শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

প্রিয় পাঠক, যখন এ লেখা পড়ছেন, ততক্ষণে ঘটনাবহুল নভেম্বর বিদায় নিয়েছে। প্রতি বছর নভেম্বরে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কারণে সুপ্রসিদ্ধ স্ট্রাসবার্গ শহরে বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান গণতন্ত্রের জটিল সমীকরণ ও ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য বিভিন্ন দেশের নানা শ্রেণি-পেশার নেতারা সম্মেলন করে থাকেন। সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক অঙ্গন, ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষাঙ্গন, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনের জাঁদরেল নেতাদের কথা, বক্তৃতা, তর্ক-বিতর্কে জমজমাট হয়ে ওঠে এ সম্মেলন। ২০২২ সালের ৭ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলা এমন এক সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সায়মন কোভনে এক যুগান্তকারী ভাষণ দেন। তার মতে, ‘অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মধ্যে গণতন্ত্র বাইরে (বহির্বিশ্ব) থেকে এবং আরও ক্ষতিকারকভাবে ভিতর (দেশ) থেকে ক্রমাগতভাবে আক্রমণের মুখে পড়েছে। আমাদের মহাদেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ও স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য গ্রহণীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো : কীভাবে আমরা আমাদের সরকারি (সাংবিধানিক) প্রতিষ্ঠানের অখণ্ডতা রক্ষা করি; আমরা কীভাবে আমাদের নাগরিকদের সমৃদ্ধি প্রচার করি; গণতন্ত্রে গণদেবতাদের (ডেমোস) তথা জনগণকে আমরা কীভাবে বুঝি। গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসনের চেয়ে আরও বেশি কিছু দাবি করে। অবাধ নির্বাচনের ভিত্তি, কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য আইনের নিরপেক্ষ শাসন এবং সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠদেরও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন। গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সভা-সমাবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এর অর্থ স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দক্ষ বিচার বিভাগকে উন্নীত করা। এর অর্থ আমাদের নির্বাচনব্যবস্থার অখণ্ডতা নিশ্চিত করা।’

গণতন্ত্রের মূল্য প্রসঙ্গে ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র আমাদের বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু, কিন্তু যদি যত্ন না করা হয় তবে এটি সহজেই কলঙ্কিত হয়। একটি মুক্ত সংবাদপত্র ছাড়া, একটি সুশীল সমাজ ছাড়া, স্বাধীন আদালত ছাড়া এটি সময়ের সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং অবশেষে ভেঙে পড়ে। ইউরোপের কাউন্সিল এ-সংক্রান্ত যে নীতিমালা প্রণয়ন করে, তার প্রতি আমাদের বারবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে এবং তার মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোপরি ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতকে পুনঃআবিষ্কার করে তার প্রতি আমাদের অবশ্যই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।’ ভোট প্রসঙ্গে তার মত, ‘গণতন্ত্র (নাগরিকদের) মর্যাদা প্রদান করে। ভোট এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক পরিবর্তন আনতে পারে। গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা নাগরিকদের দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রদানের সর্বজনীন পন্থা। গণতন্ত্র নিখুঁত (শুদ্ধতা) থেকে অনেক দূরে হলেও গণতন্ত্রই আমাদের সবার স্বার্থ রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায়।’

নাগরিক ও তরুণদের প্রতি করণীয় বিষয়ে তার চাওয়া ‘স্বল্পমেয়াদের মধ্যেই আমরা কী করার সক্ষমতা রাখি-এ বিষয়ে আমাদের নাগরিকদের, বিশেষ করে তরুণদের বোঝাতে হবে। এ সক্ষমতার মূল চাবিকাঠি হলো শাসনের মান উন্নত করা, যার একটি ধাপ হলো আমাদের নাগরিকদের কথা শোনা, সর্বোপরি তরুণদের কথা। গত এক দশকে নাগরিক সমাজের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ইতিবাচক। এটি গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততাকে আরও গভীর করার একটি উপায় প্রমাণ করেছে মানবাধিকার এবং আইনের শাসন গণতন্ত্রের সুনির্দিষ্ট শর্ত, যা লোকেরা বোঝে কিন্তু ইউরোপীয় কাউন্সিলের ৬৭৫ মিলিয়ন নাগরিকদের বেশির ভাগের জন্য সেগুলো কিছুটা বিমূর্ত ধারণা। একটি নতুন প্রজন্মকে তাদের মূল্য বোঝাতে আমাদের অবশ্যই আলাদাভাবে যোগাযোগ করতে হবে।’

দেশ যখন গণতন্ত্রের এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, তখন দুটি শব্দ বেশ সাড়া জাগিয়েছে। একটি শব্দ হলো ‘থাবা’ যা উচ্চারণ করেছেন সাংবিধানিকভাবে এ সময়ে রাষ্ট্রের অন্যতম ব্যক্তিই কেবল নয়, অন্যতম ও ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ থাবা বলতে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেই বোঝানো হয়েছে। যুগে যুগে আমরা এই থাবার শিকার হয়েছি। বর্গিরা একসময় আমাদের সবকিছু লুট করে নিত। আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে মুঘল, ব্রিটিশ ও পশ্চিম পাকিস্তানিরা। কিন্তু সেসব তো পুরনো ইতিহাস। স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর হলো। থাবার ভয় এ মুহূর্তে আমাদের স্বাধীনতার ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে বেমানান। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ এই দেশ, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ তথা আলোচনা হয় দিল্লি, পিকিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে। ৫২ বছরেও সর্বস্তরের জনগণের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থতার সুযোগে কখনো বিদেশিরা আবার কখনো তাদের দেশীয় দোসর কিংবা অপরাপর অপশক্তি থাবা বসাতে চায় শান্তিপ্রিয় জনগণের ওপর। এই থাবা থেকে বাঁচতে না পারলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হতে পারে আমাদের।

এ সময়ের আলোচিত আরেকটি শব্দ হলো ‘ডামি’। নির্বাচনে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা কান বন্ধ করলেও যেন শোনা যায়। আমার কাছে থাকা ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির অভিধান খুলে দেখলাম ইংরেজি ডামি শব্দের অর্থ যথাক্রমে প্রতিরূপ নকল মূর্তি বা কাঠামো, নকল বা নেকি দ্রব্য, তাস খেলায় যে হাত নামানো হয়েছে (যিনি নিজে খেলবেন না-তিনি), কোনো ঘটনা ঘটার সময় যে ব্যক্তি উপস্থিত থাকে কিন্তু স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না, সাক্ষী-গোপাল ইত্যাদি (পৃষ্ঠা ২৩৪)। মজার বিষয় হলো একই পৃষ্ঠায় ডামি শব্দের পরের শব্দটি হলো ‘ডাম্প’ যার অর্থ আবর্জনার স্তূপ, আঁস্তাকুড়, নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্থান ইত্যাদি। কারা কোন অর্থে কেন ডামি হয়ে আজ নির্বাচন করার কথা ভাবছেন, তা তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বিষয়টা যদি ‘জোহি জিতা ওহি সিকান্দার’ অর্থাৎ যিনি জিতবেন, তিনিই দলের আপ্যায়ন পাবেন এমন হয়, তবে ডামি শব্দের নতুন অর্থ অভিধানে সংযোজন করতে হবে। আর ডাম্প শব্দের অর্থও হয়তো বদলাতে হবে। ডামিরাই যদি টাকা, ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, জনসমর্থন বা গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে কিংবা হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডার জোরে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হয়ে ওঠেন, তবে দল, দলের নেতৃত্ব, বিশেষত দলের মনোনয়ন বোর্ড ভবিষ্যতে ডাম্প হওয়ার সম্ভাবনা কি উড়িয়ে দেওয়া যায়? যারা এ দেশে থাবা দিতে চায়, তারাই যদি আবার ডামিদের শক্তি জোগায়, বিষয়টা কেমন হবে? রাজনীতিতে একজনের ভোটব্যাংকে ভাগ বসাতে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানো দেশ-বিদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। তাই বলে ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে এভাবে ডামি প্রার্থীর আবির্ভাব সত্যিই ডরের বিষয়।

করোনা মহামারি ও যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিত্যনতুন ধ্যান-ধারণার আবির্ভাব কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। এমনই একটি পাশ্চাত্য ধারণার নাম ‘ক্লায়েন্টিসিজম’। ইংরেজি ‘ক্যাপিটালিজম’কে যেমন বাংলায় ধনতন্ত্র আর ‘সোশ্যালিজম’কে সমাজতন্ত্র বলা যায়, তেমন করে বলতে গেলে ‘ক্লায়েন্ট’ (গ্রাহক) থেকে উৎপত্তি হওয়া ‘ক্লায়েন্টিসিজম’কে বাংলায় গ্রাহকতন্ত্র বলা যায়। ম্যারিয়াম ওয়েবস্টার অভিধান কিংবা উইকিপিডিয়া ঘেঁটে ক্লায়েন্টিসিজম সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায়, তার সারমর্ম হলো এমন এক রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রথা, যা পৃষ্ঠপোষক (নেতা) ও গ্রাহকের (ভোটার) সম্পর্কের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ প্রথায় একজন গ্রাহক বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির বিনিময়ে পৃষ্ঠপোষককে সমর্থন প্রদান করে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ দলছুট, দল-ত্যাগী, বহিষ্কৃত, কোরবানির গরু-ছাগলের মতো বিক্রীত ইত্যাদি কদর্য শব্দে ভারী হয়ে উঠেছে। এসব দেখে গ্রাহকতন্ত্রের কথা মনে পড়ে। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক জোয়েল এস মিগডাল দাবি করেন, একটি অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষকে তাৎক্ষণিক খরচের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আরও দীর্ঘমেয়াদি এবং বিমূর্ত ধারণা ত্যাগ করতে অনুপ্রাণিত করে। আয়ের পরিবর্তনশীলতা দারিদ্র্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদাকে চালিত করার ক্ষেত্রে গ্রাহকবাদ বর্তমানকালে এভাবেই অনিরাপদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিকাশ ঘটায়। গ্রামীণ এবং শহুরে পরিবেশে গ্রাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ‘বেঁচে থাকার রাজনীতির’ অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গ্রাহকবাদ। আমেরিকারই টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাভিয়ের আউয়েরো ২০০০ সালে আরেক গবেষণায় দেখেছেন সাধারণত সমাজের দরিদ্র এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সদস্যরা তাদের ‘সমস্যা-সমাধানের’ বাস্তবসম্মত উপায় হিসেবে গ্রাহকতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়। তারা প্রায়ই সহায়তা লাভের আনুষ্ঠানিক ঁঃংযড় উৎসগুলো সহজে খুঁজে পায় না বিধায় তাদের এমন চক্রে টানা হয়। ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে ‘ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট-অফিস অব ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স’ গ্রাহকতন্ত্রকেন্দ্রিক ৫০ পাতার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এ গবেষণাপত্রের দ্বিতীয় পাতায় আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লাস্ট ওয়েলসের রাজনীতির আলোচিত একটি সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘রাজনীতি হলো সমাজে কে, কী পায়-তারই বিজ্ঞান ও কৌশল (আর্ট)।’ প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি বা দেনা-পাওনার রাজনৈতিক ডামাডোলে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ১৮৬৩) ইংল্যান্ডের গ্র্যাটিসবার্গে উচ্চারিত রাজনীতির প্রবাদপুরুষ আব্রাহাম লিংকন উচ্চারিত, বহুল আলোচিত ও গণতান্ত্রিককামীদের বেদবাক্যতুল্য কথাটি স্মরণীয়। আমেরিকায় চলমান গৃহযুদ্ধ ও কয়েক লাখ মানুষ হতাহতের প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন যে, এত আত্মদানের মৃত্যু ঘটবে না। এ জাতি স্রষ্টার কৃপায় নতুন স্বাধীনতার জন্ম দেবে এবং জনগণের সরকার, যা জনগণের দ্বারা ও জনগণের জন্য গঠিত, তা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবে না।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট
email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

এই মাত্র | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন