শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৯, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

ডা. মো. মনোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

বাংলাদেশে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একটি যুগান্তকারী সফল উদ্যোগ। এটি বাংলাদেশ সরকার ও স্থানীয় জনগণের পারস্পরিক সহযোগিতা যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত। এই উদ্ভাবনী প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্প্রতি বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করে, যখন জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন কর্তৃক কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিষয়ে একটি রেজুলেশন উপস্থাপন করা হয়। প্রথমবারের মতো উপস্থাপিত এই ঐতিহাসিক প্রস্তাবনা সর্বসম্মতিক্রমে গত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে গৃহীত হয়। স্বাস্থ্য কূটনীতি বহুপাক্ষিক ফোরামে একটা দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধিতে কিভাবে সহায়তা করতে পারে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আলোচ্য রেজুলেশন তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই অনন্য কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করেন। ২০০১ সালের পরে বিভিন্ন সরকারের সময়ে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর নির্মাণ ও এগুলোর পরিষেবা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনর্নির্বাচিত হন, তখন তিনি ‘বাংলাদেশে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভস’ প্রকল্প চালুর মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করেন এবং ৪র্থ স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং জনসংখ্যা সেক্টর প্রোগ্রামের অপারেশনাল প্ল্যানের অধীনে এই প্রকল্প চলমান থাকে। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের মূল ধারার স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় কমিউনিটি ক্লিনিকের অন্তর্ভুক্তিকরণঃ বিগত কয়েক দশকে কমিউনিটি ক্লিনিক চালুসহ একটি বহুমুখী স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে বাংলাদেশ। গড় আয়ু, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হারসহ জনস্বাস্থ্যের অগ্রগতি নির্দেশক বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ আজ প্রতিবেশী দেশগুলোসহ বিশ্বের অন্যান্য অনেক উন্নয়নশীল দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশকে এখন বলা হয়, কম খরচে একটি ভাল স্বাস্থ্যসেবার দেশ। এর জন্য শেখ হাসিনার সরকার বিশেষ কৃতিত্বের দাবিদার।

স্বাস্থ্যখাতে বর্তমান সরকারের একটি ফ্লাগশিপ কর্মসূচি হলো কমিউনিটি ক্লিনিক। এই উদ্যোগের অধীনে তৃণমূল পর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতি ৬,০০০ জন মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে। এই ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগণ দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ লাভ করেছে। এর ফলে, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো এখন নারী, শিশু, বয়স্ক নাগরিকসহ সকল প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। দেশের দরিদ্রদের, বিশেষত নারীদের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণে এসকল ক্লিনিক বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের ফলে এটা প্রতীয়মান হয় যে, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ব্যাপক আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো কেবল স্বাস্থ্যসেবার সুবিধাই দেয় না। এটি জনস্বাস্থ্য সমস্যাসমূহ এবং পেশাদার স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছ থেকে সেবা গ্রহণের গুরুত্ব সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে। অন্যদিকে, এটি অপেশাদার এবং প্রথাগত স্বাস্থ্য কর্মীদের উপর মানুষের নির্ভরতা হ্রাস করতে সাহায্য করেছে। অধিকন্তু, ক্লিনিকগুলো নারীদের তাদের ঘরের বাইরে গিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে সাহায্য করছে। এর ফলে পূর্বে প্রচলিত বাড়িভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রমের ব্যবহার কমিয়ে নারীদের ক্রমবর্ধমানহারে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে সেবা গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে। মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য, বিভিন্ন রোগের প্রাথমিক নির্ণয় ও পরীক্ষা, টিকাদান কর্মসূচি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা এবং প্রয়োজনে উচ্চ-স্তরের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেফারেল সহ কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ইন্সুলিন, উচ্চ রক্তচাপের ঔষধসহ প্রায় ৩০ ধরনের ঔষধ এবং স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করে। এতে দেশের সামগ্রিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কার্যক্রম উন্নতর হয়েছে।

দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং এই কেন্দ্রগুলোতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন-২০১৮’ প্রণয়ন করেছে। এ আইনটির আওতায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মালিকানা এবং পরিচালনা ট্রাস্টি বোর্ড এবং উপদেষ্টা বোর্ড দ্বারা পরিচালিত একটি স্বায়ত্তশাসিত ট্রাস্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বোর্ডের সদস্যরা কেউই সরকারি কর্মচারী নন এবং উপদেষ্টা বোর্ডের সভাপতি হলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আইনটি ট্রাস্টকে সরকারি সহায়তার পরিপূরক হিসেবে তহবিল সংগ্রহের অনুমতি দেয়, যা ক্লিনিকের অব্যাহত কার্যক্রম এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানঃ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা ও রুপকার হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার অনুপ্রেরণায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দক্ষ পরিচালনায় কমিউনিটি ক্লিনিকের বর্তমান সাফল্য তরান্বিত হয়েছে। উপদেষ্টা বোর্ডে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সম্পৃক্ততা দেশের অতিশয় দরিদ্র জনগণের জন্য কল্যাণমুখী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তার দৃঢ় প্রতিশ্রতির স্বাক্ষর।

সদ্য স্বাধীন দেশে তৃণমূল পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কমিউনিটি ক্লিনিকের ধারণাটি প্রথম প্রবর্তন করেন। ১৯৯৮ সালে এ সংক্রান্ত প্রকল্প গ্রহণের পর, ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতীতে দেশের প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন এবং তারপর থেকে এই উদ্যোগ সারা বাংলাদেশে সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর ধারাবাহিক সমর্থন সমাজের সকল অংশের কাছ থেকে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে এবং তার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এ পর্যন্ত স্থাপিত প্রায় ১৪৫০০ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রসমূহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চূড়ান্ত লক্ষ্য বঙ্গবন্ধুর ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্য মুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে দেশের দারিদ্র্য হ্রাসে অবদান রাখবে। উল্লেখ্য, এটি জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত দারিদ্র্য হ্রাস সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-১ এর বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। যখন মানুষ রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, প্রাথমিক চিকিৎসা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ ব্যবস্থাপনার সুযোগ লাভ করে, তখন তারা সুস্থ থাকতে পারে এবং ব্যয়বহুল স্বাস্থ্য  সংকট এড়াতে পারে। উপরন্তু, সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, সুস্থ ও কর্মক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। তদুপরি, সামগ্রিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই প্রকল্প দারিদ্র্য কমাতে সাহায্য করেছে। স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠন এবং স্থানীয় সরকারের নিবাচিত কর্মকর্তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করেছে এবং তাদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং ন্যায়সঙ্গত সমাজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখে চলেছে।

প্রয়োজনীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৩ (সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ) অর্জনে সরাসরি অবদান রাখে। তাছাড়া এটি পরোক্ষভাবে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২ (ক্ষুধা মুক্তি), ৪ (মানসম্মত শিক্ষা), ৫ (লিঙ্গ সমতা), ৬ (নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন), ৮ (শালীন কাজ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি) এবং ১০ (বৈষম্য হ্রাস) সহ অন্যান্য বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ অর্জন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’র স্বীকৃতিঃ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিকের সফল উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। জাতিসংঘ এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের সাথে প্রায় ৪ মাসেরও বেশি নিবিড় আলোচনার পর বিগত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে ‘কমিউনিটি ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা : সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবায় একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের একটি ঐতিহাসিক রেজুলেশন প্রথমবারের মতো সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘে গৃহীত হয়েছে।

৭০টি দেশ এই রেজুলেশন কো-স্পন্সর করেছে, যা বহুপাক্ষিক কূটনীতিতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থানের স্বাক্ষর বহন করে। রেজুলেশনটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে সারা বাংলাদেশে কমিউনিটি ভিত্তিক মডেল স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। রেজুলেশনটিতে এই উদ্যোগকে ’দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সেবায় সাম্য আনয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

এই রেজুলেশন ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর সফল বাস্তবায়ন কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে, কারণ এটি আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বহুপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক এবং দাতাদের জাতিসংঘ সদস্য দেশসমূহে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই মডেলটি বাস্তবায়নের জন্য প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানায়।

এই রেজুলেশন গ্রহণের ফলে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এই কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবময় মুহূর্ত এবং আমাদের বহুপাক্ষিক কূটনীতির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। আশা করা যায় যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবনী মডেল বিশ্বব্যাপী একটি সর্বোত্তম অনুশীলন উদাহরণ হিসাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে অনুসরণ করা হবে যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে।

এই রেজুলেশনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সারা বিশ্বে সফলভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে। দ্বিতীয়ত, রেজুলেশনটি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় উদ্ভাবনী পদ্ধতির শক্তিশালীকরণকে সাহায্য করার লক্ষ্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। তৃতীয়ত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কমিউনিটি-ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রবর্তন এবং টেকসই বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে।

সাধারণ পরিষদে গৃহীত এই রেজুলেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা অর্জনের পথে বাংলাদেশের দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলার স্বীকৃতি। এ ছাড়াও, এটি তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের অদম্য উন্নয়ন অগ্রগতির স্বীকৃতি যা আগামী দিনে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করবে।

অত্যন্ত আনন্দের বিষয় এই যে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের চলতি ৭৮তম অধিবেশনের সাইডলাইনে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রধান আতিথ্যে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীবৃন্দসহ উচ্চ পর্যায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে এই বিষয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে।

লেখক : মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত

প্রাক্তন উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন, নিউইয়র্ক

 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

এই মাত্র | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন