শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

স্বাধীনতা লাভের ৫০ বছর পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির চমক নজর কেড়েছে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে। পাঁচ দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রশংসা শোনা গেল যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান জো উইলসনের সাম্প্রতিক বক্তৃতায়। সেখানকার প্রতিনিধি পরিষদে দেওয়া ভাষণে কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের কো-চেয়ারম্যান এবং স্পিকার উইলসন মন্তব্য করেন, গত ৫০ বছরে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নসহ উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর গত ৫০ বছরে দেশটির অভাবনীয় সাফল্য বিস্মিত করেছে জো উইলসনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদদেরও। গোটা দুনিয়াতেই বাংলাদেশের সাফল্য আজ গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন উদাহরণ গড়ে তুলেছে বিশ্বে। গোটা দুনিয়া তাই বাংলাদেশের এই সাফল্যের প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা প্রাপ্তির কিছুদিনের মধ্যেই পাশবিক হত্যাকাণ্ডের শিকারে হকবিহ্বল হয়ে যায় গোটা দেশ। স্বাধীনতার স্থপতি, জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতি স্থবির করে দিতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। তারপর দীর্ঘ সামরিক শাসনও উন্নয়নের বড় বাধা হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি চিরকাল চেষ্টা করেছে লাল-সবুজের দেশটিকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দরিদ্রতম দেশগুলির তালিকা থেকে দ্রুত বেগে উন্নত অর্থনীতির দিকে ধাবমান হয়েছে বাংলাদেশ। তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন বলেছেন, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দরিদ্রতম অর্থনৈতিক দেশ থেকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক দেশে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের সরকার যে দেশকে সঠিক পথে চালিত করছে তা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদরাও স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন। দেশের অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

কোভিড পরিস্থিতিতে সারা বিশ্ব যখন টালমাটাল তখনও সেই ধকল নিজস্ব পদ্ধতিতেই মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতায় তা সম্ভব হয়েছে। এই মহামারীর মধ্যেও বেড়েছে মাথাপিছু জাতীয় গড় আয়। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ২ হাজার ৪৫৭ মার্কিন ডলার। বর্তমান সেটি আরও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু গড় আয় ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলার। এর থেকেই বোঝা যায় মানুষের আর্থিক প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ক্রয় ক্ষমতা ও জীবনযাপনের মান। আর এই সাফল্যেরই প্রশংসা করছেন যুক্তরাষ্ট্র-সহ অন্যান্য দেশের বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন, হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ি আজ গোটা দুনিয়াকে অর্থনৈতিক সাফল্যের নতুন পাঠ দিতে সক্ষম হয়েছে।

অথচ, দেশ স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের দীর্ঘ সময়ের শোষণের কারণে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা। পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্ব বাঙালির অর্থনীতিকেও চিরতরে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের বেহাল অর্থনীতির হাল ফেরানোর চেষ্টা করলেও অকালে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে প্রাণ দিতে হয় তাঁকে। তারপর দেশ দীর্ঘ সামরিক শাসনে অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার দিকে ধাবিত হয়। সেই অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কালো মেঘ কাটিয়ে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। প্রতিনিধি সভায় তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন উল্লেখ করেছেন, ১৯৭১ সালের ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতি আজ ৪৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের আর্থিক বিপর্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের এই উত্থান তাই সকলকে বিস্মিত করে। প্রকৃত অর্থেই কোভিড দুর্যোগের সময়ও অর্থনীতিতে চমক দেখাতে সক্ষম হয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। মার্কিন কংগ্রেসম্যানের বক্তৃতাতেও সেই সাফল্যের স্বীকৃতি মিলেছে।

কৃষিপ্রধান যেকোনও দেশেরই অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভর করে তার উৎপাদনশীলতার ওপর। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় সাফল্য খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা লাভ। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আমলে কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বেড়েছে খাদ্য শস্যের উৎপাদন। ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন শেখ হাসিনা। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন গোটা দুনিয়ার মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আলু উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান সপ্তম। অর্থকরী ফসলের মধ্যে পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম স্থানে। এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও তার সঠিক বাস্তবায়নের ফলে। উইলসন নিজেও সেকথা স্বীকার করেছেন। প্রতিনিধি সভায় তাঁর সাফ কথা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। আর তারজন্য তিনি শেখ হাসিনা সরকারের প্রশংসাও করেন।
শুধুমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, বাংলাদেশ অন্যান্য সামাজিক ও গণতান্ত্রিক সূচকেও ব্যাপক উন্নতি করেছে। সফল গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে বাংলাদেশে। জঙ্গিবাদকে নির্মূল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণের কথা। সেইসঙ্গে প্রতিবেশী কোনও দেশেরই জঙ্গিবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে না দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে তার সরকার। তাই বাংলাদেশে এখন ভয়মুক্ত পরিবেশে মানুষ বসবাস করতে পারছেন।

মার্কিন কংগ্রেসম্যান জো উইলসন বলেছেন, জঙ্গিবাদ দমন করে শেখ হাসিনা সরকার গণতন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্থা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শুধুমাত্র তার নিজের জনগণকে উপকৃত করছে না, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।’ তার মতে, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বিশ্বের অন্য কোনো দেশ এত বেশি শান্তিরক্ষী দেয়নি’।

যুক্তরাষ্ট্রের এই কংগ্রেসম্যানের বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে। শুধু অর্থনীতির সূচকেই নয়, জঙ্গিবাদ দমন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতেও সমান সাফল্য দেখাচ্ছে আওয়ামী লীগের সরকার। সেই সাফল্যের কারণেই পশ্চিমা দুনিয়াও বাংলাদেশের প্রশংসা করতে আজ বাধ্য হচ্ছে।

নারী ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন থেকে শুরু করে একটি দেশের উন্নয়ন সূচকের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের চিহ্ন রেখেছে বাংলাদেশ। এই দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে কর্মক্ষম করে গড়ে তুলতে শিক্ষা ব্যবস্থায়ও আনা হয়েছে আমূল পরিবর্তন। নারী শিক্ষার জন্য বৃত্তি, প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত রাখতে পুষ্টিকর খাদ্য প্রদানের কর্মসূচি এবং সর্বোপরি কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পেশাদার হিসেবে তরুণদের প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রহণ করা হয়েছে অসংখ্য পদক্ষেপ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা হিসেবে বাবার স্বপ্নকে লালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাধিকবার বক্তব্য প্রদানকালেও তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের সদস্যরা বেঁচে নেই। এ দেশের মানুষই আমার পরিবার’। নিজের সেই পরিবার, অর্থাৎ দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কার্যক্রম বলবত রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। তার হাত ধরেই মধ্যম আয়ের দেশের মান অর্জন করছে বাংলাদেশ। তার দেখানো পথেই একদিন বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বলেই আশাবাদী আমরা।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা