শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাস সেরা সুন্দরী শাসক

কবির ভাষায়, নারী হেসে ওঠার আগে পৃথিবী ছিল বিষণœ, বাগান ছিল জঙ্গল আর পুরুষ ছিল সন্ন্যাসী। শতাব্দীর পর শতাব্দী সৌন্দর্য আর কোমলতার প্রতীক হলো নারী। যার মায়াজালে আটকা পড়েছে অনেক বাঘা বাঘা পুরুষ। অথচ এই নারীরাই হাতে তুলে নিয়েছে অস্ত্র, অর্জন করেছে যুদ্ধকলায় যোগ্যতা, সামর্থ্য, বীরত্ব। যুগে যুগে এমন সুন্দরী নারীর আবির্ভাব ঘটেছে, যারা সম্মুখ সমরে পরাজিত করেছে বহু বীরকে আবার দেশ পরিচালনাও করেছেন দক্ষ হাতে। যারা সৌন্দর্য এবং নেতৃত্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল প্রাচীন বিশ্বকে-
সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস সেরা সুন্দরী শাসক

সুন্দরী নারী নৌবাহিনী প্রধান

আরতেমিশিয়া

আরতেমিশিয়া ছিলেন পারস্যের পক্ষ থেকে নিযুক্ত আইওনিয়ার শাসনকর্তা। সেই সঙ্গে তিনি ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম নারী নৌবাহিনী প্রধান। রণক্ষেত্রে মহাপরাক্রমশালী ছিলেন এই নারী। তীক্ষ বুদ্ধি আর অভিনব রণকৌশলে দক্ষ যোদ্ধা হিসেবে এই নারী নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। সালামিসের যুদ্ধে তার ভূমিকার জন্য তাকে সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হয়। একমাত্র আরতেমিশিয়াই পারস্যের রাজা জারজিসকে সমুদ্রে যুদ্ধ না করে গ্রিক বাহিনীর সঙ্গে স্থলযুদ্ধের পরামর্শ দেন। জারজিস তার রণকৌশলে খুবই মুগ্ধ হন। তিনি বলেন, ‘আমার পুরুষরা সব মেয়েমানুষ হয়ে গেছে আর মেয়েরা পুরুষ হয়ে উঠেছে।’ রাজ্যের স্বার্থে আরতেমিশিয়া অন্য জেনারেলদের পরামর্শের বিরুদ্ধে যেতে দ্বিধাবোধ করতেন না। এমনই অসীম সাহসী ছিলেন বীরযোদ্ধা আরতেমিশিয়া।

 

সাম্রাজ্যবাদবিরোধী বিদ্রোহী সুন্দরী রানী

ব্যুদিক্বা

ব্যুদিক্বা ছিলেন নরফোকের রানী। তার স্বামী নরফোকের রাজার মৃত্যুর পর রাজ্য যখন অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে তখন রানী ব্যুদিক্বা রাজ্যকে যৌথভাবে তার কন্যাদের এবং রোমান সম্রাটের অধীনে ন্যস্ত করে দেন। কিন্তু রোমানরা বেঁকে বসে। এ যৌথ শাসন তারা মেনে নেয়নি। তারা পুরো সাম্রাজ্য দখল করে। ব্যুদিক্বাকে নির্যাতন করে বিতাড়িত করা হয়। আর তার কন্যাদের ধর্ষণ করা হয়। এরপর রানী ব্যুদিক্বা রোমান সাম্রাজ্যের দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘটিত বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন। শেষ পর্যন্ত নরফোক এবং প্রতিবেশী এলাকার জনগণ ব্যুদিক্বাকে সমর্থন করে। তার নেতৃত্বে রোমানদের ওপর হামলা করা হয়। এ যুদ্ধে ব্যুদিক্বার সেনাবাহিনী ব্যাপক সাফল্য পায়। তারা রোমান নেতৃত্বাধীন কামুলোডুনম শহর সম্পূর্ণ ধ্বংস করে ফেলে। এই রানীর মূর্তি এখন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রতীক হয়ে আছে।

 

ফ্রান্সের সর্বশেষ সুন্দরী রানী

মেরি আঁতোয়ানে

ফরাসি বিদ্রোহের আগে মেরি আঁতোয়ানেই ছিলেন ফ্রান্সের সর্বশেষ রানী। দেখতে অসামান্য সুন্দরী ছিলেন এই রানী। চারদিকে তার রূপের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছিল। এক পোশাক তিনি কখনো দ্বিতীয়বার পরতেন না। এভাবে তার পোশাকের পেছনে বছরে বিশাল পরিমাণ অর্থ খরচ হতো। বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী যা প্রায় ৪০ লাখ মার্কিন ডলার! ধারণা করা হয়, তৎকালে ফ্রান্সে শিরাকে নীল রঙে রাঙানোর জনপ্রিয় ফ্যাশনের একজন অনুসারীও ছিলেন রানী মেরি। সেই সময় ফ্রান্সের নারীদের মাঝে কে কতটা কৃশকায় হতে পারে তা একটা ফ্যাশনে রূপ নিয়েছিল। তারা নিজেদের শিরাগুলোকে নীল রঙের পেন্সিল দিয়ে এঁকে বোঝাতে চাইতেন যে, তারা এতটাই শুকনা যে তারা আলোকভেদ্য হয়ে গেছেন। আর এসবই করা হতো পুরুষদের আকৃষ্ট করার জন্য। প্রতি রাতে রানী বিশেষ ফেসমাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতেন।

 

মাত্র ২২ বছর বয়সেই মারা যান অসামান্য এই সুন্দরী

সিমোনেত্তা  ভেসপুচ্চি

ইতিহাসের অসামান্য সুন্দরী সিমোনেত্তা ভেসপুচ্চি। তিনি খুবই কম সময়ের জন্য পৃথিবীতে এসেছিলেন। উত্তর ইতালির সেরা সুন্দরী বলে মনে করা হতো ভেসপুচ্চিকে। মাত্র ২২ বছর বয়সেই যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে পরপারে পাড়ি জমান তিনি। জন্মগতভাবেই ভেসপুচ্চি ছিলেন স্বর্ণকেশী। তার দেখাদেখি অন্য অনেকে নিজের চুলকে সোনালি রঙের বানাতে চাইতেন। তার সৌন্দর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে দেশজুড়ে।

এ কারণেই বত্তিচেল্লিসহ তৎকালীন ফ্লোরেন্সের অনেক চিত্রশিল্পীরই চিত্রের মডেল হয়েছিলেন এই তরুণী। ১৪৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অঙ্কিত বিশ্বখ্যাত চিত্রকর্ম ‘দ্য বার্থ অফ ভেনাস’-এ ভেনাসরূপে দাঁড়ানো নারীই স্বয়ং ভেসপুচ্চি। ইতালির নারীরা ফ্যাশনের জন্য ভেসপুচ্চির অন্ধ অনুকরণেই অভ্যস্ত ছিলেন। খুব কম সময় পৃথিবীতে থেকেও এই নারী সৌন্দর্যে সবার মন জয় করেছিলেন।

 

দ্য নাইট ইন দ্য প্যানথারস স্কিন

তামারা

রাজাদের রাজা ও রানীদের রানী তামারা ছিলেন জর্জিয়ান রাজকন্যা। জীবিত থাকতেই কন্যা তামারাকে যুগ্ম শাসক নিযুক্ত করেছিলেন এবং সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন জর্জিয়ান রাজা। তামারাও তার বাবার মৃত্যুর পর অসামান্য দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। শাসক হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিলেন। তার শাসনকালে জর্জিয়া সাম্রাজ্য রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছায়। প্রজারা তামারাকে ভালোবেসে ‘রাজাদের রাজা’ ও ‘রানীদের রানী’ উপাধি দিয়েছিলেন। তামারার জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা হয় মহাকাব্য ‘দ্য নাইট ইন দ্য প্যানথারস স্কিন’। তামারা নিত্যনতুন রণকৌশলে জর্জিয়া তখন অনেক শহর অধিগ্রহণ করতে সমর্থ হয়। ১২০৪ সালে তামারা তার সেনাবাহিনী নিয়ে ক্বার শহর দখল করেন। অত্যন্ত ক্ষমতাশালী এই রানী ১২১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

 

বাথটাব পূর্ণ করতেন হোয়াইট ওয়াইন দিয়ে

মেরি স্টুয়ার্ট

মেরি স্টুয়ার্ড স্কটল্যান্ডের রানী হন মাত্র ছয় দিন বয়সে। ১৫৪২ সালের ৮ ডিসেম্বর যখন তার জন্ম হয় তখন তার পিতা পঞ্চম জেমস মৃত্যুশয্যায়। আর ৯ মাস বয়সে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টার্লিং প্রাসাদে তার অভিষেক হয় যখন মেরির পক্ষে শপথবাক্য উচ্চারণ বা মাথায় মুকুট ধারণ কোনোটাই সম্ভব ছিল না। রানী মেরি জন্মগতভাবে অতটা সুন্দরী ছিলেন না। নিজের চেহারা আরও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য মেরির নির্দেশে একদল চাকর-বাকর বাথটাব পূর্ণ করত হোয়াইট ওয়াইন দিয়ে। এরপর তাতেই গা ভেজাতেন রানী। এই পদ্ধতি এখনো বিশ্বের নানা প্রান্তে প্রচলিত আছে। এটি ভাইনোথেরাপি নামে পরিচিত। তবে এখন ভাইনোথেরাপিস্টরা পানযোগ্য অ্যালকোহল জাতীয় ওয়াইন ব্যবহার করেন না।

 

রাজত্ব করেন একটানা ৪০ বছর

জুডিথ

৯৬০ খ্রিস্টাব্দে দামোত নগরের শাসনকর্তা ছিলেন রানী জুডিথ। তিনি সেই সময়ে স্মৃতিসৌধ ও গির্জা ধ্বংস করে এক্সমনগরী ও তার আশপাশের এলাকায় ত্রাসের সৃষ্টি করেন। তিনি রাজবংশের সব সদস্যকে, সেবার রানীর বংশধরদের হত্যা করে তাদের সম্পূর্ণ চিহ্ন মুছে দিতে চেষ্টা করেন। তার ভয়ানক কর্মকান্ড লোকমুখে বছরের পর বছর বর্ণিত হয়ে এসেছে। নানা ঐতিহাসিক দলিলেও তার নিষ্ঠুর আক্রমণের কথা উল্লেখ রয়েছে। তিনি একটানা ৪০ বছর রাজত্ব করেন। তিনি ইথিওপিয়ার রাজ কোষাগার ডেবরে ডেমো লুটপাট ও রাজার পুরুষ স্বজনদের জন্য তৈরি জেলখানা ধ্বংস করেন। রানী জুুডিথের নিষ্ঠুরতায় আমহারিক ভাষায় তাকে ‘এসাতো’ বলে ডাকা হতো, যার অর্থ আগুন।

 

সুন্দরী হিসেবে গোটা বিশ্বে সুনাম ছিল রানীর

রানী প্রথম এলিজাবেথ

রানী প্রথম এলিজাবেথ ছিলেন অসম্ভব রাষ্ট্র ক্ষমতার অধিকারিণী। নারী হয়েও যে রাষ্ট্র শাসনের ভার সফলভাবে পালন করা যায় সেটার দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় তার মাধ্যমেই। ইতিহাসে তার স্থানটি রয়েছে তাই বিশেষ মর্যাদায়। রানী প্রথম এলিজাবেথ ছিলেন ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডের রানী। তিনি আনুমানিক ১৭ নভেম্বর ১৫৫৮ থেকে শুরু করে ২৪ মার্চ ১৬০৩ পর্যন্ত রাজত্ব করেন। তার রাজকীয় অভিষেক হয়েছিল ১৫ জানুয়ারি ১৫৫৯ সালে। তার পূর্বসূরি ছিলেন ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরি। তিনি রাজবংশে ছোটবেলা থেকেই রাজকীয় পরিবেশে বেড়ে ওঠেন। তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রানী, ফ্রান্সের রানী ও আয়ারল্যান্ডের রানীও ছিলেন। তিনি নারী নেতৃত্বের আধুনিক উপস্থাপনা রেখে গেছেন।

 

রূপ আর রণকৌশলে সবাইকে ছাড়িয়ে

ক্লিওপেট্রা

এই নারীকে নিয়ে যুগের পর যুগ অনেক বড় বড় সাহিত্যিক লিখে চলেছেন নানান উপাখ্যান। এই তালিকায় যেমন আছেন শেকসপিয়র তেমনি আছেন জর্জ বার্নার্ড শ, হেনরি রাইডার, হ্যাগার্ডের মতো সাহিত্যিক। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত নারী শাসক ক্লিওপেট্রার জন্ম খ্রিস্টপূর্ব ’৬৯ সালে প্রাচীন মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ায়। সাধারণভাবে তিনি ক্লিওপেট্রা সপ্তম হিসেবে পরিচিত। রূপ-লাবণ্যে যেমন ক্লিওপেট্রা সবাইকে ছাড়িয়ে তেমনি রণক্ষেত্রেও পুরুষের সমান পরদর্শী। ৪৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে ফারসালুসের যুদ্ধে দায়িতপ্রাপ্ত সেনাপতি পম্পে পরাজিত হন। সে বছরই আলেকজান্দ্রিয়ায় ফেরার পথে পম্পে ফারসালুসের হাতে নিহত হন। যুদ্ধ থেকে পালাতে গিয়ে ক্লিওপেট্রার স্বামী টলেমি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর ক্লিওপেট্রা হয়ে ওঠেন মিসরের একচ্ছত্র রানী।

 

হাতির পিঠে চড়ে দুই তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধে যেতেন

নেফারতিতি

পৃথিবীর সর্বকালের সেরা সুন্দরীদের একজন মানা হয় নেফারতিতিকে। আর মিসরীয় সভ্যতার ‘সিগনেচার’ বা চিহ্ন হিসেবে পিরামিড আর মমির পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এই সুন্দরীর আবক্ষমূর্তির ছবি বা প্রতিলিপি। এই ফারাও সম্রাজ্ঞীর প্রহলিকাময় আবক্ষমূর্তিটি সারা বিশ্বে প্রচন্ড জনপ্রিয় এবং আগ্রহের বিষয়। মিসরের ফারাও সম্রাজ্ঞীদের মধ্যে এমনকি তখনকার মিসরবাসীর মধ্যেও তার রূপ ছিল কিংবদন্তির মতো। যিশুখ্রিস্ট জন্মেরও ১৩৭০ থেকে ১৩৩০ বছর আগ পর্যন্ত নেফারতিতির ইতিহাস খুঁজে পাওয়া গেছে। আর ঠিক এরপর থেকেই মিসরের সব ঐতিহাসিক দলিল, দস্তাবেজ থেকে তার নাম মুছে ফেলা হয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিসপত্রে তার আর কোনো চিহ্ন রক্ষিত হয়নি যেমন রক্ষিত রয়েছে অন্যান্য ফারাও আর তাদের সম্রাজ্ঞীদের স্মৃতি। নেফারতিতি নামের অর্থ হলো সুন্দর আসছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর