শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, বুধবার, ০৮ মার্চ, ২০২৩

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

হুমায়রা পারভীন
অনলাইন ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী হলেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা এখনও বৈষম্যের শিকার। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পূর্বের যে কোনও সময়ের তুলনায় নারীরা এখন ভালো অবস্থানে আছে। তা সত্ত্বেও নারী নির্যাতন এখনও নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। সরকারি এবং বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী- ৫ বছর পূর্বের তুলনায় সারা দেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা বৃদ্ধির হার গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৩৫০টি। নারীর প্রতি সহিংসতা ব্যক্তি পর্যায়ে হলেও এর প্রভাব সমাজে ব্যাপক। নারী নির্যাতন লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রেও একটি বড় অন্তরায়। 

কিন্তু সমস্যা হলো, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সহিংসতার ঘটনাগুলো রিপোর্ট হয় না। নারীরা সহিংসতার শিকার হলেও পুলিশের কাছে সহজে যেতে চায় না যার কারণে তারা সঠিক আইনী প্রতিকারও পায় না। এ সমস্যা দূর করার জন্য ব্রাজিল, পর্তুগাল, নিকারাগুয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ পৃথিবীর অনেক দেশে শুধুমাত্র নারী পুলিশদের নিয়ে বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও নারী পুলিশ স্টেশন আছে যেগুলো শুধুমাত্র নারী ও শিশু সংক্রান্ত পরিসেবা দিয়ে থাকে। এ সকল পুলিশ স্টেশনের প্রায় সকল সদস্যরাই নারী। এ সমস্ত বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটগুলো নারীদের আইনী সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সহিংসতার শিকার নারীদের পুনরায় ভিকটিম হওয়া রোধ করার জন্যও কাজ করে থাকে। ল্যাটিন আমেরিকার নারী পুলিশ ইউনিটগুলোর ওপর চালানো ২০১১ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সমাজের যে কোনও বিশষায়িত প্রতিষ্ঠান বা সেবা সংস্থার তুলনায় নারী পুলিশ ইউনিটগুলো অনেক বেশি দৃশ্যমান এবং নারীদের ন্যায় বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। 

সঙ্গত কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারী পুলিশ ইউনিটগুলোকে নারী বান্ধব পুলিশিং তথা নারী অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। সাধারণত দেখা যায় যে, কোনও ধরণের সহিংসতার শিকার নারীরা পুরুষ পুলিশদের কাছে রিপোর্ট করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ পুলিশরাও অসংবেদনশীল আচরণ করে থাকে। আবার পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নারীরা মামলা করার চাইতে কাউন্সেলিং বা বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চায়। এ সমস্ত বিষয়গুলো থেকে উত্তরণের জন্য নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। বিশ্বের সব নারী পুলিশ ইউনিটের কাজের ধরণ মোটামুটি একই রকম। নারী পুলিশ ইউনিটগুলো সাধারণত সহিংসতার ঘটনা তদন্ত করার পাশাপাশি এনজিও বা নারী অধিকার কর্মীদের মাধ্যমে নারী ভিকটিমদের মানসিক কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করে থাকে। আবার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে যেহেতু নারী পুলিশ সদস্যদের কাছেই রিপোর্ট করতে হয়, সেহেতু নারীরা অপরাধ রিপোর্টিংয়েও অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে নারী পুলিশরা অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত উভয় পক্ষের সাথে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের পদক্ষেপও  গ্রহণ করে থাকেন।

বিশ্বের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপিত হয় আশির দশকের শুরুতে ব্রাজিলে। সে সময় ব্রাজিলে নারী নির্যাতনের বিষয়গুলো কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচনা করা হতো এবং সাধারণ পুলিশ স্টেশনে এ বিষয়গুলো দায়সারাভাবে তদন্ত করা হতো। যার কারণে নারীরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হতো। ফলশ্রুতিতে নারী অধিকার কর্মীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে সাও পাওলোতে প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা হয় এবং বর্তমানে ব্রাজিলে ৫০০টিরও বেশি নারী পুলিশ স্টেশন আছে। পক্ষান্তরে, ভারতে শুরুর দিকে দক্ষিণ ভারতের কেরালাতে ১৯৮৬ সালে শুধুমাত্র যৌতুক সম্পর্কিত অপরাধ দমনের উদ্দেশ্যে নারী পুলিশ স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে সারা ভারতবর্ষে এ ধরনের পুলিশ ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এদের কাজের ব্যাপ্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই পুলিশ স্টেশনগুলো পারিবারিক সহিংসতা, ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনসহ নারী ও শিশুর প্রতি ঘটে যাওয়া মামলাগুলো অত্যন্ত সফলতার সাথে তদন্ত করছে। নিয়মিত মামলা তদন্তের পাশাপাশি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে পারিবারিক সহিংসতা হ্রাসের ক্ষেত্রেও এ সমস্ত পুলিশ ইউনিটসমূহ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে। 

দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের ২৭টি নারী পুলিশ ইউনিটের উপর পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে রিপোর্ট হওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে মাত্র ১.৬% ক্রিমিনাল কেস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। অন্য ঘটনাগুলো কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং বিগত ১০ বছরে অন্তত ২১% বৃদ্ধি পেয়েছে। একই ধরণের চিত্র নিকারাগুয়ার ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সেখানে নারী পুলিশ ইউনিটগুলো দৃশ্যমান নারী বান্ধব পুলিশিং এর জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একইসাথে নিকারাগুয়ায় নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপনের কারণে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং এর হার অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও এ ধরণের পুলিশ ইউনিটসমূহ নারী ভিকটিমদের পাশাপাশি নারী পুলিশদের ক্যারিয়ারের গঠনের জন্যও সহায়ক। রক্ষণশীল এবং পিতৃতান্ত্রিক সমাজে যেখানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষদের তুলনায় কম, নারী পুলিশ ইউনিট নারীদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিটসমূহে মূলত নারীরাই কাজ করে, সেহেতু কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বা এ ধরণের সমস্যায় নারীদেরকে পড়তে হয় না। 

ভারতীয় একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটসমূহ সাধারণ মানুষদের কাছে নারী পুলিশদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীতে তাদের আত্তীকরণ সহজ করেছে। এসব ইউনিটে কাজ করার ফলে নারী পুলিশরা তদন্তের পাশাপাশি কাউন্সেলিংও দ্রুত শিখতে পারে। কিন্তু ভারতের মতো একই ধরণের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট হওয়া সত্ত্বেও নারী পুলিশ ইউনিট আমাদের দেশে তেমন পরিচিতি পায়নি। 
বাংলাদেশে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর অধীনে উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন বা নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ একমাত্র বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট। অন্যান্য দেশের নারী পুলিশ ইউনিটের সাথে এটার পার্থক্য হলো এখানে মামলা তদন্তের পাশাপাশি একটি ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার আছে যেখানে সহিংসতার শিকার ভিকটিমদেরকে অবস্থান করার সুযোগসহ বিভিন্ন ধরণের সহায়তা দেয়া হয়। ২০০৯ সালে পুলিশ রিফর্ম প্রোগ্রাম বা পিআরপি এবং বাংলাদেশ পুলিশের যৌথ উদ্যেগে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়। এসময় এই সেন্টারের সাথে যুক্ত হয় ১০টি এনজিও যাদের কাজ হলো ভিকটিমদের বিভিন্ন মানসিক, চিকিৎসা এবং আইনী সহায়তা দেয়া। কিন্তু পরবর্তীতে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন অধিক্ষেত্রের নারী ও শিশু বিষয়ক মামলাগুলো তদন্তের ক্ষমতা দিয়ে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। 

সর্বশেষ ২০১১ সালে বিভাগটিতে যুক্ত করা হয় কুইক রেসপন্স টিম বা কিউআরটি। এই টিমটি সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের উদ্ধারের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকে। যদিও এ পর্যন্ত এ ইউনিটের কার্যক্রম বা সহিংসতা নিরসনে এর প্রভাব নিয়ে কোনও গবেষণা পরিচালিত হয়নি, তবুও বলা যায় যে ঢাকা মহানগর এলাকার নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা নিরসনে এ বিভাগটি তুলনামূলকভাবে সফল। নারী ও শিশু ভিকটিমদের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার পাশাপাশি নিয়মিত মামলা তদন্ত, সহিংসতা রোধে সামাজিক প্রচারণা চালানো, ভিকটিমদের সাময়িক আশ্রয়সহ পুনরায় ভিকটিম হওয়া থেকে রক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণে নানামুখী কার্যক্রমের জন্য এ বিভাগটি ইতোমধ্যেই বেশ প্রশংসিত হয়েছে।   

লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো, যদিও এশিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধের ক্ষেত্রে নারী পুলিশ ইউনিটকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়ে থাকে, কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে এ ধরণের বিশেষায়িত ইউনিটের উপস্থিতি খুব বেশি দেখা যায় না। নারী পুলিশ ইউনিট এর নেতিবাচক দিকগুলো এর একটা বড় কারণ। যেমন- পশ্চিমারা মনে করেন যে পৃথক পুলিশ ইউনিটের মাধ্যমে পুলিশী কার্যক্রম আলাদা করা হলে তা সামগ্রিক পুলিশিংয়ের জন্য মঙ্গলজনক হবে না। তাছাড়া এ ব্যবস্থা পরবর্তীতে নারী পুলিশদের মূলধারার পুলিশিংয়ে আত্তীকরণের ক্ষেত্রেও অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। পাশাপাশি, দীর্ঘদিন একই ধরণের কাজ করতে থাকলে নারী পুলিশরা একঘেঁয়েমীতে ভুগে কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। 

উপরন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে- আর্জেন্টিনা, পর্তুগাল, উগান্ডা এবং ভারত সহ অনেক দেশে এসব ইউনিটে যে সমস্ত নারীদেরকে নিয়োগ দেয়া হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের কাউন্সেলিং বা ভিকটিম ম্যানেজমেন্টের উপর কোনও প্রশিক্ষণ থাকে না। নারী পুলিশরা কাজ করতে করতেই এসব শিখে নেয় যার কারণে নারী পুলিশ ইউনিটের মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানসম্পন্ন বিশেষায়িত সেবা প্রদান অনেক সময় ব্যহত হয়। তবে সার্বিক বিবেচনায় নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটের ইতিবাচক দিকগুলোর তুলনায় নেতিবাচক দিকগুলো অনেক কম এবং রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত ও কার্যকরী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের মতো একই রকম আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের দেশসমূহে যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিট সফল, আমাদের দেশেও বৃহৎ নারী জনগোষ্ঠী এবং ক্রমবর্ধমান নারীর প্রতি সহিংসতার কথা বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা এখন সময়ের দাবী।


লেখক: উপ-পুলিশ কমিশনার
            উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন
            ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম