শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার চর্চা সময়ের দাবি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার চর্চা সময়ের দাবি

সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার ওপর সাধারণ মানুষের ক্ষোভ এক দিনে তৈরি হয়নি। একসময় ছাপার অক্ষরে যা দেখত, মানুষ তা-ই বিশ্বাস করত। গ্রামে-গঞ্জে ও শহরেও দেখেছি সাংবাদিকদের মানুষ খুব বিশ্বাস করত। ভাবত যে আমার হয়ে সাংবাদিক কথাগুলো বলবে। সেই তো গরিব মানুষের কণ্ঠস্বর। গরিব মানুষ যারা কথা বলতে পারে না, লিখতে পারে না, টেলিভিশনে তাদের সুযোগ নেই, পত্রিকায়ও তাদের অ্যাকসেস নেই। কারণ আমাদের সংবাদপত্রগুলো আসলে ধনিক অভিমুখী, এলিট অভিমুখী, শহর অভিমুখী, বড়লোক অভিমুখী। এখানে গরিব প্রান্তিক সাধারণ মানুষের বক্তব্য থাকে না।

তারা ধরে রাখত, আমার এই সমস্যার কথাগুলো, কৃষক শ্রমিক মজুরের সমস্যা, বেতনের সমস্যা, গার্মেন্টসের সমস্যা সাংবাদিকরা তুলে ধরবেন। সেই কারণে একটি সম্মানবোধ ছিল এবং এখনো আছে। কিন্তু যে প্রশ্ন আসে, এই বিগত ১৫-১৬ বছরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্স থেকে শুরু করে এই যে দলীয়করণ হয়েছে চূড়ান্ত; এর প্রধান জায়গাটা আমার মনে হয় সংবাদপত্রের ওপর সবচেয়ে বেশি পড়েছে। এবং এটা আওয়ামী লীগের দলদাসকেন্দ্রিক যে সাংবাদিকতা, তাঁরা প্রেস কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর স্তাবকতা, তেলবাজিকে একটা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন আসলে।

তাঁরা সত্য প্রশ্ন করতেন না, তাঁরা কোনো চ্যালেঞ্জ করতেন না। সরকারের যেকোনো দুর্নীতি, অপকর্ম- এগুলো সাংবাদিকরা তুলে ধরবেন। সেখানে সাংবাদিকরা সাফাই গাইতেন এবং দিনের পর দিন মিথ্যা লিখতেন, মিথ্যা রিপোর্ট করতেন, প্রপাগান্ডা করতেন সাংবাদিকতার নামে। এসব দেখে দেখে সাধারণ মানুষের সাংবাদিক সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণা তৈরি হয়ে গেছে যে তাঁরা আসলে সাংবাদিক না, তাঁরা সাংঘাতিক। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সফরের সময় বিমানে চড়ে যান, হোটেলে থাকেন, খাওয়াদাওয়া করেন। নানা সুবিধা নিয়েছেন। এ কারণে সাধারণ মানুষের যৌক্তিক ক্ষোভ সাংবাদিক কমিউনিটির ওপর কিন্তু আছে। তারা সাংবাদিকদের ভয় পায় এটা যেমন সত্য, আবার সম্মান করে এটাও সত্য। সাংবাদিকদের প্রতি মিশ্র অনুভূতিও আছে।

দীর্ঘ ১৫-১৬ বছরে সাংবাদিকরা তাঁদের নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে ফেলেছেন। এ কারণে যখনই ৫ আগস্টের পর পরিবর্তন এলো, তখনো আমি দেখলাম, যারা স্বৈরাচারের দোসর, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর, সেইসব সংবাদপত্রের মালিকানায় কিন্তু অনেক সাংবাদিক ঢুকে গেলেন। পত্রিকায় ও টেলিভিশনগুলোতে তাঁরা কিন্তু নতুন করে পুনর্বাসিত হয়ে গেলেন। বললেন, আমরা বঞ্চিত ছিলাম, গত ১৬ বছর আমরা আমাদের কাজগুলো করতে পারিনি। অথবা কোনো কোনো সাংবাদিক আছেন, বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার, তাদের পক্ষেই সাফাই গাইছেন। সাংবাদিকতা হচ্ছে না। সব টেলিভিশন, পত্রিকা দেখলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে, এই সরকারের একটি প্রপাগান্ডা মেশিন। তাদের পক্ষে তাদের সাফাই গাইছে। নো, সাংবাদিকতার প্রথম লাইন হচ্ছে—পৃথিবীর সব সরকার মিথ্যা বলে। সাংবাদিকতা বইয়ের প্রথম লাইন হচ্ছে, পৃথিবীর সব সরকার জনগণের কাছ থেকে তথ্য লুকায়। এটা আওয়ামী লীগ লুকায়, বিএনপি লুকায় এবং অন্তর্বর্তী সরকারও লুকায়। সাংবাদিকের দায়িত্ব হচ্ছে সেই মিথ্যার জায়গায় সত্যকে প্রতিষ্ঠা করা। যেটা সরকার লুকিয়ে রাখে সেটা প্রকাশ করা। 

কিন্তু আমাদের সাংবাদিকতা? বর্তমানে টেলিভিশনগুলোতে আগে আওয়ামী লীগের প্রপাগান্ডা প্রচারণা হতো, এখন মনে হয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচারণা প্রপাগান্ডা হচ্ছে। অথবা বিএনপির প্রপাগান্ডা প্রচার করছে। কারণ ধরে নিয়েছে, হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। কাজেই এখনো আসল সাংবাদিকতা হচ্ছে না। এটা হচ্ছে সাংবাদিকের এত দিনের চর্চার ফলে একটা সেলফ সেন্সরশিপ তৈরি হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের সময় সমালোচনা করে আমি তো জেলে গেছি। আমার তো কারাগারে যেতে হয়েছে। আমার জরিমানা হয়েছে। এবারও অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললে আমাকে আবার মামলা দেয় কি না। হত্যা মামলা দেয় কি না। কারাগারে দেয় কি না। কিংবা বিএনপির সমালোচনা করব, বিএনপি সামনে আবার আসবে। এসে আমাকে আবার জেলে ঢোকায় কি না। কারাগারে ঢোকায় কি না। জামায়াত তো সামনে আসবে। তারা আমাকে বিপদে ফেলে কি না। কাজেই আসল সাংবাদিকতা, বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা এখনো হচ্ছে না বাংলাদেশে।

অন্তর্বর্তী সরকারের এবং পরবর্তী সরকারের এটা বোঝা উচিত যে সাংবাদিকরা সরকারের শত্রু না। তাঁরা সরকারের সমালোচনা করবেন, সরকারের ভুলত্রুটি দেখিয়ে দেবেন। এটি তাঁদের ট্রেনিং। এটি তাঁদের কাজ। তাঁদের শত্রু হিসেবে দেখলে চলবে না, যেটা আওয়ামী লীগ দেখত। তাহলে কী করতে হবে? যখন কোনো সাংবাদিক সরকারের কোনো ভুলত্রুটি, রাস্তার সমস্যা, এখানে দুর্নীতি হচ্ছে, ব্যাংকের টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে বলবেন, তখন সরকারের উচিত সেই জায়গাটা মেরামত করা। টাকাপাচার ঠেকানো, রাস্তা ঠিক করা। কাজেই সাংবাদিকের এই সমালোচনাগুলোকে বন্ধু হিসেবে দেখতে হবে, ভালো হিসেবে দেখতে হবে। তাঁকে শত্রু ভাবা চলবে না। এই বার্তাটা কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার জোরালোভাবে দিতে পারেনি। বিএনপির পক্ষ থেকেও জোরালোভাবে আসেনি। আমি দেখেছি দু-একজন বলেছেন, তারেক জিয়া বলেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন; কিন্তু জোরালোভাবে এই বার্তাটি আসেনি বিএনপির পক্ষ থেকেও। জেলা-উপজেলায় এখনো সাংবাদিকরা ভয়ে থাকেন, বিএনপির বিপক্ষে লিখলে আমার আওয়ামী লীগের সময় যে বিপদ হতো একই বিপদ আবার ঘটে কি না। কাজেই সত্যিকারের সাংবাদিকতা থেকে এখনো আমরা অনেক দূরে রয়ে গেছি।

গত তিন মাসে সাংবাদিকতা আমার কাছে খুব ইতিবাচক মনে হয়নি। মনে হয়েছে, এপিঠ আর ওপিঠ। আগে আওয়ামী লীগের চামচামি করত, বিএনপির চামচামি করত; এখন অন্তর্বর্তী সরকারের চামচামি করে। মানে এক মুঠ চিনি, একচিমটি গুড় আর আধালিটার পানি দিয়ে একটা ঘুঁটা, একটা ঘুঁটা—সাংবাদিকতা এখানে চলছে। সত্যিকারের যে বাইট সাংবাদিকতা, মানে ছোবল দেবে, সরকারের ভুলগুলো তুলে ধরবে, বিএনপি যে দখলটখল করছে দেশব্যাপী, তুলে ধরবে। আওয়ামী লীগ যে হত্যাগুলো চালিয়েছে, দুর্নীতি করেছে, পাচার করেছে, সেগুলো হয়তো কিছুটা তুলে ধরেছে, কিন্তু এদিকের বিএনপি কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারের যে ভুলগুলো, সেগুলো কিন্তু আসছে না।

সাংবাদিকতার তিনটি বড় শর্ত হচ্ছে সততা, নির্ভুলতা, পক্ষপাতহীনতা। সততা মানে সততার সঙ্গে সব সাংবাদিকতার চর্চা করতে হবে। নির্ভুলতা মানে যে তথ্য দিচ্ছেন সেটি সঠিক হতে হবে। ন্যায্যতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পক্ষপাতমুক্ত হতে হবে। আপনি আগে আওয়ামী লীগের পক্ষপাতী ছিলেন, এখন বিএনপির পক্ষপাতে এলেন কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষপাতে এলেন, তাহলে কিন্তু ন্যায্যতা হলো না। এই তিনটি সাংবাদিকতার ফান্ডামেন্টাল প্রিন্সিপল। এই তিনটির চর্চা কিন্তু সাংবাদিকতায় ফেরত আসতে হবে। এখনো কিন্তু আসেনি। আমি শুধু সাংবাদিকতা বলব না, বাংলাদেশের গত ১৫-২০ বছরে চিকিৎসক বলেন, শিক্ষক বলেন, আইনজীবী বলেন, বিচারক বলেন, প্রতিটি পেশা আমরা নষ্ট করে ফেলেছি। কাজেই আমাদের প্রত্যেকের উচিত সেই পেশাগুলোর যে মর্যাদা, সেগুলো ফিরিয়ে আনা। মানে সেগুলো পুনরায় মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা। এবং সাংবাদিকতা পেশাও এর বাইরে না আসলে। সমস্ত পেশাকে নষ্ট করা হয়েছে। একজন বিচারক বুক ফুলিয়ে বলতে পারবেন না, আমি এই পেশায় সম্মানিত। দুজন প্রধান বিচারপতিকে বের করে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক আমি, বলতে পারছি না। কারণ নীল দল, সাদা দল দেখেছি কিভাবে দলীয় স্তাবকতা করে। ডাক্তার দেখেন- স্বাচিপ ও ড্যাপ। কিভাবে চামচামি করে। ইঞ্জিনিয়ারদের দল আপনি দেখেন। হেন জায়গা নেই, যেখানে দলীয়করণ ও দলদাস হয়নি। ফলে প্রতিটি পেশার মর্যাদা- ব্যবসায়ী বলেন, রাজনীতিবিদ বলেন- সব পেশার মর্যাদা বাংলাদেশে ভূলুণ্ঠিত হয়ে গেছে। এগুলো ফিরিয়ে আনা খুব জরুরি।

সাংবাদিকতার মৌলিক নীতি- সততা, নির্ভুলতা, পক্ষপাতহীনতা বা ন্যায্যতা-এগুলো হৃদয়ে ধারণ করে যদি সাংবাদিকতা করা যায় এবং তরণদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় সাংবাদিকতার নীতি নিয়ে, কী লেখা যাবে, কী লেখা যাবে না, কার ছবি দেওয়া যাবে, কার ছবি দেওয়া যাবে না, যিনি অপরাধী বা অপরাধে অভিযুক্ত তাঁর বক্তব্য যে দিতে হবে, একজন নারী ধর্ষিত হলে তার ছবি দেওয়া যাবে না, একটা শিশু আঠারোর নিচে হলে তার ছবি যে দেওয়া যাবে না—এই যে অনেক নীতি-নৈতিকতার মানদণ্ড আছে, এগুলোতে বাংলাদেশের সাংবাদিকতা অনেক পিছিয়ে আছে। নৈতিক সাংবাদিকতা চর্চার ক্ষেত্রে আমাদের সাংবাদিকতা বৈশ্বিক সাংবাদিকতা থেকে অনেক পিছিয়ে আছে। কাজেই আমাদের নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা চর্চা এখন সময়ের দাবি।

অনেকগুলো কালো আইন আছে, যেটা সাংবাদিকতার পথগুলো রুদ্ধ করে। সাইবার নিরাপত্তা আইন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু ১৯২৩ সালের অফিশিয়াল সিক্রেটস আইন বা দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন, সেটা কিন্তু এখনো বহাল আছে। ১৯৭৪ সালের স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট এখনো বহাল। আমাদের সংবিধানে এখনো যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। সেটা কিন্তু এখনো বহাল আছে। এগুলো পরিবর্তন করতে হবে। এগুলোতে পরিবর্তন আনতে হবে।

সাংবাদিকতা পেশার যদি নিশ্চয়তা একজন সাংবাদিক পায়, মালিকের পক্ষ থেকে সে যদি নিয়মিত বেতন-ভাতা পায়, পেনশন পায়, গ্র্যাচুইটি পায়, প্রভিডেন্ট ফান্ড পায়, সরকারের পক্ষ থেকে তার যদি জেল-জরিমানা করা না হয়, গ্রেপ্তার করা না হয়, মন খুলে সে যদি লিখতে পারে, বিজ্ঞাপনদাতাদের সেন্সরশিপ বা চাপ যদি কম থাকে এবং তার নিজস্ব সেন্সরশিপ, সেটাও যদি সে কাটিয়ে উঠতে পারে, তাহলেই আমার মনে হয়, বাংলাদেশে তরুণ মেধাবী যারা সাংবাদিকতায় আসতে চায়, তাদের জন্য একটি বড় জায়গা তৈরি হতে পারে। কিন্তু খুব বেশি আশা আমি আসলে দেখি না। এটি মালিকের তরফেও না, সরকারের তরফেও না; অন্যদিক থেকেও সেটা আমি দেখছি না আসলে।

লেখক: অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অনুলিখন : মানজুর হোছাঈন মাহি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা