শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

সেলাই করা খোলা মুখ

পারতে আমাদের হবেই

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
পারতে আমাদের হবেই

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর (না) পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয় মুক্তিযুদ্ধ। সেদিনের বিজয়োল্লাসের কথা আমার মতো প্রবীণদের মানসপটে চিরকাল জ্বলজ্বল করবে, এটাই স্বাভাবিক। এরপর সুখে-দুঃখে কেটে গেছে অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময়। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসরূপে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিবছরই পালিত হয়। তবে একাত্তর বা একাত্তর-পরবর্তী বছরগুলোর সেই উন্মাদনা আর নেই এই দিবস উদযাপনে। এটাও স্বাভাবিক। কেন স্বাভাবিক? যদি বলি, দেশের শতকরা ৮০ ভাগ লোক এখন মুক্তিযুদ্ধ নয়, অহরহ পর্যুদস্ত হচ্ছে আরেক যুদ্ধে। সেটা কী? সেটা জীবনযুদ্ধ।

এই মানুষগুলোর কাছে খেয়েদেয়ে কোনোমতে বেঁচে থাকার যে সংগ্রাম—তার কাছে অন্যসব আনন্দ-উল্লাস বৃথা। অথচ একাত্তর-বাহাত্তরের তুলনায় দেশের সব মানুষের আয় বেড়েছে। গ্রামগঞ্জেও এখন আর আগের মতো খালি গায়ে খালি পায়ে চলাফেরা করতে কাউকে বড় একটা দেখা যায় না। এখন যদি গ্রামের রাস্তায় দেখা পাওয়া কোনো চাচা মিয়াকে বলেন, চাচা, ৫০ বছর আগে আপনার যৌবনকালে আপনি ২০-২৫ টাকা নিয়ে চাল-ডাল কিনতে যেতেন, আর এখন তো মাশাআল্লাহ আপনার পকেটে এক শ-দুই শ টাকা সব সময়ই থাকে।

তাহলে মন খারাপ করেন কেন? জবাব শুনবেন : ‘ভাতিজা, তখন চাউলের সের (কেজি) ছিল পাঁচ টাকা-ছয় টাকা, আর এখন? ১০ টাকা দিয়ে একটি ইলিশ মাছ কিনেছি ওই সময়। আর এখন?’...কথা না বাড়িয়ে আপনি তখন রাস্তা মাপবেন। পারতে আমাদের হবেইএটা হলো মুদ্রার এক পিঠ। আসুন, অন্য পিঠটাও দেখি। একাত্তরের আগে আট আনা রিকশাভাড়া জোগাড় করতে যাদের দম বেরিয়ে যেত, তাদের অনেকেই এখন বিএমডব্লিউ অথবা মার্সিডিজ দৌড়ান।

আর বেগম সাহেবের জন্য একটি, বাচ্চাদের স্কুল-কলেজের ডিউটি করার জন্য একটি, বাজার সদাইয়ের জন্য আরেকটি গাড়ি। শহরের অভিজাত এলাকায় আলিশান বাড়ি, বিদেশেও একাধিক বাড়ি, এগুলো তো আছেই। এত কিছু এলো কোত্থেকে? কেন, জীবনধারণের জন্য যাদের নাভিশ্বাস উঠছে প্রতিনিয়ত, দেশের সেই শতকরা ৮০-৯০ ভাগ মানুষের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেয়ে এরাই তো মোটাতাজা হয়েছেন। স্বাধীনতার পর এরা একেকজন যেন আলাদিনের জাদুর চেরাগ পেয়ে গেলেন, জেনে গেলেন দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানানোর কলাকৌশল। এই প্রক্রিয়ায় দেশ ও দেশের সাধারণ মানুষ বাঁচল কি মরল তাতে যেন তাদের কিচ্ছু যায় আসে না। উন্নয়নের হাতসাফাই দ্বারা তারা বিশ্ববাসীকেও তাক লাগিয়ে দিয়ে অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের নাম কেটে লিখিয়ে ফেললেন উন্নয়নশীল দেশের খেরো খাতায়। আর উন্নয়নের যূপকাষ্ঠে বলির পাঁঠা হলো দেশের সাধারণ মানুষ, চিরকাল যাদের সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরায়।

স্বাধীনতার অব্যবহিত পর দেশের মানুষের মাথাপিছু গড় আয় ছিল মাত্র এক শ-দেড় শ ডলার। আজ অর্ধশতাব্দী পর মাশাআল্লাহ তা বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৭৮৪ ডলার। এটা নিয়ে নিশ্চয়ই আমরা গর্ব করতে পারি। তবে একটি দেশের মানুষের গড় আয় থেকে কি সেই দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করা যায়? বোধ হয়, না। অন্তত আমাদের মতো অর্থনৈতিক বৈষম্য জর্জরিত দেশে তো নয়ই। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টিতে যে শুভংকরের ফাঁক আছে, তা বোঝা যাবে। মনে করুন, একটি হতদরিদ্র বস্তি এলাকায় এক শ লোকের বাস। তাদের সবাই দিন এনে দিন খাওয়া মুটে-মজুর শ্রেণির মানুষ। তাদের কেউ রিকশাওয়ালা, কেউ সদরঘাটের কুলি, কেউ দিনমজুর। এদের কারো মাসিক আয় ধরা যাক ছয়-সাত হাজার টাকার বেশি নয়। কিন্তু এদেরই একজন এক রাজনৈতিক নেতার মিটিং-মিছিলে চোঙা ফুঁকে, মাস্তানি করে মাসে লাখ পাঁচেক টাকা উপার্জন করে। সেই কালো টাকার ঠাটবাট তার চলনে-বলনে সব সময় দেখা যায়। সে আর কুঁড়েঘরে থাকে না, ওই বস্তিতেই সে নজরকাড়া পাকা ঘর বানিয়ে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে।

এখন যদি ওই বস্তির সব মানুষের মাসিক আয় হিসাব করে বলা হয় এদের মাথাপিছু গড় আয় ১২ হাজার টাকা, তাহলে নিশ্চয়ই সেটা হবে ভুল হিসাব। কারণ ওই মাস্তান সাহেবের একার আয়ের অঙ্ক অন্য সব গরিবের আয়কে টেনে ওপরে তুলে দিয়েছে, যার ফলে মাথাপিছু আয়ের অঙ্কও গেছে বেড়ে। বাংলাদেশের সব সম্পদের মালিক যে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ—কেউ বলেন তাদের সংখ্যা শতকরা পাঁচ, কেউ বলেন আরো কম—তাদের হাজার হাজার কোটি টাকার আয় বাকি সব মানুষের আয়কে টেনে এমন উচ্চতায় নিয়ে যায় যে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয়ের সংখ্যাটা রীতিমতো ভদ্রসম্মত দেখায়। অথচ বাস্তব চিত্রটা হচ্ছে ধনী-গরিবের আর্থিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈষম্য এত বেশি যে এদের একের আয়-ব্যয়ের পরিসংখ্যান অন্যের পরিসংখ্যানের সঙ্গে মেলাতে গেলেই ভুল তথ্য আসতে বাধ্য।

আসলে আমরা কথাবার্তায়, লেখালেখি, তর্কাতর্কিতে যাদের সাধারণ মানুষ বলি, তারাই এ দেশের বিশাল মেজরিটি। দেশে যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে এই সাধারণ মানুষই নির্ধারণ করবে কে জিতবে আর কে হারবে। এই মানুষগুলো হয়তো রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ভূমিকা পালন করে না, হয়তো কোনো দলের সদস্য, এমনকি সমর্থকও তারা নয়, কিন্তু দিনশেষে ইংরেজিতে যাকে বলে ‘সাইলেন্ট মেজরিটি’ তারা তাই। এদের মধ্যে যারা আবার হতদরিদ্র, অশিক্ষিত, আনপড়, বস্তিতে কিংবা ফুটপাতে-গাছতলায় যাদের জীবন কাটে, তাদের খবরই তো কেউ রাখে না। তবে হ্যাঁ, যেহেতু তাদের একটি ভোট এবং একজন কেউকেটা হুজুরের একটি ভোট মূল্যমানের দিক থেকে সমান, অতএব ভোটটি বাক্সে না পড়া পর্যন্ত ওই মানুষটি ভোটপ্রার্থীর কাছে রীতিমতো ভিআইপি। ভোট শেষ তো খায়খাতিরও শেষ। ভোটের ডামাডোল শেষে ভোটপ্রার্থী ফিরে যাবেন তার নিজস্ব পরিমণ্ডলে, আর সলিমদ্দি তার বস্তিতে বা গাছতলায়। দুটি মানুষের জীবন চলার পথ, তাদের কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি ভিন্ন। অথচ তারা এক দেশের, এক শহর বা এক এলাকার বাসিন্দা। এটা শুধু বাংলাদেশ বলে নয়, পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশেই এই পার্থক্যটা আছে। কোথাও কম, কোথাও বেশি। এটাই সৃষ্টির বৈচিত্র্য। বলা হয়, এই বৈচিত্র্যেই নাকি স্রষ্টার আনন্দ। হতে পারে। কিন্তু তাই বলে কি দুটি মানুষের জীবনধারার মধ্যে এত পার্থক্য থাকবে? একজন প্রাসাদোপম বালাখানায় শুয়ে-বসে দিনরাত ব্যস্ত থাকবে তার অপরিমেয় ঐশ্বর্যের হিসাব মেলাতে, আর আরেকজন একই এলাকায় বস্তির ঝুপড়িতে বিনিদ্র রাত কাটাবে আগামীকাল আণ্ডাগণ্ডাদের কী খাওয়াবে সেই চিন্তায়।

তবে বস্তিবাসী না হয়ে সেই চালচুলাহীন মানুষটি যদি হয় ফুটপাত বা গাছতলাবাসী, ইহজগতে যদি তার আপন বলতে কেউ না থাকে, তবে তার রাত কাটে কিসের চিন্তায়? সে কি সারা রাত আদৌ দুই চোখের পাতা এক করতে পারে? এই যে চারদিকে এত হৈ-হুল্লোড়, এত যে জীবনের জয়গান, এগুলো কি তাকে স্পর্শ করতে পারে এতটুকু?

হঠাৎ এই প্রহেলিকাময় প্রশ্নটি আমাকে বিচলিত করেছিল গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের রাতে। রাত তখন প্রায় ১২টা। আমি উত্তরায় আমার ছোট বোনের বাসায় ভূরিভোজ শেষে ফিরছিলাম ধানমণ্ডিতে আপন বিবরে। সচরাচর এই পথটুকু ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পাড়ি দেওয়া যায়। কিন্তু সেদিন ছিল পথে ভীষণ যানজট। পুরো মানিক মিয়া এভিনিউ ছিল বন্ধ। ওখানে একটি বিরাট কনসার্টের আয়োজন করেছে কিছু উৎসাহী মানুষ। একে তো গান-বাজনা, তার ওপর ফ্রি। অতএব উৎসবপাগল বাঙালিকে আর পায় কে। সেদিন ছিল পৌষের শুরু। এই সময়টাতে একটু শীত শীত ভাব থাকে, তবে ঠিক জাঁকিয়ে শীত আসে না। কিন্তু এবার ছাত্র-জনতার বাঁধভাঙা আনন্দ-উল্লাসে শরিক হতেই যেন শীত এসে পড়েছে একপ্রকার বিনা নোটিশেই। এতে ধনিক শ্রেণির পুরুষ-মহিলারা মনে মনে খুশি। তারা তাদের লেটেস্ট ডিজাইনের শীতের পোশাকগুলো প্রদর্শনের একটি আগাম সুযোগ পেয়ে গেল। কিন্তু ‘ফুটপাতে শুয়ে মোদের রাতি কাটে’ (একটি পুরনো গানের কলি)—এই যাদের অবস্থা, তারা যেন হঠাৎই ধরা খেয়ে গেল। একে তো জাকাতের কাপড় পাওয়ার এখনো অনেক দেরি, তার ওপর কোনো দালানের নিচে বারান্দা ঘেঁষে শোয়ার ব্যবস্থাও হয়নি। অতএব? অতএব ফুটপাত, না হয় গাছতলাই ভরসা।

ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়কের এক প্রান্তে লেকের ওপর যে ব্রিজ, সেখানে এসে ছোট্ট একটু যানজটের জন্য গাড়ির গতি কমাতে হলো। গাড়ির জানালার কাচের ভেতর দিয়ে বাইরে তাকাতেই চমকে উঠলাম। ব্রিজের দুই পাশে অপরিসর ফুটপাতে লম্বালম্বি হয়ে ঘুমাচ্ছে কয়েকজন নারী-পুরুষ। তাদের কারো গায়েই চাদর বা ওই জাতীয় কিছু নেই। শীতের আক্রমণ বা রাস্তার কোলাহল কিছুই তাদের নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে বলে মনে হলো না।

অদূরবর্তী মানিক মিয়া এভিনিউয়ের কনসার্টের আয়োজনকারী তরুণরা জুলাই-আগস্ট ’২৪-এ জাতিকে একটি নতুন স্বাধীনতা উপহার দিয়েছে। এবারের বিজয় দিবস এসেছে নতুন আঙ্গিকে। দীর্ঘদিনের নির্যাতন-নিপীড়ন, লাঞ্ছনা-বঞ্চনার পর জাতি আবার নতুন করে অনেক আশা-উদ্দীপনা নিয়ে পথ চলতে শুরু করেছে। তাদের এই পথচলায় পৌষের ফুটপাতে রাতযাপনকারী মানুষগুলো কি সঙ্গী হতে পারবে? হয়তো আজই পারবে না, কিন্তু আগামী দিনে কি সেই সুদিন আসবে না? আমরা অবশ্যই আশা করব, আসবে। তা না হলে আগস্টে পাওয়া নতুন স্বাধীনতা, আল্লাহ না করুন, অর্থহীন হয়ে পড়বে।

তবে হ্যাঁ, আগে চাই জাতীয় ঐক্য, যে ঐক্য একাত্তরে সমগ্র জাতিকে ইস্পাতকঠিন বন্ধনে আবদ্ধ করেছিল। আমরা তখন পেরেছি, এখন কেন পারব না? নিশ্চয়ই পারব, ইনশাআল্লাহ। (লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
করের বোঝা অনেক বেশি
করের বোঝা অনেক বেশি
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক
নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক
কর্মসংস্থান না বাড়লে দীর্ঘ মেয়াদে শঙ্কা তৈরি হতে পারে
কর্মসংস্থান না বাড়লে দীর্ঘ মেয়াদে শঙ্কা তৈরি হতে পারে
কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান
কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
দ. কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে বিধ্বংসী দাবানল, নিহত ৪
দ. কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে বিধ্বংসী দাবানল, নিহত ৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
কুলাউড়ায় বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে জাসাসের দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্কে জাসাসের দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | পরবাস

জনগণই ঠিক করবে রাষ্ট্র কে পরিচালনা করবে: টুকু
জনগণই ঠিক করবে রাষ্ট্র কে পরিচালনা করবে: টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টা, স্বামী আটক
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টা, স্বামী আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ মিছিল

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেঙ্গালুরুকে ১৭৫ রানের টার্গেট দিলো কলকাতা
বেঙ্গালুরুকে ১৭৫ রানের টার্গেট দিলো কলকাতা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গাদের নৌকাডুবি, জীবিত উদ্ধার ২৫
অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গাদের নৌকাডুবি, জীবিত উদ্ধার ২৫

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরডিজেএ এর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
আরডিজেএ এর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একসাথে দুটির বেশি ডিম কিনতে পারছেন না আমেরিকানরা
একসাথে দুটির বেশি ডিম কিনতে পারছেন না আমেরিকানরা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ডাকাতির সময় জনতার হাতে আটক ৩
কক্সবাজারে ডাকাতির সময় জনতার হাতে আটক ৩

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালো টাকা সাদা করার ব্যবস্থা বাতিলের চেষ্টা করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান
কালো টাকা সাদা করার ব্যবস্থা বাতিলের চেষ্টা করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ হাজার মাইল ভেসে এসে ফিজিতে ইগুয়ানাদের বসতি!
৫ হাজার মাইল ভেসে এসে ফিজিতে ইগুয়ানাদের বসতি!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানিকগঞ্জে একদিনে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
মানিকগঞ্জে একদিনে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নৌকাডুবি, জেলে নিখোঁজ
ভোলায় নৌকাডুবি, জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ইউট্যাব শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ইফতার মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ইউট্যাব শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ইফতার মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন কলকাতার সামনে অগ্নিপরীক্ষা, ট্রফি ধরে রাখতে পারবে তো?
চ্যাম্পিয়ন কলকাতার সামনে অগ্নিপরীক্ষা, ট্রফি ধরে রাখতে পারবে তো?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি বৈঠকে যুদ্ধবিরতি নিয়ে অগ্রগতি আশা করছে রাশিয়া
সৌদি বৈঠকে যুদ্ধবিরতি নিয়ে অগ্রগতি আশা করছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল
ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের চেষ্টা কঠোর হাতে দমন করা হবে : নাহিদ
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের চেষ্টা কঠোর হাতে দমন করা হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে অপহৃত যুবক উদ্ধার, হাসপাতালে মৃত্যু
টেকনাফে অপহৃত যুবক উদ্ধার, হাসপাতালে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান
যেকোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলের প্রথম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে কলকাতা, প্রতিপক্ষ বেঙ্গালুরু
আইপিএলের প্রথম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে কলকাতা, প্রতিপক্ষ বেঙ্গালুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের নামে কোন চাঁদাবাজি নাটোরের মাটিতে হবে না: দুলু
শ্রমিকের নামে কোন চাঁদাবাজি নাটোরের মাটিতে হবে না: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গৃহযুদ্ধের শঙ্কা, অচল হয়ে যেতে পারে ইসরায়েলের অর্থনীতির চাকা
গৃহযুদ্ধের শঙ্কা, অচল হয়ে যেতে পারে ইসরায়েলের অর্থনীতির চাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবানন থেকে ইসরায়েলে দফায় দফায় রকেট হামলা
লেবানন থেকে ইসরায়েলে দফায় দফায় রকেট হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দেশের পাঁচ লাখ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ
চার দেশের পাঁচ লাখ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের নতুন চালান পেল ইউক্রেন
এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের নতুন চালান পেল ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম নয়, বুদ্ধি খাটিয়ে সালমানের বিরুদ্ধে বিবেককে ব্যবহার করেন ঐশ্বরিয়া!
প্রেম নয়, বুদ্ধি খাটিয়ে সালমানের বিরুদ্ধে বিবেককে ব্যবহার করেন ঐশ্বরিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে দাপট দেখাতে পারে কালবৈশাখী
তিন বিভাগে দাপট দেখাতে পারে কালবৈশাখী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে শর্তে রাজি হলে মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
যে শর্তে রাজি হলে মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'কোনোভাবেই রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনগণকে দাঁড় করানো যাবে না'
'কোনোভাবেই রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনগণকে দাঁড় করানো যাবে না'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন দ্রুত পেকেছে সুনীতার চুল, ব্যাখ্যা দিল নাসা
কেন দ্রুত পেকেছে সুনীতার চুল, ব্যাখ্যা দিল নাসা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিস্থিতি সামাল দিতে তুরস্ক-দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ডিম আমদানি করবে যুক্তরাষ্ট্র
পরিস্থিতি সামাল দিতে তুরস্ক-দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ডিম আমদানি করবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উরুগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চের পথে আর্জেন্টিনা
উরুগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চের পথে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে নেতানিয়াহুকে চিঠি মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে নেতানিয়াহুকে চিঠি মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আজ এনসিপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আজ এনসিপির বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার গাড়িতে হামলা করলে ২০ বছর জেল হতে পারে, ঘোষণা ট্রাম্পের
টেসলার গাড়িতে হামলা করলে ২০ বছর জেল হতে পারে, ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম গণঅভ্যুত্থানে আহতদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম গণঅভ্যুত্থানে আহতদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর সবচেয়ে বড় সংঘাতে ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ
যুদ্ধবিরতির পর সবচেয়ে বড় সংঘাতে ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিডনি ভালো রাখতে খাবেন যেসব খাবার
কিডনি ভালো রাখতে খাবেন যেসব খাবার

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ‘অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি’ ফেরানোর আহ্বান জার্মানি-ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের
গাজায় ‘অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি’ ফেরানোর আহ্বান জার্মানি-ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বোমায় নিহত হামাসের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান
ইসরায়েলের বোমায় নিহত হামাসের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে সোমালিয়ান নাগরিক আটক
ফেনী সীমান্তে সোমালিয়ান নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সমর্থনে মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩
আওয়ামী লীগের সমর্থনে মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বল্প সময়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি সম্ভব : আলী রীয়াজ
স্বল্প সময়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি সম্ভব : আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার একাংশ এখনই দখল করে নেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজার একাংশ এখনই দখল করে নেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে বাড়ছে মাংস, ডিম ও দুধ বিক্রি কার্যক্রমের পরিধি
রবিবার থেকে বাড়ছে মাংস, ডিম ও দুধ বিক্রি কার্যক্রমের পরিধি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হতে চলেছেন আলিয়া?
ফের মা হতে চলেছেন আলিয়া?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: উইটকফ
ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: উইটকফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'
'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার
ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা সংকটে পুলিশ
নানা সংকটে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যরকম বাইকের হাট
অন্যরকম বাইকের হাট

শনিবারের সকাল

হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক
হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি
ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়
বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ
গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের পরিকল্পনায় ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ভারতের পরিকল্পনায় ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবসেবায় সালমান খান
মানবসেবায় সালমান খান

শোবিজ

আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না
পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না
ফ্যাসিস্টের আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের সিনেমা কয়টি
ঈদের সিনেমা কয়টি

শোবিজ

কটাক্ষের শিকার!
কটাক্ষের শিকার!

শোবিজ

অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়
খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক
ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা
কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে
ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে

মাঠে ময়দানে

এবার গৃহিণী শিমু
এবার গৃহিণী শিমু

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রভার ডাবল ধামাকা
প্রভার ডাবল ধামাকা

শোবিজ

বিচারের আগে রাজনীতি নয়
বিচারের আগে রাজনীতি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার
১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার

নগর জীবন

বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য
বেজোড় রাতের মাহাত্ম্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে রুমানা ইসলাম
ঈদে রুমানা ইসলাম

শোবিজ

ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান
ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে
গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে

মাঠে ময়দানে