শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫১, বুধবার, ০৮ মার্চ, ২০২৩

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

হুমায়রা পারভীন
অনলাইন ভার্সন
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে নারী পুলিশ ইউনিটের প্রাসঙ্গিকতা

বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী হলেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা এখনও বৈষম্যের শিকার। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পূর্বের যে কোনও সময়ের তুলনায় নারীরা এখন ভালো অবস্থানে আছে। তা সত্ত্বেও নারী নির্যাতন এখনও নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। সরকারি এবং বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী- ৫ বছর পূর্বের তুলনায় সারা দেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা বৃদ্ধির হার গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৩৫০টি। নারীর প্রতি সহিংসতা ব্যক্তি পর্যায়ে হলেও এর প্রভাব সমাজে ব্যাপক। নারী নির্যাতন লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রেও একটি বড় অন্তরায়। 

কিন্তু সমস্যা হলো, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সহিংসতার ঘটনাগুলো রিপোর্ট হয় না। নারীরা সহিংসতার শিকার হলেও পুলিশের কাছে সহজে যেতে চায় না যার কারণে তারা সঠিক আইনী প্রতিকারও পায় না। এ সমস্যা দূর করার জন্য ব্রাজিল, পর্তুগাল, নিকারাগুয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ পৃথিবীর অনেক দেশে শুধুমাত্র নারী পুলিশদের নিয়ে বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও নারী পুলিশ স্টেশন আছে যেগুলো শুধুমাত্র নারী ও শিশু সংক্রান্ত পরিসেবা দিয়ে থাকে। এ সকল পুলিশ স্টেশনের প্রায় সকল সদস্যরাই নারী। এ সমস্ত বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটগুলো নারীদের আইনী সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সহিংসতার শিকার নারীদের পুনরায় ভিকটিম হওয়া রোধ করার জন্যও কাজ করে থাকে। ল্যাটিন আমেরিকার নারী পুলিশ ইউনিটগুলোর ওপর চালানো ২০১১ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সমাজের যে কোনও বিশষায়িত প্রতিষ্ঠান বা সেবা সংস্থার তুলনায় নারী পুলিশ ইউনিটগুলো অনেক বেশি দৃশ্যমান এবং নারীদের ন্যায় বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। 

সঙ্গত কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারী পুলিশ ইউনিটগুলোকে নারী বান্ধব পুলিশিং তথা নারী অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। সাধারণত দেখা যায় যে, কোনও ধরণের সহিংসতার শিকার নারীরা পুরুষ পুলিশদের কাছে রিপোর্ট করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ পুলিশরাও অসংবেদনশীল আচরণ করে থাকে। আবার পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নারীরা মামলা করার চাইতে কাউন্সেলিং বা বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চায়। এ সমস্ত বিষয়গুলো থেকে উত্তরণের জন্য নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। বিশ্বের সব নারী পুলিশ ইউনিটের কাজের ধরণ মোটামুটি একই রকম। নারী পুলিশ ইউনিটগুলো সাধারণত সহিংসতার ঘটনা তদন্ত করার পাশাপাশি এনজিও বা নারী অধিকার কর্মীদের মাধ্যমে নারী ভিকটিমদের মানসিক কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করে থাকে। আবার পুলিশ স্টেশনে গিয়ে যেহেতু নারী পুলিশ সদস্যদের কাছেই রিপোর্ট করতে হয়, সেহেতু নারীরা অপরাধ রিপোর্টিংয়েও অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে নারী পুলিশরা অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত উভয় পক্ষের সাথে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের পদক্ষেপও  গ্রহণ করে থাকেন।

বিশ্বের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপিত হয় আশির দশকের শুরুতে ব্রাজিলে। সে সময় ব্রাজিলে নারী নির্যাতনের বিষয়গুলো কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচনা করা হতো এবং সাধারণ পুলিশ স্টেশনে এ বিষয়গুলো দায়সারাভাবে তদন্ত করা হতো। যার কারণে নারীরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হতো। ফলশ্রুতিতে নারী অধিকার কর্মীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে সাও পাওলোতে প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা হয় এবং বর্তমানে ব্রাজিলে ৫০০টিরও বেশি নারী পুলিশ স্টেশন আছে। পক্ষান্তরে, ভারতে শুরুর দিকে দক্ষিণ ভারতের কেরালাতে ১৯৮৬ সালে শুধুমাত্র যৌতুক সম্পর্কিত অপরাধ দমনের উদ্দেশ্যে নারী পুলিশ স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে সারা ভারতবর্ষে এ ধরনের পুলিশ ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এদের কাজের ব্যাপ্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এই পুলিশ স্টেশনগুলো পারিবারিক সহিংসতা, ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনসহ নারী ও শিশুর প্রতি ঘটে যাওয়া মামলাগুলো অত্যন্ত সফলতার সাথে তদন্ত করছে। নিয়মিত মামলা তদন্তের পাশাপাশি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে পারিবারিক সহিংসতা হ্রাসের ক্ষেত্রেও এ সমস্ত পুলিশ ইউনিটসমূহ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে। 

দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের ২৭টি নারী পুলিশ ইউনিটের উপর পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে রিপোর্ট হওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে মাত্র ১.৬% ক্রিমিনাল কেস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। অন্য ঘটনাগুলো কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং বিগত ১০ বছরে অন্তত ২১% বৃদ্ধি পেয়েছে। একই ধরণের চিত্র নিকারাগুয়ার ক্ষেত্রেও দেখা যায়। সেখানে নারী পুলিশ ইউনিটগুলো দৃশ্যমান নারী বান্ধব পুলিশিং এর জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একইসাথে নিকারাগুয়ায় নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপনের কারণে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা রিপোর্টিং এর হার অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও এ ধরণের পুলিশ ইউনিটসমূহ নারী ভিকটিমদের পাশাপাশি নারী পুলিশদের ক্যারিয়ারের গঠনের জন্যও সহায়ক। রক্ষণশীল এবং পিতৃতান্ত্রিক সমাজে যেখানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ পুরুষদের তুলনায় কম, নারী পুলিশ ইউনিট নারীদের কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিটসমূহে মূলত নারীরাই কাজ করে, সেহেতু কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বা এ ধরণের সমস্যায় নারীদেরকে পড়তে হয় না। 

ভারতীয় একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটসমূহ সাধারণ মানুষদের কাছে নারী পুলিশদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীতে তাদের আত্তীকরণ সহজ করেছে। এসব ইউনিটে কাজ করার ফলে নারী পুলিশরা তদন্তের পাশাপাশি কাউন্সেলিংও দ্রুত শিখতে পারে। কিন্তু ভারতের মতো একই ধরণের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট হওয়া সত্ত্বেও নারী পুলিশ ইউনিট আমাদের দেশে তেমন পরিচিতি পায়নি। 
বাংলাদেশে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর অধীনে উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন বা নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ একমাত্র বিশেষায়িত নারী পুলিশ ইউনিট। অন্যান্য দেশের নারী পুলিশ ইউনিটের সাথে এটার পার্থক্য হলো এখানে মামলা তদন্তের পাশাপাশি একটি ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার আছে যেখানে সহিংসতার শিকার ভিকটিমদেরকে অবস্থান করার সুযোগসহ বিভিন্ন ধরণের সহায়তা দেয়া হয়। ২০০৯ সালে পুলিশ রিফর্ম প্রোগ্রাম বা পিআরপি এবং বাংলাদেশ পুলিশের যৌথ উদ্যেগে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়। এসময় এই সেন্টারের সাথে যুক্ত হয় ১০টি এনজিও যাদের কাজ হলো ভিকটিমদের বিভিন্ন মানসিক, চিকিৎসা এবং আইনী সহায়তা দেয়া। কিন্তু পরবর্তীতে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন অধিক্ষেত্রের নারী ও শিশু বিষয়ক মামলাগুলো তদন্তের ক্ষমতা দিয়ে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। 

সর্বশেষ ২০১১ সালে বিভাগটিতে যুক্ত করা হয় কুইক রেসপন্স টিম বা কিউআরটি। এই টিমটি সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের উদ্ধারের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকে। যদিও এ পর্যন্ত এ ইউনিটের কার্যক্রম বা সহিংসতা নিরসনে এর প্রভাব নিয়ে কোনও গবেষণা পরিচালিত হয়নি, তবুও বলা যায় যে ঢাকা মহানগর এলাকার নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা নিরসনে এ বিভাগটি তুলনামূলকভাবে সফল। নারী ও শিশু ভিকটিমদের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার পাশাপাশি নিয়মিত মামলা তদন্ত, সহিংসতা রোধে সামাজিক প্রচারণা চালানো, ভিকটিমদের সাময়িক আশ্রয়সহ পুনরায় ভিকটিম হওয়া থেকে রক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণে নানামুখী কার্যক্রমের জন্য এ বিভাগটি ইতোমধ্যেই বেশ প্রশংসিত হয়েছে।   

লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো, যদিও এশিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধের ক্ষেত্রে নারী পুলিশ ইউনিটকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়ে থাকে, কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে এ ধরণের বিশেষায়িত ইউনিটের উপস্থিতি খুব বেশি দেখা যায় না। নারী পুলিশ ইউনিট এর নেতিবাচক দিকগুলো এর একটা বড় কারণ। যেমন- পশ্চিমারা মনে করেন যে পৃথক পুলিশ ইউনিটের মাধ্যমে পুলিশী কার্যক্রম আলাদা করা হলে তা সামগ্রিক পুলিশিংয়ের জন্য মঙ্গলজনক হবে না। তাছাড়া এ ব্যবস্থা পরবর্তীতে নারী পুলিশদের মূলধারার পুলিশিংয়ে আত্তীকরণের ক্ষেত্রেও অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। পাশাপাশি, দীর্ঘদিন একই ধরণের কাজ করতে থাকলে নারী পুলিশরা একঘেঁয়েমীতে ভুগে কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। 

উপরন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে- আর্জেন্টিনা, পর্তুগাল, উগান্ডা এবং ভারত সহ অনেক দেশে এসব ইউনিটে যে সমস্ত নারীদেরকে নিয়োগ দেয়া হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের কাউন্সেলিং বা ভিকটিম ম্যানেজমেন্টের উপর কোনও প্রশিক্ষণ থাকে না। নারী পুলিশরা কাজ করতে করতেই এসব শিখে নেয় যার কারণে নারী পুলিশ ইউনিটের মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানসম্পন্ন বিশেষায়িত সেবা প্রদান অনেক সময় ব্যহত হয়। তবে সার্বিক বিবেচনায় নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, নারী পুলিশ ইউনিটের ইতিবাচক দিকগুলোর তুলনায় নেতিবাচক দিকগুলো অনেক কম এবং রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে নারী পুলিশ ইউনিট একটি বাস্তবসম্মত ও কার্যকরী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের মতো একই রকম আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের দেশসমূহে যেহেতু নারী পুলিশ ইউনিট সফল, আমাদের দেশেও বৃহৎ নারী জনগোষ্ঠী এবং ক্রমবর্ধমান নারীর প্রতি সহিংসতার কথা বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে নারী পুলিশ ইউনিট স্থাপন করা এখন সময়ের দাবী।


লেখক: উপ-পুলিশ কমিশনার
            উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন
            ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন