শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৫, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শি জিনপিংয়ের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে চীনে

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শি জিনপিংয়ের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে চীনে

বিশ্ব এখন ’২৩ সালের দ্বারপ্রান্তে। এ বছরের জন্য সুখবর বলতে কিছু নেই। বরং চরম উৎকণ্ঠার খবরটি হচ্ছে নতুন বছরে দরিদ্র দেশগুলো মঙ্গাকবলিত হতে পারে। এই সম্ভাব্য দুর্যোগ থেকে বাংলাদেশ নিরাপদ বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরপরও সতর্ক অবস্থানে দেশ। কারণ পাশের বাড়িতে আগুন লাগলে তার আঁচ পড়শির গায়ে লাগে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্ক করে দিয়েছেন। ফসল উৎপাদন বাড়াতে এবং অযথা ব্যয় পরিহার করতে বলেছেন।

সবচেয়ে ভীতিকর যে খবরটি ইতমধ্যে চাউর হয়েছে তা হচ্ছে এ বছরই চীন তাইওয়ান দখলের জন্য হামলা চালাতে পারে। ইতিমধ্যে তারা তাইওয়ানের চারদিক যুদ্ধজাহাজ দিয়ে ঘিরে রেখেছে। চীনের অনুসন্ধানী জঙ্গি বিমান দফায় দফায় তাইওয়ানে চক্করও কাটছে। এসব আলামত দেখেই সমর বিশারদরা আশংকা প্রকাশ করেছেন, চীন এ বছরই তাইওয়ান দখলে নেয়ার পাঁয়তারা চালাতে পারে। এ ব্যাপারে চীন ইউক্রেনে রুশ হামলার প্রতি পাখির নজর রাখছে। এই যুদ্ধে রাশিয়ার সাফল্য-ব্যর্থতা তারা পর্যবেক্ষণ করছে। যুদ্ধে রাশিয়াকে তারা শুরু থেকে সবরকম মদত দিয়ে চলেছে। 

সারাবিশ্ব যখন রাশিয়ার ইউক্রেন দখল অভিযানের নিন্দায় সরব, চীন তখন রাশিয়াকে সরবে-নীরবে শক্তির যোগান দিয়ে চলেছে। ইউক্রেনের তুলনায় তাইওয়ানের অবস্থা অবশ্য আরও নাজুক। দেশটি জাতিসংঘ স্বীকৃত নয়। মাত্র ১৩টি দেশ তাইওয়ানকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং ৫৯টি দেশের সংগে তাইওয়ানের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। চীনের বিরোধিতার কারণেই তাইওয়ান জাতিসংঘের স্বীকৃতি পাচ্ছে না।
এই অবস্থায় গত ২৩ অক্টোবর সংবিধান সংশোধন করে শি জিন পিং তৃতীয়বারের মত চীনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। মাও সেতুংয়ের পর চীনের সবচেয়ে শক্তিশালী নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন শি। তিনি ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বৈরিতা বাড়িয়ে তুলেছেন। অকারণে ভারতের সঙ্গে খণ্ড যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন, সিকিম-ভুটান সীমােন্তে উত্তেজনা জিইয়ে রেখেছেন এবং দক্ষিণ চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ দ্বীপের দখল নিয়ে ক্রমাগত জাপানকে হুমকি দিয়ে চলেছেন। দুর্দান্ত প্রতাপশালী নেতা অবশ্য নিজ দেশে নিদারুন অস্বস্তিতে পড়েছেন।

অতি সম্প্রতি চীনা জনগণ প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের পদত্যাগের দাবিতে সরব হয়েছে। এটা ভাবতেও অবাক লাগে, যে দেশে সামান্য প্রতিবাদও বরদাশত করা হয় না, সেখানে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তির পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। তবে কি চীনের জনগণ ৩৩ বছর আগের তিয়েন আনমেন স্কোয়ার হত্যাকাণ্ডের কথা ভুলে গেছে। ১৯৮৯ সালের অক্টোবরে গণতন্ত্র ও উদারীকরণের দাবিতে লাখ লাখ লোক সমবেত হয়েছিল তিয়েন আনমেন স্কোয়ারে। এই আন্দেলনের নেতৃত্বে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। আন্দেলনের পরিসমাপ্তি ঘটানো হয়েছিল নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে। শত শত লোকের নির্মম রক্তস্নাত মৃত্যু ঘটেছিল। কারফিউ দিয়ে তাদের লাশ গুম করা হয়। পরদিন সেনাবাহিনীকে হোস পাইপ দিয়ে রক্ত পরিষ্কার করতে দেখা য়ায়।

এবারের আন্দেলনের প্রেক্ষিত ও স্থান অবশ্য ভিন্ন। বলা যায় দেশজুড়ে এ বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। তাই এই বিক্ষোভ দমনের আগে ভাবতে হচ্ছে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি নেতৃবৃন্দকে। সারাদেশে ছড়িয়ে পড়া এই বিক্ষোভ তিয়েন আনমেন স্কোয়ারের দেখানো পথে দমন করতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিসিপি)র দূর্গ বলে পরিচিত বেইজিং থেকে উইঘুরদের মানবাধিকার লুণ্ঠনের জন্য পরিচিত জিনজিয়াং পর্যন্ত প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বিস্তৃত হচ্ছে। ২৫ থেকে ২৬ নভেম্বর সাধারণ মানুষ সোচ্চার হয়েছিলেন চীনা প্রেসিডেন্টের ইস্তফার দাবিতে। কারণ কঠোর লকডাউন আর শূন্য-কোভিড নীতি দেশকে করোনা মুক্ত করার সাফল্য এনে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং বাড়িয়ে তুলেছে জনদুর্ভোগ।

২৭ নভেম্বর, বেইজিং এবং নানজিং-এর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর কেঁপে ওঠে কোভিড লকডাউনের বিরোধী বিক্ষোভে। বিক্ষোভকারীরা স্লোগান দেন, রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং এবং চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে। সাংহাইয়ে বিক্ষোভকারীদের প্রকাশ্যে শি জিনপিং পদত্যাগ কর এবং কমিউনিস্ট পার্টির পদত্যাগ চাই-এর মতো স্লোগান দিতে শোনা গেছে। পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতির মধ্যেই প্রকাশ্যে বিক্ষোভের সাক্ষী থেকেছে সাংহাই।

অভূতপূর্ব এই লকডাউন বিরোধী বিক্ষোভ এখন শির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২৫ নভেম্বর রাতে জিনজিয়াংয়ের রাজধানী উরুমকিতে জনতা রাস্তায় নেমে এসে দাবি তোলে- লকডাউন তুলে নেও। এসময় স্থানীয়দের শ্লোগান দিতে শোনা গেছে ‘ওঠো, যারা দাস হতে চাও না, তারা চিৎকার করে বলো লকডাউন থেকে মুক্তি চাই’।

গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ২৬ নভেম্বর বেইজিংয়ের বাসিন্দাদের মিছিল থেকে দাবি তোলা হয়েছে, ‘লকডাউন তুলে নেও’। সবচেয়ে বেশি সময় ধরে লকডাউন চলে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের উত্তর-পশ্চিমের শিণচিয়াং উইগুর স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলের রাজধানী উরুমকিতে। এখানকার ৪০ লাখ বাসিন্দার অনেককে ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে ঘরবন্দি রাখা হয়েছিল। জনগণের ক্ষোভের তাত্ক্ষণিক স্ফুলিঙ্গের কারণ হয়ে ওঠে জিনজিয়াংয়ের একটি উঁচু ভবনের অগ্নিকাণ্ড। ২৪ নভেম্বর রাতের ওই ঘটনায় ১০ জন নিহত হন। কোভিড বিধিনিষেধের কারণেই বাসিন্দারা আগুনের হাত থেকে পালিয়ে বাঁচতে পারেননি। দমকল পৌঁছাতেও দেরি হয়। উরুমকিতে কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকর্তারা ২৬ নভেম্বর একটি সংবাদ সম্মেলন ডেকে দুর্ঘটনার সঙ্গে সরকারি বিধিনিষেধের কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ সরকারী সাফাই মানতে নারাজ। সামাজিক গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিও ক্লিপগুলিতে দেখা যায়, কোভিড ব্যারিকেডের জন্য দমকল ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়।

হংকং-ভিত্তিক দক্ষিণ চীন মর্নিং পোস্টের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেইজিংয়েও উরুমকির আগুনের আওয়াজ শোনা গেছে। বেইজিংয়ের বাসিন্দা শন লিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে উরুমকির অগ্নিকাণ্ডে গোটা দেশ বিচলিত। ২৭ নভেম্বর চীনের বিভিন্ন শহরে সিপিসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীক হিসাবে সাদা ব্যানার প্রদর্শন করা হয়। তারা উরুমকির আগুনে নিহতদের মোমবাতি জ্বালিয়ে ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

বেইজিংয়ের মর্যাদাপূর্ণ সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং নানজিং-এর কমিউনিকেশন ইউনিভার্সিটির ছাত্ররাও উরুমকি অগ্নিকাণ্ডের শিকারদের জন্য বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সামাজিক গণমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে বেইজিংয়ের বাসিন্দারা কর্মকর্তাদের সাথে তর্ক করছেন। প্রতিবাদীরা সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ‘এই ধরনের অগ্নিকাণ্ডের শিকার আমরাও হতে পারি’। চীনে কঠোর শূন্য- কোভিড নীতির কারণে অমানবিক দুর্ভোগ অবশ্য এটাই প্রথম নয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত সিচুয়ান প্রদেশের বাসিন্দাদেরও পুলিশ এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা নিরাপদ এলাকায় যেতে বাধা দেয়। ভূমিকম্প থেকে বেঁচে যাওয়া মানুষদের পাশাপাশি উদ্ধারকর্মীদেরও বাধ্য করা হয় প্রতিদিন কোভিড পরীক্ষায়।

হেনান প্রদেশের ঝেংঝো থেকে আরেকটি ঘটনার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে ২৩ নভেম্বর ফক্সকন টেকনোলজি গ্রুপ পরিচালিত আইফোন কারখানার কম্পাউন্ডে সাদা প্রতিরক্ষামূলক পোশাকে নিরাপত্তা কর্মীদের মুখোমুখি হওয়া বিক্ষোভকারীদের একটি বিশাল ভিড় দেখা গেছে। আইফোন কারখানায় নিয়োজিত শত শত কর্মী কঠোর লকডাউন ব্যবস্থা থেকে বাঁচতে তাদের দেশের বাড়িতে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকে বাধ্য হচ্ছেন বহু পথ হেঁটে বাড়ি ফিরতে।

নিউ ইয়র্ক টাইমস নিউজ সার্ভিস বেইজিংয়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক উ কিয়াংকে উদ্ধৃত করে বলেছে, ‘ফক্সকনে আমরা যা দেখছি তা হল চীনা মডেলের দেউলিয়াপনা। এটি একটি উৎপাদন শক্তি হিসাবে চীনের ভাবমূর্তিতে ফাটল ধরাচ্ছে। সেইসাথে বিশ্বায়নে চীনা সম্পর্কের পতন ধটছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু বহুজাতিক কোম্পানি ইতিমধ্যেই চীনের বাইরে চলে যেতে চাইছে। চীনে গত দুই সপ্তাহ ধরে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অবাধ্যতার প্রকাশ্য প্রদর্শন আসলে লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন এবং গণ-পরীক্ষার সাথে মানুষের হতাশার বহিঃপ্রকাশ।
শূন্য-কোভিড নীতি মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে স্থবির করে দিয়েছে। অথচ দেশের বিভিন্ন অংশে কোভিড প্রাদুর্ভাবের পাশাপাশি বিক্ষোভের খবর সিসিপির কর্মকর্তারা গোপন রাখতে ব্যস্ত। কঠোর শূন্য-কোভিড নীতি, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা এবং রাজধানী বেইজিংসহ বেশ কয়েকটি শহরকে পর্যায়ক্রমিক লকডাউনের অধীনে রাখা হলেও, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে চীনে কোভিড -১৯ সংক্রমণ দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

গত ২৫ নভেম্বর এক খবরে জানা যায়, নতুন করে কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র স্থাপন করায় বেইজিংয়ে ফের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। সুপারমার্কেট থেকে শুরু করে খোলা বাজারে খাদ্য সামগ্রীর সঙ্কট শুরু হয়েছে। সেই সংগে বেশিরভাগ বাসিন্দার বাইরে বের হওয়ার ওপর জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।

বেইজিংয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সংবাদদাতা থমাস হেল বিক্ষোভকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন। তার মতে, অর্থনীতির ধীরগতির কারণে ব্যাপক রাজনৈতিক হতাশা প্রতিফলিত হচ্ছে। গত তিন বছর ধরে চীনের জনগণের জীবনযাত্রা হয়ে উঠেছে দুর্বিসহ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২২ সালের শেষার্ধে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সামগ্রিক বৃদ্ধির হার তিন শতাংশের বেশি নাও হতে পারে। ২০২২ সালের অক্টোবরে চীনে বাণিজ্য সংকুচিত হয়েছে। কারণ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা ভোক্তাদের খরচের সক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির সামগ্রিক দুর্বলতার প্রভাবে রপ্তানি এবং আমদানিও কমেছে।

২৬ নভেম্বর এক বৈঠকে বেইজিংয়ে সিসিপির সম্পাদক ইয়িন লি কর্মকর্তাদের কোভিড নিয়ন্ত্রনে আরও কঠোর নীতি প্রয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন। তবে চীনের সাধারণ মানুষ সেই নির্দেশ মানতে নারাজ। অস্থায়ী হাসপাতালের নামে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ কিছুতেই মেনে নিতে নারাজ সাধারণ মানুষ।

অপরদিকে সামগ্রিক দুর্ভোগের বিপরীতে চীনে কোভিড-১৯ এর ভয় কমে গেছে। সাধারণ মানুষ তাদের পরিচিতদের অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে শিখেছেন, কোভিডের লক্ষণগুলি পরিচালনাযোগ্য। তারা কোয়েরান্টাইন বা অস্বাস্থ্যকর অস্থায়ী কেন্দ্রে থাকাটাকেই বেশি ভয় পাচ্ছেন। সংবাদ মাধ্যমের কাছে বেইজিংয়ের এক অফিস কর্মী তাই বলেন, ‘আমি হাসপাতালে থাকার চেয়ে কয়েকদিন বাড়িতে জ্বর নিয়েই থাকতে চাই। সেখানকার অব্যবস্থা বা টয়লেটের কথা ভাবলেই আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি’। একই কথার প্রতিধ্বনি শোনা যাচ্ছে চীনের সাধারণ মানুষের গলাতেও। আর সেটাই সমবেতভাবে ধ্বণিত হচ্ছে শি বিরোধী স্লোগানে।

এখন দেখার বিষয় চীন সরকার জনগণের এই নেতিবাচক মনোভাব এবং প্রতিবাদমুখর হয়ে ওঠা কিভাবে সামাল দেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায় কমিউনিষ্ট পার্টি শি বিরোধী বিক্ষোভ দমনে তার চিরায়ত কৌশলটিই অবলম্বন করবে। তবে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বিস্তৃত মানুষের ক্ষোভ-দুঃখ-যন্ত্রণার অবসান ঘটানো সহজসাধ্য নয়। চীনা জনগণ বন্দুকের নলের মুখে সম্ভাব্য মৃত্যুর কথা মাথায় রেখেই প্রতিবাদমুখর হয়েছে। এর বিরুদ্ধে হত্যাযজ্ঞ চালালে বিক্ষোভ দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়তে পারে। আপাত:দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে চীন পরিস্থিতিজনিত এই বিক্ষোভ দমনে ধীরে চলো নীতি অনুস্মরণ করছে। তবে কঠোর সেন্সরশীপের কারণে চীনের অভ্যন্তরীন বিষয়গুলো কখনও সঠিকভাবে জানা যা না। যেটুকু তারা প্রকাশ করে কেবল সেটুকুই বাকি বিশ্ব জানতে পারে। তারপরও স্যাটেলাইলাইটের যুগে চাইলেই অনেক কিছুই গোপন রাখা যায় না। এখন পর্যন্ত যে খবর পাওয়া যাচ্ছে তাতে চীনের স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার ভীত নড়বড়ে হয়েছে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা