শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

বিচিত্র নকশার ভবন

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিচিত্র নকশার ভবন

পৃথিবীতে অনেক সুন্দর ভবন রয়েছে। যেসব ভবনের অসাধারণ নকশা আর চাকচিক্য সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন। আবার অসংখ্য স্থাপনা বা স্থাপত্য নির্মিত হয়েছে, যেগুলো দেখতে অদ্ভুত এবং বৈচিত্র্যময়। এগুলো দেখতে অন্য রকম দেখালেও এসব ভবনের রয়েছে নিজস্ব একটি নকশা- যা স্থাপনাগুলোকে করেছে অত্যন্ত নিখুঁত ও অদ্ভুত।  পৃথিবীতে এমন ভবনও রয়েছে যা কেবল বসবাস বা প্রয়োজনীয় কাজের জন্য নির্মাণ করা হয়নি, কিছু নির্মিত হয়েছে মানুষকে মুগ্ধ, অবাক ও বিস্মিত করার উদ্দেশ্যেও।

 

আইসল্যান্ড

দ্য চার্চ অব হলগ্রিমার

হলগ্রিমার (হলগ্রামস্কির্কজা) গির্জাটি আইসল্যান্ডের সবচেয়ে উঁচু আর অদ্ভুত নকশার উপাসনালয়। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পবিত্রতম স্থানটি আইসল্যান্ডের রাজধানী রেকজাবিকের কেন্দ্রস্থলে একটি পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। এটি শহরের অন্যতম বিখ্যাত ভবন; যা পুরো শহরজুড়েই দৃশ্যমান। অদ্ভুত ভবনটি আইল্যান্ডিক স্থপতি গুজন স্যামুয়েলসনের সবচেয়ে জনপ্রিয় আর দর্শনীয় নির্মাণ। ১৯৪৫ সালে গির্জাটির নির্মাণ শুরু হলেও এর কাজ শেষ করতে ৩৮ বছরেরও বেশি সময় লেগেছিল। গির্জাটির নামকরণ করা হয় আইল্যান্ডিক কবি হলগ্রিমার পিটারসনের নামানুসারে; যিনি অসংখ্য লুথেরান প্রার্থনার গান রচনা করেছিলেন। ২৪৪ ফুট লম্বা গির্জাটি আইসল্যান্ডের সবচেয়ে উঁচু ভবনের খেতাব পায় এবং গির্জার ভিতরে থাকা বেল টাওয়ারটিও ইউরোপজুড়ে বেশ আকর্ষণীয়।

 

স্পেন

মাইন্ড হাউস

বার্সেলোনার বিখ্যাত স্থপতি গৌডির সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থাপনা হলো পার্ক গেল; যা বার্সেলোনার ভ্যালকার্কার শহরতলির গ্র্যাসিয়া পাহাড় থেকে কয়েক ধাপ দূরের এল কার্মেল পাহাড়ে অবস্থিত। ১৯০০ সালের দিকে স্থপতি গৌডি ব্যক্তিগত উদ্যান তৈরির উদ্দেশ্যে পার্ক গেল নির্মাণ করলেও পরবর্তীকালে তা স্পেন সরকার কিনে নিয়েছিল এবং সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। পার্কের গেটটি দুটি জিঞ্জারব্রেড ঘর দিয়ে তৈরি। একটি টডস্টুল এবং অন্যটির সামনের দেয়ালে টডস্টুল ও ক্রস আকারের উইন্ডো রয়েছে। অদ্ভুত নকশার বাড়িটিকে মাইন্ড হাউস বলা হয়; যা বিশ্বের শীর্ষ ১০টি সৃজনশীল ভবনের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। দৃষ্টিনন্দন ভবনটি নির্মাণে ১৪ বছরের বেশি সময় লেগেছে। বিংশ শতাব্দীতে ইউনেসকো পার্ক গেল ও মাউন্ড হাউসকে ঐতিহাসিক স্থানের তালিকায় যুক্ত করে। তিনতলা বিশিষ্ট ভবনটির ছাদটি অদ্ভুত এক নকশায় (চেক সাদা ও ধূসর রঙে আঁকা) নির্মিত; যা দেখতে রূপকথার গল্পের মতোই মনে হবে। এ ভবনটি এখন বার্সেলোনার প্রতীক হিসেবেই বিবেচিত।

 

জার্মানি

ফরেস্ট স্পাইরাল

ভবনটি জার্মানির ডার্মস্ট্যাটের একটি আবাসিক ভবন। এর নকশা করেছিলেন ভেনাসের চিত্রশিল্পী হান্ডার্ট ওয়াসার। তবে একে বাড়ি হিসেবে রূপ দেন স্থপতি হেইঞ্জ স্প্রিংম্যান। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে এই বিচিত্র ভবনটি নির্মাণ করা হয়। পরিকল্পনা ও ছাদবাগানের জন্য এর নামকরণও করা হয় ‘ফরেস্ট স্পাইরাল’। ১২ তলার এই ভবনটিতে রয়েছে ১০৫টি অ্যাপার্টমেন্ট এবং একটি বিশাল গ্যারেজ। ভবনের মাঝের জায়গায় উঠান, ছোটখাটো কৃত্রিম লেক এবং বাচ্চাদের জন্য আছে একটি খেলার মাঠ। অতীতে ভবনটির ওপরে রেস্তোরাঁ, ক্যাফে ও একটি বার ছিল; যা এখন নেই। বাইরে থেকে ভবনটির সিল্ডেড গম্বুজ, সোজা লাইন ও তীক্ষè কোণগুলোর অনুপস্থিতি এবং হরেক রঙিন চিত্র ও রঙিন সিরামিকের কলামগুলো স্থানীয়দের তো বটেই, সঙ্গে দর্শনার্থীদেরও আকর্ষণ করে। ২০০০ সালে বিচিত্র এই ভবনটির সংস্কার করা হয়।

 

যুক্তরাষ্ট্র

বিগ বাস্কেট

অবিকল ঝুড়ি আকৃতির বিশাল ভবনটি যুক্তরাষ্ট্রের ওহিওতে একটি ঝুড়ি প্রস্তুতকারক ও পরিবেশক লঙ্গাবার্গার কোম্পানির সদর দফতর। ভবনটি ‘বিগ বাস্কেট’ নামে বেশি পরিচিত। কেবল প্রচারণার জন্য বিচিত্র নকশার এটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ভবনটি শপিংয়ের ঝুড়ির হুবহু অনুকরণ এবং লঙ্গাবার্গারের একটি সাধারণ মাঝারি ঝুড়ির চেয়ে ১৬০ গুণ বড়। ২০১৬ সালে কোম্পানিটি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয় এবং ভবনটি স্টিভ কুন নামের এক ব্যক্তি কিনে নেন। এখন এর বাজার মূল্য ৬.৫ মিলিয়ন ডলার। আকৃতির কারণে, এটি ওহিওর প্রধান পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পায়।

 

বার্সেলোনা

লা পেড্ররা

স্পেনের বার্সেলোনায় অবস্থিত বিস্ময়কর এই দালান লা পেড্রেরা। ১৯০৬ সালে ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল, যা শেষ হতে ছয় বছর সময় লাগে। অদ্ভুত সুন্দর এই ভবনটি ভিন্ন এক সৃজনশীলতার চিত্র তুলে ধরে। এটি বিশ্বের সেরা সুন্দর ও সৃজনশীল স্থাপত্যের মধ্যে অন্যতম। কাতালান স্থপতি আটনি গৌডি ছিলেন এই অদ্ভুত ভবনটির নকশা করেছিলেন। তবে এটিকে ভবন বলার চেয়ে বেশি মানাবে ভাস্কর্য বললেই। এই ভবনে ছড়িয়ে আছে পাথর, বারান্দাজুড়ে কৃত্রিম জাল ও চারপাশ জুড়ে প্রকৃতির অদ্ভুত এক ছোঁয়া। জাতিসংঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন (ইউনেস্কো) ১৯৪৮ সালে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে এই ভবনটিকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।

 

জাপান

নিমি ভবন

বিনোদন কেন্দ্র এবং স্থানীয় পার্কই একমাত্র জায়গা নয় যেখানে ঘুরে বেড়াবেন। এর বাইরেও অসংখ্য স্থান রয়েছে। টোকিওর কাপাবাশিতে রয়েছে একটি জনপ্রিয় ভবন- নাম নিমি। এটি আসাকুসার পাশে অবস্থিত প্রতিবেশী শহর। মূলত রান্নাবান্নার সরঞ্জাম কেনাবেচার জন্য শহরটি ব্যাপক জনপ্রিয়। এখানে এক জাপানি রান্নাঘরের সরঞ্জামাদি বিক্রেতা তার ভবনের বারান্দায় বিশাল চা-কাপ ব্যবহার করেছেন। এখানে দাঁড়ালে মনে হতে পারে, চায়ের কাপে দাঁড়িয়ে আছেন। ভবনের রুফটপ বা ওপরে শেফের একটি বিশাল মূর্তি রয়েছে। পাঁচটি কফির কাপসহ বারান্দা সমগ্র জাপানে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে; যা নিমি ইয়োশোক্কির অ্যানেক্স নামে পরিচিত। ১৯০৭ সালে মি. নিমি ইয়োশোক্কি টেবিলওয়্যারের দোকান খুঁজে পেয়েছিলেন। শহরটির পার্শ¦বর্তী প্রতিবেশী শহর আসাকুসাতে বিখ্যাত একটি বৌদ্ধমন্দির সেনসো-জি অবস্থিত।

 

পোল্যান্ড

দ্য ক্রোক্ড হাউস

দেখে মনে হতে পারে ভবনটি গলে যাচ্ছে বা গুঁড়িয়ে যাচ্ছে। আঁকাবাঁকা ভবনটি পোল্যান্ডের সোপোটের একটি শপিং কমপ্লেক্স। ২০০ সালে বেঁকে যাওয়া বা মুচড়ে যাওয়া আকৃতির চারতলা ভবনটি নির্মাণ করা হয়। রূপকথার গল্প এবং শিশুদের চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে স্থপতি জোটিনজি ও জালেস্কি ভবনটির এমন নকশা করেন। ভবনটি ৪০০ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এখানে আছে শপিং সেন্টার, অফিস ও বিনোদনের ব্যবস্থাও। এটি পোল্যান্ডের ফটোগ্রাফ জোন হিসেবেও জনপ্রিয়। ভবনটির গ্লাসের দরজা, নীল ও সবুজ রঙের দৃষ্টিনন্দন ছাদটি রাতে আলোকিত হয়।

 

আজারবাইজান

কার্পেট মিউজিয়াম

যদি ভাবেন, বাকু ভবনটি কার্পেটের আদলে নির্মিত তাহলে একদম ঠিক। বিচিত্র নকশার  ন্যাশনাল কার্পেট মিউজিয়াম- যা ইউরোপ-এশীয় আজারবাইজানের বাকু নগরীতে অবস্থিত। ১৯৬৭ সালে মিউজিয়ামটি নির্মাণ করা হয়। এটিই একমাত্র জাদুঘর, যা কার্পেট বুনন শিল্পের জন্য নির্মাণ করা হয়। মিউজিয়ামটি আজারবাইজানীয় কার্পেটের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে পরিচিত। মূলত এখানে আজারবাইজানের ঐতিহ্যবাহী নকশার কার্পেট প্রদর্শন করা হয়; যা ঐতিহাসিক এবং আধুনিক বুনন-কৌশলে তৈরি করা হয়। মিউজিয়ামটি নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য- কার্পেট বুনন, এই শিল্পের নানা কার্পেট সংরক্ষণ, গবেষণা ও প্রদর্শন ইত্যাদি। কার্পেট ভবনটি আজারবাইজানের জাতীয় ঐতিহ্য। এখানে কেবল কার্পেট শিল্পের পণ্যসামগ্রীই সংগ্রহ করা হয় না, অঞ্চলটিতে তৈরি করা অসংখ্য কারুশিল্পও সংরক্ষণ করা হয়। এখানে সাত ধরনের ঐতিহ্যবাহী সংগ্রহ সংরক্ষিত রয়েছে। যেগুলো যথাক্রমে- পাইল কার্পেট, ফ্ল্যাট কার্পেট, শৈল্পিক মেটাল ওয়ার্ক, সিরামিক, কাগজ, কাচ, কাঠ, টেক্সটাইল ও গয়না। এখানে ব্রোঞ্জ, প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় অসংখ্য পণ্যসামগ্রী সংরক্ষিত আছে।

 

ফ্রান্স

বাবল প্যালেস

ফ্রান্সের কানের কাছে থ্যোল-সুর-মেরের একটি বিশাল ভবন বাবল প্যালেস। অদ্ভুত নকশার ভবনটি স্থানীয়দের কাছে প্যালেস বুলেস নামে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। হাঙ্গেরির স্থপতি আন্টি লোভাগ দৃষ্টিনন্দন ভবনটির নকশা করেছিলেন। ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত অদ্ভুত নকশার দৃষ্টিনন্দন ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ভবনটি ফরাসি শিল্পপতি পিয়েরে বার্নার্ডের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে ফ্যাশন ডিজাইনার পিয়েরে কার্ডিন অবকাশযাপনের জন্য বাড়িটি কিনেছিলেন। ১৩ হাজার বর্গমিটার বাড়িটির সামনের অংশে রয়েছে একটি অভ্যর্থনা হল, প্যানোরামিক লাউঞ্জ, ৫ শতাধিক আসনের ওপেন-এয়ার এম্পিথিয়েটার, ২৯টি সুবিশাল কক্ষ, ১০টি শয়নকক্ষ, ১১টি বাথরুম, অসংখ্য সুইমিং পুল এবং জলপ্রপাত। প্রতিটি জিনিসই খুব সুন্দরভাবে সাজানো গোছানো।

 

কলম্বিয়া

ক্যাসা টেরাকোটা

কলোম্বিয়ার অনন্য স্থাপত্য ক্যাসা টেরাকোটা বিশ্বের সৃজনশীল ভবনের তালিকায় অন্যতম। স্থানীয়দের কাছে এটি সিরামিক হাউস হিসেবেও বেশি পরিচিত। অদ্ভুত নকশার স্থাপত্যটি সম্পূর্ণ মাটি দিয়ে নির্মিত হলেও এমন একটি নির্মাণ প্রকল্প যা পৃথিবীতে স্থাপত্যশিল্পে রূপান্তরের জন্য মাটি, বায়ু, জল ও আগুন- এই চারটি উপাদানই ব্যবহার করা হয়েছে। এই ভবনটি কলোম্বিয়ার রেগল গ্রামের একটি পর্বতমালায় অবস্থিত; যেখানে বছরের সব সময় সূর্যের আলো বিদ্যমান। অদ্ভুত কাঠামোর জন্য স্থানীয়দের কাছে এটি ‘ক্যাসা ডি ফ্লিনস্টোন’ বা ‘ফ্লিনস্টোন হাউস’ নামেও পরিচিত। এটি কটেজের মতো দেখতে; যা কাদামাটির টিলার মতো মনে হবে। অদ্ভুত ভবনটির চারপাশ সবুজ কৃষিজমি এবং পাহাড়ে ঘেরা।

 

মিসৌরি

ক্যানসাস সিটি লাইব্রেরি

আমেরিকার মিসৌরির ক্যানসাস সিটির রাস্তার দানবাকৃতির সব বই সারিবেঁধে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলে চমকে উঠবেন। বিশাল আকৃতির বইগুলোর গায়ে আবার বিখ্যাত সব বইয়ের নাম লেখা। আসলে এটি একটি লাইব্রেরি। আমেরিকার ক্যানসাস সিটির লাইব্রেরিটি বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম বইয়ের সংগ্রহশালা। ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত লাইব্রেরি ভবনটির দুর্দান্ত সাজসজ্জা এটির মূল আকর্ষণ। মার্বেল ও মেহগনি দিয়ে সজ্জিত ভবনটি বিংশ শতাব্দীতে নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছিল। ২০০৬ সালে তৈরি করা হয় ২৫ ফুট লম্বা কাঠামোগুলো। একেকটা চওড়ায়ও কম নয়; ৯ ফুট করে। লাইব্রেরির অভ্যন্তর কংক্রিটে নির্মিত এবং ৩৫টি দরজা রয়েছে। লাইব্রেরিটির বিভিন্ন ধরনের জন্য প্রতিটি বিভাগে বইয়ের বিশেষ সংগ্রহ আছে।

 

বিলবাও

গুগেনহাইম মিউজিয়াম

আধুনিক ও সমসাময়িক শিল্পের অন্যতম বিশাল সংগ্রহশালা বিলবাওয়ের গুগেনহাইম মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও শহরের বিখ্যাত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত ও বিচিত্র নকশার জন্য বেশি বিখ্যাত। কানাডিয়ান-আমেরিকান স্থপতি ফ্র্যাঙ্ক গহরি আধুনিক এই অদ্ভুত মিউজিয়াম ভবনটির নকশা করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার এই ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুুত নকশা। আসলে গুগেনহাইম মিউজিয়াম বেশ কয়েকটি আন্তঃসংযোগ ভবনের নকশাকে জটিল করেছে। পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত; যা ভবনটিকে আরও দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে বর্তমান বিশ্বের জনপ্রিয় সব শিল্পীর অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা