শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার চর্চা সময়ের দাবি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার চর্চা সময়ের দাবি

সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার ওপর সাধারণ মানুষের ক্ষোভ এক দিনে তৈরি হয়নি। একসময় ছাপার অক্ষরে যা দেখত, মানুষ তা-ই বিশ্বাস করত। গ্রামে-গঞ্জে ও শহরেও দেখেছি সাংবাদিকদের মানুষ খুব বিশ্বাস করত। ভাবত যে আমার হয়ে সাংবাদিক কথাগুলো বলবে। সেই তো গরিব মানুষের কণ্ঠস্বর। গরিব মানুষ যারা কথা বলতে পারে না, লিখতে পারে না, টেলিভিশনে তাদের সুযোগ নেই, পত্রিকায়ও তাদের অ্যাকসেস নেই। কারণ আমাদের সংবাদপত্রগুলো আসলে ধনিক অভিমুখী, এলিট অভিমুখী, শহর অভিমুখী, বড়লোক অভিমুখী। এখানে গরিব প্রান্তিক সাধারণ মানুষের বক্তব্য থাকে না।

তারা ধরে রাখত, আমার এই সমস্যার কথাগুলো, কৃষক শ্রমিক মজুরের সমস্যা, বেতনের সমস্যা, গার্মেন্টসের সমস্যা সাংবাদিকরা তুলে ধরবেন। সেই কারণে একটি সম্মানবোধ ছিল এবং এখনো আছে। কিন্তু যে প্রশ্ন আসে, এই বিগত ১৫-১৬ বছরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্স থেকে শুরু করে এই যে দলীয়করণ হয়েছে চূড়ান্ত; এর প্রধান জায়গাটা আমার মনে হয় সংবাদপত্রের ওপর সবচেয়ে বেশি পড়েছে। এবং এটা আওয়ামী লীগের দলদাসকেন্দ্রিক যে সাংবাদিকতা, তাঁরা প্রেস কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর স্তাবকতা, তেলবাজিকে একটা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন আসলে।

তাঁরা সত্য প্রশ্ন করতেন না, তাঁরা কোনো চ্যালেঞ্জ করতেন না। সরকারের যেকোনো দুর্নীতি, অপকর্ম- এগুলো সাংবাদিকরা তুলে ধরবেন। সেখানে সাংবাদিকরা সাফাই গাইতেন এবং দিনের পর দিন মিথ্যা লিখতেন, মিথ্যা রিপোর্ট করতেন, প্রপাগান্ডা করতেন সাংবাদিকতার নামে। এসব দেখে দেখে সাধারণ মানুষের সাংবাদিক সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণা তৈরি হয়ে গেছে যে তাঁরা আসলে সাংবাদিক না, তাঁরা সাংঘাতিক। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সফরের সময় বিমানে চড়ে যান, হোটেলে থাকেন, খাওয়াদাওয়া করেন। নানা সুবিধা নিয়েছেন। এ কারণে সাধারণ মানুষের যৌক্তিক ক্ষোভ সাংবাদিক কমিউনিটির ওপর কিন্তু আছে। তারা সাংবাদিকদের ভয় পায় এটা যেমন সত্য, আবার সম্মান করে এটাও সত্য। সাংবাদিকদের প্রতি মিশ্র অনুভূতিও আছে।

দীর্ঘ ১৫-১৬ বছরে সাংবাদিকরা তাঁদের নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে ফেলেছেন। এ কারণে যখনই ৫ আগস্টের পর পরিবর্তন এলো, তখনো আমি দেখলাম, যারা স্বৈরাচারের দোসর, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর, সেইসব সংবাদপত্রের মালিকানায় কিন্তু অনেক সাংবাদিক ঢুকে গেলেন। পত্রিকায় ও টেলিভিশনগুলোতে তাঁরা কিন্তু নতুন করে পুনর্বাসিত হয়ে গেলেন। বললেন, আমরা বঞ্চিত ছিলাম, গত ১৬ বছর আমরা আমাদের কাজগুলো করতে পারিনি। অথবা কোনো কোনো সাংবাদিক আছেন, বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার, তাদের পক্ষেই সাফাই গাইছেন। সাংবাদিকতা হচ্ছে না। সব টেলিভিশন, পত্রিকা দেখলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে, এই সরকারের একটি প্রপাগান্ডা মেশিন। তাদের পক্ষে তাদের সাফাই গাইছে। নো, সাংবাদিকতার প্রথম লাইন হচ্ছে—পৃথিবীর সব সরকার মিথ্যা বলে। সাংবাদিকতা বইয়ের প্রথম লাইন হচ্ছে, পৃথিবীর সব সরকার জনগণের কাছ থেকে তথ্য লুকায়। এটা আওয়ামী লীগ লুকায়, বিএনপি লুকায় এবং অন্তর্বর্তী সরকারও লুকায়। সাংবাদিকের দায়িত্ব হচ্ছে সেই মিথ্যার জায়গায় সত্যকে প্রতিষ্ঠা করা। যেটা সরকার লুকিয়ে রাখে সেটা প্রকাশ করা। 

কিন্তু আমাদের সাংবাদিকতা? বর্তমানে টেলিভিশনগুলোতে আগে আওয়ামী লীগের প্রপাগান্ডা প্রচারণা হতো, এখন মনে হয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচারণা প্রপাগান্ডা হচ্ছে। অথবা বিএনপির প্রপাগান্ডা প্রচার করছে। কারণ ধরে নিয়েছে, হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। কাজেই এখনো আসল সাংবাদিকতা হচ্ছে না। এটা হচ্ছে সাংবাদিকের এত দিনের চর্চার ফলে একটা সেলফ সেন্সরশিপ তৈরি হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের সময় সমালোচনা করে আমি তো জেলে গেছি। আমার তো কারাগারে যেতে হয়েছে। আমার জরিমানা হয়েছে। এবারও অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললে আমাকে আবার মামলা দেয় কি না। হত্যা মামলা দেয় কি না। কারাগারে দেয় কি না। কিংবা বিএনপির সমালোচনা করব, বিএনপি সামনে আবার আসবে। এসে আমাকে আবার জেলে ঢোকায় কি না। কারাগারে ঢোকায় কি না। জামায়াত তো সামনে আসবে। তারা আমাকে বিপদে ফেলে কি না। কাজেই আসল সাংবাদিকতা, বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা এখনো হচ্ছে না বাংলাদেশে।

অন্তর্বর্তী সরকারের এবং পরবর্তী সরকারের এটা বোঝা উচিত যে সাংবাদিকরা সরকারের শত্রু না। তাঁরা সরকারের সমালোচনা করবেন, সরকারের ভুলত্রুটি দেখিয়ে দেবেন। এটি তাঁদের ট্রেনিং। এটি তাঁদের কাজ। তাঁদের শত্রু হিসেবে দেখলে চলবে না, যেটা আওয়ামী লীগ দেখত। তাহলে কী করতে হবে? যখন কোনো সাংবাদিক সরকারের কোনো ভুলত্রুটি, রাস্তার সমস্যা, এখানে দুর্নীতি হচ্ছে, ব্যাংকের টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে বলবেন, তখন সরকারের উচিত সেই জায়গাটা মেরামত করা। টাকাপাচার ঠেকানো, রাস্তা ঠিক করা। কাজেই সাংবাদিকের এই সমালোচনাগুলোকে বন্ধু হিসেবে দেখতে হবে, ভালো হিসেবে দেখতে হবে। তাঁকে শত্রু ভাবা চলবে না। এই বার্তাটা কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার জোরালোভাবে দিতে পারেনি। বিএনপির পক্ষ থেকেও জোরালোভাবে আসেনি। আমি দেখেছি দু-একজন বলেছেন, তারেক জিয়া বলেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন; কিন্তু জোরালোভাবে এই বার্তাটি আসেনি বিএনপির পক্ষ থেকেও। জেলা-উপজেলায় এখনো সাংবাদিকরা ভয়ে থাকেন, বিএনপির বিপক্ষে লিখলে আমার আওয়ামী লীগের সময় যে বিপদ হতো একই বিপদ আবার ঘটে কি না। কাজেই সত্যিকারের সাংবাদিকতা থেকে এখনো আমরা অনেক দূরে রয়ে গেছি।

গত তিন মাসে সাংবাদিকতা আমার কাছে খুব ইতিবাচক মনে হয়নি। মনে হয়েছে, এপিঠ আর ওপিঠ। আগে আওয়ামী লীগের চামচামি করত, বিএনপির চামচামি করত; এখন অন্তর্বর্তী সরকারের চামচামি করে। মানে এক মুঠ চিনি, একচিমটি গুড় আর আধালিটার পানি দিয়ে একটা ঘুঁটা, একটা ঘুঁটা—সাংবাদিকতা এখানে চলছে। সত্যিকারের যে বাইট সাংবাদিকতা, মানে ছোবল দেবে, সরকারের ভুলগুলো তুলে ধরবে, বিএনপি যে দখলটখল করছে দেশব্যাপী, তুলে ধরবে। আওয়ামী লীগ যে হত্যাগুলো চালিয়েছে, দুর্নীতি করেছে, পাচার করেছে, সেগুলো হয়তো কিছুটা তুলে ধরেছে, কিন্তু এদিকের বিএনপি কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারের যে ভুলগুলো, সেগুলো কিন্তু আসছে না।

সাংবাদিকতার তিনটি বড় শর্ত হচ্ছে সততা, নির্ভুলতা, পক্ষপাতহীনতা। সততা মানে সততার সঙ্গে সব সাংবাদিকতার চর্চা করতে হবে। নির্ভুলতা মানে যে তথ্য দিচ্ছেন সেটি সঠিক হতে হবে। ন্যায্যতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পক্ষপাতমুক্ত হতে হবে। আপনি আগে আওয়ামী লীগের পক্ষপাতী ছিলেন, এখন বিএনপির পক্ষপাতে এলেন কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষপাতে এলেন, তাহলে কিন্তু ন্যায্যতা হলো না। এই তিনটি সাংবাদিকতার ফান্ডামেন্টাল প্রিন্সিপল। এই তিনটির চর্চা কিন্তু সাংবাদিকতায় ফেরত আসতে হবে। এখনো কিন্তু আসেনি। আমি শুধু সাংবাদিকতা বলব না, বাংলাদেশের গত ১৫-২০ বছরে চিকিৎসক বলেন, শিক্ষক বলেন, আইনজীবী বলেন, বিচারক বলেন, প্রতিটি পেশা আমরা নষ্ট করে ফেলেছি। কাজেই আমাদের প্রত্যেকের উচিত সেই পেশাগুলোর যে মর্যাদা, সেগুলো ফিরিয়ে আনা। মানে সেগুলো পুনরায় মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা। এবং সাংবাদিকতা পেশাও এর বাইরে না আসলে। সমস্ত পেশাকে নষ্ট করা হয়েছে। একজন বিচারক বুক ফুলিয়ে বলতে পারবেন না, আমি এই পেশায় সম্মানিত। দুজন প্রধান বিচারপতিকে বের করে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক আমি, বলতে পারছি না। কারণ নীল দল, সাদা দল দেখেছি কিভাবে দলীয় স্তাবকতা করে। ডাক্তার দেখেন- স্বাচিপ ও ড্যাপ। কিভাবে চামচামি করে। ইঞ্জিনিয়ারদের দল আপনি দেখেন। হেন জায়গা নেই, যেখানে দলীয়করণ ও দলদাস হয়নি। ফলে প্রতিটি পেশার মর্যাদা- ব্যবসায়ী বলেন, রাজনীতিবিদ বলেন- সব পেশার মর্যাদা বাংলাদেশে ভূলুণ্ঠিত হয়ে গেছে। এগুলো ফিরিয়ে আনা খুব জরুরি।

সাংবাদিকতার মৌলিক নীতি- সততা, নির্ভুলতা, পক্ষপাতহীনতা বা ন্যায্যতা-এগুলো হৃদয়ে ধারণ করে যদি সাংবাদিকতা করা যায় এবং তরণদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় সাংবাদিকতার নীতি নিয়ে, কী লেখা যাবে, কী লেখা যাবে না, কার ছবি দেওয়া যাবে, কার ছবি দেওয়া যাবে না, যিনি অপরাধী বা অপরাধে অভিযুক্ত তাঁর বক্তব্য যে দিতে হবে, একজন নারী ধর্ষিত হলে তার ছবি দেওয়া যাবে না, একটা শিশু আঠারোর নিচে হলে তার ছবি যে দেওয়া যাবে না—এই যে অনেক নীতি-নৈতিকতার মানদণ্ড আছে, এগুলোতে বাংলাদেশের সাংবাদিকতা অনেক পিছিয়ে আছে। নৈতিক সাংবাদিকতা চর্চার ক্ষেত্রে আমাদের সাংবাদিকতা বৈশ্বিক সাংবাদিকতা থেকে অনেক পিছিয়ে আছে। কাজেই আমাদের নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা চর্চা এখন সময়ের দাবি।

অনেকগুলো কালো আইন আছে, যেটা সাংবাদিকতার পথগুলো রুদ্ধ করে। সাইবার নিরাপত্তা আইন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু ১৯২৩ সালের অফিশিয়াল সিক্রেটস আইন বা দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন, সেটা কিন্তু এখনো বহাল আছে। ১৯৭৪ সালের স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট এখনো বহাল। আমাদের সংবিধানে এখনো যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। সেটা কিন্তু এখনো বহাল আছে। এগুলো পরিবর্তন করতে হবে। এগুলোতে পরিবর্তন আনতে হবে।

সাংবাদিকতা পেশার যদি নিশ্চয়তা একজন সাংবাদিক পায়, মালিকের পক্ষ থেকে সে যদি নিয়মিত বেতন-ভাতা পায়, পেনশন পায়, গ্র্যাচুইটি পায়, প্রভিডেন্ট ফান্ড পায়, সরকারের পক্ষ থেকে তার যদি জেল-জরিমানা করা না হয়, গ্রেপ্তার করা না হয়, মন খুলে সে যদি লিখতে পারে, বিজ্ঞাপনদাতাদের সেন্সরশিপ বা চাপ যদি কম থাকে এবং তার নিজস্ব সেন্সরশিপ, সেটাও যদি সে কাটিয়ে উঠতে পারে, তাহলেই আমার মনে হয়, বাংলাদেশে তরুণ মেধাবী যারা সাংবাদিকতায় আসতে চায়, তাদের জন্য একটি বড় জায়গা তৈরি হতে পারে। কিন্তু খুব বেশি আশা আমি আসলে দেখি না। এটি মালিকের তরফেও না, সরকারের তরফেও না; অন্যদিক থেকেও সেটা আমি দেখছি না আসলে।

লেখক: অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অনুলিখন : মানজুর হোছাঈন মাহি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য