শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো

নির্মলেন্দু গুণ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো

আজ থেকে ৪৮ বছর আগে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী তৃতীয় বিশ্বের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (পূর্ব প্রচলিত নাম রেসকোর্স ময়দান)। দশ লক্ষাধিক মানুষের এক বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে যে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন, আমার সৌভাগ্য হয়েছিল জনসভা মঞ্চের খুব কাছ থেকে, সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষিত বেঞ্চে বসে সেই কালজয়ী ভাষণ শোনার।

একজন তরুণ কবির জন্য এর চেয়ে সৌভাগ্যের বিষয় আর কী হতে পারে? তখন আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ-‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’ সবে প্রকাশিত হয়েছে।

পৃথিবীর খুব কম কবিই জীবনের শুরুতে এরকম সৌভাগ্যের অধিকারী হয়েছেন। আমি নিশ্চিতই একজন ভাগ্যবান কবি।

আমার মতো ভাগ্যবান কবি পৃথিবীতে খুব বেশি নেই।

আমি তখন শিল্পপতি ও গীতিকার আবিদুর রহমান সম্পাদিত ইংরেজি দৈনিক ‘দি পিপল’ পত্রিকায় কাজ করি।

আমি কবি বলেই তিনি তাঁর পত্রিকায় আমাকে সাব এডিটরের কাজ দিয়েছিলেন।

তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী এবং স্নেহভাজন।

পিপল পত্রিকা ভবন থেকে তখন একটি বাংলা সাপ্তাহিক কাগজ বেরিয়েছিল-নাম ‘গণবাংলা’। ‘গণবাংলা’র নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন সাংবাদিক ও ভাসানী ন্যাপের অন্যতম নেতা জনাব আনোয়ার জাহিদ।

আমি দি পিপল-এর পাশাপাশি গণবাংলাতেও তখন লিখি। ৭ মার্চ সিদ্ধান্ত নিলাম, আনোয়ার জাহিদ ভাইয়ের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে আমিও রেসকোর্স ময়দানে যাব।

ওই ভাষণটিই যে বিশ্ব-ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে মানবজাতির অনন্য দলিলরূপে গণ্য হবে, তা কে জানত?

তবে, বঙ্গবন্ধু যে ওই দিন একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন, তা মানুষের মুখে-মুখে এবং ঢাকার আকাশে-বাতাসেও ধ্বনিত হচ্ছিল।

আমাদের পত্রিকার মালিক-সম্পাদক আবিদুর রহমান সাহেব আগেই স্থির করে রেখেছিলেন, ওই ভাষণের পরপরই রেসকোর্সে প্রদত্ত বঙ্গবন্ধুর ভাষণের সারবস্তু নিয়ে ‘গণবাংলা’ একটি টেলিগ্রাম প্রকাশ করবে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শোনার পর আমিও ওই টেলিগ্রামে কিছু একটা লিখব। এইমতো স্থির করেই আমরা তিল ঠাঁই নাই মাঠে গিয়ে উপস্থিত হই।

রেসকোর্সের বিশাল ময়দানটি তখন কানায় কানায় পূর্ণ।

 

নেতাকে স্বাগত জানিয়ে ময়দানে আগত লাখো কণ্ঠে ধ্বনিত হতে থাকে- ‘শেখ মুজিবের পথ ধর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর/ তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব/ তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা/ জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’

 

মঞ্চের কাছে সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষিত আসনে বসতে পেরে আমি নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান বলে ভাবতে থাকি।

বঙ্গবন্ধুর জনসভাস্থলে আসতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছিল।

তখন জাহিদ ভাই ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা আ স ম আবদুর রবের সঙ্গে কিছু কথা বলেন। কথাগুলো ছিল এরকম : ‘কী আপনার নেতা কি আজ স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন?’

তখন ছাত্রনেতা আ স ম রব পাঞ্জাবির আস্তিন গুটাতে গুটাতে বললেন- ‘উনি না করলে আজকে আমরাই স্বাধীনতা ঘোষণা করে দেব।’

জাহিদ ভাই তখন রবকে বিদ্রুপ করে বলেন, ‘দেখা যাবে। নেতা আসলে তো আপনারা সবাই বিড়াল হয়ে যাবেন।’

আ স ম আবদুর রব জাহিদ ভাইয়ের ঐ বিদ্রƒপের কী জবাব দিয়েছিলেন আমার স্মৃতিতে নেই।

স্মৃতিতে নেই এজন্য যে, সব অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ঠিক তখনই রেসকোর্স ময়দানে সমবেত জনসমুদ্রের জয়ধ্বনিতে বঙ্গবন্ধুর আগমনবার্তা প্রচ- ঢেউয়ের মতো সমুদ্রসৈকতে ছড়িয়ে পড়েছিল।

তিনি একটি সাদা গাড়িতে চড়ে রমনা পার্কের দিক থেকে রেসকোর্স ময়দানে প্রবেশ করেন।

নেতাকে স্বাগত জানিয়ে ময়দানে আগত লাখো কণ্ঠে ধ্বনিত হতে থাকে- ‘শেখ মুজিবের পথ ধর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর/ তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব/ তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা/ জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’

এত বড় একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা তাঁর ছিল না। শুধু তাঁর কথাই বলি কেন? এত বড়ো জনসভায় ভাষণ দেওয়ার ভাগ্য বিশ্বের কোনো নেতার হয়েছে কি?

আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না, তিনি কী বলে সম্বোধন করবেন এই বিশাল জনতাকে। তিনি জনসমুদ্রের ওপর চকিতে তাঁর চোখ বুলিয়ে নিলেন। তারপর দুইহাত তুলে নমিত ভঙ্গিতে জনসমুদ্রকে শান্ত হওয়ার ইঙ্গিত করলেন। মুহূর্তে থেমে গেল সমুদ্রগর্জন।

রোস্ট্রামের সামনে সাজানো মাইক্রোফোনগুলোর সামনে সামান্য ঝুঁকে তিনি শুরু করলেন তাঁর সেই ঐতিহাসিক কালজয়ী ভাষণ।

বললেন, ভায়েরা আমার।

আমি মন্ত্রমুগ্ধের মতো বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত কণ্ঠের বজ্রভাষণ শুনলাম। আমার আশপাশের রিপোর্টাররা তাঁর কথা কাগজে টুকে নিচ্ছিল। আমারও উচিত ছিল তাই করা। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে শুনতে কোথায় যেন হারিয়ে যাই। এক সময় তাঁর ভাষণ শেষ হয়। লক্ষ জনতার ‘জয় বাংলা’ ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনি শ্রবণ করতে করতে তিনি মঞ্চ ত্যাগ করে উদ্যানের মাটিতে পা রাখেন।

আমরা গণবাংলার টেলিগ্রাম প্রকাশের লক্ষ্য সামনে নিয়ে দ্রুত সভাস্থল ত্যাগ করে পিপল অফিসে ফিরে যাই। অফিসে ফিরেই জাহিদ ভাই বলেন, যান দ্রুত একটা রিপোর্ট লিখে ফেলুন।

কাগজ-কলম নিয়ে আমিও লিখতে বসি। কিন্তু কিছুতেই স্মরণ করতে পারি না বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে আসলে কী বলেছেন। শুধু একটি বাক্যই ঘুরে ঘুরে আমার মনে পড়তে থাকে। পিন আটকে যাওয়া ভাঙা রেকর্ডের মতো ওই বাক্যটিই আমার মনের মধ্যে ধ্বনিত হতে থাকে- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’

আমি ওই বাক্যটি দিয়েই একটি খবরের শিরোনাম তৈরি করি এবং জনসভার একটি ছোট্ট বর্ণনা লিখি।

জাহিদ ভাই আমার রিপোর্ট পড়ে হাসেন।

বলেন, রিপোর্টিং কি এতই সোজা? বঙ্গবন্ধু যে চারদফা শর্ত দিয়েছেন, তা বুঝতে পারেননি?

আমি মাথা নেড়ে স্বীকার করি, বলি, না। তিনি তখন হো হো করে হাসেন। বলেন, যান আপনার কবিতা নিয়ে আসেন। রিপোর্ট আপনাকে লিখতে হবে না।

অগত্যা আর কী করি। আমি একটি কবিতা লিখে গণবাংলার টেলিগ্রামে প্রকাশের জন্য জাহিদ ভাইকে দিই। রিপোর্টের বদলে গণবাংলার টেলিগ্রাম সংখ্যায় আমার ওই কবিতাটি ছাপা হয়।

(২৫ মার্চের রাত দি পিপল পত্রিকার কার্যালয়টি গান পাউডার দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পাঁচজন শ্রমিক কর্মচারী জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মারা যান। পত্রিকা অফিসটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আমার ৭ মার্চকে নিয়ে ৭ মার্চে লেখা ওই কবিতাটি চিরদিনের মতো হারিয়ে যায়। গণবাংলা পত্রিকার ওই টেলিগ্রাম সংখ্যাটি আমি অনেক খুঁজেও আর পাইনি। পেলে ওই কবিতাটি পাওয়া সম্ভব হতো। ওই কবিতায় আমি কী লিখেছিলাম, তার একটি শব্দও আমার মনে পড়ে না। কবিতার নামটিও মনে পড়ে না। তবে লিখেছিলাম যে, এবং কবিতাটি ছাপা হয়েছিল যে, সে কথা খুব মনে পড়ে। কবিতাটির জন্য আমার খুব মায়া হয়। না-জানি কেমন হয়েছিল ওই কবিতাটি।)*

দশ বছর পর, ওই হারানো কবিতাটি যে একটি নতুন কবিতা হয়ে আমার মগজ থেকে মুক্তি লাভ করবে- আমি তা কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টিকে নিয়ে জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং তার প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল বিএনপি যখন ইতিহাস বিকৃত করার পথে পা রাখে, তখন ১৯৮০ সালের কোনো একদিন ইতিহাস বিকৃতির প্রতিবাদে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ৭ মার্চের ভাষণটিকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমি একটি কবিতা রচনা করি। রচনান্তে কবিতাটির নাম রাখি-‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’।

এই কবিতাটি আমি লিখেছিলাম আমার ময়মনসিংহের ধোপাখলার বাসায়। আমার স্ত্রী ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পড়তেন বলে আমি তখন ময়মনসিংহে থাকতাম।

ওই কবিতার প্রথম শ্রোতা ছিলেন আমার বাবা। তিনি চিকিৎসার জন্য তখন আমার বাসায় এসেছিলেন। কবিতাটি আমি এক বসাতেই লিখে ফেলি।

লেখার পরে বাবাকে কবিতাটি আবৃত্তি করে শোনাই। বাবা বিছানায় শুয়ে থেকে আমার কবিতাটি শুনছিলেন। এক পর্যায়ে, কবিতার শেষ দিকে এসে তিনি আর শুয়ে থাকতে পারেননি। তিনি বিছানায় উঠে বসেন এবং আমাকে বলেন- ‘এতদিনে তুই একটা কবিতার মতো কবিতা লিখছোস। অনেকদিন পরে মনে হইলো শেখ সাহেবের ভাষণটা শুনলাম।’

একদিন কাশবনে বাবাকে আমার ‘হুলিয়া’ কবিতাটি পড়ে শুনিয়েছিলাম। আজ শুনালাম- ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’ কবিতাটি।

আমি দেখলাম আমার বাবার চোখে জল জমেছে।

এখন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পাশে যখন আমার এই কবিতাটিকে ক্রমশ স্থান করে নিতে দেখি- তখন আমার খুবই আনন্দ হয়। আমি যখন ওই কবিতাটি লিখেছিলাম তখন আমার ধারণা ছিল, ইতিহাস বিকৃতির উত্তাল তরঙ্গে বাংলাদেশ থেকে একদিন হয়তো বা ওই ভাষণটি হারিয়ে যাবে। তখনও টিকে থাকবে আমার এই কবিতাটি। আর এই কবিতাটিই বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠোচ্চারিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার অমর কাব্যবাণীকে বহন করে নিয়ে যাবে ভবিষ্যতের বাঙালির কাছে। যুগ থেকে যুগান্তরে। কাল থেকে কালান্তরে। তার যে প্রয়োজন হয়নি, সে আমাদের সবারই সৌভাগ্য। আমি খুব হিসাবি মানুষ নই। কবিতাটির রচনা তারিখ লিখে রাখা হয়নি। তবে মনে পড়ে এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানী পত্রিকায় ১৯৮০ সালের স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবস বিশেষ সংখ্যায়।

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম