শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পাঠ্যপুস্তকের ভুল কি শুধুই ভুল

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
পাঠ্যপুস্তকের ভুল কি শুধুই ভুল

আমি এবং আমি মনে করি, আমার মতো আমাদের দেশের সাধারণ নাগরিক প্রায় সবাই বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ শান্তিপ্রিয় অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে একজন নাগরিক? তিনি মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান যা-ই হোন না কেন? তাঁর পাশের বাড়ির ভিন্নধর্মী প্রতিবেশীর প্রতি সচরাচর সদ্ভাবাপন্ন। সৎ প্রতিবেশীসুলভ আচরণের কোনো ঘাটতি নেই তাঁর চালচলনে, কথাবার্তায়। প্রতিবেশীর সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে সব সময় পাশে দাঁড়ানোর সহজাত প্রবণতা বাঙালি চরিত্রের একটি দ্যুতিময় বৈশিষ্ট্য। এর অনেক কিছুই দৃশ্যমান। যেমন—গ্রামের মোটামুটি সচ্ছল মধ্যবিত্ত পরিবারের কর্তাটি বা গিন্নিটি প্রায়ই প্রতিবেশী দরিদ্র পরিবারের হাঁড়ির খবর, নাড়ির খবর নেন এবং প্রয়োজনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। সেটি আকালে-দুষ্কালে দুমুঠো ধান-চাল হতে পারে, হতে পারে প্রতিবেশীর পরিবারের বিয়েশাদিতে বেগার খাটা। আবার প্রকাশ্যে দেখা যায় না এমন অনেক বিষয়েও দুই প্রতিবেশী শলাপরামর্শ করেন, একে অন্যকে সাহায্য-সহায়তা করেন। যেমন—একজন আরেকজনের শরণাপন্ন হয়ে বলেন : শোনো নরেন/কবীর, একটি বিষয়ে তোমার পরামর্শ চাই। আর কাউকে বিষয়টি বলিনি, বলবও না। অমুক কদিন ধরে কী যে উঠেপড়ে লেগেছে। রোজ দুবেলা আমার বাড়িতে তার আসা চাই-ই চাই। মালতী/রাহিজাকে তার ছেলের জন্য সে নেবেই নেবে। কী করি বলো তো?...এ ধরনের আরো আরো অনেক বিষয় আছে, যা দেখে মনে হবে এরা দুজন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী প্রতিবেশী তো নয়ই, বোধ হয় মায়ের পেটের ভাই।

অবশ্য এর ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়। তবে তা উল্লেখ করার মতো নয়। আর এ ধরনের সাম্প্রদায়িক সুসম্পর্ক এই ভূখণ্ডে নতুন কিছু নয়। নয় বলেই আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল বহুকাল আগে তাঁর এক গীতিকবিতায় লিখেছিলেন : ‘মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’ বহুকাল আগে ১৯৫০ সালে ক্লাস ফাইভের পাঠ্য বইয়ে এটি আমাদের পাঠ্য ছিল। আজ ৭২-৭৩ বছর পরও কবির নাম ভুলিনি। তবে একটি ব্যাপার লক্ষণীয়। সালটি ছিল ১৯৫০, অর্থাৎ সদ্যঃস্বাধীন পাকিস্তানের জন্মের মাত্র তিন বছর পর। ইসলামী জোশ তখন পুরো জাতির শিরায় শিরায় স্ফুলিঙ্গের মতো ছুটে চলেছে। এরই ভেতর পঞ্চম শ্রেণির শিশুদের শেখানো হচ্ছে কী? না, ‘...হিন্দু তাহার প্রাণ’! এখনকার মতো তখনো ক্লাসের শতকরা ৯০ জন ছাত্রই ছিল মুসলমান। আর দেশটাকে ‘তাহজিব-তমদ্দুন’-এর রাংতা দিয়ে মোড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়ে গিয়েছিল সেই সাতচল্লিশের ১৪ আগস্ট শিশু পাকিস্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই। তার পরও পূর্ববঙ্গে (পাকিস্তানি শাসকরা পরে ‘আকিকা’ করে যে নাম বদলে রেখেছিল পূর্ব পাকিস্তান) সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুরোপুরি বজায় ছিল, যদিও প্রতিবেশী ‘স্থূলকায়’ ইন্ডিয়ায় মাঝে মাঝেই জগিং করে মেদ কমানোর মতো এখানে-ওখানে দাঙ্গা বাধিয়ে মুসলিম নিধন হতো।

অবশ্য সব কিছু ছাপিয়ে হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির এক বিরল ইতিহাস রচনা করে একাত্তরে। হিন্দু অধ্যুষিত রাষ্ট্রের বাংলাভাষী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা পাকিস্তানি সেনাদের দ্বারা আক্রান্ত ও বিতাড়িত কমবেশি এক কোটি পূর্ব পাকিস্তানি উদ্বাস্তুকে উষ্ণ আতিথেয়তা প্রদান করে দীর্ঘ ৯ মাস তাদের রাজ্যে স্থান দেয়। এরপর যখন বাংলাদেশ স্বাধীন হলো, তখন এই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে স্বভাবতই শুধু সমস্যা আর সমস্যা। অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষা-স্বাস্থ্য-যাতায়াত-আইন-শৃঙ্খলা—সব ক্ষেত্রেই শুধু নাই নাই, খাই খাই আওয়াজ। একটি বিশাল শূন্যতা থেকে স্ফিংসের মতো পুনর্জন্ম লাভ করল দেশটি। আর এত সমস্যার ভেতর যথেষ্ট স্বস্তিলাভের বিষয় যদি কোনোটি থেকে থাকে, তবে তা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। সেই বাদশাহি আমল বা ব্রিটিশ আমলে যেমন মসজিদের সুমধুর আজানধ্বনির পাশাপাশি ছিল মন্দিরের কাঁসরঘণ্টা, এত ঝড়-ঝাপ্টা, এত হানাহানি-কাটাকাটি-রক্তপাতের পরও তা বিদ্যমান আছে। এ দেশের ১৭ কোটি মানুষ নিবিষ্টচিত্তে নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারে এই কারণে যে আবহমানকাল ধরে তারা জেনে এসেছে, ধর্মীয় পরিচয়, রাজনৈতিক পরিচয়, সামাজিক পরিচয় ইত্যাদি যার যা-ই হোক না কেন, তাদের সবার একটি সাধারণ বা বারোয়ারি পরিচয় আছে, যা তাদের ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছে। ওটা বাঙালি জাতীয়তাবাদ, যা একাত্তরে তাদের মৃত্যুর মুখোমুখি অবস্থায়ও ইস্পাত কঠিন রজ্জু দ্বারা বেঁধে রেখেছিল। আর যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের মানুষ এই রজ্জুর বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে, তত দিন ইনশাআল্লাহ কোনো অপশক্তি এই দেশটির সামান্যতম ক্ষতি করতে পারবে না।

২.

এতক্ষণ যা বললাম, তা শুনে আপনাদের কেউ কেউ হয়তো ‘বোর ফিল’ করছেন, হাই উঠছে কারো কারো। সে জন্য পুনরায় ক্ষমাপ্রার্থী। তবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার কাছে একটিই বিনীত অনুরোধ : বড় কষ্টে পাওয়া, রক্তের দামে কেনা (‘দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, এই বাংলা কারো দানে নয়’—মরহুম জনপ্রিয় চারণগায়ক আব্দুল লতিফ) এই বাংলাদেশের সঞ্জীবনী শক্তি যে জাতীয় ঐক্য, তা কিছুতেই বিনষ্ট হতে দেবেন না। আপনার বা আমার অসতর্কতার সুযোগে বেহুলার বাসরে কালসাপ যেকোনো মুহূর্তে ঢুকে পড়তে পারে। তখন আর আফসোসেরও সময় পাব না আমরা। হেঁয়ালি বাদ দিয়ে সোজা কথায় বলি। আপনি, আমি হয়তো জানি না, কিন্তু আপনার, আমার আশপাশেই কেউ কেউ আছেন, যাঁরা টলটলে নিস্তরঙ্গ জলাশয়ে মত্স্য শিকার করে সুখ পান না, তাঁরা একটি ঘোলা জলের জলাশয়ের সন্ধানে তক্কে তক্কে থাকেন সব সময়। কিছুতেই জুত না হলে দু-চারটি ইট-পাথরের টুকরা নিক্ষেপ করে সম্মুখস্থ সুপেয় জলের সরোবরটিকে কর্দমাক্ত করার প্রয়াস পান তাঁরা। একটি উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি খোলাসা করার চেষ্টা করা যাক।

শতকরা ৯০ জন মুসলমানের দেশে কয়েকটি বিষয় সাংবিধানিকভাবে বহুকাল আগে থেকেই নিষ্পাদিত। যেমন—এমন কিছু বলা যাবে না বা করা যাবে না, যাতে এ দেশের অধিবাসী কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। এখানে শুধু মুসলমান নয়, সব ধর্মের মানুষের কথা বলা হয়েছে। তার মানে অন্য ধর্মাবলম্বীদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে এই বিধান দ্বারা। বাংলাদেশ যে ধর্মের ব্যাপারে উদারপন্থী, তা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মানুষ, সে মুসলমান হোক আর হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ বা অন্য যেকোনো ধর্মাবলম্বী হোক, নিজ ধর্মের ব্যাপারে তো বটেই, অন্য সব ধর্মের ব্যাপারেও একটু বেশিই শ্রদ্ধাশীল। ধর্মের ব্যাপারে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নীতিতে এ দেশের মানুষ ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোর অধিবাসীদের মতোই বিশ্বাসী।

কিন্তু...। এবং এটি একটি জরুরি কিন্তু। কেউ যদি তার ধর্মকে কটাক্ষ করে কোনো মন্তব্য করে বা তার ধর্মীয় অনুভূতিতে খোঁচা দেয়, তাহলে সে ছেড়ে কথা কইবার পাত্র বা পাত্রী নয়। এমনকি খোঁজ নিয়ে দেখুন, নিয়মিত ধর্মকর্ম পালনের ব্যাপারে মানুষটি রীতিমতো উদাসীন। কিন্তু তার ধর্মের অবমাননা, তা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বা আকারে-ইঙ্গিতে যেভাবেই হোক সে কিছুতেই বরদাশত করবে না, রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড বাধিয়ে দেবে।

আর সত্যি বলতে কী, সভ্য সমাজে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি তো দূরের কথা, আলাপ-আলোচনাও হয় পরিমিতি মেনে। সেখানে পারস্পরিক মান্যতা ও সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ হচ্ছে প্রথাসিদ্ধ আচরণ। এর ব্যত্যয় ঘটে না বললেই চলে।

৩.

একটি দেশের সরকার শুধু সে দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা প্রদানের দায়িত্বপ্রাপ্তই নয়, তাদের সব মৌলিক অধিকার সংরক্ষণও তার দায়িত্ব। ধর্মীয় অধিকার অবশ্যই শুধু একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকারই নয়, এটি একটি অতীব স্পর্শকাতর ও সংবেদনশীল বিষয়ও বটে। পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, শুধু ধর্মীয় কারণে যুগে যুগে অনেক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধবিগ্রহ সংঘটিত হয়েছে। আর একটি দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা সুসংহত রাখতে চাইলে যেসব বিষয়ের প্রতি সদা সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হয়, স্পর্শকাতর আবেগজড়িত বিষয় ধর্ম নিশ্চয়ই তার অন্যতম। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো একটি দেশে, যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশাল জনসাধারণ শুধু ধর্মপরায়ণই নয়, তাদের একটি বড় অংশ অদম্য ভাবাবেগতাড়িত। প্রত্যেক দায়িত্বশীল নাগরিক এবং প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের তাই ধর্মসংক্রান্ত ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা ‘ফরজ’।

সম্প্রতি এর একটি বড় রকমের বিচ্যুতি হয়েছে। দেখা যায় স্কুলের পাঠ্যপুস্তক প্রকাশনার দায়িত্বপ্রাপ্তদের দ্বারা। সরকারের প্রশংসনীয় উদ্ভাবনীগুলোর অন্যতম হচ্ছে খ্রিস্টীয় বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ পয়লা জানুয়ারি স্কুলের নিম্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বিনা মূল্যে নতুন বই তুলে দেওয়া। বলা বাহুল্য, সারা দেশের কোটি কোটি শিশুর জন্য পুঁথি-পুস্তক প্রণয়ন, প্রকাশনা ও বিতরণের কাজটি একটি হারকিউলিয়ন কাজ। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর দায়িত্বটি এযাবৎ মোটামুটি সুচারুরূপেই পালন করে আসছিল। নানা প্রতিকূলতা (যার মধ্যে আসল ‘ভিলেন’ হচ্ছে কভিড) সত্ত্বেও এবারও প্রায় সবখানে বই পৌঁছে গেছে সময়মতো। শিশুদের মুখে ফুটেছে প্রত্যাশিত হাসি। কিন্তু হাসি ফোটা দূরের কথা, মুখ কালো করে অভিযোগের অঙ্গুলি তুলেছেন অনেক শিক্ষক ও অভিভাবক। ইস্যুটি কী? না, ওই ধর্মসংক্রান্ত ব্যাপার। তাঁরা বলছেন, কর্তৃপক্ষ নাকি নতুন বইয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন সব বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করেছে, যা তাঁদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। আরো স্পষ্ট ভাষায়, ইসলাম ধর্মের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে আরো ভুলভ্রান্তি। অভিযোগ যে গুরুতর তাতে সন্দেহ নেই। স্বয়ং মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বিষয়টিতে দ্রুত হস্তক্ষেপ করেছেন এবং যত শিগগির সম্ভব পর্যায়ক্রমে ত্রুটি সারানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

এখানে আমরা অভিযোগগুলো নিক্তিতে তুলে ওজন করতে যাব না? সেই দায়িত্ব যাদের পালন করার কথা তারা দ্রুত তা করলেই আমরা খুশি হব? তবে একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করা দরকার। শোনা যায়, এক শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাকি ইসলামী কৃষ্টি-সংস্কৃতির ব্যাপারে ‘অ্যালার্জি’ আছে এবং তাঁরাই সুযোগ পেলেই কলকাঠি নাড়ান। এতে আখেরে তাঁদের গায়ে আঁচড়টিও লাগে না? পদোন্নতি-পদায়ন মাশাল্লাহ ঠিকই হয়? মাঝখান থেকে বেচারা সরকারকে বিব্রত হতে হয়, এটা-ওটা বলে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়। আমি বলব, যাঁরা বাঙালি কৃষ্টি-সংস্কৃতির স্বঘোষিত স্বভূষিত মালিক-মোখতার সেজে মাঝেমধ্যেই উদ্ভট সব কীর্তিকলাপ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে সরকার কখনো কোনো ব্যবস্থা তো নেয়ই না, বরং তাঁদের কর্মকাণ্ডকে এক ধরনের সায়ই দেয়। এই শ্রেণির সুবিধাবাদীরা শান্ত জলাশয়ে মাঝেমধ্যেই লোষ্ট্র নিক্ষেপ করে জল ঘোলা করার প্রয়াস পান।

আমাদের প্রাণপ্রিয় দেশটির এমনিতেই অনেক সমস্যা। এর ভেতর কোনো মহল যদি গণবিরোধী কার্যকলাপ দ্বারা নৌকা ঝাঁকাতে শুরু করে, তাহলে কেমন লাগে বলুন তো?

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে