শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ছয় কমিশন এবং জাতির প্রত্যাশা

আব্দুল বায়েস
ছয় কমিশন এবং জাতির প্রত্যাশা

আমাদের ছাত্রাবস্থায় আমরা পড়েছি ‘কুজনেটস হাইপোথিসিস’ বা কুজনেটের উপপ্রমেয় নামে খুব আকর্ষণীয় এক বুর্জোয়া কৌশল। এই ধারণার প্রবর্তক ছিলেন সাইমন কুজনেটস নামের ১৯৭১ সালে নোবেলজয়ী এক অর্থনীতিবিদ। ধারণাটির অন্তর্নিহিত বক্তব্য হচ্ছে এই যে উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক স্তরে আয়বৈষম্য নিয়ে মাথাব্যথার কারণ নেই; প্রাথমিক স্তরে বৈষম্য বাড়বে বৈ কমবে না এবং তা কেন, সে এক লম্বা ফিরিস্তি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি শিখরে পৌঁছানোর পর আয়বৈষম্য হবে নিম্নগামী।

একে বলে ‘ইনভারটেড ইউ হাইপোথিসিস’। সুতরাং নীতিগত সুপারিশ হচ্ছে বৈষম্য বাড়ছে তো বাড়ুক, ঘাবড়াও মাত, আখেরে সমতা সমর্পিত হবে। অর্থাৎ আগে কেকটিকে বড় করতে দাও, তারপর বিতরণের কথা করোটিতে রাখো। খাবলা দিয়ে এখনই খেতে চাইলে সবাই না খেয়ে মরতে হবে; তার চেয়ে বরং কিছু লোক ধনী হয়ে বিনিয়োগ করুক, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হোক, তখন উপচে পড়া প্রভাবে সবাই কিছু না কিছু অংশ পাবে, ‘জিডিপি দ্রুত বাড়ছে, এখন অসাম্যও বাড়বে, এটিই স্বাভাবিক, এমনকি প্রয়োজনীয়ও, ওপর তলার মানুষের আয় বেশি বাড়লে সঞ্চয় বাড়বে, লগ্নি বাড়বে’।

বলা বাহুল্য, এই তত্ত্বের ওপর সওয়ার অনেক দেশ কৌশল প্রণয়ন করেছে, বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এবং বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ তত্ত্বটির অসারতা প্রমাণে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে কেউ যদি খাড়া করায়, তখন তাকে দোষ দেওয়া যাবে বলে মনে হয় না।

দুই. 

তবে সমালোচকরা আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য দরকার এমনতর চিন্তার পেছনে কোনো সাবলীল অর্থনৈতিক যুক্তি খুঁজে পাননি এবং বিভিন্ন দেশের বাস্তব অভিজ্ঞতায়ও এমন কোনো ধারণা ধোপে টেকে বলে মনে হয় না। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন এই ধরনের মনোভাবের প্রবল বিরোধী।

তিনি মনে করেন, বরং উল্টো রথে অনেক দেশেই আয় খুব দ্রুত বেড়েছে আবার একই সঙ্গে অসাম্যও কমেছে। উদাহরণস্বরূপ, সেন বলছেন, জাপানে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যখন মেজি রেস্টোরেশন হলো, দ্রুত আয়বৃদ্ধি শুরু হলো, শাসকরা ঠিক করলেন সবাইকে খুব তাড়াতাড়ি সাক্ষর করে তুলবেন, ৪০ বছরের মধ্যে তা করেও দেওয়া হলো, স্বাস্থ্য পরিষেবাও প্রসারিত হলো এবং আয়ের অসাম্যও তখন বাড়েনি। দক্ষিণ কোরিয়ায় গত শতাব্দীর ষাটের দশক থেকে প্রচণ্ড রকম গ্রোথ হলো, কিন্তু অসাম্যও কমল। মোটকথা, অসাম্য ছাড়া অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে না এমন ধারণা অবান্তর, অগ্রহণযোগ্য বলে দাবি এই অর্থনীতিবিদের।

সমাজবিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেকে ভাবেন গণতন্ত্র ও দ্রুত প্রবৃদ্ধি একসঙ্গে যায় না—এদের সম্পর্ক নাকি শাপে-নেউলে।

আসলে এটি ভ্রান্ত ধারণা। কারণ প্রথমত, এই দুই সহগের মধ্যে কার্যকারণ অনুপস্থিত এবং দ্বিতীয়ত, যেমন ভারতে, যতটুকু প্রবৃদ্ধি এসেছে, তা গণতন্ত্রের জামানায় বললে বোধ করি ভুল হবে না।

এই নিবন্ধে অমর্ত্য সেনের ক্ষুরধার যুক্তি ক্ষেত্রবিশেষ হুবহু তুলে ধরা হবে। তিনি বলছেন, ‘আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য চাই—এই কুযুক্তিটাও একেবারে ওই গোত্রেরই। এর পরে যখন দেখা যাবে অসাম্যটাও কমানো যাচ্ছে, বিশেষ করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তার প্রসার ঘটছে, আয়ের অসাম্যও কমছে এবং গ্রোথও হচ্ছে, তখন লোকে আর এই নিয়ে বলবে না। তখন হয়তো আবার একটা অন্য কিছু খাড়া করবে...চীনে এত দ্রুত আয়বৃদ্ধি হতে পারত না, যদি সেখানকার মানুষ প্রাথমিক সক্ষমতাগুলো অনেকখানি অর্জন করতে না পারত। আমাদের দেশের সরকারি বিশ্বাস হচ্ছে যে অপুষ্ট, রুগ্ণ এবং অশিক্ষিত শ্রমিকরা একটা শিল্প বিপ্লব নিয়ে আসবে।’ প্রসঙ্গত বলা দরকার যে গেল পাঁচ দশকেও বাংলাদেশ জিডিপির অনুপাতে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ আন্তর্জাতিক মানসম্মত করতে পারেনি।

তিন.

এক সাক্ষাৎকারে অমর্ত্য যা বলছেন, তা বাংলাদেশের জন্যও সত্যি, “মেক ইন ইন্ডিয়া তখনই সম্ভব, যখন আমাদের ‘মেক’ করার ক্ষমতা আছে। আমাদের দেশে বিশ্ববাজারে রপ্তানি করতে পারি এমন প্রধানত তিনটা জিনিস তৈরি করা হয়। একটা হচ্ছে ফার্মাসিউটিক্যালস, মানে ওষুধপত্র। সেটা তো অত্যন্ত দক্ষ কর্মীরা তৈরি করেন, মানে যাঁরা আমাদের দেশের ‘ফার্স্ট বয়’ এবং ‘ফার্স্ট গার্ল’ও। তার পরে হচ্ছে তথ্য-প্রযুক্তি, আইটি, সেটাও তাঁদেরই ব্যাপার। তৃতীয় হচ্ছে অটো পার্টস, মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, সেটা যান্ত্রিকভাবে আমরা ভালো করতে পারি। জাপান বা চীন এ রকম হাজারটা জিনিস তৈরি করতে পারে, কারণ সেখানে কর্মীরা শিক্ষিত, তাই তাঁদের যদি বলা হয় একটা জিনিস এই ভাবে করতে হবে, এই ভাবে তার গুণগত মান বজায় রাখতে হবে, তাঁরা সেটা করতে পারবেন। মৌলিক একটা শিক্ষা না থাকলে সেটা সম্ভবই নয়। ফলে আমরা যেখানে তিনটা জিনিসে দক্ষতা দেখাই, চীনারা সেখানে প্রায় চার হাজার জিনিসে দক্ষ। পার্থক্যটা খুঁজতে গেলে দেখা যাবে তার পেছনে আছে আমাদের শিক্ষার অভাব এবং অসাম্য, স্বাস্থ্যের অভাব এবং অসাম্য। সুতরাং দ্রুত আয়বৃদ্ধির জন্য অসাম্য দরকার—এই ধারণার পক্ষে শুধু যে যুক্তি ও তথ্যের অভাব আছে তা-ই নয়, এর বিপক্ষের যুক্তিগুলো অত্যন্ত জোরালো। কিন্তু এই সম্পূর্ণ ভুল ধারণাটা চালু হয়েছে, কারণ এটা চালু করা হয়েছে।”

চার.

বাংলাদেশে চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ব্যবহৃত ‘সংস্কার’ বা ‘খোলনলচে বদলে দেওয়া’ কথাগুলো বিভিন্ন উপায়ে অমর্ত্য সেনের চিন্তায় ছিল : “সমাজের মধ্যে একটা খুব পাকা রকম ব্যবধান, ‘আমরা-ওরা’র একটা পার্থক্য, খুব বড় রকমেরই হয়েছে...আমাদের মতো লোকেরা যদি কোনো আইন ভাঙে, মনে হয় হয়তো পুলিশ গ্রেপ্তার করবে, তাহলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে কোনো বড় আইনজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করি, কোনো ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট গোছের কারো সঙ্গে চেনা থাকলে তাঁকে বলি, আমাদের কাছে সেটা একটা বড় সমস্যা নয়। কিন্তু বহু মানুষের কাছে এটা একটা ভীষণ সমস্যা, পুলিশের হাজতে গেলে বের করার কোনো উপায়ই নেই। তাঁদের সমস্যাগুলো নিয়ে ভাবনা-চিন্তা যথেষ্ট করা হয়েছে বলে মনে হয় না।”

অমর্ত্য সেন মনে করেন, এই ব্যবধানটিই বোধ হয় গণতন্ত্রের পক্ষে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক। গণতন্ত্র দিয়ে যা হতে পারত, তা হচ্ছে না। তিনি লিখেছেন, “সাধারণ লোকের নাম করে যাঁরা অনেক রকম সুযোগ-সুবিধা আদায় করছেন, তাঁরা তো খুব সাধারণ না। সত্যিকারের সাধারণ মানুষের প্রতি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়ে যে কত অবহেলা হচ্ছে, সেগুলোর দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা ক্রমেই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। যেমন অনেকেরই ধারণা ছিল, ওই এলপিজির ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষের জন্য। কিন্তু সাধারণ লোকের তো এলপিজি ব্যবহার করার কোনো সুযোগ নেই। মনে আছে, ১৯৫২-৫৩ সালে আমার বন্ধু ও সহযোগী মৃণাল দত্তচৌধুরী ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভের তথ্য সংগ্রহের কাজ পেয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে সঙ্গে আমি গিয়েছিলাম প্রশ্নোত্তর শুনতে। খুব দুস্থ মানুষের বসতি ছিল সেটা, বোধ হয় কলুটোলা অঞ্চলে। সেখানে এনএসএসের নিয়ম অনুসারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘আপনাদের বাড়িতে কি রেফ্রিজারেটর আছে?’ ‘এয়ারকন্ডিশনার আছে?’ আমার যে জবাবটা সবচেয়ে মনে আছে—একটা পরিবারের কর্তা এয়ারকন্ডিশনার শব্দটা শোনেননি, তিনি প্রশ্ন শুনে বললেন, ‘আমি ঠিক জানি না আমাদের ঘরে আছে কি না, আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে হবে!’”

পাঁচ.

বর্তমানে যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলছে, সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে এবং ছয়টি কমিশন করা হয়েছে, তার মূলে কিন্তু বৈষম্য—প্রবৃদ্ধির মধ্যকার ইতিবাচক সম্পর্ক সম্বন্ধনীয় কৌশল ও নীতিমালা। কুজনেটস হাইপোথিসিস আমাদের জন্য কাল হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক খাতে প্রাপ্য গুরুত্ব না দিয়ে কেবলই প্রবৃদ্ধিতাড়িত উন্নয়ন কৌশল বুমেরাং হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে, বিশেষত সত্তরের দশকের শেষ থেকে এযাবৎকালের প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে মূল দর্শন ছিল ‘আগে কেক বড় হোক, পড়ে বিতরণ’ ভাবনা। সেই কেক বড় করতে গিয়ে ঋণখেলাপি, দুর্নীতি, গণতন্ত্রহীনতা, অপশাসন জেঁকে বসেছিল। বর্তমান আয় ও সম্পদ বৈষম্য, ধর্মীয় বিভাজন, সামাজিক অবক্ষয় প্রমাণ করে যে সবাইকে সমান সুযোগ দিয়ে অর্থাৎ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটাতে পারলে হয়তো বাংলাদেশের অগ্রগতির গল্পটি অন্য রকম হতে পারত, উন্নয়ন টেকসই করা যেত। আমাদের আশপাশের অবস্থাও যে খুব ভালো, তা হলফ করে বলা যাবে না। তবে কারণ একই—আয়বৈষম্য প্রবৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক।

ছয়.

সুতরাং ‘খোলনলচে’ বদলে দেওয়ার জন্য গঠিত ছয় কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে একটি সমতামুখী উন্নয়ন কৌশলে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস। সেখানে ‘কেউ খাবে তো কেউ খাবে না, তা হবে না’ বরং সবাই কমবেশি খেতে পারবে, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান নয়, সবাই বাংলাদেশি হবে, রাষ্ট্রযন্ত্র নিপীড়িতের পক্ষে থাকবে, নারী-পুরুষ, ভদ্রলোক-ছোটলোক ভেদাভেদ চিরবিদায় নেবে।

পাদটীকা

এক ফরাসি ভদ্রলোক বাংলা শিখেছেন, তিনি এক বাঙালি বন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছেন, বাংলায় যে ‘বইটই’ বলা হয়, ওই টইটা কোথা থেকে এলো। বন্ধুটি উত্তর দিয়েছিলেন, এটি কিন্তু ভদ্রলোকেরা বলে না, ছোটলোক-টোটলোকেরাই বলে!

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম
অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি
কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা
লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?
শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা