শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না

এটা কারো অজানা থাকার কথা নয় যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চাইলেও এমন একটি ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিতে পারেন না, যে মামলার বাদী সরকার নয় এবং যে মামলা আপস অযোগ্য। এমনকি আপসযোগ্য মামলা বাদী তুলে ফেলতে চাইলেও শেষ ইচ্ছাটি আদালতের। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ এবং ৪০২ ধারা এবং সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমা করার যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সেটি শুধু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য প্রযোজ্য। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় পাবলিক প্রসিকিউটরদের মামলা তুলে নেওয়ার যে কথা বলা আছে, সেখানেও আদালতের ইচ্ছাই মুখ্য।

এ ছাড়া সেই বিধান শ্রম আদালতে প্রযোজ্য নয়। বিষয়টি হিলারি ক্লিনটনের অজানা থাকার কথা নয়। হিলারি ক্লিনটন বহু বছর যুক্তরাষ্ট্রে সেক্রেটারি অব স্টেট পদে কাজ করেছেন। তাঁর এটাও অজানা থাকার কথা নয় যে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ।

যথা—প্রশাসন, বিচার এবং আইন প্রণয়ন অঙ্গ। একটির থেকে অন্যটি আলাদা এবং স্বতন্ত্র, কারো ওপরই কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। তার অর্থ, প্রশাসন অঙ্গের প্রধান অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর কোনো ক্ষমতা নেই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলতি মামলাগুলো থামিয়ে দেওয়ার। হিলারি ক্লিনটন যদি এগুলো না জেনে থাকেন, তাহলে বলতে হবে সেটি তাঁর নেহাত অজ্ঞতা।

তবে তিনি এত অজ্ঞ, সেটা বিশ্বাস করা দুষ্কর। সে অর্থে বলতে হয়, হিলারি ক্লিনটনের উদ্যোগ এবং প্রভাবে ১৬০ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে যে চিঠি পাঠিয়েছেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশ, তার পেছনে অন্য কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। বিশেষ করে বাংলাদেশের নির্বাচনের কয়েক মাস আগে চিঠিটি পাঠানোর কারণে সেই সন্দেহ আরো বেশি ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না২০০৬ সালেও মূলত হিলারি ক্লিনটনের ইচ্ছানুযায়ী চেষ্টা করা হয়েছিল ড. ইউনূসকে ক্ষমতায় বসানোর। সেই অভিলাষ বিফল হওয়ায় হিলারি ক্লিনটন নতুন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে যাঁরা মনে করছেন তাঁদের সন্দেহ অমূলক নয়।

তাঁরা জানেন ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলতি মামলা বন্ধ করার ক্ষমতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নেই। তার পরও তাঁরা চিঠিটি লিখেছেন একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করে ড. ইউনূসকে সামনে আনার জন্য। এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, যে ১৬০ ব্যক্তি চিঠিটিতে দস্তখত করেছেন, তাঁদের বেশির ভাগই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাসংক্রান্ত কিছুই জানেন না। তাঁর বিরুদ্ধে কী অভিযোগ রয়েছে, মামলার বাদী কারা, কী সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মামলাগুলো করা হয়েছে, তাঁরা এসব না জেনে নেহাত হিলারি ক্লিনটনের ইচ্ছায় প্রভাবিত হয়েই চিঠিতে দস্তখত করেছেন, এমনটি ভাবার পেছনে শক্ত যুক্তি রয়েছে। মামলা সম্পর্কে তাঁদের জিজ্ঞেস করলে তাঁরা ন্যূনতম জবাবও দিতে পারবেন না বলেই সবার বিশ্বাস। শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলোর বাদী সরকার নয়। ড. ইউনূসেরই কয়েকজন কর্মচারী বাদী হয়ে মামলাগুলো করেছেন এই অভিযোগ এনে যে ড. ইউনূস শ্রমিকদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ড. ইউনূস দেশের সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত গিয়েছিলেন, তাঁরা সব তথ্য-প্রমাণ পর্যালোচনা করেই মামলা চলবে মর্মে আদেশ দিয়েছেন। এ অবস্থায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যদি ড. ইউনূসের মামলায় হস্তক্ষেপ করার চেষ্টাও করেন, তাহলেও তিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবমাননার দায়ে দায়ী হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন।

ড. ইউনূসের আইনজীবী মহামান্য হাইকোর্টে যে এফিডেভিট জমা দিয়েছেন, তা থেকে ড. ইউনূস কর্তৃক দুর্নীতির কিছু স্বীকৃতির অবিশ্বাস্য চিত্র ফুটে উঠেছে। এফিডেভিটে বলা হয়েছে, শুধু শ্রম আদালতের জন্য নিযুক্ত আইনজীবীকেই ড. ইউনূস ফি বাবদ প্রদান করেছেন ১৬ কোটি টাকা, যে কথা শুনে স্বয়ং মাননীয় বিচারপতিও বিস্মিত হয়েছিলেন। পৃথিবীতে হেন কোনো দেশ নেই যেখানে এত বিশাল অঙ্কের ফি দেওয়া হয়। সে অর্থে সেখানে রয়েছে দুর্নীতির দুর্গন্ধ। এ ছাড়া ১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে মামলা দায়েরকারী শ্রমিক নেতা এবং তাঁদের আইনজীবীদের। এসব থেকে বোঝা যায় মামলাগুলো বন্ধ করার জন্য ড. ইউনূস সম্ভাব্য সবই করেছেন। শ্রম আদালত তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে তিনি হাইকোর্ট থেকে জামিন গ্রহণ করেন।

হিলারির সঙ্গে একটি স্বার্থান্বেষী দেশি চক্রও যে কাজ করছে, তা এখন পরিষ্কার। তারা শুধু ড. ইউনূসের পক্ষে বক্তব্য দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, এ ধরনেরও একটি উদ্ভট কথা প্রচারে ব্যস্ত হয়েছে যে জাতিসংঘ ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়ে তদন্ত করবে। একটি দেশের কোনো ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে মামলাসংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত করার কোনো এখতিয়ারই জাতিসংঘের নেই। জাতিসংঘ সনদের একটি মৌলিক কথা হচ্ছে, সমতার ভিত্তিতে সব সদস্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো উদ্যোগ শুধু নিরাপত্তা পরিষদ বা সাধারণ পরিষদই নিতে পারে, জাতিসংঘের মহাসচিব বা কোনো কর্মকর্তার পক্ষেই এ ধরনের কিছু করার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশের কর কর্তৃপক্ষকে প্রতারিত করার প্রচেষ্টা করে ড. ইউনূস হাতেনাতেই ধরা পড়েছেন। তাঁর মতো একজন অতি উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তির অজানা থাকার কথা নয় যে সেই সব ট্রাস্টই কর মওকুফ দাবি করতে পারে যেগুলো দাতব্য ট্রাস্ট। যে ট্রাস্টের বেনিফিশিয়ারি ট্রাস্ট স্রষ্টা নিজে, সে ট্রাস্ট কর মুক্তি পেতে পারে না। অবশেষে ড. ইউনূস জল ঘোলা করে সেই জলই পান করতে বাধ্য হয়েছিলেন, যখন সর্বোচ্চ আদালত তাঁকে বিশাল অঙ্কের কর পরিশোধের আদেশ দিলেন। যে ব্যক্তি জনহিতাকাঙ্ক্ষী হিসেবে নিজেকে জাহির করেন, কর মুক্তি পাওয়ার জন্য তাঁর পক্ষে কর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রতারণা নিশ্চয়ই শোভা পায় না।

হিলারি গং যদি ভেবে থাকেন উঁচু মর্যাদার লোকদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যায় না, তাহলে তাঁদের নিজ দেশেই যে এক সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার হচ্ছে তা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কয়েক বছর আগে তাঁর দেশেই ধর্ষণের অভিযোগে বিচার হয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রধান ডোমিনিক স্ট্রস কাহানের, যিনি একসময় ফরাসি অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ডোমিনিক কাহান বিচার এড়ানোর জন্য প্যারিসগামী বিমানে উঠেও রেহাই পাননি, নিউ ইয়র্ক পুলিশ তাঁকে বিমান থেকে নামিয়ে এনেছিল। বিচার চলছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজির, ফাঁসি হয়েছে পাকিস্তানের আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর, বিচার প্রক্রিয়ায় রয়েছেন সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলাই সারকোজি, রয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ দুনিয়াভরা আরো অনেকে। বেশ কিছু নোবেল বিজয়ীরও বিচার হয়েছে বা হচ্ছে, যাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন অং সান সু চি, যাঁর বিরুদ্ধে গণহত্যা অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত তদন্ত শুরু করেছেন। ফিলিপাইনের নোবেলজয়ী মারিয়া রেসার ছয় বছর কারাদণ্ড হয়েছিল, যদিও সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট পরে তাঁকে খালাস দিয়েছেন। বেলারুশের নোবেল বিজয়ী এলেস বিয়ালিয়াটস্কিকে সে দেশের আদালত ১০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন। এমনকি যে একাডেমি নোবেল পুরস্কার প্রদান করে থাকে, সেই একাডেমিরই এক সদস্য, জিন ক্লোড আরনন্ডকেও সুইডিশ আদালত দুই বছর জেল দিয়েছেন ধর্ষণের অভিযোগে।

হিলারি গং উল্লিখিত চিঠির মাধ্যমে আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার মূল্যবান তত্ত্বকেই ধ্বংস করার চেষ্টা করেছেন। তাঁদের উচিত কালবিলম্ব না করে চিঠিটি তুলে নেওয়া। চাইলে তাঁরা বাংলাদেশে এসে ড. ইউনূসের আইনজীবীর ফাইলে রক্ষিত কাগজপত্র ঘেঁটে দেখতে পারেন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তি রয়েছে কি না। এগুলো গোপন দলিল নয় এবং তাঁদের বাংলাদেশে আসতেও কেউ বাধা দেবে না। তাঁদের মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের উচিত আইনের শাসনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে না দিয়ে বরং তা বাঁচিয়ে রাখার জন্য চেষ্টা করা, আর সে জন্যই তাঁদের উচিত ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করা। মনে রাখতে হবে, আইনের শাসনের একটি বড় তত্ত্ব হচ্ছে এই যে আইনের চোখে সবাই সমান। অপরাধ করলে সবাইকেই বিচারের সম্মুখীন করা আইনের শাসনের একটি বড় মন্ত্র। সেখানে ছোট-বড় ভেদাভেদ করার কোনো সুযোগ নেই। 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা