শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৬

এই তুরস্ক সেই তুরস্ক

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এই তুরস্ক সেই তুরস্ক

শৌর্য-বীর্যের তোপকাপি প্রাসাদ

ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী তোপকাপি প্রাসাদ। উসমানীয় শাসনামলের  নান্দনিক নিদর্শন এটি। এক সময় উসমানীয় সুলতানদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এটা ইস্তানবুলের প্রশাসনিক ও শিক্ষা বিস্তারে কেন্দ্রবিন্দু।

তোপকাপি প্রাসাদ সত্যিকার অর্থে উসমানীয় শাসনামলের দৌর্দণ্ড প্রতাপের প্রতিচ্ছবি। উসমানিয়া সুলতানরা এই প্রাসাদ নিজেদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার করতেন। তাদের শানসকার্য পরিচালনাতেও এই প্রাসাদ গুরুত্বপূণ হয়ে ওঠে। গোটা ইস্তানবুলের প্রশাসনিক ও শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহার করা হয় এই প্রাসাদ। এই রাজকীয় প্রাসাদটি তুরস্কের ইস্তানবুল শহরে অবস্থিত। উসমানীয় সাম্রাজ্যের শাহেনশাহ দ্বিতীয় মুহাম্মাদ পঞ্চদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এই প্রাসাদের নির্মাণকাজ শুরু করান। প্রায় ৪০০ বছর ধরে এটি উসমানীয় সুলতানদের বাসস্থান হিসেবে বিদ্যমান থাকে।

এই প্রাসাদটি বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে পরিণত হয়েছে। এখানে রয়েছে মুসলমানদের জন্য পবিত্র স্মরণচিহ্ন যেমন, হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর আলখাল্লা এবং তরবারি। তোপকাপি প্রাসাদ ‘ইস্তানবুলের ঐতিহাসিক এলাকা’ হিসেবে ১৯৮৫ এ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষিত হয়। ১৫০৯ সালের ভূমিকম্প এবং ১৬৬৫ সালের অগ্নিকাণ্ডের পরে বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে প্রাসাদ চত্বরটির সম্প্রসারণ করা হয়। বামে প্রকাশিত তোপকাপি প্রসাদের বর্তমান চিত্র।

 

অটোমানদের বর্ণিল শাসন

তুরস্কের ইতিহাস নিয়ে যুগ যুগ ধরে মানুষের কৌতূহলই জানান দেয় এ অঞ্চলের গুরুত্ব কতখানি। এখনো দেশে দেশে তুরস্কের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা ও চর্চা দেওয়া হয়। তুরস্কের ইতিহাস বেশ ঘটনাবহুল। বহু প্রাচীনকাল থেকেই তুরস্কে মানব সভ্যতার পত্তন হয়েছে। সেটি বিস্তৃত হয়েছে। সভ্যতার বিকাশের পাশাপাশি, শিল্প, সংস্কৃতি ও সাহিত্যেও তুরস্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তুরস্কে একাধিক জাতি ও সংস্কৃতির লোকের পদচারণা ছিল। এর কারণ তুরস্ক দখল। প্রাচীনকাল থেকে বহু বিচিত্র জাতি ও সংস্কৃতির লোক এলাকাটি দখল করেছে।[৩] ১৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে এখানে হিটাইটদের বাস ছিল। প্রথম বড় শহর কবে তুরস্কে তৈরি হলো সেই প্রশ্নের উত্তর হিসেবে অনেকেই তাদের অবদানের কথা স্মরণ করেন। হিটাইটদের পর এখানে ফ্রিজীয়, গ্রিক, পারসিক, রোমান এবং আরবদের আগমন ঘটে। মধ্য এশিয়ার যাযাবর তুর্কি জাতির লোকেরা ১১শ’ শতকে দেশটি দখল করে এবং এখানে সেলজুক রাজবংশের পত্তন করে। তাদের শাসনের মাধ্যমেই এ অঞ্চলের জনগণ তুর্কি ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে যায়। ১৩শ’ শতকে মোঙ্গলদের আক্রমণে সেলজুক রাজবংশের পতন ঘটে। ১৩ শতকের শেষ দিকে এখানে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পত্তন হয়। এরা পরবর্তী ৬০০ বছর তুরস্ক শাসন করে এবং আনাতোলিয়া ছাড়িয়ে মধ্যপ্রাচ্য, পূর্ব ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকার এক বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃতি লাভ করে। এ সময় তারা তুরস্কে পূর্ব ও পশ্চিমা সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটলে ১৬ ও ১৭ শতকে তুরস্ক বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশগুলোর একটি ছিল। অটোমান সুলতানরা ছিলেন বৃহৎ এক সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে। বিপুল ক্ষমতা ছিল তাদের হাতে। সাম্রাজ্যের অজস্র মানুষের ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করতেন তারা। পরবর্তীকালে বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অটোমান সুলতানরা। দীর্ঘ ৬০০ বছরের বেশির ভাগ সময়ই গুপ্তচর নিয়োগ করে সুলতান সাম্রাজ্যের নানা প্রান্তের ওপর নজরদারি করতেন। গুপ্তচরেরা প্রতিবেদন জমা দিত কেন্দ্রে। কুড়ি শতক অবধি অটোমানদের গুপ্তচর বিভাগই ছিল বিশ্বের সেরা। পরে যে অটোমানদের পতন হয়েছিল তার প্রধান কারণই ছিল সুলতানদের উদাসীনতা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর সাম্রাজ্যটির পতন ঘটে। মূলত নিজের ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্যই তুরস্ক এ যুদ্ধে অংশ নেয়। এ সময় চারটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্টে তুর্কি বাহিনী নিয়োজিত ছিল। ফ্রন্ট চারটি হলো দার্দানেলিস, সিনাই-প্যালেস্টাইন, মেসোপটেমিয়া ও পূর্ব আনাতোলিয়া। যুদ্ধের শেষের দিকে প্রতিটি ফ্রন্টেই তুর্কি বাহিনী পরাজিত হয়। ১৯২২ সালে কামাল পাশা অটোমানদের উত্খাত করে তুরস্ককে সময়োপযোগী প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। ১৯২৩ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্যের তুর্কিভাষী এলাকা আনাতোলিয়া ও পূর্ব থ্রাস নিয়ে মুস্তাফা কামাল (পরবর্তীতে কামাল আতাতুর্ক)-এর নেতৃত্বে আধুনিক তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৩৮ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আতাতুর্ক তুরস্কের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৯৪৫ সালে দেশটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যোগ দেয়। যুদ্ধের পর দেশটি জাতিসংঘে ও ন্যাটোতে যোগ দেয়। এ সময় থেকে তুরস্কে বহুদলীয় রাজনীতির প্রবর্তন হয়। ১৯৬০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করে। ফলে ১৯৬০, ১৯৭১ ও ১৯৮০, ১৯৯৭ সালে তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হতে দেখা যায়।

 

এক নজরে তুরস্ক

পূর্ব ইউরোপের দেশ তুরস্কের প্রায় পুরোটাই এশীয় অংশে। তুরস্ক সভ্যতার প্রাচীন নিদর্শনবহুল দেশগুলোর একটি। মানুষের ইতিহাসের বড় অংশই গড়ে উঠেছে তুরস্ক ও এর আশপাশের দেশগুলো নিয়ে। এখানে পাহাড়ের রাজত্ব। তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তাম্বুল। তরস্ক ভৌগোলিকভাবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চল। বিশেষ করে সামরিক কৌশলগত কারণে তুরস্কের বিশেষ গুরুত্বের কথা শতাব্দী কালেরও বেশি সময় ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সামরিক কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জলপথ এশীয় ও ইউরোপীয় তুরস্ককে পৃথক করেছে— মারমারা সাগর এবং বসফরাস প্রণালি ও দারদানেল প্রণালি। তুরস্কের রয়েছে সমৃদ্ধ সংস্কৃতি।

 

সেনা অভ্যুত্থান চেষ্টায় আলোচনায়

তুরস্ক নতুন করে বিশ্বব্যাপী আলোচনায় উঠে এসেছে সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনায়। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর একাংশ ট্যাংক ও যুদ্ধবিমান নিয়ে অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালিয়েছে। আঙ্কারা ও ইস্তান্বুলে গত শুক্রবার রাতভর সংঘর্ষ চলে। এ সময় বিস্ফোরণ ও গুলির শব্দ শোনা যায়। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে অভ্যুত্থানকারীদের সংঘর্ষে খবরে বিশ্ব মিডিয়ার চোখ পড়ে এখানে। দেশে দেশে কোটি কোটি মানুষ প্রতি মুহূর্তের খবর জানতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে। মুহূর্তে ব্রেকিং নিউজ ছাড়ে শীর্ষস্থানীয় মিডিয়াগুলো। মধ্য রাতের পর পরই সেনা অভ্যুত্থানের খবর প্রথম শোনা যায়। তারপর একের পর এক খবর মোড় নেয়। তুরস্ক সেনাদের দখলে খবর প্রচার হয়। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের আহ্বানের পর রাস্তায় নেমে পড়ে তার সমর্থকরা। তাদের সঙ্গে অভ্যুত্থানকারীদের সংঘর্ষ চলে। প্রতিরোধের মুখে কিছু সেনা আত্মসমর্পণ করে। বহু সেনাসদস্যকে গ্রেফতারের খবর জানায় আন্তর্জাতিক মিডিয়া।

 

অভ্যুত্থানের ইতিহাস নতুন নয়

গত ৫০ বছরে তুরস্কে বেশ কয়েকটি সেনা অভ্যুত্থান ঘটেছে। এর মধ্যে তিন বার অভ্যুত্থানে সরাসরি ক্ষমতা দখল করে তুরস্কের সেনাবাহিনী। ১৯৯৭ সালে ‘প্রস্তাবনা’ দিয়ে ক্ষমতার রদবদল ঘটায় এমনটি খবর প্রকাশ পায় গণমাধ্যমে।  ক্ষমতাসীন সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের চরম উত্তেজনার মধ্যে ১৯৬০ সালে তুরস্কে  প্রথম সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে। প্রথম এ অভ্যুত্থানের ব্যাপ্তিকাল ছিল ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত। এক দশকের মধ্যেই দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হয় তুরস্কে। এরপর ১৯৭৯-র শেষ দিক থেকে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের গুঞ্জন ওঠে। তুরস্কের রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীর ‘হস্তক্ষেপ’-এর সর্বশেষ ঘটনা ঘটে ১৯৯৭ সালে।

 

উত্তর কোরীয় দূতাবাসের প্রতিবাদ

গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়ার (উত্তর কোরিয়া) ঢাকাস্থ দূতাবাসে ১৩ জুলাই ২০১৬ তারিখে সে দেশের সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন সম্পর্কে এই পৃষ্ঠাজুড়ে প্রকাশিত ফিচারগুলোর তথ্যাবলীর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।

দূতাবাসের প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘উপস্থাপিত নিবন্ধগুলো উত্তর কোরিয়ার পবিত্র জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বকে আহত করেছে। বিষয়টি আমাদের দুদেশের (উত্তর কোরিয়া ও বাংলাদেশ) ও জনগণের মধ্যকার ঐতিহাসিক বন্ধুত্বময় সম্পর্কের এবং জনমত গঠনে পবিত্র মিডিয়ার সঠিক দায়িত্ব বহনের ন্যায়সঙ্গত লক্ষ্যেরও পরিপন্থী। যে কোনো দেশেই তাদের সর্বোচ্চ নেতা হচ্ছেন শ্রদ্ধেয় এবং মহান প্রতিনিধি; তিনি সংবিধান ও জনগণের অবিসংবাদিত ইচ্ছার দ্বারা সংরক্ষিত। বাংলাদেশের মতোই। উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা সম্বন্ধে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ ভিত্তিহীন কুৎসাচারমূলক নিবন্ধাবলী প্রকাশ করেছে।’

‘দুদশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় আছে এবং থাকবে’— এই দৃঢ় বিশ্বাস প্রকাশ করে দূতাবাস জানায়, উত্তর কোরিয়া সরকার যে পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে তা পরিবর্তিত হবে না। নেতিবাচক যে ধারণা সৃষ্টি হয়েছে তা দূর করতে এবং উভয় দেশের মধ্যে উন্নততর সম্পর্কের বিকাশে ইতিবাচক কাজ করার জন্য ঢাকাস্থ দূতাবাস ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’কে অনুরোধ জানিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পাঠানো প্রতিবাদপত্রে বলা হয়, দূতাবাস এ পত্রিকার কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।

আমাদের বক্তব্য : প্রকাশিত নিবন্ধগুলোর কোনোটিতেই বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিজস্ব মন্তব্য ছিল না। নিবন্ধ বর্ণিত তথ্যগুলো বিভিন্ন বিদেশি নিউজ পোর্টাল থেকে নেওয়া। যেমন— হাফিংটন পোস্ট, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস, মিরর ইউকে, ডয়েচে ভেলে বাংলা, টেলিগ্রাফ ইউকে, বায়োগ্রাফি ডটকম ইত্যাদি। উত্তর কোরীয় মহান নেতা কিম জং উন সম্পর্কে প্রচারিত তথ্যাবলীর কোনো কোনোটি গালগল্প আর কোনো কোনোটি বাস্তবতা তা নিরূপণে পাঠকদের উৎসাহিত করাই ছিল উদ্দেশ্য, ওই ‘মহান নেতা’কে হেয় করা নয়।

 

সুলতান সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট

সুলতান ১৪৯৪ সালে উত্তর-পূর্ব তুরস্কের ত্রেবিজন্দ নামক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তবে অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন তিনি ১৪৯৫ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন সুলতান সেলিমের পুত্র, তার মা হাফসা ছিলেন একজন ক্রীতদাসী। বাল্যকালেই তিনি বিজ্ঞান, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন ও সমর শাস্ত্রে প্রভূত জ্ঞান অর্জন করেছিলেন। সুলতান সুলেমানের রাজত্বকালকে (১৫২০-১৫৬৬) উসমানীয় সালতানাতের স্বর্ণযুগ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সুলায়মান তার ৪৬ বছরের রাজত্বকালের ১০ বছর ৩ মাস যুদ্ধে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে ১৩টি সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দেন। তিনি এশিয়া, আফ্রিকা এবং ইউরোপের প্রায় ৮ হাজার মাইল অঞ্চলজুড়ে এক বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন, যার বিস্তৃতি ছিল ভিয়েনা থেকে আরব উপদ্বীপ পর্যন্ত। বিশাল রাজ্য বিস্তারের পাশাপাশি তিনি কলা, সংস্কৃতি এবং বিজ্ঞানের ব্যাপক প্রসার ঘটিয়েছিলেন। সুলায়মান অনেকগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছিলেন। তার দরবারে কবি, সাহিত্যিক ও চিত্রশিল্পীদের যথেষ্ট কদর ছিল। দক্ষ প্রশাসক ও সমর নেতার পাশাপাশি তিনি একজন কবিও ছিলেন। তার জীবদ্দশায় তিনি প্রায় ২০০টি কবিতা ও গজল লিখেছিলেন। তার কবিতাগুলোর মধ্যে বিখ্যাত ‘আমার সুলতান মুহাম্মদ’, ‘মুহিব্বি বা প্রিয়তমা’। তিনি আরবি, তুর্কি ও পারসি সাহিত্যে বিবিধ জ্ঞান রাখতেন। জীবনের শেষ ২০ বছর তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী সুলতান হিসেবে বিবেচনা করা হতো।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর