শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

সেলাই করা খোলা মুখ

পারতে আমাদের হবেই

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
পারতে আমাদের হবেই

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর (না) পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয় মুক্তিযুদ্ধ। সেদিনের বিজয়োল্লাসের কথা আমার মতো প্রবীণদের মানসপটে চিরকাল জ্বলজ্বল করবে, এটাই স্বাভাবিক। এরপর সুখে-দুঃখে কেটে গেছে অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময়। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসরূপে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিবছরই পালিত হয়। তবে একাত্তর বা একাত্তর-পরবর্তী বছরগুলোর সেই উন্মাদনা আর নেই এই দিবস উদযাপনে। এটাও স্বাভাবিক। কেন স্বাভাবিক? যদি বলি, দেশের শতকরা ৮০ ভাগ লোক এখন মুক্তিযুদ্ধ নয়, অহরহ পর্যুদস্ত হচ্ছে আরেক যুদ্ধে। সেটা কী? সেটা জীবনযুদ্ধ।

এই মানুষগুলোর কাছে খেয়েদেয়ে কোনোমতে বেঁচে থাকার যে সংগ্রাম—তার কাছে অন্যসব আনন্দ-উল্লাস বৃথা। অথচ একাত্তর-বাহাত্তরের তুলনায় দেশের সব মানুষের আয় বেড়েছে। গ্রামগঞ্জেও এখন আর আগের মতো খালি গায়ে খালি পায়ে চলাফেরা করতে কাউকে বড় একটা দেখা যায় না। এখন যদি গ্রামের রাস্তায় দেখা পাওয়া কোনো চাচা মিয়াকে বলেন, চাচা, ৫০ বছর আগে আপনার যৌবনকালে আপনি ২০-২৫ টাকা নিয়ে চাল-ডাল কিনতে যেতেন, আর এখন তো মাশাআল্লাহ আপনার পকেটে এক শ-দুই শ টাকা সব সময়ই থাকে।

তাহলে মন খারাপ করেন কেন? জবাব শুনবেন : ‘ভাতিজা, তখন চাউলের সের (কেজি) ছিল পাঁচ টাকা-ছয় টাকা, আর এখন? ১০ টাকা দিয়ে একটি ইলিশ মাছ কিনেছি ওই সময়। আর এখন?’...কথা না বাড়িয়ে আপনি তখন রাস্তা মাপবেন। পারতে আমাদের হবেইএটা হলো মুদ্রার এক পিঠ। আসুন, অন্য পিঠটাও দেখি। একাত্তরের আগে আট আনা রিকশাভাড়া জোগাড় করতে যাদের দম বেরিয়ে যেত, তাদের অনেকেই এখন বিএমডব্লিউ অথবা মার্সিডিজ দৌড়ান।

আর বেগম সাহেবের জন্য একটি, বাচ্চাদের স্কুল-কলেজের ডিউটি করার জন্য একটি, বাজার সদাইয়ের জন্য আরেকটি গাড়ি। শহরের অভিজাত এলাকায় আলিশান বাড়ি, বিদেশেও একাধিক বাড়ি, এগুলো তো আছেই। এত কিছু এলো কোত্থেকে? কেন, জীবনধারণের জন্য যাদের নাভিশ্বাস উঠছে প্রতিনিয়ত, দেশের সেই শতকরা ৮০-৯০ ভাগ মানুষের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেয়ে এরাই তো মোটাতাজা হয়েছেন। স্বাধীনতার পর এরা একেকজন যেন আলাদিনের জাদুর চেরাগ পেয়ে গেলেন, জেনে গেলেন দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানানোর কলাকৌশল। এই প্রক্রিয়ায় দেশ ও দেশের সাধারণ মানুষ বাঁচল কি মরল তাতে যেন তাদের কিচ্ছু যায় আসে না। উন্নয়নের হাতসাফাই দ্বারা তারা বিশ্ববাসীকেও তাক লাগিয়ে দিয়ে অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের নাম কেটে লিখিয়ে ফেললেন উন্নয়নশীল দেশের খেরো খাতায়। আর উন্নয়নের যূপকাষ্ঠে বলির পাঁঠা হলো দেশের সাধারণ মানুষ, চিরকাল যাদের সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরায়।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পর দেশের মানুষের মাথাপিছু গড় আয় ছিল মাত্র এক শ-দেড় শ ডলার। আজ অর্ধশতাব্দী পর মাশাআল্লাহ তা বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৭৮৪ ডলার। এটা নিয়ে নিশ্চয়ই আমরা গর্ব করতে পারি। তবে একটি দেশের মানুষের গড় আয় থেকে কি সেই দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করা যায়? বোধ হয়, না। অন্তত আমাদের মতো অর্থনৈতিক বৈষম্য জর্জরিত দেশে তো নয়ই। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টিতে যে শুভংকরের ফাঁক আছে, তা বোঝা যাবে। মনে করুন, একটি হতদরিদ্র বস্তি এলাকায় এক শ লোকের বাস। তাদের সবাই দিন এনে দিন খাওয়া মুটে-মজুর শ্রেণির মানুষ। তাদের কেউ রিকশাওয়ালা, কেউ সদরঘাটের কুলি, কেউ দিনমজুর। এদের কারো মাসিক আয় ধরা যাক ছয়-সাত হাজার টাকার বেশি নয়। কিন্তু এদেরই একজন এক রাজনৈতিক নেতার মিটিং-মিছিলে চোঙা ফুঁকে, মাস্তানি করে মাসে লাখ পাঁচেক টাকা উপার্জন করে। সেই কালো টাকার ঠাটবাট তার চলনে-বলনে সব সময় দেখা যায়। সে আর কুঁড়েঘরে থাকে না, ওই বস্তিতেই সে নজরকাড়া পাকা ঘর বানিয়ে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে।

এখন যদি ওই বস্তির সব মানুষের মাসিক আয় হিসাব করে বলা হয় এদের মাথাপিছু গড় আয় ১২ হাজার টাকা, তাহলে নিশ্চয়ই সেটা হবে ভুল হিসাব। কারণ ওই মাস্তান সাহেবের একার আয়ের অঙ্ক অন্য সব গরিবের আয়কে টেনে ওপরে তুলে দিয়েছে, যার ফলে মাথাপিছু আয়ের অঙ্কও গেছে বেড়ে। বাংলাদেশের সব সম্পদের মালিক যে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ—কেউ বলেন তাদের সংখ্যা শতকরা পাঁচ, কেউ বলেন আরো কম—তাদের হাজার হাজার কোটি টাকার আয় বাকি সব মানুষের আয়কে টেনে এমন উচ্চতায় নিয়ে যায় যে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয়ের সংখ্যাটা রীতিমতো ভদ্রসম্মত দেখায়। অথচ বাস্তব চিত্রটা হচ্ছে ধনী-গরিবের আর্থিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈষম্য এত বেশি যে এদের একের আয়-ব্যয়ের পরিসংখ্যান অন্যের পরিসংখ্যানের সঙ্গে মেলাতে গেলেই ভুল তথ্য আসতে বাধ্য।

আসলে আমরা কথাবার্তায়, লেখালেখি, তর্কাতর্কিতে যাদের সাধারণ মানুষ বলি, তারাই এ দেশের বিশাল মেজরিটি। দেশে যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে এই সাধারণ মানুষই নির্ধারণ করবে কে জিতবে আর কে হারবে। এই মানুষগুলো হয়তো রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ভূমিকা পালন করে না, হয়তো কোনো দলের সদস্য, এমনকি সমর্থকও তারা নয়, কিন্তু দিনশেষে ইংরেজিতে যাকে বলে ‘সাইলেন্ট মেজরিটি’ তারা তাই। এদের মধ্যে যারা আবার হতদরিদ্র, অশিক্ষিত, আনপড়, বস্তিতে কিংবা ফুটপাতে-গাছতলায় যাদের জীবন কাটে, তাদের খবরই তো কেউ রাখে না। তবে হ্যাঁ, যেহেতু তাদের একটি ভোট এবং একজন কেউকেটা হুজুরের একটি ভোট মূল্যমানের দিক থেকে সমান, অতএব ভোটটি বাক্সে না পড়া পর্যন্ত ওই মানুষটি ভোটপ্রার্থীর কাছে রীতিমতো ভিআইপি। ভোট শেষ তো খায়খাতিরও শেষ। ভোটের ডামাডোল শেষে ভোটপ্রার্থী ফিরে যাবেন তার নিজস্ব পরিমণ্ডলে, আর সলিমদ্দি তার বস্তিতে বা গাছতলায়। দুটি মানুষের জীবন চলার পথ, তাদের কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি ভিন্ন। অথচ তারা এক দেশের, এক শহর বা এক এলাকার বাসিন্দা। এটা শুধু বাংলাদেশ বলে নয়, পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশেই এই পার্থক্যটা আছে। কোথাও কম, কোথাও বেশি। এটাই সৃষ্টির বৈচিত্র্য। বলা হয়, এই বৈচিত্র্যেই নাকি স্রষ্টার আনন্দ। হতে পারে। কিন্তু তাই বলে কি দুটি মানুষের জীবনধারার মধ্যে এত পার্থক্য থাকবে? একজন প্রাসাদোপম বালাখানায় শুয়ে-বসে দিনরাত ব্যস্ত থাকবে তার অপরিমেয় ঐশ্বর্যের হিসাব মেলাতে, আর আরেকজন একই এলাকায় বস্তির ঝুপড়িতে বিনিদ্র রাত কাটাবে আগামীকাল আণ্ডাগণ্ডাদের কী খাওয়াবে সেই চিন্তায়।

তবে বস্তিবাসী না হয়ে সেই চালচুলাহীন মানুষটি যদি হয় ফুটপাত বা গাছতলাবাসী, ইহজগতে যদি তার আপন বলতে কেউ না থাকে, তবে তার রাত কাটে কিসের চিন্তায়? সে কি সারা রাত আদৌ দুই চোখের পাতা এক করতে পারে? এই যে চারদিকে এত হৈ-হুল্লোড়, এত যে জীবনের জয়গান, এগুলো কি তাকে স্পর্শ করতে পারে এতটুকু?

হঠাৎ এই প্রহেলিকাময় প্রশ্নটি আমাকে বিচলিত করেছিল গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের রাতে। রাত তখন প্রায় ১২টা। আমি উত্তরায় আমার ছোট বোনের বাসায় ভূরিভোজ শেষে ফিরছিলাম ধানমণ্ডিতে আপন বিবরে। সচরাচর এই পথটুকু ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পাড়ি দেওয়া যায়। কিন্তু সেদিন ছিল পথে ভীষণ যানজট। পুরো মানিক মিয়া এভিনিউ ছিল বন্ধ। ওখানে একটি বিরাট কনসার্টের আয়োজন করেছে কিছু উৎসাহী মানুষ। একে তো গান-বাজনা, তার ওপর ফ্রি। অতএব উৎসবপাগল বাঙালিকে আর পায় কে। সেদিন ছিল পৌষের শুরু। এই সময়টাতে একটু শীত শীত ভাব থাকে, তবে ঠিক জাঁকিয়ে শীত আসে না। কিন্তু এবার ছাত্র-জনতার বাঁধভাঙা আনন্দ-উল্লাসে শরিক হতেই যেন শীত এসে পড়েছে একপ্রকার বিনা নোটিশেই। এতে ধনিক শ্রেণির পুরুষ-মহিলারা মনে মনে খুশি। তারা তাদের লেটেস্ট ডিজাইনের শীতের পোশাকগুলো প্রদর্শনের একটি আগাম সুযোগ পেয়ে গেল। কিন্তু ‘ফুটপাতে শুয়ে মোদের রাতি কাটে’ (একটি পুরনো গানের কলি)—এই যাদের অবস্থা, তারা যেন হঠাৎই ধরা খেয়ে গেল। একে তো জাকাতের কাপড় পাওয়ার এখনো অনেক দেরি, তার ওপর কোনো দালানের নিচে বারান্দা ঘেঁষে শোয়ার ব্যবস্থাও হয়নি। অতএব? অতএব ফুটপাত, না হয় গাছতলাই ভরসা।

ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়কের এক প্রান্তে লেকের ওপর যে ব্রিজ, সেখানে এসে ছোট্ট একটু যানজটের জন্য গাড়ির গতি কমাতে হলো। গাড়ির জানালার কাচের ভেতর দিয়ে বাইরে তাকাতেই চমকে উঠলাম। ব্রিজের দুই পাশে অপরিসর ফুটপাতে লম্বালম্বি হয়ে ঘুমাচ্ছে কয়েকজন নারী-পুরুষ। তাদের কারো গায়েই চাদর বা ওই জাতীয় কিছু নেই। শীতের আক্রমণ বা রাস্তার কোলাহল কিছুই তাদের নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে বলে মনে হলো না।

অদূরবর্তী মানিক মিয়া এভিনিউয়ের কনসার্টের আয়োজনকারী তরুণরা জুলাই-আগস্ট ’২৪-এ জাতিকে একটি নতুন স্বাধীনতা উপহার দিয়েছে। এবারের বিজয় দিবস এসেছে নতুন আঙ্গিকে। দীর্ঘদিনের নির্যাতন-নিপীড়ন, লাঞ্ছনা-বঞ্চনার পর জাতি আবার নতুন করে অনেক আশা-উদ্দীপনা নিয়ে পথ চলতে শুরু করেছে। তাদের এই পথচলায় পৌষের ফুটপাতে রাতযাপনকারী মানুষগুলো কি সঙ্গী হতে পারবে? হয়তো আজই পারবে না, কিন্তু আগামী দিনে কি সেই সুদিন আসবে না? আমরা অবশ্যই আশা করব, আসবে। তা না হলে আগস্টে পাওয়া নতুন স্বাধীনতা, আল্লাহ না করুন, অর্থহীন হয়ে পড়বে।

তবে হ্যাঁ, আগে চাই জাতীয় ঐক্য, যে ঐক্য একাত্তরে সমগ্র জাতিকে ইস্পাতকঠিন বন্ধনে আবদ্ধ করেছিল। আমরা তখন পেরেছি, এখন কেন পারব না? নিশ্চয়ই পারব, ইনশাআল্লাহ। (লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে