শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পাঠ্যপুস্তকের ভুল কি শুধুই ভুল

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
পাঠ্যপুস্তকের ভুল কি শুধুই ভুল

আমি এবং আমি মনে করি, আমার মতো আমাদের দেশের সাধারণ নাগরিক প্রায় সবাই বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ শান্তিপ্রিয় অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে একজন নাগরিক? তিনি মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান যা-ই হোন না কেন? তাঁর পাশের বাড়ির ভিন্নধর্মী প্রতিবেশীর প্রতি সচরাচর সদ্ভাবাপন্ন। সৎ প্রতিবেশীসুলভ আচরণের কোনো ঘাটতি নেই তাঁর চালচলনে, কথাবার্তায়। প্রতিবেশীর সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে সব সময় পাশে দাঁড়ানোর সহজাত প্রবণতা বাঙালি চরিত্রের একটি দ্যুতিময় বৈশিষ্ট্য। এর অনেক কিছুই দৃশ্যমান। যেমন—গ্রামের মোটামুটি সচ্ছল মধ্যবিত্ত পরিবারের কর্তাটি বা গিন্নিটি প্রায়ই প্রতিবেশী দরিদ্র পরিবারের হাঁড়ির খবর, নাড়ির খবর নেন এবং প্রয়োজনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। সেটি আকালে-দুষ্কালে দুমুঠো ধান-চাল হতে পারে, হতে পারে প্রতিবেশীর পরিবারের বিয়েশাদিতে বেগার খাটা। আবার প্রকাশ্যে দেখা যায় না এমন অনেক বিষয়েও দুই প্রতিবেশী শলাপরামর্শ করেন, একে অন্যকে সাহায্য-সহায়তা করেন। যেমন—একজন আরেকজনের শরণাপন্ন হয়ে বলেন : শোনো নরেন/কবীর, একটি বিষয়ে তোমার পরামর্শ চাই। আর কাউকে বিষয়টি বলিনি, বলবও না। অমুক কদিন ধরে কী যে উঠেপড়ে লেগেছে। রোজ দুবেলা আমার বাড়িতে তার আসা চাই-ই চাই। মালতী/রাহিজাকে তার ছেলের জন্য সে নেবেই নেবে। কী করি বলো তো?...এ ধরনের আরো আরো অনেক বিষয় আছে, যা দেখে মনে হবে এরা দুজন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী প্রতিবেশী তো নয়ই, বোধ হয় মায়ের পেটের ভাই।

অবশ্য এর ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়। তবে তা উল্লেখ করার মতো নয়। আর এ ধরনের সাম্প্রদায়িক সুসম্পর্ক এই ভূখণ্ডে নতুন কিছু নয়। নয় বলেই আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল বহুকাল আগে তাঁর এক গীতিকবিতায় লিখেছিলেন : ‘মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ বহুকাল আগে ১৯৫০ সালে ক্লাস ফাইভের পাঠ্য বইয়ে এটি আমাদের পাঠ্য ছিল। আজ ৭২-৭৩ বছর পরও কবির নাম ভুলিনি। তবে একটি ব্যাপার লক্ষণীয়। সালটি ছিল ১৯৫০, অর্থাৎ সদ্যঃস্বাধীন পাকিস্তানের জন্মের মাত্র তিন বছর পর। ইসলামী জোশ তখন পুরো জাতির শিরায় শিরায় স্ফুলিঙ্গের মতো ছুটে চলেছে। এরই ভেতর পঞ্চম শ্রেণির শিশুদের শেখানো হচ্ছে কী? না, ‘...হিন্দু তাহার প্রাণ’! এখনকার মতো তখনো ক্লাসের শতকরা ৯০ জন ছাত্রই ছিল মুসলমান। আর দেশটাকে ‘তাহজিব-তমদ্দুন’-এর রাংতা দিয়ে মোড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়ে গিয়েছিল সেই সাতচল্লিশের ১৪ আগস্ট শিশু পাকিস্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই। তার পরও পূর্ববঙ্গে (পাকিস্তানি শাসকরা পরে ‘আকিকা’ করে যে নাম বদলে রেখেছিল পূর্ব পাকিস্তান) সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুরোপুরি বজায় ছিল, যদিও প্রতিবেশী ‘স্থূলকায়’ ইন্ডিয়ায় মাঝে মাঝেই জগিং করে মেদ কমানোর মতো এখানে-ওখানে দাঙ্গা বাধিয়ে মুসলিম নিধন হতো।

অবশ্য সব কিছু ছাপিয়ে হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির এক বিরল ইতিহাস রচনা করে একাত্তরে। হিন্দু অধ্যুষিত রাষ্ট্রের বাংলাভাষী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা পাকিস্তানি সেনাদের দ্বারা আক্রান্ত ও বিতাড়িত কমবেশি এক কোটি পূর্ব পাকিস্তানি উদ্বাস্তুকে উষ্ণ আতিথেয়তা প্রদান করে দীর্ঘ ৯ মাস তাদের রাজ্যে স্থান দেয়। এরপর যখন বাংলাদেশ স্বাধীন হলো, তখন এই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে স্বভাবতই শুধু সমস্যা আর সমস্যা। অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষা-স্বাস্থ্য-যাতায়াত-আইন-শৃঙ্খলা—সব ক্ষেত্রেই শুধু নাই নাই, খাই খাই আওয়াজ। একটি বিশাল শূন্যতা থেকে স্ফিংসের মতো পুনর্জন্ম লাভ করল দেশটি। আর এত সমস্যার ভেতর যথেষ্ট স্বস্তিলাভের বিষয় যদি কোনোটি থেকে থাকে, তবে তা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। সেই বাদশাহি আমল বা ব্রিটিশ আমলে যেমন মসজিদের সুমধুর আজানধ্বনির পাশাপাশি ছিল মন্দিরের কাঁসরঘণ্টা, এত ঝড়-ঝাপ্টা, এত হানাহানি-কাটাকাটি-রক্তপাতের পরও তা বিদ্যমান আছে। এ দেশের ১৭ কোটি মানুষ নিবিষ্টচিত্তে নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারে এই কারণে যে আবহমানকাল ধরে তারা জেনে এসেছে, ধর্মীয় পরিচয়, রাজনৈতিক পরিচয়, সামাজিক পরিচয় ইত্যাদি যার যা-ই হোক না কেন, তাদের সবার একটি সাধারণ বা বারোয়ারি পরিচয় আছে, যা তাদের ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছে। ওটা বাঙালি জাতীয়তাবাদ, যা একাত্তরে তাদের মৃত্যুর মুখোমুখি অবস্থায়ও ইস্পাত কঠিন রজ্জু দ্বারা বেঁধে রেখেছিল। আর যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের মানুষ এই রজ্জুর বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে, তত দিন ইনশাআল্লাহ কোনো অপশক্তি এই দেশটির সামান্যতম ক্ষতি করতে পারবে না।

২.

এতক্ষণ যা বললাম, তা শুনে আপনাদের কেউ কেউ হয়তো ‘বোর ফিল’ করছেন, হাই উঠছে কারো কারো। সে জন্য পুনরায় ক্ষমাপ্রার্থী। তবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার কাছে একটিই বিনীত অনুরোধ : বড় কষ্টে পাওয়া, রক্তের দামে কেনা (‘দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, এই বাংলা কারো দানে নয়’—মরহুম জনপ্রিয় চারণগায়ক আব্দুল লতিফ) এই বাংলাদেশের সঞ্জীবনী শক্তি যে জাতীয় ঐক্য, তা কিছুতেই বিনষ্ট হতে দেবেন না। আপনার বা আমার অসতর্কতার সুযোগে বেহুলার বাসরে কালসাপ যেকোনো মুহূর্তে ঢুকে পড়তে পারে। তখন আর আফসোসেরও সময় পাব না আমরা। হেঁয়ালি বাদ দিয়ে সোজা কথায় বলি। আপনি, আমি হয়তো জানি না, কিন্তু আপনার, আমার আশপাশেই কেউ কেউ আছেন, যাঁরা টলটলে নিস্তরঙ্গ জলাশয়ে মত্স্য শিকার করে সুখ পান না, তাঁরা একটি ঘোলা জলের জলাশয়ের সন্ধানে তক্কে তক্কে থাকেন সব সময়। কিছুতেই জুত না হলে দু-চারটি ইট-পাথরের টুকরা নিক্ষেপ করে সম্মুখস্থ সুপেয় জলের সরোবরটিকে কর্দমাক্ত করার প্রয়াস পান তাঁরা। একটি উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি খোলাসা করার চেষ্টা করা যাক।

শতকরা ৯০ জন মুসলমানের দেশে কয়েকটি বিষয় সাংবিধানিকভাবে বহুকাল আগে থেকেই নিষ্পাদিত। যেমন—এমন কিছু বলা যাবে না বা করা যাবে না, যাতে এ দেশের অধিবাসী কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। এখানে শুধু মুসলমান নয়, সব ধর্মের মানুষের কথা বলা হয়েছে। তার মানে অন্য ধর্মাবলম্বীদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে এই বিধান দ্বারা। বাংলাদেশ যে ধর্মের ব্যাপারে উদারপন্থী, তা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মানুষ, সে মুসলমান হোক আর হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ বা অন্য যেকোনো ধর্মাবলম্বী হোক, নিজ ধর্মের ব্যাপারে তো বটেই, অন্য সব ধর্মের ব্যাপারেও একটু বেশিই শ্রদ্ধাশীল। ধর্মের ব্যাপারে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নীতিতে এ দেশের মানুষ ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোর অধিবাসীদের মতোই বিশ্বাসী।

কিন্তু...। এবং এটি একটি জরুরি কিন্তু। কেউ যদি তার ধর্মকে কটাক্ষ করে কোনো মন্তব্য করে বা তার ধর্মীয় অনুভূতিতে খোঁচা দেয়, তাহলে সে ছেড়ে কথা কইবার পাত্র বা পাত্রী নয়। এমনকি খোঁজ নিয়ে দেখুন, নিয়মিত ধর্মকর্ম পালনের ব্যাপারে মানুষটি রীতিমতো উদাসীন। কিন্তু তার ধর্মের অবমাননা, তা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বা আকারে-ইঙ্গিতে যেভাবেই হোক সে কিছুতেই বরদাশত করবে না, রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড বাধিয়ে দেবে।

আর সত্যি বলতে কী, সভ্য সমাজে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি তো দূরের কথা, আলাপ-আলোচনাও হয় পরিমিতি মেনে। সেখানে পারস্পরিক মান্যতা ও সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ হচ্ছে প্রথাসিদ্ধ আচরণ। এর ব্যত্যয় ঘটে না বললেই চলে।

৩.

একটি দেশের সরকার শুধু সে দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা প্রদানের দায়িত্বপ্রাপ্তই নয়, তাদের সব মৌলিক অধিকার সংরক্ষণও তার দায়িত্ব। ধর্মীয় অধিকার অবশ্যই শুধু একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকারই নয়, এটি একটি অতীব স্পর্শকাতর ও সংবেদনশীল বিষয়ও বটে। পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, শুধু ধর্মীয় কারণে যুগে যুগে অনেক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধবিগ্রহ সংঘটিত হয়েছে। আর একটি দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা সুসংহত রাখতে চাইলে যেসব বিষয়ের প্রতি সদা সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হয়, স্পর্শকাতর আবেগজড়িত বিষয় ধর্ম নিশ্চয়ই তার অন্যতম। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো একটি দেশে, যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশাল জনসাধারণ শুধু ধর্মপরায়ণই নয়, তাদের একটি বড় অংশ অদম্য ভাবাবেগতাড়িত। প্রত্যেক দায়িত্বশীল নাগরিক এবং প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের তাই ধর্মসংক্রান্ত ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা ‘ফরজ’।

সম্প্রতি এর একটি বড় রকমের বিচ্যুতি হয়েছে। দেখা যায় স্কুলের পাঠ্যপুস্তক প্রকাশনার দায়িত্বপ্রাপ্তদের দ্বারা। সরকারের প্রশংসনীয় উদ্ভাবনীগুলোর অন্যতম হচ্ছে খ্রিস্টীয় বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ পয়লা জানুয়ারি স্কুলের নিম্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বিনা মূল্যে নতুন বই তুলে দেওয়া। বলা বাহুল্য, সারা দেশের কোটি কোটি শিশুর জন্য পুঁথি-পুস্তক প্রণয়ন, প্রকাশনা ও বিতরণের কাজটি একটি হারকিউলিয়ন কাজ। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর দায়িত্বটি এযাবৎ মোটামুটি সুচারুরূপেই পালন করে আসছিল। নানা প্রতিকূলতা (যার মধ্যে আসল ‘ভিলেন’ হচ্ছে কভিড) সত্ত্বেও এবারও প্রায় সবখানে বই পৌঁছে গেছে সময়মতো। শিশুদের মুখে ফুটেছে প্রত্যাশিত হাসি। কিন্তু হাসি ফোটা দূরের কথা, মুখ কালো করে অভিযোগের অঙ্গুলি তুলেছেন অনেক শিক্ষক ও অভিভাবক। ইস্যুটি কী? না, ওই ধর্মসংক্রান্ত ব্যাপার। তাঁরা বলছেন, কর্তৃপক্ষ নাকি নতুন বইয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন সব বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করেছে, যা তাঁদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। আরো স্পষ্ট ভাষায়, ইসলাম ধর্মের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে আরো ভুলভ্রান্তি। অভিযোগ যে গুরুতর তাতে সন্দেহ নেই। স্বয়ং মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বিষয়টিতে দ্রুত হস্তক্ষেপ করেছেন এবং যত শিগগির সম্ভব পর্যায়ক্রমে ত্রুটি সারানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

এখানে আমরা অভিযোগগুলো নিক্তিতে তুলে ওজন করতে যাব না? সেই দায়িত্ব যাদের পালন করার কথা তারা দ্রুত তা করলেই আমরা খুশি হব? তবে একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করা দরকার। শোনা যায়, এক শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাকি ইসলামী কৃষ্টি-সংস্কৃতির ব্যাপারে ‘অ্যালার্জি’ আছে এবং তাঁরাই সুযোগ পেলেই কলকাঠি নাড়ান। এতে আখেরে তাঁদের গায়ে আঁচড়টিও লাগে না? পদোন্নতি-পদায়ন মাশাল্লাহ ঠিকই হয়? মাঝখান থেকে বেচারা সরকারকে বিব্রত হতে হয়, এটা-ওটা বলে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়। আমি বলব, যাঁরা বাঙালি কৃষ্টি-সংস্কৃতির স্বঘোষিত স্বভূষিত মালিক-মোখতার সেজে মাঝেমধ্যেই উদ্ভট সব কীর্তিকলাপ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে সরকার কখনো কোনো ব্যবস্থা তো নেয়ই না, বরং তাঁদের কর্মকাণ্ডকে এক ধরনের সায়ই দেয়। এই শ্রেণির সুবিধাবাদীরা শান্ত জলাশয়ে মাঝেমধ্যেই লোষ্ট্র নিক্ষেপ করে জল ঘোলা করার প্রয়াস পান।

আমাদের প্রাণপ্রিয় দেশটির এমনিতেই অনেক সমস্যা। এর ভেতর কোনো মহল যদি গণবিরোধী কার্যকলাপ দ্বারা নৌকা ঝাঁকাতে শুরু করে, তাহলে কেমন লাগে বলুন তো?

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন

রকমারি লাইফ স্টাইল

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে

নগর জীবন