শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৯, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

ডা. মো. মনোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অন কমিউনিটি ক্লিনিক’

বাংলাদেশে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একটি যুগান্তকারী সফল উদ্যোগ। এটি বাংলাদেশ সরকার ও স্থানীয় জনগণের পারস্পরিক সহযোগিতা যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত। এই উদ্ভাবনী প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্প্রতি বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করে, যখন জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন কর্তৃক কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিষয়ে একটি রেজুলেশন উপস্থাপন করা হয়। প্রথমবারের মতো উপস্থাপিত এই ঐতিহাসিক প্রস্তাবনা সর্বসম্মতিক্রমে গত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে গৃহীত হয়। স্বাস্থ্য কূটনীতি বহুপাক্ষিক ফোরামে একটা দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধিতে কিভাবে সহায়তা করতে পারে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আলোচ্য রেজুলেশন তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই অনন্য কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করেন। ২০০১ সালের পরে বিভিন্ন সরকারের সময়ে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর নির্মাণ ও এগুলোর পরিষেবা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনর্নির্বাচিত হন, তখন তিনি ‘বাংলাদেশে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভস’ প্রকল্প চালুর মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করেন এবং ৪র্থ স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং জনসংখ্যা সেক্টর প্রোগ্রামের অপারেশনাল প্ল্যানের অধীনে এই প্রকল্প চলমান থাকে। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের মূল ধারার স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় কমিউনিটি ক্লিনিকের অন্তর্ভুক্তিকরণঃ বিগত কয়েক দশকে কমিউনিটি ক্লিনিক চালুসহ একটি বহুমুখী স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে বাংলাদেশ। গড় আয়ু, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হারসহ জনস্বাস্থ্যের অগ্রগতি নির্দেশক বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ আজ প্রতিবেশী দেশগুলোসহ বিশ্বের অন্যান্য অনেক উন্নয়নশীল দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশকে এখন বলা হয়, কম খরচে একটি ভাল স্বাস্থ্যসেবার দেশ। এর জন্য শেখ হাসিনার সরকার বিশেষ কৃতিত্বের দাবিদার।

স্বাস্থ্যখাতে বর্তমান সরকারের একটি ফ্লাগশিপ কর্মসূচি হলো কমিউনিটি ক্লিনিক। এই উদ্যোগের অধীনে তৃণমূল পর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতি ৬,০০০ জন মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে। এই ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগণ দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ লাভ করেছে। এর ফলে, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো এখন নারী, শিশু, বয়স্ক নাগরিকসহ সকল প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। দেশের দরিদ্রদের, বিশেষত নারীদের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণে এসকল ক্লিনিক বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের ফলে এটা প্রতীয়মান হয় যে, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ব্যাপক আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো কেবল স্বাস্থ্যসেবার সুবিধাই দেয় না। এটি জনস্বাস্থ্য সমস্যাসমূহ এবং পেশাদার স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছ থেকে সেবা গ্রহণের গুরুত্ব সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে। অন্যদিকে, এটি অপেশাদার এবং প্রথাগত স্বাস্থ্য কর্মীদের উপর মানুষের নির্ভরতা হ্রাস করতে সাহায্য করেছে। অধিকন্তু, ক্লিনিকগুলো নারীদের তাদের ঘরের বাইরে গিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে সাহায্য করছে। এর ফলে পূর্বে প্রচলিত বাড়িভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রমের ব্যবহার কমিয়ে নারীদের ক্রমবর্ধমানহারে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে সেবা গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে। মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য, বিভিন্ন রোগের প্রাথমিক নির্ণয় ও পরীক্ষা, টিকাদান কর্মসূচি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা এবং প্রয়োজনে উচ্চ-স্তরের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেফারেল সহ কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ইন্সুলিন, উচ্চ রক্তচাপের ঔষধসহ প্রায় ৩০ ধরনের ঔষধ এবং স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করে। এতে দেশের সামগ্রিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কার্যক্রম উন্নতর হয়েছে।

দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং এই কেন্দ্রগুলোতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন-২০১৮’ প্রণয়ন করেছে। এ আইনটির আওতায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মালিকানা এবং পরিচালনা ট্রাস্টি বোর্ড এবং উপদেষ্টা বোর্ড দ্বারা পরিচালিত একটি স্বায়ত্তশাসিত ট্রাস্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বোর্ডের সদস্যরা কেউই সরকারি কর্মচারী নন এবং উপদেষ্টা বোর্ডের সভাপতি হলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আইনটি ট্রাস্টকে সরকারি সহায়তার পরিপূরক হিসেবে তহবিল সংগ্রহের অনুমতি দেয়, যা ক্লিনিকের অব্যাহত কার্যক্রম এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানঃ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা ও রুপকার হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার অনুপ্রেরণায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দক্ষ পরিচালনায় কমিউনিটি ক্লিনিকের বর্তমান সাফল্য তরান্বিত হয়েছে। উপদেষ্টা বোর্ডে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সম্পৃক্ততা দেশের অতিশয় দরিদ্র জনগণের জন্য কল্যাণমুখী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তার দৃঢ় প্রতিশ্রতির স্বাক্ষর।

সদ্য স্বাধীন দেশে তৃণমূল পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কমিউনিটি ক্লিনিকের ধারণাটি প্রথম প্রবর্তন করেন। ১৯৯৮ সালে এ সংক্রান্ত প্রকল্প গ্রহণের পর, ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতীতে দেশের প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন এবং তারপর থেকে এই উদ্যোগ সারা বাংলাদেশে সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর ধারাবাহিক সমর্থন সমাজের সকল অংশের কাছ থেকে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে এবং তার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এ পর্যন্ত স্থাপিত প্রায় ১৪৫০০ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রসমূহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চূড়ান্ত লক্ষ্য বঙ্গবন্ধুর ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্য মুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে দেশের দারিদ্র্য হ্রাসে অবদান রাখবে। উল্লেখ্য, এটি জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত দারিদ্র্য হ্রাস সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-১ এর বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। যখন মানুষ রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, প্রাথমিক চিকিৎসা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ ব্যবস্থাপনার সুযোগ লাভ করে, তখন তারা সুস্থ থাকতে পারে এবং ব্যয়বহুল স্বাস্থ্য  সংকট এড়াতে পারে। উপরন্তু, সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, সুস্থ ও কর্মক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। তদুপরি, সামগ্রিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই প্রকল্প দারিদ্র্য কমাতে সাহায্য করেছে। স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠন এবং স্থানীয় সরকারের নিবাচিত কর্মকর্তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করেছে এবং তাদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং ন্যায়সঙ্গত সমাজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখে চলেছে।

প্রয়োজনীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৩ (সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ) অর্জনে সরাসরি অবদান রাখে। তাছাড়া এটি পরোক্ষভাবে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২ (ক্ষুধা মুক্তি), ৪ (মানসম্মত শিক্ষা), ৫ (লিঙ্গ সমতা), ৬ (নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন), ৮ (শালীন কাজ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি) এবং ১০ (বৈষম্য হ্রাস) সহ অন্যান্য বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ অর্জন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ‘দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’র স্বীকৃতিঃ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিকের সফল উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। জাতিসংঘ এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের সাথে প্রায় ৪ মাসেরও বেশি নিবিড় আলোচনার পর বিগত ১৬ মে ২০২৩ তারিখে ‘কমিউনিটি ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা : সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবায় একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের একটি ঐতিহাসিক রেজুলেশন প্রথমবারের মতো সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘে গৃহীত হয়েছে।

৭০টি দেশ এই রেজুলেশন কো-স্পন্সর করেছে, যা বহুপাক্ষিক কূটনীতিতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থানের স্বাক্ষর বহন করে। রেজুলেশনটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে সারা বাংলাদেশে কমিউনিটি ভিত্তিক মডেল স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। রেজুলেশনটিতে এই উদ্যোগকে ’দ্যা শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সেবায় সাম্য আনয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

এই রেজুলেশন ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর সফল বাস্তবায়ন কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে, কারণ এটি আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বহুপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক এবং দাতাদের জাতিসংঘ সদস্য দেশসমূহে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই মডেলটি বাস্তবায়নের জন্য প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানায়।

এই রেজুলেশন গ্রহণের ফলে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এই কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবময় মুহূর্ত এবং আমাদের বহুপাক্ষিক কূটনীতির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। আশা করা যায় যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবনী মডেল বিশ্বব্যাপী একটি সর্বোত্তম অনুশীলন উদাহরণ হিসাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে অনুসরণ করা হবে যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে।

এই রেজুলেশনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সারা বিশ্বে সফলভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে। দ্বিতীয়ত, রেজুলেশনটি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় উদ্ভাবনী পদ্ধতির শক্তিশালীকরণকে সাহায্য করার লক্ষ্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। তৃতীয়ত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কমিউনিটি-ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রবর্তন এবং টেকসই বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে।

সাধারণ পরিষদে গৃহীত এই রেজুলেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা অর্জনের পথে বাংলাদেশের দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলার স্বীকৃতি। এ ছাড়াও, এটি তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের অদম্য উন্নয়ন অগ্রগতির স্বীকৃতি যা আগামী দিনে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করবে।

অত্যন্ত আনন্দের বিষয় এই যে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের চলতি ৭৮তম অধিবেশনের সাইডলাইনে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রধান আতিথ্যে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীবৃন্দসহ উচ্চ পর্যায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে এই বিষয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে।

লেখক : মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত

প্রাক্তন উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন, নিউইয়র্ক

 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন