শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, বুধবার, ০৮ মার্চ, ২০২৩

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

হুমায়রা পারভীন
অনলাইন ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী হলেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা এখনও বৈষম্যের শিকার। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পূর্বের যে কোনও সময়ের তুলনায় নারীরা এখন ভালো অবস্থানে আছে। তা সত্ত্বেও নারী নির্যাতন এখনও নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। সরকারি এবং বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী- ৫ বছর পূর্বের তুলনায় সারা দেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা বৃদ্ধির হার গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৩৫০টি। নারীর প্রতি সহিংসতা ব্যক্তি পর্যায়ে হলেও এর প্রভাব সমাজে ব্যাপক। নারী নির্যাতন লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রেও একটি বড় অন্তরায়। 

কিন্তু সমস্যা হলো, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সহিংসতার ঘটনাগুলো রিপোর্ট হয় না। নারীরা সহিংসতার শিকার হলেও পুলিশের কাছে সহজে যেতে চায় না যার কারণে তারা সঠিক আইনী প্রতিকারও পায় না। এ সমস্যা দূর করার জন্য ব্রাজিল, পর্তুগাল, নিকারাগুয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ পৃথিবীর অনেক দেশে শুধুমাত্র নারী পুলিশদের নিয়ে বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও নারী পুলিশ স্টেশন আছে যেগুলো শুধুমাত্র নারী ও শিশু সংক্রান্ত পরিসেবা দিয়ে থাকে। এ সকল পুলিশ স্টেশনের প্রায় সকল সদস্যরাই নারী। এ সমস্ত বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটগুলো নারীদের আইনী সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সহিংসতার শিকার নারীদের পুনরায় ভিকটিম হওয়া রোধ করার জন্যও কাজ করে থাকে। ল্যাটিন আমেরিকার নারী পুলিশ ইউনিটগুলোর ওপর চালানো ২০১১ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সমাজের যে কোনও বিশষায়িত প্রতিষ্ঠান বা সেবা সংস্থার তুলনায় নারী পুলিশ ইউনিটগুলো অনেক বেশি দৃশ্যমান এবং নারীদের ন্যায় বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। 

সঙ্গত কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারী পুলিশ ইউনিটগুলোকে নারী বান্ধব পুলিশিং তথা নারী অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। সাধারণত দেখা যায় যে, কোনও ধরণের সহিংসতার শিকার নারীরা পুরুষ পুলিশদের কাছে রিপোর্ট করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ পুলিশরাও অসংবেদনশীল আচরণ করে থাকে। আবার পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নারীরা মামলা করার চাইতে কাউন্সেলিং বা বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চায়। এ সমস্ত বিষয়গুলো থেকে উত্তরণের জন্য নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। বিশ্বের সব নারী পুলিশ ইউনিটের কাজের ধরণ মোটামুটি একই রকম। নারী পুলিশ ইউনিটগুলো সাধারণত সহিংসতার ঘটনা তদন্ত করার পাশাপাশি এনজিও বা নারী অধিকার কর্মীদের মাধ্যমে নারী ভিকটিমদের মানসিক কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করে থাকে। আবার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে যেহেতু নারী পুলিশ সদস্যদের কাছেই রিপোর্ট করতে হয়, সেহেতু নারীরা অপরাধ রিপোর্টিংয়েও অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে নারী পুলিশরা অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত উভয় পক্ষের সাথে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের পদক্ষেপও  গ্রহণ করে থাকেন।

বিশ্বের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপিত হয় আশির দশকের শুরুতে ব্রাজিলে। সে সময় ব্রাজিলে নারী নির্যাতনের বিষয়গুলো কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচনা করা হতো এবং সাধারণ পুলিশ স্টেশনে এ বিষয়গুলো দায়সারাভাবে তদন্ত করা হতো। যার কারণে নারীরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হতো। ফলশ্রুতিতে নারী অধিকার কর্মীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে সাও পাওলোতে প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা হয় এবং বর্তমানে ব্রাজিলে ৫০০টিরও বেশি নারী পুলিশ স্টেশন আছে। পক্ষান্তরে, ভারতে শুরুর দিকে দক্ষিণ ভারতের কেরালাতে ১৯৮৬ সালে শুধুমাত্র যৌতুক সম্পর্কিত অপরাধ দমনের উদ্দেশ্যে নারী পুলিশ স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে সারা ভারতবর্ষে এ ধরনের পুলিশ ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এদের কাজের ব্যাপ্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই পুলিশ স্টেশনগুলো পারিবারিক সহিংসতা, ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনসহ নারী ও শিশুর প্রতি ঘটে যাওয়া মামলাগুলো অত্যন্ত সফলতার সাথে তদন্ত করছে। নিয়মিত মামলা তদন্তের পাশাপাশি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে পারিবারিক সহিংসতা হ্রাসের ক্ষেত্রেও এ সমস্ত পুলিশ ইউনিটসমূহ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে। 

দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের ২৭টি নারী পুলিশ ইউনিটের উপর পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে রিপোর্ট হওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে মাত্র ১.৬% ক্রিমিনাল কেস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। অন্য ঘটনাগুলো কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং বিগত ১০ বছরে অন্তত ২১% বৃদ্ধি পেয়েছে। একই ধরণের চিত্র নিকারাগুয়ার ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সেখানে নারী পুলিশ ইউনিটগুলো দৃশ্যমান নারী বান্ধব পুলিশিং এর জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একইসাথে নিকারাগুয়ায় নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপনের কারণে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং এর হার অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও এ ধরণের পুলিশ ইউনিটসমূহ নারী ভিকটিমদের পাশাপাশি নারী পুলিশদের ক্যারিয়ারের গঠনের জন্যও সহায়ক। রক্ষণশীল এবং পিতৃতান্ত্রিক সমাজে যেখানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষদের তুলনায় কম, নারী পুলিশ ইউনিট নারীদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিটসমূহে মূলত নারীরাই কাজ করে, সেহেতু কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বা এ ধরণের সমস্যায় নারীদেরকে পড়তে হয় না। 

ভারতীয় একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটসমূহ সাধারণ মানুষদের কাছে নারী পুলিশদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীতে তাদের আত্তীকরণ সহজ করেছে। এসব ইউনিটে কাজ করার ফলে নারী পুলিশরা তদন্তের পাশাপাশি কাউন্সেলিংও দ্রুত শিখতে পারে। কিন্তু ভারতের মতো একই ধরণের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট হওয়া সত্ত্বেও নারী পুলিশ ইউনিট আমাদের দেশে তেমন পরিচিতি পায়নি। 
বাংলাদেশে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর অধীনে উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন বা নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ একমাত্র বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট। অন্যান্য দেশের নারী পুলিশ ইউনিটের সাথে এটার পার্থক্য হলো এখানে মামলা তদন্তের পাশাপাশি একটি ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার আছে যেখানে সহিংসতার শিকার ভিকটিমদেরকে অবস্থান করার সুযোগসহ বিভিন্ন ধরণের সহায়তা দেয়া হয়। ২০০৯ সালে পুলিশ রিফর্ম প্রোগ্রাম বা পিআরপি এবং বাংলাদেশ পুলিশের যৌথ উদ্যেগে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়। এসময় এই সেন্টারের সাথে যুক্ত হয় ১০টি এনজিও যাদের কাজ হলো ভিকটিমদের বিভিন্ন মানসিক, চিকিৎসা এবং আইনী সহায়তা দেয়া। কিন্তু পরবর্তীতে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন অধিক্ষেত্রের নারী ও শিশু বিষয়ক মামলাগুলো তদন্তের ক্ষমতা দিয়ে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। 

সর্বশেষ ২০১১ সালে বিভাগটিতে যুক্ত করা হয় কুইক রেসপন্স টিম বা কিউআরটি। এই টিমটি সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের উদ্ধারের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকে। যদিও এ পর্যন্ত এ ইউনিটের কার্যক্রম বা সহিংসতা নিরসনে এর প্রভাব নিয়ে কোনও গবেষণা পরিচালিত হয়নি, তবুও বলা যায় যে ঢাকা মহানগর এলাকার নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা নিরসনে এ বিভাগটি তুলনামূলকভাবে সফল। নারী ও শিশু ভিকটিমদের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার পাশাপাশি নিয়মিত মামলা তদন্ত, সহিংসতা রোধে সামাজিক প্রচারণা চালানো, ভিকটিমদের সাময়িক আশ্রয়সহ পুনরায় ভিকটিম হওয়া থেকে রক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণে নানামুখী কার্যক্রমের জন্য এ বিভাগটি ইতোমধ্যেই বেশ প্রশংসিত হয়েছে।   

লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো, যদিও এশিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধের ক্ষেত্রে নারী পুলিশ ইউনিটকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়ে থাকে, কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে এ ধরণের বিশেষায়িত ইউনিটের উপস্থিতি খুব বেশি দেখা যায় না। নারী পুলিশ ইউনিট এর নেতিবাচক দিকগুলো এর একটা বড় কারণ। যেমন- পশ্চিমারা মনে করেন যে পৃথক পুলিশ ইউনিটের মাধ্যমে পুলিশী কার্যক্রম আলাদা করা হলে তা সামগ্রিক পুলিশিংয়ের জন্য মঙ্গলজনক হবে না। তাছাড়া এ ব্যবস্থা পরবর্তীতে নারী পুলিশদের মূলধারার পুলিশিংয়ে আত্তীকরণের ক্ষেত্রেও অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। পাশাপাশি, দীর্ঘদিন একই ধরণের কাজ করতে থাকলে নারী পুলিশরা একঘেঁয়েমীতে ভুগে কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। 

উপরন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে- আর্জেন্টিনা, পর্তুগাল, উগান্ডা এবং ভারত সহ অনেক দেশে এসব ইউনিটে যে সমস্ত নারীদেরকে নিয়োগ দেয়া হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের কাউন্সেলিং বা ভিকটিম ম্যানেজমেন্টের উপর কোনও প্রশিক্ষণ থাকে না। নারী পুলিশরা কাজ করতে করতেই এসব শিখে নেয় যার কারণে নারী পুলিশ ইউনিটের মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানসম্পন্ন বিশেষায়িত সেবা প্রদান অনেক সময় ব্যহত হয়। তবে সার্বিক বিবেচনায় নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটের ইতিবাচক দিকগুলোর তুলনায় নেতিবাচক দিকগুলো অনেক কম এবং রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত ও কার্যকরী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের মতো একই রকম আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের দেশসমূহে যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিট সফল, আমাদের দেশেও বৃহৎ নারী জনগোষ্ঠী এবং ক্রমবর্ধমান নারীর প্রতি সহিংসতার কথা বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা এখন সময়ের দাবী।


লেখক: উপ-পুলিশ কমিশনার
            উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন
            ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ