শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, বুধবার, ০৮ মার্চ, ২০২৩

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

হুমায়রা পারভীন
অনলাইন ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী হলেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা এখনও বৈষম্যের শিকার। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পূর্বের যে কোনও সময়ের তুলনায় নারীরা এখন ভালো অবস্থানে আছে। তা সত্ত্বেও নারী নির্যাতন এখনও নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। সরকারি এবং বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী- ৫ বছর পূর্বের তুলনায় সারা দেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা বৃদ্ধির হার গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৩৫০টি। নারীর প্রতি সহিংসতা ব্যক্তি পর্যায়ে হলেও এর প্রভাব সমাজে ব্যাপক। নারী নির্যাতন লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রেও একটি বড় অন্তরায়। 

কিন্তু সমস্যা হলো, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সহিংসতার ঘটনাগুলো রিপোর্ট হয় না। নারীরা সহিংসতার শিকার হলেও পুলিশের কাছে সহজে যেতে চায় না যার কারণে তারা সঠিক আইনী প্রতিকারও পায় না। এ সমস্যা দূর করার জন্য ব্রাজিল, পর্তুগাল, নিকারাগুয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ পৃথিবীর অনেক দেশে শুধুমাত্র নারী পুলিশদের নিয়ে বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও নারী পুলিশ স্টেশন আছে যেগুলো শুধুমাত্র নারী ও শিশু সংক্রান্ত পরিসেবা দিয়ে থাকে। এ সকল পুলিশ স্টেশনের প্রায় সকল সদস্যরাই নারী। এ সমস্ত বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটগুলো নারীদের আইনী সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সহিংসতার শিকার নারীদের পুনরায় ভিকটিম হওয়া রোধ করার জন্যও কাজ করে থাকে। ল্যাটিন আমেরিকার নারী পুলিশ ইউনিটগুলোর ওপর চালানো ২০১১ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সমাজের যে কোনও বিশষায়িত প্রতিষ্ঠান বা সেবা সংস্থার তুলনায় নারী পুলিশ ইউনিটগুলো অনেক বেশি দৃশ্যমান এবং নারীদের ন্যায় বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। 

সঙ্গত কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারী পুলিশ ইউনিটগুলোকে নারী বান্ধব পুলিশিং তথা নারী অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। সাধারণত দেখা যায় যে, কোনও ধরণের সহিংসতার শিকার নারীরা পুরুষ পুলিশদের কাছে রিপোর্ট করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ পুলিশরাও অসংবেদনশীল আচরণ করে থাকে। আবার পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নারীরা মামলা করার চাইতে কাউন্সেলিং বা বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চায়। এ সমস্ত বিষয়গুলো থেকে উত্তরণের জন্য নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। বিশ্বের সব নারী পুলিশ ইউনিটের কাজের ধরণ মোটামুটি একই রকম। নারী পুলিশ ইউনিটগুলো সাধারণত সহিংসতার ঘটনা তদন্ত করার পাশাপাশি এনজিও বা নারী অধিকার কর্মীদের মাধ্যমে নারী ভিকটিমদের মানসিক কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করে থাকে। আবার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে যেহেতু নারী পুলিশ সদস্যদের কাছেই রিপোর্ট করতে হয়, সেহেতু নারীরা অপরাধ রিপোর্টিংয়েও অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে নারী পুলিশরা অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত উভয় পক্ষের সাথে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের পদক্ষেপও  গ্রহণ করে থাকেন।

বিশ্বের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপিত হয় আশির দশকের শুরুতে ব্রাজিলে। সে সময় ব্রাজিলে নারী নির্যাতনের বিষয়গুলো কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচনা করা হতো এবং সাধারণ পুলিশ স্টেশনে এ বিষয়গুলো দায়সারাভাবে তদন্ত করা হতো। যার কারণে নারীরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হতো। ফলশ্রুতিতে নারী অধিকার কর্মীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে সাও পাওলোতে প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা হয় এবং বর্তমানে ব্রাজিলে ৫০০টিরও বেশি নারী পুলিশ স্টেশন আছে। পক্ষান্তরে, ভারতে শুরুর দিকে দক্ষিণ ভারতের কেরালাতে ১৯৮৬ সালে শুধুমাত্র যৌতুক সম্পর্কিত অপরাধ দমনের উদ্দেশ্যে নারী পুলিশ স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে সারা ভারতবর্ষে এ ধরনের পুলিশ ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এদের কাজের ব্যাপ্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই পুলিশ স্টেশনগুলো পারিবারিক সহিংসতা, ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনসহ নারী ও শিশুর প্রতি ঘটে যাওয়া মামলাগুলো অত্যন্ত সফলতার সাথে তদন্ত করছে। নিয়মিত মামলা তদন্তের পাশাপাশি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে পারিবারিক সহিংসতা হ্রাসের ক্ষেত্রেও এ সমস্ত পুলিশ ইউনিটসমূহ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে। 

দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের ২৭টি নারী পুলিশ ইউনিটের উপর পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে রিপোর্ট হওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে মাত্র ১.৬% ক্রিমিনাল কেস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। অন্য ঘটনাগুলো কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং বিগত ১০ বছরে অন্তত ২১% বৃদ্ধি পেয়েছে। একই ধরণের চিত্র নিকারাগুয়ার ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সেখানে নারী পুলিশ ইউনিটগুলো দৃশ্যমান নারী বান্ধব পুলিশিং এর জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একইসাথে নিকারাগুয়ায় নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপনের কারণে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং এর হার অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও এ ধরণের পুলিশ ইউনিটসমূহ নারী ভিকটিমদের পাশাপাশি নারী পুলিশদের ক্যারিয়ারের গঠনের জন্যও সহায়ক। রক্ষণশীল এবং পিতৃতান্ত্রিক সমাজে যেখানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষদের তুলনায় কম, নারী পুলিশ ইউনিট নারীদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিটসমূহে মূলত নারীরাই কাজ করে, সেহেতু কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বা এ ধরণের সমস্যায় নারীদেরকে পড়তে হয় না। 

ভারতীয় একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটসমূহ সাধারণ মানুষদের কাছে নারী পুলিশদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীতে তাদের আত্তীকরণ সহজ করেছে। এসব ইউনিটে কাজ করার ফলে নারী পুলিশরা তদন্তের পাশাপাশি কাউন্সেলিংও দ্রুত শিখতে পারে। কিন্তু ভারতের মতো একই ধরণের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট হওয়া সত্ত্বেও নারী পুলিশ ইউনিট আমাদের দেশে তেমন পরিচিতি পায়নি। 
বাংলাদেশে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর অধীনে উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন বা নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ একমাত্র বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট। অন্যান্য দেশের নারী পুলিশ ইউনিটের সাথে এটার পার্থক্য হলো এখানে মামলা তদন্তের পাশাপাশি একটি ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার আছে যেখানে সহিংসতার শিকার ভিকটিমদেরকে অবস্থান করার সুযোগসহ বিভিন্ন ধরণের সহায়তা দেয়া হয়। ২০০৯ সালে পুলিশ রিফর্ম প্রোগ্রাম বা পিআরপি এবং বাংলাদেশ পুলিশের যৌথ উদ্যেগে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়। এসময় এই সেন্টারের সাথে যুক্ত হয় ১০টি এনজিও যাদের কাজ হলো ভিকটিমদের বিভিন্ন মানসিক, চিকিৎসা এবং আইনী সহায়তা দেয়া। কিন্তু পরবর্তীতে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন অধিক্ষেত্রের নারী ও শিশু বিষয়ক মামলাগুলো তদন্তের ক্ষমতা দিয়ে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। 

সর্বশেষ ২০১১ সালে বিভাগটিতে যুক্ত করা হয় কুইক রেসপন্স টিম বা কিউআরটি। এই টিমটি সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের উদ্ধারের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকে। যদিও এ পর্যন্ত এ ইউনিটের কার্যক্রম বা সহিংসতা নিরসনে এর প্রভাব নিয়ে কোনও গবেষণা পরিচালিত হয়নি, তবুও বলা যায় যে ঢাকা মহানগর এলাকার নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা নিরসনে এ বিভাগটি তুলনামূলকভাবে সফল। নারী ও শিশু ভিকটিমদের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার পাশাপাশি নিয়মিত মামলা তদন্ত, সহিংসতা রোধে সামাজিক প্রচারণা চালানো, ভিকটিমদের সাময়িক আশ্রয়সহ পুনরায় ভিকটিম হওয়া থেকে রক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণে নানামুখী কার্যক্রমের জন্য এ বিভাগটি ইতোমধ্যেই বেশ প্রশংসিত হয়েছে।   

লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো, যদিও এশিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধের ক্ষেত্রে নারী পুলিশ ইউনিটকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়ে থাকে, কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে এ ধরণের বিশেষায়িত ইউনিটের উপস্থিতি খুব বেশি দেখা যায় না। নারী পুলিশ ইউনিট এর নেতিবাচক দিকগুলো এর একটা বড় কারণ। যেমন- পশ্চিমারা মনে করেন যে পৃথক পুলিশ ইউনিটের মাধ্যমে পুলিশী কার্যক্রম আলাদা করা হলে তা সামগ্রিক পুলিশিংয়ের জন্য মঙ্গলজনক হবে না। তাছাড়া এ ব্যবস্থা পরবর্তীতে নারী পুলিশদের মূলধারার পুলিশিংয়ে আত্তীকরণের ক্ষেত্রেও অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। পাশাপাশি, দীর্ঘদিন একই ধরণের কাজ করতে থাকলে নারী পুলিশরা একঘেঁয়েমীতে ভুগে কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। 

উপরন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে- আর্জেন্টিনা, পর্তুগাল, উগান্ডা এবং ভারত সহ অনেক দেশে এসব ইউনিটে যে সমস্ত নারীদেরকে নিয়োগ দেয়া হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের কাউন্সেলিং বা ভিকটিম ম্যানেজমেন্টের উপর কোনও প্রশিক্ষণ থাকে না। নারী পুলিশরা কাজ করতে করতেই এসব শিখে নেয় যার কারণে নারী পুলিশ ইউনিটের মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানসম্পন্ন বিশেষায়িত সেবা প্রদান অনেক সময় ব্যহত হয়। তবে সার্বিক বিবেচনায় নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটের ইতিবাচক দিকগুলোর তুলনায় নেতিবাচক দিকগুলো অনেক কম এবং রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত ও কার্যকরী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের মতো একই রকম আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের দেশসমূহে যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিট সফল, আমাদের দেশেও বৃহৎ নারী জনগোষ্ঠী এবং ক্রমবর্ধমান নারীর প্রতি সহিংসতার কথা বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা এখন সময়ের দাবী।


লেখক: উপ-পুলিশ কমিশনার
            উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন
            ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা