শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৯, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

ডা. মো. মনোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

বাংলাদেশে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একটি যুগান্তকারী সফল উদ্যোগ। এটি বাংলাদেশ সরকার ও স্থানীয় জনগণের পারস্পরিক সহযোগিতা যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত। এই উদ্ভাবনী প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্প্রতি বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করে, যখন জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন কর্তৃক কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিষয়ে একটি রেজুলেশন উপস্থাপন করা হয়। প্রথমবারের মতো উপস্থাপিত এই ঐতিহাসিক প্রস্তাবনা সর্বসম্মতিক্রমে গত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে গৃহীত হয়। স্বাস্থ্য কূটনীতি বহুপাক্ষিক ফোরামে একটা দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধিতে কিভাবে সহায়তা করতে পারে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আলোচ্য রেজুলেশন তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই অনন্য কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করেন। ২০০১ সালের পরে বিভিন্ন সরকারের সময়ে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর নির্মাণ ও এগুলোর পরিষেবা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনর্নির্বাচিত হন, তখন তিনি ‘বাংলাদেশে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভস’ প্রকল্প চালুর মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করেন এবং ৪র্থ স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং জনসংখ্যা সেক্টর প্রোগ্রামের অপারেশনাল প্ল্যানের অধীনে এই প্রকল্প চলমান থাকে। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের মূল ধারার স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় কমিউনিটি ক্লিনিকের অন্তর্ভুক্তিকরণঃ বিগত কয়েক দশকে কমিউনিটি ক্লিনিক চালুসহ একটি বহুমুখী স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে বাংলাদেশ। গড় আয়ু, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হারসহ জনস্বাস্থ্যের অগ্রগতি নির্দেশক বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ আজ প্রতিবেশী দেশগুলোসহ বিশ্বের অন্যান্য অনেক উন্নয়নশীল দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশকে এখন বলা হয়, কম খরচে একটি ভাল স্বাস্থ্যসেবার দেশ। এর জন্য শেখ হাসিনার সরকার বিশেষ কৃতিত্বের দাবিদার।

স্বাস্থ্যখাতে বর্তমান সরকারের একটি ফ্লাগশিপ কর্মসূচি হলো কমিউনিটি ক্লিনিক। এই উদ্যোগের অধীনে তৃণমূল পর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতি ৬,০০০ জন মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে। এই ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগণ দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ লাভ করেছে। এর ফলে, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো এখন নারী, শিশু, বয়স্ক নাগরিকসহ সকল প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। দেশের দরিদ্রদের, বিশেষত নারীদের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণে এসকল ক্লিনিক বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের ফলে এটা প্রতীয়মান হয় যে, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ব্যাপক আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো কেবল স্বাস্থ্যসেবার সুবিধাই দেয় না। এটি জনস্বাস্থ্য সমস্যাসমূহ এবং পেশাদার স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছ থেকে সেবা গ্রহণের গুরুত্ব সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে। অন্যদিকে, এটি অপেশাদার এবং প্রথাগত স্বাস্থ্য কর্মীদের উপর মানুষের নির্ভরতা হ্রাস করতে সাহায্য করেছে। অধিকন্তু, ক্লিনিকগুলো নারীদের তাদের ঘরের বাইরে গিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে সাহায্য করছে। এর ফলে পূর্বে প্রচলিত বাড়িভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রমের ব্যবহার কমিয়ে নারীদের ক্রমবর্ধমানহারে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে সেবা গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে। মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য, বিভিন্ন রোগের প্রাথমিক নির্ণয় ও পরীক্ষা, টিকাদান কর্মসূচি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা এবং প্রয়োজনে উচ্চ-স্তরের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেফারেল সহ কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ইন্সুলিন, উচ্চ রক্তচাপের ঔষধসহ প্রায় ৩০ ধরনের ঔষধ এবং স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করে। এতে দেশের সামগ্রিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কার্যক্রম উন্নতর হয়েছে।

দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং এই কেন্দ্রগুলোতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন-২০১৮’ প্রণয়ন করেছে। এ আইনটির আওতায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মালিকানা এবং পরিচালনা ট্রাস্টি বোর্ড এবং উপদেষ্টা বোর্ড দ্বারা পরিচালিত একটি স্বায়ত্তশাসিত ট্রাস্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বোর্ডের সদস্যরা কেউই সরকারি কর্মচারী নন এবং উপদেষ্টা বোর্ডের সভাপতি হলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আইনটি ট্রাস্টকে সরকারি সহায়তার পরিপূরক হিসেবে তহবিল সংগ্রহের অনুমতি দেয়, যা ক্লিনিকের অব্যাহত কার্যক্রম এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানঃ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা ও রুপকার হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার অনুপ্রেরণায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দক্ষ পরিচালনায় কমিউনিটি ক্লিনিকের বর্তমান সাফল্য তরান্বিত হয়েছে। উপদেষ্টা বোর্ডে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সম্পৃক্ততা দেশের অতিশয় দরিদ্র জনগণের জন্য কল্যাণমুখী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তার দৃঢ় প্রতিশ্রতির স্বাক্ষর।

সদ্য স্বাধীন দেশে তৃণমূল পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কমিউনিটি ক্লিনিকের ধারণাটি প্রথম প্রবর্তন করেন। ১৯৯৮ সালে এ সংক্রান্ত প্রকল্প গ্রহণের পর, ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতীতে দেশের প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন এবং তারপর থেকে এই উদ্যোগ সারা বাংলাদেশে সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর ধারাবাহিক সমর্থন সমাজের সকল অংশের কাছ থেকে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে এবং তার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এ পর্যন্ত স্থাপিত প্রায় ১৪৫০০ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রসমূহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চূড়ান্ত লক্ষ্য বঙ্গবন্ধুর ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্য মুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে দেশের দারিদ্র্য হ্রাসে অবদান রাখবে। উল্লেখ্য, এটি জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত দারিদ্র্য হ্রাস সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-১ এর বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। যখন মানুষ রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, প্রাথমিক চিকিৎসা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ ব্যবস্থাপনার সুযোগ লাভ করে, তখন তারা সুস্থ থাকতে পারে এবং ব্যয়বহুল স্বাস্থ্য  সংকট এড়াতে পারে। উপরন্তু, সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, সুস্থ ও কর্মক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। তদুপরি, সামগ্রিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই প্রকল্প দারিদ্র্য কমাতে সাহায্য করেছে। স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠন এবং স্থানীয় সরকারের নিবাচিত কর্মকর্তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করেছে এবং তাদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং ন্যায়সঙ্গত সমাজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখে চলেছে।

প্রয়োজনীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৩ (সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ) অর্জনে সরাসরি অবদান রাখে। তাছাড়া এটি পরোক্ষভাবে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২ (ক্ষুধা মুক্তি), ৪ (মানসম্মত শিক্ষা), ৫ (লিঙ্গ সমতা), ৬ (নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন), ৮ (শালীন কাজ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি) এবং ১০ (বৈষম্য হ্রাস) সহ অন্যান্য বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ অর্জন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’র স্বীকৃতিঃ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিকের সফল উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। জাতিসংঘ এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের সাথে প্রায় ৪ মাসেরও বেশি নিবিড় আলোচনার পর বিগত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে ‘কমিউনিটি ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা : সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবায় একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের একটি ঐতিহাসিক রেজুলেশন প্রথমবারের মতো সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘে গৃহীত হয়েছে।

৭০টি দেশ এই রেজুলেশন কো-স্পন্সর করেছে, যা বহুপাক্ষিক কূটনীতিতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থানের স্বাক্ষর বহন করে। রেজুলেশনটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে সারা বাংলাদেশে কমিউনিটি ভিত্তিক মডেল স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। রেজুলেশনটিতে এই উদ্যোগকে ’দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সেবায় সাম্য আনয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

এই রেজুলেশন ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর সফল বাস্তবায়ন কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে, কারণ এটি আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বহুপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক এবং দাতাদের জাতিসংঘ সদস্য দেশসমূহে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই মডেলটি বাস্তবায়নের জন্য প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানায়।

এই রেজুলেশন গ্রহণের ফলে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এই কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবময় মুহূর্ত এবং আমাদের বহুপাক্ষিক কূটনীতির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। আশা করা যায় যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবনী মডেল বিশ্বব্যাপী একটি সর্বোত্তম অনুশীলন উদাহরণ হিসাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে অনুসরণ করা হবে যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে।

এই রেজুলেশনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সারা বিশ্বে সফলভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে। দ্বিতীয়ত, রেজুলেশনটি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় উদ্ভাবনী পদ্ধতির শক্তিশালীকরণকে সাহায্য করার লক্ষ্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। তৃতীয়ত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কমিউনিটি-ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রবর্তন এবং টেকসই বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে।

সাধারণ পরিষদে গৃহীত এই রেজুলেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা অর্জনের পথে বাংলাদেশের দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলার স্বীকৃতি। এ ছাড়াও, এটি তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের অদম্য উন্নয়ন অগ্রগতির স্বীকৃতি যা আগামী দিনে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করবে।

অত্যন্ত আনন্দের বিষয় এই যে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের চলতি ৭৮তম অধিবেশনের সাইডলাইনে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রধান আতিথ্যে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীবৃন্দসহ উচ্চ পর্যায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে এই বিষয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে।

লেখক : মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত

প্রাক্তন উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন, নিউইয়র্ক

 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা