শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

স্বাধীনতা লাভের ৫০ বছর পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির চমক নজর কেড়েছে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে। পাঁচ দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রশংসা শোনা গেল যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান জো উইলসনের সাম্প্রতিক বক্তৃতায়। সেখানকার প্রতিনিধি পরিষদে দেওয়া ভাষণে কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের কো-চেয়ারম্যান এবং স্পিকার উইলসন মন্তব্য করেন, গত ৫০ বছরে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নসহ উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর গত ৫০ বছরে দেশটির অভাবনীয় সাফল্য বিস্মিত করেছে জো উইলসনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদদেরও। গোটা দুনিয়াতেই বাংলাদেশের সাফল্য আজ গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন উদাহরণ গড়ে তুলেছে বিশ্বে। গোটা দুনিয়া তাই বাংলাদেশের এই সাফল্যের প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা প্রাপ্তির কিছুদিনের মধ্যেই পাশবিক হত্যাকাণ্ডের শিকারে হকবিহ্বল হয়ে যায় গোটা দেশ। স্বাধীনতার স্থপতি, জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতি স্থবির করে দিতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। তারপর দীর্ঘ সামরিক শাসনও উন্নয়নের বড় বাধা হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি চিরকাল চেষ্টা করেছে লাল-সবুজের দেশটিকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দরিদ্রতম দেশগুলির তালিকা থেকে দ্রুত বেগে উন্নত অর্থনীতির দিকে ধাবমান হয়েছে বাংলাদেশ। তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন বলেছেন, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দরিদ্রতম অর্থনৈতিক দেশ থেকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক দেশে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের সরকার যে দেশকে সঠিক পথে চালিত করছে তা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদরাও স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন। দেশের অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

কোভিড পরিস্থিতিতে সারা বিশ্ব যখন টালমাটাল তখনও সেই ধকল নিজস্ব পদ্ধতিতেই মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতায় তা সম্ভব হয়েছে। এই মহামারীর মধ্যেও বেড়েছে মাথাপিছু জাতীয় গড় আয়। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ২ হাজার ৪৫৭ মার্কিন ডলার। বর্তমান সেটি আরও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু গড় আয় ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলার। এর থেকেই বোঝা যায় মানুষের আর্থিক প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ক্রয় ক্ষমতা ও জীবনযাপনের মান। আর এই সাফল্যেরই প্রশংসা করছেন যুক্তরাষ্ট্র-সহ অন্যান্য দেশের বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন, হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ি আজ গোটা দুনিয়াকে অর্থনৈতিক সাফল্যের নতুন পাঠ দিতে সক্ষম হয়েছে।

অথচ, দেশ স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের দীর্ঘ সময়ের শোষণের কারণে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা। পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্ব বাঙালির অর্থনীতিকেও চিরতরে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের বেহাল অর্থনীতির হাল ফেরানোর চেষ্টা করলেও অকালে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে প্রাণ দিতে হয় তাঁকে। তারপর দেশ দীর্ঘ সামরিক শাসনে অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার দিকে ধাবিত হয়। সেই অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কালো মেঘ কাটিয়ে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। প্রতিনিধি সভায় তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন উল্লেখ করেছেন, ১৯৭১ সালের ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতি আজ ৪৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের আর্থিক বিপর্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের এই উত্থান তাই সকলকে বিস্মিত করে। প্রকৃত অর্থেই কোভিড দুর্যোগের সময়ও অর্থনীতিতে চমক দেখাতে সক্ষম হয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। মার্কিন কংগ্রেসম্যানের বক্তৃতাতেও সেই সাফল্যের স্বীকৃতি মিলেছে।

কৃষিপ্রধান যেকোনও দেশেরই অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভর করে তার উৎপাদনশীলতার ওপর। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় সাফল্য খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা লাভ। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আমলে কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বেড়েছে খাদ্য শস্যের উৎপাদন। ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন শেখ হাসিনা। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন গোটা দুনিয়ার মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আলু উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান সপ্তম। অর্থকরী ফসলের মধ্যে পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম স্থানে। এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও তার সঠিক বাস্তবায়নের ফলে। উইলসন নিজেও সেকথা স্বীকার করেছেন। প্রতিনিধি সভায় তাঁর সাফ কথা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। আর তারজন্য তিনি শেখ হাসিনা সরকারের প্রশংসাও করেন।
শুধুমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, বাংলাদেশ অন্যান্য সামাজিক ও গণতান্ত্রিক সূচকেও ব্যাপক উন্নতি করেছে। সফল গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে বাংলাদেশে। জঙ্গিবাদকে নির্মূল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণের কথা। সেইসঙ্গে প্রতিবেশী কোনও দেশেরই জঙ্গিবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে না দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে তার সরকার। তাই বাংলাদেশে এখন ভয়মুক্ত পরিবেশে মানুষ বসবাস করতে পারছেন।

মার্কিন কংগ্রেসম্যান জো উইলসন বলেছেন, জঙ্গিবাদ দমন করে শেখ হাসিনা সরকার গণতন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্থা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শুধুমাত্র তার নিজের জনগণকে উপকৃত করছে না, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।’ তার মতে, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বিশ্বের অন্য কোনো দেশ এত বেশি শান্তিরক্ষী দেয়নি’।

যুক্তরাষ্ট্রের এই কংগ্রেসম্যানের বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে। শুধু অর্থনীতির সূচকেই নয়, জঙ্গিবাদ দমন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতেও সমান সাফল্য দেখাচ্ছে আওয়ামী লীগের সরকার। সেই সাফল্যের কারণেই পশ্চিমা দুনিয়াও বাংলাদেশের প্রশংসা করতে আজ বাধ্য হচ্ছে।

নারী ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন থেকে শুরু করে একটি দেশের উন্নয়ন সূচকের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের চিহ্ন রেখেছে বাংলাদেশ। এই দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে কর্মক্ষম করে গড়ে তুলতে শিক্ষা ব্যবস্থায়ও আনা হয়েছে আমূল পরিবর্তন। নারী শিক্ষার জন্য বৃত্তি, প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত রাখতে পুষ্টিকর খাদ্য প্রদানের কর্মসূচি এবং সর্বোপরি কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পেশাদার হিসেবে তরুণদের প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রহণ করা হয়েছে অসংখ্য পদক্ষেপ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা হিসেবে বাবার স্বপ্নকে লালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাধিকবার বক্তব্য প্রদানকালেও তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের সদস্যরা বেঁচে নেই। এ দেশের মানুষই আমার পরিবার’। নিজের সেই পরিবার, অর্থাৎ দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কার্যক্রম বলবত রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। তার হাত ধরেই মধ্যম আয়ের দেশের মান অর্জন করছে বাংলাদেশ। তার দেখানো পথেই একদিন বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বলেই আশাবাদী আমরা।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে