শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

স্বাধীনতা লাভের ৫০ বছর পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির চমক নজর কেড়েছে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে। পাঁচ দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রশংসা শোনা গেল যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান জো উইলসনের সাম্প্রতিক বক্তৃতায়। সেখানকার প্রতিনিধি পরিষদে দেওয়া ভাষণে কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের কো-চেয়ারম্যান এবং স্পিকার উইলসন মন্তব্য করেন, গত ৫০ বছরে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নসহ উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর গত ৫০ বছরে দেশটির অভাবনীয় সাফল্য বিস্মিত করেছে জো উইলসনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদদেরও। গোটা দুনিয়াতেই বাংলাদেশের সাফল্য আজ গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন উদাহরণ গড়ে তুলেছে বিশ্বে। গোটা দুনিয়া তাই বাংলাদেশের এই সাফল্যের প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা প্রাপ্তির কিছুদিনের মধ্যেই পাশবিক হত্যাকাণ্ডের শিকারে হকবিহ্বল হয়ে যায় গোটা দেশ। স্বাধীনতার স্থপতি, জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতি স্থবির করে দিতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। তারপর দীর্ঘ সামরিক শাসনও উন্নয়নের বড় বাধা হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি চিরকাল চেষ্টা করেছে লাল-সবুজের দেশটিকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দরিদ্রতম দেশগুলির তালিকা থেকে দ্রুত বেগে উন্নত অর্থনীতির দিকে ধাবমান হয়েছে বাংলাদেশ। তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন বলেছেন, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দরিদ্রতম অর্থনৈতিক দেশ থেকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক দেশে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের সরকার যে দেশকে সঠিক পথে চালিত করছে তা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদরাও স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন। দেশের অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

কোভিড পরিস্থিতিতে সারা বিশ্ব যখন টালমাটাল তখনও সেই ধকল নিজস্ব পদ্ধতিতেই মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতায় তা সম্ভব হয়েছে। এই মহামারীর মধ্যেও বেড়েছে মাথাপিছু জাতীয় গড় আয়। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ২ হাজার ৪৫৭ মার্কিন ডলার। বর্তমান সেটি আরও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু গড় আয় ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলার। এর থেকেই বোঝা যায় মানুষের আর্থিক প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ক্রয় ক্ষমতা ও জীবনযাপনের মান। আর এই সাফল্যেরই প্রশংসা করছেন যুক্তরাষ্ট্র-সহ অন্যান্য দেশের বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন, হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ি আজ গোটা দুনিয়াকে অর্থনৈতিক সাফল্যের নতুন পাঠ দিতে সক্ষম হয়েছে।

অথচ, দেশ স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের দীর্ঘ সময়ের শোষণের কারণে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা। পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্ব বাঙালির অর্থনীতিকেও চিরতরে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের বেহাল অর্থনীতির হাল ফেরানোর চেষ্টা করলেও অকালে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে প্রাণ দিতে হয় তাঁকে। তারপর দেশ দীর্ঘ সামরিক শাসনে অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার দিকে ধাবিত হয়। সেই অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কালো মেঘ কাটিয়ে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। প্রতিনিধি সভায় তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন উল্লেখ করেছেন, ১৯৭১ সালের ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতি আজ ৪৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের আর্থিক বিপর্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের এই উত্থান তাই সকলকে বিস্মিত করে। প্রকৃত অর্থেই কোভিড দুর্যোগের সময়ও অর্থনীতিতে চমক দেখাতে সক্ষম হয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। মার্কিন কংগ্রেসম্যানের বক্তৃতাতেও সেই সাফল্যের স্বীকৃতি মিলেছে।

কৃষিপ্রধান যেকোনও দেশেরই অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভর করে তার উৎপাদনশীলতার ওপর। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় সাফল্য খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা লাভ। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আমলে কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বেড়েছে খাদ্য শস্যের উৎপাদন। ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন শেখ হাসিনা। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন গোটা দুনিয়ার মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আলু উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান সপ্তম। অর্থকরী ফসলের মধ্যে পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম স্থানে। এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও তার সঠিক বাস্তবায়নের ফলে। উইলসন নিজেও সেকথা স্বীকার করেছেন। প্রতিনিধি সভায় তাঁর সাফ কথা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। আর তারজন্য তিনি শেখ হাসিনা সরকারের প্রশংসাও করেন।
শুধুমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, বাংলাদেশ অন্যান্য সামাজিক ও গণতান্ত্রিক সূচকেও ব্যাপক উন্নতি করেছে। সফল গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে বাংলাদেশে। জঙ্গিবাদকে নির্মূল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণের কথা। সেইসঙ্গে প্রতিবেশী কোনও দেশেরই জঙ্গিবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে না দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে তার সরকার। তাই বাংলাদেশে এখন ভয়মুক্ত পরিবেশে মানুষ বসবাস করতে পারছেন।

মার্কিন কংগ্রেসম্যান জো উইলসন বলেছেন, জঙ্গিবাদ দমন করে শেখ হাসিনা সরকার গণতন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্থা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শুধুমাত্র তার নিজের জনগণকে উপকৃত করছে না, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।’ তার মতে, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বিশ্বের অন্য কোনো দেশ এত বেশি শান্তিরক্ষী দেয়নি’।

যুক্তরাষ্ট্রের এই কংগ্রেসম্যানের বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে। শুধু অর্থনীতির সূচকেই নয়, জঙ্গিবাদ দমন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতেও সমান সাফল্য দেখাচ্ছে আওয়ামী লীগের সরকার। সেই সাফল্যের কারণেই পশ্চিমা দুনিয়াও বাংলাদেশের প্রশংসা করতে আজ বাধ্য হচ্ছে।

নারী ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন থেকে শুরু করে একটি দেশের উন্নয়ন সূচকের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের চিহ্ন রেখেছে বাংলাদেশ। এই দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে কর্মক্ষম করে গড়ে তুলতে শিক্ষা ব্যবস্থায়ও আনা হয়েছে আমূল পরিবর্তন। নারী শিক্ষার জন্য বৃত্তি, প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত রাখতে পুষ্টিকর খাদ্য প্রদানের কর্মসূচি এবং সর্বোপরি কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পেশাদার হিসেবে তরুণদের প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রহণ করা হয়েছে অসংখ্য পদক্ষেপ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা হিসেবে বাবার স্বপ্নকে লালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাধিকবার বক্তব্য প্রদানকালেও তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের সদস্যরা বেঁচে নেই। এ দেশের মানুষই আমার পরিবার’। নিজের সেই পরিবার, অর্থাৎ দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কার্যক্রম বলবত রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। তার হাত ধরেই মধ্যম আয়ের দেশের মান অর্জন করছে বাংলাদেশ। তার দেখানো পথেই একদিন বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বলেই আশাবাদী আমরা।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

২ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা