটের লাগাম অনেকটাই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের হাতে ছেড়ে দেয়। নির্বাচনপূর্ব সরকারের সঙ্গে সংলাপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপরীতে আলোচনার টেবিলে বিরোধীদের প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এই আইনজীবী।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে তখন এ-ও খবরের শিরোনাম হয়, দেশের সংবিধানপ্রণেতা কতটা ‘চিজ কেক’ পছন্দ করেন। তাঁর খাদ্যতালিকায় কী থাকবে আর কী থাকবে না, রসনাপ্রিয় কামাল হোসেনের দিনলিপি সাজানো থাকে কীভাবে- এসবই তখন খবর।
হাজার হলেও সরকারবিরোধী বিএনপি শিবিরের ইমাম বলে কথা! ভেতরে ভেতরে ছায়া সরকারেরও কি প্রধান মুখ তখন ড. কামাল হোসেন?

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম স্নেহধন্য, আওয়ামী লীগের এক সময়ের নীতিনির্ধারক কামাল হোসেনকে ইমাম মানতে কতটা স্বস্তিবোধ করেছিল বিএনপি নেতৃত্ব। প্রকাশ্যে এ নিয়ে তখন কোনো মন্তব্য পাওয়া না গেলেও বিএনপির ভেতরে একটা চাপানো উতর ছিলই।

তবু বিএনপি আর মিত্ররা তখনো কিছুটা খোশ মেজাজে। কেন? পশ্চিমাদের প্রিয় ড. কামাল ম্যাজিকেই আওয়ামী লীগ বধের স্বপ্নে বিভোর বিএনপির তাবড় নেতারা। স্বপ্নভঙ্গ হয়ে যখন হুঁশ ফিরলো বিএনপির তখন সংসদ নির্বাচনে হেরে ‘ভূত’হওয়ার দশা। যতই আগের রাতের ভোট কারচুপিসহ অভিযোগই করা হোক না কেন, সরকার গঠন তো দূরে থাক সংসদে তৃতীয় বিরোধী দল হয়ে গেছে বিএনপি। 

ড. কামালকে নিয়ে মোহভঙ্গ হলেও বিএনপি কিন্তু তখনো তাঁর বিষয়ে ‘স্পিকটি নট’। কেন, কে জানে? বিএনপির ভূমিধস পরাজয়ে দলটির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন যখন, তখন অবাক বিস্ময়ে সবাই লক্ষ্য করলেন দল গঠনের পর এই প্রথম ‘ধানের শীষে’ ভর করে সংসদে পা রেখেছে গণফোরাম। সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোকাব্বির খান এমপি হয়ে নিজেদের ‘ধার’, ‘ভার’ হয়তো বাড়িয়ে নিয়েছেন। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর আসনে এস এ খালেক, হারুন মোল্লার কাছে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত ড. কামাল ৯১-এর পর আর কখনোই জনগণের ভোট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ঝুঁকি নেননি।
বিরোধীদের প্রধান মুখ যদি ক্রাউড পুলার না হন তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনীহা যে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ড. কামাল সরকার পরিবর্তন চান, অংশগ্রহণমূলক অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেন- কিন্তু নিজে নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এই কানাঘুষা অবশ্য বিএনপির মধ্যম সারির নেতৃত্বের মধ্যে গত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল। নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ কারণে ড. কামালের গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব।

আর এখন বিএনপি কাঠগড়ায়ই দাঁড় করিয়ে দিল এক সময় নৌকা প্রতীকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পরাজিত দেশের অন্যতম ‘কস্টলি’ আইনজীবীকে। ড. কামালকে ইমাম নির্বাচন যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকটা কী?

দেশের বিভিন্ন মহলে এক সময় গ্রহণযোগ্য ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে দল ছাড়তে বাধ্য করে বিএনপি। সংস্কারের দাবি তোলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মান্নান ভুঁইয়াও শেষতক বিএনপি করতে পারেননি।

দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনরাও বিএনপির ভেতরে মূল কর্তৃত্বের জায়গায় যেতে পেরেছেন? সেই সুযোগ তাঁর সমসাময়িক কোনো নেতাকেও কি দেওয়া হয়েছে? ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকাররাই কতখানি দলের নীতিনির্ধারণে সুযোগ পেয়েছেন?

বিএনপির অন্দরে কান পাতলে এটি পরিষ্কার শোনা যায়, তারেক-মোশাররফ সম্পর্ক ‘মধুর’। দলে তারেকের দাপটে ড. মোশাররফের ভেতরে বীতশ্রদ্ধ হওয়ার খবর আমাদের জানা আছে। তাঁর মতো আরও অনেক সিনিয়র নেতার ‘আনহ্যাপি’ থাকার খবরও বিভিন্ন সময় কানে আসে। এসব নেতা ধৈর্য হারিয়েছেন কখনো-সখনো। উষ্মা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাদের বিরক্তি আমলে নেবেন কে?

তাই তো এক এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিএনপিতে ইমাম পরিবর্তনের জোরালো দাবি উঠলেও তা অকার্যকর থেকে গেছে।

দণ্ডিত বেগম জিয়া কারাগারে। আইনি ও শারীরিকভাবে দলের নেতৃত্ব দিতে অক্ষম। তবুও বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হয়েছে আরেক দণ্ডিত নেতাকে। এতটাই দেউলিয়াত্ব দেখিয়েছে যে, দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দুর্নীতিগ্রস্ত, দণ্ডিত ব্যক্তির নেতৃত্ব দেওয়ার বিধান রেখেছে। আর এর সুযোগই নিচ্ছেন আইনের চোখে পলাতক, দণ্ডিত তারেক রহমান।

এই হলো বিএনপির নীতি। তাদের ইমাম বদল হয়। কিন্তু নীতি? অনিয়ম, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার এই নীতিকে কী বলে ব্যাখ্যা দেবো? কেন সাজাপ্রাপ্ত, দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিতদের দলের সদস্য পদে বহাল রাখার বিধান গঠনতন্ত্রে সংযোজন করা হলো? বিএনপি কি কখনো এর সদুত্তর দিতে পেরেছে? না-কি পারবে? সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেভাবে বেছে বেছে দণ্ডিত ব্যক্তিদের বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছিল, তা-ও ছিল নজিরবিহীন। 

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়াই যদি নীতি হয় তাহলে সেই বিএনপির নেতৃত্বই বা কে দেবেন? কে হবেন তাদের জোটের ইমাম? অন্য কাউকে এনে বসালে তিনি কি আদৌ পারবেন বিএনপির নেতৃত্ব দিতে?

যে স্টাইলে দল চালিয়েছেন ও চালাচ্ছেন সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান, তার বিপরীতে গিয়ে কি কোনো কিছু করা সম্ভব? দলীয় সংগঠনে তিনি যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন, সব জায়গায় নিজ অনুগামীদের বসিয়েছেন, এটার ব্যতিক্রম কি আর করা যাবে?

কাউকে তোয়াক্কা না করার যে ঐতিহ্য ও উদাহরণ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান সৃষ্টি করেছেন, তাতে কি আর বিএনপিকে একাট্টা রাখা যাবে? জনপ্রিয়, পরিশ্রমী আর স্থানীয়ভাবে শক্তিশালী সংগঠকদের কার্যত হেয়প্রতিপন্ন করে জেলা, মহানগরীতে যে কিছু নিজস্ব অনুগামী বসিয়েছেন নেতৃত্বে তা কি খুব ভালো কোনো ফল দেবে? খুলনার নজরুল ইসলাম মনজু, বরিশালের মজিবর রহমান সারোয়ার, রাজশাহীর মিজানুর রহমান মিনু, চট্টগ্রামের আব্দুল্লাহ আল নোমানদের মতো অনেক পরীক্ষিত সংগঠকের মধ্যে যে অস্বস্তি এ কি কাটাতে পারবে বিএনপি? 

ইমাম বদল হলে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর জঙ্গি তোষণ নীতির পরিবর্তন করতে পারবে বিএনপি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের খুনি আর তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের নীতি থেকে সরে আসতে পারবে? অন্য দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার না করতে দেওয়ার নীতি কি বিএনপি পুরোপুরি অনুসরণ করতে পারবে? হাওয়া ভবনের মতো নতুন কোনো ভবন সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার পরিচালনায় বৈধ কর্তৃত্বের বাইরে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না- এই নীতি নিতে পারবে বিএনপি? এমন অসংখ্য প্রশ্ন আমার মতো দেশের নাগরিকদেরও। এসব প্রশ্নের সুরাহা ছাড়া বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন কি আদৌ সম্ভব?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে